- বলো না! কিন্তু একটা শর্ত আছে! ফেসবুক নিয়ে খোঁচা দিতে পারবে না কিন্তু।
- হা হা হা। ধূর পাগলী, আমি ফেসবুক কই খোঁচা দিই? সব যুগের শৈশব কৈশোর এক হয়? আমি তোর মাকে খুঁজে পেয়েছিলাম সাদা কালো এলবামে। তুই হয়তো তোর মনের মানুষকে খুঁজে পাবি ফেসবুকে! হা হা হা।
- বাবা। যাও!
- আচ্ছা শোন্। আমার ছোট চাচা বিয়ের সময় আমি বাড়িতে ছিলাম না। শহরের কলেজে পড়াশোনা করতে এসেছি। চিঠিতেই সব খবর আসত। তখন তো আর তোদের মত ফোনও ছিল না। মোবাইলও ছিল না!
- আ...বার!
- আবার কী?
- মোবাইল নিয়ে খোঁচা দিলে।
- ধূর পাগলী। খোঁচা দিলাম কোথায়? আমি নিজেই তো মোবাইল ছাড়া একটা দিন চলতে পারব না। হ্যাঁ রে। সেদিন রাতে আমার মোবাইলে একটা ছেলে ফোন দিল। বলল তোর মোবাইল নাকি বন্ধ। কে রে ছেলেটা?
- যাহ! জানি না! এত কথা বলো কেন? তোমার গল্প শোনাও।
- আচ্ছা। ছুটিতে বাড়িতে গিয়ে শুনি, ছোট চাচার বিয়ে হয়ে গেছে। বিয়ের খবর জানিয়ে আমাকে চিঠি দেয়া হয়েছিল। কিন্তু কেন জানি হাতে পাইনি। তাছাড়া ছোটকুর বিয়েটা হুট করেই হয়ে গিয়েছিল। মনটা অবশ্য খারাপ হলো। আমরা বন্ধুর মত ছিলাম। তুই তো তোর এই দাদুটাকে দেখিস নাই। তুই জন্মানোর দুই বছর আগেই তো বোধহয় মারা গেল। তাই না?
- হুঁ।
- একদিন ছোট চাচার বিয়ের এলবাম দেখছিলাম। একটার পর একটা পাতা উল্টোচ্ছি। হঠাৎ একটা ছবিতে আমার চোখ স্থির হয়ে গেল। বিয়ের স্টেজে বর কনের ছবি। মুখে রুমাল চেপে বসে থাকা ছোট চাচা, পাশে বিয়ের শাড়ি পরা চাচী। স্টেজের পাশে চোখ বড় বড় করে একটা মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে। লাল টুকটুকে একটা জামা পরা। সাদা কালো ছবি। তবুও ঠিক বোঝা হয়ে যায়- ওটা লাল টুকটুকে জামা। কতক্ষণ ছবিটার দিকে তাকিয়ে ছিলাম জানিস? পাশে ফুলে ফুলে সাজানো বিয়ের স্টেজ। ফুলের বাগানে বর কনে বসে আছে। কিন্তু সমস্ত ফুলের বাগান সেই লাল টুকটুকে জামা পরে চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে থাকা মেয়েটার কাছে কী তুচ্ছ! কী অসহায়!
- তারপর তো তুমি ছবিটা চুরি করলে। তাই না?
- হ্যাঁ! পুরো এলবাম তন্ন তন্ন করে খুঁজেও আর পেলাম না। শুধু ঐ একটা ছবিতেই তোর মা আছে। পরে জানাজানি হয়ে গেলে লজ্জায় পড়তে হবে জেনেও ছবিটা যত্ন করে নিজের কাছে রেখে দিই। একটা কথা কী জানিস? সেদিন আমি রেণুর ছবি চুরি করেছিলাম ঠিকই- কিন্তু সেই দুপুরবেলা ছবিটা যখন দেখছিলাম ও তো সমস্ত আমাকেই চুরি করে নিল! তারপরের কয়েকদিনে আমার অসহায়ত্ব আমার সমগ্র জীবনের অসহায়ত্বকে হার মানাবে। প্রথমে ভাবলাম নিজের মধ্যেই চেপে রাখি। শুধু ছবিতে ওর দিকে তাকিয়ে থাকি। কিন্তু তুই তো জানিস। এমন হয় না।
- আমি জানি মানে?
