বেশ ক'দিন সচলে লেখা হয় নি। টুকটাক পড়েছি কিন্তু গুছিয়ে বসে যে লিখতে পারি নি তার দোষ আমার নয়। বাইরে রোদ-ঝলমল নীল আকাশ আর তার চেয়েও অস্বাভাবিক রকমের বেশি নীল সমুদ্র দুবেলা হাতছানি দিয়ে ডাকলে ঘরে বসে থাকা কঠিন হতো শ্রীরাধিকার পক্ষেই আর আমি তো নশ্বর মনুষ্যমাত্র।
তো এই নীলের বাড়াবাড়ির জায়গাটা হলো ফ্লোরিডা। ট্যুরিজম ওয়েবসাইটের ছবি দেখে মুচকি হেসেছিলাম, ফোটোশপ দিয়ে সমুদ্র রঙ করে লোক ঠকাচ্ছো বাবা? আগে একবার উত্তর ফ্লোরিডা গিয়েছিলাম, তবে সেখানে সমুদ্র এতো নীল ছিলো না। গিয়ে ভুল ভাঙলো। বুঝলাম এইরকম নীল মেডিটেরানিয়ানের বাইরেও হয় আর মনে স্কাই শুধু ইউরোপেই দেখা যায় তা নয়।
গিয়েছিলাম মায়ামি। তবে এয়ারপোর্ট থেকেই গাড়ি নিয়ে সোজা কী-ওয়েস্ট। ম্যাপে দেখলে বুঝবেন এই যাত্রাপথ কতোটা নয়নাভিরাম, মায়ামি ছাড়িয়ে কিছুদূর গেলেই দুদিকে সমুদ্র, মাঝখান দিয়ে রাস্তা। গতি বেশি বাড়ানো যায় না এটা একটা সমস্যা, তবে দু দিক দেখতে দেখতে চল্লিশ-পঞ্চাশে চালানো তেমন বাজে ব্যাপারও নয়। আর সে সমুদ্রও অগভীর এবং শান্ত, লোকজন জলে নেমে স্নান করছে অনেকখানেই। আবহাওয়ার পূর্বাভাষে বৃষ্টির সম্ভাবনা চল্লিশ শতাংশ ছিলো, কিন্তু দুর্জনের মুখে ছাই দিয়ে রৌদ্রকরোজ্জ্বল দিন স্বাগত জানিয়েছে প্রায় সারাক্ষণই।
কী ওয়েস্টকে কঞ্চ্ রিপাবলিকও বলা হয়, যদিও শঙ্খের সাথে এর কোনো সম্পর্ক নেই। বাহামা থেকে আসা অভিবাসীদের কঞ্চ্ (বা কঙ্ক্) বলা হতো, যারা ঊনবিংশ শতকে এখানে বড়ো সংখ্যায় ঠাঁই নিয়েছিলো, সে থেকেই এখন এখানকার বাসিন্দাদের ঐ নাম হয়ে গেছে। সমুদ্রতীরের পর্যটন শহরের যেমন চেহারা হয়, এ শহরটাও ঠিক তেমনি। গোটা সফরে স্যুটেড কাউকে দেখি নি, সবাই রঙচঙে শার্ট আর হাফপেন্টুলে ঘুরে বেড়াচ্ছে, অনেকের মাথাতেই খেজুরপাতায় বোনা টুপি। খাঁটি ভেকেশন-মুড আর কি।
পেটে আগুন জ্বলছিলো, কিন্তু সব রেস্তোঁরাই ডিনারের জায়গা, বিকেলের আগে বন্ধ। অনেক খুঁজে একটা মনপসন্দ সী-ফুড রেস্তোঁরা মিললো, চমৎকার জায়গা, লতাপাতা আর গাছে ছাওয়া উঠোন, ডালে ম্যাকাও ঘাড় ঘুরিয়ে দেখছে আমরা কী খাচ্ছি, কুলকুল ফোয়ারার আওয়াজ, এমনকি ঝোপেঝাড়ে আনারস হয়ে রয়েছে। সমুদ্রফসল (ফ্রুট অফ দ্য সী) বলে একটা খাবার নিলাম যা নাকি নেপচুনের প্রিয় খাদ্য। সমুদ্রশৈবাল ছাড়া আর কিছু বোধ হয় বাদ ছিলো না তাতে, এমন সুস্বাদু পাস্তা জন্মে খাই নি। খেয়েদেয়ে মনে হলো একটু লম্ফঝম্প করা যাক, অতএব জেট-স্কি।
