কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
মুসলমান খণ্ড—৪
১৯১৯ সালে রবীন্দ্রনাথ সিলেটে গিয়েছিলেন। সিলেটের ব্রাহ্ম সমাজ, মহিলা সমিতি ও আনজুমানে ইসলামিয়া ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান থেকে কবিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। খান বাহাদুর আবদুল মজিদ,মৌলভী আবদুল করিম, রায়বাহাদুর সুখময় চৌধুরী, রায়বাহাদুর প্রমোদচন্দ্র দত্ত প্রমুখ জননেতা রেল স্টেশনে কবিকে অভ্যর্থনা জানান।
সৈয়দ মুর্তাজা আলী স্মৃতিকথায় লিখেছেন, চাঁদনি ঘাটে সিলেটের বনিয়াদী জমিদার পরিবারের-- মজুমদার বাড়ি, কাজী বাড়ি (এহিয়া ভিলা) ও দস্তিদার বাড়ির প্রতিনিধিরা ঘোড়ায় চড়ে এসে কবিকে সম্বর্ধনা করেন। কবি, মৌলভী আবদুল করিমকে নিয়ে বসেন এক সুসজ্জিত ফিটন গাড়িতে।
কবিকে অভ্যর্থনা করা হয় রতনমণি লোকনাথ টাউন হলে। সেখানে সর্বাগ্রগণ্য জননেতা সৈয়দ আবদুল মজিদ কবিকে অভিনন্দন জানান উর্দু ভাষায়। ছাত্রদের কাছে আকাঙ্ক্ষা সম্বন্ধে বক্তৃতা দেন কবি। মুর্তজা আলীর ভাই সৈয়দ মুজতবা আলীর বয়স তখন মাত্র চৌদ্দ।
রবীন্দ্রনাথের বক্তৃতা শুনে মুজতবা আলী কারো কাছে পরামর্শ না করে রবীন্দ্রনাথকে একটি চিঠি লেখেন। চিঠিতে রবীন্দ্রনাথকে প্রশ্ন করেন—‘আকাঙ্ক্ষা করতে হলে কি ব্যবস্থা নেওয়া দরকার?”
রবীন্দ্রনাথ তখন সিলেট থেকে গেছেন আগরতলাতে। সেখান থেকে চিঠির উত্তর দিয়েছেন দশ বারো লাইনে। চিঠির মর্ম ছিল, আকাঙক্ষা উচ্চ করতে হবে—এ কথাটার মোটামুটি অর্থ এই—যেন স্বার্থই মানুষের কাম্য না হয়। দেশের মঙ্গলের জন্য ও জনসেবার জন্য স্বতঃস্ফূর্ত উদগ্র কামনাই মানুষের কল্যাণের পথে নিয়ে যায়। তোমার পক্ষে কি করা উচিৎ তা এতদূর থেকে বলে দেয়া সম্ভব নয়। তবে তোমার অন্তরের শুভেচ্ছাই তোমাকে কল্যাণের পথে নিয়ে যাবে।
কবির এই চিঠি পেয়ে সৈয়দ মুজতবা আলী শান্তি নিকেতনে পড়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেন। মুজতবা আলীই বিশ্বভারতীর কলেজ বিভাগের প্রথম বাইরের প্রথম ছাত্র।
