লতা মেয়েটি লজ্জাবতী- আমি বলি লাজুকলতা। অবশ্য ওর চালচলনে এমনটি মনে হওয়ার কথা না। এখনো কিশোরী হয়ে উঠেনি- চলাফেরায় ঠিক যেন রবীন্দ্রনাথ। কথাবার্তা খুব একটা বলে না; সবসময় কি যেন ভাবে। সেই ভাবনার নদীতে কখনো জোয়ার নামে-ঢেউয়ের চূড়ায় সূর্যের আলো চূম্বন আঁকে। হাসিতে রূপালি ইলিশের ঝলকানী। আবার কখনো আশ্চর্য রকমের শান—-এ যেন দৃষ্টির অগোচরে ফুটে উঠা বনফুল , যার সুবাস হারিয়ে যায় মরুর বাতাসে ।
লতার মন- সে এক দূর্বোধ্য দেওয়াল; সে দেওয়ালের ওপাশে স্বপ্ননগরী। সেখানে একশিঙা ইউনিকর্নরা ঘুরে বেড়ায়, হাইড্রা ফোঁসফোঁস করে, হারকিউলিস-ইউলিসিসরা মুগুর ভাজে, ঘুমকুমারী নিশিদিন স্বপ্ন দেখে- ‘ঐ এল রাজপুত্র’। কেউ দেখে নি; কেউ শোনে নি- তবুও সবাই জানে- ঐ! ঐ তো আলিবাবার ‘খুল যা সিমসিম’- এত কাছে; কখনোই ছোঁয়া যায় না। ছোঁয়া যায় না লতার মনের নদী; বোঝা যায় না সে স্রোতের গতিপথ। তবে ওর চোখ কথা বলে- ভাষাটা আমি পড়তে পারি; লতা খাটের খুঁটি ধরে দাঁড়িয়ে থাকে- আমিবিছানায় শুয়ে শুয়ে সেই চোখের ভাষা পড়ি। বিচিত্র সে ভাষা- ক্ষণে ক্ষণে তার রং বদলায়, ধরণ বদলায়, হরফ বদলায়। কখনো সেখানে শ্রাবণের বৃষ্টি, কখনো আশ্বিনের মেঘ, মরা নদীর যৌবনবেগ; আবার কখনো- আশ্চর্য রকমের শান্ত- রিক্ত শীতের মাদকতা। টানা টানা চোখ দুটো এত কথা বলে- সবটা বুঝে উঠা যায় না; সময় গড়িয়ে যায়। বাসায় থাকলে সময়টা এভাবেই কাটে; অবশ্য ক্লাসের সময়টা বাদ দিলে সারাদিন আমি বাসাতেই থাকি- আমি আর লতা। বন্ধুবান্ধব খুব একটা নেই আমাদের- আমরাই আমাদের বন্ধু; বয়সের ব্যবধানটা যদিও খুব বেশি- সাত বছর; তাতে কি! বয়সটা কিছুই নয়- মনটাই সব। তবে আমার বন্ধুটা এতই মুখচোরা যে, ওর মনের ভাষা বুঝতে গিয়ে মাঝেমধ্যে আমি নিজের ভাষাই হারিয়ে ফেলি- এ যেন মায়া হরিণীর পিছনে ছুটতে গিয়ে জান খোয়ানো। অবশ্য আমাদের একজন খুব ভাল বন্ধু আছে- প্রান্ত; আমার ক্লাসমেট। আমার বন্ধু- সেই সুবাদে লতারও বন্ধু। প্রায় সময় বলত, ‘তোর ছোট বোনটাকে নিয়ে আসতে পারিস না? ছোট মেয়ে- সারাদিন একা একা বাসায় থাকে’। সেই থেকে ওদের বাসায় আমাদের যাতায়াত। প্রান্তের বাবা ইঞ্জিনিয়ার- বিশাল বাড়ি ওদের। সাজানো ড্রয়িংরুম, টাইলস বসানো মেঝে, লাইব্রেরিতে গাদা গাদা বই। বই পড়া প্রান্তের একটা নেশা- আমারও। তফাতটা হল; প্রান্ত কিনে পড়ে- আমি ওর কাছ থেকে এনে পড়ি। মাঝেমধ্যে আমারও দু’একটা বই কিনে পড়তে ইচ্ছে করে- পড়ার বই কিনে পুষিয়ে উঠতে পারি না; আবার গল্পের বই। প্রান্ত মনে হয় ব্যাপারটা বোঝে। কোন একটা বই বেশি নাড়াচাড়া করতে দেখলে কিছুদিন পরে সেটা উপহার হিসেবে দিয়ে দেয়।
নে, এটা লতার জন্য দিলাম।
ও ছোট মানুষ, পড়বে কিভাবে?
