মনের মধ্যে আসলে অনেক চিন্তা ভাবনা থাকে। এইগুলো যে চিন্তা ভাবনা তা হঠাৎ করে কেউ ঘুটা না দিলে বোঝাই যায়না। আজকে মূলোদার ব্লগে হিমু ভাইয়ের চেহারা গেস সংক্রান্ত মন্তব্য দেখে তেমন একটা ঘুটা খেলাম। আমিও অপরিচিত কারও ব্লগ পড়ার সময় একটা অবয়ব কল্পনা করে নেই। কল্পনাশক্তি খ্রুপখ্রাপ, বেশিরভাগ সময়ই ধারে কাছ দিয়েও যায়না।
মূলোদার প্রথম লেখা পড়ে তাকে কলকাতার ধূতি পরা বাবু বলে ভেবে নিয়েছিলাম। তারপর আরও কয়েকটি লেখা পড়ার পর বুঝলাম, নাহ! উনি বাবু হতেই পারেননা। তখন থেকে লেখা পড়ার সময় ভেবে নেই, মূলোদা দেখতে ঠিক চন্দ্রবিন্দুর ভোকাল অনিন্দ্যের মতো। অতঃপর খোমাখাতায় কয়েকদিন আগে উনার ছবি দেখে পুরাই টাশকি। ঠিক আমার জোশিলা ছোট চাচার মতো দেখতে। তবুও আমার অনিন্দ্য মার্কা ভাবনাই ভালো ছিল।
আমরা যখন ব্লগে নতুন আসলাম তখন দ্রোহী মেম্বরের অবতার ছিল নায়ক রিয়াজের নায়িকার বুকে মাথা ঠেকায় দাঁড়িয়ে থাকার দৃশ্য। লেখা পড়লেও ঠিক বোঝা যেত, বুকে মাথা ঠেকায়াই কারও পক্ষে এমন লেখা সম্ভব। কিন্তু এখন আমি খোমাখাতার মাধ্যমে জানি, উনি আসলে রিয়াজ নন, বাংলায় হিট নায়ক আলেকবো (সৌজন্য সিমন ভাই)।
অতন্দ্র প্রহরী ওরফে বিডু ভাইয়ের অতিথি হিসেবে প্রথম যেই লেখাটা পড়ছি সেটা ছিল একটা গল্প। গল্পের নায়ক রাতে অফিস থেকে বাসায় আসে। বাসায় কারেন্ট নাই, খুব গ্রম। লেখার শেষে উনার ইমেইল ঠিকানায় শাহরিয়ার নামটা লেখা ছিল। আমাদের আইইউটিতে শাহরিয়ার নামে এক স্যার আছে, বিশাল লম্বা। এরপর থেকেই আমি ভাবতাম বিডু ভাই হইলো এমন একজন যিনি ছয়ফুট লম্বা এবং অলটাইম গ্রমে ঘর্মাক্ত। যদিও দেখা হবার পরে বুঝলাম উনি আমাদের পাশের পাশের পাশের পাশের রুমের ছোট খাটো রনি ভাই।
চশমাওয়ালী কে ভাবি উনি একজন বুরখা পরা মেয়ে। চোখ চাকমাদের মতো।
সংসারে একজন সন্ন্যাসীর সবসময় আরাম আয়েশ করা, জীবনে কোন কষ্ট না থাকা, কাম না থাকা, সারাদিন সুরা খাওয়ার গল্প শুনে আমি উনারে কল্পনা করি অলটাইম বিছানায় শুয়ে শুয়ে ভদকা গেলা একজন ভেবে। যার পাশে সর্বক্ষণ একটা ল্যাপটপ, ঘর ভর্তি মেয়ে, চুলার উপরে ভদকা জ্বাল দেওয়ার বড় একটা পাতিল। উনার খোমা এখনও দেখিনাই, তাই এই ধারণা আজ অবদি বলবৎ আছে।
বাংলা উইকিতে একজন আছেন। জেহিন অর্ণব। সেইরকম ক্যারেক্টার। প্রচন্ড এরোগেন্ট ওনাকে এখনও ভাবি লম্বা, প্রীতিজিন্তার মতো চশমা পরা, ফর্সা।
শিমুল ভাই দেখতে যেমন, তেমন ভাবি নাই। উনাকে ভেবেছি আমাদের চেয়ে সামান্য সিনিয়র, শ্যাম বর্ণ, চিকন।
মুখফোড়ের লেখা পড়লে ভাবি সুমন চৌধুরীর লেখা পড়তেছি।
হিমু ভাইয়ের প্রথম লেখা পড়ছি শিঙ্গালো ছড়া। একে নাম হিমু তারউপ্রে এই খাইস্টা ছড়া পড়ে আমি ধরে নিছি চুল উশকো খুশকো, সবসময় ময়লা জামা কাপড় পরা, আলাভোলা একজন। দুইদিন পরে একমন্তব্যে আমারে ঝারি দেবার পরে উনারে বহুদিন চিন্তা করছি শাবল হিসেবে। পাইলেই খোঁচা দিবো। পরে উনার খোমা দেইখা একটা সিরাম হাসি দিসি। কালো কোব্রা!!
