ঘটনাটা দেখি প্রতি শুক্রবারে। জুম্মার নামাজ পরে যখন বের হই। মসজিদ থেকে বের হলেই সামনের বাসার দেয়াল জুড়ে সাটানো সংগ্রাম। ঘাতক রাজাকার-আলবদরদের মুখপত্র। প্রায়ই দেখি মসজিদ থেকে বের হয়ে ছেলে-বুড়ো-তরুণ সবাই পড়ছে। গলি ধরে পশ্চিমে মূল রাস্তায় গেলে দেয়ালে সাটানো থাকে নয়াদিগন্ত। নিরপেক্ষতার মুখোশ পরে জাশি’র মতবাদ ফেরিওয়ালা। পত্রিকার বিষয়বৈচিত্র্য’র কারণেই মনে হয় এখানে পাঠকসংখ্যা বেশি। পড়ুয়াদের দেখে মনে হয় না, তারা জামাতের পাঁড় সমর্থক। চোখের সামনে পড়েছে, দেখি কী লিখলো- এই ধরনের পাঠক এরা। এই পড়ুয়াদের দলে আবার স্কুলপড়ুয়া কিশোরদের সংখ্যা বেশি। এদের আগ্রহ খেলার পাতায়, বিনোদন পাতায়। প্রশ্ন হলো, এরা খেলা কিংবা বিনোদনের সঙ্গে জামাতি প্রোপাগাণ্ডা গিলছে নাতো! হয়তো গিলছে। আমার নিজের কথা বলতে পারি- একটা সময় আমি পত্রিকায় প্রকাশিত লেখাকে সত্য ভাবতাম। তবে দিন যত গেছে, তত বিশ্বাস কমে এসেছে। সংবাদ প্রকাশের রাজনীতিও জানা হয়েছে। তো, এই সাধারণ পাঠকরা যদি জামাতিদের বক্তব্য সত্য বলে ধরে নেয়, তাহলে ব্যাপারটা কী ঘটবে! সেটা হলে হবে সত্যি উদ্বেগজনক একটা ব্যাপার।
এখন প্রশ্ন হলো, জামাত-শিবিরের সমর্থকদের বাইরে কারা নয়াদিগন্ত পড়ে। তাদের সংখ্যা কত? প্রকৃত সংখ্যা জানা যাবে না কখনোই। তবে মার্কেটিং রিসার্চ কোম্পানি ‘সিরিয়াস’-এর পরিসংখ্যান আমরা দেখতে পারি। ‘সিরিয়াস’ দেশের সংবাদপত্র আর টিভি চ্যানেলের পাঠক-দর্শকদের নিয়ে কাজ করে, রেটিং দেয়। তাদের হিসেব মতে, দেশে নয়াদিগন্তের পাঠকসংখ্যা ১১৫,২৫০ জন। এই হিসাব, মার্চ মাসের ৮ তারিখের। সংখ্যাটা কম নয় (যেখানে শীর্ষ দৈনিক প্রথম আলোর পাঠকসংখ্যা ৩৯০,১০০)। কারণ, একটা পত্রিকা কিনে শুধু একজনই পড়েন না। সাধারণত ধরে নেয়া হয়, একটা পত্রিকা চারজন পড়েন। সে হিসেবে পাঠকসংখ্যা আরো বেশি। এই এতো মানুষের চিন্তাকে নিয়ন্ত্রণ করে, তাদের দিয়ে সহজেই মতামত তৈরি করে পারে নয়াদিগন্ত। যার ফলাফল এখন দেখতে না পেলেও সুদূরপ্রসারী প্রভাবকে আমরা এড়াতে পারবো না!
