[০]
তিন বছর বয়সী বালিকাটি ফোনে আমার সাথে আলাপ শুরু করলো এক দিন, অ্যাই তুই কী করছিস?
- খাচ্ছি।
-কী খাচ্ছিস, জিব্রা? (আজকালকার বাচ্চারা আমাদের মতো জেব্রা বলে না, একেবারে z দিয়ে জিব্রা বলে, শুনে শুনে আমরাও শিখছি আর কি।)
- নাঃ, এই একটু জিরাফ খাচ্ছি।
এই শুনে সে হেসে কুটিপাটি। যেন জিব্রা খাওয়া চলতে পারে, কিন্তু জিরাফ খাওয়াটা ঘোর বাজে একটা কাজ! তো সেখানেই আলাপ শেষ না, এরপর বলে, আচ্ছা তুই কি একটা সাইকেল?
আচমকা সাইকেল হয়ে গেলাম কেন মালুম পেলাম না, তবে ছেড়ে তো দেওয়া যায় না, অতএব আমিও বললাম, তুই একটা ট্যাক্সি!
- তুই একটা হাতি!
রোগাপাতলা সাইকেল থেকে আচমকা সুবিশাল হাতিতে প্রোমোশন পেয়ে ঘাবড়ে গিয়ে বললাম, তুই একটা নারকেল!
শুনে আবার সেই ভূলুন্ঠিত হাসি। সেই খিলখিল জলতরঙ্গের আওয়াজ লেখায় ফোটানোর সাধ্য আমার নেই।
[১]
কলকাতা পাল্টায় নি বিশেষ। সেই ধূলিধূসরিত ঘরবাড়ি, ভিড়ে উপচে পড়া পথঘাট, ধুঁকেধুঁকে চলা শাসনযন্ত্র। সামান্য বদল যা হয়েছে তাও ভার্চুয়াল, মানুষ অবশেষে বুঝতে শুরু করেছে স্থিতাবস্থার খারাপ দিকটা। যদিও পরিবর্তন হলেই যে সত্যি কিছু উপকার হবে বিরাট রকমের, সে নিয়েও অনেকেই সন্দিহান। পরিবারে সবার বয়স বেড়ে গেছে আরো দু বচ্ছর, আগের প্রজন্মের জন্য সেটা সুখবর নয় স্বাস্থ্যের কারণে। নানা রকম রোগব্যাধিতে সবাই বিপর্যস্ত। বৈবাহিক সূত্রে দু জন নতুন সদস্য যোগ হয়েছে বাড়িতে, তাদের সাথে নতুন আলাপ হলো, মানে ফোনের আলাপ না ধরলে। বাড়ির বিয়েশাদিতে থাকা হয় না গত পনের বছর ধরে, এর মাঝে জীবন অবশ্যই বয়ে চলে তার নিজের গতিতে।
পুজোয় যাওয়ার একটা সুবিধে হলো এই যে ক্রিসমাসের মতো ভিড় থাকে না আকাশপথে। ফলে খরচও অনেকটা কম হয়। সেটা পুষিয়ে নিলাম বস্তা বেঁধে উপহার নিয়ে। আত্মীয়বন্ধুর সংখ্যা এতো বেশি যে মুখে মুখে হিসেব রাখা যায় না, রীতিমতো স্প্রেডশীট বানিয়ে জিনিস কিনতে হলো। এতো করেও গন্ডগোল, আমার বইটই-ঘোর-অপছন্দ এমন একটি ভ্রাতুষ্পুত্র আছে, তার জন্য অর্ডার করা ভিডিও ক্যামেরাটি শেষ পর্যন্ত এসে পৌঁছল না। অতএব একটা জেনেরিক উপহার ছিলো, উনো স্পিন, সেটাই জুটলো তার কপালে। তাতে করে মজা জমলো আরো ভালো, পুজোর সময় বাড়ি-ভরা লোক মিলে গোল হয়ে বিছানায় খেলতে বসে গেলাম। সাত-আট জন খেলতে বসেছে, কেউ একগাদা তাস খেয়ে গেলে বাকিরা মিলে বিশাল হুল্লোড়! এ দিকে চা-মুড়ি-চপ যথাসময়ে চলে আসায় খেলা ছেড়ে উঠতে হচ্ছে না আদৌ। সব মিলিয়ে নরক-গুলজার। ঠাকুমার বিশাল ঢালাও বিছানায় এই জাতীয় ঘটনা ঘটলে তিনি যারপরনাই খুশি হতেন। কিন্তু সময়ের গতিতে তিনি আজকাল উপর থেকে দেখেন, আমরা বসি বড়ো জেঠুর ঘরের বিছানায়।
