শোমচৌ-এর অটোমান হারেমের কিচ্ছা বা তুর্কী কামসূত্র দ্বিতীয় ভাগের অংশবিশেষ থেকে এই কমিক্সের কথা মাথায় আসে। কবি ফাজিল ফাজলামি করে পার পেয়ে গেছেন, কিন্তু নারীদের দিয়ে এই আনাড়ি নাড়াচাড়া কোনো পাঠিকাকে গোঁসাঘরে না পাঠালেই ভালো।
যাক এই প্রাথমিক প্যাচালটা ম্যান্ডেটরি, নীড়পাতায় কমিক্সের টুকি মারা ঠেকাতে। পড়েন, মতামত জানান, এই সবও জানা কথা।
শোমচৌ-এর "অটোমান হারেমের কিচ্ছা বা তুর্কী কামসূত্র"-এর দ্বিতীয় ভাগ পাবেন এইখানে।
মন্তব্য
ডাটাচচ্চড়িটা সবচেয়ে মজার হয়েছে । তবে দ্বীতিয় শ্রেনীর তারা মনে হয় বেগুনি রঙের পোষাকে বাইরে যেতেন লেখে ছিল, কমলা হলুদ দিয়ে দিলেন যে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
ওইটা পরে খেয়াল হলো, রঙ করার সময় ভুলে গেসলাম। যাক, তেনাদের সব জামা নিশ্চয়ই একরঙের ছিলো না, দু-একটা ভ্যারাইটি কি আর থাকবে না?
হা হা হা!!! দুর্দান্ত!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
থাংকু স্পর্শ।
বাপরে! দারুন হইছে। এতো দ্রুত আঁকেন কি করে। তারপর আবার লেখা!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
ধন্যবাদ তীরুদা। আঁকার চাইতেও এইবারেরটা লিখতে খুব সময় লাগলো। সাধুভাষা ভুলেই গেছি প্রায়।
অসাধু জীবনযাপনের ফল???
কমলা হলুদেই যা ফুটেছে। ধুগো-হিমু বিয়ে না করে যাবে কোথায় এবার?
পাঁচ তারা দেয়ায় আমার তেমন কোন উৎসাহ নেই। তবুও দিলাম।
আপনার নাম "মূলত পাঠক" বদলে "লেখক, আঁকক, পাঠক" করে দেবার জন্য মডুরামদিগকে ঝাড়ি দেন।
ঐ !
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
তারা আমিও লক্ষ্য করি না কিন্তু আপনার মন্তব্য পড়ার পর গিয়ে দেখি চারজন পঁাচতারা দিয়েছেন। জানি না কারা, সবাইকে থাংকু।
এদিকে আরেকজন তো দেখি হেসে গড়াগড়ি খেয়ে অস্থির!
নজ্রুলিস্লাম এক ঝাকানাকার কথা বল্লেন, কেউ লিঙ্কটা দেন না!
হাহাহাহাহাহা দারুণ!
---------------------------------------------------------------------------
No one can save me
The damage is done
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
থ্যাংক য়ু রেনেটসাহেব।
এই নিন আপনার ঝাকানাকা
থ্যাংক য়ু।
এইটা আপনার আমার লেখায় আজ পর্যন্ত সংক্ষিপ্ততম কমেন্ট।
জটিলস্য জটিল
------------
...অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা...
------------
...অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা...
থ্যাংক য়ু শ্যাজা!
মূলত: পাঠকতো বিরাট প্রতিভা!!!
অসাধারণ আঁকাআঁকি।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
যাক আজকার এই ভেঞ্চারে আপনে হইলেন গিয়া পার্টনার, আপনে খুশ থাকলে নিশ্চিন্তি।
আর কি বলিব! যাহা প্রশংসাবাক্য মনে ছিল পূর্ব্বের পোস্টসমুহে করিয়া এখন আর কিছু অবশিষ্ট নাই। দিয়াই সারি।
আপনাকে মারিয়া নিজের ইনফেরিয়রিটি কমপ্লেক্স দূর করিবার নতুন বুদ্ধি বাহির করিতে বসিলাম। দোয়া রাখিবেন যেন দ্রুত কিছু করিতে পারি!
বাহির করিতে বসিয়াছেন সবে, এখনও বাহির হয় নাই? এতো স্লো হইলে চলে?
জাঝা উত্তম শুনিয়া আহ্লাদ পাইলাম।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
বাপ রে এ তো খুনি বিলাই!
ওরে..........!!!!!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
কী রে...............!!!!!!!
(মানিকভাই)
(থাংকুভাই)
থাংকু পান্থ।
পাঁচতারা দিয়েও মনে হল যথেষ্ঠ হলনা। তাই আপনাকে "মানিক-২" (বড় বিলাই)।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
থাংকু ষষ্ঠ পাণ্ডব | মানিক-২ বড় বিলাই হলে মানিক-১কী, ছোটো বিলাই?