দেশের সংবাদপত্রগুলোর মধ্যে নয়াদিগন্তের অবস্থান সপ্তম। তবে বছর দুই-তিন আগেও তাদের অবস্থান ছিল চতুর্থ আর পাঠকসংখ্যা ছিল ১৬৫,৩৫০ জন। ক্ষমতা ছাড়ার পর অর্থের যোগানে টান পরে। তারা পত্রিকার দাম ৫ টাকা থেকে ৭ টাকা করে। এতেই হয়তো পাঠকসংখ্যা কিছুটা কমে গেছে। এটা যদি সত্যি হয়, তবে বুঝতে হবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির মানুষদের বিরোধীতা নয়, বাজার-সংস্কৃতির কাছে মার খেয়েছে তারা। সেটা মাথায় রেখেই নয়াদিগন্ত নিয়ে আমাদের চিন্তা করতে হবে। জামাত সম্পদের দিক দিয়ে এখন অনেক বেশি শক্তিশালী। যেদিন বাজারকে তারা নিয়ন্ত্রণে নিতে পারবে, সেদিন কি সবাই নয়াদিগন্তের পেছনে দৌড়াবে কিংবা তারা সব পাঠকের হাতে গছিয়ে দিতে সক্ষম হবে? এই প্রশ্নটি তোলা থাকলো ভবিষ্যতের কাছে।
নয়াদিগন্ত কীভাবে মিডিয়া বাজারের একটা বড় অংশ নিয়ন্ত্রণে নিতে পারে, সেটা নিয়ে আলোচনা হতে পারে। দাম কমিয়ে তারা এই কাজটি করতে পারে। ‘দৈনিক আমাদের সময়’ দাম কম রেখে এটা করে দেখিয়েছে। ‘আমাদের সময়’কে শুধু দাম কমানোর জন্য কৃতিত্ব দেয়া যাবে না, দাম কমিয়ে তারা নতুন পাঠকও তৈরি করেছে। যাই হোক, ‘দৈনিক আমাদের সময়’ প্রচারসংখ্যায় এখন তৃতীয় অবস্থানে আছে। তাদের পাঠকসংখ্যা ১৬৫,২০০ জন। নয়াদিগন্ত শুরুতে দাম কমিয়ে পাঠক ধরার কৌশল নিয়েছিল। এই কারণে তারা অন্যান্যদের মতো সংবাদ-ফিচার প্রকাশ করেও ৮ টাকার বদলে দাম রেখেছিল ৫ টাকা। বাজার-সংস্কৃতিতে দীর্ঘকালীন সাবসিডি দিয়ে টিকে থাকা মুশকিল। তাই নয়াদিগন্তকে বাধ্য হয়েই দাম বাড়াতে হয়। তবে আমাদের সময়ের মতো শুধু পাঠক বাড়ানোই তাদের উদ্দেশ্য ছিল না। তারা চাইছিল, সুশীল আর মধ্যবিত্ত পাঠকদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পেতে, অবাধ প্রবেশাধিকার পেতে। এজন্যই তারা টার্গেট করে আমাদের মধ্যবিত্তের ঘরে ঘরে যে লেখক-সাহিত্যিকরা আদরণীয় হন, তাদের কিনতে। নয়াদিগন্তের ৫ বছরে এসে বলতে হয়, এই বিকিকিনির বাণিজ্যে তারা সফল। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, আনিসুজ্জামান, নির্মলেন্দু গুণ, রফিক আজাদ, বেলাল চৌধুরী, আসাদ চৌধুরী, কবীর চৌধুরী, রাশেদ খান মেনন, হুমায়ূন আহমেদ, আতাউস সামাদ, মামুনুর রশীদ, আবুল হায়াত এখন লিখছেন নয়াদিগন্তে। পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় কেউ কেউ লিখছেন, এই মুহূর্তে নাম মনে করতে পারছি না!
এবার দিগন্ত টিভির অবস্থাটা একটু দেখে আসি। ন্যাশনাল মিডিয়া সার্ভের রিপোর্ট অনুযায়ী দেশে টিভি দর্শকদের সংখ্যা ৯ কোটি ১২ লাখ। ১৫ বছরের নিচের কেউ এই দর্শক তালিকায় আসেননি। সবাই ১৫ বছরের বেশি বয়সী। এই দর্শকদের ৭% দিগন্ত টিভি দেখেন। সংখ্যার হিসেবে ৬৩ লাখেরও বেশি দর্শক! এই ৬৩ লাখ দর্শক যে একদিন ৬৩ মিলিয়ন হবে, জামাত সেটা মাথায় রেখেই কাজ করছে। সেজন্য তাদের পত্রিকায় ট্যাগ লাইন হয়, প্রচার সংখ্যায় শীর্ষে হওয়ার লক্ষ্যে।
নয়াদিগন্ত পত্রিকার আর দিগন্ত টিভির এই শীর্ষে ওঠার পথটাকে মসৃণ করেন দিচ্ছেন আমাদের অনেক বুদ্ধিজীবী লেখকরা। জনপ্রিয় ব্যক্তিরা। বইমেলায় বই বিক্রির অনেকটা অংশ একাই দখল করে নেন হূমায়ুন আহমেদ। তার লেখা যদি নয়াদিগন্তের ঈদসংখ্যায় যায়, তার বিপুল সংখ্যক পাঠকের কিছু অংশ তো সেটা কিনবেই। আর সেটা কিনে সাথে ফ্রি হিসেবে নিয়ে যাবে মওদুদী মালমশলা। সেই মালমশলাই একদিন কালোসাপ হয়ে আমাদের দংশন করবে না, তার নিশ্চয়তা কোথায়!
