Previously on জঙ্গল থেকে গুলশানে
তিন নাম্বার লবস্টারটা মুখে দিয়ে আমি লুংগির এক প্রান্তে মুখ মুছলাম। সামনে জলজ্যান্ত টিস্যু পেপার পড়ে আছে। দেখে হাসি পেল। টিস্যু পেপারে মুখ মুছে হবেটা কী? তার চেয়ে বরং লুংগির এক প্রান্ত সামান্য তুলে হালকা করে মুখটায় আস্তে করে ঘষা দাও- মনে হয় যেন এক মায়াবতী কন্যা তার শাড়ির আঁচল দিয়ে আমার শরীরে স্পর্শ করছে- আহা!
এসব কথা ভাবতে ভাবতে আশেপাশে তাকালাম। হাফপ্যাণ্ট জাতীয় কোন মেয়ে দেখলাম না। আমি আমার পাশে বসা নিপুণকে জিজ্ঞেস করলাম...
- দোস্ত। হাফপ্যাণ্ট আসে নাই একটাও?
নিপুণ বেশ বিরক্ত হলো। লেখাপড়া এবং খাওয়ার মাঝখানে এ ধরণের প্রসংগ তোলা- নিপুণ তেমন একটা পছন্দ করে না। আমার কথায় আমল না দিয়ে তাই সে মুড়ির মত চিকেন ফ্রাই খেতে লাগল। আমি আবার বললাম। এবার তুহিনের উদ্দেশ্যে-
- দোস্ত। গুলশানে আসলে নাকি হাফপ্যাণ্ট দেখা যায়! আমি সেই একশ বছর আগে যে একটা দেখছিলাম-
আমরা তিন চারজন এক জায়গায় জড়ো হলে - উৎসব মুখর একটা পরিবেশ তৈরি হয়। আর এখন আছি পঁয়ত্রিশ জন। সবার উর্ধাংগে আইইউটির সদ্য প্রকাশিত টি শার্ট। নিন্মাংগে প্যাণ্ট। শুধু আমার আর তুহিনের লুংগি।
আমরা খাবার নেওয়া শুরু করার দশ মিনিটের মধ্যেই চারদিকে হাহাকার রব পড়ে গেল। এক ভদ্রলোক বেশ শব্দ করেই বলে ফেললেন...
- জঙ্গল থেকে উঠে এসছে নাকি? ম্যানার ট্যানার কিছু জানে বলে তো মনে হয় না।
আর একথা আমাদের কয়েকজনের কানে আসার সাথে সাথেই তিনি আমাদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হলেন। ভদ্রলোক তার সামনে প্লেটে বিশাল স্তূপ নিয়ে বসে আছেন। সামনে এক মহিলা বসা। তাঁর স্ত্রীই হবেন বোধহয়। সামনে খাবারের বিশাল স্তূপ নিয়েও তিনি ওয়েটারকে ডাকলেন। গর্জন করতে লাগলেন...
- এই যে... আপনারা কী এখানে খয়রাতি খাওয়াতে আসছেন?
এ কথা বলে একটু ব্রেক নিলেন। মুখে খাবারের প্লেট থেকে কিছু একটা গুঁজে দিলেন আর পাশাপাশি তিনিটা টেবিলে আমাদের দিকে তাকালেন। তারপর খাবার চিবোতে চিবোতে আবার শুরু করলেন...
- খাবার দাবার কই? আমার স্ত্রী না খেয়ে বসে আছে...