আরও আগানো যায়। তবে তাতে সত্যের সাথে মিথ্যা মিশ্রিত হবার সম্ভাবনা বাড়তে থাকবে। তাই আপাতত ক্ষ্যামা!
মন্তব্য
শাহেনশাহ সিমনরে আমি ফাডায়ালামু আমার নামে অপপ্রচার করার কারণে। ☻
তবে তার কথা অর্ধেক সত্য।
আমি সামনাসামনি দেখতে হলিউডের নায়ক টম ক্রুজের মত আর পাশ থেকে দেখলে আমাকে বাংলার নায়ক আলেকজান্ডার বো বলেই মনে হয়। ☺
আপনে জসিম
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
আলেকজান্ডার বো এর একটা ফটু দ্যান
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
রায়হান আবীরকে আমি ভেবেছিলাম ব্যাটা বুঝি কাজী নজরুল ইসলামের মতো বিদ্রোহী টাইপের পোলা, যে ইউনিভার্সিটিতে বামদলের রাজনীতি করে। বাস্তবে দেখে মনে হয়েছে বেশ শান্তশিষ্ট, নম্র-ভদ্র পোলা। সারাক্ষণ হাসি মুখে ঝুলিয়ে রাখে!
........................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
আপনার জন্য আরেকটা মিস্টি হাসি
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
জটিল লিখসেন ভাই। তয় displayতে ঝোলানো ছবি বেশ ভাল রকমের প্রভাবিত করে মানুষরে। দেখসেন, পতাকা দেখে আপনারে বাম দিকে ফালায় দিসে! আমি ও যেমন আপনারে কোনদিন ই জুসেপস্ (শ্রদ্ধেয় জহরলাল স্যার স্মরণে) বা কেডু ভাবিনাই
ডাহা মিথ্যা... হয়রান ভাই দেখতে ফ্রান্সের স্ট্রাইকার লুইস সাহার মতন- দেখলেই মনে হয় এইমাত্র আরো একটা গোল মিস কর্লো...
-------------------------------------------------------------
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক
হে হে হে কলেজে আমার টিজ নাম ছিল "কাবা"
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
আমারে চাচা বানায়া দিলেন?
সালাম, পাঠু চাচা! শরীর এখন কেমন ? অষুধগুলো ঠিকঠাকমতো খাইয়েন।
......................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
চাচা হয়া খুশী থাকেন রে ভাই। কয়দিন আগে অন্য একটা পোস্টে কিছুসংখ্যক বিচ্ছু পোলাপাইন আমারে আর ষষ্ঠ পাণ্ডবরে নানাও বানায়া ফালাইসিলো। এগিলিরে মোটেও বিশ্বাস নাই।
কী করবো বলেন ? পাণ্ডবদা যখন বলে '৯২ ব্যাচের "পোলাপান" তখন গ্র্যান্ড গোত্রে না ফেলে উপায় আছে ?
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
মূলোদা, আমার ছোট চাচার বয়স কম। জোশিলা। আপনার ছবি দেখে তাই মনে হচ্ছিল। তবে আপনার যখন চাচা হবার এতো সখ, যান এখন থেকে তবে আপনি মূলোচাচা।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
শিমুলকে প্রথমে ভেবেছিলাম সৌরভের মতো দেখতে। সৌরভ মানে ব্লগের সৌরভ। মজার ব্যাপার হলো আমি সৌরভকে কখনোই দেখিনি। সৌরভকে যেমন মনে হয়েছিল: মাঝারি গড়নের মানুষ, চুলগুলো পরিপাটি করে আঁচড়ানো, চারকোণা মুখমন্ডল, ক্রিকেট খেলে, ডানহাতি মিডিয়াম পেইস করে।
হা হা ..