মন্তব্য
প্রথম আলোর পাঠকসংখ্যা ৩৯০,১০০?
প্রথম আলো নিজেই না বক্স করে প্রকাশ করত আজ ছাপা হলো চার লাখ।
ছাপা হওয়া আর মানুষদের কাছে পৌঁছানো কিন্তু এক কথা নয় আলমগীর ভাই। প্রথম আলো ছাপছে ৪ লাখ আর মানুষ কিনছে ৩৯০,১০০! সিরিয়াস মানুষের কাছে কতগুলো পত্রিকা পৌঁছালো সেই হিসাব-ই করে!
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
সিরিয়াসের ওয়েবসাইট আছে? বা ওদের রিপোর্ট কি অনলাইনে পাওয়া যায়?
ওদের রিপোর্ট মনে হয় অনলাইনে ফ্রি পাওয়া যাবে না! এই রিপোর্ট বেচাই ওদের কাজ!
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
অ, তাহলে স্টাডি কিভাবে করল সেটা জানার উপায় কি?
ওদের টিভি প্রোগ্রাম স্টাডি করার একটা মেথড আগে শুনছিলাম, বাসায় বাসায় গিয়ে মিটার, না কি এক ক্ষুদ্র ডিভাইস দিয়ে আসে, ডিটেইল মনে নেই! তবে, সেটা নিয়ে বিতর্ক আছে। তারা ডেটা ম্যানুপুলেশন করে, মার্কেটে এটা নিয়েও দূর্নাম আছে। তারপরও, বাংলাদেশের বড়ো বড়ো সব প্রতিষ্ঠান তাদের কাছ থেকেই ডেটা কিনে। তাদের ডেটাকেই বিশ্বস্ত ভাবে। আবদুন নূর তুষারের গতি মিডিয়াও একই কাজ করে। তবে তাদের গ্রহণযোগ্যতা কতটুকু সেটা জানি না!
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
এই বিতর্ক বা সমালোচনাগুলোই কোথাও লিপিব্ধ আছে এমন লিংক জানা আছে?
বছরখানেক আগে সাপ্তাহিক পত্রিকায় এ নিয়ে প্রতিবেদন বের হয়েছিল। লিংকটা খুঁজে বের করে দিতে হবে।
আপডেট: সাপ্তাহিকের লিংক
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
নিউরনে হাওয়া লাগল। ঐ সব মহানদের একটা লেখার পারিশ্রমিক কি খুব বেশী দরকার? যেখানে সহজে বিকোয় নৈতিকতা! হয়তো কিছু সময় তারা ভুলে থাকে, যেমন আমরা ভুলে থাকি দুর্গন্ধ রাস্তার পাশ দিয়ে হাটার সময় নিশ্বাস-প্রশ্বাসের কথা। আমজনতা অল্প হিসেব জানে তাই হয়তো নদি'র পাঠক ডিটিভি'র দর্শক আমাদের মননশীলতার গতি রোধ করবে সহজেই।
মরণ রে তুহু মম শ্যাম সমান.....
ভয়েই জায়গাটা এটাই অভি দা!
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
১.
জর্জ বার্নাড শ এক পার্টিতে জনৈকা সুবেশী ভদ্রমহিলার সাথে খুনসুটি করছিলেন। এক পর্যায়ে তিনি মহিলাকে জিজ্ঞেস করলেন, কেউ যদি আপনাকে দশ হাজার ডলার দেয় তাহলে কি আপনি তার সাথে বিছানায় যেতে প্রস্তুত?
মহিলা উত্তরে বললেন, নির্ভর করছে সেই ব্যক্তিটির রুচি, ব্যক্তিত্ব ইত্যাদি বিষয়ের উপর। মানুষটি যদি পছন্দনীয় হন তাহলে আপত্তি থাকার কথা না।
বার্নাড শ বললেন, যদি সেই ব্যক্তিটি দশ ডলার দেয় তাহলে তার সাথে বিছানায় যাবেন?
