অফিস থেকে দল বেধে সবাই, কোনো এক সপ্তাহান্তে, ঢাকা থেকে দূরে কোথাও থেকে ঘুরে আসার পরিকল্পনার কথা কানে আসার পর, প্রাথমিকভাবে সম্ভাব্য কয়েকটা জায়গার নামের মধ্যে যেই না 'সিলেট' শুনলাম, সাথে সাথে দ্বিতীয়বার না ভেবেই সিলেটের পক্ষে সায় জানালাম; এবং বাকিদেরকেও দলে টেনে দল ভারী করার চেষ্টা করলাম। সিলেটে এর আগে আমার কখনই যাওয়া হয়নি। কিন্তু সেই ছোটবেলা থেকেই এই নগরীর প্রতি বিপুল আগ্রহ বুকের মাঝে লালন করে এসেছি। খুব সম্ভবত হুমায়ূন আহমেদের আত্মজীবনীমূলক কিছু বইয়ের পাতায় লেপ্টে থাকা শব্দগুলোই, সেই বহু বছর আগেই, বইয়ের পাতা থেকে উঠে এসে আমাকে হাত ধরে হাঁটিয়েছিল সিলেটের রাস্তায়, এর জনপদের মাঝে। বহু আগের সেই ছেলেমানুষি কল্পনার হাড়-পাজরায় এত বছর কোনো প্রলেপ না পড়লেও, অনুভব করলাম—সেই আগ্রহে, সেই উৎসাহে আজও এতটুকু ভাটা পড়েনি।
উত্তেজনার প্রহর গোনার সাথে সাথে চোখের সামনেই দেখলাম 'এক রাত দুই দিনে'র পরিকল্পনার ফাঁক-ফোঁকরে বিশাল সিলেটকে টুকরো টুকরো করে আটানোর এক দুর্নিবার চেষ্টা। কিন্তু অনিচ্ছা সত্ত্বেও, উপায়ান্তর না দেখে, এড়িয়ে যেতে হলো এর বেশিরভাগ অংশই। নানান রকম আলোচনা আর পরিকল্পনার পর অবশেষে ঠিক হলো, জুন ৫, শুক্রবার খুব সকালে রওনা হবো আমরা। শুরুতে অনেকে উৎসাহ দেখানোর পর শেষ দিকে নানান কারণে পিছিয়ে গেলেও, শেষ পর্যন্ত খুব কম মানুষও হয়নি অবশ্য। দলে সব মিলিয়ে আমরা ছিলাম প্রায় জনা বিশেকের মতো।
দিনটি ছিল অদ্ভুতরকম সুন্দর। পরিষ্কার স্বচ্ছ নীলাকাশ আর তার বুকে ইতস্তত ভেসে বেড়ানো দুধ সাদা মেঘপুঞ্জ। ঠিক যেন শিল্পীর তুলিতে আঁকা কোনো রঙিন ক্যানভাস। মানুষের ঢল, আর মহানগরীর ক্লান্তিকর কোলাহল পেরিয়ে সবুজে মোড়ানো পথ দিয়ে ছুটে যেতে যেতে আরেকবার উপলব্ধি করলাম কী মনোরম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অধিকারী আমাদের এই দেশ। সাঁই সাঁই করে ছুটে চলল গাড়ি, পেছনে পড়ে রইল ফসলের মাঠ, ঘরবাড়ি, নদী, কর্মরত মানুষ আর খেলায় মগ্ন শিশুর দল।
পুরো দু'দিন বলতে গেলে পথেই কেটেছে আমাদের, গাড়িতে। প্রথম দিনে আমাদের পরিকল্পনা ছিল জাফলং দেখতে যাওয়া এবং সেখান থেকে ফিরে এসে সময়ে কুলালে সিলেট শহরটা ঘুরে দেখা; আর পরদিনের তালিকায় ছিল মাধবকুণ্ড, শমনবাগ টী এস্টেট, লাউয়াছড়া, সময় পাওয়া গেলে শমসেরনগর টী এস্টেট, ইত্যাদি। কিন্তু যাত্রার শুরু থেকেই কিছু অপ্রত্যাশিতভাবে উদ্ভূত সমস্যা বার বার আমাদের দেরি করিয়ে দিচ্ছিল নির্ধারিত সময়ের চেয়ে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে এই সমস্যা ছিল সমস্ত যাত্রা জুড়েই এবং শুরুতেই পিছিয়ে পড়ার কারণে শেষ পর্যন্ত এর এলোমেলো প্রভাব এড়ানো আর সম্ভব হয়ে ওঠেনি। বলা চলে, ধারণার চেয়েও একটু বেশিই অগোছালো হয়ে গিয়েছিল এই সফরটা। আর এর সাথে যোগ হয়েছিল অসহনীয় রোদের তাপ। সুযোগ পেয়ে সূর্যটা যেন তার ইচ্ছেমতো ঢালছিল তরল আগুন। তবে এর মাঝেও যে ব্যাপারটা মাথা থেকে সরাতে পারিনি, অথবা বলা ভালো, যেটা থেকে চোখ সরাতে ভীষণ কষ্ট হয়েছে, তা হলো মেঘময় আকাশ। মনে হয়েছিল প্রকৃতি যেন অদ্ভুত কোনো পাগলামীতে মেতেছে। যত্রতত্র মেঘের ছড়াছড়ি। সে এক শ্বাসরূদ্ধকর সৌন্দর্য, বড্ডো বাড়াবাড়ি রকম। তাই সেই উত্তাপ মাথায় নিয়েও, সমস্ত প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে দুটো দিন সিলেট আর এর আশেপাশের পথে পথে ঘোরাঘুরি করে, পরদিন মাঝরাতের পর ঢাকায় যখন ফিরে আসলাম, বুঝতে পারলাম, সিলেটকে সত্যিই বেশ ভালোবেসে ফেলেছি।
