• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

বায়োস্কোপের বাক্স ২: সূর্যাস্তের আগে

মূলত পাঠক এর ছবি
লিখেছেন মূলত পাঠক (তারিখ: শনি, ২১/০৩/২০০৯ - ৭:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"বিফোর সানসেট" কিছু গতকাল রিলিস করে নি। তবে ঘনঘন দুখানা পোস্ট কেন? এর দায় ফারুক হাসানের। এমন চমৎকার একটা রিভিউ লিখেছেন তিনি যে পড়া মাত্রই দেখে ফেললাম (এটাও নেটফ্লিক্স অনলাইনে পাওয়া যায়)। এবং দেখা মাত্রই লিখে ফেললাম আরেকপ্রস্ত রিভিউ। তবে এটা বোধ হয় ঠিক রিভিউ নয়, বরং ছবি দেখার পর যে অনুভূতি তার প্রকাশ।

ছবিটি "রিয়াল টাইম"-এ ঘটছে, অর্থাৎ ঘটনার ও ছবির সময়দৈর্ঘ্য সমান। ন'বছর পর ..."বিফোর সানসেট" কিছু গতকাল রিলিস করে নি। তবে ঘনঘন দুখানা পোস্ট কেন? এর দায় ফারুক হাসানের। এমন চমৎকার একটা রিভিউ লিখেছেন তিনি যে পড়া মাত্রই দেখে ফেললাম (এটাও নেটফ্লিক্স অনলাইনে পাওয়া যায়)। এবং দেখা মাত্রই লিখে ফেললাম আরেকপ্রস্ত রিভিউ। তবে এটা বোধ হয় ঠিক রিভিউ নয়, বরং ছবি দেখার পর যে অনুভূতি তার প্রকাশ।

ছবিটি "রিয়াল টাইম"-এ ঘটছে, অর্থাৎ ঘটনার ও ছবির সময়দৈর্ঘ্য সমান। ন'বছর পর দেখা, প্রশ্নোত্তরে রত লেখক নায়ক যখন প্রতীক্ষমান নায়িকাকে দেখে, তখন দর্শক ভাবতে থাকে, কী ভাবে তারা কথা শুরু করবে। ন বচ্ছর তো কম কথা নয়! কী বলবে তারা একে অন্যকে? এই অ্যান্টিসিপেশান যে কথোপকথনের সূচনা করে তাতে দর্শকও সামিল হয়, অন্তত আমার সাথে তাই হল। অথচ প্রারম্ভিক বাক্যগুলো খুবই মান্ডেন, সামান্য ও সাধারণ, মোটামুটি লৌকিকতার গন্ডিতেই থাকে। আবেগ বা নাটকীয়তার প্রবেশ ঘটে অনেক পরে, গোড়ার দিকে তারা যেন দুই পুরোনো বন্ধু। আমরা তখনো জানি না এই ন বছরে তাদের জীবনে কী কী ঘটেছে, তবে আশা করা যায় (বা আশঙ্কা) যে তারা সংসার বা সম্পর্কে আবদ্ধ। তারাও কি ভীত সে কথার উল্লেখ করতে?

তারা পথ হাঁটে, কাফেতে কফি খায়, বাগানে হাঁটে, সেইনের বুকে 'বাতো মুশে'তে খানিক পথ যায়, শেষটুকু কাটে এয়ারপোর্টগামী ট্যাক্সিতে। এবং সারাপথ তারা কথা বলে। হাজার হাজার কথা, তাদের জীবনের কথা, তাদের কাজের কথা, তাদের সুখস্মৃতির কথা, তাদের গভীর অসুখের কথা। পরিচালক জীবনানন্দের নাম জানবেন এ আশা রাখি না, কিন্তু যতই তারা সাধারণ জীবনের আটপৌরে কথা ব'লে আপাত সুখের মায়া সৃষ্টি করতে চায়, ততই দেখতে পাই তাদের মাঝের শূন্যস্থানে, কফির ধোঁয়ার সাথে ভেসে বেড়ায় তাঁর পংক্তিরা:

আমরা বুঝেছি যারা বহু দিন মাস ঋতু শেষ হ'লে পর....
...আমরা বুঝেছি যারা পথ ঘাট মাঠের ভিতর
আরো-এক আলো আছে: দেহে তার বিকালবেলার ধূসরতা;
চোখের-দেখার হাত ছেড়ে দিয়ে সেই আলো হ'য়ে আছে স্থির