রায়হান আবীরকে মনে হয় ব্যাকব্রাশ করে, চিকনা পাতলা ছোট-আকারের মানুষ। হাতে একটা ঘুড়ি ধরায়ে দিলে মানাবে বেশ।
পরিবর্তনশীলকে মনে হয় গোলগাল মুখের একটা ছেলে।
বিপ্রকে মনে হয়েছিল একটু বড়সড় খাড়াখাড়া চুলের ছেলে। বাস্তবে চুল ওরকম হলেও ওর মধ্যে যে এত ছোটভাইয়া-ভাইয়া ভাব আছে সেটা ধারণা করতে পারিনি।
পাঠক, হিমু, মামু, অরূপ এদের ছবি দেখেছি-- ফলে দেখতে কেমন ছিল তা বুঝতে পারিনি।
সুজনচৌ-কে মনে হয় ওনার প্রোফাইলের ছবির মত
পরিবর্তনশীলের অবস্থাটা খালি দেখেন
http://photos-e.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-snc1/hs202.snc1/6932_144861268269_672628269_2550720_4720476_n.jpg
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
কোনটা একদম বাম পাশের দেওয়ালের গায়ে দাঁড়ানো ছেলেটা?
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
বাম পাশে সাদা শার্ট। ছবি দেইখাও যদি বুঝতে না পারেন কোনটা কে, তাইলে চল্পে?
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
আমার ধারণা কাছাকাছি গেছে।
...............................
নিসর্গ
- এই ব্যাটা পুরাই আমার দলের লুক। গিট্টু মাইরা লুঙ্গি পরায়া দেন, দেখপেন কিরম ইশমাট হয়া যায়!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হাহা। শিমুল আর সৌরভ ভায়রাভাই, তাই তারা একরকম দেখতে।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
খোমা ভাবনা পইড়া মজা পাইছি। এইরকম খোমা প্রেডিকশন এবং প্রেডিকশন না মেলার যন্ত্রণায় ছুট বেলায় মেলা বিদ্ধ হইছি। এহনো হই।
মহসীন রেজা
বিডি চ্যাট?
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
রায়হান আবীরকে আমি ভেবেছিলাম টুকটুকে ফর্সা নরম-সরম একটা ছেলে, যাকে দেখলেই মনে হবে একটা চুমা দেই। :*
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আপনি আর বিডু ভাই বেশি বাড়ছেন। বেশি তেড়িবেড়ি চলতে থাকলে দুইজন্রে ভ্যাটিক্যান কিংবা নেদারল্যান্ড পাঠায় দিবো কইলাম।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
ঐ লেখাটা এতো ছোটো করলা কেন? আরো কতো কতো লোকের কথা বাকি থাকলো...
সন্ন্যাসীকে আমি ভাবি সুদর্শন ২৭-৩০ এর মধ্যে বয়স।
প্রকৃতি প্রেমিক কে ভাবি দ্বিজেন শর্মার মতো।
দ্রোহী কে জসীমের মতো।
ধূগো কে চিকন চাকান ফর্সা একটা ছেলে।
চশমাওয়ালিকে ভাবি সে ক্লাস এইট বা নাইনে পড়ে।
দাড়াও লিস্ট আপডেড করতে হবে। একটু দম নিয়ে নেই।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আমি ?? আমি ?? আমার কথা বললেন না ?? ... আমি যে প্রায় শাকিব খানের মত সোন্দর ...
-------------------------------------------------------------
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক
তুই একটা বান্দর! তুই আমারে লুই সাহা কইছস! শয়তান, আজ তোর একদিন কী আমার একদিন, তোকে আজ দেখে নিবোই নিবো।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
মিয়া শোকর করেন যে ওবাফেমি মার্টিনস অথবা মাইকেল এসিয়েন কই নাই
আমারে তো নিন্দুকেরা সলোমন ধলু কইয়া ডাকে ...
