[ডিস্ক্লেইমারঃ সমসাময়িক ধারা বজায় রেখে আমিও একটা ডিস্ক্লেইমার দিলাম ]
১ ...
এককালে আমার মাথায় লাগানো ছিল নমরুদ মিয়ার মাথাটা। ঐ ব্যাটার মাথার ভিতরে মশা ঢুকে কুটুশ কুটুশ কামড় দিতো, আমার তার থেকেও বড় যন্ত্রণা। মাইগ্রেন, সাইনাস সব একসাথে। ব্যাথায় দিন রাত অস্থির থাকতাম। দুনিয়ার সব কিছুতে এলার্জি। পারফিউম, ফুল শুঁকতে পারতাম না, ডিম, মাখন, পাউরুটি এমনি পরটাও খেতে পারতাম না। এইধরণের নানা গেঞ্জামে ক্যাডেট কলেজের প্রথম বছর কাটায়ে গেলাম সিএমএইচ। ডাক্তার সাব মাথা এক্সরে করালেন, তারপর বললেন, অপারেশন করতে হবে কিন্তু বয়স কম করা যাবে না। আমি হাজার খানেক ওষুধ আর এক্সরে প্লেটটা নিয়ে আবার কলেজে ফিরে আসলাম।
যাই হোক, পরের বছরও পর্যাপ্ত পরিমানে পেইন দিয়ে হঠাৎ করে একদিন সব বিদায় নিলো। আমি হাফ ছেড়ে বাঁচলাম। মাথা ব্যাথা হয় কিন্তু মাইগ্রেনের ব্যাথার কাছে ঐটা বাবু। দুইবছর দৌঁড়ায়ে দৌঁড়ায়ে কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার অভ্যেস হয়ে গিয়েছিল। আর সেই অভ্যেস বশেই মাথা ব্যাথা আমাকে ছেড়ে গেলেও আমি হাসপাতালে নিয়মিত ভর্তি হওয়া ছাড়লাম না। সামনে ড্রিল কম্পিটিশন, এক্সরে রিপোর্টটা নিয়ে সোজা হাসপাতালে, গ্রামান্তর দৌঁড় প্রতিযোগিতা- আমি হাসপাতাল। উছিলা একটা পাইলেই হলো।
ক্লাস নাইনে একবার হাসপাতাল বিশাল জমে উঠলো, প্রায় সব ক্লাসের নামকরা টেররিস্টরা তখন হাসপাতালে ভর্তি। উপরি হিসেবে হাসপাতালের পাশে ফলে ফলে ফলান্বিত আমড়া গাছ। আমিও ভর্তি হয়ে গেলাম। গিয়ে দেখি বড় ভাইয়া অলরেডি প্রস্তুত। ব্যাগ ভর্তি ইটের টুকরা জড়ো করা হয়েছে। ঢিলায়ে আমড়ার নাকের পানি, চোখের পানি এক করে ফেলা হবে। রাত আসলো। পুরা হাসপাতাল নেট দিয়ে ঘেরাও করা, এক জায়গায় নেট খুলে ফেলে আমরা বের হলাম। ঢিলা ঢিলি শুরু হলো, মাঝে মাঝে দুই একটা আমড়া পড়ে। বোঝা গেলো লস প্রজেক্ট। ফিরবো এমন সময় ব্যাটা গার্ড দেখে ফেললো। আমরা এক দৌঁড়ে ভেতরে।
গার্ড বাবাজি বদের হাড়ি। হাসপাতালে চলে আসলেন। এসেই উদ্ধার করলেন, ইট ভর্তি সেই থলে। তারপর সুন্দর মতো চলেও গেলেন। পরেরদিন সকালে প্রিন্সিপালের কাছে আমাদের নামে এটেমড টু মার্ডার কেস। আমরা নাকি গার্ডকে উদ্দেশ্য করে ইটা মারছি। কোথায় ইচ্ছে ছিল ইটটি মেরে আমড়ার নাকের পানি, চোখের পানি এক করবো উলটা পাটকেল খেয়ে আমাদের অবস্থা খ্রাপ। এই হাউস মাস্টার ডাকে, এই এডজুটেন্ট ডাকে এই ডাকে প্রিন্সিপাল। "দুনিয়াজুরা পচুর গিয়ানজাম" কারে কয় হাড়ে হাড়ে টের পাইছিলাম সেবার।
এই বিশাল ঘটনা ক্যান বললাম। বললাম, কারণ সেমিস্টার ফাইনাল চলতেছে। যেহেতু আমি অনেক আঁতেল ছাত্র, নিয়ম করে একটা ক্লাসও করিনা, এক বিন্দুও পড়ালেখাও করিনা তাই পরীক্ষার আগের রাতে সিলেবাসের শেষ দেখতে দেখতে ভোর পাঁচটা, সাড়ে পাঁচটা বেজে যায়। তারপর আর ঘুমাসেনা। শুয়ে শুয়ে অতীত চিবাই। কিংবা ব্যান্ড অব ব্রাদারস দেখতে দেখতে হঠাৎ করে ঘুমাই পড়ি। তারপর, ঘুমের মধ্যে "ইনকামিং", "ইনকামিং" আর্তচিৎকার শুনি।
২ ...