পুজোয় যাওয়ার আরো ভালো দিক আছে। নানা দিক থেকে আত্মীয়বন্ধুরা বাড়ি ফেরে, অনেকেই অন্ততপক্ষে ঘুরে যায়। ফলে দেখাসাক্ষাৎ হয় এই সুযোগে। বোন আর তার মালয়ালি বর যে কিনা কলকাতাতেই বড়ো হয়েছে, তারা এসে পড়ে বোম্বে থেকে, আড্ডাস্রোতে মিশে যেতে তাদের সময় লাগে না। যারা আসতে পারে না, তারা দুঃখী গলায় ফোনে গল্প করে, তবু যোগাযোগ হয়। ভাইয়ের শ্বশুরমশাই বারবার বলেন তাঁদের বাড়ি রানাঘাটে যেতে, জানি যাওয়া হবে না তবু আন্তরিকতাটুকু ছুঁয়ে যায়। পিসিরা আর বৌদিরা ঠাকুর দেখতে যায় দল বেঁধে, অনেক কষ্টে ছাড়া পাই তাদের হাত থেকে। তারপর বৃষ্টি নামলে তারা ভিজে চুপসে হয়ে ফেরে, আমি কেমন-মজা মুখ করে স্বাগত জানাই। এই সব হাসিমুখ বাড়িতে বসেই দেখা যায়, প্যান্ডেলে আর বেশি কী রয়েছে। তাছাড়া ষষ্ঠীর দিন বাজার করতে শহর দু বার এফোঁড় ওফোঁড় করতে গিয়ে খানিক দেখা হয়ে যায় পুজো, হলেই বা ট্যাক্সি থেকে, তাই বা কম কী! সাউথ সিটি, সিটি সেন্টার ইত্যাদি মলে সুবেশ মানুষের ভিড়ও দেখা হয়ে যায়। তারপর দশমী আসে, সিঁদুর খেলে বাড়ি ফেরে মেয়েরা, ঢিপঢিপ করে বড়োদের প্রণাম করতে গিয়ে কোমরে টান লাগে, মাথায় চুলের ফাঁকে আঙুল চালিয়ে খুঁজে আনি আশীর্বাদের ধান। টিভিতে বাংলা চ্যানেলে বাংলা ঢঙে শাড়ি পরে জুন মালিয়ারা আহ্লাদি করে বনশ্রী সেনগুপ্তদের সাথে, রামকুমারের শুধু গলা শোনা যায়, তাঁর ভাসান হয়ে গেছে কবেই।
[২]
দ্বিতীয় সপ্তাহে বেড়ানোর পরিকল্পনা করা ছিলো আগে থেকে, উড়িষ্যার উপকূলে চাঁদিপুরে। সকাল সকাল ট্রেনে চেপে বসি, বালাশোর বেশি দূরের পথ নয়। তবু অনেককাল পর ট্রেনে চড়ে চা-বিস্কুট-ঝালমুড়ি খেতে খেতে পাড়ি দিতে মন্দ লাগে না। দলে বড়োদের সাথে এক জোড়া বাচ্চা থাকায় মজা জমলো আরো। এরা কেউই আগে সমুদ্র দেখে নি। বড়োটির নাম তুরান, সে আমার দেখা পৃথিবীর সবচেয়ে শান্ত আর জ্ঞানী বালক। ক্রিকেট, ফেলুদা, গাড়ি, এই হলো তার সখ। টিভিতে খেলা চললে তাকে বাড়ি থেকে বের করা যাবে না। এর বাইরে আমেরিকা নিয়ে তার অনেক প্রশ্ন। সে সবের উত্তর দিতে দিতে জেরবার দশা আমার, আর আমার বোন, অর্থাৎ বালকটির মা আচার-খাওয়া মুখ করে মজা দেখে গেলো আগাগোড়া!
