সী-ট্রাকে আমাদের সিটগুলো ছিল একদম সামনের দিকের বাম পাশে। তার সামনে ভিআইপি কেবিন ছিল কিছু, মাঝে লোহার রেলিং দিয়ে আলাদা করা। আমাদের সিটের ঠিক বাম দিকে, রেলিংয়ের ওপারে, ছোট একটা বোট বাঁধা ছিল, যেটার কারণে চারপাশের নৈসর্গিক দৃশ্য অনেকটাই আড়ালে পড়ে গিয়েছিল। পাশেই হাঁটাচলা করার জন্য সরু একটু জায়গা ফাঁকা রেখে আবার ডান দিকে বসার ব্যবস্থা। মাথার উপরে ছিল সবুজ রঙা পাতলা করাগেটেড টিনের শীট, যার উপর সূর্যের আলো পড়ার কারণে পুরো ডেক জুড়েই কেমন সবুজাভ একটা আভা ছড়িয়ে ছিল।
ঢাকা-টেকনাফ যাত্রাপথে প্রায় বারো ঘন্টার মতো মাইক্রোবাসে অস্বস্তিকরভাবে স্যান্ডউইচ হয়ে বসে ছিলাম, তাই সী-ট্রাকে আর নিজের সিটে বসে থাকতে ইচ্ছা করল না। তার উপর সেখানে বসে চারপাশের দৃশ্য দেখারও উপায় ছিল না। কাঁধের ব্যাকপ্যাকটা তাই সিটে নামিয়ে রেখে, ক্যামেরাটা ওয়েস্টব্যাগে ভরে নিয়ে আমি আশেপাশে চোখ বোলানো শুরু করলাম। সী-ট্রাক ছাড়তে তখনো বেশ কিছুটা সময় বাকি ছিল।
আশেপাশের দৃশ্য দেখার জন্য ডেকের একদম পেছন দিকটা মনে হলো বেশ ভাল একটা জায়গা। কলিগ রবিন ভাইকে বলতেই দুজনে মিলে সেখানে চলে গেলাম। আরো অনেকেই ওখানে আগে থেকেই ছিল। এক আন্টির পাশে চেয়ার খালি দেখে, অনুমতি নিয়ে বসে পড়লাম। কিছুক্ষণ না যেতেই ফটোসেশন শুরু করে দিলাম আমরা। সেন্ট মার্টিনে বিদ্যুতের ব্যবস্থা কেমন, তা জানা ছিল না, তাই ঠিক করলাম আমার ক্যামেরাতেই ছবি তোলা শুরু করি, ব্যাটারির চার্জ ফুরিয়ে গেলে রবিন ভাইয়েরটা দিয়ে তোলা হবে। আমার আরেক পাশে এক আংকেল বসে ছিলেন, মনে হয় আর্মির লোক, চুলের ছাঁট আর গায়ের জ্যাকেট দেখে মনে হলো তাই। গল্প করছিলেন তার পাশে বসা আরেক মাঝবয়সী ভদ্রলোকের সাথে। কিছুক্ষণের মধ্যেই সী-ট্রাক নড়েচড়ে উঠল। আমি তখন ভীষণ উত্তেজিত। ইঞ্জিন চালু হওয়ার সাথে সাথে নদীর তলদেশ থেকে কাদা উঠে এসে পানি একেবারে ঘোলা করে ফেলল মুহুর্তের মধ্যে। আমি উৎসাহী হয়ে রেলিংয়ের ফাঁক দিয়ে হাত বের করে কাদাপানির ছবি তোলা শুরু করলাম। তখন পাশের আংকেল আমাকে সাবধান করে দিলেন যেন হাত থেকে ক্যামেরা না পড়ে যায়। আমার ক্যামেরার স্ট্র্যাপ হাতে প্যাচানো ছিল, পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল না। তাই কিছু না বলে আংকেলের দিকে তাকিয়ে মোনালিসার মত একটা রহস্যময় হাসি দিলাম, যার অর্থ তার কাছে “ধন্যবাদ” অথবা “সাবধানেই তো আছে, দেখছেন না!” – যে কোনটাই হতে পারে। তবে আমার সাবধানতা মনে হয় উনার বেশ পছন্দ হয়েছিল, দেখলাম উনিও তার পাশের এক মেয়েকে বলে দিলেন যেন ক্যামেরার স্ট্র্যাপ ভালভাবে হাতে পেচিয়ে রাখে।
