১...
২০০২ এর ঘটনা। আশরাফ তখন নতুন নতুন চ্যাট করা শিখেছে সাইবার ক্যাফেতে গিয়ে। ছুটি শেষে কলেজে ফিরে এসে ব্যাটা আমদের বিভিন্ন সাইবার বান্ধবীর গল্প শোনায়। আমরা সেই গল্প শুনি আর দীর্ঘশ্বাস ফেলি। আমাদেরও আশরাফ হবার সখ জাগে... এর পরের ছুটিতে আমার আগ্রহের কথা শুনে ও আমাকে একটা ই-মেইল একাউন্ট খুলে দিলো। সাথে দেখিয়ে দিলো চ্যাট করার উপায়। ইয়াহুর চ্যাট রুমে গিয়ে রিজিওনাল এ একটা ক্লিক করে বসে থাকবি। একটু পর দেখবি বাংলাদেশের রুমে ঢোকার অপশন আসবে। ভুলেও দুই ক্লিক দিস না। তাইলেই শেষ- বাংলাদেশের চ্যাট রুমে ঢুকতে পারবি না। অন্যদেশের মেয়েরা বাঙালিদের বেশী পাত্তা দেয় না। তাছাড়া তুই তো ইংরেজীতে কথাও কইতে পারবিনা। আমি প্রচন্ড মনোযোগের সাথে ওর কথা শুনতে থাকি। চ্যাট করা আমাকে শিখতেই হবে...
এরপর থেকে মাঝে মাঝেই সাইবার ক্যাফের গরম প্রেম করার জন্য তৈরী চিপা জায়গায় বসে, মেসেঞ্জারে অপরিচিত জনকে আসসালামু আলাইকুম দিতে শুরু করলাম। কিন্তু আমার ভাগ্যে আশরাফের মতো কিছু মিছু জোটেনা। নীচে ট্যাবের পর ট্যাব যুক্ত হয়- কিন্তু সেগুলো কখনও লাল হয় না। আমি তাই কিছু করার না পেয়ে পিসির বিভিন্ন ড্রাইভে কি আছে তা হাতাতে থাকি।
একবার ধানমন্ডির এক সাইবার ক্যাফেতে বসে আছি। যথারীতি নেটে কোন কাজ খুঁজে না পেয়ে পিসির হার্ড-ডিস্কে ঘুরাঘুরি করছি। এমন সময় হঠাৎ করে পাশ থেকে বাপের বয়সী একজন পিসি দখন করে বললেন- আরে মিয়া হার্ড ডিস্কে কি খোঁজ? এই সাইটে যাও। এইখানে সব আছে। সেই সাইটে কি ছিল সেটা পাঠকের বোঝার বাকী নেই নিশ্চয়ই। লোকটির গায়ে পড়ে এহেন আচরণে আমি প্রচুর বিব্রত হলেও সেই সাইটটিতে সময় কাটিয়েছি অনেক দিন...
তখন পিচ্চি ছিলাম। দুনিয়াজুরা দুষ্টামি, ফাইজলামীর অনেক সুযোগ। নেটের জগৎ আমাকে বেশীদিন ধরে রাখতে পারে নাই... ধরলো আবার আইইউটি তে এসে। উইকি মুহাম্মদ পাগলের মতো উইকি সম্পাদনা করার জন্য রুমে নেটের লাইন নিয়ে নিল। এই যাত্রায় আশরাফের দেখাদেখি আমি যেমন চ্যাট করা শুরু করেছিলাম, মুহাম্মদের দেখাদেখি শুরু করলাম উইকি সম্পাদনা।
মোটামুটি একবছরের মতো উইকিকে ভালো মতো পচাঁয়া এবং প্রিয় ফুটবল ক্লাবকে নিয়ে একটা বড়সড় নিবন্ধ লিখে টুপ করে একদিন উইকি ক্যারিয়ার শেষ করে দিলাম। কিন্তু ততদিনে নেট দৈনন্দিন জীবনের একটি অংশ হয়ে গিয়েছে। নেটে তো আর শুধু বসে থাকা যায়না- আমি সময় কাটানোর জন্য বেছে নিলাম ইয়াহু আনসার। ইয়াহু আনসার দিয়ে কাম হলো না- দুইদিন পরই বিরক্ত লাগা শুরু হলো...
