পঞ্চম স্তম্ভ

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি
লিখেছেন পান্থ রহমান রেজা (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৬/০৬/২০১৩ - ৬:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পত্রিকায় কাজ করেছি কয়েক বছর। প্রদায়ক হিসেবে। কখনো ফিচার রিপোর্টার হিসেবে। সেটা ভার্সিটি পড়ার সময়ে। পত্রিকায় লিখে যে কয়টাকা পেয়েছি, তাই দিয়ে পড়ার খরচ চালিয়েছি। ভার্সিটি থেকে বেরুবার আগেই অন্য পেশায় এসেছি। তাতে অবশ্য পত্রিকার সাথে সম্পৃক্ততা বাদ পড়েনি। এখনো কালেভদ্রে লিখি। তাই পত্রিকাওয়ালাদের বদনাম নিজের গায়ে একটু হলেও লাগে! যেমন, কয়েকদিন আগের ঘটনা। এক সিনিয়র কলিগ একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালের নাম উল্লেখ করে বললেন, বিজ্ঞাপন না দিলে তো ওরা ভুয়া, মিথ্যা সংবাদ ছেপে দেয়!

বিজ্ঞাপন না দেয়ায় উল্টাপাল্টা লিখে দেয়া কিংবা সংবাদ প্রকাশের জন্য টাকা দাবি করা, এরকম অনেক ঘটনার কথা শুনেছি, জেনেছি। সংবাদপত্র বা সাংবাদিকদের এরকম পতন দেখে খুব মর্মাহতও হয়েছি। তবে আমাদের সাংবাদিকতা জগতের সবচেয়ে বড়ো পতনের ঘটনা লেখা হয় ভুঁইফোড় সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের হাতে, দৈনিক আমার দেশ-এর পাতায়। অপসাংবাদিকতার চূড়ান্ত দৃষ্টান্ত তিনি স্থাপন করেছেন। তার পত্রিকা শাহবাগ আন্দোলনের শুরুতেই ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি শুনেছিল। পরে, থাবা বাবা নিহত হওয়ায় পেল ধর্মীয় সুড়সুড়ি। আর সেই সুড়সুড়িতে বলি হলো কত সাধারণ মানুষ, বাড়িঘর, ধর্মীয় উপাসনালয়! প্রকৃতির প্রাণ- স্নিগ্ধ সবুজ গাছপালাও রেহাই পেল না তাতে!

দায়িত্বজ্ঞানহীন সাংবাদিকতা করার তালিকায় মাহমুদুর রহমান বা আমার দেশ প্রথম নয়। এ তালিকায় আরো অনেক পত্রিকাই আছে। কয়েকদিন আগে সাংবাদিক আবেদ খান উত্তরাধিকার ৭১ নিউজ-এ একটি লেখা লিখেছেন। লেখার শিরোনাম- সেলুকাস, কী বিচিত্র এই দেশ! কালেরকণ্ঠ পত্রিকার সম্পাদক থাকার সময়ে সেখানে মালিক স্বার্থে কী পরিমাণ দায়িত্বজ্ঞানহীন সাংবাদিকতা হয়েছে, তার ফিরিস্তি দিয়েছেন। আবার ক্রিকেটার আশরাফুল কাণ্ডে দেখুন। সে এক সাংবাদিককে বড়ো ভাই ভেবে কিছু কথা বলেছে। আর কথিত সেই বড়ো ভাই কি না বিশ্বাসভঙ্গ করে তা পত্রিকায় ছেপে দিয়েছেন। দায়িত্বশীল সাংবাদিকতায় এটা কতটা অনুমোদনযোগ্য?

বইয়ে পড়েছি, সংবাদপত্র হলো রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। আইন, বিচার আর নির্বাহী বিভাগের পর এর স্থান। সরকার বা রাষ্ট্রের যাবতীয় ‘অপকর্মে’র বিরুদ্ধে এর ওয়াচডগের ভুমিকা পালন করার কথা। তার দাঁড়ানোর কথা গণতন্ত্রের পক্ষে, মানবতার পক্ষে। মাহমুদুর রহমানের আমার দেশ-এর অপসাংবাদিকতা এবং তার পক্ষে ১৫ সম্পাদকের দাঁড়ানো রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভের ভিতটাকেই নড়িয়ে দিয়েছে।

তাই এখন সময় এসেছে পঞ্চম স্তম্ভকে স্বাগত জানানোর! কিন্তু প্রশ্ন হলো, রাষ্ট্রের পঞ্চম স্তম্ভ আবার কী? এটা খায়, না মাথায় দেয়?