ইন্টারের পর কেউ আর্মির জন্য প্রস্তুতি নিলো, কেউ বুয়েট। আর আমি আর্মিতে যাবোনা ঠিক করে বুয়েট কোচিং ছেড়ে দিলাম । ভাগ্য ভালো থাকায় আইইউটিতে জায়গা হলো। প্রথম যেদিন হলে আসি কলেজের এক বড় ভাইয়ের সাথে দেখা। উনি ফাইজলামি করে জিজ্ঞেস করে, মিয়া এইখানে ক্যান, আর কোথাও চান্স পাও নাই? পেছন ফিরে তাকালে মনে হয় বহুদিন আগের কথা সেটা। এর মাঝে আমার বিছানা বাম পাশের দেওয়াল ছেড়ে, ডান পাশের দেওয়াল ছেড়ে এখন মাঝখানে আশ্রয় নিয়েছে।
খ্যাত আছি ভালোই। সিগ্রেট যেখানে খাই সেখানেই ফালাই। ফার্স্ট ইয়ারে একবার রুমে আলো- টালো নিভিয়ে মুভি দেখতে দেখতে অজানা এক দিকে সিগ্রেট ছুড়ে মারলাম। আধাঘন্টা পর দেখি রুম জুড়ে ধোঁয়ার গন্ধ। লাইট জ্বালায়ে দেখা গেলো, মহিবের তোষকের এক কোনা পুড়ে ছাই। সেই তোষক এখনও আছে, আমরা সেই তোষকে বসে বসে সকালে প্রথম আলো পড়ি, সেখানে চাকরি বাকরির বিজ্ঞাপন খুঁজে বেড়াই। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিঃ ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, আঝিম গ্রুপ ব্লা ব্লা ব্লা।
৩ ...
আমি এখনও বাবু আছি, দাড়ি গোঁফই গজায় নাই। আমারেও চাকরি করতে হবে? খেল্মু না।
মন্তব্য
এখনে থেকে সবার সব লেখাতেই ডিসক্লেইমার দিতে হবে, বিগ ব্রাদার ইজ ওয়াচিং ফ্রম আসমান।
মানে আমি হইলাম গিয়া আমি
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
ডিসক্লেইমারের ব্যাপারটায় মজা পাইলাম
১।
আমি কোন মার্ডার কেসের আসামী হই নাই কখনো
২।
ক্লাসটাস করি না অনেকদিন, আড্ডায় যায় প্রায় সারাদিন। আশা করি আগামী দুই বছরই এমনে এমনে যাবে, পত্রিকার পাতায় চোখ রাখা লাগবে না
৩।
চাকরী বাকরী করতে ইচ্ছে না করলে এদিকে আইসা আড্ডা দিয়া যাইস
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
অবশ্যই আড্ডা মার্তে আসবো। মজার ব্যাপার হলো, ডিইউতে ভর্তি হবার একটা প্ল্যানও মাথায় আছে।
তোরও পরীক্ষা চলতেছে নাকি? দেখা দেওনা, কথা কও না, রইলা কোন দূরে, ও বন্ধুরে
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
বরাবরের মতই জোস লেখা।
তবে একটা বিষণ্ণতার সুর যেন বাজছে কোথাও।
হায়রে স্মৃতি...
ইচ্ছে ঘুড়ি বেশি বেশি উড়াও। চাকরি যে কী পেইন। চেষ্টা করো যেন জীবনে এইটা না করা লাগে। চাকরি করতে ভালো লাগবে না।
একমাত্র বিয়ে টিয়ে করার প্লান থাকলে চাকরী করা মানায়। নাইলে সেই সকাল থেকে রাত পর্যন্ত অফিস করে বাসায় এসে ভাত রানতে কেমুন যে লাগে।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
ম্যাগি নুডুলস রানবেন। দুই মিনিটেই ঝটপট
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
ঐ টা তোগো মতন পিচ্চিদের খাবার ...