মানিক-১ হচ্ছে বুইড়া আঙ্গুল (থাম্বস আপ)।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
জম্পেশ হয়েছে...
থাংক য়ু আরিফুর রহমান
প্রতিদিন অফিসে আসি আর আসার পথে ভাবি, আজকে আবার কোন ফাটাফাটির আবির্ভাব হবে সচলে, যেই না বলা, সেই না কাজ, এসে দেখি পাঠকদা, থুক্কু লেখকদা AKA আককদা আবার আগুন ধরায় ফেলসেন।
হাসি থামাইতে পারতেসি না, ২ টা কারনে, কমিক্স আর ভাষা, ২ টাই দুর্দান্ত হইছে।
অফিসে গিয়া গড়াগড়ি দেন মিয়া, ভালা কাম না, উইঠ্যা বসেন।
থাংকু।
সুপ্পার্ব!!! আপনি তো কামেল আদমি !!!
মোটেই "মূলতঃ পাঠক" নন
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
হা হা, অনেক ধন্যবাদ বাদশা।
আপনার প্রতিভায় প্রতিনিয়ত মুগ্ধ হচ্ছি।
হা হা, থ্যাংক য়ু।
'তরে কেডায় ছুঁইবো'....
এখনো হাসতেই আছি...
আমারো খুব পেয়ারের ওই তোতামিয়া।
ওই উপরের ঐ ব্যাদ্দপ তোতা না ময়না না কী জানি কী, ঐটাকে গলা মুচড়ায় মেরে ফেলা উচিত!!
আর লেখা ফেখা কিংবা ছবি টবি নিয়ে আর কিছু বলতে পারবো না, কারণ আমার সময়ের দাম আছে - একই কথা প্রত্যেকদিন বলতে থাকা সম্ভবও না, আর আমার পছন্দও না!
on a slightly serious note - বুঝলাম হয়তো ছন্দ মেলানোর লোভ সামলাতে পারেন নি ( ), তারপরও - দ্বিতীয় ক্যাটেগরি কে 'চান্স পাইলেই বে(শ্যা)' বলা হলো কেন? ওরা হলো স্বেচ্ছাচারিণী বা স্বেচ্ছাধীনা আর কি, বেশ্যা কথাটা এখানে একটু ডেরেগেটোরি শোনায় না?
আমার পেয়ারের তোতা, হাত লাগায়া দ্যাখেন একবার!
আপনেরে ভালোমন্দ কিছুই কইতে হইবো না, তয় মাঝে মাঝে, ঐ ধরেন যখন আকাশে একখান নীল চান্দ ওঠে তখন লেখা দিয়েন, আমরা পড়ি। লাস্ট জানি কবে দিছিলেন? (তয় লাস্টেরটা বড়ো ভালা পাইসিলাম)।
ছন্দ মেলানোর লোভের কথাটা ভুল নয়। স্বেচ্ছাচারিণীদের প্রতি আমার শ্রদ্ধার অভাব নেই কিন্তু এরা তো ঠিক তা নয়। থাকতো নিজের মতো, তারপর পুরুষ তুলে আনতো ইচ্ছে হলে, সে আরেক কথা। এরা তো হাসবেন্ড কা পিঠ পিছে ইন্টুমিন্টুপাপাসিন্টু করতা হ্যায়, তাও সেই বেচারা হাসবেন্ডের প্রিপেড অ্যাকাউন্টেই। এদের স্বেচ্ছাচারিণী বললে তাঁদের যে অসম্মান করা হয়ে যাবে।
তবে সমাজসংসার বিচার করলে অবশ্য এদের দিকটাও চোখে পড়ে। শাদি হয়েছে হয়তো এক মারকুটে মুশকো জোয়ানের সাথে, এবং সে যুগে মুক্তির সুযোগ ছিলো কি না, বা থাকলেও সুযোগ নিয়ে স্বাধীন বা নতুন জীবন খোঁজার অবকাশ ছিলো কি না, এই সব প্রশ্নও আসে। এই হাল্কা রসের কমিক্সে তার উত্তর দেওয়া বোধ হয় সম্ভব না।
হা হা হা হা! (এটা সশব্দ হাসি)
(আর এটা হাসির ইমোটিকন)
কোন জবাব নেই...
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
ধন্যবাদ তানিম
জটিল দাদা জটিল!
শোমচৌ ভাইয়েরটাও পড়তাছিলাম, তবে এইখানে আপ্নের আঁকা দেইখা টাস্কি খাইলাম। এত তারাতাড়ি আকেন কেম্বা? চলুক চলুক!
