১...
১৮ই জানুয়ারী, ২০০৬। রাতঃ- এগারো/বারো।
হলে আমাদের ব্যাচের প্রথম কম্পিউটার আনি আমি। চল্লিশ গিগা শক্তচাকতির ভেতর উল্লেখযোগ্য পরিমাণ সামাজিক ছবি। পরদিন ভার্সিটি জীবনের প্রথম কুইজ। পড়ালেখা করতে আমার কোন কালেই ভালো লাগেনি- সেদিনও লাগলো না। রুমে শুয়ে আছি। হঠাৎ করে মহিবের নের্তৃতে একদংগল পোলাপানের প্রবেশ। তাদেরও পড়তে ভালো লাগছে না। তারা সামাজিক ছবি দেখতে চায়। তাদের মধ্যে কয়েকজনকে আমি আগে থেকেই চিনি, কয়েকজনের সাথে আইইউটিতে এসে পরিচয় হয়েছে, কয়েকজনকে প্রথম দেখায় আমার দুধের বাচ্চা মনে হয়েছে।
বিছানায় শুয়ে আমরা জামাতে সামাজিক ছবি দেখা শুরু করলাম। আমার এবং সাথের সবার সত্যিকারের ভার্সিটি জীবনের সূচনা হলো। তারপর দিন ছুঁয়ে গেল রাত, রাত ছুঁয়ে গেল হাত... ধীরে ধীরে আড্ডায় উপস্থিত অনেকে তিন হাত লম্বা দাড়ির মালিক হয়ে গেলো, কেউ দুষ্ট আম্রিকার সব সামাজিক ছবি দেখে ফেললো, একজন সব ছেড়ে দূর দেশে চলে গেলো। কিন্তু তিন বছর পর আজ এই রাতে হঠাৎ করে মনে পড়লো- তিন বছর শেষ। আমাদের ভার্সিটি জীবনও প্রায় শেষ। আট মাস পর আমরা সবাই আলাদা হয়ে যাবো- কেউ চাকরি করবে, কেউ আমার মতো আঁটি বাধবে, কেউ বিদেশ যেয়ে কিংকং ভাইয়ের মতো বাস ট্রেনে কপোত- কপোটির ছবি তুলবে । যাই হোক না কেন- জামাতে সামাজিক ছবি যে আর দেখা হবে না তা নিশ্চিত...
২...
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি হলেও আমাদের কল্যানে বাইরে বন্ধুমহলে আমাদের ভার্সিটি পরিচিত ছিল সামাজিক ছবির বিরাট সংগ্রহশালা হিসেবে। ৩০০ গিগা হোক ৪০০ গিগা হোক পুরো চাকতি ভরে ফেলার মতো মাল সব সময় হলে মজুদ থাকে। সেদিন গিয়েছে- আমাদের ব্যাচে হুজুর সংখ্যা এখন অত্যাধিকের চেয়েও বেশী। ক্লাস রুমে ঢুকলে টুপির জন্য কিছু চোখে পড়েনা। জিনিসটা ভালো কী না মন্দ সেটা এখনও বুঝতে পারছিনা।
চতুর্থ বর্ষে উঠিছি এখন। সামান্য হলেও জ্ঞান বুদ্ধি হয়েছে। সেই আমাদের এখন "ইসলাম, সাইন্স এন্ড টেকনোলজি" নামক কোর্স করতে হচ্ছে। সেখানে কুরআনে বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারগুলো কিভাবে আগে থেকেই বলা হয়েছে- সেসব পড়তে হচ্ছে।
আমার সমস্যা নেই। কিন্তু শিক্ষানবিস ভ্রাতারও তা পড়তে হচ্ছে। তাকেও পরীক্ষার হলে কুরআন আয়াত লিখে বলতে হবে- এই তো, এখানেই তো বিগব্যাং এর কথা বলা হয়েছে।
৩...
ধরেছে আবার চন্দ্রবিন্দু। চন্দ্রবিন্দুর গান শুনলে একটাই সমস্যা- মনটা উদাস হয়, একজনের কথা মনে হয়। মনে হয় একজনের আড়ালে এক "আইডিয়ার" প্রেমে পড়েছিলাম। তাতে করে যা হবার হলো, তার জীবনে বিরাট গিরিঙ্গি লেগে গেলো। বোধ হয় আমার জীবনেও। এই গিরিঙ্গি থেকে আমাকে মুক্তি দেবার জন্য সে লাপাত্তা হয়ে গেলো। চলে গেছে যাক- আমার "আইডিয়ার" প্রেমেই আমি থাকি আর চন্দ্রবিন্দুর গান শুনে ভাবি- আমার মধ্যবিত্ত ভীরু প্রেম তোমার কাছে রাখা...