আমাদের চাই মসলাযুক্ত ...
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
ম্যাগী নুডলস এর সাথে তো মশলা থাকে !!
** না !
দেখবো নাকি? @ স্পর্শ ভাই
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
-দুস্ত কি ডিসক্লেইমার দেওয়া শুরু করলি
-আমরা পুলাপাইনতো এখন হা হুতাশ করি লেভেল ৪ এ উইঠা গেছি! তোগো অবস্থাতো আমাগো চাইতে কাহিল!
-লেখা বরাবরের মতো জুশ
---------------------
আমার ফ্লিকার
খুপকাহিলদোস্ত
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
এমন লেখা পড়তে ভারি মজা!!
দারুন !!
আপনি নতুন তাই মনে করিয়ে দেই। সচলে লেখা পড়ে মজা পেলে টাকা দিতে হয়। এখন বলেন, কোথায় এসে কালেক্ট করবো
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
বংশীবাদক রাহিন হায়দার এর কাছে চাও !!
আমারে বুকা পাইসো?
ঘটনা কী? ...
বুঝলা রায়হান, শিক্ষক হওয়ার কুফল। একটু নড়েচড়ে বসছিলাম; এখন দেখি আমার ছাত্র 044408 এর ...
ক্যাম্নে কী?
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
আরে বলেন কী!! আমি তো রাহিন ভাইয়ের সাথে আপনাকে একবার দেখেছি। টাকাটা কবে দিবেন সেটা তো বললেন না, রাহিন ভাইতো আফ্রিকা @ তারানা আপু
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
রাহিন ভাই আফ্রিকায় " জিঙ্গা লা লা হুক হুক " এর সাথে মৌজ মাস্তি তে আসে!
তো টাকাটা এখন স্যার এর থেকে নিয়ে নাও !
কবে দেখসিলা আমাকে রাহিন এর সাথে ?
আরে স্যার!! ব্যাপার না !! কুন ছিন্তা লিয়েন না!
নড়ে চড়ে বসা ব্লাড সার্কুলেশন এর জন্য অতীব গুরুতেপুন্ন!! :D
হুম, স্যার হবার অনেক ঝালা। তাই আমি স্যার হইনাই
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
স্লামালিকুম স্যার! কেমন আছেন? roll number টাও মনে রাখসেন দেখে খুব ভালো লাগলো।
লিংকন (রায়হান), একদিন তোর অনুপস্থিতিতে তোর বিছানায় ঘুম দিসিলাম। সকালে তোর সাথে CDS এ দেখা হইল, তোরে বলাতে তুই তখনো বলসিলি, 'টাকা দেন'। ভাল্লাগসে লেখা। আর তারানা রে আপু বলার দরকার নাই। তোদের hsc batch এক।
তারানা, ঘুমা।
রাহিন
আরে আরে!! এতো এতো মানুষকে এইখানে পেয়ে তো সিরাম আনন্দ লাগছে
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
সচল দেখি অল রেড এ ভইরা যাইতেসে দিন দিন
---------------------------------
তবে যে ভারি ল্যাজ উঁচিয়ে পুটুস্ পাটুস্ চাও?!
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
...এইটাই হইলো পুরা লেখার সারমর্ম- লাইক্স দিস !!!
আর আন্ডারগ্রাউন্ড ফুটবলের প্রস্তাব দিসিলাম আপনের ফুটবল নিয়া ইচ্ছাঘুড়িটাতে... জবাব কো ?? ডরাইলেন নাকী ??
---------------------------------------------------------------------------
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক
জবাব দিসিলাম, কইষা গালি দেওয়ার আগে একবার ঢুঁ দিয়া দেখলাম, তোর পরের মন্তব্যটা খেয়াল করি নাই। খেলুম তয় পরীক্ষা শেষ হোক। মেইলাবো নে। আর, আই এম স্যাম দেখা শুরু করছি। শেষ হইলে রিভিউতে যাইয়া নিজের সুচিন্তিত মতামত জাহির করবো
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
এই লাইনটা কোট করছেন দেখে অতি আনন্দিত হইলাম
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
আমি আর আমার বন্ধু অমিতাভ জায়গায় জায়গায় এই "ইনকামিং!!" ব্যাপক বাবহার করি, তোমার কাহিনীতে মজা পাইলাম
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
আমারেও সাইনাসের বাচ্চা বহুত পেইন দিসে। কিন্তু সিডনি আসার পর ক্যামনে ক্যামনে জানি ভাল হয়ে গেছে। আর ওষুধ খাইতে হয়নাই। একটা প্রশ্ন মনে আসল... আইইউটির সব পুলাপাইন-ই কি সিগারেট খায় নাকি ?