জমাট বাধা সেই ভালোবাসা সযতনে জমিয়ে রাখারই এ এক ক্ষুদ্র প্রয়াস—স্মৃতিতে আর অনুভবে।
প্রথম দিন
(১) সবার জন্য বড়ো একটা বাস ভাড়া করা হয়েছিল। কিন্তু সকালে সেই বাস আসেনি। খুবই বাজে একটা অবস্থার মাঝে ঘণ্টা তিনেক অপেক্ষা করার পর, বিকল্প ব্যবস্থা নেয়া হয়। তিনটা মাইক্রোবাস ভাড়া করে তবেই আমাদের যাত্রা শুরু হয়েছিল।
(২) ঢাকার পর নারায়ণগঞ্জ পার হয়ে এরকম প্রচুর দৃশ্য চোখে পড়েছে। সবুজে ছাওয়া বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ। খুবই প্রশান্তিদায়ক।
(৩) যাত্রাপথের একটি দৃশ্য।
(৪) হোটেল 'উজান ভাটি'। খুবই পরিষ্কার, চমৎকার ছিমছামভাবে সাজানো। ভৈরব ব্রীজ পার হয়ে হাইওয়ের পাশেই। এখানে কিছু সময়ের জন্য থেমেছিলাম আমরা।
(৫) হোটেল 'উজান ভাটি'-র ঠিক পাশেই।
(৬) অনেক ঘটনা-প্রতিঘটনার পর সিলেটে হোটেলে পৌঁছে দুপুরের খাওয়া শেষ করে দেখা গেল, সূর্য ডুবতে খুব বেশি সময় বাকি নেই। দলের মধ্যে ভিন্নমত দেখা দিলো, জাফলং যাওয়া হবে কি না, তা নিয়ে। শেষ পর্যন্ত অবশ্য যাওয়া হয়েছিল। হোটেল থেকে বেরিয়ে কিছদূর যেতেই হাতের বামে পড়েছিল ক্যান্টনমেন্ট।
(৭) জাফলং যাওয়ার পথে।আলো তখনও মোটামুটি ভালোই ছিল। এর মাঝেই আবার চাঁদের দেখাও পাওয়া গেল।
(৮) জাফলং যাওয়ার পথে অসামান্য সব সুন্দর জায়গা দেখা হয়েছে রাস্তার দু'ধারে। ওই তো দূরে পাহাড় দেখা যায়...
(৯) চলতি পথের আরেকটি দৃশ্য। কেমন নিঃসঙ্গ একটা গাছ...
(১০) আমার দেখা সূর্যাস্তের সেরা দৃশ্যগুলোর একটা। সামনাসামনি এমন অদ্ভুত সুন্দর সূর্যাস্ত আগে দেখেছি কি না মনে পড়ে না।
(১১) সূর্যাস্ত।
(১২) সূর্য ডুবছে...
(১৩) সূর্য ডুবছে একপাশে, তার সমস্ত লালিমা নিয়ে। আর আরেকদিকে উঠছে চাঁদ।
(১৪) চাঁদ উঠেছে ওই...
(১৫) সূর্য ডুবে গেছে। আলো ছিল যৎসামান্য। নৌকায় করে "নো ম্যান'স ল্যান্ড"-এ যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল। একদল আগেই চলে গিয়েছিল। আমরা বাকি কয়জন আরেক নৌকায় করে গিয়েছিলাম সেখানে। এতো অদ্ভুত সুন্দর লেগেছিল যে ভীষণ আফসোস হয়েছিল পরে যে, আলো থাকতে কেন ওখানে থাকতে পারলাম না।
(১৬) সারিবদ্ধ নৌকা। এত দারুণভাবে কীভাবে সব নৌকা রেখেছে, সেটা ভেবেও খুব অবাক লেগেছিল।
(১৭) "আমার ছোট তরী বলো যাবে কি..."
(১৮) জাফলং-এ খুব অল্প সময় থাকলেও অসম্ভব ভালো লেগেছে। সেখান থেকে হোটেলে ফেরার পথের একটি দৃশ্য।
(১৯) হোটেলে আমার কামরা। ডাবল বেডের কামরায় আমি একাই ছিলাম। খুব একটা খারাপ ছিল না হোটেলটা।
দ্বিতীয় দিন
(২০) সকালে বের হতে আবার যথারীতি দেরি। তাড়াহুড়ো করে মাধবকুণ্ডের দিকে ছুটছিলাম আমরা। যাওয়ার পথেই চোখ পড়ল আকাশে। কী অদ্ভুত সুন্দরই না ছিল আকাশটা, দু'দিন ধরে।
(২১) একটা গ্যাস-ফিল্ড।
(২২) মাধবকুণ্ড ইকো-পার্ক।
(২৩) দারুণ লেগেছিল জায়গাটা।
(২৪) যেন আকাশ ছোঁয়ার জন্য দাঁড়িয়ে আছে...
