এটি একটি ছবি ব্লগ। অনেক দিন ধরেই কিছু দেইনা। ইদানিং সময়ও পাচ্ছিনা। সামার এসে গেছে, প্রকৃতির সৌন্দর্য সব উধাও। ক্যামেরার ব্যবহার তাই কমে গ্যাছে। এরই মধ্যে মেয়েকে নিয়ে মাঝে মাঝে রিভারসাইডে যাই, ঘুড়ি ওড়াই, ও বাইসাইকেল চালানো শেখে। ক্যামেরা সাধারণত নেইনা। গতকাল বের হওয়ার আগে হিমুর সাথে চ্যাট করছিলাম। ও বলল ক্যামেরা সাথে নিয়ে যান। সেজন্যই নেয়া। আর এই ছবিগুলো বাড়তি পাওয়া। এখন আপাতত ছবি দেখুন, রাতে এসে বিস্তারিত লেখা যাবে।
পাশের পাথর কেটে বানানো মানুষের স্কাল্পচারটার বিশেষত্ব হলো উইন্ডজর বলতেই এটির ব্যবহার। এমনকি অন্টারিও ট্রাভেলস-এর উপর সরকারী পত্রিকাগুলোতেও এর ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু এর অবস্থান এমন একটা জায়গায় যেখানে বিকালে ছবি তোলা একটু কঠিন। সকালে আবার সময় হয়না। বিকালে সূর্য দিগন্তে চলে যায়, আলো পড়ে অবজেক্টের পেছনে। উপরের ছবিতে সূর্যটা আড়াল করেছি স্ট্রাকচারের অন্যপাশে।
যাহোক, ভালো মন্দ মিলিয়ে কয়েকটা ছবি দিলাম। নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো।
অঙ্গুরীঠুঁটো (Ring-billed Gull) মাথার উপর উড়ছে খাবারের খোঁজে।
মাসক্রাট (Muskrat) Ondatra zibethicus, অনেকটা বিভারের মতো একটা প্রাণী। পানির ধারে থাকে। বিভার হলো উদবিড়ালের মত একটা প্রাণী। মজার ব্যাপার হলো প্রাণীটি Ondatra গণের (Genus) একমাত্র প্রাণী!
এটার নাম ঠিক জানিনা। কমন ইয়ারো হতে পারে Common Yarrow (Achillea millefolium)
রিভারসাইডের একটা এপার্টমেন্টের ছবি। অনেক পোস্ট প্রসেস করা হয়েছে। নাটকীয় রং দেয়া হয়েছে যা বাস্তবের কাছাকাছি নয়।
এমন সময় একটা বৃটিশ পতাকাবাহী নৌকা এগিয়ে এলো। বড় ছবি এখানে।
উপরের ছবিটি একটু নাটকীয় রঙে, শুধু সাদা-ব্যালান্স করেই এমনটা করেছি। খুবই সহজ। বড় ছবি এখানে।
সবাই ভালো থাকুন। সচল থাকুন। ছবি তুলুন।
মন্তব্য
- কবে যে ইরাম ফটুক তুলতে পারবো! বর্ণনার কথা নাহয় বাদই দিলাম।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ছবি তোলায় আমার ক্যারিয়ার খারাপ:P আমার কোনো ক্যামেরা ছিলো না প্রথম দেড় বছর। মোবায়িলের ক্যামেরার ভস্কানো ছবি তুলে দিতাম ফেসবুকে। গত মাসে বৌকে একটা ক্যামেরা কিনে দিয়েছিলাম ওর কনফারেন্সের ছবি তুলে আনার জন্য। সেই থেকে একটা ক্যামেরা আছে - কিন্তু ঘুরতে গেলেও নেয়া হয় না। কেন যেনো মনে হয় ঘুরতে গেলে ক্যামেরা সাথে থাকলে নিজের মতো করে জায়গাটা দেখা হয় না - শাটার টিপেই আর সাবজেক্ট খুঁজেই সময়টা পার হয়ে যায়। তবে আপনার ছবি তোলার হাত বরাবরই ভালো - বিশেষ করে শেষ ছবিটা সুন্দর। কানাডায় বাযো-ডায়ভারসিটি অনেক কম - আকাশে কোনো পাখি নেই দেখে কেমন খালি খালি মনে হচ্ছে। সন্ধ্যা বেলা নীড়ে ফেরা এক দঙ্গল পাখি নেই দেখলে কেমন যেনো খটকা লাগে।
কানাডায় বায়ো ডাইভারসিটি আছে কিন্তু সেটা আমাদের দেশের মতো নয়। আমাদের দেশেও কিন্তু গ্রামে গেলেই যে শয়ে শয়ে পাখি দেখা যায় এমন নয়। পাখি সেখানেই থাকে যেখানে তার খাবার পাওয়া যায়। এখানে উড়ন্ত পাখি বলতে কানাডা রাজহাঁসই সম্বল। পাখি দেখতে হলে বনে যেতে হবে।
এখানে শহরের মধ্যে ভর দুপুরে পথের ধারে হরিণ দেখা যায়, সন্ধ্যা নামলেই রেকুন, স্কাঙ্ক বেরিয়ে আসে-- সেটাই বা কম কি?