আমাদের সী-ট্রাক “কুতুবদিয়া” ছাড়ার কিছুক্ষণ পর “কেয়ারি সিন্দবাদ”, “ঈগল-১” এবং “এস.টি খিজির” প্রায় কাছাকাছি সময়ে ছাড়ল। এছাড়া ছোটখাট ট্রলার তো অনেক ছিলই। প্রতিটাই অসংখ্য মানুষে পরিপূর্ণ, তিল ধারণের জায়গা ছিল না বলতে গেলে। তবে যে ব্যাপারটা খুব চমকপ্রদ লেগেছে তা হলো, সী-ট্রাকগুলো তো বটেই, এমনকি লাল-সবুজে রাঙানো ছোট ট্রলারগুলোতেও ছিল বাংলাদেশের পতাকা। আর বাতাসে যখন সদর্পে উড়তে থাকে পতাকাগুলো, দেখতে অসাধারণ লাগে। আগে যাত্রা শুরু করার সুবাদে আমাদের সী-ট্রাক বাকিগুলোকে ছাড়িয়ে অনেকটা এগিয়ে ছিল। অন্য জাহাজগুলোর লোকজনকে দেখলাম স্বতঃস্ফূর্তভাবে হাত নাড়ছিল আমাদের দিকে তাকিয়ে। চারপাশে এতগুলো আনন্দিত মানুষকে দেখতে বেশ ভালই লাগছিল। শুধু যে দেশি মানুষ, তা নয়, অনেক বিদেশি-ও ছিল। পরিচিত কোলাহল ছেড়ে, এত দূরে, অথৈ পানির মাঝে, প্রকৃতির সাথে মিশে গিয়ে অনুভূতি তখন ছিল শুধু ভাল লাগার না, তারচেয়েও অনেক বেশি কিছু।
একটা পরিসংখ্যান শুনলাম, সী-ট্রাকে, ট্রলারে এবং আরো অন্যান্য উপায়ে প্রতিদিন নাকি প্রায় দশ হাজার মানুষ সেন্ট মার্টিন যায়। তার মধ্যে প্রায় হাজার চারেক সেখানেই থেকে যায়, আর বাকিরা সেন্ট মার্টিন পৌঁছে যে আড়াই ঘন্টা সময় হাতে পায়, সে সময়টা বীচে কাটিয়ে বা ঘোরাঘুরি করে আবার ফিরতি জাহাজে টেকনাফ ফিরে যায়।
শান্ত নাফ নদীর বুকে ফেনিল গতিপথের চিহ্ন রেখে এগোচ্ছিল আমাদের জোড়া ইঞ্জিনের সী-ট্রাক। আগে যাত্রা শুরুর সুবিধাটা খুব বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারলাম না আমরা। সবার আগে “কেয়ারি সিন্দবাদ” আমাদের পেছনে ফেলে এগিয়ে গেল, সেটার যাত্রীরা তখনও হাত নাড়ছিল আমাদের দিকে, এবার দ্বিগুণ বেগে, মুখের হাসিও মনে হলো যেন কানে গিয়ে ঠেকেছে। এরপর আরেকটা আমাদের পাশ কাটাল। এসব দেখে মনে হচ্ছিল ইঞ্জিনঘর থেকে চালককে বের করে দিয়ে আমরা চালানো শুরু করি। তবে যেহেতু অনেক বেশি উপভোগ করছিলাম চারপাশের সবকিছুই, তাই পেছনে পড়ে গেলেও খারাপ লাগছিল না মোটেও। ধবধবে সাদা রঙের কিছু পাখি এদিক-ওদিক উড়ছিল, আমাদের সী-ট্রাককে ঘিরেও, দেখেই মনে পড়ে গেল দ্য অ্যানশিয়েন্ট মেরিনার-এর অ্যালব্যাট্রস পাখির কথা। নদীর বুকে ছিল নানান রকম মাছ-ধরা নৌকা, কুয়াশার চাদর ভেদ করে নদীর পানিতে প্রতিফলিত হচ্ছিল সকালের কাঁচা রোদ। ছবি তুলতে থাকলাম চোখে ভাল লাগা সব কিছুরই।
