(অনেকদিন পর সচলায়তনে লিখছি। যখন প্রেম করতাম তখন প্রেমিকার সাথে একবার টানা সাতমাস দেখা সাক্ষাৎ কিছুই হল না। সাতমাস পরে যেদিন দেখা করতে গেলাম... দুইজন কেউ কারো দিকে তাকাতে পারছি না- কেউ কারো সাথে কথা বলতে পারছি না। সে এক ভয়ংকর অবস্থা। এক পর্যায়ে দুইজন 'সরি' বলে দুইজনের দিকে তাকিয়ে হেসে দিলাম। আজ আমার সেই অবস্থা। সচলায়তনকে সরি বললাম। দেখলাম সচল সেই পুরনো দিনের মত হাসছে।)
ছোটবেলায় --- খুব ছোটবেলায় আমরা চার ভাই বোন এক বিছানায় ঘুমাতাম। মাঝখানে থাকত মা। বাবা শহরে থাকতেন। প্রত্যেক রাতে আমাদের চারজনের মধ্যে ছোটখাট একটা যুদ্ধ হয়ে যেত। মায়ের পাশে দুইপাশে কে কে থাকবে সেটা নিয়ে। বড় আপু'র বয়স আমার চেয়ে দুই বছর বেশি ছিল। সে কিছুটা বড় হয়ে গেছি- ভাব দেখানোর চেষ্টা করত। গলা বড় করে বলত...
- তোরা বাচ্চাদের মত ঝগড়া কর্। আমার এক জায়গায় শুতে পারলেই হলো।
আর আমি কিংবা আমার ছোট ভাই রাতের বেলা মায়ের শরীরের উপর পা তুলে দিলে- আপু মন খারাপ করে তাকিয়ে থাকত। আর নিজে নিজেই বলত...
- যাহ! কীসব ছেলেমানুষি কাজকর্ম।
আমরা যে ঘরে শুতাম তার পাশের ঘরে একটা বিছানা ছিল। আমরা কেউ অসুস্থ হয়ে গেলে- মা তাকে ঐ বিছানায় নিয়ে যেতেন। আর সারারাত মাথার কাছে বসে থাকতেন। আমরা যারা সুস্থ থাকতাম তারা হিংসা'র দৃষ্টি নিয়ে অসুস্থ জনের দিকে তাকিয়ে থাকতাম।
মা অন্য কাউকে অর্থাৎ সুস্থ কাউকে ঐ বিছানার কাছে যেতে দিতেন না। বলতেন... কাছে গেলে সবার জ্বর হবে।
একবার ভয়ানক জ্বরের সময় মাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম।
- মা। তুমি যে সারাক্ষণ আমার পাশে বসে আছ! তোমার জ্বর হবে না?
মা আমাকে আরো কাছে টেনে নিত- যতদূর একটা মানুষ অন্য একজন মানুষকে শুধু ভালোবেসে কাছে টেনে নেয়...
- না। মায়েদের কখনো জ্বর হয় না।
অনেকদিন পর জ্বর হলো। প্রায় সাতদিনের জ্বরে অবস্থা পুরোপুরি বিপর্যস্ত হয়ে গেছে। বালিশ থেকে মাথা তুলতে পারি না। সত্যি কথা বলতে কী- কাঁথার ভেতর থেকে মাথাটা বের করতে ইচ্ছে করেনা। কাঁথার ভেতরে মাথটা আটকে রেখে চোখ বন্ধ করে নানান হাবিজাবি কিছু চিন্তা করি।
একা একা থাকলে আমি সাধারণত সুন্দর কোন মেয়ের কথা চিন্তা করি। যেসব মেয়ের অস্তিত্ব বাস্তবে নাই। কিংবা নাতালি পোর্টম্যান অথবা অদ্রে হেপবার্নের ছবি চিন্তা করতে ভালো লাগে। কিন্তু শরীর খারাপ থাকলে ঐসব চিন্তা - নারীজনিত চিন্তা করতে একদম ভালো লাগে না। এর কারণ হয়তবা নারীদের প্রতি আমার আকর্ষণটা শারীরিক বলেই।
তাই শুধু অনেক অনেক দিন আগের কথা ভাবি। যখন আমি ছোট ছিলাম। নিষ্ঠুর কথাটা হল- যখন আমি ভালো ছিলাম। আমাদের পরিবার বড় হওয়ায় একটা দারুণ জিনিস হত... ইচ্ছেমত ঝগড়া করা। কতরাত ঘুমানোর আগে সবকটা বালিশকে তুলোহীন করেছি। সে হিসাবটা হঠাৎ হঠাৎ পেতে ইচ্ছে করে। কেন করে কে জানে?