৫) পিন্যাকোলাডার সাধ্য কী, এর সাথে জেতে
জলস্কুটার ভাড়া নিতে গিয়ে চক্ষু-চড়কগাছ! ব্যাটারা ভাড়া না লিখে কেবলই স্কুটারের দাম লিখেছে চার পাঁচ অঙ্কের, যদি ভেঙেটেঙে ফেলো কিম্বা সমুদ্র পেরিয়ে কিউবা পাড়ি দাও তাহলে গুনাগার কতো তার হিসেব আর কি। আমাদের সে রকম কোনো ইচ্ছে নেই শুনে ভাড়া দিয়ে দিলো। যাঁরা চড়েন নি এ জলযানে তাঁদের জন্য বলি, এর রেসপন্স-টাইম একটু বেশি। মানে হাতল বাঁদিকে ঘোরানো মাত্রই গাড়ি বাঁয়ে ঘুরে যাবে তেমন নয়, ফলে একটু ধৈর্য ধরতে হয়। এইটা বুঝতে একটু সময় লাগে। আর সময় লাগে এই বিশ্বাস আসতে যে এ বস্তু সহজে ওল্টাবে না। তো সেই জন্তুর পিঠে চড়ে সমুদ্রে ঢুকে পড়লাম, পূর্ব অভিজ্ঞতার অভাবে প্রথমটায় অসুবিধা হলেও তারপর দিব্বি স্পীড তোলা গেলো। চল্লিশেই বেশ চমৎকার লাগছিলো, পঞ্চাশ ছাড়ালে তিড়িংবিড়িং করে লাফাচ্ছে সে আরও মজা, বিশেষত যদি ঢেউয়ের সাথে লম্বভাবে যাওয়া যায়। এক ঘন্টা জলকেলি করে যখন ফিরলাম রোদ্দুরে ট্যান হয়ে খাস্তা চেহারা হয়েছে আর অ্যাক্সিলারেটর চেপে ডান হাতের আঙুল ব্যথায় টনটন। ছবিটবি অবশ্য তোলা হয় নি এই সমুদ্রাভিযানের। যাক, অতঃপর লেমোনেডের গেলাস হাতে শহরের রাস্তায় ঘোরাঘুরি করে এবং ডেকে বসে সূর্যাস্ত দেখে মায়ামি-অভিমুখে রওনা হওয়া গেলো। তিন ঘন্টার পথ, আর সারা দিনের ধকলে শরীর খানিক ক্লান্ত, হোটেলের বিছানা হাতছানি দিয়ে ডাকছিলো যেন। তবে মায়ামি আর এভারগ্লেডসের গল্প পরের পর্বে।
৬) বেঞ্চি পাতাই আছে, বসে বসে দেখো কখন টুপ করে ডুব দেন সূয্যিমামা
মন্তব্য
বাব্বা, এত সুন্দর ছবি!
লেখা পরে পড়ছি।
থাংকু পিপিমশাই।
ছবিগুলো দেখে থ হয়ে আছি, লেখা পড়বো পরে।
খুব সুন্দর!
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
আপনার মতো ম্যাজিক্যাল লেখা লিখতে পারলে কি আর ছবিটবি লাগতো!
আসলে জায়গাটাই এতো সুন্দর, তায় অমন ঝলমলে রোদ্দুরের দিন।
থ-য়ে আটকে থাকবেন না যেন বেশিক্ষণ, দ ধ-য়েও যান।
দ ধ য়ে চলে গেছি আর দারুণ লাগছে।
কিন্তু পাঠকমহাশয়, আমি যে সম্পাদিত "আমার মধুরায়তন" জিনিসটার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি, তার কি হবে?
