ভূমধ্যসাগরের তীরে সুজলা সুফলা এক শান্তিপূর্ণ রাজ্য ফিনিশিয়া। সেখানে রাজত্ব করেন রাজা এজিনর। রাজা এজিনর আর রাণী টেলেফাসার দুই ছেলে আর এক মেয়ে। দুই ছেলে ক্যাডামাস আর সিলিক্স (যার নামানুসারে পরে সিসিলিয়া দ্বীপের নাম রাখা হয়েছে)। আর একমাত্র মেয়ে রাজকন্যা ইউরোপা। (কারো কারো মতে ইউরোপা ছিল রাজা ফিনিক্সের কন্যা, যে ফিনিক্সের নামানুসারে ফিনিশিয়া রাজ্যের নামকরণ হয়েছিল)। তো যাই হোক, এই রাজকন্যা ইউরোপা ছিল অসামান্যা রূপসী। তার রূপ দেখলে সবাই থ হয়ে তাকিয়ে থাকে, মুখে আর কথা সরে না।
এক রাতে স্বপ্ন দেখে ইউরোপার ঘুম ভেঙে গেল। সে স্বপ্নে দেখে দুই মহাদেশ দুই নারীর বেশ ধরে এসে তার উপরে নিজেদের দাবী জানাচ্ছে। একজন হলো এশিয়া মহাদেশ। সে বলে যেহেতু এশিয়ায় জন্ম, তাই ইউরোপার উপরে তার দাবীই যথার্থ। কিন্তু অপর মহাদেশ, যার এখনো কোন নাম নেই, সরবে ঘোষনা করছে জন্মস্থান মোটেই গুরুত্বপূর্ণ না কারণ দেবরাজ জিউস তার কাছে ইউরোপাকে উপহার দেবেন।
এই রকম স্বপ্নের মাথামুন্ডু কিছু বুঝতে না পেরে ইউরোপা কিছুক্ষণ থম মেরে বসে থাকলো। তারপর ভোর হয়ে এসেছে দেখে সখীদেরকে ডেকে ফুল তুলতে গেলো। সাগর পাড়ে রাজা এজিনরের রাজপ্রাসাদ। সুনীল জলরাশি এসে লুটিয়ে পড়ছে বালুকাবেলায়। আর তার পাশেই বিশাল এক বাগান। কত রকমের ফুল সেখানে। গুচ্ছে গুচ্ছে ফুটে আছে রকমারী সব ফুল, মৃদুমন্দ হাওয়ায় দুলছে অল্প অল্প। আর কী তাদের বাহার। বোধহয় তারই আকর্ষণে ছুটে এসেছে অলির দল, গুঞ্জন তুলেছে এখানে ওখানে। এমন চমৎকার রোদ ঝলমলে ফুটফুটে দিনে বাগানের রাশি রাশি ফুলের মাঝে কোথায় উড়ে গেলো ইউরোপার রাতের স্বপ্ন! ইউরোপা ব্যস্ত হয়ে পড়লো সখীদের সাথে খেলায় আর ফুল তোলায়।
এদিকে হয়েছে কী – দেবরাজ জিউস তাঁর অলিম্পাসের প্রাসাদে বসেছিলেন। হঠাৎই তাঁর নজর পড়লো ফিনিশিয়ার সাগর তীরে ইউরোপাদের উচ্ছল দলটির উপরে। ইউরোপার নজরকাড়া সৌন্দর্য দেখে বিমোহিত হয়ে গেলেন তিনি। আর ঠিক ওই সময়েই প্রেমের দেবতা এরস এসে হাজির হলেন জিউসের কাছে। জিউসকে মুগ্ধ নয়নে ইউরোপার দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখে মুচকি হাসলেন তিনি। তারপর তাঁর হাতের ধনুক থেকে ছুঁড়লেন একটি পুষ্পশর – সোজা জিউসের দিকে। ব্যস, আর যায় কোথা, মুহূর্তেই ইউরোপার প্রেমে পড়ে গেলেন দেবরাজ। এমনিতেই ইউরোপার অনিন্দ্যসুন্দর রূপ আর অপরূপ দেহবল্লরী মুনি ঋষিদেরও ধ্যান ভাঙিয়ে দেয়, তার উপরে প্রেমের দেবতার শর! দেখতে না দেখতেই জিউস প্রেমাবেগে পাগলপারা হয়ে উঠলেন।