ভাই সেকেন্ড টার তরুনীর আক্কেল গুড়ুম প্রশ্ন শুইনা আমার অসাধু মাথায় যে কথাটা প্রথমেই আসে, সেইটা হইল "এই পাব্লিক প্লেসেই? কেম্নে কি?!!!"
------------------------------
'..দ্রিমু য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
আরে ঐখানেই তো চালাকি, জিগাইলে ইনোসেন্ট মুখে কইবো, ধুরো মিয়া আমি তো খরমুজার কথা কই! আপনে না ক্যামন ধারা জানি!
টাস্কি খাইলেন? তাইলে আরেকটু থাংকুও খান।
ভাই আপনে সত্যই মূলত: জটিলেশ্বর পাঠক!
আপনার জটিল প্রতিভার মায়াজালে আমাদের আবদ্ধ করছেন!
পরেরটার অপেক্ষায় রইলাম।
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
ধন্যবাদ এমন সুমধুর প্রশংসাবাক্যের জন্য, শল্লতিকা ভাই।
আপনার আঁকা-লেখা, গানা-বাজানা কোনটারই জুড়ি নেই। দীর্ঘশ্বাস ফেলে ভাবি, আল্লার যারে দেয়, তারে ছাপ্পড় ফাইড়া দেয়।
ভালো কথা-সজারুর ভালো বাংলা কি শল্লতিকা নাকি শল্লকী? আমিতো শেষেরটাই জানতাম (নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর উপন্যাস পড়ে)।
শল্লকী, ঠিক বলেছেন! ভুলে গেসলাম, স্যরি!
থাংকু রে ভাই। অনেক কিছুই দ্যান নাই আল্লামিয়া, কিন্তু কী আর করা, যেগুলি আছে সেগুলি নিয়াই এমন ঢাক পিটাই লোকে ভাবে কী জানি কী ঘটনা!
শল্লকী এক অতি সজ্জন সদা সাবধানে থাকে
তরক্ষু এক একদিন তারে বিবরেতে গিয়ে ডাকে
বলে মহাশয়, দয়া যদি হয়, দর্শন শুধু চাই
শল্লকী তার বিবর থেকেই বলে, অবসর নাই।
তরক্ষু করে সাধ্য-সাধনা, কত তার গুণ গায়
সোজা বাংলায় নেকড়েটা ওই সজারুকে খেতে চায়।
...
(প্রেমেন্দ্র মিত্র)
বাঃ বাঃ খাসা লাগলো। আর নেকড়ে সজারু ভুল হবে বলে মনে হয় না।
ভাই আপনের মতলব কী?
আমি তো নেহায়েত নিরীহ শল্লকী.......
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
ওরেব্বাসসসস।
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
হা হা, থাংকু রশীদ ভাই।
ওরে...
কীরে.......
)))
হাসতে হাসতে পড়ে গেলাম!
একদম শেষটায় পদ্মকুঁড়ি আর ডাটাচচ্চড়ি শুনে লোকরহস্যের সেই বসন্তবর্ণনা মনে পড়ে গেলো, এক সখী বলছে,"আহা বসন্ত সমাগত, চূতলতাসকল মুকুলিত, মলয়সমীরণ প্রবাহিত।"
আরেক সখী বলছে, "তদ্বাহিত ধূলায় দন্ত কিচকিচিত।"
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
হা হা, এইটা ভদ্রলোকের বেস্ট প্যারা, বাই ফার!
আপনি এই যে বার বার পড়ে যাচ্ছেন হাসতে হাসতে, শেষে কোমরে একটা কিছু হয়ে গেলে আমাকে ডাক্তারের বিলটা পাঠাবেন না তো আবার?
পতনশীল বস্তুর সূত্র তো এখানে খাটবে না, এযে ফ্যান্টাসি ল্যান্ড!
উপকথার হাতিরাজ আর নাগরাণীরে আঁকবেন? মানে ওদের স্বর্গে যখন মানুষবেশে দেখা হলো, ফণাতোলা ইজিপসিয়ান মুকুট পরা রাণী আর রিসিভ করতে এসেছে এলিফ্যান্ট কিং, তার মুকুট রাজা পুরুর আলেকজান্ডারকে দেওয়া মুকুটের মতন, হস্তীমুকুট।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
হাতি আর সাপের গল্পটা বলছেন? স্বর্গেযাই হোক, তার আগে তো জন্তুজানোয়ার আঁকতে হবে অনেক, ঐটা আমি ভালো পারি না যে!