(২৫) ইকো-পার্কের ভেতরে। মাধবকুণ্ড ঝর্ণার দিকে যাওয়ার পথে।
(২৬) পাহাড়ের গায়ে চা-বাগান।
(২৭) একটা মন্দির।
(২৮) ঝর্ণা। নিচে নানান বয়সী ছেলে-মেয়ে বহু মানুষ গোসল করছিল, আনন্দ করছিল, কেউ বা দাঁড়িয়ে দেখছিল। অথবা কেউ বা আমার মতো শুধুই ছবি তুলছিল।
(২৯) ঝর্ণার পানি যতটা ভেবেছিলাম তার চেয়েও অনেক বেশি ছিল। কেউ কেউ বলেছিল সামান্য একটু পানি পড়বে হয়ত, যে সময়টাতে আমরা গিয়েছিলাম। কিন্তু বাস্তবে ঠিক উল্টোটা হয়েছিল। পানি যেখানে পড়ছে, সেখানে একজনের মাথা দেখা যাচ্ছে। এরকম সাহস দেখাতে গিয়েই তো কতজন দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। পাশেই সাইনবোর্ডে সতর্কতাবাণী লেখা আছে। কিন্তু মানুষজনের মধ্যে যেমন সেটা মানার কোনো প্রবণতা নেই, তেমনি দেখিনি কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা বা উদ্ধারকর্মীকেও। কারো কিছু হলে কী হবে, সেটা নিয়ে কারোরই যেন কোনো মাথাব্যথা নেই।
(৩০) শমনবাগ টী এস্টেটের ম্যানেজারের বাংলো। টিলার উপরে, খুব চমৎকার, একেবারে যেন ছবির মতো সুন্দর। খুব অল্প সময়ের জন্য সেখানে গিয়েছিলাম। ম্যানেজার আমাদের একজনের পরিচিত। তাই দেখা করতেই সেখানে যাওয়া। আমাদের দলে মানুষজন কম থাকলে এই বাংলোতেই রাত কাটানো যেত। তাহলে সেটা আরো দারুণ একটা ব্যাপার হতো নিশ্চিত।
(৩১) বাংলোর ভেতরের একটা পেইন্টিং। শিল্পীর নাম ভুলে গেছি।
(৩২) লাউয়াছড়া যাওয়ার পথে।
(৩৩) লাউয়াছড়া বন বিভাগের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা আমাদের দলের একজনের পরিচিত ছিলেন। সেই সুবাদে সেখানেও বেশ ভালোই আপ্যায়ন পাওয়া গেল। ভূঁতুড়ে এই গাছটা লাউয়াছড়ায় রেস্টহাউজের পাশেই।
(৩৪) আমার এক সহকর্মীর ছেলে। এত্তো কিউট আর সুইট! কিন্তু একটা ছবিও ঠিকমতো তোলা যায় না ওর, কারণ এক মুহুর্ত স্থির থাকতে চায় না ও। শুধুই ছটফট করে আর ছোটাছুটি। অনেক কষ্টে ওর এই একটা ছবিই তোলা গেছে মোটামুটি।
(৩৫) রেস্টহাউজের পাশেই তোলা।
(৩৬) লাল ফল ধরেছে। দুর্বল ক্যামেরায় জুম করে এর বেশি আর আনা গেল না।
(৩৭) নীল আকাশ, আর মেঘ। সন্ধ্যা নামবে একটু পরেই।
(৩৮) লাউয়াছড়া থেকে বেরিয়ে ঢাকামুখী যাত্রাপথে একটা চা-বাগান।
(৩৯) মেঘের কতো রঙ।
(৪০) চা-বাগান। এখানে আমরা সবাই বেশ কিছুক্ষণ সময় কাটিয়েছিলাম ফটো তুলে। সব ভাবিদের সাথে আমার একার একটা ফটো আছে, যেটা নিয়ে পরে অনেক মজা করা হয়েছে।
এই সফরের একটা বড়ো সময় কেটেছে গাড়ির মধ্যে, যেটা আগেই বলেছি। এই কারণে প্রচুর ছবি আছে যেগুলো চলন্ত গাড়ির ভেতর থেকে তোলা। আরো প্রচুর ছবি আছে, যেগুলো দেয়া গেল না। হয়তোবা পরে কখনও সেগুলো নিয়ে আবার হাজির হওয়া যাবে।
মন্তব্য
প্রহরী তো খুব সুন্দর ছবি তোল! মুগ্ধ হয়ে গেলাম।
অনেক ধন্যবাদ, তানভীর ভাই
আসলে জায়গাটাই এতো সুন্দর, আমি শুধু ক্যামেরার শাটার টিপসি, এর বেশি কিছু না। ছবি আরো প্রচুর আছে। সিরিজ বানাব না জন্য (কারণ শেষ করতে পারি না) এক পর্বেই যা পারলাম দিলাম এখানে। জাফলং যাওয়ার পথে অনেক সুন্দর জায়গা ছিল, যেগুলোর ছবি তোলা সম্ভব হয়নি। আরো বহু ছবি আছে যেগুলো ঝাপসা আসছে, চলন্ত গাড়ি থেকে তোলার কারণে।
আরেকটু বেশি সময় থাকলে আরো ভাল্লাগত। এত্তো সুন্দর জায়গাটা!
