মানুষ

১ম ৫ লাইন খুব ছেলেমানুষী মনে হলো।
একেবারেই ভালো লাগলো না।

লিখবেন্না কেনু কেনু কেনু?

হুর ! পলাশদা, এইগুলা কি বলেন !

আপনার বু ব এর হাতে লেখা পত্রিকার বইটা কিন্তু দারুন হইসে, একটা পোস্ট দেন সচলে...

কেনু কেনু কেনু?

লিখেছিলাম আর লিখবো না সচলাতয়নে।
লিখবোও না।

মন ভালো থাকলে কখনো লিখবো না আর।

কিন্তু মন খারাপ হলে? ভবিষ্যতে চেষ্টা করবো না লেখার।

ভালো থাকুন। সকলে।

এ আবার কী এবং কেন ??!!

আর,

কিন্তু যে-মানুষ অকৃতজ্ঞ
তাকে কখনো কৃতঘ্নতার বেদনা দেবো না।।

বলেন কী?!

ঘটনা কি??

আপনার লেখা পড়ি, কিন্তু মন্তব্য করি না খুব একটা।
আজকেরটাতে মন্তব্য করলাম। কারণ, আজকের লেখাটাই ভালো লাগে নি। এটাকে কি শিশুতোষ অভিমান বলে ? হয়তো, হয়তো নয়। তবে পলাশ দা'র জন্য এটা মানানসই হয় নি।

পোস্টটা ঝামেলাজনক হয়ে উঠতে পারে মনে হচ্ছে; বিশেষ করে পোস্টের প্রথম অংশটা। কিন্তু আমি সচলায়তনকে পছন্দ করি। এ কারণে পোস্টের প্রথম অংশটা মুছে দিচ্ছি। এবং ওই বিষয়টাকে লুকিয়ে রাখছি কোনো ব্যাখ্যায় না গিয়ে। কারণ ব্যাখ্যায় গেলেই বিতর্ক হবে। আর সচলায়তনকে নিয়ে বিতর্ক আমার অনভিপ্রেত।
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

হ
লিকখ্য না
সচল টাইমতো খায়ই মাজে মইধ্যে সময়ের ঘাড়ে ধইরাও টান দেয়

০২

দুঃখিত
আমরা সুমাজতন্ত্র ছাইড়া দিছি বহুকাল
এখন ভাগ দেইও না নেইও না

০৩

সুময় মতো নাম ঠিকানা টুইক্যা না রাখলে কেঠায় কী করছে তা কেমতে কইবা?

০৪

জীবনে কোনোদিন হুনছ যে অপরিচিত মানুষ অকৃতজ্ঞতা করে
তাগো সেই চান্সইতো নাই

আর অকৃতজ্ঞতায় মন খারাপ না হইয়া তোমার হাসি পাইব এই বুদ্ধি তোমারে কেঠায় দিলো?

০৫

পাগলে তোমারে পাইলেও পাইতে পারে কিন্তু তোমার এই ভাগ নেয়ার পাগল দুনিয়াতে নাই
তাই এই দোকান বন্ধ কইরা অন্য দোকান খোলো

০৬

চাপা মাইরা লাভ নাই। পারলে তো দিবা?

আমরা বুইঝা গেছি তুমি সুযোগের অভাবে চরিত্রবান
সাহসের অভাবে ভদ্রলোক
ক্ষ্যামতার অভাবে উদার

সুতরাং যেইখানে নাগাল পাও না সেইখানে খাইজ্জানোর চেষ্টা না কইরা নতুন একখান কবিতাই দেও
(যেইটা তুমি পারো)

ড্যুড,
এত অল্পতে মন খারাপ হইলে চলে নাকি! লিখতে থাকেন হাত পা খুইল্লা।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

মানুষ উপকার তাড়াতাড়িই ভুলবে পলাশ। এতে হতাশ না হয়ে বরং অভঃস্থ হ্ওয়ার চেষ্ঠা করাই ভাল। তাতে হতাশা কমে, আশাও।

প্রথম পাচ লাইন পড়তে পারছিনা কারন খালি লাইন আর দাগ দেখি । একই অবস্থা শেষ চার লাইনে। এটা কি অতিথি হবার আর এক যন্ত্রনা ?

-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।

ও পলাশ দা
মন খারাপ কেন?
রুমমেইট ঝাড়ি টাড়ি দিয়েছে?
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

শিশু
শান্ত
হও

------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

পলাশদা কালকে আমারে সিরিয়াসলি একটা সত্য কথা বলছিলো, আমি সিরিয়াসলি সেইটারে মিথ্যা হিসেবে নিছিলাম। পরে ফোন কইরা দেখি বিপ্লবদা আর পলাশদা মিলে টেকি কাজ করে।
রাইতে আবার এই কবিতা। ভয়ংকর ষড়যন্ত্র চলতেছে... আমি বৈলা রাখলাম।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে