সে অনেক দিন আগের কথা। আমাদের ক্রিকেটাররা তখন খেলতো সম্মানজনক পরাজয়ের জন্য। সময় গড়িয়ে গড়িয়ে অনেক দূর এসেছে। ক্রিকেটাররা অনেক কিছু শিখেছে, উন্নতি করেছে। তাদের দক্ষতা হয়তো খানিকটা বেড়েছেও। এখন তারা খেলে জয়ের জন্য। সেজন্যই হয়তো এই বাড়তি আত্মবিশ্বাস।
তারা যখন পরাজয় বরণ করে, তখন বলা হয় এদের অভিজ্ঞতার অভাব। নতুন খেলোয়াড় আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে খেলার জন্য পোক্ত হতে না হতেই তাদের নামিয়ে দেয়া হয় যুদ্ধে। ইশতি বলেছিল অস্ট্রেলিয়ায় ক্রিকেটারদের ২৮ বছরে অভিষেক হয়, আর আমাদের কেউ কেউ সেই বয়সে রিটায়ার করে।
যাই হোক, এটা হয়তো আমাদের অনেকেরই সমস্যা। বল হাতে নিয়ে পাড়ার ক্রিকেটে দুই-একটা উইকেট নিয়ে কিংবা টেপ টেনিসে গোটা কয়েক ছক্কা হাঁকানোর অভিজ্ঞতা নিয়ে আমরা মাঠে নেমে পড়ি। যার ফল পাই হাতে নাতে।
কলেজ লাইফের স্মৃতি নিয়ে একটা ই-বই করার ইচ্ছে পোষণ করেছিলাম। এপ্রিলের ২১ তারিখ ছিল লেখা জমা দেয়ার শেষ দিন। আজ ২০ তারিখ। লগ খাতা খুলে দেখি নিজেরটা সহ দশটা লেখা জমা পড়েছে। শুনেছি লেখা যোগাড় করতে নাকি দিনের পর দিন লেখকের বাড়িতে পড়ে থাকতে হয়। কিংবা নিজের ইমেজ/যোগ্যতা দিয়ে লেখা আদায় করে নিতে হয়। সেটা তো আর সম্ভব হয়নি, কিংবা যোগ্যতার অভাব ছিলো। তাই হয়তো প্রয়োজনীয় সংখ্যক লেখা জমা পড়েনি।
সম্ভবত সময়টা কলেজের স্মৃতি নিয়ে লেখার উপযুক্তি ছিলনা। অনেকটা বর্ষাকালে ক্রিকেট খেলতে নামলে যেমন সুবিধা করা যায়না, তেমন। আমি সম্মানজনক ভাবেও হারতে পারলাম না। একেবারে গো-হারা হারলাম।
কলেজের স্মৃতি নিয়ে ই-বুকের পরিকল্পন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করলাম। যারা লেখা দিয়েছেন তাদের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। এ লাইনে আমি এখনো শিখছি। অভিজ্ঞতা অর্জন শেষ হলে একদিন আমিও জয়ের আশা রাখি।
অনেকের পরামর্শ অনুযায়ি সময় বাড়ানোর বিষয়টা ভেবে দেখলাম। দৈনন্দিন জীবন আসলে গণিতের মতো চলেনা। এখানে আবেগ আছে, অনুভূতি আছে, মানুষের সুবিধা অসুবিধা আছে। ২১ তারিখে ডেডলাইন দিলাম আর লেখা না পেয়ে হুট করে প্রকাশনা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিলাম-- এমনটা চলেনা। তাই ভেবে দেখলাম একটা ভালো ই-বই প্রকাশ করতে হলে আরো কিছু বিষয়ের দিকে আমাকে নজর দিতে হবে। এরই মধ্যে আমি অনেক কিছু শিখেও ফেলেছি। ১০ দিন সময় বাড়ালে ব্যক্তিগত কিছু ডেডলাইনের মধ্যে পড়ে যাবো। সেক্ষেত্রে ই-বই প্রকাশে মনোযোগ দিতে পারবোনা। তাছাড়া আমি সত্যিকার অর্থেই চাই একটা বড় ই-বই করতে। সেখানে সবার লেখাই আমি চাই। দরকার হলে সবাইকে ব্যক্তিগতভাবে ইমেল করবো।
ভেবে চিন্তে আমি নিম্নের সিদ্ধান্তে উপনীত হলাম:
লেখা পাঠানোর নতুন এবং চূড়ান্ত শেষ সময়: মে ২০, ২০১০, বাংলাদেশ সময় রাত ১১:৫৯
সম্পাদনা ও ডিজাইন চূড়ান্তকরণ: জুন ১, ২০১০
ই-বই প্রকাশিত হবে: জুন ১০, ২০১০।
মন্তব্য
আমার অনুরোধ, প্রকল্পটা স্থগিত না করে আরো দশদিন সময় মঞ্জুর করা হোক। দশটার জায়গায় অন্তত এগারোটা লেখা ছাপা হবে।
সহমত...
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
আরে, ...খুবই দুঃখিত।
পিপিদা যদি সময়টা সপ্তাখানেক বাড়ান, তাইলে আমি লেখা দেবার আশা করছি।
_________________________________________
সেরিওজা
প্রকৃতিপ্রেমিক প্রিয়জনেষু,
পুস্তক না হয়ে যদি পুস্তিকা হয়, তাহলে কি দশটা লেখা যথেষ্ট হয় না?
আর, সংখ্যা দিয়ে তো আমরা পাঠকরা ভাল লাগা মন্দ লাগা বিচার করি না,
মৌচাক না হলেও, মধুবিন্দু হতে দোষ কি।
.................................................................................
জগতে সকলই মিথ্যা, সব মায়াময়,
স্বপ্ন শুধু সত্য আর সত্য কিছু নয় ।
............................................................................................
এক পথে যারা চলিবে তাহারা
সকলেরে নিক্ চিনে।
সুরঞ্জনার সাথে কণ্ঠে কণ্ঠ মেলালাম।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
দেখি লোকজন কী বলে। সময় বাড়ানো তো ভালো কথা নয়, তবুও লেখা পাওয়ার ভালো সম্ভাবনা থাকলে সেটা বাড়ানো যাবে
প্লিজ!!!!!
কিন্তু আমরা থাকতে আপনারে এমন হারতে দিমু না, দিমু না, দিমু না।
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
পিপিদা,
প্রকল্প স্থগিত না করার অনুরোধ রইলো। আজ রাতের মধ্যে ইনশাআল্লাহ লেখা পৌঁছে যাবে, অন্ততঃ কাল শেষ দিনের দিনের মধ্যে তো অবশ্যই পাচ্ছেন।
আর হ্যাঁ, পুস্তিকাই নয় হলো, সমস্যা কোথায়?
তবে এটাও ঠিক, সময় সপ্তাহখানেক বাড়ালে হয়তো লেখা বাড়বে।
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
নাাাাাাাাাাাাাা!
কী কইতেছেন গো দাদা?!
অ্যাম্নে এত বেশি রাগ বলে করে মানুষে!
এইজন্যে স্থগিত ক্যান্ করবেন?! লিখতেছি তো। কালকে এখানকার সকাল ৯টায় আপনাকে লেখা মেইল করবো, প্রমিজ। স্যরি, ব্যস্ততা-ট্যস্ততার কারণে আমরা ওই সময় সবাই রাখতে পারি নাই। বাট কিন্তু হোয়াট কি, আরেকটু সময় বিবেচনা করলে হয়ে যাবে দেইখেন। হিমু'র কথায় একমত। টাইম একটু বাড়ান। আমি প্রতিজ্ঞা করলাম, দশদিন টাইম বাড়াইলেও আমি কাল সকালেই পাঠাবো। কারণ আমি ২২ তারিখের মৃতরেখায় আস্থা রেখেই কাজ করে চলেছি এনশাল্লাহ্! এইটাও ঠিক- দশটা লেখায়ই বা বই না হবে কেন?! হইতে পারে কিন্তু! হইতেই পারে। এখন তার জায়গায় এগারো-বারো-তেরো-চৌদ্দটা হইলে তো আরো একটু ভালো আর কি। যারা সময়মতো দিছেন লেখা, তারা অনেক ভালো করছেন। কিন্তু, পিপি দা, সোনা দাদা না আমাদের! এমন রাগ ক'রে আগেরদিনই (এখনও তো ২১ তারিখ হয়ই নাই!) প্রকল্প স্থগিত কইরেন না। প্লিজ। হোক বইটা। কিছুদিনের মধ্যেই হোক। হুউম?!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
আমি লেখা দিতেছি। দশটা দিন বাড়ানোর অনুরোধ জানাই।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
- এই যে পাইছি, এই ব্যাটা লেখা দেয় নাই পিপিদা!
একেবারে রাঙ্গেহাত পাকড়ে ফেলছি।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমার মনে হয় সময়টা খারাপ ছিলো। লেখালেখির মুড অনেকেরই ছিলনা। তবুও মুর্শেদের লেখা পেলে ভালো হতো। আমিও আসলে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ করতে পারিনি।
১.
পিপিদা, আমি কিছুদিন আগে একটা ইবুকের ঘোষণা দিছিলাম, ব্যক্তিগত মেসেজ পাঠানোর পরেও আমি লেখা পাইছিলাম মাত্র ৩টা
আর অন্তত গোটা ৩/৪টা লেখা পাইলেই আমি ইবুক নামায়া ফেলতাম।
সেই তুলনায় আপনি ১০টা পাইছেন। এ তো অনেক লেখা! আমি মনে করি ১০ লেখা যথেষ্ট একটা ইবুকের জন্য।
২.
আমাদের স্বভাব হলো একেবারে শেষমুহূর্তে কাজ করা। অন্তত আমার এই রোগ চূড়ান্তরকমের আছে। ২১ তারিখে লাস্ট ডেট মানে ২১ তারিখ রাইত বারোটার সময় আপনেরে পার্সোনাল মেসেজ পাঠানো যে "পিপিদা আমার লেখাটা প্রায় শেষ, আর ঘন্টাখানেকের মধ্যে পাঠাইতেছি" বইলা ২২ তারিখ সকালে পাঠানো।
আপনি ১৯ তারিখের মধ্যেই ১০টা লেখা পেয়ে গেছেন! আমি নিশ্চিত আরো অন্তত ৫/৬টা লেখা আপনি পেতেনই। শেষ সময় তো এখনো শেষ হয় নাই। তার আগেই আপনি কেন এত হতাশ!
৩.
আমার লেখার খসড়াটা করা আছে, আমি কালকে অবশ্যই লেখাটা শেষ করে আপনাকে পাঠাতাম। কিন্তু তার আগেই আপনার হতাশা আমাকে হতাশ করে দিলো।
ঠিক আছে, কী আর করা... লেখা হলোনা আমার কলেজকথা...
৪.
ভালো থাকবেন
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আরে, আপনেও দেখি পাগল হইলেন বস!
হইবো না মানে? অবশ্যই হইবো। পিপিদা' দেখবেন একটু পরেই এইখানেই এসে বলে যাবেন যে বই হবে, কাল নয় পরশু নয় তরশু হবে। তাই না পিপিদা?
সো, নজু ভাই, লেখেন, প্লিজ।
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
প্রকৃতিপ্রেমিক ভাই, এভাবে বাদ দিয়েন না প্রজেক্টটা। প্লিজ। কিছুদিন সময় বাড়িয়ে দিন, দেখবেন আরও বেশ কিছু লেখা পাবেন। আর, কতোগুলো লেখা জমা পড়লো, সেটা বড়ো কিছু না। যে কয়টাই পড়ুক, আপনি সেগুলো নিয়েই বইটা বের করবেন। এটা একটা অনুরোধ থাকলো
- পিপিদা, আমি দুঃখ প্রকাশ করবো না, কারণ আমি ডেডলাইন মনের ভেতরে রেখে দিয়েছি। আর নিজের স্বভাবজাত কারণেই ঠিক করে রেখেছিলাম আজকে রাতের মধ্যে লিখে কালকে সকালের মধ্যে পাঠিয়ে দেবো আপনার ঠিকানায়। আমার এই স্বভাবের জন্য বকা দিলে দিতে পারেন, তাতে রাজী আছি। কিন্তু আজীবনই আমি চার ঘণ্টার কাজ তিন ঘন্টা পর্যন্ত ভেবেছি কাজটা এক ঘন্টায় কী করে সমাধা করা যায়!
এখন আবার নতুন ডেডলাইন দিয়েছেন, ভূতে ধরায়ে দিলেন আবার। তবে লেখা পাবেন নিশ্চিত। ডেডলাইনের মধ্যেই পাবেন। ধুগো কথা দিয়ে ফেললে সেইটার খেলাপ করে না কখনোই।
পিপিদা, অ পিপিদা, একটা মামুর বাড়ির (মুর্শেদের বাড়ির না) আব্দার করি? ৫ জুন ই বইয়ের প্রকাশের তারিখটা আর ৫টা দিন বাড়িয়ে ১০ জুন করা যায় না? বাকি সব ডেডলাইন ঠিকই থাকুক। আমিও নাহয় আপনার কাজে হাত লাগাতে পারলাম (যদি দরকার মনে করেন আরকি!)।
আরেকটা আব্দার করি, এইভাবে লেইখেন নারে ভাই। কিমুন কিমুন জানি লাগে। লেখাতা পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিলো, যা আছে কপালে আজকেই নামে বেনামে গোটা দশেক লেখা আপনার ঠিকানায় পাঠিয়ে দেবো, তাও ই-বুক নির্দিষ্ট সময়ের ভেতরেই বের হবে।
আশাকরি এখন আর সেটা করতে হবে না। বাকিরা নিশ্চয়ই আমার মতো ফাউল না। তাঁরা ঠিকই লেখাটা লিখে শেষ করে সময়ের অনেক আগেই পাঠিয়ে দেবেন আপনার দরবারে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এত পিছাইলে শেষে লোকে আমার উপর ক্ষেপবে। যান, আপনার কথাই শেষ। ১০ জুন-ই সই। আর নট নড়ন-চড়ন।
আর এধরনের মন্তব্য করে আবেগাপ্লুত করার জন্য আপনাকে মাইনাস।
সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্তে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। একটা কমেন্টের সূত্রে আপনি বলেছিলেন আমাকে লেখা দিতে। আমি খুব খুব চেষ্টা করব। গদ্য লেখা আমার হয় না, তাও ছোট করে হলেও লিখবো ইনশাল্লাহ।
পিপিদাকে তো জেতাতেই হয়।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
- হই মিয়া, সিল কই সিল?
আর মনে রাইখেন, পিপিদার যদি আপনের লেখা পছন্দ নাহয় তাইলে কইলাম ঢাকা শাখার ইঞ্চার্জের দায়িত্ব সিমনের হাতে চলে যাবে। শুনতে পেলাম, সিমন নাকি বেশ বড়সড়, দারুণ করে একটা লেখা তৈরী করছে পিপিদার হাতে দেয়ার জন্য। সিমনের হাতে আবার বালিকার লিস্টিও আছে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আম্মো কালকে লিখতাম। এখন ১৯শে মে লিখুম।
না, সত্যি করে কইতাসি কালকেই লেখা দিমু। এত দুখ করেন্না।
কৌস্তুভ
পিপিদা, এখনও লেখা পাঠাতে পারি নাই বলে যারপরনাই দুঃখিত। নতুন ডেডলাইনের মধ্যেই পাঠিয়ে দেবো অবশ্যই।
ভয় নাই। আমি আছি আপনের লগে। ই-বুকের অর্ধেক রাইখেন আমার লা্ইগ্যা। প্রেম এবং বান্ধবী বর্জিত কলেজ জীবন কেবল আমারটাই।
বস,
লেখাটা পড়ে খুব খারাপ লাগছে। বালক বেলা, না বলা কথা এই সব নিয়ে ইবুকের ঘোষনা শুনে চুপসে যাই। উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেছি, কিন্তু অজপাড়াগাঁয়ের দারিদ্রক্লিষ্ট কলেজ পড়ুয়া ছেলে, শহরে লজিং থেকে না কোন নাম করা কলেজে পড়ার সুযোগ পেলো, না তেমন "কলেজে প্রথম দিন" জাতীয় মধুর অভিজ্ঞতায় হলো। কার লজিং ভাল, কে ছাত্রী পড়ায় এই ছিল আমাদের কলেজ জীবন। দেশের স্বপ্নতুল্য কলেজে গেছি দ্রষ্টব্যস্থান ভেবে। এমন পান্সে কলেজ স্মৃতি লিখে আপনার ই-বুকটার সৌন্দর্য্য হানি করতে চায়নি বলে লেখা জমা দেয়ের চিন্তাটা আসে নি। নিজের দৈন্যতা মূর্খতা সব জায়গায় প্রকাশ করে বোকা না সাজার চালাকিটা তো তাড়া করেই।
একটা বই বা সংকলন বের করতে অনেক লেখা থেকে কিছু লেখা বাছাই করতে হয়। আমার লেখাটা আপনার বইটার সে জায়গাটা অন্ততঃ পুরণ করুক। এই ভরসায় লেখাটা লিখব পিপিদা।
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
আমি তো কলেজের পরীক্ষায় ফেল্টু হওনের কাহিনীও মাইরা দিলাম।
.
___________________________________________
ভাগ্যিস, আমার মনের ব্যাপারগুলো কেউ দেখতে পায় না!
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
এরকম অভিজ্ঞতা জানার দরকার আছে। আমি পড়তে চাই, আপনি লেখা জমা দেবেন, পিপি'দা সেটা ছাপাবেন। ব্যস, হয়ে গেল তো, না?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
অনেকের মত আমারো কেন যেন মনে হচ্ছে আপনার লেখাটিই হয়তো সবচেয়ে ভিন্ন রকমের হবে। আপনি অবশ্যই লিখবেন। আমি খুব আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা থাকলাম।
হুমমম! সকালেই দেখেছি আপনার পোস্ট, পিপি'দা। একটাও চেনা মেয়ের নাম চোখে পড়লো না। সব আসলে পরীক্ষা, কাজ নিয়ে ব্যস্ত। টাইম বাড়িয়ে দিয়েছেন, এবার আশা করি লেখা জমা পড়বে।
সব্বার ভালয় ভালয় পরীক্ষা নামের যন্ত্রণা / ডেডলাইন্স মিট করার জন্যে রইল অনেক শুভকামনা!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
খুবই দুঃখিত, পিপিদা। সিমেস্টারের শেষ দিকে তো, তাই ভয়ানক ব্যস্ত। বাড়তি সময়টুকুতে কিছু লেখার ইচ্ছা আছে। আমার কলেজ জীবন নিয়ে বলার মতো আছে অনেক কিছুই। আপনার গুঁতায় হয়তো হয়েও যেতে পারে। হরেক রকম ব্যস্ততা লেগে থাকবে জুন মাস পর্যন্ত, তবুও শতভাগ ইচ্ছা আছে। হয়ে যাবে...
সময় বাড়লেও মনে হয়না লিখতে পারবো
সচলের কোন ই-বইয়ে না থাকাটা একটা অভ্যাসে পরিণত করে ফেলছি দেখা যায়
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
বাংলাদেশের স্কুলের স্মৃতি আছে, হাইস্কুলের আছে, ইউনিভার্সিটিরও ডাল কিছু স্মৃতি জমছে...আছে। শুধু কলেজেরই নেই! থাকলে অবশ্যই লিখতাম।
কলেজের ছবি সহ লেখা দরকার নাকি ছবি ছাড়া ?
আরিফ ভাই, আপনার প্রশ্নটা বুঝতে পারলাম না
ছবি না থাকলেও হবে, সীন থাকলে অসুবিধা নাই
এ কী কাণ্ড!
এত খেটেপিটে একটা লেখা নামালাম, আর বলেন কি-না বাদ!!!!
মামদোবাজি!
আমার শ্রম আর সময় যে নষ্ট হলো, সেটা ফিরিয়ে দিন।
ফিরিয়ে দিন কৈলাম কিন্তুক।
ইয়ে, আমারও কিন্তু জুলিয়ান সিদ্দিকীর মতো প্রেম ও বান্ধবীবিরহিত কলেজ জীবন।
---মহাস্থবির---
পিপিদা,
আমি ভেবেছিলাম আজকে লিখে দিয়ে দেবো। এসে দেখি সময় বাড়াইছেন, তাই ভাবলাম একটু আলসেমি করি। কয়দিন পরে লিখবো। তবে লেখা ঠিকই পাবেন। বিরাট লেখা।
আমার ধারণা অনেকেই ভুলে যাবেন ব্যাপারটা, অন্তত তারিখটা। আমার নিজের ভুলোমনের কথাই বলছি আসলে। সেক্ষেত্রে অনুরোধ থাকবে মে মাসের মাঝামাঝিতে শেষ একটা রিমাইন্ডার দিতে। আমার জন্য না, সবার জন্য...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হুম দেবো। খুশী হলাম।
একবসায় শেষ করে পাঠাইলাম পিপিদা।
_________________________________________
সেরিওজা
নতুন মন্তব্য করুন