১ ...
ছোটবেলা থেকেই শুনে আসছি ঢাকা শহরে এতো মানুষ, এতো মানুষ। একদিন এই শহরটা বসবাসের অযোগ্য হয়ে যাবে। হ্যান ত্যান নানা কথা। বেশিদিন লাগলো না কথাটা শতভাগ সত্যি হতে। অন্তত আমার মতে, ঢাকা শহর ধ্বংস হয়ে গেছে। রাস্তা ঘাটে মারাত্মক জ্যাম, বাসায় পানি থাকেনা, শান্তি মতো প্রিমিয়ার লীগের একটা ম্যাচ পুরোটা দেখে শেষ করা যায় না, বিদ্যুতের ছিনিমিনি খেলায়। সপ্তাহান্তে ঢাকা যাই গাজিপুর থেকে। অবস্থা এমন যে, রীতিমত ক্যালকুলেশন করে আইইউটি থেকে বের হতে হয়। সবচেয়ে ভালো সময় শুক্রবার দুইটায়। মানুষজন তখন জুমার নামাজে দাঁড়ায়। ঐসব ছুট। দেড় ঘন্টায় বাসা। ফিরে আসতে হয় রবিবার একদম ভোরে। মাঝখানের দুইটা দিন পেইন খাইতে খাইতে শেষ। শনিবার রাতে পান্থপথে এক বড়ভাইয়ের বাসায় গপ সপ করতে যাই। রাত দশটার দিকে বাসায় উদ্দেশ্যে ধানমন্ডি ৩২ থেকে বাস ধরলে পাক্কা একঘন্টা লাগে মিরপুর ১ পর্যন্ত আসতে। অথচ মাত্র বিশ মিনিটের রাস্তা।
এই পর্যন্ত লিখে উপর থেকে একবার রিডিং লিখলাম। মনে হচ্ছে আলালের ঘরের কোন এক দুলাল নাঁকি কান্না কাঁদছে। কিন্তু কিচ্ছু করার নাই। ঢাকা এখন সিরাত ভাইয়ের মতো করে বললে, কমপ্লিট হেল।
আর আছে ছিনতাই। কয়েকদিন আগে তুহিন ছুরি খেলো। মরলো না যদিও কিন্তু দুইদিন আগে আইইউটির এক নাইজেরিয়ান সত্যি সত্যি মরে গেলো উত্তরায়। সাথে আরেকজন মারাত্মক আহত। ছিনতাইকারীগুলোর মাথাতে বস্তা বস্তা গোবরের পরিবর্তে সামান্য একটু ঘিলুও কী নেই? ফরেনার ভাই! দেশের ইজ্জত বইলা তো এমনেই কিছু নাই। নেংটি পইরা আছে বিশ্বদরবারে। এইটাও খুলতে চাস?
২ ...
আইইউটির সময় শেষ। ফেয়ারওয়েল হয়ে গেছে। ক্লাস আছে আর দুই সপ্তাহ। আমার জীবনে ঘটা অন্যতম ফাটাফাটি জিনিস আইইউটিতে ভর্তি হওয়া। এতো আরামের লাইফ আর কোন ছাত্র পাবে কী না সন্দেহ। সেই আরামের লাইফ শেষ। দুঃখে নিজের বিছানাটা জাপটে শুয়ে আছি গত দুইমাস। নো ক্লাস, নাথিং, অনলি আরাম।
৩ ...
ব্লগে কিংবা সামনা সামনি আড্ডায় অনেকেই ফ্রেন্ডস এর পুরোটা দেখে ফেলে হাবভাব নিয়েছেন। ভেবেছিলাম হল ছাড়ার আগেই ফ্রেন্ডস শেষ করে তাদের কাতারে শামিল হয়ে যাব। সেই মিশন শেষ। তার সাথে শেষ ৩০ রক, ক্যালিফোর্নিকেশন, বিগ ব্যাংগ থিওরি, জোয়ি, দ্যাট সেভেন্টিজ শো (দেখতেছি এখনও)। সেকেন্ড ইয়ারে থাকতে সিরিয়াল দেখা শুরু করেছিলাম। হুদাই সিরিয়াস ভাবভঙ্গীর জিনিসপাতি যেমন, প্রিজন ব্রেক, হিরোজ, লস্ট, ৪৪০০, কাইলএক্সওয়াই দেখে সময় নষ্ট করছি। তারচেয়ে কমেডি সিরিয়াল জোস। সিটকম রকস!!
৪ ...