সিটে ফিরে দেখি দুই-একজন ছাড়া বাকিরাও কেউ জায়গায় বসে ছিল না। এরপর সবাই এক পাশে দাঁড়িয়ে গল্প শুরু করলাম আমরা। আমার দুই কলিগ ছাড়া বাকি সবাই ছিল আমার কাছে নতুন মুখ, অন্য সবারও মোটামুটি এরকম অবস্থাই ছিল। মাইক্রোবাসে মুখোমুখি বসে কথা বলা যেমন সম্ভব হয়নি, তেমনি কুয়াশাবৃত রাতের যাত্রাপথেও তেমন একটা জমিয়ে আড্ডা দেয়া যায়নি। গল্প শুরু করার পর অবশ্য আমাদের জড়তা কেটে গেল খুব দ্রুত। মনে দাঁগ কাটা চারপাশের মনোরম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, আগের বিভিন্ন ভ্রমন অভিজ্ঞতা, পরবর্তী দুইদিন আমাদের ট্যুরে কী কী করা যেতে পারে, এসব নানান বিষয় থেকে আড্ডার বিষয়বস্তু ব্যক্তিগত গন্ডিতে ঢুকে পড়তেও সময় লাগল না খুব একটা। মজা লাগছিল খুব। শামীম ভাইয়ের সাগর শুকিয়ে যাওয়ার কথা নিয়েও এক চোট হাসাহাসি করলাম আমরা। কথা প্রসঙ্গে বই পড়ার অভ্যাসের কথা উঠল। শামীম ভাই বলছিল ওর ছোটবেলায় কোথাও বেড়াতে গেলে ব্যাগে বই নিয়ে যাওয়ার কাহিনী। মিল খুঁজে পেলাম, কেন না আমার নিজেরও একই রকম অভ্যাস ছিল, মাঝে মাঝে এখনও কোথাও গেলে ব্যাগে গল্পের বই ঢুকিয়ে ফেলি অভ্যাসবশে। অবশ্য ব্যাগে করে শুধু বই নিয়েই যাওয়া হয়, পড়া তো দূরে থাকুক, এমনকি ব্যাগ থেকে বের পর্যন্ত করা হয় না। জানা গেল এই ট্যুরেও শামীম ভাই নাকি ব্যাগে করে বই এনেছে। শুনে অবাক লাগল, কিন্তু হতভম্ভ হয়ে গেলাম যখন জানলাম সেটা ছিল সান সোলারিজ! এরপর ও যতই বলুক না কেন– মনের ভুলে অফিসে রাখা ব্যাকপ্যাকের ভেতরে রয়ে গিয়েছিল সেসব, আমরা কী আর সেটা শুনি! ওকে তখন চ্যাংদোলা করে সী-ট্রাক থেকে ছুঁড়ে পানিতে ফেলে দিতে ইচ্ছা করছিল আমাদের সবার।
অনেকক্ষণ আড্ডা দিয়ে, এরপর আলাদা হয়ে গেলাম আমরা কিছুক্ষণের জন্য। আমরা তিন কলিগ– আমি, শামীম ভাই, রবিন ভাই; আর শামীম ভাইয়ের বন্ধু নওশাদ ভাই– এই চারজন বলতে গেলে সবসময় একই সাথে ছিলাম। আমাদের দলের কিউট রোমান্টিক দম্পতি– জামিল ভাই ও তন্বী আপু গল্প করছিলেন দুজনে, এদের বিয়ের বয়স অবশ্য খুব বেশিদিন হয়নি, তাই গুটুর-গুটুর করে দুজনের গল্প করার দৃশ্য দেখে বেশ ভাল লাগছিল। আরেক দম্পতি– মারুফ ভাই ও শান্তা আপু, এবং তাদের বন্ধু বাদল ভাই-ও গল্প করছিলেন নিজেরা।