মন্তব্য
মনটাই কেমন করে দিলি শালা। ভালো লাগেনা, কিস্যু ভালো লাগে না। চন্দ্রবিন্দুর নতুন এলবামটা শেয়ারে দে।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
বিনা পয়সায় শেয়ার দেওয়া যাইতো না- গুরুর নিষেধ আছে।
=============================
- নিষেধ তুইলা নিলাম। দে ব্যাটা শেয়ার দে। আমারেও মেইল করে দে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ফোর্থ ইয়ারে আমাদের এই কোর্স নিতেন হামিদুর রহমান স্যার... সত্যি বলতে কি খারাপ লাগতোনা ভালোই লাগতো... থার্ড ইয়ারে হামিদুর রহমান স্যার নিতেন রিলে টেকনিক... যাই হোক এখনো মনে আছে, স্যার একবার সিলেবাস শেষ করতে না পেরে আমাদেরকে রাতের বেলা মসজিদে পড়ানোর ধান্দা করসিলেন (কারন রাতের বেলা ক্লাসরুমগুলা বন্ধ থাকতো), পরে আলোকস্বল্পতাজনিত কারনে আমরা ক্যান্টিনের পাশে টিচারদের ডাইনিং টেবিলে বসে ক্লাস করলাম...
_______________
এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
হ্যাঁ, হামিদুর রহমান স্যারের ক্লাস খারাপ লাগত না, বেশ ইন্টারেস্টিং-ই ছিল বলা যায়। কিন্তু ইসলামিয়াতের স্যার (নাম বললাম না)-কে কেন যেন ভাল লাগত না, আর স্পোকেন অ্যারাবিকের স্যারকে ভাল-খারাপ কোনওটাই লাগত না। মাঝে মাঝে আফসোস হয়, সেইসময় স্পোকেন ফ্রেঞ্চ-এর ক্লাস করতে পারলে কতোই না ভাল হতো! কী আর করা, নিয়ম ছিল না...
ক্লাস রুমে বসেই ক্লাস করি না- আবার ডাইনিং টেবিল
=============================
১.
আমার কম্পু যখন প্রথমবারের মতো হলে নিয়ে যাই, ক্লাস শুরু হয়ে যাওয়ারও বেশ অনেক মাস পরে, আমার কাছে উল্লেখযোগ্য বলতে ছিল শুধু জেমসের পুরা কালেকশন। এক বন্ধু দেখে তো খুশিতে আত্মহারা – "এত পুরনো গানগুলাও আছে দেখি! তোর এখানে এসে নিয়মিত গান শোনা যাবে"।
এরপর সিনেমার নেশায় পায় আমাকে। আমার কম্পুর হার্ডডিস্ক সবসময় ভরা থাকত সিনেমায়। প্রথমে ৪০ গিগা, পরে কিনলাম একটা ২৫০ গিগা। ল্যানে যখন প্রথম প্রবেশ করি, "মুভি থিয়েটার" নামে একটা ফোল্ডার শেয়ার করলাম, যার ভেতর সবসময় কমপক্ষে ১৪/১৫টা সিনেমা থাকত। এরপর যখন দেখলাম পোলাপাইনের অত্যধিক হিটের কারণে নিজের কম্পুই স্লো হয়ে গেল, উঠিয়ে দিলাম শেয়ার। কেউ চাইলে, যেটা দরকার শুধু সেটা শেয়ার করতাম এরপর।
[ওগুলো সবই "সপরিবারে উপভোগ করার মতো" সিনেমা ছিল, "সামাজিক" না]
২.
দুর্ভাগ্যজনকভাবে এই বিষয়গুলোর শিক্ষকরা খানিকটা উদাসীন হন। কথিত আছে, তারা কখনোই পরীক্ষার খাতা পড়ে দেখেন না, পাতা গুনে মার্ক দেন। সত্যি–মিথ্যা জানি না, অনেকেই বলত যে ইচ্ছামতন যা খুশি লিখলেই হয়। তবে নিজে কখনোই পড়ে যেতাম না, আর কেন যেন চাপাও মারতে পারতাম না।
শিক্ষানবিসের জন্য সমবেদনা। কিছুটা তোমার জন্যও।
৩.