-------------------------------------------------------------
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক
আপনার ছবি দেখে মনে হয় কোন দৌড় প্রতিযোগিতা শেষে হাস্যজ্জ্বল একজন।
'রায়হান আবীরকে আমি ভেবেছিলাম টুকটুকে ফর্সা নরম-সরম একটা ছেলে, যাকে দেখলেই মনে হবে একটা চুমা দেই। '--- স্পর্শ ক্যাডেট ছিল তাই না?
রায়হান আবীর, সামলে চলো বাবা। এই লেখা পড়ে অনেকেই হামলে পড়বে,স্পর্শ তাদের ছাই চাপা আগুন চাগিয়ে দিয়ে গেলো।
স্পর্শ , তোমার 'ইয়ে 'পড়ার ভিডিও এবং সাথে ধারা বর্ণনা দেখছিলাম ফেইসবুকে। তখুনি বুঝছি, ছেলে কোনো দিন না কোনোদিন আমাদের মুখ উজ্জ্বল করবে। কিপিটাপ।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
আমি ক্যাডেট ছিলাম। উনি না। ক্যাডেটদের নামে এমন অপবাদ দেওয়ায় তেব্ব পতিবাদ, আইপি সহ ভ্যান দাবী!
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
মিস্টেক হয়ে গেছে। তোমার নাম দেখেই মনে হইছে তুমি সেইন্ট জোসেফ। আসলে আমার ব্যাচে একজন জোসেফাইট ছিলো রায়হান আলী বশীর। সোরি।;)
কিন্তু, সাবধানে থাইকো!! স্পর্শর এই বক্তব্য তোমার ভাত মারবে নারী জাতির কাছে!!!
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
বর্ষাপা, স্পর্শ ভাইয়ের অবস্থা খ্রাপ, সাথে শাহরিয়ার মামুন নামে ভদ্রলোকেরও। তাদের দুইজনরে অতি দ্রুত হেদায়াতের পথে আনেন।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
আল্লা গোও ও ও...। না না না!! আমি ক্যাডেট ছিলাম না। তবে রায়হান আবীর ১০০% কিউট।
হায় হায়! দেখে ফেলছেন।
পাহাড়ি ঝর্ণা আর প্রপাতে নামলেই আমার এই হয়। মাথা আউলায় যায়।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আফা মন্তব্যে পেলাচ
পোলাপাইন আইজকাইল যা শুরু করছে ! ভাগ্যিস খোমা টাঙ্গাইয়া রাখছি !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
পাঠুদাকে আমারও প্রথমে মনে হয়েছিল কলকাতার বাবু।
ধুতি পরা, চশমা আঁটা, তেল চকচকে চুলে সিঁথি কাটা আঁতেল টাইপ (নাহলে এত বাংলা জানবেন কেমন করে)।
আমি অবশ্য এখনো ঠিক জানি না উনি কেমন দেখতে তবে এবার অন্যদের বর্ননা শুনে মনে হচ্ছে উনি বেশ ইয়ো টাইপ (সিনেমার মত করে চিন্তা করলে পাঠুদা স্ক্রীনে আসলে ব্যাকগ্রাউন্ডে বাজবে ফিফটি সেন্টের ক্যান্ডি শপ)।
হিমু ভাইকে ভেবেছিলাম হালকা পাতলা ছোটখাট, বড় বড় চোখ মোটা কাঁচের চশমায় ঢাকা আর রগ দেখা যায় সেরকম ফর্সা। ভীষণ রাগী এবং জেদি।
রায়হান আবীর, আপনি আর্টসেলের গান শুনেন জেনে মনে হয়েছিল বাচ্চা পোলাপাইন । আসলে কী?