...............................
নিসর্গ
পিপিদা, আবারো জটিল সব ছবি দিয়েছেন, অপূর্ব !! আপনে
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
পিপিদা শেষের ছবি দুটো মারাত্মক হয়েছে।
ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী, একা একা করি খেলা ...
কী ছবি! সবগুলাই মারাত্মক! আমিও বড়ো হয়ে 'প্রকৃতিপ্রেমিক' হইতে চাই
আমিও...
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
মারাত্মক! মারাত্মক সব ছবি!
কি বলবো!
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
মাননীয় ধুগো,
আপনি এই পোস্টে এসে আপনার কীবোর্ডের একটুখানি ধুলো দিয়েছেন তাতেই আমি ধন্য।
প্রহরী,
প্রকৃতিপ্রেমিক বলতে যদি আমাকে বুঝিয়ে থাকো, তাহলো বলবো এত ছোট আশা কেন? আর যদি প্রকৃতি-প্রেমিক হতে চাও সেটা এখন থেকেই হয়ে যাও শুভকামনা থাকলো।
বুনো-স্কোপ, সাইফ, _প্রজাপতি, এবং তুলিরেখা আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনাদের এত প্রশংসা যদিও আমার প্রাপ্য নয় তবুও খুশী হয়ে গ্রহণ করলাম। অনেক কৃতজ্ঞতা।
আমি 'প্রকৃতিপ্রেমিক', 'প্রকৃতি-প্রেমিক' এবং 'প্রকৃতই প্রেমিক' - সব হইতে চাই
তবে ছোট আশার কথা বললেন? আপনার অর্ধেকও যদি গুণী এবং চমৎকার মানুষ হতে পারি, সেটাই জীবনের বিশাল পাওয়া হবে।
আর কিছু বলবোনা, শেষ তুমি আবারো লজ্জায় ফেলবা।
এটার নাম ঠিক জানিনা। কমন ইয়ারো হতে পারে
ছবিতে পাতা দেখা যাচ্ছে না। আপনার অন্য কোন ছবিতে পাতা দেখা গেলে লক্ষ করুন তা সরল পক্ষল কিনা। অর্থাৎ একটা লীফ স্টেমের প্রতিটি নোড থেকে দুইপাশে ত্রিশ থেকে ষাট ডিগ্রীতে দুটো করে পাতা বের হয়েছে কিনা। দুটো পাতার বদলে এক গুচ্ছ পাতাও বের হতে পারে। পাতা হাতে ডললে দেখবেন হালকা ঝাঁজালো গন্ধ আছে কিনা। এসব মিললে আপনার ধারণা সঠিক। আমাদের দেশের ধনেপাতা অনেকটা এই রকম, ফুলেও মিল আছে।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
আপনি ঠিক। উইকিতে ছবি দেখলাম। ওটা ইয়ারো -ই। আপনাকে আজ থেকে গাছপালার গুরু মানলাম। গুরু আমার সালাম গ্রহণ করুন।
গুরু মানামানির কিছু নেই। আগ্রহ থাকলে যে কেউ এটা পারে। আপনি যেমন পাখির ছবি দেখে নাম-ধাম বলতে পারেন।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
হে হে তা আপনি গুরুর মতই বলেছেন। আমি তো জানি পাখি চেনা আর গাছ চেনার মধ্যে পার্থক্য কয়শ মাইল।
আপনার ছবি নিয়া আলাদা করে কিছু বলার নাই পিপিদা। তবে হিমু ভাইরে আলাদা কইরা ধন্যবাদ দিতেই হইতেসে আপনারে ক্যামেরা নিয়া যাইতে বলার জন্য।
তা আর বলতে.. কিন্তু হিমুই তো পড়লনা (বা মন্তব্য করলনা) এখন পর্যন্ত।
...............................