"চন্দ্রবিন্দু" তেমন শুনিনি। তবে দুই'একটা যা শোনা, সেগুলো খারাপ লাগেনি। দেখি, শুনে ফেলব এই গানটাও।
বিডিআর ভাই আপ্নেও পুরা ২৫০ গিগা ??? কেম্নে সম্ভব
নাহ আপ্নেরে ভাল লোক ভাবছিলাম
*********************************************************
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আর বইলো না মিয়া, আমার সেই ২৫০ গিগা হার্ডডিস্কটা ক্র্যাশ করসে (
হে হে, এখন কি খ্রাপ মনে হচ্ছে?
মনে রাখবা - "নাথিং ইজ হোয়াট ইট সীমস্"
হালা স্কফিল্ড। গাঞ্জা খাইয়া সব বুইঝা ফেলে।
=============================
মিয়া মাথায় ড্রিল করলে তুমিও বুইঝা যাইতা ক্যম্নে কী !!
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
@ রায়হান
আমি তো "দ্য রিক্রুট" সিনেমায় ওয়াল্টার বার্কের (আল পাচিনো) ডায়লগ দিলাম। এইখানে স্কফিল্ড আইলো কোত্থেকে!
আমি অবশ্য "প্রিজন ব্রেক" দেখি না। বহুত আগে, বহুত কষ্ট করে সীজন-১ এর প্রায় ১৭টার মতো এপিসোড গিলে আর গিলতে পারিনি। স্কফিল্ড-কে আমার কাছে গাধা মনে হয়
গানগুলা শুনেন্নাই এখনতরি? আপনারে মাইনাস।
=============================
আমিও আমারে মাইনাস করলাম।
মাইনাসে মাইনাসে তো প্লাস হয়, না?
হুম...... আইইউটির সামাজিক ছবির অনেক গল্প শুনছি । বুয়েট থেকে আমাদের একজন তোদের ঐখানে গিয়ে পরে এসে আমাকে বলে এদের মাথা পুরা খ্রাপ এরা পুরা রাত নাকি সিনেমা দেখে । আমি তখন বুঝি নাই পরে বুঝলাম এইসবি সামাজিক ছবি
আমাদের আর তিন বছর ছাত্র জীবন । আহা কি আনন্দ
শিক্ষানবিস ভ্রাতার জন্য সমবেদনা রইল ।
*********************************************************
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
কেউ যদি পুরা রাইত সামাজিকতা কইরা কাটাইতে পারে- আমি তারে খাওয়ামু। তুই বাদে, কারণ তুই যে পারস সেইটা আমি জানি
=============================
চেনা সামাজিক লোক 'খাওয়ানো' পায় না
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
এনকিদু ভাই এই তাইলে ব্যাপার
*********************************************************
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
:
......................................................
কোকিলের ঘরে কাক হয়ে বাঁচি
সময় দ্রুত ফুরিয়ে যাবে
তপ্ত জীবন জুড়িয়ে যাবে
কে জানে সেই তোমার আমার
মনটা ভীষণ বুড়িয়ে যাবে।
---------------------------------
বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
লাইন চারটা খুব চেনা চেনা লাগতেছে
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
চেনা চেনা লাগে- তবু অচেনা।
=============================
আধা চেনা বলতে পারেন। তবে আপনে যেইটা ভাবতেসেন সেইটা না। চাইলে আবার গিয়ে পড়ে আসতে পারেন। তবে অনেকাংশেই প্রভাবিত চারটা লাইন।
---------------------------------
বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
জিহাদ মনু, মন খ্রাপ হইছে নি?
=============================
লেখাটা ভাল্লাগলো...
বাংলাদেশে ভার্সিটি এবং হল লাইফের চেয়ে আনন্দের কিছু আছে বলে আমার মনে হয় না...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
খুঁজে যাই শেকড়ের সন্ধান...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
এই ইমো দেখি আবার কাম করা শুরু করছে।
=============================
ধন্যবাদ, বিপ্রভাই।
=============================
পরীক্ষায় পাশ করার জন্য সেই পৌরাণিক কাহিনীই এখন ফ্যাক্ট হিসেবে লিখতে হবে...