এখন পড়তে না পারলে বড় হয়ে পড়বে।
আমি বুঝি- কিছুই বলতে পারি না। বলেও লাভ হয় না- ওর কথাটা যেন আমার জন্য আদেশ। যেদিন আমার অনেক টাকা হবে, ওকে বিশাল একটা বই উপহার দিব- রবীন্দ্র রচনাবলীর পুরো সেটটাই; ও একদিন বলেছিল। তবে, ততদিনে হয়তো সে-ই কিনে ফেলবে। থাক্, তখন না হয় অন্যকিছু দেয়া যাবে। প্রান্ত ছেলেটা এমন- লতাটাও এখন প্রান্তের নামে পাগল। প্রান্তের নাম মুখে আনলেই ওর চোখ দুটো উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। প্রান্তের কথায় ওর তীব্র উৎসাহ- সে কিছু বলল কি-না; কোনকিছু উপহার দিল কি-না। আর পাঁচ-দশটা সাধারণ ছেলেমেয়ের মত লতা সারাদিন ‘প্রান্ত ভাইয়া’ বলে গলা ভিজায় না, তবে আমি লক্ষ করেছি ওর চোখ দুটো স্লোগান দেয়। অবশ্য লতাকে দোষ দেওয়া যায় না। অনেক অনেক বই পড়া জ্ঞান প্রান্তের; অনেক ধরনের গল্প জানে সে- বলতেও পারে ভালো। গ্রীক পুরাণের দৈত্য-দানব আর ডিজনির আলাদিন-সিনবাদ তার নখদর্পণে। আমার কাছে যে কাজটা সবচেয়ে কষ্টকর- সেটা সে অনায়াসে করে ফেলে ; লতার মুখে হাসি ফোটায়। আবার মাঝেমধ্যে বলে, “তোর বোনটা জিনিয়াস। বড় হয়ে কিছু একটা করে দেখাবে।” যারা জিনিয়াস তাদেও না-কি চোখ দেখে চেনা যায়। কি আছে লতার চোখে- যা প্রান্ত দেখতে পায়; আমি পাইনা! লতাও দেখলাম- কিছুদিন ধরে প্রান্তের দেওয়া বইগুলোর পাতা নাড়াচাড়া করতে শুরু করেছে। রঙচঙে ছবিওয়ালা গ্রীক পুরাণের বই; পড়তে না পারলেও হয়তো প্রান্তের বলা গল্পগুলোর সাথে দানবগুলোর মিল খুঁজে বেড়ায় সে। এই যে একচোখা সাইক্লোপস; ঐ তো ঘোড়ার মতো মানুষ- ‘সেন্টর’। আর এই শক্তিশালী লোকটা- হারকিউলিস না হয়ে পারে না। হয়তো নিশিদিন এসব ভাবে সে। ভাবুক। সংসারের বাস্তবতা থেকে যত দূরে থাকতে পারে ততই ওর জন্য ভালো। আমার কেরাণি বাবার দীর্ঘশ্বাস, মায়ের চেপে রাখা ক্ষিধে, বাড়িওয়ালার গলাবাজি- সবকিছুর বাইরে, অনেক বাইরে- পুরানো ইটের টিনশেড ঘরে নিশিদিন শুয়ে বসে সম্পূর্ণ নিজের একটা জগৎ গড়ে নিক সে; নিজের মত করে। লতার বাগান হোক স্বপ্নপাঁচিল ঘেরা। সেখানে বসন্ত- মুনিয়া পাপিয়ার ঐকতান; নিষ্পাপ পারিজাত; হাজার তারার অতন্দ্র প্রহরা। ওর আকাশ জুড়ে থাক টকটকে লাল বেলুন- হাওয়ায় হাওয়ায় কেবল ভেসে বেড়াবে তারা- দারিদ্রের কারাগার থেকে অনেক দূরে। দূরে থাকা যায় না। দারিদ্র যেন দুধের গামলায় কালির ফোঁটা- ছড়াবেই। পুরো গামলার দুধকে বর্বাদ না করে ক্ষান্ত হবে না।