ঠিক তখন থেকেই আমার সচল ক্যারিয়ারের শুরু। আমার কাছে বেশীরভাগ জিনিসই বেশ তাড়াতাড়ি পুরোনো হয়ে যায়। কিন্তু ক্লাস টেনের দিকে কিনে দেওয়া ওয়াকম্যানটা হারিয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত পুরোনো হয়নি। ক্যাসেট পুরোনো হয়ে যেত- নতুন কিনতাম। সচলও তেমন। নিত্য নতুন মানুষের সাক্ষাতের কারণেই হোক কিংবা পোস্টে মন্তব্য পাওয়ার কারণেই হোক...গত একবছর নেটে বসলেই আমি দুইটা থেকে তিনটা সাইট ওপেন করি। সচল, ৩৬০ আর সিসিবি। মাঝে মাঝে ফেসবুক।
নিজের পিসিতে মোটামুটি ভালো নেট স্পিড নিয়েও আমার রুটিনের হেরফের হয়নি। পোলাপাইন নেট পাইলে কতো কিছু ডাউনলোড করে, আমি কিছুই করি না। কি দরকার- সব তো পোলাপাইনের কাছেই পাওয়া যায়। প্রতি মিনিটে মিনিটে রিফ্রেশ বাটোন টেপা আর কে কোথায় কি মন্তব্য করল সেইটা দেখেই টাইম কাটাচ্ছি। সেদিন সৌরভ ভাই হিমু ভাইয়ের পুরোনো এক লেখায় মন্তব্য করলেন। লেখাটা আমার পড়া ছিলনা- টুপ করে পড়ে নিলাম, মন্তব্য পড়তে পড়তে অলৌকিক হাসানের ব্লগস্পটের ব্লগে চলে গেলাম। তার কিছু লেখা পড়ে ডান পাশের প্যানেলে আরও কয়েকজনের ব্লগের লিংক দেখে গেলাম ইশতিয়াক জিকোর ব্লগে। সেখান থেকে রূপান্তর সিনেমা দল।
এই সাইটে লেখা কম, কিন্তু পড়ে বেশ লাগলো। তাদের নিজেদের বানানো একটা শর্ট ফিল্ম "টোকাই" এর ইউটিউবের লিংক দেওয়া ছিল। আমি এই প্রথম ডাউনলোডের মতো একটা জিনিস পেলাম। টোকাই দেখলাম। তারপর তাদের বানানো অনান্য শর্টফিল্মগুলোও ডাউনলোডের ঝুড়িতে ফেলে দিলাম। রূপান্তরের শর্ট ফিল্মগুলোকে বেশ আপন আপন লাগলো। টাকা পয়সা, টেকনিক্যাল সাপোর্ট ছাড়া, শুধু মাত্র বন্ধুর ক্যামেরা ধার করেও যে কাজ করা যায়- এই স্পিরিটের কারণেই মনে হয়...
আগ্রহী পাঠকের জন্য লিংকঃ-
টোকাই- ভালো
অস্বপ্ন- ভালো, যদিও শেষের অংশটা আমার কাছে পরিষ্কার হয়নি।
ছক পূরণ- মজা পাইছি।
সেদিনের পর থেকে শর্ট ফিল্ম দেখার নেশা চাপছে। ইউটিউবে সার্চ দেই, ভালো রেটিং হলে ডাউনলোড করা শুরু করি...সবগুলো অবশ্য ভালো লাগে নাই। কয়েকটার লিংক দিলাম।
* রং সাইড অফ দ্য বেড
* বিটউইন য়ু এন্ড মি
* নয়েজ
* স্ন্যাপ
* টেম্পটেশন
* ব্ল্যাক বাটন- দেখতে ভালো লাগছে কিন্তু থিম পছন্দ হয় নাই।
২...