জিউস পত্নী হেরা তখন ব্যস্ত ছিলেন অন্যদিকে। এই সুযোগে জিউস নিজেকে রূপান্তরিত করলেন ধবধবে সাদা একটা ষাঁড়ে। তারপর এসে নামলেন সাগরপাড়ের ফুলবাগানে, যেখানে ইউরোপা ব্যস্ত বান্ধবীদের নিয়ে ফুল তোলায়।
ইউরোপা আর তার বান্ধবীরা তো ষাঁড়টিকে দেখে রীতিমত অবাক! এত সুন্দর যে কোন প্রাণী হতে পারে, তা তাদের ধারণারও বাইরে ছিল। কী ফুটফুটে গায়ের রঙ! ঠিক যেন শরীর থেকে ঠিকরে পড়ছে জ্যোছনা! আর বাগানের সব ফুলের গন্ধ ম্লান হয়ে যায় এর সৌরভে। সুরেলা গলায় মৃদু শব্দ করতে করতে তাদের দিকে এগিয়ে আসছে ষাঁড়টি। শব্দ তো নয়, মনে হচ্ছে যেন মৃদুমন্দ লয়ে বাজনা বাজছে কোথাও! ষাঁড়টিকে সবাই মিলে ঘিরে ধরলো।
আশ্চর্য! ষাঁড়টি ভয়ও পাচ্ছে না ইউরোপাদেরকে।বরং গায়ে হাত বুলিয়ে দিতে আরামে সুরেলা শব্দ করছে। আর ইউরোপা যখন গায়ে মাথায় হাত বুলিয়ে দিলো তখন তো ষাঁড়টি রীতিমতো প্রায় একটা গানই গেয়ে ফেললো!
ব্যাপারস্যাপার দেখে ইউরোপার তো খুশী আর ধরে না। খিলখিলিয়ে হেসে উঠলো সে, আর তার তৈরী করা ফুলের মালাগুলো জড়িয়ে দিলো ষাঁড়ের গলায় আর শিঙে। ষাঁড়ও যেন খুশি ইউরোপার আদর পেয়ে। আস্তে করে সামনের পা জোড়া মুড়ে পিঠ নিচু করে দাঁড়ালো। আনন্দে বাচ্চা মেয়ের মতো লাফ দিয়ে ষাঁড়ের পিঠে উঠে পড়লো ইউরোপা।
যেই না ইউরোপা তার পিঠে উঠেছে, সঙ্গে সঙ্গে পিঠ সোজা করে ফেললো সেই ষাঁড়, আর তীর বেগে ছুটলো সাগরের দিকে। হায় হায় করতে করতে ইউরোপার সখীরা ছুটলো ষাঁড়ের পিছু পিছু। কিন্তু তারা তো সাধারণ মানবী। হোক না উচ্চবংশীয়, মানুষ তো। পারবে কেন ষাঁড়রূপী দেবরাজের সাথে? দেখতে না দেখতে ষাঁড়টি ইউরোপাকে পিঠে নিয়ে নেমে পড়লো সমুদ্রে। আর সখীরা সাগরের তীরে বসে আকুল নয়নে কাঁদতে থাকলো।
ষাঁড়ের পিঠে বসে ইউরোপা দেখছে আস্তে আস্তে মিলিয়ে যাচ্ছে তার প্রিয় ফিনিশিয়ার তটরেখা – তাকে নিয়ে ষাঁড়টি দ্রুতবেগে সাঁতরে চলেছে গভীর থেকে আরো গভীর সমুদ্রে। আর তাদের আশেপাশে রীতিমতো মিছিল তৈরী করে ফেলেছে বিভিন্ন জীব জন্তু আর দেবতার দল। ডলফিনের পিঠে চেপে এসেছে নারিয়ার্ডসরা, চক্কর দিচ্ছে তাদেরকে ঘিরে। সমুদ্রদেব পসাইডনের ছেলে ট্রাইটনকে দেখা যাচ্ছে – মহানন্দে তার শঙ্খ বাজাচ্ছে। আরে ওইতো, সমুদ্র দেবতা পসাইডন নিজেও আছেন দেখা যাচ্ছে!