আরে মর্ত্যের অংশের গল্প তো বলাই হয়ে গেছে! সেখানে তো বিরহ খালি। এখন স্বর্গের মিলনটুকুই বাকী। সেখানেও মাঝে মাঝে তারা হাতি আর সাপ সেজে ঘোরে, হাতির পিঠে চড়ে সাপ ছাতা মাথায় দিয়ে চারিদিক দেখে বেড়ায় আর ঘুরে ঘুরে হাতির পায়ে ব্যথা হলে সাপ হাতির থামের মতন পা পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে মাসাজ করে দেয়। (মশাই হাতিরাজ আর সাপরাণী আমাকে স্বপ্নে পর্যন্ত হাসিহাসি মুখে দেখা দিলো। সেদিন গ্রেগরি আর অড্রেকে দেখবো কি আমি তো হাতিরাজ আর সর্পরাণীকেই খালি দেখছি )
আর আপনার আবার বিনয় হচ্ছে নাকি? পশুপাখি যা এঁকেছেন দেখে ট্যারা হয়ে গেছি মশাই।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
আছে নাকি জানাশোনা কোনো নাগরাণীটানী মাসাজ করে দেয়? হাতির মতো চেহারা বানাই তা'লে।
না, বিনয় নয়, সত্যিসত্যি, মানুষ আঁকতে যতো সোজা জন্তুজানোয়ার আমার পক্ষে ততোই কঠিন। তবে আজকাল গুগুলপিসি থাকায় সুবিধা হয়েছে। ঐ যে গোল্ডেন ঈগল, নিজে মাথা থেকে বের করেছি ভাবলেন নাকি?
তবে হিমুর বেড়াল দুটো কিন্তু নিজের তৈরি, এঁকে নিজেই হেসে ফেললাম এতো সুইট।
তারা ছিলো মশায় পুরাকালে, ক্লিওপেট্রাই তো ছিলো!
আজকাল তারা নাই। কিন্তু মশায় নাগরাণী দিয়া কি কাজ? নিজের রাণীরে কন!
ব্রেভহার্ট হাতিরাজের পরানের রাণীরে কেন চান?
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
এত প্রতিভা একাই ধরলে কেমনে কী!
..................................................................................
সত্যকথন-স্বভাব
যুদ্ধঘোষণার মতো একটা ব্যাপার প্রায় কথাসভ্যতায়
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
হা হা, ধন্যবাদ এমন প্রশংসার জন্য।
------------------------------------------------------------------------------------------
রাজর্ষি। ক্রমশ চিনছি আপনাকে বহুরূপে। পোস্টে মজা লুটলাম।
ধন্যবাদ আপনাকে।
বৃদ্ধাঙ্গুলি উঁচায়া ধরলাম। এইবারের আঁকাটা আগেরগুলির চেয়েও জটিল হইসে। চালায়া না গেলে আপনের বিপদ আছে।
আরে দাঁড়ান, আরো সব জিনিস আছে না? সেগুলিও তো কভার করতে হবে, শুধু ছবি হলে চলবে?
পাঠকদা, পুরুষ হরমোনের ক্রাইটেরিয়া দিয়া ছবি সব বিস্তারিত বিবরন জানার অপেক্ষায় আছি.........নইলে আপনার খবর আছে। এক পত্রকেই হাজার পত্র জানিবেন এবং অবশ্যই এটাকে হুমকি হিসেবে গন্য করিবেন।
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
আরে পুরুষ হর্মোনের গল্পই তো ছিলো ঐটা। তবে সমদর্শিতার মিসাল কায়েম করার উদ্দেশে ভেবেওছিলাম হুবাননামের কমিক্স বানাবো কিন্তু আইডিয়া ভেবে পাই নি। আপনার হাজার হুমকি দেখে এইবার মনে হয় আইডিয়ারাই নিজে নিজে আসবে। অতএব, "শীঘ্র আসিতেছে: হুবাননামে- ফাজিলের আরেক ফাইজলামি"!!!
আর কবে আসবে? সাড়ে পাঁচ মাস তো পার হয়ে গেল!!
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
ইহা আর আসিবে না, মূল সিরিজই বন্ধ হয়ে গেছে তার চিত্ররূপ আর কী হবে!
জটিলস্য জটিল। মারহাবা, মারহাবা- মূলত পাঠক।
শুক্রিয়া শুক্রিয়া দাশমশাই!
"তরে কেডায় ছুঁইব!" দেখতেই বাংলা সিনেমার সেই বহুলচর্চিত সংলাপ মনে পড়ে গেল।
ভিলেনের উদ্দেশে অপহৃত নায়িকা :
"ছেড়ে দে শয়তান, ছেড়ে দে ! তুই আমার দেহ পাবি, মন পাবিনা !!!!!!!!!!!"
ভিলেন (মনে মনে) : "তর মন কেডায় চাইসে?"
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
নতুন মন্তব্য করুন