কাদিয়ানিরা কাফের??

রায়হান আবীর এর ছবি
লিখেছেন রায়হান আবীর (তারিখ: সোম, ০৬/১০/২০০৮ - ৩:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঘটনা "এক"

ক্লাস ফাইভ-সিক্স এর কথা। প্রতিদিন স্কুলে যাবার পথে দেখতাম পীরজঙ্গী মাজারের কাছে একটা দেয়ালে লেখা "কাদিয়ানিরা কাফের", "কাদিয়ানিদের সরকারিভাবে অমুসলিম ঘোষণা করা হোক"। পড়তাম টুপি পড়া আইডিয়াল স্কুলে। একদিন ধর্ম ক্লাসে স্যারকে সাহস করে জিজ্ঞাস করে ফেললাম, "স্যার কাদিয়ানি কারা"। আমার প্রশ্ন শুনে তিনি নাক কুঁচকে ফেললেন। তারপর ঘৃণা ভরা কন্ঠে যা জানালেন তার সারমর্ম হল, কাদিয়ানিরা ইসলাম ধর্মের একটা ভাগ। তবে তারা আমাদের মতো মুহাম্মদ (সঃ) কে শেষ নবী বলে স্বীকার করেনা। তাদের নবী গোলাম আহমেদ। কাদিয়ানিরা কলেমা তৈয়বা থেকে শুরু করে ইসলাম ধর্মের অনেক কিছু নিজেদের মতো করে পরিবর্তন করেছে। অতিরিক্ত সংযোজন ছিল, এই মিথ্যা নবীকে আল্লাহপাক দুনিয়াতেই শায়েস্তা করেছেন। তার মৃত্যু হয়েছে টয়লেটে মুখ থুবড়ে পড়ে। এরা নিজেদের মুসলমান দাবী করে থাকলেও এদের একমাত্র স্থান হাবিয়া জাহান্নাম। স্যারের এই বয়ান আমার মধ্যে গভীর রেখাপাত করল। কাদিয়ানিদের সম্পর্কে তীব্র ঘৃণা নিয়ে বসবাস শুরু করলাম।

ঘটনা "২"

আমার ছোট চাচার বিবাহ পরবর্তী অনুষ্ঠান। পরিবারের সবাই উপস্থিত। আমার বড় চাচি অস্ট্রেলিয়া থেকে এসেছেন। ছোট চাচির ঘরে বসে তিনি ওই পরিবারের ছবির অ্যালবাম দেখছেন। চাচির আত্মীয়দের মাঝে তিনি অস্ট্রেলিয়ার পরিচিত একজনকে খুঁজে পেলন। আনন্দিত হবার পরিবর্তে তিনি আতঁকে উঠলেন। এই মহিলা কাদিয়ানি। তাহলে কি আমার ছোট চাচিরাও কাদিয়ানি? কথা পেটে না রেখে তিনি হাঁটে হাড়ি ভেঙ্গে দিলেন। সাথে সাথে তুলকালাম কান্ড। আমার ফুফা, ফুফুরা যারা এতক্ষণ কথা দিয়ে ছোট চাচির পরিবারের সবাইকে তেল সাগরে ভাসাচ্ছিলে তারাই হঠাৎ করে বেইমান, বিশ্বাসঘাতক, কাফের বলে তুলকালাম কাণ্ড শুরু করলেন। আমার দাদু অজ্ঞান হবার ভান করলেন। আমার চাচা আগে থেকেই জানতেন এই তথ্য। ফলশ্রুতিতে তাকে চিরজীবনের জন্য পরিবার থেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করে সবাই অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করলেন।

ছোটচাচাকে আমি বিশেষ পছন্দ করতাম। তাই পরিবারের সবাই চাচাকে ত্যাগ করলেও সেটা নিয়ে আমার কোন মাথা ব্যাথা ছিলনা। ছোটবেলার সেই তীব্র ঘৃণার রেশও ততদিনে নেই। আমি কাদিয়ানিদের সম্পর্কে জানার চেষ্টা করতে লাগলাম। কলেজের ইসলামিয়াত স্যারদের শরণাপন্ন হলাম। সেই একই তথ্য, সেই একই ঘৃণা ভরা জবাব। আমার জেদ চেপে গেল। ছোট চাচার কাছ থেকে কিছু বই নিয়ে আসলাম। সেই বইয়ের শুরুতেই কলেমা তৈয়্যবা লেখা। আমরা যেভাবে জানি সেভাবেই। কোথাও গোলাম আহ্‌মেদের নাম খুঁজে পেলাম না। বইগুলো পড়ে জানতে পারলাম আমাদের মৌলানারা কিভাবে সাধারণের মনে একটা ভুল ধারণা ছড়িয়ে দিচ্ছে।