--------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------
- না, অরা গাঞ্জা খায়। তবে মাঝে মাঝে টেস্ট বদলাইতে সিগারেটে দুয়েকটা টানটোন দেয়।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
গুরু আপনের পুরা নাম কন। মানহানির মামলা করুম
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
১।
আমার তাইলে চাকরী করা ছাড়া গতি নাই
২।অনেক পরিচিত মানুষ দেখে মনটা ভরে গেলো
৩।@রেজওয়ান স্যার...আপনার জন্য নতুন লাইন খোঁজ করতাছি..অনু্মতির অপেক্ষায় না থেকেই
৪।
সবাই খায় না...আমাদের মতো কতিপয় নষ্ট ছেলেরা খায়
৫।রায়হান...লেখাটা অনেক মজার হইছে
ভন্ড_মানব
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
ভন্ড, বিবাহের জন্য শুভকামান
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
লেখা অতীব জ্যুস হইয়াছে। হয়রান আবীরের লেখা বরাবরই উপাদেয় হয়!
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
জোশিল্লা লাগলোরে ভায়া। চাকরি করাটা যে কি ভয়াবহ পেইন, আহ। সবাইকেই কম-বেশী এই জঘন্য পেইন খাইতে হয়।
------------------------------------------------------------------------
সকলই চলিয়া যায়,
সকলের যেতে হয় বলে।
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
আমিও ভাই আপনার দলেই
চাকরি নাই
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
মনখ্রাপ কইরেন না, এইটা শুনেন। http://www.youtube.com/watch?v=fTGUi-8Km5g
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
চাকরি করতে ক্যাডায় কইছে তুমারে?? ব্যবসা করো, ব্যবসা।
লেখা চ্রম হইছে (বরাবরের মতো)
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
যান, আপনার কথাই সই। ব্যবসাই করুম। এখন ট্যাকা দেন ট্যাকা
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
ভাল লাগলো।
স্পর্শ, একমাত্র বিয়ে টিয়ে করার প্লান থাকলে চাকরী করা মানায়।...... চাকরী কিন্তু ইচ্ছা করলেই ছাড়া যায়, বদলানো যায়...। কিন্তু বিয়ের পর খেল্মু নাবলা কঠিন, খুউব খিয়াল কইরা।
কীর্তিনাশা, চাকরি করতে ক্যাডায় কইছে তুমারে?? ব্যবসা করো, ব্যবসা... নদীর এপার বলে ... ... ... সর্ব সুখ আমার বিশ্বাস।
ধন্যবাদ নৈষাদ
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
চাক্রী বড় খারাপ জিনিশ। খাড়াও এইবার দেশে আইশা আমি আর রেশনুভা ভাই যাইতেসি লাল দালানে...
এ কোন লাল? ...
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
হয়রানাবির, চ্রম হইসে ভাইয়া, কি বই চাও বলো! [টাকা দিমুনা বই দিমু, আমি বুকা!]
চাক্রিবাকরি করলেও করতারি, তয় বিয়া করতান্ন! বেবসা করারো পেলান আছে! ভাইবা দেখি।
-----------------------------------------------
আয়েশ করে আলসেমীতে ২৩ বছর পার, ভাল্লাগেনা আর!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
চলেন বেবসাই করি।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
দুনিয়া নিষ্ঠুর, এইটাই কইতে পারি
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
৩ দিনে দুনিয়া নিষ্ঠুর লাগতাছে বেচারা
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
সবজু ভাইয়ের জন্য একটা শয়তানী হাসি ছাড়া আর কিছুই দেওয়ার নাই
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
স্পর্শ উদ্ধৃতি
নাইলে সেই সকাল থেকে রাত পর্যন্ত অফিস করে বাসায় এসে ভাত রানতে কেমুন যে লাগে।
আমার মনের কথাটা কইছেন আন্নে........
@রায়হান ভাই, নুডুলস কি আর সবসময় চলে.............