মোটামুটি ছোট থাকতেই বুঝে ফেলেছিলাম জগতে কোন কিছু বেশিদিন আমার ভালু লাগে না। প্রথম ভালো লাগার জিনিস যেটা অনেক অনেকদিন টিকে ছিল তা হলো, ওয়াকম্যানটা। ক্যাসেট পুরান হয়, ফেলে দেই, নতুন কিনি। কিন্তু ওয়াকম্যানের আবেদন কমে না।
আব্বুর কাছ থেকে অনেক পলিটিক্স করে করে একটা n-76 সেট বাগাইছিলাম। আমার এতো এতো প্রিয় সেট। যাত্রা পথে তার বিচিদুটা আমারে কতো কতো গান শুনিয়েছে, আমার ট্রাঞ্জিশনাল এসএমএস থেকে শুরু করে সম্পর্ক পরবর্তী প্রায় কয়েকহাজার এসএমএস। সব শেষ হয়ে গেলো, এক গান্ধা বৃষ্টি ফোঁটার জন্য। বৃষ্টির ফোঁটা সাক্স!!!
৫ ...
প্রথম দিকে তো প্রতি সপ্তাহেই সচলে একটা ঘ্যানর ঘ্যানর ব্লগ লিখতাম। আজকে ভাত খাইছি কিংবা আজকে ভাত খাই নাই, রুটি খাইছি টাইপ কথা বার্তা। তারপর ফ্রিকোয়েন্সি কমে গেলো। প্রতি মাসে একটা অনন্ত একটা ব্লগ লিখতাম। সেইদিনও গিয়াছে। শেষ ব্লগ লিখছি অনেকদিন আগে এইটা মনে ছিল। কিন্তু কতদিন সেটা দেখতে যেয়ে দেখি ২০০৯-০৬-১৬। ক্যামনে কী!! চার মাস!!
সচলের মানুষজন আমারে মিস করছেন কী করেন নাই, এইটা ব্যাপার না। আমি সচলের নীড়পাতাটারে মিস করছি। আজকে দিলাম একটা দাগ ফালায়ে। বি হ্যাপি এন্ড কিপ রকিং
মন্তব্য
বি হ্যাপি এন্ড কিপ রকিং ...
ফাস্ট হইসি
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
আমাদের কলেজের একটা ডিএনএ ফ্রেন্ড সোহেল। ইন্টারের পর সে মেরিনে চান্স পেল। বিরাট ভাবসাব। গার্লফ্রেন্ড সাথে একদিন ঝগড়া। কান পেতে শুনি ইংলিশে ঝারি দিতেছে। সো ইয়ু হ্যাপি বাই কিপিং ইয়ুর মোবাইল অফ। ওকে, নো প্রব্লেম। বি হ্যাপি এন্ড কিপ রকিং।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
নাহ তোর ব্লগ পইড়া মনে হইতাছে বুড়া হইয়া যাইতেছি!
ভালা কথা তোর কাছে দ্যাট সেভেন্টিস শো পুরা আছে? আমার কাছে ৩ সিসন আছে তাও পুরা না
---------------------------
আমার ফ্লিকার
---------------------
আমার ফ্লিকার
আমার কাছে আটটাই আছে। একটা ১০" পিৎজা খাওয়া। সব ডিভিডিতে লিখে পৌঁছায় দিয়ে আসবো।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
বি হ্যাপি এন্ড কিপ রকিং ...
আমি সেকেন্ড!
---------------------------------------------------
আয়েশ করে আলসেমীতে ২৩ বছর পার, ভাল্লাগেনা আর!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
নাহ!! আপনি ব্রোঞ্জ।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
--------
অনেকদিন পর তোমার লেখা পড়া হল সচলে। ভাল্লাগছে ব্লগরব্লগর। আশা করি নিয়মিত লেখবা।
তোমরাও তো পাশ করতেছ দেখতেছি। আমরাও ইউনিতে শ্যাস পরীক্ষা দিলাম। যদিও আমরা তোমাদের বছরখানেকের সিনিয়র
নেট নাই। নেটের সিমটাও দুই দিন ধরে খুঁজে পাচ্ছি না।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
ঢাকা আসলেই নষ্ট হয়ে গেছে। পরিত্যাগ করে অন্যত্র নেয়া দরকার।
হুম ... তবে দুষ্ট লোকগুলাকে কী করতে হবে কে জানে
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
জীবনের একটি স্মৃতিময় অধ্যায় শেষ হোল তাহলে। এবার পা ফেলো সামনের দিকে। নতুন জীবন আনন্দময় হোক! এবারে তাহলে কিছু লেখা পাবো আমরা আশা করি।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
আরে জাহিদ ভাই যে। আপনার গল্পগুলা পড়ছি, সাথে কথা কাটাকাটিও । মন্তব্য করা হয় নাই।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
রমজানের সুফল দেখি জাতি পাইতে শুরু করছে। সেদিন স্বপ্নাহত ছড়া লিখলো, আইজ আপ্নে উদয় হইলেন "ইচ্ছে ঘুড়ি" নিয়া... ক্যাম্নে কী!