স্পর্শ, আপনার মত আমারো প্রায়ই মনে হয় আমি ক্লাস এইট বা নাইনে পড়ি।
---------------------------------------------
ল্যাসিক করাতে ভয় পাই আর লেন্স ভাল লাগে না।
---------------------------------------------
ল্যাসিক করাতে ভয় পাই আর লেন্স ভাল লাগে না।
আর্টসেলের গান শুন্তাম সেই ছোট বেলায়। এখন সাধারনত আমি গজল শুনি
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
এইরে! কলকাতার আঁতেলরা কক্ষণো চুলে তেল দেন না৷ কেউ কেউ জেল দেন৷ কেউ কেউ তাও না৷ ঐটাই আঁতেল চেনার একটা বড় লক্ষণ৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
রবিন মিলফোর্ড না, আমি কিঞ্চিৎ মুসা আমানের মতো।
@ চশমাওয়ালী
আপনার জন্য কলকাতার আঁতেল কেমন হয় তার একটা ক্রাশ কোর্স লাগবে মনে হয়। যা যা লক্ষণ বললেন তার একটাও সেই হযবরল'দের নেই।
তারা পরে বাজে ফিটের ছঁেড়া জিনস, নিচে ফোল্ড ক'রে, অধিকাংশই জানে না ধুতির কোঁচা বাঁ দিকে থাকে না ডান দিকে। চশমা অনেকে পরে যদিও। মাথায় আলোঝালো চুল, সময়ের ভারি অভাব তো তাই নাপিতের কাছে যাওয়া হয় না। তেল লাগায় প্রাকৃত জনে, তারা সে সবের মধ্যে নেই। আর শুদ্ধ বাংলা তো কেউই বলে না, এমন কি জানেও না বোধ হয়। ও সব এখন ইতিহাস হয়ে গেছে। সাধারণত ভালো ছাত্রেরা জানে কিছুটা, কিন্তু তাদের সময় নেই আঁতেল হবার।
কলেজের গল্প লিখবো কাল-পরশু নাগাদ, তখন কিছু কথা হবে এই নিয়ে।
অ্যা !
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
হ্যাঁ আমারও মনে হয় অনেকদিন ধরে৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
আমারও।
হাহহাহা!!!
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
- আপনে হাসেন ক্যান? সন্দো করুম কৈলাম!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমি প্রথমে তো মুখফোঁড় = হিমু ভাবতাম৷ তারপর এই ২-১ মাস ধরে সুমন চৌধুরী ভাবছিলাম৷ আজ আবার আপনাকে হাসতে দেখে পুরনো সন্দেহটা ফিরে এলো৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
আমিও ওরকম দুয়েকটা লেখা লিখেছি। আমাকে কেউ সন্দেহ করেনা কেন
হয়রানাবীর পুলাডা আগে ভালু ছিলো! কার না কার সাথে মিশে পুলাডা খ্রাপ হয়ে গেলো! আফসুস!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
এই জিনিসের সবচেয়ে ভয়াবহ শক পাইসিলাম IRC যুগে। আমার এক খুবই ভালো বন্ধুর সাথে যখন প্রথম কথা হতো, কেন জানি মনে হতো, ও দেখতে হুবহু জন আব্রাহামের মতো। দেখা হওয়ার পর মাথায় আকাশ ভাইঙ্গা পড়সে। পাঁড় গাঞ্জুট্টি শালা, স্বাস্থ্য আমারও অর্ধেক।
এরপর থেকে আর কিছু ভাবি না
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
আমার মাহবুব মোরশেদ এর ছবি দেখলে মনে হয় এইটা প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি !!!
প্রিয় অতিথি, আপনি নিশ্চই সচলায়তনের মাহবুব মুর্শেদের কথা বলতে চাইছেন? নামে কিন্তু অনেক কিছু আসে যায়
আপনি তাড়াতাড়ি নিজের একটা ছবি ঝুলায় দেন। ঐ ইমেজ একবার হয়ে গেলে সর্বনাশ।
সর্বনাশ !
শিগ্গিরি, এই নীল শার্টের ইমেজ থেকে বের হয়ে আসুন !
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
তাই তো দেখছি ..
আমি কারে কিরাম ভাবছি আর কিরাম দেখছি তা কইলে পুরা সচলায়তন হ্যাঙ করব বইলা কইলাম না কিছু
তয় বিডিআররে যখন বাস্তবে দেখলাম সে মূলত বিডিআর ইস্কুলের একটা মাখন-বালক (প্রায়) তখন শ্বাসকষ্ট শুরু হইছিল আমার
ভাগ্যিস আমি ফেসবুকে নেই৷ জোর বাঁচোয়া৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
কালাকোব্রা! পছন্দ হৈসে। সুজন্দারে ধরি, একটা কালাকোব্রা, চোখে চশমা, মুখে প্রেমদাঁত (বিষ নাই, জাস্ট বালিকা কামড়ানোর জন্য একটু চোক্ষা), লেজ দিয়ে কান চুলকাইতেসে ...