- ঐ যে! ঐ ছেলেটা! কী নাম যেন? ভ্যা ভ্যা করে কাঁদতিস।
- বা...বা। তোমার গল্প বলো! নইলে আমি উঠে যাচ্ছি কিন্তু!
- হা হা। আচ্ছা বোস। তারপর ছোটকুকে জানালাম। ছোটকুর শ্বশুড় বাড়িতেই রেণুদের বাড়ি। ছোটকুর হাত দিয়ে চিঠি দিলাম। তোদের মত তো আর চাইলেই ফোন নাম্বার যোগাড় করে এসএমএস পাঠিয়ে দিতে পারতাম না। তখন ভালোবাসা মানেই ছিল বুড়ো চিঠি। হা হা হা।
- আবার!
- না আমি এসএমএসকে দোষ দিই না। তবে চিঠি অনেক মহান একটা ব্যাপার। তোর মা যেদিন প্রথম আমাকে চিঠি লিখল সেদিনটা এখনো যেন চোখের সামনে দেখতে পাই। তখন ও কোন ক্লাসে পড়ত? ক্লাস নাইনে। কী অদ্ভুত সেই চিঠি! আর কয়েকদিন বাদে ক্লাস এইটের বৃত্তি'র রেজাল্ট বের হবে। বৃত্তি না পেলে ও মারা যাবে! আমি যেন অনেক অনেক দোয়া করি। এক জায়গায় ''আমি তোমাকে ভালোবাসি'' লিখে লাইনটা অনেক যত্ন করে কেটে দিয়েছে। এই একটা লাইন লিখে আবার কেটে দেয়া! কী মায়াময় সেই কাটাকুটি খেলা, তুই জানিস? তোদের এসএমএসে তো মনে হয় এই ঝামেলা নেই!
- কী আশ্চর্য! আমাদের এসএমএস বলছ কেন? মা অনেক সাহসী ছিল- ফার্স্ট চিঠিতে ঐ কথাটা লিখে দিল?
- হা হা। আমি চালাকি করে আমার নিজের নায়ক মার্কা একটা ছবি পাঠিয়ে দিয়েছিলাম চিঠির সাথে। কিন্তু প্রথম চিঠিতেই ঐ কথা লিখেছে কে বলল রে গাধা? লিখে আবার কেটে দিয়েছিল না?
- ঐত্ত! একই কথা।
- বুঝলিরে মামণি আজ মনটা এলোমেলো হয়ে আছে। খুব খুব। এত এত বছর যে ছবিটা যত্ন করে আগলে রাখছিলাম- সেটা আজ চলে গেল!
- কী আশ্চর্য, বাবা! ছবিটা চলে গেল মানে? আমাকে তো কিচ্ছু বলোনি!
- মানিব্যাগেই তো ছবিটা ছিল। এখন কী করি বল্ তো! পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেব, যে মানিব্যাগটা নিয়েছে সে যেন ছবিটা ফেরত দিয়ে যায়?
- এতে কী আর লাভ হবে? তোমাকে কতবার বললাম, মায়ের ছবিগুলো সব কম্পিউটারে স্ক্যান করে রাখি। তুমিই তো দাও না। ব্যাকআপ থেকে যেত। তোমার মন খুব খারাপ, তাই না বাবা! গান শুনবে? ঐ গানটা! আমি গাই?
- বুঝলি মামণি। তোদের কম্পিউটারই ভালো। সবকিছুর ব্যাকআপ রেখে দিতে পারিস। মাঝে মধ্যে কী মনে হয় জানিস? যদি কম্পিউটারের সব প্রোগ্রামের মত মানুষের সব স্মৃতির- মানুষের শৈশব কৈশোরের ব্যাকআপ রেখে দেওয়া যেত! মূল কপি হারিয়ে গেলেও অসুবিধা হতো না! আবার মাঝে মধ্যে মনে হয় প্রকৃতিই সবকিছুর ব্যাকআপ তৈরি করে দেয়। নইলে কী আর তোর দিকে তাকালে আমি তোর মাকে খুঁজে পেতাম!
- হুঁ। বুঝেছি- আচ্ছা, এবার ওঠো! ওঠো তো! রাত করে ঘুমোলে শরীর আবার খারাপ করবে! আর শোন। এখন থেকে প্রতিদিন ভোরে আমি তোমাকে চিঠি লিখব। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে যেন জবাব পেয়ে যাই!
মন্তব্য
*********************************************************
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
অসাধারন! অসাধারন! অসাধারন!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ধন্যবাদ। ধন্যবাদ।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
গল্পটা ভালো লেগেছে। ৫
মেয়েটা একটি ছ্যাকা খাবার পরে আরেকটা প্রেম করছে। এইটা মজা লাগলো।
....................................................................................