সী-ট্রাকের মাঝ বরাবর ডানদিকে খেয়াল করে দেখি, রেলিংয়ের পাশে লম্বা একটা বেঞ্চ খালি পড়ে আছে। সেখান থেকে চারপাশের সবকিছু আরো ভালভাবে দেখা যায়। ঝটপট আমরা চারজন সেখানে বসে পড়লাম। বসেই বুঝতে পারলাম কেন ওখানে কেউ বসতে চাচ্ছিল না। বেলা বাড়ার সাথে সাথে বেশ কড়া রোদ পড়ছিল সেখানে। তবে দারুন একটা ঠান্ডা বাতাস ছিল তখন। তাই রোদ থাকলেও সমস্যা মনে করছিলাম না সেটাকে। চমৎকার আবহাওয়া। কয়েক ঘন্টা আগেও, কুয়াশার রাজ্যে ঠান্ডার থাবার কবলে নাকাল হচ্ছিলাম আমরা, ভাবতেই অবাক লাগল।
আমাদের আড্ডার এক ফাঁকে হঠাৎ করেই শামীম ভাইয়ের চোখ চলে গেল একটা মেয়ের দিকে। প্রবল উৎসাহ নিয়ে সে পর্যবেক্ষণ করে ফলাফল জানাল যে, পুরো ডেকে ওই একটি মাত্র মেয়েকে তার খুব পছন্দ হয়েছে। ওর কথা শুনে আমরাও দেখলাম। উজ্জ্বল শ্যামলা, চশমা পরা, খুব শান্ত চেহারার একটা মেয়ে। দেখতে অসুন্দর নয় মোটেও, ছিমছাম ঘরোয়া চেহারা। আমার হাত থেকে ক্যামেরাটা নিয়ে শামীম ভাই দূর থেকে ছবি তোলার চেষ্টা করছিল ওই মেয়ের। মানা করলাম। নীতিগত কারণ ছাড়াও আরেকটা কারণ হল– মেয়েটার পাশে বেশ পালোয়ান টাইপের এক ভদ্রলোককে বসে থাকতে দেখা গেল, বোঝা যাচ্ছিল মেয়েটার কেউ হন উনি। শামীম ভাইকে সাবধান করে বললাম, টের পেলে পালোয়ান সাহেব নির্ঘাত তাকে সাগরে ফেলে দেবে, কিছুক্ষণ আগে যদিও সেটাই আমরা চাচ্ছিলাম। সে হাসিমুখে আমাকে অভয় দেয় যে কিছুই হবে না। আমিও বললাম– চিন্তা তাকে নিয়ে না, চিন্তা আমার ক্যামেরা নিয়ে, কারণ তার সাথে আমার ক্যামেরাটাও যে পানিতে পড়বে! কিন্তু কে শোনে কার কথা। আমার কথায় কান না দিয়ে সে চেষ্টা করে যেতেই থাকল, বেশ কিছুক্ষণ কসরতের পর মেয়েটার অন্ধকার একটা ছবি তুলে বিজয়ীর হাসি হাসল সে। আমি ক্যামেরাটা তার হাত থেকে নিয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম। তবে তাকে পানিতে পড়তে হল না জন্য কিছুটা আফসোসও হচ্ছিল অবশ্য।
আমার খুব ইচ্ছা ছিল নাফ নদী কোথায়, কীভাবে সাগরে গিয়ে মিশেছে, সেটা দেখব। কিন্তু কখন সেটা পার হয়ে এসেছি, টের-ই পাইনি। পানির রং আর ঢেউয়ের পরিবর্তন দেখে বুঝতে পারলাম আমরা আর নদীতে নেই, সাগরে। তখন রোদের তেজ আরো বেড়েছে, গা-জুড়ানো বাতাসও ছিল। আমার অনেকদিনের একটা অপূর্ণতা পূর্ণতা পেল, অন্যরকম একটা অনুভূতি, বলে বোঝানো যাবে না। যতই দেখি, মুগ্ধতা আর শেষ হয় না। মনে হচ্ছিল যেন নেশায় পেয়েছে আমাকে। হঠাৎ করেই উপলব্ধি করলাম, সব নেশাই সবসময় খারাপ না!
