খেলব না...আড়ি

রায়হান আবীর এর ছবি
লিখেছেন রায়হান আবীর (তারিখ: বুধ, ০৫/১১/২০০৮ - ৯:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নেটে বসলেই দুইটা সাইট অন করি। সচলায়তন আর 360। গতকাল থেকে এখন পর্যন্ত মোট ১ কোটি বার এখানে ঢু মারছি, তুই কিছু লিখেছিস কি না দেখার জন্য। বারবারই হতাশ। একটু আগে ভাবলাম, তুইও নিশ্চই একি কাজ করিস। আমি তো অনেকদিন ধরে এখানে লিখিনা। মানে কোথাও লিখিনা আরকি।
আজকে ভাবলাম ভোর ছয়টায় উঠে এক দৌড়ে বাসায় চলে যাব। চাচা চলে যাচ্ছে। সি অফ করতে হবে। মরার ঘুম ভাংলো ৯ টায়। বাসায় যাওয়ার আর টাইম নাই। তাড়াহুড়ো করে ছুটলাম এয়ারপোর্ট। তাতে করে লাভের উপর লাভ হলো চাচা বাসা থেক রওনা হবার আগেই আমি এয়ারপোর্ট। এখন কি করি। ভাবলাম চা খেয়ে কিছুক্ষন সময় নষ্ট করি। দোকানে ঢুকে চায়ের অর্ডার দিয়ে চা শেষ করতে সময় লাগল মাত্র ৫ মিনিট। আইনস্টাইনের থিওরী অফ রিলেটিভিটি। হাভাইত্যার মত হাঁটা শুরু করলাম। চুপচাপ এয়ারপোর্টে ঢুকে যাত্রা বিরতি দিলাম। হঠাৎ করে জায়গাটারে খুব পছন্দ হয়ে গেল। চারপাশে গাড়ি ছুটছে। গাড়ির ভেতর দিয়ে মানুষের মুখ দেখা যাচ্ছে। যারা বিদেশ যাচ্ছে তাদের মুখ এক রকম। যারা এগিয়ে দিতে যাচ্ছে তাদের অন্য রকম। একদল শ্রমিককে দেখলাম। মাথায় ব্যাগ নিয়ে হেঁটে হেঁটে বিমানবন্দরে ঢুকছে। দেশের জায়গা জমি বিক্রি করে তারা ছুটে চলছে মধ্যপ্রাচ্যে ভাগ্যান্বেষণের আশায়। রোদে পোড়া বাদামী চেহারাগুলোয় আনন্দষ্ট সপ্নের ঝিলিক। পাশ থেকে এক গার্মেন্টস কপোত- কপোতি জানতে চাইলো, ভাইজান এখানে একটা পার্ক আছে না, কোথায় বলতে পারেন? পার্ক সম্পর্কে আমার ধারণা নেই বললেই চলে। চুপ থকে মাথা নাড়লাম। সময় কেটে যাচ্ছিল, পেছনে হঠাৎ এক ব্যক্তির কথা কানে আসল, "মেয়ের শরীরে মাংস কম, চেহারা ফর্সা আছে তবে বেশী সুন্দর না। কেমন জানি লক্কর ঝক্কর মার্কা। গতকালকে ভাইরে নিয়া বাসায় গেছিলাম। মেয়ের মায়ের চেহারা খুবি সুন্দর। ছোট একটা বোন আছে সেও সুন্দর। কিন্তু মেয়েরে আমার কেন জানি পছন্দ হলো না। তবে এখন তো মাত্র ক্লাস টেনে পড়ে। পরে চেহারা খুলে যাবে।" পেছনে তাকিয়ে দেখি জরাজীর্ণ ব্রিফকেস হাতে ত্রিশ পার করা এক ভদ্রলোক (!!!)। মেয়ে কেনা সংক্রান্ত জটিলতায় যিনি খানিকটা চিন্তিত।
ইদানিং আমি শামুক হয়ে যাচ্ছি। বাইরে বেশিক্ষণ থাকতে পারিনা। আইইউটিতে চলে আসছে ইচ্ছা হয়। চাচাকে বিদায় দিয়ে কি মনে করে যেন ব্রাকে গেলাম। ফ্রি এসএমএস করে তাকে জানালাম, আমি আসছি। দেখাতেই বললাম, আমি চলে যাব। এসেই চলে যাবার কথা শুনে তার মনটা খারাপ হয়ে গেল বোধহয়। এসটির নীচে চুপচাপ বসে থাকলাম কিছুক্ষণ। কারও মুখে কোন কথা নেই। ধুমপান করে যাচ্ছি। একসময় কিছু না বলে সে উঠে চলে চলে গেল। ৫ টাকার ঝালমুড়ি কিনে আমিও উঠে পড়লাম বাসে। গন্তব্য গাজীপুর...