প্রিমিয়ার লীগের খেলা দেখে মজা পাচ্ছিলাম না এবছর। দলবদলের শুরুতেই আর্সেন ওয়েঙ্গার দুনিয়ার সকল খেলোয়াড়ের পেছনে বিড করলেও, সেটা ছিল ছলনা। এই মৌসুমও তিনি কাটিয়ে দিতে চাইলেন তরুনদের মুখের দিকে তাকিয়ে... শুরুটা খুব খারাপ হয়নি। ওয়ালকট মোটামুটি রোনাল্ডো টাইপ খেলা শুরু করলো।
এরপরই শুরু হলো ইনজুরি। ম্যানইউ কিংবা চেলসির বেঞ্চে তেভেজ, মালুদার মতো খেলোয়াড় থাকে- আর আর্সেনালের থাকে জোরু গান্ধা। ওয়ালকট, আদাবায়র, এডুয়ার্ডুর অনুপস্থিতিতে হালসিটি- মাল সিটির কাছেও হারতে হচ্ছে। খেলা দেখে সুখ না পাওয়াই স্বাভাবিক...
আজকে ছিল চেলসির সাথে ম্যাচ। দুনিয়ার তাবত ছোট ক্লাবের কাছে লাঠি-পেটা খাইলেও তিন ম্যাচ আগে ম্যানইউরে এমিরেটস থেকে দৌড়ানি দেওয়া গেছে। আজকেও সেইরকম আশা ছিল। কিন্তু পরিসংখ্যান সেই সাহস দেয় না। ১৪ খেলায় ৩৩ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের একদম উপরে থাকা চেলসি- ঘরের মাঠে তারা আর্সেনালরে ধুয়ে সাইজ করবে এমনটাই ভেবেছিল বোদ্ধারা...
গান্ধা জোরু প্রথমেই একটা আত্মঘাতী গোল দিয়া বোদ্ধাদের স্বপ্ন পূরণে সহায়তা করলো। যেই চেলসি দ্বিতীয়- আর্ধে এই মৌসুমে (প্রিমিয়ার লীগে) কোন গোল খায়নি, আর সব মিলিয়ে খাইছে দুইটা- তাগোরে তিন মিনিটের মধ্যে দুইটা দিয়ে এক্কেরে মাটিতে মিশায় দিলো ভ্যান পার্সি...
চেলসির আশা ছিল আজকের ম্যাচে জিতে আর্সেনালের থেকে ১৩ পয়েন্ট লীড নিবে...কিন্তু কাম হলো না। এখন সাত পয়েন্ট পেছনে থেকে আমরা চার নম্বরে...
মন্তব্য
রবিবার রাত ১০টায় এরকম শর্টফিল্মের লিংক দেয়ার তীব্র নিন্দা জানাই। একটু পরেই ঘুমাইতে হইবো, তারপর টানা ২ সপ্তাহ ননস্টপ কাজ।
আমি অবশ্য কিছু কিছু নেশা ইচ্ছা করেই কাটাতে চাই। ফুটবলে আর তেমন আগ্রহ নাই, ক্রিকেটে আগ্রহ অনেক কমে গেছে, ব্লগিংয়ে বলা যায় অতিথি পাখি - খালি শীতনিদ্রা দিতে মন চায়।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
দেইখা ফেলেন। শর্ট ফিল্ম মানে আসলেই শর্ট ফিল্ম। দশ মিনিটও লাগবে না, সবগুলো দেখতে।
=============================
সচলের নেশাটা কাটায়াফালান
হে হে হে!! কে কারে কি কয়
=============================
আমি নেশা কাটাইলে কেমনে হবে? দিনে বার দশেক দেখতে হয় সার্ভার ঠিকমতো চলছে কিনা?
=============================
আমি ভাবছিলাম এইটাও ঘোরাঘুরি পোস্ট-- নিজে কোনদিন ঘুরিনাই তো, তাই অন্যের ঘোরাঘুরি পোস্ট পড়তে মজা পাই। তবে খারাপ নয়।
হা হা হা!! আসলে ব্যাপার হয়েছে কি আমি তো আজীবনই আমার আবজাব দিনলিপি লিখে গেছি- এই কারণে শিরোনাম কি হবে সেইটা নিয়ে ভাবতে ভাবতে মাথা শেষ। এই জন্যই সিরিজ লেখা শুরু করেছি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
=============================
কয়েকটা টীমরে আমি অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ঘৃণা করি, এক নাম্বারে রিয়াল মাদ্রিদ, দুই নাম্বারে চেলসি ... তিন নাম্বারে, দাঁড়াও চিন্তা কইরা দেখি ...