ইউরোপার আর বুঝতে বাকি নেই যে এই ষাঁড়টি একটি ছদ্মবেশী দেবতা। সে করুণ সুরে কাকুতি মিনতি করতে লাগলো দেবতার কাছে যেন তাকে ছেড়ে দেয়া হয়, তাকে তার দেশে ফিরিয়ে দিয়ে আসা হয়। জিউস তখন ইউরোপাকে জানালেন তাঁর মুগ্ধতার কথা। ইউরোপার প্রতি তাঁর প্রগাঢ় প্রণয়ের কথা সবিস্তারে বললেন।
এরপর জিউস ইউরোপাকে নিয়ে এলেন ক্রীট দ্বীপে। সেই ক্রীট দ্বীপ যেখানে জিউস নিজে জন্মেছিলেন এবং বেড়ে উঠেছিলেন। ডিক্টে গুহা যেখানে জিউস জন্মগ্রহণ করেন, রূপ নেয় জিউস আর ইউরোপার প্রেমকুঞ্জে। এখানেই ইউরোপার গর্ভে জিউসের তিন পুত্র সন্তান হয়। এদের মধ্যে মিনোস পরে ক্রীট দ্বীপের রাজা হয়েছিলেন এবং বিখ্যাত মিনোয়ান বংশের সূচনা করেছিলেন।
জিউস ইউরোপার প্রতি তাঁর ভালোবাসার নিদর্শন স্বরূপ ইউরোপাকে তিনটি উপহার দেন। প্রথম উপহার ছিল টালোস নামে ব্রোঞ্জের তৈরী একটি সৈনিক, যে ক্রীট দ্বীপের পাহারাদার ছিল। দ্বিতীয় উপহারটি ছিল একটি অদ্ভুত সুন্দর ও দক্ষ শিকারী কুকুর যার নাম লাইয়েল্যাপস। আর তৃতীয় ও শেষ উপহারটি ছিল একটি বর্শা যা কখনো লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়না।
কথিত আছে যে ক্রীট দ্বীপের গোরটিন ছিল ইউরোপা আর জিউসের প্রথম মিলনস্থল। তাঁরা মিলিত হয়েছিলেন একটা সাধারণ গাছের নীচে। পরে জিউসের আশীর্বাদে এই সাধারণ গাছটি পরিনত হয় একটি চির-হরিৎ বৃক্ষে। আর যে ষাঁড়ের ছদ্মবেশ নিয়েছিলেন জিউস, তাকে অমর করে রাখা হয় তারকামন্ডলীতে স্থান দিয়ে। বৃষ রাশিই হচ্ছে সেই তারকামন্ডল।
ইউরোপার অপহরণের কাহিনি আজো লোকের মুখে মুখে ফেরে। তাইতো ইউরোপা অপহরণের এই কাহিনি নিয়ে চিত্রকর্মের পাশাপাশি ২ ইউরো মানের গ্রিক মুদ্রায় খোদিত হয় ষাঁড়রূপী জিউস কর্তৃক ইউরোপা অপহরণের দৃশ্য। আর ইউরোপ মহাদেশের নামকরণ করা হয় ইউরোপা থেকেই – যেমনটি ইউরোপার স্বপ্নে ছিলো।
গ্রিক ২ ইউরো মুদ্রা
ছবি: সব ছবি নেটে সার্চ দিয়ে পাওয়া।
মন্তব্য
আরে, প্রফেসর সাব... হাচলত্বের অভিনন্দন![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
![হাততালি হাততালি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/41.gif)
সচল দেখি পুরাণের তোড়ে ভাইসা গেল গা...