প্রায় দুই ঘন্টার যাত্রা শেষে, দূর থেকে, বিশাল সাগরের বুকে সেন্ট মার্টিন দ্বীপ চোখে পড়ল। অদ্ভুত সুন্দর। দৃষ্টিসীমার যতই কাছে আসছিল, ততই স্পষ্ট হয়ে চোখে পড়ছিল। লাউডস্পীকারে তখন জেটিতে নামার নির্দেশাবলী প্রচার করা হচ্ছিল। বারবার করে বলে দেয়া হচ্ছিল সবাই যেন সুশৃঙ্খলভাবে সারিবদ্ধ হয়ে নামে, সাথের মালপত্র সাবধানে রাখে, কেউ যেন রেলিং টপকে বিপজ্জনকভাবে সরাসরি নেমে যাওয়ার চেষ্টা না করে, ধাক্কাধাক্কি না করে, এসব। তবে ফেরিওয়ালাদের মতো কেমন যেন অদ্ভুত সুর করে কথাগুলো বলা হচ্ছিল, বলার ধরণ দেখেই আমাদের সবার হাসি পাচ্ছিল।
ক্যামেরা ব্যাগে ঢুকিয়ে, ব্যাকপ্যাকটা কাঁধে ঝুলিয়ে নিলাম। রবিন ভাই আর দুই দম্পতিদের সাথে বেশ বড়সড় সুটকেস ছিল। বোঝা যাচ্ছিল– ভিড় ঠেলে সেগুলো নিয়ে নামা বেশ ঝামেলার হবে। তবে আমাদের সবার মুখেই তখন উত্তেজনার ছাপ, আর আনন্দের হাসি। সেন্ট মার্টিনে পা ফেলার আর খুব একটা দেরি নেই যে তখন।
আরো কিছু ছবি:
(চলবে)
<< পর্ব – ১
<< পর্ব – ২
মন্তব্য
আমি একটু যোগ করি
কুতুবদিয়া, কেয়ারি সিন্দবাদ, ঈগল-১ এবং এস.টি খিজির এর মাঝে শুধুমাত্র কেয়ারি সিন্দবাদ এর সমুদ্রগামী জাহাজ হিসাবে লাইসেন্স আছে, অর্থাত্ ওরা সারা বছর এই চ্যনেলে যাতায়াত করতে পারে। কুতুবদিয়াও পারে, কিন্তু কোন কোন সিগ্ন্যালের সময় ওদের জেটিতে থাকতে হয়। ঈগল আর খিজির এর লাইসেন্স নাই, শুধুমাত্র টুরিস্ট সীজনের জন্য ওরা কিভাবে যেন অনুমতি আদায় করে নিয়েছে।
...........................
Every Picture Tells a Story
অসংখ্য ধন্যবাদ মুস্তাফিজ ভাই। এই তথ্যগুলো জানা ছিল না।
জামিল ভাই ও তন্বী আপু গল্প করছিলেন দুজনে, এদের বিয়ের বয়স অবশ্য খুব বেশিদিন হয়নি, তাই গুটুর-গুটুর করে দুজনের গল্প করার দৃশ্য দেখে বেশ ভাল লাগছিল।
ভালো লাগলেই ভালো।
আমার খুব টেকনাফ সিটিটা দেখতে, বাংলোতে থাকতে ইচ্ছে করছিল, সময়ে কুলালো না। অনেক না পাওয়ার সাথে আর একটা যোগ হোল।
কেয়ারী সিন্দাবাদ জামাতী মালিকের, সন্দেহ নাই কিভাবে তারা লাইসেন্স বাগিয়েছেন।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
কেন তাতাপু, খারাপ লাগার কোনো কারণ ছিল নাকি? উনারা না হয় আপনার মতো মিষ্টি চিনি দিয়ে চা খাচ্ছিল না, কিন্তু কথোপকথন তো চলতেসিল ঠিকই
পরের বার দেশে আসবেন যখন, তখন আবার যায়েন। বলা যায় না, তখন হয়ত অন্য কোনো নায়ক/নায়িকার মা/খালার চরিত্রে আরেকটা সিনেমায় অভিনয় করে ফেলতে পারবেন
আপনার কাছেই শুনসিলাম "কেয়ারি সিন্দবাদ" নাকি জামাতীদের। ওদের বয়কট করা উচিত গণহারে...
আচ্ছা, জায়গাগুলো বেশি সুন্দর?
না ছবিগুলো বেশি?
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ছবি সুন্দর লাগার ব্যাপারটা আপেক্ষিক। জায়গাটা বাংলাদেশের সুন্দর জায়গাগুলোর অন্যতম।
...........................
Every Picture Tells a Story
যদিও সব জায়গা ঘোরা হয়নি আমার, তবে আমারও তাই বিশ্বাস, মুস্তাফিজ ভাই।
@ সুপার শিমুল আপু
জায়গাটা আসলে ছবির (আমার তোলা ফটোর কথা বলতেসি না) মতো সুন্দর
আপনি তো গেসিলেন মনে হয় দুই বছর আগে। সেই অভিজ্ঞতা কেমন ছিল, শেয়ার করেন না!
মেমেন্টো আর গাজিনী-র বাইরেও শর্টটাইম মেমোরি লস পেশেন্ট আছে রে ভাই। দুই বছর আমার জন্য অনেক লম্বা সময়।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
বাংলাদেশে কখনো "গজিনী"-র নকলে ("মেমেন্টো"-র নাম শোনার কথা না আমাদের বাংলা ছি!নেমার পরিচালকদের) সিনেমা বানানো হলে, সেটার মূল চরিত্রে যেন আপনাকে নেয়া হয়, তার জোর দাবি জানালাম
আমার অবস্থা আপনার চেয়েও খারাপ। গোল্ডফিশ মেমোরি, কিছুই মনে থাকে না আজকাল
অরূপদা'র মন্তব্য পড়ে ভাল্লাগ্লো!