প্রায় এক বছর সৈয়দ মুজতবা আলী শান্তি নিকেতনে একই ঘরের নিচে কবির সঙ্গে বসত করেছেন। মুজতবা আলী লিখেছেন—সেখান থেকে জানালা দিয়ে মুখ বাড়ালেই দেখতে পেতুম, গুরুদেব তাঁর জানালার পাশে বসে লেখাপড়া করছেন। সকালে চারটার সময় দুঘণ্টা উপাসনা করতেন। তারপর ছটার সময় স্কুলের ছেলেদের মত লেখাপড়া করতেন। সাতটা-আটটা, নটা, তারপর দশ মিনিটের ফাঁকে জলখাবার। আবার কাজ—দশটা, এগারোটা, বারোটা। তারপর খেয়ে দেয়ে আধঘণ্টা বিশ্রাম। আবার কাজ—লেখাপড়া। একটা, দুটো, তিনটে, চারটা, পাঁচটা—কাজ—কাজ—কাজ। পাঁচটা থেকে সাতটা ছেলেমেয়েদের গান শেখাতেন—বা দিনুবাবুর আসরে বসে গান শুনতেন, অথবা গল্প-সল্প করতেন। তারপর খাওয়া সেরে আবার লেখালেখা পড়া। মাঝে মাঝে গুণগুণ করে গান—আটটা থেকে এগারোটা পর্যন্ত। কী অমানুষিক কাজ করার ক্ষমতা! আর কী অপরিসীম জ্ঞানতৃষ্ণা।
সৈয়দ মুজতবা আলী বলেছেন, কবি রবীন্দ্রনাথ ছিলেন ধরা ছোঁয়ার অতীত; সাধারন মানুষের নাগালের বাইরে—কিন্তু আমাদের কাছে তিনি ছিলেন স্নেহাসক্ত গুরু; নিতান্তই মাটির মানুষ।
সঙ্গীতজ্ঞ আব্দুল আহাদ ১৯৩৮ সালে শান্তি নিকেতনে সঙ্গীতভবনে ভর্ত্তি হন। তাঁর প্রথম রবীন্দ্রদর্শন বিষয়ে লিখেছেন, আমি (শান্তি নিকেতন) যাবার অল্পদিনের মধ্যেই হিন্দীভবনের উদ্বোধন করা হল। উদ্বোধনের দিনে প্রথম কবিগুরুকে দেখলাম, কী শান্ত সৌম্য মূর্তি। সাদা চুল এবং দাড়ি, সবকিছু মিলে সবার থেকে স্বতন্ত্র এক ব্যক্তিত্ব। কবিগুরু তখন কিছুটা কুঁজো হয়ে হয়ে গেছেন। বিশেষ কোনো অনুষ্ঠান ছাড়া কবিগুরু উত্তরায়ণের বাইরে আসেন না।
কবি বন্দে আলী আলী মিয়ার সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের সম্পর্কটা ছিল সহজ। তিনি রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তাঁর প্রকাশিত অনুরাগ কাব্যগ্রন্থটি নিয়ে দেখা করেন। তিনি লিখেছেন, দোতলার সিঁড়ির মুখে উত্তর দিকে, বারান্দায় কবি চেয়ারে বসে লিখছিলেন। আমি গিয়ে কদমবুসি করে বইখানি হাতে দিলুম।
কবি আমায় বসতে বলে ফাইন্টেন পেনটা মুড়ে অনুরাগের পাতা উল্টাতে শুরু করলেন। কবি (টেলিফোন পেয়ে) নিজেই উঠে দাঁড়ালেন। দীর্ঘ সুঠাম দেহ, ধুসর রঙের দীর্ঘ আলখাল্লা পা অবধি পড়েছে—নীচে সবুজ সাটিন লুঙ্গি ধরনের পরা। যীশুখ্রীস্টের ছবি দেখেছি-- দণ্ডায়মান রবীন্দ্রনাথকে দেখে সেই কথা মনে পড়লো। রূপ, গুণ, স্বাস্থ্য, আভিজাত্য ইত্যাদির এমন সুসংহত সন্নিবেশ অপর কোনো মহাপুরুষের মধ্যে দেখতে পাওয়া গেছে কিনা জানি না।