নিসর্গ
অসাধারণ বললে কম বলা হবে। চমৎকার, চমৎকার। পারেনও আপনি ছবি তুলতে।
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
ভালৈছে
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
পাথরের মূর্তির উপরে একটা ছোট্ট পাখি... সেইটা কি অরজিনাল না পাথরের?
এপার্টমেন্টের ছবিটার প্রসেসিং ভালো লাগছে। ঘোড়াটা কি আসল না নকল
ভাল্লাগলো...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজু ভাই,
পাখিটা আসল। ঘোড়াটা আর তার উপর একজন ব্যবসায়ীর মূর্তি-- দুটোই পাথরের। পাবলিক এসে ওটার উপর চড়ে বসে, বিশেষ করে মেয়েরা ঘোড়ার লেজ ধরে ব্যাপক টনাটানি করে
অনেক ধন্যবাদ।
ল্যাজ ধইরা ক্যান টানে! ল্যাজে কি আছে !
---------------------
আমার ফ্লিকার
চমৎকার সব ছবি
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
ভাল লাগলো
চোখের সামনে পুড়ছে যখন মনসুন্দর গ্রাম...
আমি যাই নাইরে, আমি যেতে পারি না, আমি যাই না...
চোখের সামনে পুড়ছে যখন মনসুন্দর গ্রাম...
আমি যাই নাইরে, আমি যেতে পারি না, আমি যাই না...
দারুন সব ছবি।
আমিও এতদিন বড় হয়ে প্রকৃতি প্রেমিকের মতো হতে চাইতাম। কিন্তু এই পোস্টে মাসক্রাট এর সাথে পিপির চেহারার দারুন মিল দেখে একটু দমে গেলাম
দোস্ত তুমি এটা কী বললা? বুঝায়া বলো।
...............................
নিসর্গ
চমৎকার পোস্টের জন্য হিমুকে ধন্যবাদ।
মানে হিমু না বললে তো আর এই পোস্ট মিলতো না।
আর পিপি-র ছবির প্রশংসা কোন জায়গা থেকে শুরু করবো সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না।
আমার সবচে পছন্দ এ্যাপার্টমেন্টের ছবিটা - আহা এমন প্রসেসিং যদি করতে পারতাম। মাপজোকগুলা যদি একটু বলতেন কানে কানে।
প্রথম ছবিটা অবশ্য একটু কম টানছে। প্রথম কথা পাথরটা একদম মাঝে অন্ধকার করে বসে আছে। উপরে পাখিটার সিল্যুটই চোখের শান্তনা। যদি কোনো একদিকে পাথরটাকে হটিয়ে দিয়ে সূর্যের রশ্মি একটু উঁকি দিত তাহলে মনে হয় মন ভরতো বেশি।
এক যাত্রায় এতগুলো ছবির সাবজেক্ট পাওয়া গেল - এটাও এক বিস্ময়। চোখ আছে প্রকৃতিপ্রেমিকের।
(আর হ্যা, আমিও বড় হয়ে প্রকৃতিপ্রেমিক হতে চাই)।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
শোহেইল ভাই,
আপনার প্রশংসা পেলে সবাই গদগদ হয়ে যায়; আমিও হলাম। অনেক কৃতজ্ঞতা জানাই।
পাথরের ছবিটা আসলে কিভাবে তুললে যে ভালো হবে সেটাই বুঝতে পারিনি। আপনার পরামর্শ মনে থাকলো। আসলে এই একটা জিনিসের ছবি তোলার জন্যই সারাদিন ওখানে বসে থাকা যাবে। কত ভাবে, কত আঙ্গিকে, কত রঙের খেলা যে ধরা যায় তা গুনে শেষ করা যাবেনা। পাথরের মূর্তটার পেটের মাঝখান দিয়ে রশ্মি একটুখানি উঁকি দিচ্ছিল কিন্তু সেটা প্রসেস করে কমিয়ে দিয়েছিলাম। যাহোক, আরেকদিন চেষ্টা করে দেখবো।
পোস্ট প্রেসেসিং:
বলা ভালো আমি এই প্রথম এতটা প্রসেস করেছি। ফটোশপ জানিনা, তাই ডিপিপি (ডিজিটাল ফটো প্রফেশনাল) আমার ভরসা।
এটাতে মূলত:
হাইলাইট সম্পূর্ণ দেয়া হয়েছে (+৫)
শ্যাডো একেবারে কমে দেয়া হয়েছে (-৫)
কন্ট্রাস্ট স্বাদ মতো দেয়া হয়েছে।
তবে আমার মনে হয় আসল কাজটি করেছি হোয়াইট-ব্যালান্স দিয়ে। এই জিনিস যে এত সহজ আর এত চমৎকার এফেক্ট দেয় তা আগে জানা ছিলনা।
এক যাত্রায় এতগুলো ছবির সাবজেক্ট পাওয়া গেল - এটাও এক বিস্ময়। চোখ আছে প্রকৃতিপ্রেমিকের।
এটা একটা ভালো পয়েন্ট তুলে ধরেছেন। আসলে অনেকেই বলে সুন্দর দৃশ্য চোখ দিয়েই দেখা উচিত, ক্যামেরা থাকলে নাকি সৌন্দর্য দেখা হয়না। আমিও সেরকমই ভাবতাম। তাই ক্যামেরা কদাচিত নিয়ে যেতাম। কিন্তু হিমুর কথায় সেদিন ক্যামেরা নিয়ে গিয়ে বুঝেছি প্রকৃতির অসীম (আবার বলছি অসীম) রূপ লুকিয়ে আছে আমার চারপাশেই। খালি চোখে অনেক সময় সেগুলো দেখা হয়না। ক্যামেরা থাকলে সে রূপ দেখা হয়ে যায়। ক্যামেরার উছিলাতেই বলা যেতে পারে।
আবারো ধন্যবাদ আপনাকে। আপনি ডি৯০ কিনলেন, মাশাল্লা জটিল জটিল ছবিও তুলতেছেন, কিন্তু এখানে তো পোস্ট করছেন না? ছবির গল্প শুরু করেন এবার।
২নং টা কঠিন!!
আর আপনে এত্তো জোশ প্রসেসিং পারেন!!
---------------------
আমার ফ্লিকার
না ভাই, এতটা ভালো লেগেছে (বা লাগবে) তা আগে বুঝিনি। প্রসেসিংটা তেমন পারিনা। গতকাল এদিক সেদিক করতে গিয়ে এটা ভালো লাগলো তাই রেখে দিলাম। আসলে দেখলাম হোয়াইট ব্যালান্স করেই অনেক কিছু করা যায়।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, এবং কৃতজ্ঞতা জানাই।
...............................
নিসর্গ
--অবাক হলাম!
ছবিগুলো দারুন।
ফলের (Fall) অপেক্ষায় আছি লুৎফুল ভাই।
...............................
নিসর্গ
- সামার ঋতুকে অসুন্দর বলার পাঁয়তারা করায় পিপিদাকে কইষ্যা মাইনাস। আরে সারাটা বছর তো আমরা ভুখানাঙ্গা পাবলিকেরা এই একটা সামারের জন্যই অপেক্ষা করি!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমার আগের ক্যামেরাটা ১২এক্স জুম ছিল। তো বন্ধুকে দিয়ে আনিয়েছিলাম আম্রিকা থেইকা। সামার তখন শুরু। সে আসার সময় এমন সব ছবি তুলে আনছে!! জুমের সঠিক ব্যবহার যারে বলে
---------------------
আমার ফ্লিকার
কয়েকটা ধুগো-কে পাঠিয়ে দিন
- আস্তাগফিরুল্লাহ, আমি এখন এগুলা দেখিনা পিপিদা। চোখের জ্যোতি কমতাছে বলে ভালো হৈয়া গেছি (কিঞ্চিৎ, তবে ভালো হওয়ার রাহে আছি)। কবিরাজের মতে, আমি নাকি বেশি বেশি 'সামার' দেইখা ফেলছি বলে এখন চোখের জ্যোতি যাইতাছেগা। কোনো জরিবুটিতেই নাকি আর কাম হইবো না! অরে আমি আন্ধা হয়া গেলাম রে, আমারে ধর!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
অসাধারন হয়েছে পিপিদা
দারুণ সব ছবি!