চেলসি বাঁশ খাইছে দেখে যে কি পরিমাণ আনন্দ পাইছি বলে শেষ করা যাবে না, দুঃখের বিষয় খেলাটা দেখতে পারি নাই ... সানডে দেখে মনের সুখে ঘুমাইতেছিলাম, উঠে দেখি মজা শেষ ...
আমি ইপিএলএ আগে ম্যান ইউর সাপোর্টার ছিলাম কিন্তু শুধুমাত্র আর্সেন ওয়েঙ্গারের কারণে আর্সেনালের সাপোর্টার হয়ে যাচ্ছি ... একটা লোক এত সমালোচনা সহ্য নিজের নীতিতে অটল থাকতে পারে সেটা দেখেই শ্রদ্ধা চলে আসে ... সুন্দর ফুটবল আজকাল আর ব্রাজিল-আর্জেন্টিনাও খেলে না, সবাই জেতার জন্য খেলে, তার মাঝেও বার্সেলোনা বা আর্সেনাল ঠিকই সুন্দর ফুটবলের নীতি থেকে সরে নাই, বরং সুন্দর ফুটবল খেলেও জেতা যায় সেটা দেখায় যাচ্ছে, ভাবতেই ভালো লাগে ...
বার্সেলোনা কিন্তু সেইরকম অসাধারণ খেলতেছে এইবছর ... গার্ডিওলা বস ... আর মেসি নেক্সট রোনালদিনহো হইতে যাইতেছে ...
বাই দ্য ওয়ে, গান্ধা জোরুরে নিয়া এত খেপলা ক্যান? ভালোই তো খেলে হালায় ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
চেলসির প্রতিপক্ষের উপর যতো বেশী চড়াও হওয়ার চেষ্টা করে তত বেশী পঁচা খেলে। কথাটা আমি বলি নাই, বলছে গতকালকের ধারাভাষ্যকার মার্টিন টেইলর।
গতমৌসুমে আর্সেন ওয়েঙ্গারকে ফ্যানরা পচাঁইছে ওয়ালকটকে নিয়ে। তার আগের বার আদাবায়ের। কিন্তু শেষ অবদি দেখা গেলো- ওয়েঙ্গারই ঠিক। এই কারণে আমিও এখন আর ওর সমালোচনা করি না। কিন্তু ওর গরীবি হালে ক্লাব চালানোটা ঠিক পছন্দ হয় না...
ভাই মেসি পুরা অন্য মাল- অন্য গ্রহের মাল।
আর্সেনালে যে কয়টা খেলোয়াড়রে আমি দুই চক্ষে দেখতে পারি না তার মধ্যে একটা হলো সং, আরেকটা জরু গান্ধা। ক্যান জানি সহ্য হয় না
=============================
আহা, আর্সেনাল অনেক টাকা ধার নিয়ে এমিরেটস স্টেডিয়াম বানিয়েছে, পকেট গড়ের মাঠ। আপনি দেখেন এই গরিবি হালে পৃথিবীর আর কটা ক্লাব এত ভাল খেলে? ওয়েঙ্গার দ্য বস!!!
হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
ঠিক বলছেন বস, এইখানেই ওয়েঙ্গার অনন্য ...