সব পরিবারে এসব সুবিধা পাওয়া যায় না। যেমনটি আমাদের ছিল। এর মধ্যে একটা ছিল- সব ভাই বোন মিলে আন্তঃস্বরী খেলা। গান নিয়ে একটা খেলা কখন যে মারামারি'র পর্যায়ে চলে যেত- তার ব্যখ্যা কখনো দিতে পারব না। শুধু আরেকবার অমন করতে ইচ্ছে হয়। খুব খুব ইচ্ছে হয়।
জ্বরের ঘোরে মাঝে মধ্যে অনেক অনেক পুরনো সব ছড়া মাথার মধ্যে ঢুকে পড়ে। ক্লান্তিহীনভাবে গান গাইতে থাকে...
আব্বু বলে পড়রে সোনা
আম্মু বলে মন দে।
পড়ায় আমার মন বসে না
কাঁঠাল-চাঁপার গন্ধে।
তোমরা যখন পড়ছ সবাই
মানুষ হবার জন্য-
আমি না হয় পাখি হব
পাখির মত বন্য।
এসব আবোল তাবোল মূল্যহীন একঘেঁয়ে উলটা পালটা কথা ভাবতে ভাবতে কপালে কারো হাতের স্পর্শ পাই। তাকিয়ে দেখি আমার কোন বন্ধু আমার কপালে হাত রেখেছে। মনটা আনন্দে ভরে যায়। বুঝতে পারি-
পৃথিবীতে আমার ভালোবাসার অভাব হবে না কোনদিন।
মন্তব্য
ওয়েল্কাম্ব্যাক পরিবর্তনশীল !
ধইন্যবাদ বস।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
খুব মজা লাগল । আমার শৈশবে ছোটভাইয়ের সাথে কুস্তি করাটা খুব উচ্চমানের বিনোদন হিসেবে ধরা হত । আমরা সুযোগ পেলেই কুস্তি করতাম । বাসায় কেউ বেড়াতে আসলে, অতিথির বিনোদনের জন্যও আমরা কুস্তি করতাম । আর আমাদের মা হায় হায় করত, "আমার ছেলে গুলো এরকম পাগল হল কেন" ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
হা।সবারই একই অবস্থা।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
আসলেই হবে না!
কি মিয়া, কই ছিলা এতদিন? মন খারাপ ছিল? সত্যি বলতে কি, যেসব সচলের লেখা নিয়মিত পড়ার জন্য খুব আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করি, তাদের মধ্যে তুমিও একজন! দুর্দান্ত তোমার লেখার হাত। আশা করি আর কখনো এত দীর্ঘদিন এভাবে দূরে থাকবা না। নিয়মিত কিছু লেখা ছাড়ো তো এবার!
_________________________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?
রনি ভাই- শুধুশুধু লজ্জা দিয়েন না। নাইলে আবার লেখা দিতে দিতে মাইরা ফেলব!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
ঠিক আছে, আমি রাজী। কোন আপত্তি নাই
তবে একটা চিরকুট রেখে যাব ... "আমার মৃত্যুর জন্য মহিব দায়ী"
_________________________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?
রনি ভাই! ফেয়ারওয়েলে আসলেন না ক্যান?
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
অই মিয়া ছিলা কই? মুভি দেখা শেষ?