দেশে থাকতে নুডুলস ভালই লাগত...আর এখন চাকরীসূএ ধরে থাইলেন্ডে তিন বছর, সকাল-দুপুর - বিকাল নুডুলস দেখতে দেখতে আর খাইতে ইচ্ছা করেনা।
নুডুলস খাইতে ভাল্লাগেনা? তাইলে পানি খান, পানি
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
লেখা পড়ে মজা পেলাম, ভাইয়া। চাকরি করার দরকার কি? কোটিপতি মেয়ে বিয়ে করেন। রাজার হালে দিন কাটান। হিহিহি
শ্টকে থাকলে আমারেও একটা দিয়েন গো ভাইডি
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
@ নাতাশা আপা, উপদেশ মাথা পেতে নিলাম। মিলাকে বিবাহ করতে হবে, গানটান গেয়ে সে তো এখন বিশাল বড়লোক।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
মিলার গানের মতো বলি, তোমার ব্লগর ব্লগর টা জোশ
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
আপনার দোপাট্টাও
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
আমারেও চাকরি করতে হবে? খেল্মু না...
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
তোকে বিবাহ করতে হবে। তুই ক, আমারেও বিবাহ কর্তে হবে, খেম্লুনা
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
না খেল্লে টাকা আইবো না। ঘরে বউ আইব না। তাড়াতাড়ি খেলা শুরু করেন।
ধন্যবাদ।
দলছুট।
খেলারাম খেলে যা
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
চাকরির কি দরকার? গৃহক হয়ে যান!
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
বলছেন দিদি? দেখি কী করা যায়
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
ঘুড়ি যা উড়ানোর এখনই উড়ায়া নে।
ডিইউতে কিসে ভর্তি হবার প্ল্যান করতেসিস? এম বি এ?
---------------------------------
তবে যে ভারি ল্যাজ উঁচিয়ে পুটুস্ পাটুস্ চাও?!
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
নাহ। বায়োমেডিক্যাল। চেষ্টাবো, হবেনা ৯৯ ভাগ সিউর।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
আচ্ছা। বাকি একভাগের জন্য শুভ কামনা
---------------------------------
তবে যে ভারি ল্যাজ উঁচিয়ে পুটুস্ পাটুস্ চাও?!
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
১ ...
ইনকামিং ইনকামিংটা বুঝি নাই :-|
২ ...
শেষ সেমিস্টারের শেষে চাকরি খোঁজার টাইমটা মজার ছিল [আমি বেকার থাকি নাই একদিনও এইজন্য হয়তো মজা লাগতেসে, যারা সাড়ে চার মাস বেকার ছিল তারা এইটা শুনলে আমারে কোপাবে শিওর] ... আমি, আফগানী তানভীর হাসান [পনের নাম্বার কমেন্টবাজ] এবং আরো কিছু মানুষজন ব্যাপক উৎসাহে প্ল্যান প্রোগ্রাম করতাম কথায় ওপেনিং আছে আর কোথায় এপ্লাই করলে ভালো হবে ... কোন ফন্টে সিভি লেখা উচিৎ, সস্তায় পাস্পোর্ট সাইজ ফটো কোথা থেকে প্রিন্ট করান যায়, টেলিকমের চোথা কোন বড় ভাইয়ের কাছে পাওয়া যাবে এইসব নিয়া ব্যাপক গবেষণা হইতো ...
সামনে আবার চাকরি বাকরির ফাইট আছে মনে হয় ... একলা একলা কেমনে দিব ভাবতেই ভয় লাগতেসে
৩ ...
সেফটি রেজার নিয়া নিয়ম করে দুই বেলা গাল কামাও, কাজ হইতে পারে
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
জানতে হলে ব্যান্ড অব ব্রাদার্স দেখতে হবে। তবে আমার ইনকামিং আর খেকশিয়াল ভাইয়ের ইনকামিং ভিন্নার্থ বহন করে।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
রায়হান - লেখা খুব ভাল্লাগ্লো, কিন্তু 'ইনকামিং ইনকামিং' এর মানে না বললে পয়েন্ট কেটে নিবো!!
জানার কোন শর্টকার্ট রাস্তা নাই :-B জানতে হলে ব্যান্ড অফ ব্রাদার্স দেখতে হবে।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
মনের মুকুরে মনে করায়া দিল যে, আবু সোফিও এককালে বোলগ দিয়া ইন্টারনেট চালাইত
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
নতুন মন্তব্য করুন