ছোটোটার নাম বো, বসুন্ধরার শর্ট ফর্ম। আচরণের দিক দিয়ে সে একটি খাঁটি হনুমান, কিন্তু খুবই আত্মসচেতন ও অনমনীয় চরিত্রের। তার মতের বিরুদ্ধে তার সাথে কিছুমাত্র করা যাবে না। এবং দুনিয়ার মোটামুটি সব্বাইকে 'তুই' বলে সম্বোধন করতেই সে পছন্দ করে। যদিও আমি সম্পর্কে মামা, তবু এর ব্যতিক্রম হবার নয়। লেখার শুরুতেই যে কথোপকথন সেটা তার সাথে আমার।
চাঁদিপুরের সমুদ্র তেমন মহান কিছু নয়, অল্প ঢেউ, আর বাদামি রঙের বালির আকার মিহি বলে জল দেখায় ঘোলা। তটের ঢাল খুবই সামান্য, অনেক দূরে গেলেও কোমর-জল হয় না। পায়ের পাতা জড়িয়ে ধরে মানুষের ফেলে দেওয়া প্লাস্টিক আর সদ্য ভাসানের খড়বিচুলি। তবু সেই ক্লেদ ম্লান হয়ে যায় প্রথম সমুদ্র দেখা শিশুর আশ্চর্য দৃষ্টির কাছে। প্রথম দিকে জলে নামতে ভয় পায় তারা, তারপর একবার ভয় ভাঙলে আর টেনে তোলা যায় না, ভোরের ঠান্ডা বাতাসে শীতে কাঁপতে কাঁপতে জল ঘাঁটতে থাকে তারা দুজনেই। আমরা হোটেলে ফিরে যাবার চেষ্টা করে হার মেনে তাদের হাসিতে যোগ দিই।
অন্যান্য ব্যাপারে চাঁদিপুর যেমনই হোক, এমনকি হোটেলের ঘরগুলোও খুবই অসন্তোষজনক, কিন্তু খাবারদাবার নিয়ে অভিযোগের সুযোগ ছিলো না। তিন বেলা মহা ভূরিভোজ চলতে থাকে পাঁচ দিন ধরে, সকালের লুচির স্তুপ উদরগহ্বরে একটু ডুব দিলেই দুপুরের জন্য আস্তিন গোটাতে থাকি, পমফ্রেট-ভেটকি-চিংড়ি-কাঁকড়া সবাই সার বেঁধে দাঁড়িয়ে হাতছানি দিতে থাকে। উড়িষ্যার মিষ্টি অন্য ধরনের, ছানাপোড়া-রসবড়া এবং কোনো অজ্ঞাত কারণে সে রাজ্যের সব হোটেলে সুস্বাদু ক্যারামেল কাস্টার্ড বা যাকে আমরা পুডিং বলি, সেটা পাওয়া যায়। সমুদ্রদর্শন আর খাওয়াদাওয়ার মাঝের ফাঁকগুলোয় আড্ডা আর তাসলুডো চলতে থাকে, অগণন চা তার সাথে। হোটেলের নিষ্প্রভ ঘর আমাদের হাসিতে ঝলমল করে। মাঝে একদিন পঞ্চলিঙ্গেশ্বরের পাহাড় আর ভাঙাচোরা রাজবাড়িটাও ঘুরে আসি টুক করে। পথের পাশের খালবিলে তখনো পদ্ম ফুটে রয়েছে।
[৩]
তৃতীয় সপ্তাহে পা দিতেই বুঝতে পারি গোনা দিন ফুরিয়ে এলো। পুজোর প্যান্ডেলে কাপড় নেমে গেছে, ঠক ঠক হাতুড়ির শব্দ বাড়ি থেকে শোনা যায়, ডেকরেটারের লোক উদাস মুখে বাঁশ আর তক্তা খুলছে। পাশের মাঠে কেউ হঠাৎই কালীপুজোর নেট প্র্যাকটিস করে, সে বোমা ডেসিবেলের হিসেব ছাড়িয়ে চমকে দেয় সবাইকে। টিভিতে সব পণ্য নবরূপে দিওয়ালি-স্পেশাল হয়ে আসে, তার সাথে ধনতরাসের কথা মনে করিয়ে দেয় মণিকারেরা।