সচলে আমি মজা ঢুকছি তোমার লেখা পইড়া; আর তুমি ফুরুৎ!
প্রতিদিন লেখা চাই! যদি পড়ার ক্ষতি না হয়।
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
ঠিক। এখন থেকে আবার সারাদিন লেখব।
আমার আবার লেখাপড়া!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
ভালৈয়াছিস তাইলে এখন?
---------------------------------
বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
- গুরুর গোপন ফাইল হাতে পাইছি। সময়মতো ভালো থাকার কারণ চাউর করা হৈবে মজলিশে সুরার ডিসিশন সাপেক্ষে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
গুরু! সুরা মানে য্যান কী?
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
অনেক দিন পরে এসে দেখি চামে চামে আব্দারের লিস্টি ধরিয়ে দিলো
তাকে ঘুমের সময় কীভাবে ডলতে হবে জ্বরের সময় কীভাবে তেল মারতে হবে...
আশেপাশে যারা আছেন শোনেন
এর পরে এর এইসব ভংজ্বর হলে ঠ্যাঙ্গে ধরে টেনে বাইরে রেখে আসবেন
কেউ কিছু বললে বলবেন আমি বলছি চিকিৎসার খাতিরে
কারণ প্যাদানি ছাড়া রোমান্টিক অসুখ ছাড়ানোর কোনো ওষুধ নাই
হ। আপ্নের লগে একেবারে একমত। প্যাঁদানি ছাড়া বাঙালি মানুষ হইব না। এমনেই শান্তি পাই না। আবার রোমাণ্টিক অসুখ।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
পরিবর্তনশীল এতদিন পর মনে পড়ল?
একটা শক্ত মাইর দেওয়া দরকার।
মাইরের উপর ওষুধ নাই।
হ্যাঁ। পরিবর্তনশীলরে শক্ত কইরা একটা মাইর দ্যান। ব্যাটা ঢং করার জায়গা পায় না।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
বুকের মাঝে কোথায় যেন অচিন অনূভব...
হারিয়ে আবার খুঁজে পেলাম আমার শৈশব...
ভিভিয়ান
আছেন কেমন?
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
শীঘ্র লেখা শুরু করেন, নাইলে অইযে লীলেনদা আইলো ঘাড় ভাঙতে ।
( আর অড্রে হেপবার্ন-এর কথা না ভাবাই মঙ্গল, নাইলে আমি ঘাড় ভাঙ্গুম !! )
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
ওমা ! এটা কী? অদ্রে হেপবার্ন আমার। শুধু আমার।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
আপ্নে তো খবর টবর নিলেন না। হোটেল নিরিবিলি!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
মহিব আমরা আছি তো।
লেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ। পড়ার পর মনটা কেমন আদ্র হয়ে গেছে। একটা জিনিস আমি দেখছি। অনেক বন্ধু সেজে থাকে আর সুযোগ পেলে বদনাম করে। আর কিছু মানুষের সাথে তোমার কিচ্ছু না থাকলেও বিপদের সময় কাছে এসে দাঁড়ায়। আমরা খুব অদ্ভুত।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
.
সেটা বুকের ভেতরে জানা হয়ে আছে। অনেক দিন পর। আছেন কেমন?
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
গ্যাপটা অনেক বড় হয়ে গেছিল। তবে বোঝা যাচ্ছে, অচিরেই পুষিয়ে দিবি।
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
হ। অবশ্যই পুষায়া দিব।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
কাম্ব্যাকের পর ওয়ার্ম-আপটা ভালৈসে।
এখন নাইম্যা পড়েন হাতা গুটাইয়া।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
পাকিস্তানিদের আমি অবিশ্বাস করি, যখন তারা গোলাপ নিয়ে আসে, তখনও। - হুমায়ুন আজাদ
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
বিসমিল্লাহ!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
- শব্দটা কি আন্তঃস্বরী নাকি অন্তঃ-অক্ষরী গুরু?