আর আমার মনে হয় টাকা না থাকাটা ওয়েঙ্গার এবং আর্সেনালের জন্য শাপে বর হয়ে গেছে ... অঢেল টাকা থাকলে আর্সেনাল এই ভয়ংকর প্রতিভাবান অনেক তরুণ খেলোয়াড়কেই পাওয়া যাইতো না ...[ওয়েঙ্গারের দূরদর্শীতার একটা উদাহরণ মনে পড়লো ... এক সীজন আর্সেনালে ভালো খেলে নিকোলাস এনেলকা তখন হিরো ... যথারীতি রিয়াল মাদ্রিদ হামলায় পড়লো, এনেলকাকে তাদের লাগবেই ... ওয়েঙ্গার এনেলকাকে বেচে যে টাকা পেলেন সেটা দিয়ে কিনলেন অঁরি, পিরেস আর উইল্টর্ডকে ... বাকিটা ইতিহাস ]
[রিয়েল মাদ্রিদের বেকুবির আরেকটা উদাহরণ মনে পড়লো ... উদীয়মান স্ট্রাইকার স্যামুয়েল ইতোকে কিনে হুদাই বেঞ্চে বসায়ে রাখছিল বোধহয় দুই বছর ... সেই ইতো তারপরে লোনে খেলতে গেল মালাগায়, সেই বছরই রিয়েল মাদ্রিদকে মালাগা পাঁচ-এক গোলে হারাইলো, ইতোর গোল ছিল তাতে দুইটা ... তার কয়েক বছর পর ইতো বার্সেলোনায় ]
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
ওয়েঙ্গার অনন্য এই ব্যাপারে আমার কোনই সন্দেহ নাই। খোলেয়াড় চেনায় তার চোখ সবার সেরা। তবে আর্সেনাল গরীব ক্লাব এইটা মানতে পারবোনা। নীচের তথ্য দেখুন। আরও বিস্তারিত এর জন্য আর্সেনালের ইংরেজী উইকির নিবন্ধ দেখতে পারেন।
[এনেলকাকে বেচে যে টাকা পেলেন সেটা দিয়ে কিনলেন অঁরি, পিরেস আর উইল্টর্ডকে]
আমি জানতাম এনেলকাকে আর্সেন ওয়েঙ্গার হাফ মিলিয়ন পাউন্ডে বিক্রি করেছিল। ভুল জানতাম। রেফারেন্স আছে ফাহিম ভাই?? দেখতে চাই।
=============================
ওয়েঙ্গার এনেলকাকে কিনছিল হাফ মিলিয়ন দিয়ে, দেড় বছর পরে বিক্রি করছে বাইশ পয়েন্ট তিন মিলিয়নে ... এইখানে দেখঃ
"In February 1997, at the age of 17, he joined English Premier League club Arsenal for a fee of £500,000[6] under newly appointed manager Arsène Wenger ... In all he made 90 appearances for Arsenal, scoring 28 goals.
He transferred to Real Madrid C.F. in the summer of 1999 for £22.3 million pounds"
এনেলকা এখন পর্যন্ত ফুটবল ইতিহাসের সবচে দামি প্লেয়ার ... ওর পিছে এখনো পর্যন্ত আটটা ক্লাব মিলে পচাশি মিলিয়ন পাউন্ড খরচ করছে ... অর্থের কি নিদারূন অপচয়!
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
এইবার বুঝছি। আমার মাথায় খালি হাফ মিলিয়ন ঘুরতেছিল। ওয়েঙ্গার আসলেই বস।
=============================
২০০৭ এর মার্চে ব্যবসা বিষয়ক পত্রিকা ফোর্বস আর্সেনালকে পৃথিবীর তৃতীয় মূল্যবান ক্লাব হিসাবে ঘোষণা করে।
- এটার কারণ হয়ত সেই এমিরেটস স্টেডিয়াম। ওটা লণ্ডনে এমন জায়গায় অবস্থিত যেখানে জমির দাম খুবই বেশী। তাই মোট দাম হিসাব করলে ক্লাবের দাম অনেক বেশী দেখায়। এগুলো অবশ্য একবারের সমস্যা ... একবার স্টেডিয়াম তৈরী হয়ে গেলে তারপরে টাকা আসতেই থাকবে।
হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
- ফুটবল খেলা বুঝি না। কেমন ঘুম ঘুম লাগে। ক্রিকেট নিয়ে পাগলের মতো মেতে থাকতাম, এখন মনেহয় "ধুরো বাল!"
আসলে কে যে কখন কোন দিক দিয়ে কার সঙ্গে খেলে সেই খবরই পাওয়া হয় না। ভালো করে বললে, "খবর রাখার ইয়ে পাই না।" আজকে সন্ধ্যায় তিন দিনের নির্বাসন শেষে ঘরে ফিরে হাউকাউ শুনেই বুঝছিলাম কিছু একটা হচ্ছে ফুটবলে। কিন্তু তাড়াহুড়ায় আর টিভিরুমে যেতে মন চায় নি। অন্ন সংস্থান বড় খারাপ বিষয় রে ভাই। ফুটবল ক্রিকেটের ভূত কোন জানালা দিয়া যে পলায়, তা স্বয়ং ঈশ্বর ও বের করে দিতে হাবুডুবু খেয়ে যাবেন।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নাউজুবিল্লাহ। ঈশ্বর সব জানেন। এই ধরণের বেদাতি কথা কইয়েননা গুরু। ডাইরেক্ট জাহান্নাম।
=============================
ফুটবল নিয়মিত দেখা হয় না। মাঝে মধ্যে চোখে পড়লে দেখি। তাতে আর্সেনালের খেলা ভালো লাগে। ম্যানইউ'র খেলাও ভালো লাগে। শর্টফিল্মগুলা দেখে ফেলবো সময় করে।
লেখায় আবারো জাঝা
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
দেখে ফেইলেন। মন্তব্যের জন্য থ্যাংকু।
=============================
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
khekz!!