প্রথমেই কয়েকদিন পর পর দেশ বিদেশ ঘুরার জন্য আর সেইগুলার ছবি সহ পোস্ট দেয়ার জন্য আপনার ব্যাঞ্চাই
আর সিলেট যাইতে যাইতে জীবনের ২৫বছর কাটায়ে দিলেন, কোন কথা হইল এইটা
ছবি গুলা ভাল লাগছে
আশায় আছি এই মাসে আবার কয়েকদিনের জন্য সিলেট ভ্রমণ করব
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
ওই ব্যাটা, আমার বয়স ২৫ হইছে, কে কইল? আমি কি নজু ভাইয়ের সমান নাকি?!
আমিও আমার ব্যাঞ্চাই
আমি আরো বহু জায়গায় গেসিলাম না এই কয়দিন আগেও। কিন্তু এখন আমি কইতে পারব যে আমি কক্সবাজার, সেইন্ট মার্টিন, ছেঁড়া দ্বীপ, চট্টগ্রাম, বান্দরবান (এইখানে অবশ্য অনেক আগেই গেসি, ভার্সিটিতে থাকতেই), সিলেট... অনেক জায়গাতেই গেসি। হা হা হা।
তোমার সিলেট ভ্রমন সুখকর হোক। বেশি করে বালিকাদের ফোটু তুইলা আইনো আমার জন্য
ঠিক আছে আপনার বয়স ২৫ এর বেশী কিন্তু ৩০ এর কম, এইবার খুশি এই ব্যাপারে চারুকলার কি মত
আর আপনার শালীর সন্ধান পাওয়ার পর আমি ভালু হয়ে গেছি অন্য বালিকাদের দিকে তাকাই না
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
পোলাটা খুব খ্রাপ হয়া গেছে!
আমার বয়স তো বিশই পার হয় নাই, ৩০ ক্যাম্নে হবে!
কতো ভালু যে হইসো, তা তো পোস্ট পড়লেই টের পাই। লাইব্রেরিতে মানুষ যায় পড়তে, আর তুমি যাও ফার্স্ট ইয়ারের বালিকাদের সাথে টাংকি মারতে, তাও আবার নিজের 'কম-বয়সী' চেহারার সুযোগ নিয়া!
সবগুলি ছবিই অসামান্য হইসে; চোখ বন্ধ করে ওস্তাদের কাজ বলে চালায় দেয়া যায় ... আলাদা করে বলবো ১০, ২৪, ৩৩, ৩৫ আর ৪০ এর কথা ...
ছবি তোলা ছাইড়া দিমু
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
কী কয় না কয়..
অনেক অনেক থ্যাংকু, ম্যান। তবে আমি কিন্তু তোমার ছবির সত্যিই অনেক ভক্ত। সত্যিই বলতেসি। অনেক জায়গায় গল্পগুজবও করসি আমরা তোমার ছবি নিয়া। অস্ট্রেলিয়ানিবাসী 'কিড'-রে জিগায়ো। আর আমি তো ছবি তোলার কোনো ব্যাকরণও জানি না!
ভাল্লাগসে জাইনা খুব খুশি হইলাম। তবে চলন্ত গাড়ি থেকে তোলার কারণে বহু ছবি নষ্ট হইসে, সেইটাতে এখনও দুঃখ লাগে। আর, জাফলং যাওয়ার পথে দূরে পাহাড়ের গায়ে যে ঝর্ণা দেখা যায়, পাশাপাশি তিনটা ঝর্ণা দেখসিলাম, না পারসি সেগুলার ছবি তুলতে, না পারসি গাড়ি থামায়া ঠিকমতো দেখতে। আর একটা ঘণ্টাও যদি বেশি সময় পাওয়া যাইত...
১০ নাম্বার ছবিতে দুইটা বুইড়াঙ্গুল ।
১৪ নাম্বার ছবি আপনার নতুন প্রোফাইল পিকচার হওয়ার দাবিদার।
...
এইটা ব্যাখ্যার দাবি রাখলাম...
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
শিল্পী সাহেবের সাথে আমিও ব্যাখ্যার দাবি জানাইলাম
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
নিবিড় ভাইয়া, আপনার না পরীক্ষা! যান, হাতমুখ ধুয়ে পড়তে বসেন
থ্যাংক্যু সুহান
নতুন প্রোফাইল পিকচার দিতে হবে ভাবতেসি। এখনকারটা অনেকদিন তো হয়ে গেল। আমি আবার নিয়মিত পাল্টাতে ভালুবাসি
ব্যাখ্যার জন্য আড়ালে আইসো
দারুণ সব ছবি!