এই জন্যে আমার খোমা-খাতায় একটা গ্রুপ ফটো দিয়া রাখসি যেন কেউ আমারে আলাদা চিন্তে না পারে।
/
ভণ্ড_মানব
কথা সত্য না।সৃতিকাতরতায় আক্রান্ত ভণ্ড ভাই এখন তার খোমাখাতায় নিজের একটি চরম ভাব সমৃদ্ধ ছবি যুক্ত করসেন।
কেউ_না
- বাকিগোরে নিয়া কিছু কমু না। খালি হিমুরে নিয়া কই!
পয়লা যখন সামুতে তার ঝুলাইন্যা খোমা দেখছি, মনে করছি আহারে কী ভদ্রই না হৈবো পোলাটা, গাত্রবর্ণ কিঞ্চিৎ শ্যাম হলেও অতোটা হয়তো না। কিন্তু ভুল ভাঙলো যখন সামনা সামনি দেখলাম। সামারের রৌদ্রস্নাত এক দুপুরে সবার মাঝে তাকে দেখতে না পেয়ে যখন বদ্দাকে জিজ্ঞেস করলাম, হিমু কৈ! বদ্দা ঐ ভর দুপুরেও তার হাতের তিন ব্যাটারীর লাইট টিপে দেখালেন, ঐ যে হিমু, ঐটা।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
তাইলে তো হিমু ভাই দেখতে পুরাই আমার মতো !!!
-------------------------------------------------------------
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক
লেখা আর মন্তব্যে ব্যাপক মজা পেয়েছি
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
পোস্ট (আমার অংশ বাদে) আর কমেন্ট (লীলেন ভাইয়েরটা বাদে), সব পড়েই অনেক মজা পাইলাম
বিশেষ করে, সন্ন্যাসীদার অংশটা তো...
[উনার খোমা নিয়ে আমারও একটা কল্পনা আছে অবশ্য...]
- হয়রান আবীররে মনে করছিলাম ব্যাটা বুঝি তার পাশের রুমের ছোটখাটো রনি ভাইয়ের মতোই হবে। আইইউটির গাছে উইঠা ভোলানাথ বাবার সিদ্ধিতে টানটোন দেওয়া আদম। উমা, খোমাখাতায় তার খোমা দেইখাতো পুরাই টাশকি! ছয় ফুটি আদম সন্তান। বাবা আদমের আর কিছু না পাইলেও দৈর্ঘ্যটা ঠিকি ধইরা রাখছে। তয় এইরকম ব্ল্যাক এণ্ড হোয়াইট মনে করি নাই, আংশিক রঙিন মনে করছিলাম যদিও।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
তোর থিকা পুরাই দশ ইঞ্চি উচা!
লোলজ
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
এই বাংলা শব্দটার মানে কী?! লোল-এ জন্মে যা?!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
হা হা হা! খান সাহেব হাসাইয়া খানখান করে দিলেন।
ফেভিকল দিমু এট্টু? কিম্বা স্কচটেপ!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
বেশ কিছুদিন পরে এমন একটা পোস্ট পড়া হৈলো, যেইটা সকল কমেন্ট-সমেত পড়াটা একটা সমৃদ্ধ অভিজ্ঞতা হৈতোই, বাই-ডিফল্ট।
যথারীতি মজা পাইলাম। আমার ভাবনাগুলা আর এইখানে না-ই বা কইলাম।
তবে, রায়হান, আমার কাছেও সন্ন্যাসীদা'র-টা হেব্বি লাগলো। এখন আমার মাথায়ও উনার সম্পর্কে এইটাই ছাপ মাইরা গ্যালো। পিথিমিতে তার চেহারা-দেখা আমাগের জন্য একটা ভ্রান্ত ধারমা, তাই এই আপ্নের দেয়া বর্ণনাই তার রূপ হয়া থাকপে মনে হয়।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
রায়হান আবীর, পরিবর্তনশীল, শিক্ষানবীশ - এদের খোমা কেমন হইতে পারে সেইটা নিয়া আমি কোন গবেষণায় যাই নাই, আইইউটি'র বিশাল পরীক্ষার হলে লিস্টি দেইখা খুঁজে বাইর করে দেখে নিসি কে কোনটা
দারুণ!! এমন মন্তব্য দেখলে ফেসবুকের মতো একটা "লাইক" খুব মিস করি...
এতো ভালুবাসা কই রাখি শাহান ভাই?
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
নতুন মন্তব্য করুন