প্রান্ত অনেক করে বলেছিল, “আমার জন্মদিনে অবশ্যই আসবি- তোর বোনকে নিয়ে”। অনুরোধ ফেলতে পারিনি; আমার একমাত্র বন্ধু সে- এই মুহূর্তে ওকে বড় দরকার। হাতে করে কিছু নিতে তো পারিনি; কোনদিন ভালোমত বাজার করা হয় না- আবার উপহার। কতজন এলো; কত হৈ-চৈ হলো- আমিও চেষ্টা করলাম যোগ দিতে। সত্যি কথা বলি- মুখে যতই হাসি ফোটানোর চেষ্টা করেছি; ভিতরের কান্নাটা ততই প্রবল হয়েছে। আর আমার বোনটা সারাক্ষণ হলঘরের এককোণে চুপটি করে বসে ছিল। কেউ তাকে ডাকেনি; সেও কাউকে কিছু বলে নি। আসার সময় একটিমাত্র প্রশ্ন করেছিল, “দাদা, আমাদের জন্মদিন হয় না কেন?”। কি উত্তর দিব এই প্রশ্নের! মনে মনে শুধু একটি কথাই বলেছিলাম, “হবে বোন- তোরও বার্থডে পার্টি হবে। কেউ না থাকুক- আমি থাকব। কেউ না আসুক- আমি আসব। কেউ তোকে উপহার না দিক- আমি দিব।
বাস্তবতার কন্টকশয্যায় শুয়ে আমি স্বপ্ন দেখি- একটি বিশাল হলরুম, হরেক রঙের বেলুন, রঙিন কাগজের ঝালর, একপাল হাসিখুশি ছেলেমেয়ে, আমার হাতে উপহারের বাক্স, নয়টা মোমবাতি, ফুঁ, হাততালি ‘হ্যাপি বার্থডে টু ডিয়ার লতা, হ্যাপি বার্থডে টু ইউ’। হ্যাঁ। লতার জন্মোৎসব হবে। আর দুই সপ্তাহ পরে ওর জন্মদিন। কাকে কাকে দাওয়াত করা হবে? প্রান্তকে- ? না বাবা! দরকার নেই। সারা ঘরে দুটো মাত্র চৌকি আর একটি ভাঙা চেয়ার। ওকে বসতে দিই কেথায় আর খেতে দিই বা কি? কেক যে কাটা হবে; সেটা আসবে কোথা থেকে! ও হয়তো খুশিমনে কোন দামি উপহার নিয়ে চলে আসবে। তারপর এসে যদি দেখে এমন অবস্থা- ! তারচেয়ে আমরা দুজন মিলে পার্টি করব। দোকান থেকে ভালো ভালো খাবার আনা হবে। একটা ছোট কেক- আর নয়টা মোমবাতি। লতা ফুঁ দিয়ে বাতিগুলো নিভিয়ে দিবে। ছুরি তো পাওয়া যাবে না; চা-চামচের হাতলে বেশ ধার। আমি হাততালি দিয়ে উঠব, “হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ- ”। মা ভয় পেয়ে ছুটে আসবে-
কি হলো?
মা, জন্মদিন হচ্ছে।
সেটা আবার কি?
আজ থেকে নয় বছর আগে এই দিনে লতা জন্মেছিল। দিনটাকে স্মরণ করা হচ্ছে।
এ করে কি হবে?
আনন্দ করা হবে। ওর দীর্ঘায়ু কামনা করা হবে।
তোরা যে কি করিস! তা কেক কেনার টাকা পেলি কোথায়?
