পরাস্ত হইছি আমি বর্ষার কাছে
সবুজের ওপর এমন বৃষ্টি
কখনো আর
পড়ে নাই এভাবে
কে কবে ভাবছিলো
জীবনে এমন বিষন্নতা
বৃষ্টিও দিতে পারে
পাখি, এ-পৃথিবীতে র্বষা, জেনো
আমাদের পায়ে-পায়ে একাগ্র
মন খুলে বেমালুম শত্রুতা করে
তুমিও তার কাছে
হারছো আমার মতো?
আমি তো, পাখি, অস্ত্র
নিয়ে আসি নাই এ-পৃথিবীতে
ওই বর্ষা আমাকে ভালোবাসে
খুঁজে খুঁজে বের করে
সত্যও কঠিন হতেই পারে
বারবার বিজয়ী বর্ষা তাই
বিষন্ন মুক্তি রেখে যাচ্ছে
আর আমি পরাস্ত হইতেছি
বিষন্ন মন-খারাপের লোভে
মন্তব্য
ভালৈছে।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
কবিতা চমৎকার।
কিন্তু ভাষার ইচ্ছাকৃত জগাখিচুরী (হয়তো সেটা আপনার স্বাতন্ত্র) আমার কবিতা পাঠে ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে।
যে রাতে গুঁজেছো চুলে বেগুনি রিবন বাঁধা ভাট,
সে রাতে নরকও ছিলো প্রেমের তল্লাট।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . (আবু হাসান শাহরিয়ার)
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
দারুন !
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
পলাশ দত্ত, কবিরা কি দিনদিন আটপৌরে হয়ে যাচ্ছে?
যেমন, আমাদের কিছু কবি ওপার বাংলার সব কবিকেই মহাকবি মনে করে। কিংবা ওপার থেকে মহাত্মন কেউ কেউ এপারে এসে কাউকে কাউকে বিরাট লেখক হিসেবে সার্টিফিকেট দিয়ে যান। কাউকে গালি দেওয়ার জন্য এ পারে ক্ষ্যাপ মেরে যান। চুক্তিতে ভাড়া খাটেন।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
দাদা, আপনার কথা বুঝি নাই। একটু খুলে বলবেন?
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
নতুন মন্তব্য করুন