তারপরে অবধারিতের মতোই আসে ফেরার সময়। ফেরার কথায় যতো না মন খারাপ হয়, বাড়ির সবার বিষণ্ণ মুখ দেখে খারাপ লাগে তার চেয়ে বেশি। জেঠিমারা লক্ষ্মীপুজোর নাড়ু মোয়া আর সন্দেশ আচার বাঁধতে বসে যায়, দূরদেশের পাথেয় হিসেবে। এতো কিছু খাবো কীভাবে সে কথা বলে বোঝানো যায় না, তাছাড়া ক্রমস্ফীতমান শরীরে ও সব খাওয়াও যে অনুচিত তা বলেও কাজ হয় না। চেষ্টা করে হতাশ হয়ে ক্ষান্ত দিই শেষমেশ। যতো সময় ঘনিয়ে আসে মেজাজ খারাপ হয় ততো, অথচ দেখানো যায় না। চেপে রাখতে রাখতে এক সময় অকারণেই বাবাকে খুব এক চোট বকে দিই, তারপর অনর্থক বাজে বকবক করে চেষ্টা করি ক্ষতিপূরণের। শেষ দিনে জনে জনে এসে খোঁজ নিয়ে যায়, বাক্স গোছানো হয়েছে কি না। ওরা জানে না আমার বাক্স সর্বদা গোছানোই থাকে। আপাতত উপহার বের করে দিয়ে খালি হয়ে সে মুখব্যাদান করে শুয়ে আছে। তাতে গুঁজে দিই পুজোর প্রাপ্তি জামাকাপড় আর পুরোনো সেই সব বইপত্র যার অভাব বিদেশে অনুভব করেছি কখনো। মাসির দেওয়া সুভাষ মুখার্জি, অনেক কাল আগের ইউরোপের অ্যালবাম যা কখনো নেওয়া হয়নি সাথে করে এবং এখন অনেকাংশেই তামাদি হয়ে গেছে, প্রথম যৌবনে অনচ্ছ কাগজে সযত্নে মলাট দেওয়া হলদে-প্রচ্ছদের পুনশ্চ, এ ছাড়া পোড়ামাটির হাতি আর চাঁদিপুরের সমুদ্রজীবের ছাইদান যারা দীর্ঘ সফর শেষে ভেঙে যাবে, তাদের গেঞ্জি-মুড়ে বাক্সে ভরি একে একে। পিসেমশাই দেখা করে যায়, জানতে চায় আবার কবে আসবো। হেসে হাল্কা করি, দাঁড়াও, আগে তো যাই। জেঠি জিজ্ঞেস করে, কিছু খাইয়া যাবি না? দাদা বাক্সো কেড়ে নিয়ে যায় সিঁড়ি দিয়ে নেমে যায় 'সারা রাস্তা তো তুই-ই বইবি' বলে। গাড়িতে উঠি, বাড়ির দরজায় ভিড় করে দাঁড়িয়ে থাকে আমার গোটা বাড়িটা, ভাইঝি টা-টা করতে গিয়ে হাসে আর ফোকলা দাঁত বেরিয়ে যায়, বাকিরা দুঃখদুঃখ ভাবটা ঢাকতে গিয়ে হাসতে থাকে খুব বোকাবোকা মুখ করে। পাড়ার কুকুর অনর্থক উৎপাতে বিরক্ত হয়ে ঘেউ ঘেউ করে ঢুকে যায় গলিতে। ধুলো উড়িয়ে আর পেট্রলের গন্ধের চিহ্নটুকু রেখে আমি চলি এয়ারপোর্টের পথে, কলকাতার ধূলিধূসরিত ঘরবাড়ি আর ভিড়ে উপচে পড়া পথঘাট পেরিয়ে।
মন্তব্য
দারুন একটা ভার্চুয়াল একটা ঘোরা হলো আপনার সাথে।
আপনাদের তো যৌথ পরিবার...এই যৌথ পরিবারের ব্যাপারটা কি কলকাতায় এখনো আছে?