=============================
গেল কাল ম্যানইউ বনাম ম্যানসিটির দেখা দেখতেছিলাম। পুরোটুকু দেখতে পারি নাই। ফার্স্ট হাফ ম্যানইউ ১ গোলে এগিয়ে ছিল। শেষপর্যন্ত কি হইছে জানি না। এইবার আমারে তাড়াতাড়ি আপডেট করেন।
ঐ একগোলেই শেষ হইছে ...
এইখানে দেখেন ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
ম্যানসিটিরে দিয়া হইলো না। পয়েন্ট টেবিলের মাঝখানেই ঘুরাঘুরি করতেছে।
=============================
এইত আরেক আর্সেনালের ফ্যান পেলাম ... আমি এবারের খেলাগুলো দেখতে পাচ্ছি না, কিছুদিনের মধ্যেই ব্যবস্থা হবে। তখন পোস্টাব ...
হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
যতদিন ব্যবস্থা না হয় ততদিন এইখান থেকে হাইলাইটস দেখতে পারেন ... সব লীগ কাভার করে ...
আর www.justin.tv থেকে লাইভ দেখা যায় ... বড়ম্যাচগুলি অনেক সময় সমস্যা করে অনেক বেশি ক্লায়েন্টের চাপে, কিন্তু এভারেজ ম্যাচগুলি চমতকার দেখা যায় ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
আর্সেনাল রকয্। আমার অনেক ইচ্ছা একটা ব্লগ লিখুম- আপনি লিখেন। সৌরভ নিয়ে আপনার লেখাটা খুবি সুন্দর ছিল। আমি এভাবে পারবো না।
=============================
০১
ইশতিয়াক জিকো তো মারাত্মক গুণী মানুষ।জানো তো, উনি কিন্তু এক সময় সচলায়তনেও লেখতেন। শুধু শর্টফিল্মই না, উনার লেখার হাতও চমৎকার, এবং ছবি তোলার হাতও।
০২
ফুটবল এক সময় আমার ভালোই লাগতো। কিন্তু বাগড়া দিলো বুয়েটের কিছু বন্ধু। শালারা সারাদিন এমন পাগলের মত ফুটবল নিয়ে কথা বলতে থাকে আস্তে আস্তে আমি যেন কেমন মুড়ির মত মিইয়ে গেলাম।
সব দোষ ওদের। আমি অবশ্য ম্যান ইউ
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
১...
সচলে জিকো ভাইয়ের লেখা পড়িনাই। তবে পুরোনো লেখায় তার মন্তব্য দেখে বুঝছিলাম তিনি কেমন মাল
সেদিন ফ্লিকারে উনার ছবিও দেখেছিলাম। কিছু কিছু ছবি সেই রকম।
২...
তাও ভালো চেলসি না।
=============================
লেখা পড়লাম না, হাতে সময় নেই। খুলনার একটি সাইবার ক্যাফেতে বসে লিখছি, দুঘন্টা পরে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেবো। কাল থেকে কনফারেন্স শুরু। জীবন এত ছোট ক্যানে? পারলে যোগাযোগ করবো।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
ওকে ভাইজান।
=============================
আরে! তোমাকেও দেখি আমার মত একেকবার একেক জিনিসে ধরে!! শুধু এই বদ অভ্যাসের কারণেই, বুঝলে, শুধু এই বদ অভ্যাসের কারণেই জীবনে প্রেম ট্রেমও করতে পারলাম না।
দেখি শর্ট ফিল্মগুলা সব দেখে ফেলব আজকেই।
লিখেছো খুব সুন্দর। জাঝা !
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আমার ধরে। বাট আমি তো আর আপনের মতো ধইরা সেই জিনিসে বস হয়ে যেতে পারি না আপনার বহুমুখী প্রতিভার বিশাল ফ্যান ক্লাব আছে।
বিরিসিরি তে কি কাহিনী হয়েছিল? লিখবেন না??