তাইতো- টাকা আসবে কোথা থেকে! আর এতগুলো টাকা বিনা কারণে খরচ করতে দেখলে মা চুপ করে বসে থাকবে? এই টাকায় আমাদের চারদিনের বাজার হয়ে যায়- সে টাকা নষ্ট করব!
স্বপ্ন আর বাস্তবতার নাগরদোলায় আমি নিশিদিন দুলতে থাকি। অস্তিত্বের প্রান্তরে অশান্ত ঘূর্ণিঝড়। সিদ্ধান্তের দেবী- সে যে বনবাসী। বুকভরা অভিমান নিয়েঅনেক আগেই সবুজে হারিয়ে গেছে সে। এখানে দারিদ্র্যের রাজত্ব। অভাবের কন্টকাসনে দারিদ্র্য রাজা। এখানে জীবন মানেই হতাশা, জীবন মানেই সময়ের প্রবঞ্চনা, জীবনের অপর নাম ফ্রাসটেশন। দুঃসপ্নের ঘোরে একদিন লতাকে বললাম;
লতা, তোর কি পছন্দ?
মেয়েটি নিরুত্তর- যেন বলবেনা কিছুই। আমি বুঝি- সেও জানে; ওর সামান্যতম আনন্দের জন্য কি পরিমাণ পাগলামো করতে পারি আমি। লতার চোখের ভাষাও পড়া যাচ্ছে না- চোখ নামিয়ে রেখেছে সে। বুদ্ধি করে জিজ্ঞেস করলাম;
ধর, আমি লেখাপড়া করে অনেক জ্ঞানী হয়ে বিশাল একটা চাকরি পেলাম। অনেক বেতন- গাড়িতে চড়ে আসা-যাওয়া। প্রান্তদের চেয়েও বড় মাপের বাড়ি, ড্রয়িংরুমে একগাদা পুতুল।
লতার চোখ উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর হয়ে ওঠে। আমি বলতে থাকি-
আমাদের একটা লাইব্রেরি হবে- সেখানে অনেক অনেক বই; হারকিউলিসের বই, আলীবাবার বই, আরো অনেক অনেক বই। বাসার সামনে ফুলের বাগান থাকবে- শ্বেতপাথরের মূর্তি, একটা ফোয়ারা, বেতের চেয়ার।
লতার চোখে স্বপ্ন নামে। -এটাই সময়; এটাই সূবর্ণ-সুযোগ প্রশ্নটি করার-
সেই সময় আমি যদি তোকে কিছু চাইতে বলি, তুই কি চাইবি?
স্বপ্নের ঘোরে সে বলে; ‘পুতুল’।
কি রকম! প্রান্তদের ড্রয়িংরুমের মেয়ে পুতুলটা?
না।
বড় বড় কানওয়ালা কুকুর পুতুলটা?
ওর চোখ ঝিলিক দিয়ে ওঠে। হ্যাঁ। বড় বড় কানওয়ালা কালো রঙের কুকুর পুতুলটা ওর দরকার। লতার জন্মদিন হবে- অবশ্যই হবে; কেক কাটা না হোক, বাতি নিভানো না হোক- তবুও ওর জন্মদিন হবে। ওর হাতে উপহারের পুতুল কুকুরটা তুলে দিয়ে আমি বলব, ‘হ্যাপি বার্থডে টু ইউ- ’।
নাটকের যবনিকা পতন হল অযাচিতভাবে। সেদিন বিকালে; লতার জন্মদিন- আমার হাতে রাংতায় মোড়ানো উপহারের বিশাল প্যাকেট। মা গিয়েছে খালার বাসায়। -লতাকে টেনে এনে খাটের মাঝখানে বসালাম।
চোখ বন্ধ। খুলবি না কিন্তু! হ্যাঁ, এবার চোখ খোল। হ্যাপি বার্থডে টু ইউ ডিয়ার লতা; হ্যাপি বার্থডে টু ইউ।
ততক্ষণে আমার হাতের উপরে বাক্সের ভিতর থেকে মাথা বের করে প্লাস্টিকের নিকষ কালো চোখ বের করে লতাকে সম্ভাষণ জানাচ্ছে বড় বড় কানের পুতুল কুকুরটা। লতার চোখে বিষ্ময়।
কি লতা? বিশ্বাস হচ্ছে না? এটা তোর জন্য! সত্যিই তোর জন্য।