শাহেদ সোহরাওয়ার্দী রবীন্দ্রনাথকে প্রথম দেখেছিলেন অক্সফোর্ডে। সেটা ১৯১৩ সালে। রবীন্দ্রনাথ সবে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। শাহেদ সোহারাওয়ার্দি বাংলা জানতেন না। তিনি লিখেছেন, প্রথম প্রথম রবীন্দ্রনাথের গানের সমাদরের কথা, বাংলার গ্রামে গ্রামে ঘরে ঘরেই তা গাওয়া হচ্ছে—এ খবর যখন শুনি-- অনেকটা অবিশ্বাসের সঙ্গেই সে কথা গ্রহণ করেছিলাম। কবির সঙ্গে যাদের প্রথম পরিচিতি ঘটে অনুবাদের ভিতর দিয়ে, তাদের মত আমার কাছেও তাঁর কাব্যের স্বকৃত ইংরেজী সংস্করণ যে এক আশ্চর্য আবির্ভারের মত বোধ হয়েছিল তা শুধু নতুনত্বের খাতিরেই নয়, তাঁর কাব্যের নিজস্ব সাহিত্যিক রসের জন্যই সে বিস্ময় এত বেশী।
প্যাডিংটন স্টেশনে পৌঁছে আমি একটা ট্যাক্সি করে চেলসীতে গেলাম, সেখানে এক বিরাট বাড়িতে কবি সদলবলে ছিলেন। একটা প্রশস্ত কামরায় আমায় নিয়ে গেলেন। আমি সেখানেই কবিকে প্রথম দেখি। কবি একটা ডিভানের উপর বসেছিলেন, আর দেওয়ালের চারদিক ঘিরে নানা জাতীয়—ভারতীয়, ইংরেজ ও অন্যান্য ইয়োরোপীয়—স্ত্রীপুরুষ চেয়ারের উপর বসেছিলেন। সমস্ত ঘরে এমন তন্ময় নিঃশব্দতা যেন সবাই গীর্জায় বসে আছেন। ঘরের এক কোণে একজন ইংরাজ মহিলা মাটি দিয়ে কবির মাথার ছাঁচ গড়ছিলেন। আড় চোখে তাকিয়ে দেখলাম অন্য এক কোণে হিংস্রদর্শন যুবা, তাঁকে পোল মনে হল, কবির আলখাল্লার অনবদ্য ভাঁজগুলি রেখায় ফুটিয়ে তুলতে চেষ্টা করছে।
...সেদিন ভেবেছিলাম যে ভাস্কর ও চিত্রকরের সুবিধার জন্যই কবি নিশ্চল মূর্তিতে নিমীলিত চোখে বসে আছেন, কিন্তু পরে তার তাৎপর্য ভাল করে বুঝেছি। ইচ্ছামত ও বিনা আয়াসে তিনি নিজের মধ্যে ডুবে যেতে পারতেন এবং তখন তাঁর যে নিস্পন্দ ভাস্কর্য রূপ তা অনন্য সাধারণ। এ দূর্লভ শক্তির বিকাশ কবির মধ্যে যে পরিমাণে দেখেছি, অন্য কোথাও তা দেখি নাই। সাহচর্যের ভিতর সুদূর নিঃসঙ্গতা, কথাবার্তার মধ্যে হঠাৎ অন্তরতম জীবনের সঙ্গে নিবিড় সংযোগ, পারিপার্শ্বিক থেকে বিচ্ছিন্ন করবার এ শক্তি স্বপ্নদ্রষ্টা ও আদর্শবাদিদের থাকে—তাঁরও ছিল। এ রকম ব্যক্তিদের সঙ্গে সহবতী চলে কিন্তু ঘনিষ্ট হওয়া যায় না। ...কবি চিরকালই আমার কানের চেয়ে চোখকে বেশী আকর্ষণ করেছে।
রবীন্দ্রনাথের মধ্যে আমি দেখেছিলাম প্রাচ্যের সুর-ঝঙ্কার, ঐশ্বর্য ও মাধুর্যের প্রতীক। নদীর জলধারা যেমন করে বয়, বায়ূহিল্লোলে ধানের শীষ যেমন করে জাগে, বিশ্বের সৌন্দর্যলক্ষ্মী তাঁর কাছে তেমন করে আসে। স্বভাবে কোমল লঘুপদক্ষেপে প্রিয়তমের কাছে ইপ্সিতার যে অভিসার, রবীন্দ্রনাথের কাছে সৌন্দর্যলক্ষ্মীর সেই গতি।