তার কথা শুনতে শুনতে পাশ থেকে একটা খোঁচা খেলাম। ইমন কনুই দিয়ে খোঁচাচ্ছে। ও'র কনুইয়ের খোঁচা খেয়ে বুঝলাম এইমাত্র রেস্টুরেণ্টে রূপসী কোন মেয়ে প্রবেশ করেছে। এটা ইমনের পুরনো স্বভাব। পাবলিক প্লেসে ''সুন্দরী মেয়ে দেখা'' জাতীয় কোন ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটলে সে পাশের জনকে কনুই দিয়ে খোঁচা দেয়। কিন্তু মুখ দিয়ে একটা শব্দও উচ্চারণ করে না।
গর্জনকারী লোকটার কথা কানে নিয়েই আমি দরজার দিকে তাকালাম। একটা নয়- দুইটা নয়- দশটার মত মেয়েকে দেখা যাচ্ছে- হাসিমুখে খাবার নেওয়ার লাইনে দাঁড়িয়ে আছে। রাব্বানী চ্যাঁ চ্যাঁ শুরু করল...
- দোস্ত। কখন আসলো দোস্ত। দুই মিনিট আগেও তো ছিল না।
আর এর ধারাবাহিকতা স্বরূপ শুরু হলো রাব্বানীর দার্শনিক হতাশা। ছাগলের মত ভ্যাঁ ভ্যাঁ করা শুরু করল। আমরা তেমন একটা কান দিলাম না।
- দোস্ত। এতগুলা সুন্দর সুন্দর মাইয়া... আর ভাইগ্যে একটাও নাই...
বুফেতে দেখলাম লবস্টারের ডিমাণ্ড সবথেকে বেশি। লবস্টার আগুনে পোড়ানো হচ্ছে। তার সামনে বিশাল লাইন। এক রাতে এত মানুষ বুফে খেতে আসতে পারে আমার ধারণা ছিল না। আবেদনময় ভদ্রলোকও দাঁড়িয়ে আছেন। তুহিন হঠাৎ সবার মাথা গরম করিয়ে দিল। চেয়ারের উপর দাঁড়িয়ে এক হাতে লুংগি সামলাতে সামলাতে বক্তৃতার স্টাইলে বলা শুরু করল...
- দোস্ত। আমাগোরে খয়রাতি কইছে। আমরা কী চুপচাপ বইসা থাকুম? আমরা কী ধান বেইচা বুফে খাইতে আইছি? আমার মাথায় একটা আইডিয়া আসছে... খুবই সহজ প্ল্যান।
উনি লাইনের যেখানে দাঁড়িয়ে আছেন- তার সামনে আমাদের একজন জোর করে ঢুকে পড়বে- সে একজন আরেকজনকে তার সামনে জায়গা দিবে- সেই একজন আরেকজনকে জায়গা দিবে- এভাবে এক রাউণ্ডে পাঁচজন- করে এই ভূমিকা পালন করবে। তবুও ভদ্রলোককে লবস্টার নিতে দেওয়া যাবে না।
আমাদের প্ল্যান তিন রাউণ্ডের মাথায় ব্যর্থ হলো। তিনি আমাদের দিকে একটা ভয়ংকর দৃষ্টি দিয়ে- খেতে বসে পড়লেন। লবস্টারের জন্য বাকী খাবার বিসর্জন দেবার মত বোকামি করলেন না। টাইম লিমিটেড। যাই হোক- অন্য প্ল্যান কাজে লাগাতে হবে। আরো আড়াই ঘণ্টা সময় আছে।
আমি আর তুহিন লুংগি পরে রেস্টূরেণ্টের ভেতরে রাউণ্ড দিতে বের হলাম। তাছাড়া খাওয়ায় কিছুক্ষণ ব্রেক দেওয়া দরকার। পেটের ক্ষুধা আপাতত বন্ধ থাকুক- অন্য ক্ষুধা মেটানো যাক। তুহিন বেশ দক্ষ। লুংগির এক কোণা হাত দিয়ে তুলে রেখেছে। এটা নাকি লুংগি পরে হাঁটার ক্ল্যাসিকাল স্টাইল। আমাকে অবশ্য লুংগির গিটের দিকে খেয়াল রাখতে হচ্ছে। এতগুলা সুন্দরী মাইয়ার সামনে যদি ঘটনা ঘইটা যায়... হাঁটছি আর দেখছি... এমন সময় একজন ডাক দিল...