শিশুরা বিস্ময় নিয়ে পৃথিবী দেখে, এটা দেখার আনন্দও কম নয়।
গতবার দেশ থেকে ফেরার সময় আব্বার কাছ থেকে বিদায় নিলাম, বাসার সামনে উনি দাঁড়িয়ে...গাড়ি আমাকে নিয়ে এয়ারপোর্ট যাচ্ছে, পেছনে তাকিয়ে রইলাম আমি...উনি মিলিয়ে যাচ্ছেন আস্তে আস্তে...ফিরে আসাটা যে কী কষ্টের ব্যাপার...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
তাসনীম,
পড়া আর সপ্রশংস মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনি দিন দুয়েক আগে এক মন্তব্যে জানতে চেয়েছিলেন ছুটি কেমন কাটলো, এই তার সুদীর্ঘ উত্তর।
যৌথ পরিবার কমে এসেছে অনেক, তবু যা আছে তারও বেশির ভাগ আমার ধারণা ছাদ শেয়ার করে, রান্নাঘর না। আমাদেরটাও খানিকটা তাই।
দারুণ উত্তর
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আমার দেখা যৌথ পরিবারগুলোও তাই। পুরো আলাদা হয়ে যাওয়ার চেয়ে যদি কেবল হাঁড়ি আলাদা করেই একসাথে কাটিয়ে দেওয়া যায় আরো কিছুদিন, তাই বা মন্দ কি।
"যৌথ পরিবার কমে এসেছে অনেক, তবু যা আছে তারও বেশির ভাগ আমার ধারণা ছাদ শেয়ার করে, রান্নাঘর না।"
প্রায়গিক সত্যিটা ছাড়িয়ে কারনটা কি সাধারনভাবে এখানেই?
অমিত্রাক্ষর
অমিত্রাক্ষর@জিমেইল ডট কম
আপনার প্রশ্নটা ঠিক বুঝলাম না। প্রায়োগিক সত্যি কোনটা? সে বস্তুটাই বা কী? আর কারণটা এখানেই মানে কোনখানে, রান্নাঘরে? একটু বাংলা করে বলেন না ভাই।
পড়ি নাই। পড়বও না, ওই লুচি-চিংড়ির জায়গাটা তো নয়ই, নাড়ু-মোয়ার জায়গাটাও কিছুতেই না, চাঁদিপুরও নৈব নৈব চ।
ইয়ে, দাদা... বলছিলাম কি, কিছু সন্দেশ-মিঠাই পার্সেল করা যায় না?
আরে আপনি দেখি খাওয়াটুকু ছাড়া আর সবটাই পড়েছেন! না কি উল্টোটা? যাক, ঐ সব অস্বাস্থ্যকর জিনিস খেয়ে আপনার শরীর খারাপ হোক আর আমার নামে দোষ পড়ুক, এ আমি মোটেও চাই না।
তবে একান্তই খেতে চলে আসুন এদিকে, খাতিরযত্নের বন্দোবস্ত হয়ে যাবে।
অস্বাস্থ্যকর খাদ্যেই তো রস বেশি। তা আপনার প্রস্তাব মন্দ না, ঠিকানাটা আর একখানা যাতায়াতের টিকিট পাঠিয়ে দিলেই অচিরাৎ আমার টিকিটি দেখতে পাবেন। বলুন, ডীল?