ধন্যবাদ। ছবি আরো কিছু তুলসিলাম। "ছিন-ছিনারি", নৌকা, ট্রলার, পাখি, হাবিজাবি। আপনি গেলে অবশ্য অনেক সুন্দর সুন্দর ছবি তুলতে পারতেন। খুবই সুন্দর জায়গা।
আমরা কুতুবদিয়া করে গেছিলাম। বিশাল যান। হাজার হাজার মানুষ। কিন্তু একটা মেয়েরেও পছন্দ হয় নাই। অনেক আশা নিয়া ওপেন ডেকে গানের আসর বসাইলাম। ভাবছিলাম গান শুইন্যা কেউ ছুটে আসবে। আসছিল। কিন্তু তারে দেইখা গান থাইমা গেল।
লেখা মচেৎকার হইছে।
ছবিগুলা হইছে ডবল মচেৎকার।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
একটা মেয়েরেও পছন্দ হয় নাই? তোমার জন্য দুষ্কু পাইলাম মনে
তাইলে তো তোমার জন্য এগুলা সব মায়ের কাছে মাসীর বাড়ির গল্পের মতো হয়ে যাচ্ছে। কোথাও ভুল-টুল হইলে ধরায়া দিও কিন্তু। আর তোমার নিজের কাহিনীও লিখে ফেল না! ঘুরে তো মজা পাইসিলাম, পড়েও পাব তাহলে
ট্রিপল মচেৎকার মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
- সেন্ট মার্টিনস-এর বীচে জামাকাপড়ের স্বল্পতা দেখা যায় না!
আংকেলের মেয়ের ফটুক দেখতে মঞ্চায়।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সেন্ট মার্টিন বীচ তুলনামূলকভাবে "সপরিবারে উপভোগ করার মতো" বীচ, কক্সবাজারের মতো "সামাজিক" বীচ না
তবে পানিতে নামলে অবশ্য অনেক কিছুই চোখে পড়ে, পড়সিল-ও! সেইসব কথা তো আর লেখা যায় না
আংকেলের মেয়ের ফোটুক এইখানে দেখান যাবে না। বলা যায় না, সেই মেয়ে যদি সচলায়তন পড়ে, আর যদি দেখে এই লেখা, আমার সীমানা পাহারা দেয়ার বারোটা বাজায়া দিবে
ভূপেন বাবুর একটা গান আছে না? "গোপনে গোপনে কতো যে খেলি"! এইখানে না দিলে চলেন আমরা গোপনেই দেখি। তবে এইখানে দিলেও কিন্তু সেইটা প্লাস পয়েন্ট! সীমানা পাহারা দেয়া রাইখা তখন আংকেলের মেয়েকেই পাহারা দিবেন। বস এইটা দারুণ সুযোগ কিন্তু!
আমি তো বস আপনার মতো খিলাড়ি না, আমনে-সামনেই খেলতে পারি না, গোপনে তো দূরে থাকুক! আর আমারে কি মিয়া এতই বেকুব পাইসেন যে আমি "পাহারাদারি"-র এই সুবর্ণ সুযোগ আপনার জন্য হাতছাড়া করি! এইখানে ফোটুক দিলে যে লম্বা লাইন পড়বে, সেইটার ধাক্কা সামলাইতেই আমার খবর হয়ে যাবে। চশমাওয়ালির নামটাও কিন্তু বেশ সুন্দর
আপনারে পরে কানে কানে বলবনে
নয়নাভিরাম...
থেংক্যু
নাহ আপ্নে দেখি ছবি খুব একটা খারাপ তুলেন না লেখাটাও দেখি ভাল ।
*********************************************************
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
নাহ্, তোমার ভাবসাব মিয়া সুবিধার লাগতেসে না
আমি কিন্তু আগেই বলসি, আমার বউ-শালী কিছুই নাই
শুনলাম সামনের কয়েক মাসের মাঝে নাকি শহীদ হচ্ছেন তাই আপনার খোজ খবর করা আরকি
*********************************************************
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
নাহ্, ছেলেটার মাথায় বুদ্ধি আছে বলতেই হয়!