মহিলা রেগে গিয়ে বললেন, আপনি কী আমাকে পতিতা পেয়েছেন?
বার্নাড শ বললেন, না। শুধু আপনার মূল্য কত তা নির্ধারণ করছিলাম।
২.
মানুষ মাত্রই পতিতা। উপযুক্ত মূল্যের বিনিময়ে সেটা প্রকাশ পায়। আমাদের বুদ্ধিজীবীরাও ব্যতিক্রম কিছু নন। নয়া দিগন্ত তাঁদের উপযুক্ত মূল্য নিরূপণ করেছে কেবল।
৩.
"অন দ্য রং সাইড: মাই লাইফ ইন দ্য কেজিবি" বইতে স্তানিশ্লাভ লেভশেঙ্কো কেজিবির রিক্রুটমেন্টের প্রসেস বর্ণনা করেছেন।
কেজিবির ভাষ্যমতে পৃথিবীর যে কোন মানুষকে MICE (Money, Ideology, Compromise আর Ego) ফ্যাক্টর দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। যার ক্ষেত্রে যেটা প্রয়োজন।
আমাদের (নন-জামাতী) সাহিত্যিকদের শুধু Money ফ্যাক্টরটা দিয়েই কিনে ফেলা সম্ভব এটা প্রমাণ করে দিয়েছে নয়া দিগন্ত।
এই মন্তব্যটা বাঁধিয়ে রাখা দরকার।
কোন এক সিনেমায় শুনেছিলাম "প্রত্যেকের ঈমানের একটা দাম আছে, কারো কম কারো বেশি"। সেটা মনে পড়ে গেলো।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
মনে রাখলাম MICE.
মরণ রে তুহু মম শ্যাম সমান.....
MICE ফ্যাক্টরটা ভালো পাইলাম দ্রোহীদা!
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
@ দ্রোহীদার মন্তব্যে
মাথায় রেখে দিলাম MICE
কেবল পত্রিকা আর টিভি নয়; ইসলামী ব্যাংকে কারা হিসাব খুলছে সেটা দেখা দরকার; দেশের সবচেয়ে বেশি বাস কিন্তু তাদেরই; আবাবিল আর পাঞ্জেরীতে রাস্তা ভরে গেছে। দেশের অধিথকাংশ ডায়াগোনস্টিক সেন্টার তাদেরই- তাদের পরিকল্পনা সুদূর প্রসারী। এখনই সজাগ হবার দরকার। ধন্যবাদ সুন্দর একটি লেখা উপহার দেবার জন্য।
শেখ নজরুল
শেখ নজরুল
শেখ নজরুল ভাই, আপনার জানা জামাত পরিচালিত যে যে প্রতিষ্ঠান আছে, সেগুলো নিয়ে একটা পোস্ট দিতে পারেন কিন্তু!
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
স্পষ্ট বক্তব্যে পাঁচতারা।
'নাম' যাদের ব্যবসায়ের মূলধন, তাদেরকে ব্যবসায় অনুযায়ী শ্রদ্ধা বা ঘৃণা করা উচিত। যারা টাকার জন্য রাজাকারের বিছানায় উঠছে, তাদেরকে সেই অনুযায়ীই মূল্যায়ন করা উচিত। শরীরের কোনো অংশ পঁচে গেলে সেই অংশটা কেটে ফেলে দিতে হয়। কাজটা সুখকর না, তবুও সেটাই বেস্ট অপশন।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
ধন্যবাদ বলাই দা!
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
ধন্যবাদ পান্থ... ভালো হইছে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
পাঁচতারা দিলাম + ফেসবুকে লিঙ্কাইলাম
পান্থ, আপনি কি আমাকে পত্রিকাগুলোর জেলাওয়ারি সার্কুলেশন একটু দিতে পারেন?
হিমু ভাই, সিরিয়াস তাদের ডেটা লাখ টাকা দরে বিক্রি করে। এমনি এমনি কাউকে দেয় না। দেখি, আমার তথ্যের উৎস যিনি, তার কাছ থেকে সংগ্রহ করতে পারি কিনা!
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
এই লেখাটা অনেক তথ্যবহুল হৈসে...
দরকার ছিলো লেখাটার...
_________________________________________
সেরিওজা
ধন্যবাদ সুহান!