কিচ্ছু করার নাই...
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
লিখলা আর কি । পৌরানিক কাহিনী কিন্তু বেশ বিনোদন দেয় ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
পচুর বিনোদন।
=============================
শিক্ষানবিস ভ্রাতা, ব্যাপারz না
=============================
চ্রম খ্রাপ পোলাপাইন!
ইয়ে দেখার আলাপ করে!
আপনি আবার তাতে কমেন্ট লিখেন
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আপনি আবার সেই কমেন্টের জবাব দিলেন?
=============================
দিলাম, তো কি হইছে ? তুমিও তো দিছ
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আপনার কাছ থেকিই তো শিখলুম। মিয়া বড় হয়ে বড়র মর্যাদা রাখেন না।
=============================
লেখা ভাল লেগেছে । একটা জিনিস বুঝলাম না, তোমাদের কি ইসলামিয়াত টাইপের কোর্স মাত্র একটা ? যদি মাত্র একটাই হয়, তাহলে আমি বলব অল্পের উপর দিয়ে গেল আর কি ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
ক্যা মনু, আফনাগো কো গা?
=============================
ছ্যাঁ ,ছ্যাঁ । পোলাপান আইজকাল খারাপ হয়া গেল ।
......................................................
কোকিলের ঘরে কাক হয়ে বাঁচি
হ
=============================
একটু বেক্কল টাইপ প্রশ্ন করি.... অন্য ধর্মের কেউ কি আই ইউ টি তে এলাউড? না হইলে কোনো কথা নাই... যদি হয়, তাইলে এমন ধর্মীয় কোর্সের সময় তারা কই যাবে?
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
আইইউটিতে শুধু ওআইসি সদস্যভূক্ত দেশগুলোর মুসলিম ছাত্ররাই পড়ে।
আইইউটিতে অন্য ধর্মের ছাত্র এবং যেকোন ধরনের ছাত্রী নিষিদ্ধ।
=============================
লেখা ভাল লাগল---সব চাইতে ভাল লাগল গানটা।
চন্দ্রবিন্দুর গান তেমন শোনা হয়নি(মাইর খাবার চান্স নিয়ে বলেই ফেললাম)।
যে ক'টি শুনেছিলাম--সব ক'টি অত্যন্ত তরল ভাবের(--এবং তাতে দোষের কিছু নেই--আমি নিজে 'পচুর' তরল ভাবের গান শুনি)।
যেমন, খেলছে শচীন, ত্বকের যত্ন নিন,দুনিয়া ডট কম -----
এই গানটা শুনে বেশ অবাক লাগল----ছটফটে দুষ্টু ছেলে যদি হঠাৎ শান্ত হয়ে বসে জানালার দিকে তাকিয়ে থাকে অনেকখন---ঠিক সেই রকম অবাক-করা গান----
ধন্যবাদ জানিয়ে দিলাম---
সুন্দর একটা উপমা দিয়েছেন। এই জন্য আপনাকে এমন আরও কিছু গান গিফট করা হলো-
* মন
* এইটা তোমার গান
=============================
সামাজিক ছবি নিয়া তোমরা ক্যামন লুকোছাপা করতেছ, আমার সন্দ হচ্ছে? অথচ ছোটবেলায় থানার সিনেমা হলে নতুন কোনে সিনেমা রিলিজড হলে ওদের মাইকিং শুনতাম, শুক্রবারে মহাসমারোহে শুভ মুক্তি রাজ্জাক-কবরী অভিনীত সম্পূর্ণ সামাজিক "..."। যেখানে সিনেমা হলওয়ালা ঘটা করে বলতো, তোমাদের সেখানে খানিকটা লুকোছাপা ক্যান? ছবির নাম ভুলে গেলে নায়িকার নাম তো মনে থাকার কথা, নাকি? মিয়া ঝেঁড়ে কাশো।
"বাবা কেন চাকর"- চোক্ষে পানি আইসা গেছিল
=============================
আমি কিন্তু সত্যিই "বাবা কেন চাকর" ছবিটা দেখেছি। সিডি ভাড়া করে দেখেছি। সে এক মজার ইতিহাস.........।
আমিও সত্যি সত্যি দেখছি। তয় মজার কিছু ঘটে নাই। আপনার মজার কাহিনী শুনতে মঞ্চায়। বায়ু নির্গমন সংক্রান্ত কিছু না তো?