কিন্তু একটু টেকনিক্যাল এরর আছে যে! যা শুনসো, তা আমার ক্ষেত্রে একদমই ঠিক না। তাই বৃথা সময় নষ্ট না করে, কচিকাঁচাদের বরং "সি" শেখাও, আখেরে বহুত ফায়দা হবে
নারে ভাই আমার সাবজেক্টে সি শিখান হয় না তবে কচিকাচাদের হাতে কলমে দূর্নীতি শিখাচ্ছি
*********************************************************
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
সি নাই তো কী, যা আছে তা-ই শেখাবা। তবে তোমার হাতে-কলমে শিক্ষাদানের কথা জেনে ভাল লাগল। চালায়া যাও। দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন বানাতে পারলেই বুঝব তোমার চেষ্টা সার্থক
বিডিআর দেখি জব্বর ছবি তোলে!!!
দারুণ হইছে বিডিআর সাহেব... চালায়া যান...
তবে আমি দশে মাইনাস দিলাম... সেই মেয়েটার ছবি দেয়নাই বইলা এই শাস্তি...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
তাই নাকি
ধইন্যবাদ ভাইজান। আমার কোনো সিরিজ আজ তৃতীয় পর্বে পা দিলো! বিরাট একটা ব্যক্তিগত অর্জন বলা যায় এইটারে
আমি তো মিয়া আপনার ভয়েই মেয়েটার ছবি দিলাম না। দেশের অন্তত একটা মেয়ে আপনার অগোচরে থাকুক। মুহাহাহা...
লেখায় পাঁচে পাঁচ।
আর ছবিতে পাঁচে দশ।
চালিয়ে যান দারুন হচ্ছে
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
অসংখ্য ধন্যবাদ নাশু ভাই
চমৎকার লাগল বিডিআর!
ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্য পেয়ে আমারও অসম্ভব ভাল লাগল অনিন্দিতা আপু
লেখা দুর্দান্ত ! আর ছবি..?
প্রহরীর এইসব ছবি দেইখা আমি আইজ থাইকা মোবাইলে ছবি তোলা বাদ দিলাম !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
অসংখ্য ধন্যবাদ, তবে একটু বেশিই প্রশংসা করে ফেললেন রণ'দা
আপনার সিদ্ধান্তের সাথে প্রবলরকম দ্বিমত পোষণ করলাম। আপনার মোবাইলে তোলা ছবিগুলোর যে আবেদন, তা কিন্তু উপেক্ষা করা সম্ভব না। বিশাল একটা কাজ হচ্ছে সেটা। প্লীজ থামাবেন না কাজটা
ছবিগুলো তো একদম জোশিলা ব্যাপার অপ্র
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
ঠিক। একদম জোশিলা
ছবিগুলা সুন্দর হইসে... আসলেই সুন্দর!!
অফটপিকঃ এই ছবিগুলাতে পানির রঙ কিন্তু আসলেই নীল!
_______________
এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
থ্যাংকস ম্যান
অফটপিকের উত্তর: চিন্তা করতেসি, নীল নাকি সবুজ
_______________
এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
রঙের চিন্তায় আমার মাথা খারাপ অবস্থা, আর এই ছেলে দেখি আবার দাঁত বের করে হাসে! দিন-দুনিয়ায় আর বিচার বলতে কিছু থাকলো না
আরে চিন্তার কি আছে?? এরপর থেইকা রঙ লিয়া ভেজাল হইলে আমারে একখান স্যাম্পল পাঠায়া দিও
... ফী ছাড়া রঙের কালার বিলা দিমুনে...
_______________
এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
ঠিক হ্যায়। কিন্তু রঙ পরীক্ষা করার জন্য তোমার সার্টিফিকেট/লাইসেন্স, সব আছে তো?
আমার চোখের আসলেই বারোটা বাজসে, আজকাল উল্টা-পাল্টা কী সব দেখি না দেখি!
সার্টিফিকেট দিয়া কি হইবো... নীলক্ষেত থেইকা বানায়া নিমুনে...
_______________
এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
নাহ্, এই পোলাটাও দেখি ভ্যাজাল শিখে গ্যালো! থাকো তো মিয়া উইন্ডমিলের দেশে, নীলক্ষেত কই পাবা?!
ভাইরে আমরা হইতাসি গিয়া ঢাকার পোলাপাইন... গ্যাদাবেলা থেইকা নীলক্ষেতের সাথে সইখ্যতা... উইন্ডমিল থেইকা নীলক্ষেতে থাবড়া মারা কোন ব্যাপার হইল নাকি! ঐটা তুমি বুঝবানা...