ইন্টারনেটের এই সদা প্রসারমান যুগে সোশ্যাল মিডিয়াকে বলা হচ্ছে রাষ্ট্রের পঞ্চম স্তম্ভ। সংবাদপত্রের বিকল্প মাধ্যম হিসেবে শুধু নিউজ পাওয়ার ক্ষেত্রেই নয়, সরকারের ওপরে, কর্তৃপক্ষের ওপরে চাপ সৃষ্টি করতে, এমনকি ওয়াচডগের ভুমিকাও পালন করছে সোশ্যাল মিডিয়া। সাম্প্রতিক কয়েকটি ঘটনার উদাহরণ দিই, এতে কিছুটা স্পষ্ট হবে পঞ্চম স্তম্ভের কায়কারবার!

বাংলাদেশ সরকার কয়েক দফা দাম কমিয়েছে ইন্টারনেট ব্যান্ডওয়াইডথের। কিন্তু গ্রাহক পর্যায়ে এর সুফল আসেনি। মোবাইল ফোন, ওয়াইম্যাক্স কিংবা আইএসপি কোম্পানিগুলো দাম কমায়নি একবারও। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা এটা নিয়ে এতদিন ব্যক্তিপর্যায়ের কথা বললেও কোনোপক্ষই কানে তোলেনি ব্যাপারটি। না ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান, না সরকার। পরে, সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা একত্রিত হয়েছেন। রাজপথে নেমেছেন। এতে চাপে পড়েছে সরকার। আর তাই অনেকটা বাধ্য হয়েই বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা বিটিআরসি আন্দোলনকারীদের সাথে আলোচনায় বসেছেন। গ্রাহকদের কাছে জানতে চেয়েছেন, ইন্টারনেট সেবার খরচ কত হতে পারে! এই যে ভোক্তা অধিকার রক্ষার জন্য সরকারকে সতর্ক বা চাপ দেয়ার কথা যে সংবাদপত্রগুলোর তারা কিন্তু তা করেনি। বরং সেই ভূমিকা রেখেছে আমাদের সোশ্যাল মিডিয়া।

আবার শাহবাগ আন্দোলনের কথাই ধরুন। সেখানে মূলধারার অসংখ্য মিডিয়া উপস্থিত থাকলেও আন্দোলনের সর্বশেষ আপডেট আমার মতো আরো অনেকেই নিয়েছেন ফেসবুকে, টুইটারে, ব্লগে- বোয়ানের, প্রজন্মের চত্বরের ফেসবুক পেজ থেকে, টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে, সহ-ব্লগারদের ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে। এক্ষেত্রে সর্বশেষ সংবাদ পাওয়ার ক্ষেত্রেও সোশ্যাল মিডিয়া অনেকটাই এগিয়ে গেছে। তথাকথিত সংবাদপত্রের ওপর থেকে আমাদের নির্ভরশীলতা কমেছে।

২০০৯ সালে যে বিডিআর বিদ্রোহ হয়েছিল, আমি প্রথম সেই খবরটি পাই ফেসবুকেই। মনে পড়ে, সে সময়ে ফেসবুকে একজন লিখেছিলেন, বিডিয়ারের দিক থেকে গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। পরে আরো আপডেট পেয়েছি, বিডিআর সদর দপ্তরের আশেপাশে যারা ছিলেন তাদের বিভিন্ন স্ট্যাটাস থেকে। এভারেস্ট বিজয় করে ফেরার পথে সজল খালেদের মৃত্যুর সংবাদ প্রথমে এক কলিগের বরাতে পেলেও বিভিন্ন সময়ে ব্লগ, ফেসবুক থেকে তার উদ্ধার অভিযানের আপডেট পেয়েছি। আবার তার মৃতদেহ আদৌ খুঁজে পাওয়া যাবে কি না সেই সংশয়ী বার্তাও পেয়েছি একজনের ফেসবুক স্ট্যাটাসে। এরজন্য আমাকে সংবাদপত্রে বা টেলিভিশন চ্যানেলের ‘ফ্রেশমার্কা’ সাংবাদিকের দারস্থ হতে হয়নি।

এরকম অনেক অনেক খবরের সাথে সোশ্যাল মিডিয়ার ওয়াচডগের ভুমিকা পালনের কথা কিন্তু আরো আছে। পাঠক স্মরণ করুন তিতাস বাঁচাও আন্দোলনের কথা। তিতাস নদীর বুকে ইট, বালু ফেলে বিকল্প রাস্তা বানানো হয়েছিল। ট্রানজিটের রাস্তা। পত্রিকার, টেলিভিশনের স্থানীয় প্রতিনিধিরা কিছুই জানায়নি তার। জানিয়েছিল একজন ব্লগার। সেই সূত্রে তিতাস বাঁচাও আন্দোলন। এই আন্দোলনের কাছে নতি স্বীকার করে সরকার রাস্তাটি কেটে ফেলার উদ্যোগ নেয়।