=============================
বিড়িসিড়ি তে গিয়া পুলাপান ব্যাড়াছ্যাড়া হয়ে গেলো কীভাবে সেই গল্প চলুক তাইলে।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
শর্ট ফিল্মগুলা রাখিস। আইইউটিতে গিয়া দেখব..
উইকির ক্যারিয়ার একবারে শেষ করলি ক্যান? মাঝে মধ্যে হালকা-পাতলা কিছু তো লিখতেও পারস..
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
এখনি দেখ। তারপর আমারে কইস ক্য়আমন লাগছে। তোর তো ভালো স্পইড থাকার কথা। তাড়াতাড়ি।
=============================
আমিও ভাবছিলাম স্পিড খুব ভালো হবে। কিন্তু আসলে তত ভালো না। আইইউটি-র চেয়ে একটু ভালো। আর এজ মডেমওয়ালা সেট পাইতেছি না। জিপিআরএস দিয়া দেখা সম্ভব না। তারপরও একটা বাফারিং দিছি। দেখি হয় কিনা।
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
আমার ইন্টারনেট বলতে ছিলো একটা মেইল একাউন্ট... সেখানে বছরে ২/৩টা মেইলাইতো। আদিত্য কবির আর ব্রাত্য রাইসু ধরে ঢুকায়ে দিলো কবিসভায়। সেখান থেকেই আমার নষ্টের শুরু। এই মেইল গ্রুপ সেই মেইল গ্রুপ... এই করতে করতে ব্লগ... এখন তো ইন্টারনেট ছাড়া একমুহূর্ত থাকতে পারি না।
চ্যাট জিনিসটার খালি নাম শুনতাম... কিন্তু সেইটা কেম্নে করে জানতাম না... একদিন খায়েশ হইলো... ইয়াহুতে দোকান খুলে বসে থাকলাম... এ্যাড ফ্যাড করতে তো পারি না। দিন তিনেক দোকান খুলে বসে থাকার পর বুঝলাম ঘাপলা আছে কোনোখানে... আর তখনই একদিন সকালে টুটুল ভাই টোকা দিয়া কয় কেমন আছেন?
এই টুটুল ভাই আমার ব্লগেরো যোগাযোগদাতা... সচলায়তনেরো... ব্যাটায় আমারে সচলায়তনে বসায়ে রেখে নিজে ডুব মেরে বসে আছে।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
বন্ধুসভা গ্রুপের ব্যাপক একটিভ মেম্বার ছিলেন আপনি- লোকমুখে শুনেছি। ভাবীর সাথেও তো ঐখানেই পরিচয়- তাই না??
এই লাইনের জন্য (বিপ্লব)
=============================
সবাই কত সভায় ঢুইকা থাকে, ভাবিরা আইসা ধরা দেয়। আমি জীবনের এতো বড় একটা সময় অনলাইনে পইড়া থাকলাম, কখনো কেউ আইসা আইলাভিয়্যু কইলোনা। বুড়া হইয়া গেলাম, এখন চ্যাটের মেসেজ চউখেই দেখি না, পড়তে পারি না।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
আইলাভিয়্যু
=============================
নজু ভাইরে যতো দেখি ততোই হিংসা করি।
আমারেও কেউ কোনোদিন আলাভিউ কইলো না!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হৈ মিয়া, চাপা মারেন কেন!
A question that sometimes drives me hazy: am I or are the others crazy?
আপনি এতো সিউর হইলেন কিভাবে?? আপনি কন টন নাইতো আবার???
=============================
দুর্দান্ত লিখসো মিয়া! খুউব জোস লাগসে
এক কালে আমিও ইয়াহু! চ্যাটরুমে ঢুকতাম, অচেনা-অজানা "পোলা-না-মাইয়া-আল্লাই-জানে"-দের আসসালামুআলাইকুম বলতাম। কিন্তু কয়দিন পরেই আগ্রহ গেল গা। সত্যি একখান কথা কই, শুনতে হয়ত খারাপ শোনায়, দুনিয়ার কোনও কিছুর প্রতিই আমার বেশিদিন আগ্রহ থাকে না!