(চিঠি আকারে 360 তে লেখা)
(শিরোনাম:অতি প্রিয় চন্দ্রবিন্দু ব্যান্ডের অতি প্রিয় একটা গানের অতি প্রিয় একটা শব্দ)

গড় রেটিং

(২ ভোট)

Trackback URL for this post:
http://www.sachalayatan.com/trackback/12705

লিখেছেন রায়হান আবীর (তারিখ: শনি, ২০০৮-০২-২৩ ১৫:৫৭)
উদ্ধৃতি | রায়হান আবীর এর ব্লগ | ২১টি মন্তব্য | পছন্দের পোস্টে যুক্ত | আপত্তি জানান | ২০৪বার পঠিত

Views or opinions expressed in this post solely belong to the writer, রায়হান আবীর. Sachalayatan.com can not be held responsible.

১ | অতিথি লেখক [অতিথি] | শনি, ২০০৮-০২-২৩ ১৬:২০

ব্যাপারটা ঠিক ব্যাখ্যা করা যায় না, কোন মানসিক বিষয় হয়তো। সমস্যাটা আমারও আছে। আইইউটি ছেড়ে কোথাও গেলে একদমই ভাল লাগে না। তাড়াতাড়ি চলে আসতে ইচ্ছা করে। আমার ক্ষেত্রে মনে হচ্ছে, অন্য কোন জায়গা থাকার জন্য উপযুক্ত না হওয়ায় আইইউটির একটা রুমেই জীবন কাটিয়ে দিতে চাচ্ছি। আর একারণেই এই মানসিক অবস্থাটার সৃষ্টি। একদিন তো চলে যেতেই হবে।

মানুষের জীবনে বোধহয় এই জিনসটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সে সবসময় নিজের জন্য উপযুক্ত একটা জায়গার সন্ধানে ঘুরে বেড়ায়। আর একটা ছাড়া অন্য কোন জায়গা না পেলে এরকম মানসিক সমস্যার সম্মুখীন হয়। আমার অন্তত তা-ই মনে হচ্ছে।

তবে এর সমস্যা তো আছেই। বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রভাব পড়ছে। আমি বিভিন্ন সমস্যায় ইতোমধ্যে পড়েছি। আর তোর একটা সমস্যার কথাও জানলাম। আসলেই সমস্যা হচ্ছে এই অসামাজিকতায়!

-----------------------------------
মুহাম্মদ

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান

১.১ | রায়হান আবীর | শনি, ২০০৮-০২-২৩ ২১:১৯

হুমমম......

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | সম্পাদনা | reply | আপত্তি জানান

২ | পরিবর্তনশীল | শনি, ২০০৮-০২-২৩ ১৬:৩১

অসাধারণ...

---------------------------------
চোখের পাতায় হাত রেখে ওরা আমাকে স্বপ্ন দেখার যন্ত্রণা দেয়।

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান

২.১ | রায়হান আবীর | শুক্র, ২০০৮-০৫-০৯ ০২:১৯

তোর কাছ থেকে অসাধারণ শোনা তো ভাগ্যের ব্যাপার...
---------------------------------
জ্ঞানীরা ভাবলেন খুব নাস্তানাবুদ করে ছাড়া গেছে...আআআহ...কি আরাম। বিশাল মাঠের একটি তৃণের সাথে লড়াই করে জিতে গেলেন।

ছোট্ট তৃণের জন্য অপরিসীম ঘৃণা।

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | সম্পাদনা | reply | আপত্তি জানান

৩ | শাকিল (যাচাই করা হয়নি) | শনি, ২০০৮-০২-২৩ ১৯:১৯

ভাল্লাগলো......