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ওহ্ সব চেয়ে ভাললেগেছে। বাবা আর মেয়ের বন্ধুত্ব।
....................................................................................
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
যুগ পাল্টাইছে না?
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
অদ্ভুত সুন্দর হয়েছে
.............................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
থ্যাংকু।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
ধন্যবাদ।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
হুম! ভালো লাগছে।
=============================
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
খুব সুন্দর
কথোপকথনের পুরাটাই একেবারে মসৃন, খালি এক জায়গায় মনে হল একটা স্পীড-ব্রেকার ছিল
ধূগো চাচা এই লেখা পড়ার পর তো আবার "বাবা" হওয়ার জন্য দৌঁড়াদৌড়ি শুরু করে দিবে নিশ্চিত
কোন জায়গায়
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
অসম্ভব ভালো লাগলো ।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
অসাধরন একটা লেখা যেখানে সময়ের পরিবর্তন উঠে এসেছে...ভালবাসার অনুভূতি গুলো স্পষ্ট...সম্পর্কের মধুর কথপকথন..........
(জয়িতা)
লম্বা কমেণ্টের জন্যে আপনাকে ধন্যবাদ।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
তোর লেখার সবচে বড় দিক হচ্ছে পড়তে কখনো ক্লান্তি লাগেনা
---------------------------------
বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
ভাই, দিন দিন জ্যামিতিক হারে বস হচ্ছেন। অচিরেই আপনার পায়ের ধূলা নেয়ার সময় এসে যাবে।
এজন্য হিংসা হচ্ছে। ঈর্ষপরায়ণতাবশত ঐ গালিটা ফিরিয়ে দিলাম। কোন গালিটা বুইঝা ল...
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
কী বুঝলি?
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
ভালো লাগ্লো পড়ে
...........................
Every Picture Tells a Story
থ্যাংকু।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
অসম্ভব ভালো লেগেছে।
অনেক ধন্যবাদ।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
ভালো হয়েছে...
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
- ব্যাকআপ!
ছোটবেলায় যেরকম কলসীর ভেতর রোযা 'ব্যাকআপ' রেখে তারপর ভরপেট খেয়ে আবার কলসীর মুখ খুলে রোযা 'রিষ্টোর' করা যেতো, তেমনি যদি আমাদের মনটাকেও ব্যাকআপ-রিষ্টোর করার সিস্টেমটা পাওয়া যেতো!
লেখা সাবলীল লেগেছে গুরু।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ব্যাকআপ নাই গো গুরু। এক্সপি ছাড়া কিস্যুর ব্যাকআপ নাই।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
- এক্সপি তে মন ব্যাকাপের সিসটেম আছে নাকি?
আমার হঠাৎ মনে হচ্ছিলো, মেমেন্তো সিনেমার মতো শর্ট টার্ম মেমোরী হলে খারাপ হতো না। যা আছে সব মুছেটুছে গিয়ে নয়া জিনিষ...। আবার একটু পর ঐগুলা নাই হয়ে যেতো। শালা, জট্টিল একটা ব্যাপার।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
একটা বউ থাকলে সব ঠিক হয়া যাইত। দুইটা থাকলে তো কথা নাই! তিনটা থাকলে ...
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
- এইটা 'গুল্লি মন্তব্য' করছো মিয়া!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
গল্প লিখসো আর ক্যাটাগরি এইটা দিলা ক্যান ?
যাই হোক, বরাবরের মতই ভাল লাগসে।
তোমার গপ্পো ভাল না লাইগা যাইবো কই !!
---------------------------------
--------------------------------------------------------
হে হে।
ধইন্যবাদ। এরপর থেকে ক্যাটাগরি ঠিকমতন দিব।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
খুব ঝরঝরে গল্প। এক টানে পড়ে গেলাম। দারুণ লাগলো। অভিনন্দন।
ধন্যবাদ। এরপর আরো লিখে যন্ত্রণা দেয়ার উৎসাহ পেলাম।
ঠিক করে দিচ্ছি। তাড়াহুড়া করতে গিয়ে কী যে করি।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
বা: বেশ গল্পটা ৷
------------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
ধন্যবাদ।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
গুল্লি লেখছো মিয়া!!!!!!!!!!!!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
গল্পটা পড়ার সময় সচলের কি যেন ঝামেলা যাচ্ছিল। সবার নাম দেখা যাচ্ছিল না, কমেন্ট ও না।
তাই লেখকের নাম দেখি নাই । একটানে পড়ে যখন শেষ করলাম তখন ও ভাবছি কে লিখতে পারে এমন গল্প । হঠাৎ দেখি আরে এ যে আমাদের পরিবর্তনশীল ! স্বস্তির নিশ্বাস বেরিয়ে গেল।
এমন গল্প তো পরিবর্তনশীলেরই লেখার কথা তাই না?