জীবনানন্দের কোনো বিশেষ কবিতা নয়, তাঁর অনেক কবিতাতেই এই হারানো মুহূর্তের কথা থাকে। যে প্রেম পায়নি পরিণতি, তার জন্য বেদনা এ ছবিরও উপজীব্য। তবে এরা দুজন একান্তের কবি নয়, তাই কথামালা গেঁথে তারা ভরে রাখে শূন্যতাকে। এবং যখন অবধারিত সেই কথা জেগে ওঠে, কী হতে পারতো যদি তাদের দেখা হতো ভেনিসে, যদি তাদের জীবন আজ একসাথে বাঁধা হতো, তখনও উত্তর খোঁজার সেই মুহূর্তে আধুনিকতার সিনিসিজম তাদের হাত ধরে থাকে, তাদের মনে হয়, হয়তো তারা আজ হতো আর পাঁচটা দম্পতির মতোই, দৈনন্দিনতার গ্লানিতে পর্যুদস্ত, তিক্ত ও কলহমান। জীবনে পরম সুখ তবে কি কেবলই মায়া? অসুখই কি আমাদের অমোঘ নিয়তি? কিসে আমরা সুখী হই, নাকি আদৌ জানি সুখী হতে?

আমার বুকের 'পরে সেই রাতে জমেছে যে শিশিরের জল,
তুমিও কি চেয়েছিলে শুধু তাই?
শুধু তার স্বাদ
তোমারে কি শান্তি দেবে?

যতো ঘনায় বিদায়বেলা, একে একে খসে পড়তে থাকে লৌকিকতার জঞ্জাল। কিন্তু যেহেতু আজ তারা অন্য সম্পর্কে আবদ্ধ অন্য মানুষমানুষীর সাথে, তাই তারা পার করে না সেই দূরত্ব, একথা জেনেও যে তাদের সেই অন্য সম্পর্ক দুটি মৃতপ্রায়।

তাদের কথাভাষ্যে সময়ের হিসেবটা খুব জরুরী। ইয়ার্কির ছলেই অনেকটা, নায়ক জানায়, গত চার বছরে তার স্ত্রীর সাথে শারীরিক সম্পর্ক নামেমাত্র, ঘটেছে মাত্র বার দশেক। তাদের বিয়েটাও হয় সন্তানসম্ভাবনা থেকে। এবং বইটা লিখেছে সে তিন-চার বছর ধরে, এই আশায় যে তার সেই নারী সে বই পড়বে পৃথিবীর অন্যখানে বসে, এবং তাদের যোগাযোগ হবে। এ-ও সেই জীবনানন্দের রিক্তবক্ষ পুরুষ, নয় বছরের দীর্ঘ বনবাস যে কাটায় এই ভেবে:

তুমি আছো জেনে আমি অন্ধকার ভালো ভেবে যে-অতীত আর
যেই শীত ক্লান্তিহীন কাটায়েছিলাম,
তাই শুধু কাটায়েছি।
কাটায়ে জেনেছি এই-ই শূন্য, তবু হৃদয়ের কাছে ছিলো অন্য-কোনো নাম।

যৌনতাহীন-প্রায় নিউ ইয়র্কের চারটি শীত তার কেটেছে অপ্রেম সংসারে, এই চারটি বছর তার উষ্ণতা এসেছে গভীর প্রেমের সেই একটি রাত্রির কথা ভেবে। সে লিখে গেছে তার নিজস্ব মেঘদূত, অলকাপুরীর ঠিকানা জানা নেই তবু লিখে গেছে। আর আমাদের নায়িকা? সে ঘুরেছে সম্পর্কের দ্বারে দ্বারে। সেই সব পুরুষেরা কেউ প্রতারক নয়, তবু কী যেন ছিলো না সেই সব দিনে রাতে। প্রতিটি ভাঙা সম্পর্কের সাথে তারও ক্ষয় হয়েছে একটু একটু ক'রে। আশা করার কোনো কারণ ছিলো না, তবু তারা কল্পনা করেছে:

পৃথিবীতে আজ আর যা হবার নয়,
একদিন হয়েছে যা-- তারপর হাতছাড়া হ'য়ে
হারায়ে ফুরায়ে গেছে-- আজো তুমি তার স্বাদ ল'য়ে
আর-একবার তবু দাঁড়ায়েছো এসে!

এ ছবি দুটি নরনারীর এক বিকেলের গল্প, যখন তারা খুব সাদামাটা কথা বলে একে-অপরকে। অথবা এ ছবি গল্প এক অসম্ভব প্রত্যাশার, যার আশায় তারা জেগে থাকে দীর্ঘ ন'বছর।

যাঁরা ছবির ভেতর সাবটেক্সট খুঁজে আনন্দ পান, উপসংহারে নীনা সিমোনের গান তাঁদের জন্য তেমনই এক গল্প। নীনা সিমোনের জীবনেও খানিকটা এই জাতীয় ভুল বোঝাবুঝি ও বিচ্ছেদের গল্প আছে, উইকি-তে জীবনী খুঁজে দেখতে পেলাম। বিদায়ের প্রাক্কালে তারা দুজন আসে মেয়েটির অ্যাপার্টমেন্টে, সেখানে নায়ক সিডি-তে বাজায় নীনা সিমোনের গান। মেয়েটি গানের সাথে গলা মেলায়, শেষে বলে, "Baby, you are gonna miss that plane."