রিভারসাইডের একটা এপার্টমেন্টে একটা ফ্ল্যাট বুকিং দিলাম, তবে রঙ এর কাজটা আপনাকেই করতে হবে।ঃ)
দ্বিজু
আপনার মন্তব্য অতি মজার। ভাল্লাগলো।
আমি রঙ করতে না পারলেও সেই এপার্টমেন্টে মাঝে মাঝে হানা দিবো তাতে কোন সন্দেহ নাই।
অঙ্গুরীঠুঁটো'র কি অন্য কোনো নাম আছে? কিম্বা ইংরেজী নাম?
অহল্যা
হা হা.. অঙ্গুরীঠুঁটো নামটা ধুসর গোধুলী'র দেয়া। ইংরেজী নাম Ring-billed Gull. আমার তোলা ক্লোজআপ একটা ছবি আছে এখানে।
...............................
নিসর্গ
সিরাম!!!
---------------------
আমার ফ্লিকার
রেনেট, যূথচারী, সিমন, হিমু-- অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
এদ্দিনে,... এদ্দিনে বুঝলুম সকল সচলের ছবি কেনো আপনার প্রতি উৎসর্গিত হয়...
ব্রাভো ! ব্রাভো পিপিদা !!
লাল সেলাম!!
(এপার্টমেন্টের ছবিটা বেএএএএ-শী জোস। )
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
এই না হলো পিপিদা। কবে যে নিজে এমন অন্তত একটা ফুটুক তুলতে পারুম
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
রিভারসাইড এর এপার্ট মেন্ট দেখে খুব অবাক হয়েছিলাম-- প্রতিদিন যাই, এই জিনিস তো চোখে পড়ে নাই----পরে ক্যাপসন এ পড়লাম এডিট করা হয়েছে। আজতো ঝুম বৃষ্টি হচ্ছে, রিভারসাইড যাওয়া যাবেনা-- সূর্য উঠলে কাল যাবো।
আপনি কে ভাই (বা বোন)? দেখা হয়েছে কি? এই প্রথম একজন কমন পড়লো! আশ্চর্য ব্যাপার!
আরেকবার ভোট দিয়া যাই। আমিও পিপি হতে চাই
কেনু? দু'চোখ থেকে কি মাসক্রাটের স্বপ্ন এতক্ষণে উধাও হয়ে গেছে?
আমাদের পরিচিত না হবার পিছে সচলায়তন এর কঠিন নিয়ম দায়ী। আমি আরেকটি লেখা পড়ে আপনার সাথে পরিচিত হতে চেয়েছিলাম। উইন্ডসর এর প্রকৃতি এতো সুন্দর আগে বুঝিনি। আপনার ছবিতে যতটা ফুটে উঠেছে। আপনার পরিচয় উৎঘাটনে আমি কয়েকটি টিকটিকি লাগিয়েছিলাম। একজন একটু আগে খবর দিলো আমেসবার্গ এর এক পিকনিক এ লম্বা ক্যামেরা হাতে এক বড়ো ভাইকে ছবি তুলতে দেখা গেছে, আমরা গবেষনা করে বের করেছি উনি আর আপনি এক লোক। ভাবছি আপনার বাসায় গিয়ে অহনা র সাথে একটু খেলাধূলা করে আসবো। উমম ইউনিভার্সিটির গ্রাজুয়েট স্টাডিস এর মেইন ওয়েব সাইট এ আমার পরিচয় আছে, চাইলে দেখে নিতে পারেন......আমি ঠিক কোথাও যাই টাই না।
আপনাকে আগে কখনো দেখিনি। আপনার এ্যাচিভমেন্টের জন্য অভিনন্দন! সচলে আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারেন। তবে আগেই বলে রাখি সচলায়তন অন্য সব ব্লগের মত নয়, এখানে মিথস্ক্রিয়াটা গুরুত্বপূর্ণ
অসাধারণ সব ছবি! অসাধারণ !!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আপনার ছবির তুলনা নেই! কিন্তু লেখাটার একটু সংশোধনী দরকার। আপনি বললেন - ভালো মন্দ মিলিয়ে কয়েকটা ছবি দিলাম। কিন্তু আমি তো মন্দ ছবিটা খুজেঁ পেলাম না!
-----------------------------------------------------------
আমার জীবন থেকে আধেক সময় যায় যে হয়ে চুরি
অবুঝ আমি তবু হাতের মুঠোয় কাব্য নিয়ে ঘুরি।
আমার জীবন থেকে আধেক সময় যায় যে হয়ে চুরি
অবুঝ আমি তবু হাতের মুঠোয় কব্য নিয়ে ঘুরি।
নতুন মন্তব্য করুন