কাদিয়ানিরা নিজেদের কমিউনিটিতে আহমাদিয়া নামে পরিচিত। মির্জা গোলাম আহমেদকে তারা নবী বলে মনে করে না। মনে করে একজন প্রতিশ্রুত মসীহ্‌ হিসেবে। আরও খোলাসা করে বলতে গেলে গোলাম আহমেদ ১৪ শতকের একজন মুজাদ্দিদ বা সমাজ সংস্কারক, প্রতিশ্রুত মসীহ্‌ এবং ঈমাম মাহাদি। মুসলমান ধর্মে ঈসার দ্বিতীয় বার আগমনের যে কথা বলা হয়েছে তা পরিপূর্ণ হয়েছে গোলাম আহমেদের মাধ্যমে। তাদের যুক্তি হল, স্বর্গ থেকে ঈসার আগমন আসলে রূপক অর্থে ব্যবহৃত। ইসলামের মুক্তির জন্য স্বর্গ থেকে কাউকে পাঠাতে হবে এটা তারা মেনে নিতে পারেনা। তারা মনে করেন এই মুক্তি দাতা মানুষের মধ্য থেকেই কেউ হবেন এবং তিনিই মির্জা গোলাম আহ্‌মেদ। মির্জা গোলাম আহমেদ নবী নন। তাত্ত্বিক অর্থে একজন নবী হলেও বাস্তবিক অর্থে কখনোই নয়। আরও জানতে পারলাম গোলাম আহমেদ টয়লেটে মুখ থুবড়ে মৃত্যুবরণ করেনি। তার স্বাভাবিক মৃত্য হয়েছিল।

বেশিরভাগ দেশেই সংখ্যালঘু আহমদিয়ারা নির্যাতনের স্বীকার। বিশেষ করে পাকিস্তান, ভারত, বাংলাদেশে। ১৯৭৪ সালে পাকিস্তান সরাকারিভাবে আহমদিয়াদের অমুসলিম ঘোষণা করে। বাংলাদেশের তাদের এখনও এই সম্মানে ভূষিত করা না হলেও পত্র-পত্রিকায় প্রায়ই তাদের ঘর বাড়ি, মসজিদে জ্বালিয়ে দেবার খবর পাওয়া যায়। কাদিয়ানিদের নিয়ে দেলোয়ার হোসেন সাইদি তার এক বইয়ে লিখেছেন, (more or less) "মুহাম্মদ (স) যখন খালি হাতে মক্কায় ধর্ম প্রচার করেছেন তখন মক্কাবাসী ধর্ম তো গ্রহণ করেইনি বরঞ্চ তার উপর নির্যাতন চালিয়েছে। কিন্তু মদিনা থেকে তিনি অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে যখন মক্কা বিজয়ে গেলেন তখন মক্কার লোকেরা দলে দলে মুসলমান হল। এই ঘটনা থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে। আহমদিয়াদের আরও কঠোরভাবে মুকাবেলা করতে হবে।" হায়রে শান্তির ধর্ম ইসলামের কত বড় অপমান!
ব্যক্তিগতভাবে আমি দেখেছি, আহমদিয়ারা সনাতন মুসলমানদের চেয়ে অধিক ধর্ম ভীরু। তারা নবী (স) এর দেখানো পথেই ইসলাম ধর্ম পালন করে থাকে।

পুনশ্চঃ
আহমদিয়া নিয়ে সাধারণ মানুষের ভুল ভাঙার জন্য আমি পত্রিকাতে লিখতে চেয়েছিলাম। এই অধমের জন্য যা ধরা-ছোঁয়ার বাইরে। গত বছর বাংলা উইকির সাথে প্রথম পরিচয় হয় আমার। আহমদিয়া নিয়ে নিবন্ধ শুরু করি। তখন বাংলা লিখতে পারতাম না ঠিক মতো। সচলে সচল হবার পর আমার প্রথম লেখা তাই আহমদিয়া নিয়ে।

বিস্তারিতঃ

http://bn.wikipedia.org/wiki/আহ্‌মদি

গড় রেটিং

(২ ভোট)

Trackback URL for this post:
http://www.sachalayatan.com/trackback/12323

লিখেছেন রায়হান আবীর (তারিখ: সোম, ২০০৮-০২-১১ ২০:৫৬)
উদ্ধৃতি | রায়হান আবীর এর ব্লগ | ১৪টি মন্তব্য | পছন্দের পোস্টে যুক্ত | আপত্তি জানান | ২৫৯বার পঠিত

Views or opinions expressed in this post solely belong to the writer, রায়হান আবীর. Sachalayatan.com can not be held responsible.