=============================
ইসলাম, সায়েন্স, টেকনোলজি, সামাজিক ভালো ছবি ( )- যার যার জায়গায় থাক। আসেন আমরা একটু চন্দ্রবিন্দু চন্দ্রবিন্দু করি।
আমিও কিন্তু ভাই মহান চন্দ্রবিন্দুপ্রেমী!
এই ডি-মাইনরই সব দেয় রে ভাই। তখন আর কিচ্ছু লাগে না।
আইডিয়া-প্রেমে বিস্তর ক্ষয়ক্ষতির আভাস পেলেও [ নিজের গল্প তো বলবোই না! ] তাই ওভারঅল অনেক ভাল্লাগলো।
ধন্যবাদ রায়হান।
০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
থ্যাঙ্কু সাব। চন্দ্রবিন্দুর ভক্ত পাইলে জড়ায়ে ধরতে মঞ্চায়
=============================
নেক্সট টাইম দেখা হৈলে নিশ্চিত আপ্নেরে জড়ায়া ধরুম রায়হান।
প্রটেকশন নিয়া আইসেন।
০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
লেখা অতি !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হইছে!!! হুদাই মিছা কতা, মিছা ইমো দেওয়ার কাম নাই
=============================
আহারে !
কি বিনয় !!
কথা হইলো, আমি বেশ কয়েকবার 'চন্দ্রবিন্দু'-র খোঁজ করেছি।
কিন্তু পাওয়া যায়নি।
কতো আগের এটা?
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আফা পুরান না তো। এই ব্লগে যেই দুইটা গান দিসি- সেই এলবাম বের হইছে তিন মাসের মতো। আপনি কি ছিডি খোঁজ করছিলেন-
যদি না পান মুর্ছনা ডট কমে সব আছে- ডাউনলোডায়ে নেন। অথবা আপনার ঠিকানা দেন- ছিডি রাইট করে ডিএইচএল কইরা পাঠায়া দিবো।
=============================
লেখা পড়ে ভালো লাগলো। আপনে ০৫ ব্যাচের নাকি?? আই.ইউ.টি -এর সামাজিক ছবির কালেকশনতো লেজেন্ড !!আই.ইউ.টি তে গেলে অবশ্যই আমার ৩২০ গিগা হার্ড ড্রাইভ নিয়ে যাবো
---------------
উদ্ভ্রান্ত পথিক
আইসেন। জাকির নায়েকের ভিডিও ভইরা দিমু নে।
=============================
জাকির নায়েকের ও ছিডী বের হয়েছে নাকি !!
....................................................................................
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
হ!! দেখেন্নাই? চশমা পরা থাকে।
=============================
১.
আহারে! তোমাদের জন্য মায়া লাগছে।
২.
হুম সেই দিন গুলো মিস করি। যত পারো জামাতে সামাজিক ছবি দেখেনাও। এর পরে আর পারবা না।
৩.
প্রেমের ব্যাপারটা বুঝলাম না! ছ্যাকা ম্যাকা খাইলা নাকি?
৪.
আমিও দুষ্টু আম্রিকায় (নায়ক হিসেবে)যেতে চাই। জি আর ই ফাইট স্টার্ট করছি সেই জন্য।
....................................................................................
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
খুব ভালো খুব ভালো। আপনি আম্রিকা যান। তারপর ফেরার সময় আমার জন্য বেশী কইরা চকেলেট নিয়া আইসেন। সিডি লাগবো না- ঐটা টরেন্ট দিয়া নামায়ে নেওয়া যাবে
=============================
যদি উপহার দিয়ে ফেল একটাও ফুল
যদি একবার কর কোন সামাজিক ভুল
এখন থেকে এই গান শুনলেই হাসি পাবে
পুনশ্চ. গানটির কথা স্মৃতি থেকে নেয়া। তাই তাতে ভুল থাকলে সব্দোষামার্স্মৃতির
পুনশ্চ পুনশ্চ. ভুল ঠিক করে দিলাম বলেই মনে হয়।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
দোষদিমুকিনাদিমুসেইটাকিলিয়ারহইলোনা।
=============================
- সামাজিক ছবি দেখা ভালো না। দুষ্টু ছেলেরা এইসব দেখে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
তাইলে যারা "বাবা কেন চাকর" টাইপ সিনেমা দেখে তারা দুষ্টু?