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
ভালো একটা লেখা ।
*************************************************************************
ভবিষ্যতে কি হবে তা ভেবে বর্তমানকে উপেক্ষা করবো কেনো?
____________________________________________________________________
"জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা
অন্য সবাই বহন করে করুক;
আমি প্রয়োজন বোধ করি না :
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো
এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।"
বালক, আপনি তো আপনার এলাকার নয়াদিগন্ত আর সংগ্রামের প্রচারসংখ্যা জেনে দিতে পারবেন, তাই না!
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
ব্যাপার না।
তবে এগুলো আমার এলাকায় খায় না। ফোনে তো কইলাম-ই।
*************************************************************************
ভবিষ্যতে কি হবে তা ভেবে বর্তমানকে উপেক্ষা করবো কেনো?
____________________________________________________________________
"জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা
অন্য সবাই বহন করে করুক;
আমি প্রয়োজন বোধ করি না :
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো
এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।"
আরেকটা কথা জিগাই:
ইনকিলাবরে এখন কোন পক্ষে ধরা হয়? বাহাউদ্দিন তো শুনছি শেখ হাসিনার কাছে বায়াত নিছে।
সুন্নতে লীগ হলে তো আর সমস্যা থাকার কথা না
সাঈদীর সাথে বাহাসের পর ইনকিলাব মাঝে আওয়ামীমূর্তি ধারণের একটা চেষ্টা চালাইছিল। এখন যে তাদের অবস্থান কেমন, তা বলতে পারছি না!
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
পোস্ট ভালু পাইলাম পান্থ।
ইন্টারেস্টিং বিষয় হচ্ছে, জামায়াতকে রাজনীতির মাঠে ভোটের হিসাবে ৪র্থ শক্তি ধরা হয়। সেই হিসেবে তাদের দুটো পত্রিকার মোট পাঠক সংখ্যা মিলে
( আমি সংগ্রামের সংখ্যা জানি না, তবে ধারনা করি ৩৫/৪০ হাজার) তারা পত্রিকার জগতেও ৩য় কিংবা ৪র্থই হবে।
টেলিভিশনে একটু পিছিয়ে আছে কারন শহুরে মধ্যবিত্তের মাঝে তাদের গ্রহনযোগ্যতা কম।
জামায়াতের জনসংখ্যার সঙ্গে তাদের এই প্রোপাগান্ডা মেশিনগুলোর মিল আছে।
এবং একথা অবশ্যই সত্যি যে এই প্রোপাগান্ডা মেশিনের তেলমবিল যোগাচ্ছেন আমাদের প্রগতিশীল ধ্বজাধারীরাই।
সংগ্রামের প্রচারসংখ্যা ৩০,০৮৫। সে হিসেবে তারা চতুর্থ শক্তিই। আর টেলিভিশন নিয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ ঠিক।
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
তথ্যবহুল লেখা। আপানোর জন্য ধন্যবাদ।
২০০৫এর যাত্রার শুরুতে নয়া দিগন্ত ঢা/বি'র অনেক হলে ফ্রি পত্রিকা দিয়েছিল কয়েকদিন।
পোস্টে জাঝা!
হল গেটে স্তুপ করে ফেলে রাখতো। নাস্তা করে রুমে ফেরার সময় দু'একদিন একটা কপি নিয়ে গেছি। সেটা নিয়ে আমার রুমমেট বন্ধুর সাথে লাগতো। ও আবার ছিল জামাতের কট্টর বিরোধী।
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
জামাতিরা এখন মফস্বলে চটি বইয়ের সাইজের প্রোপাগণ্ডা পুস্তিকা বিতরণে নেমেছে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি গুরুত্বপুর্ণ বিষয়ে তথ্যবহুল লেখা পোস্টানোর জন্য।
---- মনজুর এলাহী ----
জামাত সর্বদা নতুন নতুন প্রচারকৌশল নিয়ে আগাচ্ছে। সেদিকে আমাদের নজর রাখা দরকার।
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
চমৎকার তথ্যবহুল লেখা পান্থ।
এই ধরণের লেখা পড়ে ভাল লাগল মন্তব্য করতে ইচ্ছে হলেও সেটা বলা-টা বোধ করি প্রকৃত মানসিক অবস্থার সাথে সামন্জস্যপূর্ণ না। এই লেখাটা সত্য হলে মন খারাপ হওয়া জরুরী, আমারও তাইই হল।
দ্রোহীভ্রাতার মন্তব্য একটা পুরানা সত্যকে খুঁচিয়ে বের করে আনল। প্রত্যেকটা মানুষই পতিতা/পতিত কথাটার সাথে সহমত না করে উপায় নাই।
.... .... এখন কি করা যায়?