এই লেখা যখন লিখছি, তখন ব্লগার আরিফ জেবতিকের একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস চোখে পড়লো। তিনি তার স্ট্যাটাসে জানাচ্ছেন, বঙ্গবন্ধু সেতুর টোল কর্মী আসাদুজ্জামান প্রথম দফায় জামিন পাননি। কিন্তু এটা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় হৈচৈ শুরু হলে, পরে তিনি জামিন পান। টোল কর্মী আসাদুজ্জামানের অপরাধ সেতু পার হওয়ার সময় হাইকোর্টের এক বিচারপতির গাড়ির টোল চেয়েছিলেন। আসলে এইসব ছোটবড়ো ঘটনার মধ্যে দিয়ে আস্তে আস্তে সোশ্যাল মিডিয়া পঞ্চম স্তম্ভের স্থান করে নিচ্ছে। আগামীতে এই স্থান আরো পাকাপোক্ত যে হবে এতে সন্দেহ নেই।

তবে পঞ্চম স্তম্ভের স্থানটা পাকাপোক্ত করার দায়িত্ব ব্লগার হিসেবে, সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহারকারী হিসেবে আপনারও কিন্তু কম নয়। কারণ এখানে সাংবাদিক আপনি, সংবাদের প্রকাশকও আপনি। আবার ওয়াচডগের ভুমিকাতেও আছেন আপনি। কিন্তু আপনার জন্য কোনো ফিল্টার বা ছাঁকনি নেই। আপনার ব্লগ বা টুইট অথবা ফেসবুক স্ট্যাটাসটিই সরাসরি চলে যাচ্ছে পাঠকদের কাছে। তাই আপনার পোস্টের বক্তব্য বা তথ্য সঠিক হওয়াটা জরুরি। বাঁশেরকেল্লার মতো ভুল, মিথ্যা, ফটোশপে কারসাজিপূর্ণ তথ্য হলে, সেটা পঞ্চম স্তম্ভ নির্মাণের পথে কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে। [বাঁশেরকেল্লার অসত্পণা নিয়ে তাসনীম ভাইয়ের স্বপ্ন পোস্টটা দেখুন]

গতমাসের শুরুর দিকে [২ মে, ২০১৩] বিশ্ব সংবাদপত্র স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ঢাকাস্থ আমেরিকান সেন্টার আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে ব্লগার হিসেবে উপস্থিত ছিলাম। সেখানে আমাদের সাথে ওয়েবচ্যাটে যোগ দিয়েছিলেন সিএনএন'র সোশ্যাল নিউজ-এর সিনিয়র পরিচালক লায়লা কিং। তিনি সিএনএন-এর ইউজার-জেনারেটেড নিউজ ওয়েবসাইট আইরিপোর্টের প্রধান কারিগরও। সিটিজেন জার্নালিজম নিয়ে তিনি অনেক কথাই বললেন, আমাদের অনেক উত্সুক প্রশ্নের উত্তরও দিলেন। আলোচনায় তিনি বেশ জোর দিয়েই সিটিজেন জার্নালিস্ট বা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের দায়িত্বশীল হতে বললেন। তথ্য প্রকাশে সৎ থাকার আহবান জানালেন।

আশা করছি, দায়িত্বশীলতার সাথে ওয়াচডগের ভুমিকা পালন করে, সঠিক সংবাদ তুলে ধরে আমাদের ব্লগাররা পঞ্চম স্তম্ভের ভিতকে আরো মজবুত করবেন। মানবাধিকার ও গণতন্ত্রচর্চাকে সমুন্নত রাখবেন।


মন্তব্য

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি

চলুক

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

ধন্যবাদ ভাই!

কাজি মামুন এর ছবি

দরকারি বিষয়! চমৎকার লেখা!
বিশ্বাস করুন, যখন মাহমুদুরের অপসাংবাদিকতা নিয়ে বলছিলেন, তখন আবেদ খান আর তার কালের কন্ঠের কথাও আমার মাথায় এসেছিল। আর অবাক ‌হয়ে লক্ষ্য করলাম, আপনি বিষয়টি তুলতে ভুলেননি।
মাহমুদুর প্রথম থেকেই সাংবাদিকতার নামে অপকর্ম করে যাচ্ছিলেন, বস্তুত তাকে নিয়োগ করাই হয়েছিল কুৎসা ছড়িয়ে দলীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য!
কিন্তু মাহমুদুরকে সমালোচনা করে আবেদ খান যে লেখাটি লিখেছেন, তার মূল বক্তব্য নিয়ে দ্বিমত না থাকলেও এ প্রশ্ন তোলাই যায় যে, উনিও কি দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার পরিচয় দিয়েছেন সবসময়? নোংরা কাঁদা-ছোড়াছুড়ি তার পত্রিকার পাতায় পাঠক অবলোকন করেনি?

