কলেজ নিয়ে গল্প লেখার কি কোন শেষ আছে? না, নেই। কলেজের স্মৃতি ভুলে গেছেন এমন কেউও সম্ভবত নেই। কলেজের জীবন আমাদের ছাত্র জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ দখল করে আছে। স্কুলের গন্ডি পেরিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়-অঙ্গন কাঁপানোর অভিপ্রায়ে কলেজ জীবন কারো কারো জন্য একটা প্রস্তুতিকাল। আবার অধিকাংশের জন্যই কলেজ হয়ে ওঠে জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছার প্রথম সিঁড়ি।
নটরডেমে যেদিন ওরিয়েন্টেশন হয় সেদিন ছিল ঢাকা কলেজে ভর্তি পরীক্ষা। আমার জন্য এটা ছিল কনফ্লিক্ট অফ ইন্টারেস্ট। কোন দিনই ঢাকা কলেজে পরীক্ষা দিতাম না যদি না আব্বা চাপাচাপি করতো। আব্বার ধারণা ছিল ঢাকা কলেজে যারা পড়ে তারাই হয় দেশের কর্ণধার। আব্বার ইচ্ছেকে প্রাধান্য দিতে তাই ঢাকা কলেজের ভর্তি পরীক্ষা দিতে গিয়েছিলাম। এর ফল হারে হারে টের পেয়েছি নটরডেমে প্রথম দিনের ক্লাসে দেরীতে উপস্থিত হয়ে। এ সি দাস-এর কেমিস্ট্রি ক্লাস। তখনো নতুন বিল্ডিং তৈরী হয়নি। পুরনো বিল্ডিংএর তিন তলায় দেবদারু গাছগুলো বরাবর গ্রুপ ওয়ানের ক্লাস। হাঁসফাঁস করে উপরে উঠে দেখি দরজা বন্ধ।.. তার পর? হা হা, সেটা নাহয় পরেই বলি
কলেজের দিনগুলিতে ফিরে গেলে এখনো স্পষ্ট দেখতে পাই সেদিনের মতিঝিলের দৃশ্য। কিংবা আরামবাগ থেকে সোবহানবাগ-- তিন বন্ধু এক রিক্সায় বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে বাসায় ফেরার অভিজ্ঞতার কথা। অবাক লাগে যখন মনে পড়ে রিক্সা ভাড়া ছিল মাত্র ১৪/১৫ টাকা। খুব কি বেশী দিনের কথা? আজ সেটাই অনেকটা গল্প গল্প শোনায়।
আরো শুনতে চান? না থাক। সবারটা একসাথে বরং শুনি। লিখে ফেলুন কলেজের স্মৃতিগুলো। তারপর পাঠিয়ে দিন আমার ঠিকানায়। লেখা পাঠানোর শেষ সময় ২১ এপ্রিল। হ্যাঁ, এ মাসের ২১ তারিখ। মাত্র ১২ দিন বাকী।
লিখুন যত বড় বা ছোট, ইউনিজয়ে বা ফোনেটিকে-- শুধু বাংলায় হলেই হবে। এপ্রিলের ২১ তারিখের মধ্যে অপ্রকাশিত লেখা পাঠান এই ঠিকানায়:
propremik এ্যাট জিমেইল.কম
সচল, হাচল, অচল, সবাই লেখা পাঠিয়ে দিন। "অতিথি লেখক" নামে যারা লেখেন কিংবা মন্তব্য করেন তাদের লেখা পাঠাতে দোষ নাই, তবে নিক/নাম-পরিচয় না পেলে তো বুঝতে পারবোনা আপনি কে। তাই লেখার সাথে নাম অবশ্যই দিতে হবে; ছদ্ম নাম/কিংবা প্রকৃত নাম যেকোনটাই চলবে।
মন্তব্য
আগামী সপ্তাহে লেখার ইচ্ছে আছে...
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++
মাঝে মাঝে তব দেখা পাই, চিরদিন কেন পাই না?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
কবুল।
লেখার মতো কিছু মনে পড়লেই লিখে ফেলবো। নাইলে গ্যালারি তো আছেই।
গ্যালারি তো খেলারই অংশ
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
- কে কে লেখা দেয় নাই খালি নামটা কন পিপিদা!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বলবো? না থাক, আরো কয়দিন পরে বলি
ধূগো আর নজরুল ইসলাম
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
- ইয়ার্দাশ খো ব্যাঠা নিষ্পাপ ধুগোরে এর মধ্যে টানার জন্য মাননীয় স্পিকারের কাছে ডিরেক্টর নজ্রুলিস্লামের বক্তব্য এক্সপাঞ্জ করার আবেদন জানাই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আপনে যে লেখা পাঠাইছেন, সেইটার সত্যায়িত কপি এটাচ কইরা পাঠান... হাতে কলমে না প্রমাণিত হইলে ফরিয়াদ বাতিল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
- সত্যায়িত by
এম. এ. কাশেম
প্রভাষক
চৌমূহনী সরকারী কলেজ।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বলেন কী! এম. এ. কাশেম, প্রভাষক, রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগ, চৌমূহনী সরকারি কলেজ!
আপনার ডকুমেন্ট উনি সত্যায়িত করেছেন? মানে নামটা কি এমনি দিলেন না ব্যাক্তিগত ভাবে চেনেন?
মনে আছে পিপিদা! খুব তাড়াতাড়ি পাঠাচ্ছি!
========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
==========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
আমি পতিশটিত লেখক, টেকা না দিলে লেখুম না
সবাইকে আবারো অনুরোধ করছি, তাড়াতাড়ি লেখা দেন। নাহলে কিন্তু.. উপরের কার্টুনটা দেখেন
ভাইডি, ভুলি নাই গো ভুলি নাই ......
----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
লেখাতো একটা লিখছি। কিন্তু সাহসে কুলাইতেছে না! ইনফ্যাক্ট কোন লেখাই দেবার সাহস নাই।
হিমু ভাইয়ের কথা মত, হাচল হয়ে যাবার পর শুধু ৫-১০ স্কেলের কথা মনে হয়!
লেখার মান কি স্কেলের রিডিং এ ৫ এর উপরে থাকে কিনা সেটাই সন্দেহ!
ডান্ডা নিয়া পিপিদা দেহি রেডি! কাম সারছে!!
স্মৃতি কী মধুর হতে হবে? নাকি দুর্বিসহ হইলেও চলবে
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
নীড় ভাই, ফাহা ভাই, বাউলিয়ানা ও জাহিদ ভাই-- নির্ভয়ে লেখা পাঠিয়ে দিন।
ধুর কলেজ ভালোই লাগতনা একটুও
ফকিরুন্নিসা!
::একাকিত্বের বিলাস আমার অনেকদিনের সাধ::
::একাকিত্বের বিলাস আমার অনেকদিনের সাধ::
কলেজের স্মৃতি কি সাহিত্যের আওতায় পড়ে? সাহিত্য হইলে লেখমু না।
করোনাবন্দী জীবনে আবার একটা ই-বুকের উদ্যোগ নেয়া যায় না?
ধরেন বিজ্ঞান নিয়া একটা ই-বুক হল? মানে উদাহরন দিলাম আর কি!
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
নতুন মন্তব্য করুন