জামাত নিয়ে আরো তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা উচিত। যেমন দেশের অর্থনীতির কত অংশ তাদের নিয়ন্ত্রেণে, সেইসব তথ্য পেলে আমাদের মন আরো খারাপ হবে!
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
- আঁৎকে উঠি এইসব পড়লে। আমরা কতোটা নীচে নামছি, কতোটা নীচে নামাচ্ছেন আমাদের বুদ্ধিজীবীরা!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হুম!
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
জামাত ঠাণ্ডা মাথার পুরোনো ঘাতক, খুবই গোছানা এই বরাহদের দল।
পান্থ আপনি এই ধারার আরও পোষ্ট দিয়ে এই যুদ্ধপরাধী ও তার মুখপাত্রদের পরিচয় নিয়মিত তুলে ধরুন । অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আমাদের সবার উচিত নিজ নিজ অবস্থান থেকে জামাতকে পর্যবেক্ষণ করা! তাদের কৌশল সম্পর্কে জেনে সবাইকে জ্ঞাত করা!
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
অসম্ভব সুন্দর একটা লেখা। নয়া দিগন্তে যেসব সুশীলরা লিখেন তাদের জন্য হুমায়ুন আজাদের একটা মন্তব্য খুবই প্রযোজ্য- "আমাদের দেশের বুদ্ধিজীবিরা এখন তিন ভাগে বিভক্ত- ভন্ড, ভন্ডতর, ভন্ডতম"।
নিঃসন্দেহে তথ্যবহুল এবং প্রয়োজনীয় একটি পোস্ট এটি
ওদের সব পত্রিকা, চ্যানেল, ফেইসবুক গ্রুপের একটি তালিকা তৈরি করা খুবই জরুরী হয়ে পড়েছে।
-------------------------------------------------------------
জানতে হলে পথেই এসো, গৃহী হয়ে কে কবে কি পেয়েছে বলো....
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি
জরুরী লেখা। ধন্যবাদ পান্থদা কে তথ্যপূর্ণ লেখার জন্য।
ফেসবুকে দিগন্ত টেলিভিশনের ভক্তসংখ্যা ১,৫৫৯ জন, অথচ ধর্মকারীর ভক্তসংখ্যা মাত্র ৯৫। কিছু হইলো!
পান্থ ভাই, তথ্যবহুল পোস্ট, ভাল কাজের জিনিস হয়েছে।
তবে যে ঘটনার পর্যবেক্ষণ-ডিসকোর্সের সূত্রে এই পোস্ট, মানে প্রগতিশীল লেখকদের নয়া-দিগন্তে লেখা, সেইখানে কিছু কথা আছে।
দ্রোহীর মন্তব্য ফাটাফাটি হৈছে, তবে, বদরুদ্দীন উমর বা সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর মত বুদ্ধিদীপ্ত এবং খ্যাতনামা লেখকের নয়াদিগন্তে লেখার ঘটনাকে কেবল বেশ্যাবৃত্তি বা অর্থ-যশের ইকনমি দিয়া ব্যাখ্যা করাটা অতিসরলীকরণ মনে হয়। এইখানে আরো অনুঘটক আছে।
পত্রিকা কেবল বিক্রিলব্ধ অর্থের লোভেই বাজারে আসে না। তার চেয়ে বড় লক্ষ্য হইল গণ-মানস কে নিজের আদর্শে পরিচালিত করার রাজনৈতিক লক্ষ্য। এইটার জন্য পত্রিকাগুলা পাব্লিক এটেনশন স্প্যান এর কে কতটুকু দখল করতে পারল তা নিয়া প্রতিযোগিতা করে।
কথা হইল নয়াদিগন্ত-ইনকিলাবের দখলে অলরেডি এটেনশন স্প্যান এর একটা বড় অংশ আছে, যেটা উমর-চৌধুরীরা সেইখানে লা লেখলেও থাকত। সেই এটেনশন-স্প্যানের মধ্যে শহুরে মধ্যবিত্তের ভাগ কম। নয়া দিগন্তের লক্ষ্য হইল ঐ ভাগটা দখল করা। তার লাইগা তাদের উমর-চৌধুরীর মত মসলা দরকার।
অন্যদিকে শহুরে মধ্যবিত্ত ঐ মসলাদের দুর্বলতা হইল নয়াদিগন্ত-ইনকিলাবী অরিজিনাল এটেনশন-স্প্যান এর পাঠকদের মনে তাদের অনুপ্রবেশ কম। তাদের কাছে পৌছাইতেও তাঁদের মন চায়।
আমার কেন জানি মনে হয় শহুরে মসলা আর দিগন্ত-ইনকিলাবের এই দুই চাওয়ার মিলনই হইল মসলা-মাখানো নয়াদিগন্ত।
পড়ে ভালো লাগলো। নয়া দিগন্তের গ্রাহক সংখ্যা যে এত বেশি, ধারনা ছিল না। জামাতের সাংগঠনিক ক্ষমতা অত্যন্ত ঠাসবুনট, একাত্তুরি শুয়ার গুলার দ্রুত বিচার না করলে এদের আটকানো যাবে না।
তথ্যবহুল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
.........