মোহাম্মদ হেদায়তুল্লাহ রবীন্দ্রনাথের সান্নিধ্যে প্রথম যখন গিয়েছিলেন—রবীন্দ্রনাথ তখন প্রাসাদপ্রতীম সৌধের একটি কক্ষে বসেছিলেন। কক্ষটির সাজসজ্জা সাদামাটা ধরনের। কবি বসে আছেন একটি সাবেকী তক্তপোষ আশ্রয় করে। সেখানে চেয়ার টেবিলের বাহুল্য নেই। তক্তপোষের একপাশে বই রাখার একটি মঞ্চবিশেষ। তাঁর সঙ্গে কবির দেখা হল। মোহাম্মদ হেদায়তুল্লাহ লিখেছেন—যেন কতদিনের পরিচয়। যিনি সবাইকে আপন জ্ঞান করেন তাঁহার কাছে আমি আপন—বিশেষতঃ আমার সাক্ষাৎ যে উদ্দেশ্যপ্রোণেদিত তাহা অবগত হইয়া তিনি নিতান্তই পরিচিতের মত আলোচনায় রত হইলেন।
কবি জসীমউদ্দিন রবীন্দ্রনাথকে দেখেছিলেন একটি নাট্যাভিনয়ে। জসীমউদ্দিন তখন ফরিদপুর থেকে কলকাতায় পড়তে এসেছেন। জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে সেদিন রবীন্দ্রনাথের শেষবর্ষণ নাটকটির অভিনয় দেখতে গিয়েছিলেন তিনি আট আনার টিকিট কেটে। দর্শকদের মধ্যে কলকাতার অভিজাত শ্রেণীর সুসজ্জিত মেয়েরা রহস্যময়ী চাঁদের মত বসে আছে। জসীমউদ্দিন লিখেছেন, কিছুক্ষণ পরে সামনের মঞ্চের পর্দা উঠিয়া গেল। বর্ষাকালের যত রকমের ফুল সমস্ত আনিয়া মঞ্চটিকে অপূর্বভাবে সাজান হইয়াছে। সেই মঞ্চের উপর গায়ক-গাযিকা পরিবৃত হইয়া রবীন্দ্রনাথ আসিয়া যখন উপবেশন করিলেন, তখন আমার সামনে উপবিষ্ট সেই রহস্যময়ী চাঁদেরা জোনাকীর মতো যেন ম্লান হইয়া গেল।
নাটক শেষ হলে কবি মঞ্চের উপর দাঁড়ালেন। অনেকে এগিয়ে গিয়ে তাঁকে প্রণাম করলেন। জসীমউদ্দিনও তাদের সঙ্গে দাঁড়ালেন। কিন্তু প্রণাম করলেন না। আর দশজনের মত তাকে প্রণাম জানিয়ে পথের দশজনের মধ্যেই মিলিয়া যাবেন—কবির সঙ্গে তরুন কবি জসীমউদ্দিনের সেই সম্পর্ক নয়। তিনি শুধু এক দৃষ্টিতে রবিকবির মুখের দিকে তাকিয়ে রইলেন।
১৯২৬ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্বিদ্যালয়ের আমন্ত্রণে কবি ঢাকায় এসেছিলেন। সেদিন বিকেলে করোনেশন পার্কের বিশাল জনসভায় প্রথম দেখেছিলেন রবীন্দ্রনাথকে লেখক আবুল ফজল। তিনি রেখাচিত্র বইয়ে লিখেছেন সেদিনের স্মৃতি—কবির জন্য মঞ্চ তৈরী হয়েছিল পার্কের পূব ধারে—কাজেই কবি যখন বক্তৃতা দিতে দাঁড়ালেন তখন তিনি সূর্যের মুখোমুখি। দীর্ঘ বপু, চুল দাড়ি গোঁফ সবই রূপার মতো সাদা। কিন্তু দেহের কোথাও জরার চিহ্ণ লক্ষ্য গোচর নয়। যখন ঋজু হয়ে দাঁড়িয়ে-- সে সূর্যের তখনকার কিরণের সঙ্গে তার গায়ের রং একাকার হয়ে মিশে গেছে, সে সূর্যের দিকে চেয়ে, তার অস্তগমনের সঙ্গে নিজের অস্তগমনোন্মুখ জীবনের তুলনা দিয়ে এক অতুলনীয় ভাষায় বক্তৃতা শুরু করলেন, তখন বিপুল জনতা কবি-মুখ-নিসৃত ভাষার সৌন্দর্যে ও কণ্ঠের মাধুর্যে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেলো।