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
ধন্যবাদ দাদা!!
____________________________
লেখা চলুক!
প্রোফেসর সাহেব, একটা ফিডব্যাক দিতে চাই, ক্যাটেগরি একটু কম রাখা গেলে মনে হয় ভাল হয়।
হ্যাঁ তানিম ভাই, ঠিকই বলেছেন। আর বড় গোল পাকিয়েছে ঐ ৫ নম্বুরী ক্যাটেগরি ব্যাটা!![আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/dhoinna4-50.png)
পড়ার আর মন্তব্যের জন্য
____________________________
মানুষ ব্যাপক রেসিজমে আক্রান্ত বলে অপবাদ দেয়া হয়। আমি তো দেখতে পাচ্ছি দেবতাকুল এক্ষেত্রে এককাঠি এগিয়েই ছিলেন। কেম্নে? মানুষ প্রেমে পড়লে হয় ছাগল। আর জিউস দেবতা বলে হইলেন গাবদা এক ষাঁড়!
(কী রুচি রে বাবা!) আপনার বর্ণনার ভঙ্গী খুব সাবলীল। আরো লেখুন। হাচলত্বের অভিনন্দন।
দেবতা তো, মানুষের চেয়ে আকার আয়তনে বেশী তো, তাই ছাগল না হয়ে ষাঁড়।![লইজ্জা লাগে লইজ্জা লাগে](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/9.gif)
উৎসাহব্যঞ্জক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ দিদি!
____________________________
জিউসের হওয়া উচিৎ ছিল কাম দেবতা
হ। ব্যাডায় গ্রীক পুরাণের বেশীরভাগটাই ভইরা রাখসে নিজের পেরেমকাহিনি দিয়া।
পড়ার আর মন্তব্যের জন্য
____________________________
একটা বউ থাকতেও, দেবতারা প্রেমে পইড়া অপহরণ করলে, মুদ্রায় মুদ্রিত হন। আর আমরা প্রেমে পড়ে শুধু মনের কথা জানলেই কপালে গাল মন্দ জোটে । Life is not fair![খাইছে খাইছে](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/10.gif)
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
মনের কথা জানলেই গালমন্দ - অপহরণ করে দেখেন না, গালমন্দ করার সাহস বাপ বাপ করে পালাবে।![চোখ টিপি চোখ টিপি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/3.gif)
তাই বলে আমি কিন্তু অপকর্মের মদদদাতা নই- যা করবেন নিজ দায়িত্বে করবেন!
____________________________
গ্রীক পৌরাণিক দেবরাজ জিউস আর হিন্দু পৌরাণিক দেবরাজ ইন্দ্র, এই দুজনের ফুলের মতো পবিত্র চরিত্রের মাহাত্ম্যে সেই পৌরাণিক কালটাই ছিলো তটস্থ ! কোথাও কোন রূপসী কন্যার দেখা বা সন্ধান পেলেই হয়েছে ! পুরাণগুলাই পুরা ছেঁড়াবেড়া এই দুজনের কীর্তিকলাপে !
রাজরাজরাদের মাহাত্ম্যটাই এখানে ! হা হা হা !!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
হা হা হা।
![আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/dhoinna4-50.png)
____________________________
চমৎকার লিখেছেন ভাইয়া। আপনি নিয়মিত লিখলে তো আমার সিরিজটা মার খাবে
-নিয়াজ
কীযে বলেন নিয়াজ ভাই! অনেকদিন থেকেই গ্রীক পুরাণের একটা দুইটা কাহিনি লেখার শখ ছিল, কিন্তু তাই বলে আপনার মত এভাবে রীতিমত গবেষনা করে লেখা দেয়া আমার পক্ষে কস্মিনকালেও সম্ভব না - আপনি তো গ্রীক মিথোলজী লেখাকে আর্টের পর্যায়ে নিয়ে গেছেন!!![হাততালি হাততালি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/41.gif)
____________________________
কী যে বলেন ভাইয়া!