ছেলেটি মৃদু হাসে, অনামিকার আংটি ঘোরাতে ঘোরাতে অনিশ্চিতভাবে বলে, "I know."

আশার এই ইঙ্গিতটুকু অনিবার্য ছিলো, অপরিহার্যও বটে।

ছবি শেষ হয়, কিন্তু আমরা ভাবতে থাকি আমাদের জীবনের অসম্ভব সব দুরাশার কথা। কী কী ছিলো আমাদের অতীতজীবনে:

মেহগনির ছায়াঘন পল্লব ছিলো অনেক;
অনেক কমলা রঙের রোদ ছিলো,
অনেক কমলা রঙের রোদ;
আর তুমি ছিলে;
তোমার মুখের রূপ কতো শত শতাব্দী আমি দেখি না,
খুঁজি না।

খোঁজা উচিত ছিলো বোধ হয়।

----------------------------------------------------------------------------
Before Sunset (2004)
Dir: Richard Linklater
Cast: Ethan Hawke, Julie Delpy

[সমস্ত ঊদ্ধৃতি জীবনানন্দের, মৃত্যুর আগে, নির্জন স্বাক্ষর, সূর্য নক্ষত্র নারী, কার্তিক মাঠের চাঁদ, নগ্ন নির্জন হাত ইত্যাদি কবিতা থেকে নেওয়া]


মন্তব্য

অনীক আন্দালিব এর ছবি

জীবনানন্দের কবিতাগুলো, সম্ভবত ধূসর পাণ্ডুলিপি'র থেকেই সবগুলো নেয়া। আমার মতে এগুলো বাংলায় রচিত সবচেয়ে কাতরতম হাহাকার মেশানো কবিতা। ভাবালুতা বাদ দিয়ে, এরকম সম্পর্কগুলো যেখানে দ্বিমাত্রিকতার চেয়ে, বহুমাত্রিকতার টানাপোড়েন অনেক বেশি সক্রিয়, তার কথা আর কোথায় এতটা প্রকাশ হতে দেখি না!
ছবিটা অদ্ভুতরকম চিন্তা করায়। শেষ করেও যে ভালোলাগার অনুভূতি সেটা কেবলই দর্শক হিসেবে নিজের বিপন্নতা লুকানোর জন্যে!
ভালো লাগলো আপনার ছবি-পরবর্তী-অনুভূতিমালা!

মূলত পাঠক এর ছবি

ঠিকই বলেছেন কবিতা-সূত্র প্রসঙ্গে। বেলা অবেলা কালবেলা আর মহাপৃথিবীও আছে, তবে এ ছবির মুডের সাথে ধূসর পান্ডুলিপির কবিতাগুলো এতো মিলে যায় যাকে রীতিমতো "আনক্যানি" বলতে হয়।

ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। ছবিটা শুরু হওয়ার পর এতো সংলাপের ভীড় দেখে ভয় হচ্ছিলো, পরিচালক আবার ঋতুপর্ণ সিনড্রোমে ভুগছেন না তো? কিন্তু সে ভয় অমূলক, এ ছবি অর্থহীন কথামালা নয়, বরং কথার এই ভীড় কাঙ্খিত ছিলো। কচুরিপানায় ঢাকা পুকুরের মতো, জলের তোলপাড় দেখার জন্য ডুব দিতে হবে।

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

সিনেমাটা অসাধারণ। আপনার লেখাটাও চমৎকার লাগলো।

মূলত পাঠক এর ছবি

ধন্যবাদ জানাই আপনাকে। ভবিষ্যতে প্রিয় সিনেমার কথা লেখার ইচ্ছা রইলো।

মূলত পাঠক এর ছবি

একটু কেন, প্রচুর দয়া করা যায়, কিন্তু এ এমন এক সমস্যা যে সমাধান আমার জানা নেই।

য় এবং ড়, ঢ়-এর ক্ষেত্রে ে, ি, ী, ইত্যাদি দিলেই ঘঁেটে যাচ্ছে। কত বাক্য যে বদলে লিখছি যাতে সেই সব শব্দ না থাকে যাতে য়-তে ে বা ি দিতে হয়। বার কতক প্রশ্নও করেছি কিন্তু উত্তর পাই নি। আপনি যদি সমাধান কিছু দিতে পারেন তো বিশাল উপকার হয়।