ফার্স্ট ইয়ার এ থাকতে সব সময় চিন্তা করতাম কতক্ষণে আইউটি থেকে বেরুব...আর ফোরথ্ ইয়ার এ যখন উঠলাম, তখন বাসায় গেলে ভাবতাম কখন আইউটি তে ফেরত যাব.....
............................................................................
শাকিল

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান

৩.১ | কিংকর্তব্যবিমূঢ় | রবি, ২০০৮-০২-২৪ ০৬:১৯

ওয়েলকাম শাকিল ... শেষমেষ তুইও

আইইউটির এই জিনিসটা খুব সত্যি ... ফার্স্ট ইয়ারে থাকার সময় খুব অসহ্য লাগতো হলে থাকতে ... বিশেষ করে যখন অন্য ভার্সিটির বালক-বালিকাদের (আসলে বালিকাদের) কথা ভাবতাম ... আমরা যে বছর ভর্তি হলাম সে বছর বাজারে একটা গুজব ছড়াইলো যে আইইউটিতে নাকি অবিলম্বে মেয়ে ভর্তির সিদ্ধান্ত হচ্ছে ... কি যে আশায় দিন কাটাইতাম ...

কিন্তু সেকেন্ড ইয়ারে টের পাইলাম পরিস্থিতি বদলাচ্ছে ... এখন আর আইইউটি আগের মত বোরিং লাগে না ... মেয়েদের নিয়েও পোলাপান দুইদলে ভাগ হয়ে গেছে ... একদল বান্ধবী জোটায় ফেলছে ... সময়ে-অসময়ে তারা ঢাকা ভার্সিটি নাইলে ব্র্যাকে দৌড়ায় ... আরেকদল "মেয়েরাই সকল অশান্তির মূল" জাতীয় আপ্তবাক্যে নিজেদের ভুলিয়ে আড্ডা কার্ড বারান্দা-ক্রিকেট আর ল্যান গেইমসে মনোযোগ দেয় ...

থার্ড ইয়ারে অবস্থা পুরা চেঞ্জ ... আইইউটি তখন ভালবাসা ... বাসায় যাইতে ভাল্লাগে না ... ঢাকায় যাইতে ভাল্লাগে না ... সারাদিন রুমের চিপায় বইসা এজ অফ এম্পায়ার নাইলে ফিফা নাইলে আনরিয়েল খেলি ... গভীর রাতে খাইতে বের হই ... মাঝে মাঝে ল্যান ব্রাউজ করতে করতে বিকট চিৎকার দেই ... পাইছি রে বিশাল কালেকশন ... ভীড় জমে যায় আশেপাশে ...

আর ফোর্থ ইয়ার তো কিছু বলারই দরকার নাই ... আনন্দময় জীবন শেষ হয়ে যাচ্ছে - এটা ভাবতে ভাবতেই শেষ করে দিলাম ...

বের হওয়ার কিছুদিন আগে, বারান্দার চিপায় দাঁড়িয়ে আড্ডার একফাঁকে জ্যোতি হঠাৎ বললো, "যত যাই বল, আইইউটিতে মেয়ে না থাকায় আসলে ভালই হইছে ... মেয়েরা থাকলে সবার ফোকাস শুধু ওইদিকেই থাকে ... মেয়ে ছাড়াও যে দুনিয়ায় কত মজা আছে সেটা টের পাওয়া যায় না ..."
আমি মাথা দোলায়ে সায় দেই ...

আইইউটিতে এই টাইপ কথাবার্তা রেগুলার হয় ... বেশিরভাগই "জীবনেও প্রেম হবে না" ধরে নিয়ে পোলাপানের সান্তনাসূচক কথাবার্তা ... এইটা ছিল ব্যাতিক্রম ... আমি আর জ্যোতি দুইজনই তখন দোকলা মানুষ ...

আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম

................................................................................
objects in the rear view mirror may appear closer than they are ...

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

৩.১.১ | রায়হান আবীর | রবি, ২০০৮-০২-২৪ ১৪:০৪

এমন ক্যা?