লতা ধীরে ধীরে হাত বাড়াল। খুব আলতোভাবে পুতুল ছুঁয়ে দেখল- যেন বা একটু চাপ লাগলে নষ্ট হয়ে যাবে। তারপর সাবধানে কোলে নিয়ে বের হয়ে গেল। মহল্লার বান্ধবীদের দেখাবে হয়তো। আনন্দের জোয়ারে ভাসুক লতা। আনন্দের বানে দুঃখের ভেলা ভেসে চলে যাক।
তখনো কিছুটা বাকি ছিল। অভ্যেসমত বিছানায় শুয়ে গল্প করছি; লতা গুটি গুটি পায়ে এগিয়ে এলো- বিছানার পাশে।ওর হাতের আলিঙ্গনে পুতুল; চোখের মণিতে প্রশ্নের বান। সে কি কিছু সন্দেহ করেছে! উচ্ছাসিত ভঙ্গীতে বললাম,
পুতুলটা তোর পছন্দ হয়েছে?
সে নিরুত্তর। চোখ দুটো নিষ্পলক; দৃষ্টি স্থির- ভাবলেশহীন।
ও, পছন্দ হয়নি বুঝি! বিশ্বাস কর, এর চেয়ে বড় পুতুল দেওয়ার সামর্থ্য আমার নেই।
ওর চোখের তারায় তখনো প্রশ্ন। আমার ভেতরের মনটা যেন ফাঁসির আসামি- কেঁপে কেঁপে উঠছে। না, এভাবে সম্ভব নয়।
আচ্ছা, তুই জিজ্ঞেস করলি না, হঠাৎ করে এত টাকা পেলাম কোথায়? তোকে হয়তো বলিনি। নতুন টিউশনি পেয়েছি; সাতশ টাকা বেতন- ওরা দুশো অ্যাডভান্স দিয়েছে।
লতা যেন বলবেনা কিছুই। সে কি বোবা হয়ে গেল! না-কি কোন কারণে আমার উপর প্রচন্ড রেগেছে?
উত্তরটা এল অযাচিতভাবেই। বেশ স্বাভাবিক স্বরে সে বলল,
সকালে বাড়িওয়ালা এসেছিল।
তারপর!
কিছুক্ষণ বকাবকি করে গেল; বাড়িভাড়ার দুশো টাকা কম পড়েছে। বাবার পকেটে ছিল- পাওয়া যাচ্ছে না।
Written By: Protyai, BUET
E-mail:
মন্তব্য
হায় হায়! চমৎকার! চমৎকার হে!
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
এতো মন ছোয়া গল্প লিখেন কি করে? পাচ তারা তার থেকে বেশী দেয়ার সামর্থ্য নেই।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
- বাহ্
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ইসস খুব কষ্ট লাগল, খুব ভাল লিখেছেন
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
গল্পের শেষটুকু দারুণ লাগলো।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
দুর্দন্ত প্রেজেন্টেশন আর ল্যান্ডস্কেপ নির্মাণ
০২
সচেল আরেকজন মিথ আক্রান্ত এলেন
স্বাগত
ধন্যবাদ। তবে, আমার নিজের লেখা প্রিয় গল্পটি হল ধ্বংসের পাটাতনে- সেটি কেউ পড়ে দেখলনা!!!!
অনুরোধ...............আমার প্রিয় গল্পটি পড়ে দেখুন একবার।......
---------------------------------------------------
জীবনের সব আশা য়েখানে শেষ হবে..........
সেই শেষবিন্দুতে আমি আসব।
জীবনের সব আশা য়েখানে শেষ হবে..........
সেই শেষবিন্দুতে আমি আসব।
অনন্য।
প্রিয় পোস্টের তালিকায় যুক্ত করে দিতে বাধ্য হলাম।
এ রকম বাধ্য যেন বারংবার হই।
দিবাকর সরকার
নতুন মন্তব্য করুন