আর কথিত সেই বড় ভাই কিনা বিশ্বাসভঙ্গ করে তা পত্রিকায় ছেপে দিয়েছেন?

এখানে একটা প্রশ্ন আছে, ভাইয়া। একজন সাংবাদিক চুরি করে বা প্রাইভেসি আইন লংঘন করে হলেও যদি সত্য আবিষ্কার করতে চান, তাতে কি কোন দোষ আছে? যদি সে সত্য প্রকাশে অসুদ্দেশ্য না থাকে? সে সত্য যদি দেশের বা সমাজের বা বিশ্বের বৃহত্তম স্বার্থের তাগিদে প্রকাশ জরুরি হয়?

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

ধন্যবাদ কাজি মামুন, আমার ব্লগ পড়ে মন্তব্য করার জন্য।

এখানে একটা প্রশ্ন আছে, ভাইয়া। একজন সাংবাদিক চুরি করে বা প্রাইভেসি আইন লংঘন করে হলেও যদি সত্য আবিষ্কার করতে চান, তাতে কি কোন দোষ আছে? যদি সে সত্য প্রকাশে অসুদ্দেশ্য না থাকে? সে সত্য যদি দেশের বা সমাজের বা বিশ্বের বৃহত্তম স্বার্থের তাগিদে প্রকাশ জরুরি হয়?

দেখুন ওই সাংবাদিক বড়ো ভাই কিন্তু কোনো সত্য আবিস্কার করেননি। কিংবা তার অনুসন্ধানে বের হয়নি। আশরাফুল কাণ্ড তার আগেই জানাজানি হয়ে গেছে। আকসু ম্যাচ গড়াপেটা নিয়ে আশরাফুলের সাথে কথা বলেছে। চরম মানসিক বিপর্যয়ের মধ্যে দিয়ে যাওয়া আশরাফুল সেই বড়ো ভাইকে আকসু’র সাথে জিজ্ঞাসাবাদে যেসব কথা হয়েছে, তাই বলে দিয়েছে। এখানে ক্রিকেটের বৃহত্তর স্বার্থে কোনো সত্য অনুসন্ধান দেখতে পাচ্ছি না আমি।

শিশিরকণা এর ছবি

সবার আগে দরকার নৈতিকতা শিক্ষা। সক্কলের।
বিচারপতির গাড়ি টোল দিবে না কেন এইটাই আমি বুঝি নাই। বিচারপতির যদি নৈতিকতাবোঢে ঘাপলা থাকে তবে বাকিদের কি হবে?

~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

নৈতিকতা শিক্ষার বিকল্প নাই। তবে সেটা শুধু শিখলেই হবে না। তা পালন করতে হবে।

প্রদীপ্তময় সাহা এর ছবি

নৈতিকতার বোধ না থাকলে কোন দেশ এগোত পারে না।
সুন্দর লেখা।

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

হুম!

সুমিমা ইয়াসমিন এর ছবি

সিটিজেন জার্নালিজমে অনেক সমস্যা থাকলেও, এর গুরুত্বকে খাটো করে দেখবার অবকাশ নেই।

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

দিন দিন যে এর গুরুত্ব বাড়বে তার সব লক্ষণরেখাই এখন খুব স্পষ্ট! সরকার চায় একে দাবিয়ে রাখতে, মেইনস্ট্রিম মিডিয়া চায় একে কব্জায় নিতে, কর্পোরেট হাউজ চায় স্পন্সর করিয়ে ঘুম পাড়াতে। তবে এগুলো ডিঙিয়েই পথ করে নিতে হবে, এগিয়ে যেতে হবে।

মরুদ্যান এর ছবি

চলুক

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

ধন্যবাদ!

লুৎফুল আরেফীন এর ছবি

হুমম

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

হুমম!

নজমুল আলবাব এর ছবি

১/১১ এর খবরটা, যদি আমি ভুল না করি, তাহলে প্রথম আসছিলো ব্লগে।
তোমার লেখাটা ভালো লাগলো।

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

হয়তো আমি মনে করতে পারলাম না। সামনের দিনগুলোতে এরকম খবর আরো বেশি বেশি পাবেন, তাতে সন্দেহ নেই।
লেখা ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। হাসি

তানিম এহসান এর ছবি

লেখা খুব ভাল লাগলো। হাসি

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

ধন্যবাদ তানিম ভাই!

অতিথি লেখক এর ছবি

চলুক

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

ধন্যবাদ হাসি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।