তোমার চীনভ্রমণের পোস্টে পাবলিকের প্রতিক্রিয়া দেখে বুঝেশুনে আমার চেকভ্রমণের উপর পোস্টামু ঠিক্কর্সি ।
থ্যাংক্যু হিমু ভাই
হা হা হা। না না, তা হবে না। আগে আপনি দেন। চেক হুরদের চেক করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় আছি
সময়াভাবে আগে ছবিগুলোয় চোখ বুলালাম... দুর্ধর্ষ সব ছবি!! আপাতত এটুকুই। পরে লেখা নিয়ে বলা যাবে।
থ্যাংকস ম্যান
ওক্কে। বিজ্ঞাপন বিরতির পর ফিরে আসার অপেক্ষায় থাকলাম
যাক
চায়নামুখী প্রহরী এখন স্বদেশমুখী হয়েছে
চায়না রাষ্ট্রদূত আর বলতে পারবে না যে প্রহরীরা গিয়ে চায়নায় বিয়ে করে চীনের জনসংখ্যা বাড়ায়
নবী বলেছেন - 'জ্ঞানার্জনের জন্য সুদূর চীনদেশে যাও'
জনসংখ্যা বাড়াতে আবার বিয়ে করতে হয় নাকি?
সূর্যাস্তের ছবি দেখে আমি বাক্যহারা, অসাধারন হয়েছে পোস্ট ও ছবিগুলো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ, প্রজাপতি আপু।
আধা-সচল তো হয়েই গেছেন, এখন থেকে নিয়মিত পোস্ট দিবেন কিন্তু...
বস,
ছবিগুলো নিয়ে কি আর বলব?? সবাই এত্ত প্রশংসা করছে---
আমি শুধু এইটুকু বলি---তোমার সূর্যাস্তের ছবিগুলো আমাকে ফুসমন্তরে একটানে নিয়ে ফেলেছিল আমার জন্মভূমিতে----
আমি ঘোরাঘুরি পছন্দ করিনা---একে আলসে, তার উপর ঘর-কুনো--
কিন্তু একটা জায়গায় যেতে আমার কখনোই ক্লান্তি লাগে না-----
কখনো ক্লান্তি লাগবে না--
সে জায়গা হল--সিলেট--ইনহাস্ত ওয়াতানাম---
অনেক ধন্যবাদ এমন অসাধারন কিছু ছবি উপহার দেবার জন্যে---
অহর্নিশ শুভেচ্ছা, শুভ কামনা
সত্যি কথা কী জানেন, ইদানিং 'সিলেট' শুনলেই সবার আগে যে নামগুলো মাথায় আসে, তার অন্যতম কিন্তু আপনি!
আমার তোলা সামান্য ক'টা ছবি যদি আপনাকে এতটুকুও স্পর্শ করে থাকে, তাহলে তো সে এক বিশাল পাওয়া আমার জন্য। অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা, অনিকেত'দা। ভালো থাকবেন।
ধুরো! আমি ভেবেছি আপনি চায়না নিয়ে লিখেছেন। ট্যাগলাইন খেয়াল করিনি, লেখাও পড়িনি প্রথমে, সরাসরি ছবি দেখা শুরু করেছি - ছবির ক্যাপশনও পড়ছিলাম না প্রথমে। প্রথম তিনটা ছবি তাড়াহুড়ো করে দেখে ভাবছি চায়না দেখতে এতটাই বাংলাদেশের মত! চার নাম্বার ছবিতে হোটেল উজান ভাটি দেখতেই স্বপ্নভঙ্গ হলো!
যাহোক, আবার ফিরে গিয়ে সবকিছু বিস্তারিত পড়লাম।
সুন্দর ছবি সব!
মাধবকুণ্ডে গিয়েছিলাম বছর দশেক আগে। তখন ওই লাল ইটের গেটটা ছিলো না। ইকো-পার্ক কথাটাও বাংলাদেশে আগে কোথাও দেখিনি বা শুনিনি। মাধবকুণ্ডে আমার যে ছবিগুলো আছে তাতে পানি মনে হয় অনেক বেশি পড়ছিলো। হয় পানির ধারা কমে যাচ্ছে নাহলে এটা হয়তো বছরের কোন সময় তার উপরে নির্ভর করে...
আপনি কি জানেন, আকন্দকাক্কুর হাতে কী অস্ত্র আপনি তুলে দিলেন???
এটা মনে হয় আমি সচলে নিয়মিত হবার আগের কোন ইনসাইড জোকের রেফারেন্স...
আকন্দ কাক্কু/চাচ্চু এসব দিয়ে সার্চ দিলাম, কিন্তু ঠিক বুঝিনি...
এটা সচলের-ও আগের এটকা বিটার ট্রুথ
সিমন স্যার, আপনি তো জানেন মনে হইতেসে। তাইলে আপনি কিছু কন
- এইটা একটা লিজেণ্ড। বাংলা ব্লগ ইতিসাহে, কাঁঠাল পাতা, ছাগুরাম, জ্যামিতিক ক্যারেক্টারের মতোই কাক্কুও নিজের অবস্থান বেশ গৌরবের সাথেই করে নিয়েছে। অনেক পুরাতন কিছু ঘাটতে যদিও ইয়ে পাচ্ছি না। তবে শিমুলের এই লেখাটা পড়ে দেখতেপারেন।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আরে, এই পোস্ট তো পড়সিলাম আগেই। তাই তো বলি 'কাক্কু' শব্দটা এত পরিচিত কেন লাগে। এই কাক্কুই যে সেই কাক্কু, ধরতে পারিনি শুরুতেই। যাই হোক, কাক্কুর আসল ইতিহাস জানতে চাই। কেন তিনি 'কাক্কু'?