১ | পরিবর্তনশীল | সোম, ২০০৮-০২-১১ ২১:১৯

সম্পূর্ণ ভিন্ন কোন বিষয়কে
খুব সহজ ভাষায় পাঠকের কাছে পৌঁছে
দেয়ায় একজন ভালো লেখকের বৈশিষ্ট্য।
রায়হান সেটা প্রমাণ করল...
---------------------------------
-মহিব
ভাবসাব দেখে মনে হইল "উনি একজন মানুষ"

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান

২ | সৌরভ | সোম, ২০০৮-০২-১১ ২২:৩০

সুন্দর চেষ্টা।
উইকিপিডিয়ার আর্টিকলটাও পড়লাম। অনেক তথ্যসমৃদ্ধ।
চলুক।

সচলদের জন্যে সীমিত মন্তব্য-
স্যারদের উদ্দেশ্যে অনুরোধ -
এই পোস্টে অতিথি হিসেবে আক্রমণাত্মক ও বিরুদ্ধ কমেন্ট আসতে পারে, সেগুলো ফিল্টার না করার অনুরোধ জানাই। এইরকম একটা বিষয়ে মৌলবাদী ইসলাম অবলম্বনকারীদের অবস্থান কোথায়, এটা জানতে ইচ্ছে করছে।

আমি ও আমার স্বপ্নেরা লুকোচুরি খেলি

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

৩ | শাহান (যাচাই করা হয়নি) | সোম, ২০০৮-০২-১১ ২২:১৬

ভাল লাগল ।
আইডিয়াল কোন ব্যাচ?

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান

৩.১ | রায়হান আবীর | সোম, ২০০৮-০২-১১ ২৩:৪৫

ইয়ে মানে '৯২ থেকে '৯৮ (ক্লাস ১ থেকে ৬)। ব্যাচের নং তো জানি না।

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | সম্পাদনা | reply | আপত্তি জানান

৪ | স্বপ্নাহত | সোম, ২০০৮-০২-১১ ২২:২৮

কাদিয়ানিদের ব্যাপারে আমার ধারণা খুবই ভাসাভাসা।
দেখা যাক এ যাত্রায় কিছু জানা যায় কিনা...

লেখা বেশ সাবলীল ও গতিময়।ভাল লেগেছে।

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
বুকের মধ্যে আস্ত একটা নদী নিয়ে ঘুরি

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

৫ | রাতুল (যাচাই করা হয়নি) | সোম, ২০০৮-০২-১১ ২২:৪৬

ধন্যবাদ, ভূল ভাংগানোর উপকারে।
তথ্য অধিকারের স্বাধীনতার পথে আপনার চলা আল-জাজিরা চ্যানেলের মত সার্বিক হোক।
চালিয়ে যান।প্রচার করুন।

ratuliut@gmail.com

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান

৬ | সুমন চৌধুরী | মঙ্গল, ২০০৮-০২-১২ ০০:১১

খুব ভালো লাগলো পড়ে।
ধন্যবাদ।

ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

৭ | নাম না জানা (যাচাই করা হয়নি) | মঙ্গল, ২০০৮-০২-১২ ১৩:২৯

ভাই রায়হান আবীর
আমরা বাংলা ভাষা ভাষী মুসলমানরা এতটাই হতভাগা যে ইসলাম নিয়ে আমাদের বাংলা ভাষায় আলেম উলামারা ভালো ভালো কিছু লিখেন না ।
কিভাবে লিখবেন বলেন মাদ্রাসায় ত আর বাংলা শেখানো হয় না । বাংলা বা ইংরেজি জানা কেউ ত আর মাদ্রাসায় যাবেন না মাস্টারি করতে
ইজ্জত বইলা একটা জিনিস আছে না

যাই হউক কাদীয়ানিদের ধরে মারপিট বা বাড়ি ঘর পুড়িয়ে দেওয়া আমি সমরথন করি না ।

পাশাপাশি

নবী মুহাম্মদ হলেন ইসলামের শেষ নবী ও রাসুল তার পরে আর কোনো নবী বা রাসুল আসবেন না
এখন আমি নাম না জানা আইসা যদি বলি যে আমার উপর আল্লাহর ওহি প্রতি রাত্রে নাজিল হয় আমার ধর্মের নাম বাংলা ধর্ম আসেন আসেন সবাই আসেন
তাইলে কি হইলো
যাউকগা সচলায়তনে কেউ সাধারনত রিলিজিয়ন নিয়া ব্লগর ব্লগর করেন না সাধুবাদ জানাই আপনারে