_______________
এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
তোমার হাত তো দেখি বিশাল লম্বা!
হায় রে, নীতিবান!
নারী তো প্রকৃতির মতো। প্রকৃতির ছবি তোলায় নীতির প্রশ্নটি অবান্তর
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
কষ্ট করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ সন্ন্যাসী'দা
ঘরোয়া চেহারার মেয়েটিকে দেখতে মঞ্চায়। :D
দেখে আর কী করবেন বলেন, মরতে তো একদিন হবেই
(কপিরাইট: রায়হান আবীর)
মরার আগে আমার এই শেষ ইচ্ছেটি না হয় পুরণ-ই করলেন।
নেন, পাঁচ পাঁচটা মেয়েকে বলে দিলাম যেন আপনাকে ওদের সাথে হ্যাং-আউট করার প্রস্তাব দেয়। ঘরোয়া-মেয়ের অন্ধকার ফোটুক দেখে কী করবেন বলেন। তারচেয়ে মরার আগে শেষ শখ মেটাবেনই যখন, একটু রঙীন করেই মেটান
অ! ফেসবুকের নোটিফিকেশন মেসেজটা তাহলে আপনিই পাঠিয়েছিলেন?????
আমাকে জিজ্ঞেস না করে বরং অদিতি/আয়েশা/আলিশা/সায়ীদা/সুজান - এদের কাউকে জিজ্ঞেস করেন
আছেন তো মিয়া ছুখে
তাই তুড়ি দিলেয় বাজে!
হুইৎ হুইৎ..................
---------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
দুনিয়ার ছুখ, অনলি অন মাই ঢিঝ্যুছ
অদ্ভুত সুন্দর!
একবার ভাবছিলাম এই সমুদ্রবিলাস আর পড়বো না, খুব ঈর্ষা পায়, কষ্টও পায় এক-আধটু। কিন্তু আপনার হাসিমুখ মনে পড়লো ব'লে আবার একটু প্রশস্ত করলাম মন। আবার পড়লাম আপনার সুলিখিত ভ্রমন্থন। আবার দেখলাম সেই শুধু-ছবি-দেখেই-আরো-আগেই-প্রেমে-পড়ার নাফ-সহ আরো আরো কষ্টকর সুন্দর ছবি।
অনেক ধন্যবাদ। সত্যিই আপনি আমাকে দেখিয়েই দিচ্ছেন এমন অনেক কিছু, যা আমি দেখতে চাইছিলাম না।
০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
ঈর্ষা! আমাকে কেউ ঈর্ষা করবে, সেটা তো আমি স্বপ্নেও ভাবি না! এ তো দেখি কেয়ামতের লক্ষণ
পোস্টানোর পর যখন একবার পড়ি, নিজের কাছেই বিরক্তিকর, একঘেঁয়ে বর্ণনা মনে হয়। তারপরও আপনার "জিরো ক্যাল"-এর কোটিং সানন্দে গ্রহণ করলাম
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে, আর অসংখ্য কৃতজ্ঞতা। সময় করে ঢুঁ মারলেন, পড়লেন এবং সদয় মন্তব্য করলেন জন্য।
খুব বেশি কষ্ট পাইলে এই সিরিজ আর পড়ার দরকার নাই। ছবিও দেইখেন না। আমি আবার অন্যের মনে কষ্ট দেয়া পছন্দ করি না
০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
দ্রারুন লাগলো পড়ে। ছবিগুলান চ্রম।
=============================
বহুত দেরিতে চোখে পড়ল মন্তব্যটা, জবাব দিতেও তাই দেরি করলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ
আজকাল মন কই থাকে???
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
খ্রাপ পোলাপাইন আজকাল হুমকি-ধামকি দেওয়া শুরু করসে। মন তাই ভয়ে ভয়ে থাকে
আপনার এই সিরিজের বর্ণনা পড়ার চেয়ে ছবিগুলো দেখতেই আমার লোভটা বেশি।
ছবিগুলোতে কি কোনও এডিটিং আছে নাকি সরাসরি ক্যামেরা থেকে ?
--------------------------------
--------------------------------------------------------
কালার কারেকশন, (ক্ষেত্রবিশেষে) ক্রপ ও শার্পনেস।
লেখার জন্য হোক বা ছবি, ঢুঁ মারার জন্য থ্যাংকু।
নতুন মন্তব্য করুন