কখনও সখনও এদিকে আসবেন, সে কামনাও করি, আর বলতে নেই এদিকে এলে আপনার মতন সহৃদয় মানুষ কি আর খালি হাতে আসবেন?
একটাই মাত্র ছবি?
আপনার সাথে আমিও ঘুরে আসলাম কলকাতা, অসাধারণ লাগলো
ছবিটবি তো তুলি নি তেমন চাঁদিপুর বাদে, আর এই ছবিটাও এক কাজিনের কাজিন তুলেছে, আমি না। যাক, বর্ণনাটুকু ভালো লেগেছে জেনেই আনন্দ পেলাম।
সময়মতো জানতে পারলে প্রচুর নজর দিতাম আপনার ঘোরা/খাওয়া আর ছুটি পালনে, তা তো আর হয়নি তাই ঘোর সবুজ হয়ে ফেরত যাচ্ছি পড়ে-টড়ে। লেখা খুব ভাল লাগলো আর আপনি স্বমহিমায় লেখা সহ সচলায়তনে প্রত্যাবর্তন করেছেন দেখেও বড্ড ভাল লাগছে।
ছুটলে কথা থামায় কে/আজকে ঠেকায় আমায় কে
সবুজ হরফকে সবুজ হরফে লিখে শুভেচ্ছা আর ধন্যবাদ জানালাম।
মোগ্যাম্বো খুশ হুয়া।।।।
ঠাডা পড়বো। ঠাডা।
কাকস্য পরিবেদনা
থ্যাংক য়ু মোগাম্বোসাহেব আর দ্রোহী।
দিলাম অভিশাপ আর আপনি বলেন থ্যাংক য়্যু!!!!!!!!!!!! ঘটনা কী!
কাকস্য পরিবেদনা
এর দুটো উত্তর আছে। এক, যুদ্ধের বাজারে যা পাওয়া যায় নিয়ে নিই, বেশি বাছাবাছি করে শেষে সেটাও খোয়াই আর কি! আর দু নম্বর উত্তরটা অনেক পুরোনো, দাড়িবুড়ো দিয়ে গেছেন আমার হয়ে, সেই 'যে কেহ মোরে দিয়েছ..... ' ইত্যাদি।
দেশে যাওয়া আর ফেরার কাহিনী সবার প্রায় একই রকম।
কলকাতায় না গেলেও আপনার সাথে ঘুরে এলাম, শুধু খাওয়াটাই হলো না।
পাগল মন
অনেকদিনের ইচ্ছা ছিল একবার পুজায় কলকাতায় যাব, যাওয়া আর হয়ে উঠে না।
লেখাটা ভাল লাগল - চমৎকার একটা ভার্চুয়্যাল ট্যুর হইয়ে গেল। ভাল থাকুন।
পাগল মন আর নৈষাদ,
পাঠ আর মন্তব্য বাবদ অনেক ধন্যবাদ।
এই যে এতো জনের ভার্চুয়াল ট্যুর করালাম, টাকাপয়সা কিছু কি পাওয়া যাবে? নাকি শুধুই ঠাডা?