অভিনন্দন মিস্টার আবীর!
বি হ্যাপি এন্ড কিপ রকিং
হো। স্বর্গ থিকা হাওয়া ধার কইরা আইনা সচলে মাইরা দিলুম।
অভিনন্দন আকতার ভাই!
বি হ্যাপি এন্ড কিপ রকিং
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
নিয়মিত ঘুড়ি উড়ান শুরু করেন মিয়া, নাইলে ক্যাম্নে কী ??
কিপ রকিং...
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
আইচ্ছা।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
জোশ লেখা।
আপনি তো পুরাই হারাই গেছেন।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
লেখা আরেকটু বড় করা যায় না?
১।
ঢাকা শহরের জ্যামে ক্লান্ত হয়ে এখন হেঁটে হেঁটে ক্লাসে যাই তাই জ্যাম আমাকে সহজে ছুতে পারে না
২।
আইইউটি তাইলে আর দেখা হল না, তোরা চলে আসবি। সমস্যা নাই, ঐটা আমাদের ব্যাচের অনেকের জন্য না দেখা একটা তীর্থস্থান হয়ে থাকবে
৩।
এখন পর্যন্ত কোন সিরিয়াল দেখা হল না, অনেকের ভাষায় গেঁয়োভূত
৪।
কয়েকদিন আগে আমিও আমার সব নাম্বার হারায়ে ফেলছি
৫।
তোর এই কম লেখালেখি নিয়ে চ্যাটে একবার অনেক কথা বলছি। এইবার আমার মত পাঠকের কথা চিন্তা করে সেইগুলা ভালু ছেলেদের মত পালন করার চেষ্টা করিস
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আমার লেখার মতো তোর মন্তব্যও তো দেখি একই জায়গায় ঘুরপাক খাচ্ছে। এক কতা আর কত কবি
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
আবীর যে, তোমার লেখা দেখে দিলডা গার্ডেন গার্ডেন হোয়ে গ্যালো।
ফুল ধরলে একটা সাদা গোলাপ পার্সেল কইরেন।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
'বাদলা দিনে মনে পড়ে ছেলেবেলার গান...' গানটা শুনতেছি গত এক ঘণ্টার বেশি সময় ধরে। কণার গাওয়াটা। একটানা। নিজের নিয়ম নিজেই ভেঙে। যদিও এই কথা এই পোস্টে কেন বললাম, জানি না
আমি জানি কিন্তু বলব না
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আবজাব লেখায় জাস্ট আবজাব কমেন্ট। জাঝা ।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
- কী জানি বলতে শুরু করবো ভাবছিলাম। কিন্তু বিডিআরের মন্তব্য পড়ে মনে হলো না বলাই ভালো।
যা কিছুই ঘটে, সব কিছুর পেছনেই একটা কারণ থাকে। কে জানে হয়তো এখনকার ঘটনাকে আরেকটু গভীরভাবে উপলব্ধি করার জন্যই বর্তমানের এই অঘটন!
তবে কোনো অবস্থাতেই ভেতরের কাদামাটিটুকুতে আঁচড় পড়তে না দেয়াই ভালো। নিজের স্বকীয়তা নষ্ট হয়ে যায় তাতে। কেবল ঐ অংশটুকুতেই তো আমরা আমাদের নিজেকে ধরে রাখি।
জীবন হালায় রকস্ গুরু।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
গুরু উপ্রে কী কইলেন কিচ্ছু বুঝিনাই। খালি একটা কথাই বুঝছি- জীবন হালায় আসলেই রক্করে।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
আমার ধারণা ঢাকাকে এখনো বাচানো সম্ভব তবে এর জন্য দরকার উদ্যোগ যাতে টাকার থেকে সিদ্ধান্ত নেবার ক্ষমতা ও দৃঢ়তা লাগবে লাগবে। সচলে নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনার রিয়াজ আছেন। একটা প্রকল্প হাতে নেয়া যায়, রিয়াজ আপনি একটি পোষ্টে পর্যায়ক্রমে কিছু প্রস্তাব দিন কিভাবে ধাপে ধাপে বৈজ্ঞানিক কিন্তু বাস্তবসম্মত ভাবে ঢাকাকে প্রাণ ফিরিয়ে দেয়া যায়। অর্থনৈতিক দিকটিও এখানে গুরুত্ত্বপূর্ণ। সেক্ষেত্রে আমরা মতামত দিয়ে পোষ্টটিকে আরো সমৃদ্ধ করতে পারি।
-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
চমৎকার একটা উদ্যোগ হবে সেইটা।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
শেষ দুই লাইন প্রসঙ্গে...