- এই যে।
আমার অন্তর হামাগুড়ি দিয়ে উঠল। হাস্যময়ী ললনার দিকে তাকালাম। বাংলা সিনেমার স্টাইলে বললাম...
- জ্বী। আমাকে বলছেন?
- আপনার দুইজন কী বাজি ধরে লুংগি পরে এসেছেন?
এ প্রশ্ন শুনে আমি ভাবলাম- বালিকার সাথে একটু কথা জমাই। তাই দাঁত বের করে বললাম...
- জ্বী না।
- তাহলে?
আমি দাঁতগুলো আরো প্রসারিত করার চেষ্টা করলাম...
- আমার ছোটবেলা থেকেই লুংগি পরার অভ্যাস। প্যাণ্ট পরলে বাতের ব্যথা বেড়ে যায় তো। তাই...
(চলবে... কাহিনী বাকী আছে! )
মন্তব্য
লেখা এই পর্বেও অসমাপ্ত রাখার তীব্র নিন্দা জানাই!
_______________
বোকা মানুষ
আমিও আপনার লগে আছি। তীব্র নিন্দা জানাই।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
তুমি তো টিভি সিরিয়াল শুরু করলা। প্রিজন ব্রেক বাদ দিয়া তোমার কাহিনী পড়তে বসলাম; ৩ মিনিটেই বিজ্ঞাপন বিরতি।
আল্লাহ এত জুলুম সহ্য করব না।
ও হ্যা, লেখায় পঞ্চতারকা দিয়ে ধন্য হলাম।
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
প্রিজন ব্রেকের নতুন এপিসোড তো এই সপ্তাহে আসে নাই। আগামী সপ্তাহে আসবে। আপনি কী ফোর্থ সিজন দেখতাসেন?
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
S 04 E 07 পর্যন্ত দেখে আবার রিভিশন দেয়া শুরু করছি; তৃতীয় বারের মত season 01 দেখছি।
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
হায় হায় এত অল্প বয়েসে বাতের ব্যাথা কইলা ক্যান ? বাতের ব্যামোর কথা শুনলে আবার ললনার হতাশ হইবোনা !!!
পঞ্চতারকা দেবার ক্ষমতা থাকলে দিয়া দিতাম।
তয় আমাগো ঝুলায় রাখার লাইগা তেব্র প্রতিবাদ জানাই।
--------------------------------------------------------
না হইবো না হতাশ। অন্য কৌশল কাজে লাগাতে হবে।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
নজরুল ভাইয়ের সাথে মিশে মিশে পোলাগুলি মেগাসিরিয়ালের লাইনে ঢুইকা গেল।
তীব্র পেতিবাদ জানাই।
হাঁটুপানির জলদস্যু
- নজুভাই সিন্ড্রোম?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মেগা সিরিয়াল না। ডেইলি সোপ না কী জানি কয়! ঐটা।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
পাবলিকের সাথে মশকরা হইতেছে ! বিহিত হওয়া দরকার।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
একমত।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
আসলেই বিহিত হওয়া দরকার।
আমি নিশ্চিত এই পুলা বেইজ্জত হইছে, এখন সময় নিয়া কাহিনী বানাইতেছে।
আগামী পর্ব তড়িৎ।
আগামী পর্ব তড়িৎ - না- যন্ত্র প্রকৌশল।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
- মাইরের উপরে অষুধ নাই। ভাইয়েরা আমার, লাইনে খাড়ান আইইউটি'র তিনটারেই তক্তা মাইর দেওয়া হবে। সাথে নজু ভাইরেও, একদম ফ্রী!!! এখনই লাইনে খাড়ান!!!!
দ্রষ্টব্যঃ তক্তা মাইরের সংজ্ঞা পরবর্তী পোস্টে দেওয়া হইবে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বান্দা হাজির; লাইনে পয়লা নম্বর।
কী করতে হবে কন গুরু???