শব্দটা যেটাই হোক আপনে যে লেখছেন সেইটাই অনেক কিছু। জ্বর টর কোনো ব্যাপার না। এইসব মামুলি ব্যাপার লাইগাই থাকে। না থাকলে বুঝবেন ক্যামনে যে ভালো থাকার মহিমা কতোটা! আপনে জ্বরের সময় নাতালি রে খোয়াব করেন আমি করি নিজের বানানো অস্তিত্বের। অনুভূতিটা আগুন লাগে।
মায়ের কথা কইয়েন না। এইসব কথা বা লেখায় এই গরীব কমেন্টায় না।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
একেক জায়গায় মনে হয় একেকটা কয়।
অনেকদিন পর দেখা সাক্ষাৎ। গুরু গো আছেন কেমন? কষ্ট কমছে কিছুটা?
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
মুহিব... দারুন একটা লেখা... আপনার লেখা মিস করি খুব... লিখেন...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ধন্যবাদ নজরুল ভাই। কেমন আছেন? পিচ্চি নিধি কেমন আছে?
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
কি মন ভালো করা একটা লেখা!!!
অনেক ধন্যবাদ স্নিগ্ধা আপু।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
জটিল পোস্ট!
তবে, বেশিদিন এবসেন্ট থাইকো না, তাইলে কিন্তু লীলেন ভাইয়ের চিকিৎসা চালু হয়ে যাবে।
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
হ্যাঁ। এবসেণ্ট থাকা যাইব না। লীলেন ভাই যে থ্রেট দিলেন!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
মাঝে মাঝে আমার ও মনে হয়, এত এত মানুষের ভালোবাসা নিয়ে বেঁচে আছি। আর আমি কীরকম সেলফিশ একটা মানুষ।
খুব ভালো লাগলো পড়ে।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
ভালাবাসা ছাড়া আমরার আর আছে কী?
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
আপনি এতদিন পরে লিখলেন আমি কিভাবে এই লেখা মিস করলাম
লেখা পড়ে মনটা কেমন জানি হয়ে গেল আপনার তো কত মজা ভাইবোনদের সাথে মজা করে ঘুমাতেন, আমি ঘুমাতাম একা ঘরেম আমার ভাই ছিল একদম পিচ্চি তাই ও আব্বু আম্মুর সাথে থাকত, যদিও আমি নিজেও ছোট ছিলাম। আর আমি এমন ভিতু ছিলাম আর আমার বিছানাও ছিল একদম বড় একটা জানালার পাশে। আমি রাতে ঘুমানোর আগে এক গাদা বালিস দিয়ে মোটামুটি একটা দেয়ালের মত করে রাখতাম আমার পাশে, যেন শুয়ে থাকলে জানালাটা না দেখা যায়, তারপর এতবড় খাটের একদম সাইডে অল্প একটু জাগায় কুচিমুচি হোয়ে ঘুমাতাম। দোয়া করতাম প্লিজ যেন রাতে ঘুম না ভাঙ্গে, আর যদি ভাঙ্গত তাইলে এক দৌড়ে আব্বু আম্মুর ঘরে। আমার খালি মনেহত জানালা দিয়ে ভুত তার কালো লম্বা লম্বা হাত ঢুকাবে হি হি হি
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
খুব মজা লাগল আপনার ঘুমানোর স্টাইল পড়ে। আমার নেক্সট গল্পের নায়িকা এভাবে ঘুমাবে।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
অসুখের সময় মায়ের হাতের পরশ...এসব গল্প শুনলে কষ্ট বাড়ে।
নাহ্ । খুব ভালো লিখেছেন।
যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!
অনেক ধন্যবাদ- জলিল ভাই। অনেক ধন্যবাদ।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
ধন্যবাদ।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
লেখাটা অনেক পরে পড়লাম, মন খারাপ করা লেখা। লিখে যান।
একদিক থেকে ভালো হলো। পুরানো লেখা কেউ পড়লে অন্যরকম ভালো লাগে। অসংখ্য ধন্যবাদ।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
নতুন মন্তব্য করুন