এইটা একটা ইন্টারেস্টিং ব্যাপার, এইবার বুঝলাম - আমার কিন্তু মনেই হয় নাই, আপনি সচলে লেখেন নাই...। কারণ, আপনাকে ফেসবুকে, সিসিবি-তে দেখেছি ঃ)
সিসিবিতে ডারুইন মামাকে নিয়ে লেখার পর একজন আমার সচলের প্রোফাইল চেক করে এসে বলছে এইখানে ক্যান এইসব লিখি না। কেনু কেনু কেনু?
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
তারমানে ফুটবল সীজন না থাকলে তুমি সচলে লিখ না?
আর্সেনালের খেলা কেমন বুঝতেছ এইবার? গেল তো হাইরা শেষ ম্যাচে। নেটে বইসা খেলা দেখে কোন মজা পাইনা
আহা, আই.ইউ.টি! আই.ইউ.টি ছেড়ে কোন ব্যাচ চলে যাচ্ছে শুনলে নিজেরি মন খারাপ হয়ে যায়। তোমরা ছিলা আমাদের সাথে শেষ কমন ব্যাচ যারা একসাথে ছাত্র হিসাবে ছিলাম আই.ইউ.টিতে ...
১ ...
ফুটবল সিজন শুরু। লেখাও শুরু।
২ ...
ট্রান্সফার উইন্ডোতে অনেক মিছিল- মিটিং করেও আর্সেন উইংগাররে সরাইতে পারলাম না। এখন আর কী করা। নিজেরে বুঝ দিসি, এই ভুয়া টিম নিয়া ব্যাটা যে প্রতিবার চারের মধ্যে রাখতে পারে এইটাই তো অনেক।
খেলা দেইখা মজা পাইছি প্রথম দুইটা। ম্যান ইউ এর সাথে তো আর হইলো না। আর্সেনালে এখন রুনি, দ্রগবা কিংবা টোরেস এর মতো একটা স্ট্রাইকার দরকার। যে মিস করে না। সেইটাই নাই। মিডফিল্ডারদের গোলে আর কতো দূর যাওয়া যায় বলেন?
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
হ, বি হ্যাপি এন্ড কিপ রকিং
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
ঢাকা কে কিভাবে বাঁচানো যায়?..ভয় লাগে খুব!
-------------------------------------------------------------
স্বপ্ন দিয়ে জীবন গড়া, কেড়ে নিলে যাব মারা!
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
হুম।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
০১
ঢাকা নিয়ে এখন কিছু বলতেও ইচ্ছা করে না, লেখা তো দূরস্থান। অনেক লম্বা একটা লেখার ড্রাফট এখনো সচলে পড়ে আছে। লিখতে আর ইচ্ছা করে না। কাজেই এই বিষয় থাক।
০২
ক্লাস শেষ হয়ে যাওয়া একটা বাজে অনুভূতি। আমার ব্যাচের তুলনায় আমরা প্রায় পৌনে এক বছর পর বের হয়েছি। তবু এখন মাঝে মধ্যে মনে হয়, আরো একটু দেরিতে বের হলেও মন্দ ছিলো না। দুঃখজনক হলেও সত্যি যে কথাটা, পাস করার পরই হঠাৎ মনে হয় (অন্তত আমার মনে হয়েছে), পৃথিবী খুব নিষ্ঠুর একটা জায়গা। হতাশ লাগে, বিরক্তও লাগে। অবশ্য সবার এমন লাগে মনে হয় না। অনেকেই দেখি বিয়ে শাদী করে বেশ আনন্দে আছে !