ফুটবল নিয়ে লেখায় কিসুই বলব না। কারণ এই বিষয়ে মুখ খোলা মানে আমি যে কত অকাট মূর্খ, সেটাই প্রমাণ করা। তাই যখন চারপাশে লোকজনরে ফটফট করতে শুনি ফুটবল নিয়ে, কে কৈ কত টাকায় গেল, হাতি মারল না ঘোড়া মারল... শুনি, আর নিজেকে তখন ফ্রেন্ডস-এর জোয়ী-র মতো মনে হয়
A question that sometimes drives me hazy: am I or are the others crazy?
খেকয!!
ফুটবল নিয়ে আমিও মোটামুটি ভালোই গান্ধা। খেলা দেখলেও সবচে বড় সমস্যা স্ট্যাট মনে রাখতে পারি না। তারপরও ফরফর কইরা যাই।
=============================
ব্যাপার নাহ্, গান্ধাবীর (গান্ধা আবীর)!
মধু খাও, মধু খাইলে নাকি স্মরণশক্তি ভাল হয়। তাইলে স্ট্যাট মনে রাখতে পারবা। আর স্ট্যাট মনে না রাইখাই য্যাম্নে ফড়ফড় কর, মনে রাখলে না জানি আর কী করতা!
শর্টফিল্মগুলা রাইখো তো, নিবনে পরে।
A question that sometimes drives me hazy: am I or are the others crazy?
- মধু? মানে সূধা?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সূধা কি জিনিস আবার??
=============================
ধূগো'দা, জবাব চাই
A question that sometimes drives me hazy: am I or are the others crazy?
গান্ধাবীর হয়রান পুলাটা বহুৎ দিন লেখেটেখে না।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
লেখার নেশায় পাইছে বস। গত দুই সপ্তাহে কয়েক হাজার ব্লগ লিখছি মনে হয়। আমাকে থামানোর জন্য দেখানো উচিত
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমিও আপনার মতো প্রচন্ড হিট এবং মন্তব্য পাগল।
=============================
হ! রায়হানের এই লেখাটা অনেক ম্যাচিওরড লাগলো।
রূপান্তরের পাতাটার নিয়মিত পাঠক আমি। ইশতিয়াক জিকোরও।
অনেক অনেক আগে, যখন কম্যুনিটি ব্লগের অস্তিত্ব ছিলো না, লোকজন যখন বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতন ব্লগিং করতো ব্লগস্পটে, তখন দুইটা ব্লগ খুব রেগুলার পড়তাম- সৌরভের বিবর্ণ আকাশ, আর পিপিএম এর বল গো। ঠিক মনে পড়তেছে না, জিকোর ব্লগটাও মনে হয় তখনকারই আবিষ্কার ছিলো।
-----------------------------------
মানুষ এত বড় যে ,
আপনি যদি 'মানুষ ' শব্দটি একবার উচ্চারণ করেন
যদি অন্তর থেকে করেন উচ্চারণ
যদি বোঝেন এবং উচ্চারণ করেন ' মানুষ' -
তো আপনি কাঁদবেন!
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
আমার স্টার্টিং অন্যভাবে...আপনারা যেই পথ ধরে এসেছেন- সেগুলোতে আমি এখন যাওয়া শুরু করেছি মাত্র।
সর্বোপরি মন্তব্যের জন্য ধন্যাবাদ।
=============================
আনসারে কাম না হলে পুলিশ নিতেন!
শর্ট ফিল্মগুলো দেখতে হবে। সময় সংকট যাচ্ছে ইদানীং।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
কেউ দেখলো না। আপনি দেখে ফেলেন। আমারে বইলেন কোনটা ভালো লাগছে।
=============================
আমিতো জানতাম ক্লিনটনের মাইয়ার নাম চেলসি, কতো অজানারে।
মানুষের জীবন কতো সুখের, কতো আজাইরা সময় কতো কিছু টিপাটিপি করার। আর আমার জীবন গেলো দৌড়ের উপড় দিয়া।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
দৌড়ের উপ্রে ওষুধ নাই আপু। দৌড়াতে থাকেন। পানি লাগলে আওয়াজ দিয়েন। আমি সাইড লাইনে বসে আছি
=============================
এইটা কেমনে যেন মিস করলাম। ভাল লাগছে আমিও দেখে ফেলি কয়টা
অক্কি।
=============================
নতুন মন্তব্য করুন