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান

৭.১ | রায়হান আবীর | বুধ, ২০০৮-০২-১৩ ০০:৪৯

মূলত আহমদিয়া আন্দোলনের প্রধান বিষয় নব্যুয়াত নিয়ে হয়। তারা কায়মনোবাক্যে এই কথা স্বীকার করে যে, মুহাম্মদ সর্বশেষ নবী ও রাসূল। তাদের আন্দোলন ঈসাকে নিয়ে। তারা মানে যে, দুনিয়ার অন্যান্য সকল নবী কিংবা রাসূলের মত ঈসা (আঃ) মৃত্যবরণ করেছেন। তাকে স্বর্গে উঠিয়ে নেয়া হয়নি। দারুন ব্যাপার হল বিখ্যাত মুসলিম পন্ডিত ঈমাম বোখারি এবং ঈমাম মালিকের মতো লোকেরাও এই কথা বিশ্বাস করতেন। তবে আহমদিয়াদের মধ্যে কিছু মানুষ আছে যারা মির্জা গোলাম আহ্‌মেদকে নবী বলে দাবি করে। তবে মূল আহমদিয়াদের তুলনায় তারা সংখ্যায় অতি নগণ্য।

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | সম্পাদনা | reply | আপত্তি জানান

১০

৮ | দিগন্ত | মঙ্গল, ২০০৮-০২-১২ ১৬:১৮

আমি ভারতে আহমদিয়াদের ওপর অত্যাচারের কোনো ঘটনা শুনিনি। পাকিস্তানেই দেখেছি আহমদিয়া দের ওপরে অত্যাচার রাষ্ট্রীয়ভাবে করা হয়ে থাকে। একটা উদাহরণ হল - পাসপোর্টের ফর্ম। পাকিস্তানের মুসলিম পাসপোর্ট পেতে গেলে একটা [url=http://pakistan.gov.pk/forms/pdf/form_a_dip_1_(rev)_for_persons_above_12_years.pdf] ফর্মে [/url] ডিক্লারেশন দিতে হয় যে মির্জা গোলাম আহমেদ একজন ভণ্ড নবী। এটা দেখার পর থেকে আমার পাকিস্তান রাষ্ট্র সম্পর্কে যেটুকু ভাল ধারণা ছিল সব উবে গেছে।

আমার যতদূর মনে পড়ে সানিয়া মির্জার (টেনিস) বাবা-মায়ের মধ্যে কেউ একজন আহমদিয়া, অন্যজন শিয়া মুসলিম। তবে এ নিয়ে আমি এখানে কোনো বিতর্ক শুনি নি।

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

১১

৮.১ | রাগিব | মঙ্গল, ২০০৮-০২-১২ ১৬:২১

উদ্ধৃতি
একটা উদাহরণ হল - পাসপোর্টের ফর্ম। পাকিস্তানের মুসলিম পাসপোর্ট পেতে গেলে একটা [url=http://pakistan.gov.pk/forms/pdf/form_a_dip_1_(rev)_for_persons_above_12_years.pdf] ফর্মে [/url] ডিক্লারেশন দিতে হয় যে মির্জা গোলাম আহমেদ একজন ভণ্ড নবী।

উফফ ... অবিশ্বাস্য ও ভয়াবহ!!! সভ্য জগতে এটাও চলে!!

পাকিস্তানে থেকে যাওয়া গুটিকয় হিন্দুরাও মনে হয় এর চেয়ে ভালো আছে।

----------------
গণক মিস্তিরি
ভুট্টা ক্ষেত, আম্রিকা
http://www.ragibhasan.com

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

১২

৯ | দিগন্ত | মঙ্গল, ২০০৮-০২-১২ ১৬:৩৭

উদ্ধৃতি
পাকিস্তানে থেকে যাওয়া গুটিকয় হিন্দুরাও মনে হয় এর চেয়ে ভালো আছে।

- সম্পূর্ণ একমত।
উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

১৩

১০ | মুহম্মদ জুবায়ের | বুধ, ২০০৮-০২-১৩ ০০:৩৬

উদ্ধৃতি
পাকিস্তান রাষ্ট্র সম্পর্কে যেটুকু ভাল ধারণা ছিল সব উবে গেছে।

পাকিস্তানী মূর্খদের মাথায় এই কথাটা আসে না যে কাগজে জবরদস্তি করে স্বাক্ষর করালেই মানুষের বিশ্বাস পরিবর্তন হয় না।

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

১৪

১১ | রায়হান আবীর | বুধ, ২০০৮-০২-১৩ ০০:৩৭

এই ব্যপারে আসলেই পাকিস্তানের সাথে ভারত কিংবা বাংলাদেশের কোন তুলনাই হয়না।

Man can do what he wants, But he can't want what he wants

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | সম্পাদনা | reply | আপত্তি জানান


মন্তব্য

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।