আপনারে থ্যাংক্যু, বস।
হিমু ভাই, আমিও কিছু বুঝিনি। 'আকন্দকাক্কু' সম্পক্কে জান্তে মঞ্চায়
@ধর্ম্মপুত্র
হা হা হা। ব্যাপক মজা পাইলাম। সত্যিই
ঠিকাছে, খুব তাড়াতাড়ি চীন সফরের একটা বোরিং সিরিজ শুরু করব যান
দশ বছর তো অনেক লম্বা সময়। কতো কিছুই যে বদলে গেল এর মধ্যে, আর বদলাচ্ছে প্রতিনিয়ত, তার কি আর কোনো হিসেব আছে?
অনেক ধন্যবাদ।
ছবিগুলো দেখে মন ভালো হয়ে গেল। এতো সুন্দর আমাদের দেশ যে চোখে পানি এসে যায়, বুকের ভিতরে কে যেন টান মারে। চলে আয় রে! সেই ডাককে উপেক্ষা করে আমি আবার পাশ ফিরে শুই।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
সত্যিই জাহিদ ভাই, আমাদের দেশটা অনেক সুন্দর। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হলো, আমরা নিজেদের হাতেই সেই সৌন্দর্য একটু একটু করে নষ্ট করে ফেলছি।
আপনার মন্তব্য পড়ে মনটা খারাপ হয়ে গেল। প্রবাস জীবনে দেশের জন্য আপনার ভালবাসা ও মমতা অনুভব করতে পারলাম। আশা করি, সব বাধা উপেক্ষা করে একদিন ফিরে আসবেন আপনার প্রিয় স্বদেশে।
পোলাপান খালি সিলেট দৌড়ায়, কাহিনী কি?
ছবিগুলো দুর্দান্ত হয়েছে। আর নিজের জায়গার ছবি দেখতে পেলে ভালো লাগা বেড়ে বহুগুন
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
সুন্দর যেকোন কিছুর পিছে তো পোলাপান দৌড়াবেই, এ আর নতুন কী!
অনেক ধন্যবাদ, হাসান ভাই
ফাটাফাটি। আবসোলিউটলি ফাটাফাটি।
সবচে মুগ্ধ হইছি ৩৫ নাম্বারটা দেইখা। কচু পাতায় এত রঙ?
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইজান
দেশে আসলে, সম্ভব হইলে একবার ঘুরে আইসেন, নিজের চোখেই দেখতে পারবেন কতো সুন্দর জায়গাগুলা। আর আমার জন্য যদি তাইওয়ান থেকে কোনো সুন্দরী বালিকা নিয়া আসেন, তাইলে তারে নিয়া আমিও যাইতে পারি আপনার সাথে
প্রহরী ভাই, এতো ঘোরাঘুরি কি ভালো? কালো হয়ে যাবেন তো !
লেখার জন্য আপনাকে পাঁচতারা আর ছবির জন্য পাঁচশত । আপনার হাতে আসলেই যাদু আছে ।
আমিও সিলেট যাইতাসি খুব শিঘ্রই।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
কালো মানুষরে দেখাইতেছেন কালো হওয়ার ভয়! হা হা হা
কী যে সব কন না কন...
ঠিকাছে ভাইজান। একটা ফটোব্লগের দাবি জানায়া রাখলাম আগেই
বালিকাদের ছবি দেয়ার কথা ছিল, কই সেগুলো।
প্রকৃতির ছবিগুলো ভালো, চোখে শান্তি লাগে। কিন্তু মনের শান্তি আসে বালিকাদের ছবি দেখলে! কথা দিয়াও মনের শান্তির ছবি না দেয়ায় মাইনাস দিলাম!
..................................................................
ঐ যে হাঁটছি মুদ্রা দোষে নাকটা ঘষে
আড্ডা মানেই সেকেণ্ড হাফে খেলছি সোলো
গুজবো না শার্ট আমার পাড়া স্মার্ট পেরিয়ে
সে রোদ্দুরের স্মরণ সভাও লিখতে হল
প্রকৃতি আর বালিকার মধ্যে পার্থক্য খোঁজেন কেন? প্রকৃতি তো বালিকার মতো আর বালিকা তো প্রকৃতির মতোই সুন্দর
আপনি যে কইলেন বালিকা নিয়া গল্প লিখবেন, সেইটা কই?
ভাইরে, আপনি তো দেখি পুরাই কামেল মানুষ।
দুর্দান্ত হইসে ছবিগুলা! দারুণ!
আপনারে অনেক ধন্যবাদ। খুব খুশি হইলাম
২৩ আর ২৪ কে পৃথিবীর কোন জায়গা মনে হচ্ছে না। ভার্চুয়াল ওয়ালপেপার মনে হচ্ছে।
আপনি তো দারুণ ফটোগ্রাফার।ছবি বেশি দেয়ায় ভ্রমণ কাহিনী কিন্তু মিস্ করলাম। ভ্রমণবৃত্তান্ত চাই আরেকটা পোস্টে, সাথে বাকি ছবিগুলো।
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
আরে রাফি! অনেকদিন পর আপনাকে পেয়ে খুব ভাল লাগল। ছবিগুলা আপনার ভাল্লাগসে জেনে খুশি হইলাম।
চেষ্টা থাকবে, ভ্রমণবৃত্তান্ত নিয়ে অন্য কোনো পোস্ট লেখার। দেখা যাক, অলসতা জয় করতে পারি কি না
আপনারে থ্যাংক্যু।
দূর্দান্ত সব ছবি। প্রহরী তো দিনে দিনে ফটোগ্রাফার হয়ে যাচ্ছে...