কোনো কথা কি ভাষার জন্য তাকে ভাবতে দেখিনি, ঝরণার ধারার মতো তাঁর কণ্ঠ থেকে বানীর স্রোত বয়ে চলেছে। কোনো উত্তেজনা নেই, হাত-পায়ের ছোড়াছুড়ি নেই, নেই কোনো পেশাদার বক্তার মতো কণ্ঠের উত্তান-পতন, স্থির শান্ত মুখশ্রীতে নেই কোন বিপর্যয়—প্রায় আধ ঘণ্টা কি তারো বেশী এক অপূর্ব বাণী স্রোতে আমরা যেন অবগাহন করে উঠলাম।
কবি জসীমউদ্দিন ঠাকুর বাড়ির আঙিনায় বইটিতে একটি ঘটনার কথা লিখেছেন। রবীন্দ্রনাথ ঘটনাটি তাঁকে বলেছিলেন—দেখ, জমিদারির তদারকী করতে সাজাদপুরে যেতাম। আমাদের একজন বুড়ো প্রজা ছিল। যৌবনকালে সে অনেক ডাকাতি করেছে। বুড়ো বয়েসে সে আর ডাকাতি করতে যেত না। কিন্তু ডাকাতরা তাকে বড়ই মানত। একবার আমাদের এক প্রজা অন্য দেশে নৌকা করে ব্যবসা করতে যায়। ডাকাতের দল এসে তার নৌকা ঘিরে ধরল। তখন সে আমাদের জমিদারির সেই বুড়ো প্রজার নাম করল। তারা নৌকা ছেড়ে চলে গেল। এই বলে চলে গেল, ও তোমরা অমুক দেশের অমুকের গাঁয়ের লোক। যাও, তোমাদের কোনো ভয় নেই। সেই বৃদ্ধ মুসলমান আমাকে বড়ই ভালবাসত। তখন নতুন বয়স। আমি জমিদারির তদারক করতে এসেছি। বুড়ো প্রায় পাঁচশ প্রজা কাছারির সামনের ডেকে নিয়ে এসেছে। আমি বললাম, এত লোক ডেকে এনেছ কেন? সে উত্তর কলল, ওরা আপনাকে দেখতে এসেছে। ওরে তোরা দেখ। একবার প্রাণভরে সোনার চাঁদ দেখে নে। আমি দাঁড়িয়ে হাসতে লাগলাম।
মন্তব্য
লেখা ভালো লাগলো। কিন্ত লেখায় মনে হোলো যত্নের অভাব।
কবিকে অব্যর্থনা করা হয় রতন
‘আক্ঙ্ক্ষা করতে হলে কি ব্যবস্থা নেওয়া দরকার?” উচ্চ শব্দটা বাদ পড়ে গেছে বোধকরি।
আর কী অরিসীম জ্ঞানতৃষ্ণা
তরুন কবি চসীমউদ্দিনের সেই সম্পর্ক
------------------------------------------------------------------
এই জীবনে ভুল না করাই সবচেয়ে বড় ভুল
ধন্যবাদ আপনাকে আব্দুর রহমান। টাইপো থাকছে। সেটা আপনি ধরিয়ে দিয়েছেন। এভাবে ভবিস্যতেও ধরিয়ে দেবেন আশা করছি। আকাক্ষা শব্দটিই ঠিক আছে। উচ্চ শব্দটি নেই স্মৃতিচারণে।
...............................................................................................
'এই পথ হ্রস্ব মনে হয় যদিও সুদূর'
সুন্দর
নতুন মন্তব্য করুন