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
পাঠকদাদা, মনে মনে বলছিলাম, 'উনি' গেল কই, কয়েকদিন কোন আওয়াজ নেই, বলতে না বলতেই লেখা হাজির, আপনার কমিক্সের অভাব অনুভব করছি, ছবি গুলো একদম ছবির মত , বুঝতেই পারছেন ভাষা হারিয়ে ফেলেছি ছবি এবং লেখায়
আরে সচল থেকে দূরে থাকতে কি আমারই ভালো লাগে। তবে ছোটো ট্রিপ, সময়ের অভাব ইত্যাদি নিয়ে আর নেটে বসা হয় নি।
জায়গাটাই এমন ছবির মতো, ছবিগুলোও সেই রকমের হবে আশ্চর্য নয়। তবে সমুদ্রে গেলে স্নান করতে ইচ্ছে হয়, আর সে ইচ্ছে মেটাতে গেলে ছবি তোলা হয় না। না হলে আরো অনেক ছবি উঠতো। আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দ পেলাম।
আমার ঘুরতে খুবই ভাল লাগে, আপনার বর্ণনা আর ছবি দেখে ইচ্ছা অনেক বেড়েও গেল। মায়ামির রূপ দেখেছি ডেক্সটার সিরিজ-এ। নীল আর সবুজ দেখে চোখ জুড়িয়ে গিয়েছিল। এখানেও তেমন রূপ। চমৎকার লাগলো।
পরের পর্ব তাড়াতাড়ি দিয়েন।
মায়ামি-তে অনেক সিনেমা সিরিজ ইত্যাদি আছে। সেই বিখ্যাত মায়ামি ভাইস, আর এখন চলছে বার্ন নোটিস, ছবি দেখলেই যেতে ইচ্ছে করে এমন সব জায়গা।
পরের পর্ব দ্রুত আসছে, দুখানা লেখার মধ্যে ভদ্রস্থ একটা দুরত্ব রেখে পোস্টাবো।
জায়গাটা খারাপ না। জেট স্কি করেছিলাম কি ওয়েস্ট এ যাওয়ার পথে আইলামোরাডাতে। কি ওয়েস্টে করেছিলাম প্যারাগ্লাইডিং। ইউএসএ-র সাদার্নমোস্ট পয়েন্টের ফটুক নাই ?
সূর্যাস্তটা খুব সুন্দর ছিল।
নাঃ তার ছবি তোলা হয় নি। শহরের রূপরসগন্ধ নিতে নিতেই দিন কাবার।
ইশশিরে ! এত্তো সুন্দর ছবি ওঠে কী করে !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
একখান কথা কন, ঐশ্বর্য্য রাইয়ের ছবি খারাপ উঠাইতে পারবেন?
হা হা হা
দারুণ সব ছবি আর মচমচে লেখা। ভালো লাগলো। এভারগ্লেডসের ছবির অপেক্ষায় থাকলাম।
ধন্যবাদ যুধিষ্ঠির। মচমচে লেখা কচমচ করে চিবিয়ে খেয়ে ফেলেন, পাতে রাখবেন না কিছু।
এভারগ্লেডস আসিতেছে।
লেখা এবং ছবি দুটোই বাব্বা!
আনারসের ছবি দেখে মনে হচ্ছে, বিদেশের মাটিতে বান্দরবানের আনারসের চাষ ভালোই হয়েছে।
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি।
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
জায়গাটাই এমন খাসা! ভাল্লেগেছে জেনে ভাল্লাগ্লো।
ফ্লোরিডার কমলালেবু আর আনারস তো জগদ্বিখ্যাত, ওখানে জলটল বিশেষ খাই নি, ফলরস ও সুরার ওপরেই ছিলাম।
ওস্তাদ কি বেড়াতে গিয়েছিলেন? আমি কাল যাচ্ছি ঐখানের কাছেই এক জায়গায়.. বিকালে ফ্লাইট। ছবি দেখে তো আর তর সইছে না!
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
আজ্ঞে বেড়াতেই গেসলাম। ঘুরে আসেন, ছবিটবি তুললে দেখায়েন।
আমি যামু...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
চলে আসেন নজ্রুলভাই।
গত জানুয়ারিতে ফুকেটে গিয়েছিলাম দল বেধে, বন্ধুদের কয়েকজন জলস্কুটারে চড়েছিল, আমি কেমন যেন উৎসাহ পাই নাই।
পোষ্ট ও ছবি যথারীতি অসাধারণ!
অনেক ধন্যবাদ, ফারুক।
আপনি আজকাল লিখছেন বড়ো কম, হলো কী?
ব্যস্ততা, ভাই, ব্যস্ততা। আজকে কিন্তু একটা দিয়েছি!