ভূঁতের বাচ্চা এর ছবি

অভ্র কীবোর্ড ইন্সটল করে লে-আউট হিসেবে ইউনিবিজয় ব্যবহার করুন সব ঠিক হয়ে যাবে আশা করা যায়।
-------------------------------------------

--------------------------------------------------------

মূলত পাঠক এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ। এখনো ইনস্টল করি নি, তবে করেই জানাবো কী হলো ফলাফল। একটা লেখা লিখে ফেলেছি, সেটা পোস্ট করি এই সব সমস্যা সমেতই।

মূলত পাঠক এর ছবি

অভ্র কি-বোর্ডের ম্যাক ভার্সন আছে কি? পাচ্ছি না খুঁজে, কেউ জানাবেন?

যাঁরা ম্যাক ব্যবহার করেন তাঁরা কী করেন? য় বা ড়-তে ে, ি , ইত্যাদি দিতে সমস্যা হয় না?

শাহেনশাহ সিমন [অতিথি] এর ছবি

(চলুক)

ফারুক হাসান এর ছবি

(Y)

s-s এর ছবি

লেখাটা সুন্দর, ধন্যবাদ আপনাকে। তবে বিফোর সানরাইজ আমার অনেক বেশি প্রিয়, অনেক। এই পর্বটি দেখতে গিয়ে অনেকবারই হোঁচট খেয়েছি, যেটা ওই ছবিটাতে কখনই হয়নি। আর ছবির এন্ড ক্রেডিটের গানটাও - টেল মি লাইক আ মাদার উড --- (সম্ভবত:) এই ছবিটার থেকে অনেক বেশি প্রিয়। আসলে ওই ছবিটার সিক্যুয়েল হিসেবে এটাকে দেখে একটু হতাশই হয়েছিলাম, এখানে সবার উচ্ছ্বাসের সাথে আমার দুই পয়সা :) ।

আদৌ কি পরিপাটি হয় কোনো ক্লেদ?ঋণ শুধু শরীরেরই, মন ঋণহীন??

রানা মেহের এর ছবি

এতোসুন্দর লেখাটা পড়ে
সিনেমাটা না দেখার দুঃখ আরো বেড়ে গেলো :-(
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

মূলত পাঠক এর ছবি

ধন্যবাদ শাহেনশাহ সিমন, ফারুক হাসান।

s-s,
বিফোর সানরাইস দেখি নি, আপনি হয়তো ঠিকই বলছেন। আমি এই ছবিটাকে সতন্ত্র ছবি হিসেবেই দেখলাম, সেইজন্যই হয়তো আমার অনুভূতি কিছুটা আলাদা ছিলো। ভালোলাগার সাথে প্রত্যাশার একটা সম্পর্ক আছে তো বটেই।

রানা মেহের,
অনেক ধন্যবাদ। এর আগে একবার আপনার প্রশংসা দেখেছিলাম আমার লেখায়, তবে সেটা এতো দেরীতে দেখেছিলাম যে ধন্যবাদ দেওয়ার সুযোগ পাই নি। আজ একসাথে জানালাম সেটাও। আর মশাই দুঃখ করে কী হবে, কত যে ভালো সিনেমা আছে দেখা হয় নি, কত বই না-পড়া রইল, কত আর দুঃখ করা যায় এক জীবনে। তার চাইতে বরং একটা ভালো দেখে সিনেমা দেখে ফেলুন এইবেলা, সব দুঃখ চলে যাবে। :)

অতিথি লেখক এর ছবি

মূলত পাঠক ভায়া,

পড়লাম। ভালো লাগলো।জুলি ডেলফির এই সিনেমা বারবার দেখার মতো ছবি। একটু অপূর্ণাঙ্গ রয়ে গেল। 'আ ওয়ালজ ( কি এবার বানানে খুশি !) ফর আ নাইট' না দিলে কেমন লাগে।

ঠুমরিটা আমিই লাগিয়ে দিলাম। সাথে লিরিকস।

শুভাশীষ দাশ

মূলত পাঠক এর ছবি

বানানে একটু যে অখুশি ছিলাম সে কথা মেনে নিচ্ছি। আমি আবার মনের ভাব ঠিক ঢেকেঢুকে রাখতে পারি না, কাজেই আপনি যে বুঝতে পেরেছেন সেটা আশ্চর্য নয়। :)

সিনেমাপ্রেমী মানুষ ভালোবেসে পড়লে লিখে সুখ, আর পড়ে আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দ পেলাম। ঠুমরি শুনে সে আনন্দ আরো বাড়লো। ধন্যবাদ আপনাকে।

তিথীডোর এর ছবি

কবিতামাখা কী চমৎকার একটা রিভিউ। (Y) (Y)

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।