-নিয়াজ
গ্রীক মিথ ভালু পাই
অনেক পড়া হয় তাও কোথাও কেউ কিছু লিখলে বারবার পড়ি আগ্রহ নিয়ে। লেখার স্ট্যাইল চমৎকার প্রফেসার সাহেব।
হাচলত্বে অভিনন্দন![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
ধন্যবাদ আপু।
____________________________
ডুপ্লি ঘ্যাচাং
____________________________
বাহ! সুন্দর তো!! আপনার গল্পের বর্ণনাও সাবলীল![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
ধন্যবাদ ভাইয়া ।
____________________________
"দেখতে না দেখতেই জিউস প্রেমাবেগে পাগলপারা হয়ে উঠলেন।" - উনি এই রকমের প্রেমে পাগলপাড়া হয়েই থাকতেন
গপ্প ভালই পাইলাম।
হাচলত্বের অভিনন্দন, প্রোফেসর!
- একলহমা
কথা সত্য - এই ব্যাটা জিউস একাই গ্রীক পুরাণের বেশীরভাগ দখল করে রেখেছে তার প্রেমকাহিনি দিয়ে।
ধন্যবাদ একলহমা, আপনার হাচলত্বের অপেক্ষায় আছি।
____________________________
অভিনন্দন
, দারুন লেখা
। উপকথা খুব ভাল লাগে আরও গল্প চাই
ইসরাত
ধন্যবাদ ইসরাত আপা।
নিয়াজ ভাই গ্রীক উপকথা নিয়ে সিরিজ দিচ্ছেন - আমি জাস্ট একটা কাহিনি নিয়ে লিখলাম। পছন্দের গল্প আরো আছে। দেখি চেষ্টা করবো সেগুলো লেখার।
____________________________
চলুক লেখা।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ধন্যবাদ।
____________________________
অভিনন্দন !
গ্রীক পুরাণ ভাল লাগলো।
ধন্যবাদ দাদা।
____________________________
হাচলত্বের অভিনন্দন। কি-বোর্ডে আঙ্গুল চলুক ঝড়ের বেগে।
-----------------------------------------------------------
আঁখি মেলে তোমার আলো, প্রথম আমার চোখ জুড়ালো
ঐ আলোতে নয়ন রেখে মুদবো নয়ন শেষে
-----------------------------------------------------------
ধন্যবাদ গৃবা (!)
আমি এমনিতেই একটু অলস প্রকৃতির, তাই বলতে পারি না ঝড়ের বেগে আঙুল চলবে। তবে শুভকামনার জন্য কৃতজ্ঞতা।
____________________________
জিঊস মানেই লম্পট্টেশ্বর
facebook
হ।
গ্রীক-বাংলা অভিধানে এইটা যোগ করা যায় না - জিউস= লম্পট্টেশ্বর!!
____________________________
জিউস বেটা ছিলো সেকালের এরশাদ। এর লম্পটামির কাহিনী দিয়া তো গ্রিক মিথোলজি বোঝাই!
পুনর্কথন ভাল লাগছে।![হাততালি হাততালি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/41.gif)
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
ধন্যবাদ
____________________________
লেখার ধরণটা অনেকটা গল্প বলার মত। পড়ে বেশ লাগল।
র.নাহিয়েন
ধন্যবাদ
____________________________
লেখার ধরণটা অনেকটা গল্প বলার মত। পড়ে বেশ লাগল।
র.নাহিয়েন
কল্পকাহিনী
ঠিক - সব উপকথাই তাই।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
____________________________
সারাবছর ইস্যু নিয়া অনলাইন গরম থাকে, মাঝ মধ্যে গল্পগুজব করলে একটু শান্তি শান্তি লাগে!![চলুক চলুক](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/yes.gif)
কিচ্ছা-টিচ্ছা আর হবে না?
কিচ্ছা টিচ্ছা তো চলছেই ---
ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
____________________________
নতুন মন্তব্য করুন