আপনাকে এক লক্ষ ভার্চুয়াল ডলার পাঠালাম। প্রাপ্তি কনফার্ম করবেন প্লীজ।
পাগল মন
আর আমি সেই সপ্তমীর সকালে দৌড়ে গ্যাংটক পালিয়ে গেছিলাম৷ তারপর গোটা উত্তর সিকিম, পশ্চিম সিকিমের একখাবলা ঘুরে এসে এই পরশু পর্যন্ত অফিসে পেষাই হলাম৷ আজ আবার আহ্লাদ করে বাড়ী যাচ্ছি কালীপুজো ভাইফোঁটা কাটিয়ে এক্কেরে সোমবার ফিরব৷
যৌথ পরিবারের ছবিটা ভারী ভাল লাগল৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
এ-ই হয়। আমরা হাঁফাতে হাঁফাতে কলকাতায় পৌঁছে দেখি আপনারা পুজোর ভিড়ের ভয়ে ফুরুৎ হয়েছেন আগেই। যাক, ঐ সব বেড়ানোর ছবি আর লেখা পোস্টিয়ে ফেলুন ঝটপট।
যৌথ পরিবার একেবারে অবিচ্ছিন্ন ভালো জিনিস তা তো নয়, তবে আমার ক্যামেরায় সেই রকম ছবিই এসেছে দেখতে পাচ্ছি। অন্য ছবিটা কুলদা রায় এঁকেছেন, আমার অভিজ্ঞতা যদিও অত প্রবল নয়, কিন্তু তেমন হলেও লিখতে পারতাম না সেও সত্যি।
আমার অনেক দিনের শখ, পুজোতে কলকাতা যাবো! সে কবে হবে কিংবা আদৌ হবে কি-না, কে জানে!
লেখা নিয়ে কিছু বললাম না। অনেকের সাথেই মিলে যাবে। বরং আমার এই না প্রকাশ করার প্রকাশভঙ্গিটাই থাকুক অনন্য হয়ে।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
প্রবাসে থেকে দেশে যাওয়াই হয় এতো কম, তার মধ্যে গিয়ে ঘোরাঘুরি এক রকম অসম্ভব হয়ে পড়ে। কাজেই পুজোর কলকাতা দেখা আপনার পক্ষে কঠিন হবে আশ্চর্য কী। তাও আশা ছাড়লে চলবে না। যদিও গিয়ে কেমন লাগবে বলা কঠিন, প্রত্যাশা মিটবে কি না জোর দিয়ে বলতে পারছি না।
আপনি এরকম পার্সোনাল লেখা লিখে বসবেন আশা করিনি। খুব খুশি হলাম!
প্রেসিডেন্সী কি এবার আসবে?
যাক, খুশি হওয়া দেখে আমিও খুশি হলাম।
আরে সেটা আসবে হয়তো কোনো এক দিন, তবে এতো প্রত্যাশা দেখে লেখার সাহস হচ্ছে না আর!
পরিমিত বর্ণনায় ঘটবাবহুল একটা পূজো উদযাপন...
কয়েকটা জায়গায় আমার কাছে খুব ভালো লাগলো।
কিংবা
...
_________________________________________
সেরিওজা
ধন্যবাদ সুহান!
অনেকদিন বাদে এবার পুজোয় বেশ চরকিবাজি হল। অষ্টমীর দিন কুমিল্লায় ঝটিকা সফর, তারপর নবমীর দিন সবান্ধব দিনমান পুজোমণ্ডপ দেখে বেড়ানো, বিভিন্ন মিষ্টান্ন চেখে দেখা...নাহ আবার দুহপ্তা আগে ফিরে গেলাম। সময় কত দ্রুতই না কেটে যায়...
--------------------------------------------
আজি দুঃখের রাতে সুখের স্রোতে ভাসাও ধরণী
তোমার অভয় বাজে হৃদয় মাঝে হৃদয় হরণী।
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
আপনার আমার পুজোর ছুটি তাহলে অনেকটা একই রকম কাটলো।
লেখা নিয়ে কিছু বলার নেই, মানে বলার সুযোগ নেই।
চান্দিপুরের কাকড়া কেমন খাইলেন সেইটা কন মশয়।
কাঁকড়া খুবই চমৎকার, রান্নাও বেশ গরগরে ঝাল করে বানানো। তবে আরেকটু স্বাস্থ্যবান কাঁকড়া হলে ভেঙে খাওয়ার খাটনিতে পোষাতো।
তিন বছর বয়সেই বো তো দেখি তুখোড় জিনিস হয়ে গেছে!
বালিকাটিকে ভালো পেলুম।
টক-ঝাল-মিষ্টি, বিভিন্ন স্বাদে মেশানো লেখা, পড়তে ভীষণ ভালো লাগলো ,রাজর্ষি।
ভালো সময় কাটিয়ে ফেরার রেশ ঘিরে থাকুক আপনাকে...