আমি ভাবছিলাম আমার সিলেটাভিযানটার শেষপর্ব দিবো... এখন মনে হইতেছে মানিজ্জত নিয়া বাঁইচা থাকাই ভালু...
আর ৮ তারিখে আবার যখন সিলেট যামু, তখন ক্যামেরা নিমু না
এই ছবিটা ঝাতি দেখতে ছায়...
আর এইসব ধুনফুন্দিয়া হইবো না... চৈনিক বালিকাদের ছবি চাই...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এই জন্যই নজ্রুল্ভাই আমার এতো প্রিয় -
একেবারে সঠিক ফয়েন্ঠে অ্যাঠাক করে
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
জ্বী জনাব, আপনারেও যখন ফয়েন্ঠে অ্যাঠাক করবে, সেইদিন আমিও অ্যাম্নেই হাসবনে কিন্তু
@নজু ভাই
ধুর মিয়া, মশকরা কইরেন না। আপনার ছবির ধারেকাছে আমার একটা ছবিও থাকবে না। আপনার সিলেটের পোস্টের ফটোগুলা খুবই ভাল্লাগসিল কিন্তু। সেই যে চা খাইতে গেছেন, এখনও আর ফেরেননি। তাড়াতাড়ি পরের পর্বটা ছাড়েন। বালিকার ফোটু থাকলে, সেগুলাও দিয়েন
আজ তো ৯ তারিখ। তার মানে সিলেট আর যাননি?
ঝাতিকে সেই ছবি দেখতে দেয়া হইবে না, যেমন দেখতে দেওয়া হইবে না চৈনিক বালিকাদের ফোটু
ছবিগুলা দেইখা পুরাই টাশকি।
আপনেতো দুর্দান্ত ছবি তোলেন, বস।
বাকিগুলানও দিয়া দেন, দেখি।
আরে না বস, চেষ্টা করি আর কি। কিন্তু খুব ভাল পারি না। কপালজোরে ভাল কিছু শট পায়া গেছি, এই যা। সঠিক জায়গায় সঠিক মুহুর্তে থাকার ফল আর কি।
আপনারে অনেক ধন্যবাদ।
আমি দুঃখেই বাঁচিনা!
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
'দুখিনী দুঃখ করো না...'
চোখ জুড়ানো অসাধারণ সব ছবি।
নৈশী।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে, নৈশী
আমি দুঃখেই বাঁচিনা!
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বালিকার দুঃখ এখনও শেষ হইল না! কী করি!
আপনি তো ফাটাইছেন। অসম্ভব সুন্দর।
এরপর কোথাও গেলে যদি সমস্যা না হয় একটা আওয়াজ দিয়েন।
...........................
Every Picture Tells a Story
আরে মুস্তাফিজ ভাই, ...
সমস্যা! কী যে কন না! আপনার সাথে কোথাও ঘুরতে যাইতে পারলে তো বরং সেইটা আমার চরম সৌভাগ্য। অবশ্যই জানাব, এরপর কোথাও বেড়াইতে গেলে, দেশের ভেতরে বা বাইরে।
অনেক অনেক থ্যাংক্যু আপনারে। বাধায়া রাখলাম কমেন্টটা
ছবিগুলো এত সুন্দর থম ধরে গেলাম! ক্যামেরা হাতে নেবার ফুরসত পাচ্ছি না। আপনার ছবিগুলো দেখে আবারো নিশপিশ করছে।
ইশশশ........কাজগুলো কখন গুছিয়ে বেরুবার সুযোগ করতে পারবো!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
কাজ শেষ হবার অপেক্ষায় থাকলে দেখবেন বজ্জাতগুলো আর শেষ হবে না। তাই, এর ফাঁকেই বেরিয়ে পড়েন। আপনার তোলা ছবি দেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন
ছবিগুলো দূর্দান্ত।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
ছিলটের এত ফটু একসাথে দিলেন, ট্যাক্সো দিসেন? কই খাওয়াইবেন -তাড়াতাড়ি কন। নইলে...নইলে...নইলে কিন্তু...
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
ছিলটের এত ফটু একসাথে দেখলেন, ট্যাক্সো দিসেন? কই খাওয়াইবেন - তাড়াতাড়ি কন। নইলে...নইলে...নইলে কিন্তু...
ব্যাপক লেভেলে ফাটাফাটি আসছে ছবিগুলা, ২ দিন ধরে দেখতেসি, দেখে ভাষা হারায় ফেলতেসি, কমেন্টাইতে পারতেসি না, ছবি দেখতেই বুক জ্বালা হয়, মনের মাঝে কেমন হু হু করে, মিয়াভাইরা এমন সব ছবি দিবার লাগছেন যে হিংসায় শেষ হয়ে গেলাম। তাই আজকে সরাসরি লেখার নিচে চলে আসছি, নাহলে আজকেও কমেন্টাইতে পারব না।
এমন ছবি দেবার জন্যে আর চৈনিক বালিকাদের ছবি কই? নাকি ঐখানে নিডো দুধের ঘাটতি ছিল বইলা ছবি তুল নাই?