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
হ গুরু। খালি একবার কন কী করতে হবে।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
- বাকী দুইটা কই? ঐগুলারে কন নাইরলেকের মোটা পাঁকানো কাছি নিয়া আসতে। এক দড়ি মে তিন পীর, বান্ধুম। তারপর তক্তা এ্যাটাক।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বান্দা হাজির।
=============================
তু লাল পাহাড়ীর দেশে যা!
রাঙ্গা মাটির দেশে যা!
ইতাক তুরে মানাইছে না গ!
ইক্কেবারে মানাইসে না গ!
হুম............ বুঝছি সবার কথাই ঠিক তক্তা মাইর ছাড়া উপায় নাই ।
নিবিড়
তক্তা মাইর কতদিন খাই না!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
পরিবর্তনশীল নিজে একটা ফাউল... এখন ওর জন্য আমার বদনাম হইতেছে।
এইসব সহ্য করা হবে না।
ওর জন্য শাস্তি ঠিক কইরা ফালাইছি আমি।
পরীক্ষাটা শেষ হউক ওর... তারপর ওকে ধরে নিয়ে যাওয়া হবে গুলশানে... লুঙ্গি পরিয়ে... হাফপ্যান্টবহুল একটা জায়গায় গিয়ে সেই লুঙ্গি খুলে নেওয়া হবে...
যাহ্ ব্যাটা... এইবার বাকী সিরিজ শেষ কর...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আমার কুন সমস্যা নাই।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
খুব ভালো করছস। এহন থেইকা খালি এইরকম পোস্ট দিবি। সচলদের চিল্লাপাল্লা আর পেতিবাদ দেইখা খুব মজা পাইতাছি। এটাই দরকার ছিল। আমার তো কোন চিন্তা নাই। পাশের বেডে থাকার সুবাদে কাহিনীর গতিবিধি অনেকটাই জানি। নিজে নিশ্চিন্তে থাইকা অন্যদের দুশ্চিন্তা দেখতে যে এতো মজা, আগে বুঝি নাই।
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
ছি ছি তুমি এত্ত খারাপ।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
ভেবেছিলাম পরিবর্তনশীলকে মাইরের হাত থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করব।
কিন্তু উপায় নেই গোলাম হোসেন।
জানি- শেষ পর্যন্ত বাঁইচা যাবো।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
হাই সাসপেন্স ড্রামা মনে হইতেছে। শেষ মেষ ফুস করে খতম হইলে কিন্তুক খবর আছে।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
হিচককের চেয়েও বড় সাসপেন্স আসতেছে।
আর ফিনিশিংটা হবে- ''দ্য সিক্সথ সেন্স'' কিংবা ''ইউজুয়াল সাসপেক্টের মত। কল্পনাতীত।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
ঝুলাইয়া রাখলে অবশ্য আমার কোন আপত্তি নাই...এক অর্থে ভালোই...সময় বাঁচে...পড়াশোনা করা যায়...বাকী অংশ নেক্সট উইকএন্ডে আসলে সবচেয়ে ভালো
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
তক্তা মাইরের পক্ষে ভোট দিলাম।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
জলদি টান দেন।
বালাজি ফিল্মসের কাহিনীও এমন জমজমাট হয় না
ওই মিয়া পরের পর্ব তাড়াতাড়ি ছাড়ো...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
http://biprodhar.com
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
লুঙ্গি উঁচাইয়া আর কদ্দিন?
মহা-জ্বালাতন হলো, দেখতেছি! কয় সিরিজের সিরিয়াল, কন্তো?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
Life is what happens to you
While you're busy making other plans...
- JOHN LENNON
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
যা বুঝলাম, পরিবর্তনশীলের লুঙ্গিটা আসলে লুঙ্গি নয়, কারো টেবিল ক্লথ ছিলো। বারান্দায় শুকাইতে দেয়া ছিলো, ও তাড়াহুড়ায় টাইনা পেচাইয়া পইরা বাইর হইসে। তারপর গল্প শুরু ...।
হাঁটুপানির জলদস্যু
নতুন মন্তব্য করুন