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | সম্পাদনা | reply | আপত্তি জানান

৩.১.২ | ধুসর গোধূলি | সোম, ২০০৮-০২-২৫ ১০:১২

- কিংকং বস, জ্যোতি কে?
তিনি কি আমার হৈতে পারে কারো বড় বোন নাকি?
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

৩.১.২.১ | স্বপ্নাহত | সোম, ২০০৮-০২-২৫ ১৬:৩৪

গুরু,অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানাইতে হইতেছে যে তিনি বোন নহে,ভাই।
কিংকং ভাইএর ক্লাসমেট+রুমমেট ছিলেন।

এই অনাকাংখিত সংবাদ প্রদানের জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত ঃ(

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
বুকের মধ্যে আস্ত একটা নদী নিয়ে ঘুরি

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

১০

৩.১.৩ | স্বপ্নাহত | সোম, ২০০৮-০২-২৫ ১৬:৩০

সেই ভর্তি হওয়ার আগে থেকেই তো গুজব শুনে আসতেছি...
আর দেড় বছর... কোন চান্স নাই সত্যি হবার।

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
বুকের মধ্যে আস্ত একটা নদী নিয়ে ঘুরি

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

১১

৪ | রায়হান আবীর | শনি, ২০০৮-০২-২৩ ২১:১৬

ব্যাপারটা নিয়ে গবেষণার প্রয়োজন। এমন না যে এখানে থাকতে ভাল লাগে। এখানেও ভালও লাগে না, অন্য কোথাও তো লাগেইনা। অবশ্য ভাল না লাগলেও বিরক্তিহীন জীবন কাটানো যায়। কোন সামাজিকতা নেই,ঝামেলা নেই। নিজেকে নিয়ে উপদ্রবহীন নিস্তরংগ জীবন। মন্দ কি?

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | সম্পাদনা | reply | আপত্তি জানান

১২

৫ | ধুসর গোধূলি | শনি, ২০০৮-০২-২৩ ২১:২৮

- সেই যে আসলেন মুড়ি খেতে খেতে, পরে কথা হৈছে?
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

১৩

৬ | রায়হান আবীর | শনি, ২০০৮-০২-২৩ ২১:৪৪

না রে ভাই। মোবাইলে টাকা নাই। দেখেন তো ফ্ল্যাক্সি করতে পারে কি না।

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান

১৪

৬.১ | ধুসর গোধূলি | শনি, ২০০৮-০২-২৩ ২২:০১

- ফ্ল্যাক্সি কি জিনিষ রে ভাই?
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

১৫

৬.১.১ | রায়হান আবীর | শনি, ২০০৮-০২-২৩ ২২:১০

মোবাইলে টিয়া পাঠানোর ইলেক্ট্রনিক জ্বীন।

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান

১৬

৬.১.১.১ | ধুসর গোধূলি | শনি, ২০০৮-০২-২৩ ২২:১৬

- অ, আমি ভাবলাম কি না কি!
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

১৭

৭ | ফাহিম (যাচাই করা হয়নি) | সোম, ২০০৮-০২-২৫ ১৫:২১

অতি সাধারণ ক্ষুদ্র জিনিসের মধ্যে জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ (কিন্তু বৃহৎ কি-না জানিনা) কিছু খুঁজে পাওয়ার দারুণ এক নৈপুণ্য। খুবই ভাল লাগলো।

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান

১৮

৮ | স্বপ্নাহত | সোম, ২০০৮-০২-২৫ ১৬:৪৫

মনে হল পড়লাম না... দেখলাম...

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
বুকের মধ্যে আস্ত একটা নদী নিয়ে ঘুরি

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

১৯

৮.১ | রায়হান আবীর | সোম, ২০০৮-০২-২৫ ১৯:৪১

ক্যাম্নে কী?

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | সম্পাদনা | reply | আপত্তি জানান

২০

৯ | অতিথি লেখক [অতিথি] | বিষ্যুদ, ২০০৮-০৫-২২ ১১:২৯

আবীর, ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর লেখাটির জন্য। অবশ্য আপনার লেখা পড়তে ভালই লাগে।আপনাদের IUT লাইফ দেখে একটু ঈর্ষা হচ্ছে।যদি পড়তে পারতাম

~~~টক্স~~~
সিডনী, অস্ট্রেলিয়া

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান

২১

৯.১ | রায়হান আবীর | রবি, ২০০৮-০৬-০১ ১০:৪৯

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। এইটা আমার সবচেয়ে প্রিয় লেখা।
---------------------------------


মন্তব্য

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।