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
সাইফ ভাই, কী যে কন না.. হিংসা কেন করবেন, বরং আপনেরা দূরে আছেন বইলাই তো আপনাদের জন্য ফোটু দেই আমরা, যাতে করে ওইখানে বসেও দেশের স্বাদ পান
চীন দেশে তো নিডো ছিল না। হে হে হে।
অনেক অনেক থ্যাংক্যু। খুব খুশি হইলাম
ছবি গুলো ভাল লাগল ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
থ্যাংক্যু কদু ভাই
প্রহরী - তোমার ফুর্তি একটু বাড়াবাড়ি রকমের বেশী হয়ে যাচ্ছে না?!
বাহ্! আপনি কি ভাবসেন আপনার মহাজোটের মহাপরিকল্পনার কথা আমার কানে আসে নাই? আপনি সিদ্দিকা কবিরের রেসিপির বই কিনে রান্নাঘরে ঢুকে কী যে মহাযজ্ঞ শুরু করসেন... ওইদিকে অনিকেত'দা তাঁর গলায় শান দিচ্ছে... সাইফ ভাই ছটফট করতেসে... পাঠক'দা নানান বুদ্ধি বের করতেসে...
দাঁড়ান, আরো কতো যে ফুর্তি করতে হবে... সেই হিসাবটা কইরা নেই
সিলেট ? ফুঃ! কত্তো গেছি।
ঠিক! তাই তো!
আমার অনেকগুলা বড় তরী, তোমরা যাবে কি?
সিরিয়াস কমেন্ট, বড় ভাই, ছবিগুলা তো ঝাক্কাস হইছে। আপনে দেখি আমার চেয়েও ভালু ছবি তুলেন। (নাহ!! এই কমেন্টাও সিরিয়াস হইলো না )
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
আমি সিরিয়াস কমেন্ট ছাড়া রিপ্লাই করি না
- পোস্টখানা পড়ে নিতান্তই মন্টা খারাপ হয়ে গেলো। এই জীবনে কিছুই করা হলো না। না তোলা হলো বিডিআরের মতো সেইরমের ফটুক, না যাওয়া হলো মাধবকুণ্ড! আর না দেয়া হলো অনেক ভাবীদের মাঝে একা একটা পোজ!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হ, বিডিআরের মতো ফাউল ফটো তুইলা আর নিজেরে নামায়েন না। আপনি তো তুলবেন সব ললনাদের ছবি। আপনার ছবিগুলা সব ললনায় ললনায় সয়লাব হয়া যাবে, এই শুভকামান করলাম আপনার জন্য
ভাবিদের মধ্যে পোজ দিয়া আর কী হয় বলেন, আপনি তো পোজ দেন সব শ্যালিকাদের সাথে, আর সেই ফোটুক উঠে যায় তাদের মনের ক্যামেরায়।
আপনি দারুণ ছবি তোলেন...
থেংক্যু থেংক্যু
কঁচু পাতার ছবিটা অসামান্য হয়েছে। খুব ছোটবেলায় দেখেছিলাম। এগুলো এখন ঢাকা থেকে হারিয়েই গেছে।
দেশি ছবি দেখতে চাই না, ফরেন ছবি চাইইইইইই
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
আরে, আপনে আবার কবে কমেন্ট করলেন, খেয়ালই করিনি। আপনারে তো দেখাই যায় না! 'পর্তুগালের গার্ল' পোস্টের জন্য অপেক্ষায় আছি কিন্তু
হুমম, ধীরে ধীরে যে কতো কিছুই না হারিয়ে যাচ্ছে... গেছে... যাবে...
আমি তো দরিদ্র বাঙালি, ফরেন ছবি আর কী দিব... 'ঢাকা শহর আইসা আমার মাথা ঘুরাইছে' মার্কা ছবি সব
দারুন সব ছবি। লেখা আর কি পড়মু ছবি দেইখাই আমি কাইত !!!
--------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------
ভূঁতের বাচ্চাদের কাইত হইলে চলে? তাইলে ভয় দেখাবে কে? পেত্নীদের ক্যান্ডল-লিট ডিনারে কে নিয়ে যাবে?
যাই হোক, অসংখ্য ধন্যবাদ
পোস্টটি বেশ দেরীতে দেখছি।
যাক্, ছবিগুলো অসাধারণ! অনেকগুলো সুন্দর মুহূর্ত ধরে ফেলেছেন আর চমৎকার ফ্রেইমিং! ভালো লাগ্লো।
কোনো সমস্যা নেই। কথায় তো বলে, কখনো না হবার চেয়ে দেরিতে হওয়া ভালো।
আসলে জায়গাটাই এতো সুন্দর ছিল যে আমাকে কিছুই করতে হয়নি, স্রেফ ক্যামেরা তাক করে শাটার টেপা ছাড়া। তবে ফ্রেইমিংয়ের প্রশংসা কৃতজ্ঞতার সাথে গ্রহণ করলাম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
কতদিন.. কতদিন.... কোথাও যাই না........
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
নতুন মন্তব্য করুন