=============================
- নাহ, তারা দ্রোহী মেম্বরের শিষ্য। দেখেন না মেম্বর কয়দিন পরপর ডিসপ্লে বদলায়। আর রিভিও করে বাংলা ছবির।
আমার মতো ভালু হলে দেখবেন, 'ওদের ধর', 'খাইছি তোরে' ইত্যাদি।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বিখ্যাত "ঐ তোর মায়রে বাপ" ছবির নাম বাদ পইড়া গেছে গুরু।
=============================
সামাজিক এবং অসামাজিক ছিঃনেমার উদাহারন সহ ব্যাখ্যা দিন? সাথে ছবিও দিতে পারেন। এই প্রশ্নের উত্তরের জন্য ৫০ মার্ক ধার্য করা হইল। ২০ এ পাস, ৩৫ পাইলে মোটামোটি ভবিষ্যতের সম্ভাবনা, আর ৪০ এর উর্ধ্বে গেলে দো জাহানের ছুখ।
-------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
আফা পুরুষ্কারের ব্যাফার্টা আরেকটু কিলিয়ার করেন- তারপর ভাইবা দেখি।
=============================
এর থেকে বেশী ভাঙ্গাইয়া বলা যাবে না, বড় পীরের মানা আছে। এটাই তো পরীক্ষা। বুকে তিন ফুঁ দিয়া কইয়া ফেলান।
অফটপিকঃ গানে গানে যাইয়া কমেন্ট করেন অতীব ভালু কথা। কিন্তু নিজে এই সংগ্রহশালা গড়তে আগায়ে আসতেছেন না চ্রম খ্রাপ ব্যাপার। বাকীটা বুইঝা লন।
---------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
সংগ্রহশালার জন্য আপনাদের সবাইরে স্যালুট। আমি আজীবন হাততালী পার্টি ছিলাম- এখনও আছি। কালকে বসে বসে সব গান নামায় ফেলছি। হেভভি একটা কাজ হচ্ছে।
=============================
এখানে দেখি চন্দ্রবিন্দুভক্ত বেশি, তাইলে একটা গঠনা কই...
বছর চারেক আগে একবার কলকাতা গেলাম। পাকেচক্রে একটা দলের সদস্য হয়া। কলকাতার এনজিওদের আমন্ত্রনে বাংলাদেশি কিছু লোকজন। এনজিওতে আমার আকর্ষন কম। কিন্তু যখন শুনলাম কলকাতার প্রায় সব কয়টা কলেজে কলেজে গিয়া ভাষণ দিতে হবে তখন রাজী হইলাম। আমি শুধু মেয়েদের কলেজগুলাতেই গেছিলাম
যা হোক... তো সেইবার আমাদের সন্মানে এক অনুষ্ঠানায়োজন হইলো। বিরাট শো। সেখানে বিশেষ আকর্ষন চন্দ্রবিন্দু। আমি কইলাম এইটা কী? কয় কন্কি? এদেশের বিরাট ব্যান্ড। আমি বলি আমি তোমাদের মহীনের ঘোড়াগুলি ছাড়া আর কোনো ব্যান্ডই তেরম শুনি নাই... কারন পছন্দ করার মতো কোনো ব্যান্ড পাই নাই। চন্দ্রবিন্দুর খোঁচাখোঁচা দাড়িওয়ালা গায়কটা (নাম ভুইল্যা গেছি) তারে ব্যান্ড সঙ্গীত বিষয়ে জ্ঞানগর্ভ একটা লেকচার দিলাম। এখন বুঝতেছি... তারে একটা সামাজিক ছিডি ধরায়ে দিলে ভালো করতাম...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হইয়া আসলেই নজু ভাই হইতে হইবো- তাইলে কলকাতার কলেজগুলাতে...
চন্দ্রবিন্দুর ভোকালের নাম অনিন্দ (সিউর না)। ওর একটা সিনেমা দেখলাম তিন চার দিন আগে। শুভ মহরত- একটা গানও আছে ওর খালি গলায় গাওয়া। আমি জানতাম না যে, ঐখানে ও আছে। পরে একজনের কাছে শুনলাম। এখন মাঝে মাঝে বসে বসে গানের ঐ অংশটুকু দেখি।
=============================
নতুন মন্তব্য করুন