আমাদের দূর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
খুব জরুরি পোস্ট পান্থদা। অনেক অনেক ধন্যবাদ কষ্ট করে এই পোস্টটি দেবার জন্য।
এই সব ভয়েই খোঁজখবর রাখা ছেড়ে দিছি আসোলে, কারণ যখনই জানি এইসবই জানি। আর ভাল্লাগে না।
পোস্টে পাঁচতারা দাগাই, দাগাইলাম, তারপরে কী?! আমরা যারা এইখানে আছি, তারা তো চিন্তার ব্যাপার না। এখন, করুম কী?! বুদ্ধিজীবী-রাই বলতেন আমরা কী করবো। এখন তারাই করেন যেইটা তাদেরকে ভালো মূল্য দেয়। "বুদ্ধিজীবী" নামকরণ-স্বীকৃতিটাই বুঝি তাদেরকে এই মহান অনুমোদনটা দিয়ে রেখেছে! এর মানে তো- যে কি না বুদ্ধি বেচে জীবিকা নির্বাহ করে। জীবন-জীবিকা যে বোঝে, যার এত বুদ্ধিও আছে বেচার মতো, সে আর কেন ক্রেতার ইতর-বিশেষ করবে?! যেই পত্রিকাতেই হোক, বেচা হইলো কথা। উপার্জন-ই আসোলে মূল অর্জন। ওই লেখা তো তাদেরকে টাকা দেয়, লজ্জা দেয় না। আমরা টাকা দেই না, আর নিজেরা লজ্জা পাই।
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
শাহ অাবদুল হান্নানের সোনার বাংলাদেশ সাইটটা নিয়াও তথ্য সন্নিবেশের প্রয়োজন অাছে। একেকটা পোস্টে দেখি পঙ্গপালের মত পৃথিবীর নানাপ্রান্ত থেকে ত্রিভুজীয় মন্তব্য। পৃথিবীতে চিপ এতো বেশি নাকি এগুলা হান্নানের কমেন্ট ইঞ্জিনের ফলাফল, সেইটা নিয়া ভাবা দরকার।
ফেইসবুকেও এদের অনেক গ্রুপ অাছে, যেখানে হাজার হাজার সদস্য অার একেক পোস্টে শ’খানেক কমেন্ট। বাংলাদেশের কয়েক লক্ষ জামাত-শিবির কর্মী একট ‘বিবদমান’ সমস্যা।
অারো উঁচু লেভেলের সমস্যাটা হইলো মজহারীয়। অনেকে উনারে দেশি মৌলবাদের দার্শনিক ইমাম মনে করেন। অামি মনে করি, উনি অাল মাহমুদের মত ওই মহলের মধু গিলেছেন বলে সেখানে অাসন পেতেছেন। এরা দর্শন সাপ্লাই দেন না, যে পোষাক পড়েন, সে পোষাকের মাপ মত নিজের মতামত কাঁটছাঁট করেন। এদের জন্য দার্শনিক ইমামের বদলে বুদ্ধিবৃত্তিক বেশ্যা কথাটাই বেশি মানায়।
ইদানিংকার ছাত্রলীগ-তাণ্ডবে জিনিসগুলা কয়েকদিন ঢাকা পইড়া অাছে। কিন্তু জিনিসগুলা নিয়া ভাবাটা অাবার জরুরি।
নতুন মন্তব্য করুন