০৩
যাক ! এতোদিনে একজনকে পাওয়া গেলো ! আমি এইসব সিরিয়াল যে আসলে খুব বেশি দেখছি তা না, তবে যা দেখছি তার সবই সিটকম জাতীয়। ফ্রেন্ডস দিয়ে শুরু। এরপর দেখলাম ফিউচারামা। আমার এমনিতে সিম্পসনস জাতীয় কার্টুন কখনোই ভালো লাগতো না। কেমন যেন রাফ ইলাস্ট্রেশন মনে হতো। কিন্তু ফিউচারামা দেখার পর (যতোদূর জানি, ফিউচারামা আর সিম্পসনের কিছু আর্টিস্ট/লোকজন কমন), বুঝতে পারলাম কতো চমৎকার হিউমার হতে পারে। আর সবার শেষে দেখলাম স্ক্রাবস। এইটাও বেশ চমৎকার।
জীবনে প্রথম নন সিটকম সিরিজ দেখা শুরু করছি কয়েক দিন আগে, ক্যালিফর্নিকেশন। এইটা সিটকম না, কিন্তু বাদ বাকি প্রাকৃতিক দৃশ্যের আধিক্যে পুষিয়ে যায়।
০৪
মাস দুয়েক আগে সিরাজগঞ্জে বেড়াতে গেলাম। যমুনা নদীর তীরে হাঁটছিলাম, নৌকায় উঠে মাঝ নদীতে যাবো। তীর বরাবর হাঁটতে যেয়ে আচমকা এমন বৃষ্টি নামলো। কিছু বুঝে উঠার আগেই আমার শখের N 72 টা নষ্ট হয়ে গেলো। সেটের দুঃখতো আছেই, সেই সাথে কন্টাক্টস আর মেসেজের দুঃখ।
০৫
লেখাও ভালো, না লেখাও ভালো
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
এইসব আবজাব লেখায় এতো বড় মন্তব্য দিয়া তো লজ্জায় ফালায় দেন মিয়া।
যাই হোক, মন্তব্য দেওয়া ভালো, বড় মন্তব্য দেওয়া আরও ভালো
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
কে বলেছে ঢাকায় অনেক মানুষ ? আমি এতদিন ধরে খুঁজতেছি, একটাও জুতসই মাইয়া পাইলাম না আর তোমরা কও অনেক মানুষ । মানুষ গুলা কি সব মাটির তলে গুহায় বাস করে নাকি, দেখিনা কেন ?
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
খেক খেক খেক। এই মন্তব্যটা পইড়া গতকাল থেকে হাসতেই আছি।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
২০০৯-০৯-০১
২০০৯-০৬-১৬
________
(বিয়োগ ক'রে)
০০০০-০২-১৫
সুতরাং, বিরতি ছিল ২ মাস ১৫ দিন মাত্র (Ans.)
যাক, "বেটার লে'ট দ্যান নেভার"। ঢাকা যা-ই হোক (নিজেও তো ধরা কম খাই না), বেশ কিছুকাল (যাক, তবু চারমাস তো না) পরে সচলঘরের প্রবেশবারান্দায় আপনার ছাপ দেখে ভালো লাগলো।
আর শোনেন, সম্পর্কের উপ্রে জানি বৃষ্টির ফোঁটা না পড়ে, খুব খিয়াল কইরা!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
খাইছে। আমি তো ভাবছিলাম ১০ চলে এখন। ধুম করে ১০ থেকে ৬ বিয়োগ করে দিছি। যাই হোক, এক্সকিউজ দেখাই লাভ নাই, গণশিক্ষা কেন্দ্রে যাইয়া ভর্তি হই।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
তোমাদের আইইউটি'র তিনটার লেখার আমি কিন্তু বেশ বড় ভক্ত। যখন সচলে নতুন তখন কয়েকজন সব পুরনো লেখা পড়ে ফেলেছিলাম; সেই কয়েকজনের ভেতর তুমি আর পরিবর্তনশীল আছো।
ইউনি ছাড়া'টা যে কত দুঃখের টের পাবা আর ক'দিন পরে যখন কামলাগিরি খুঁজতে হবে তখন(তবে দোয়া করি যাতে টের পেতে না হয়)।
আমি সিরিয়াল দেখতে পারি না; ধৈর্য থাকে না। আমার ভরসা ঐ একটাই প্রিজন ব্রেক; একটাই দুইবার দেখছি পুরা ৪ সিজন।
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
দুইবার দেখছেন। ক্যাম্নে কী!! যাই হোক শেষে একটা মুভি আছে ঐটা বাদ দেন নাই তো আবার?
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
আমার লাস্ট ছিলো "মঙ্গল, ২০০৯-০৫-১২"
দাগ ভালো হইছে। পঞ্চতারকোত্তম।
_____
ঐ আই ইউ টি তে কবে বেড়াতে যাবো, দাওয়াত দাও।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
দাওয়াত আগেও দিসি। এইবারও দিলাম। এই উইকএন্ডে চলে আসেন। কিংবা আজকে আসেন।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
মিস করেছি, মিস করেছি, মিস করেছি
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
তাতাপু, লাভইয়ু, লাভইয়ু (সুর কইরা পইড়েন)
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
নতুন মন্তব্য করুন