লজ্জা লাগে!'
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
ভালৈছে।
ধন্যবাদ!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
যে স্মৃতির সব চিহ্নই হারিয়ে যায় সেই স্মৃতিটাই দাগ কেটে বসে মনে...
আর শুধু ঝামেলা পাকায়।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
একটু প্রাচীন পন্থীদের মতো কথা বলি। প্রযুক্তির সহজলভ্যটা জীবন থেকে প্রাপ্তির আনন্দ কেড়ে নিয়েছে। চিঠির আনন্দ মেইলে নেই। আগে বাংলাদেশ বিমানের শিডিউল মুখস্থ ছিল কবে চিঠি আসবে দেশ থেকে। ই-কার্ড সময়ের স্বল্পতার কারনে খুলেও দেখি না কিন্তু কার্ড পেলে হাতে নিয়ে বসে থাকতাম। আগে গ্রামের বাড়ীতে গেলে কাজিনরা সব চান্নিপর খেলতাম, চাদের আলোর সাথে, এখন সব ঘরে আলো জ্বলে। আনন্দের সুযোগ কোথায় আজ আর?
অনেক সময় চিৎকার করে বলতে ইচ্ছে করে, "ফিরিয়ে দাও অরন্য, লহ এ নগর।"
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
লাভ নাই।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
বরাবরের মতোই
আগামী বইমেলায় তোমার ভালো লেখাগুলোর ব্যাকআপ বই আকারে চাই হে পরিবর্তনশীল... !
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
খুঁজে যাই শেকড়ের সন্ধান...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
তাইলে তো ঐটা হবে সাদাখাতা।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
বিনয়ী হওয়া ভালো
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
খুঁজে যাই শেকড়ের সন্ধান...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
বাক্যের গঠন অনেক প্রানবন্ত।
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
সুন্দর।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
কিওও ঘুমাইলেও কি স্বপ্নে গল্পের প্লট পান নি?
মচেৎকার হইছে!!
-----------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
হে হে। হে হে ।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
পরিবর্তনশীলের প্রত্যাবর্তন স্বাগতম।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
থ্যাংকু!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
বাহ! খুব সুইট লাগল আসলে আগেকার দিনেই মানুশ বেশি রোমান্টিক ছিল
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
হুঁ
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
ভালো লাগলো...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ভালৈয়াছেন্তাইলে?
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
পড়েছি পরশুদিন, কিন্তু কী মন্তব্য করবো ভেবে পাচ্ছিলাম না। এখনও পাইনি। তাই মুগ্ধতা জানিয়ে যাই শুধু।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আমিও ভেবে পাচ্ছি না- এমন মন্তব্যের পর কী বলতে হয়। ধন্যবাদ। অনেক ধন্যবাদ।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
গুলি কইরেন না প্লিজ!
একটা কথা বলি-
গল্পটা খুউব খুউউব খুউউউব অসাধারণ হয়েছে।
০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
আইচ্ছ্যা গুলি করলাম না।
শুধু খুউব ধন্যবাদ।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
তেইলে আপ্নেরেও ধন্যবাদ আবার, গুলি করেন নাই বইলা।
ভালো থাকেন।
০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
ভালো লাগল
ধইন্যবাদ। কিন্তু আপনি জানি কে?
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
এইটা আগে পড়া হয় নি। তিথীর কমেন্টে প্রথম পাতায় এল বলে চোখ পড়ল। মিষ্টি গল্প।
এই লোকটা খ্রাপ হয়ে গেছে। লেখালেখি বাদ্দিয়ে কী করে কে জানে
খুঁজে বের করে পিটানো দরকার!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
একদম! তারপর ন্যাজ ধরে হিড়হিড়িয়ে টেনে আনেন সচলে।
ডুব দেয়া তিনজন কবিতাখোর সচলের ন্যাজ কাটার খায়েশ আছে আমার।
মহিব ভাইডি এর মধ্যে পয়লা নম্বরে।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
নতুন মন্তব্য করুন