চমৎকারররররর সব ছবি!!! ইসসস, কী ওয়েস্ট যাবার অনেকদিনের ইচ্ছে, আর এইসব ছবি টবি দেখে ......
আরে আরো কত চমৎকার জায়গা আছে, ভার্জিনিয়া বীচ ঘুরে আসুন না, বেশি দূর না তো।
ছবিগুলো সবই অসম্ভব সুন্দর হয়েছে!
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
ধন্যবাদ ভুতুম।
সিন সিটি কই?
খাসা হয়েছে
ধন্যবাদ মামুন ভাই।
সচলের ইতিহাসে যার নিক নিয়ে সবচে' বেশি ব্যবচ্ছেদ হয়েছে তার নাম - মূলত পাঠক (রাজর্ষি দেবনাথ)। এই পোস্টের লেখক ছাড়া সচলের লেখক-পাঠক কেউ বলবে না যে "মূলত পাঠক" নিকটি ঠিক বা যথার্থ। এ'নিয়ে লোকজন তাকে বহু কথা শুনিয়েছে কিন্তু তাতে লাভ হয়নি। শেষে লোকে মূলোদা', পাঠুদা' বলেও ডেকেছে - তাতেও লাভ হয়নি। আমার মনে হয় মডারেটররা এ'ব্যাপারে একটা ভোট নিতে পারেন। তাতে "মূলত পাঠক" নিকটা বাতিল করে পিতৃ-মাতৃদত্ত রাজর্ষি দেবনাথ নামটি সচলে প্রতিষ্ঠা করা যায়। জনগণ কী বলেন?
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তবেই দেখুন, এমন নিক নিয়েছি যে সে বাবদ ইতিহাসে ঢুকে পড়ার একটা সুযোগ হয়ে গেলো।
সচলেরা এতো ভালোবেসে পড়েন যে এর উপযুক্ত ধন্যবাদ জানানোর ভাষা আমার ভাণ্ডারে নেই, কাজেই সে চেষ্টা আর করলাম না।
@ মূলত ফটুক
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
গুলি খেয়ে পপাত চ অ্যান্ড মমার চ: এর ইমো নাই?
লেখা পড়ি নাই।
ছবি দেখেই পাঙ্খা!
যা গরম, পাঙ্খা খুব দরকার হচ্ছে।
এই এপ্রিলে তৃতীয় বিবাহবার্ষিকী উপলক্ষ্যে পাম বীচ, মায়ামী, আইলামোর্যাডা, কী ওয়েস্ট, এভারগ্লেডস, জন পেনেক্যাম্প কোরালরীফ পার্ক, এবং কী লার্গোতে একটা বিশাল ট্রীপ দিয়ে এসেছি।
ফটুক কই?
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
বউয়ের খোমাখাতায়।
তাইলে আমগো লাভ কি? কিছু এইখানেও দেন
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
আইচ্ছা খাড়ান একটা দেই। দেখতে বেশি সুন্দর তো! চেহারা দেখে মেয়েরা আবার প্রেমে পড়ে যেতে পারে। তাই ঝামেলা এড়াতেই .... মুখটা একটু ঘোলা কইরা দিলাম।
এই ছবিটা কী ওয়েস্টে একটা দোকানের সামনে তোলা।
বাঃ আপনে ব্যাপক সুন্দর ছিলেন সেই সময়
কিপিঠাপ
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
কী ঠাপ বললেন?
ছবিগুলো অতি সৌন্দর্য
(তবে দ্রোহীর ছবির কাছে কিছুই না)
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
হা হা, সত্যি কথা।
এর পরের পর্ব কই, মূলত পাঠক ?
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
পরের পর্ব আসিতেছে।
শুরুর নীল ছবি () দেখে পুরা টাশকি। অনেক আগে টিভিতে দেখা 'চার বুন্দওয়ালা'-টাইপ একটা বিজ্ঞাপনের কথা মনে পড়ে গেল।
পরের পর্ব কই? লেখালেখি বাদ দিয়ে আজকাল খুব ঘোরাঘুরি করা হচ্ছে, না?
পরের পর্ব আসিতেছে।
২ পইড়া ১-ও দেখলাম। ভাল।
থাংকু।
নতুন মন্তব্য করুন