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
সে টপ করে পৃথিবীতে পড়েই তুখোড়, কাউকে কিছু শেখাতে হয় না, শেখাতে দেয়ও না, অতিশয় ওস্তাদ।
আপনিও ভালো থাকুন।
দাদা, বেশ ঘোরা হয়ে গেলো তোমার সাথে! খুব গতিশীল লেখা, নিজেই ক্যামন তরতর করে এগিয়ে গেলো! এই পূজোয় ওডিনদাকে নিয়ে আমরাও ঘুরেছি পুরোন ঢাকায়! ভাসান দেখতে পারিনি যদিও, সেদিন ছিলাম সিলেটে, চা বাগানে! একদিন দেখা হবে নিশ্চই!
-----------------------------------------------------------------------------------
...সময়ের ধাওয়া করা ফেরারীর হাত থিকা যেহেতু রক্ষা পামুনা, তাইলে চলো ধাওয়া কইরা উল্টা তারেই দৌড়ের উপরে রাখি...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
থ্যাংক য়ু হে বালিকা, পুজোয় ঘোরাঘুরি ভালোই হয়েছে তাহলে, আসল এবং ভার্চুয়াল। শুভেচ্ছা জানাই।
নাহ, পুরাই ফার্স্টক্লাস পিচ্চি। এরমই তো চাই ঘরে ঘরে!!
খুব ভাল লেগেছে পড়তে।
পূজার শুভেচ্ছা।
............................................................................................
স্বপ্ন আমার জোনাকি
দীপ্ত প্রাণের মণিকা,
স্তব্ধ আঁধার নিশীথে
উড়িছে আলোর কণিকা।।
............................................................................................
এক পথে যারা চলিবে তাহারা
সকলেরে নিক্ চিনে।
ফার্স্টক্লাস বলে ফার্স্টক্লাস! অতিশয় স্মার্ট এক বালিকা সে! স্কুলের ভর্তির পরীক্ষা দিতে যাওয়া নিয়ে বাবামা খুবই টেনশনে ছিলো, দেখে সে সুযোগ বুঝে দাবিদাওয়া পেশ করে নিলো, তার কী কী চাই। এদেরকেই বলে কট্কটি বাচ্চা!
শুভেচ্ছা আপনাকেও!
কালী পূজার শুভেচ্ছা
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
আপনাকেও জানাই শুভেচ্ছা!
আরে! এ তো অসম্পূর্ণ কাহিনী দেখি! খালি পেট ফাটায় খাওয়া দাওয়া আর হাঁ করে ঘোরাঘুরি আর ফুর্তিই হইসে নাকি? নিশ্চয়ই স্বভাবগুণে উঠতে বসতে ঝাড়িও খাইসেন একগাদা, সেগুলার হিসাব কই?!
হেহ, হেহ - ভাগ্নি তো ফ্যান্টা, যা ফান্ডা!!
তবে, ইয়ে - বলতে বাধ্য হচ্ছি, লেখাটা খুবই ভালো হইসে ...
পূজার শুভেচ্ছা রইলো।
আরে ঝাড়ি তো সারা বচ্ছর খাই, বাড়ি যাওয়ার ঐ তো মজা, কয়দিন ডায়েট চেঞ্জ হয়, তখন শুধু ভালো ভালো জিনিস খাই।
ভাগ্নির দাদাটিও খুবই চমৎকার, তবে বোন থাকলে সবটা লাইমলাইট সেই কেড়ে নেয়। তুরানের গল্পও করবো একদিন।
আপনার লেখা ভাল্লেগেছে শুনে বিগলিত হলাম, নাড়ুমোয়ার ভাগ না দিয়েই এমন প্রশংসা পাওয়া তো চাট্টিখানি কথা না!
কন্যাসহ আপনাকেও শুভেচ্ছা জানাই!
তিন বছর বয়েসী পটপটি মেয়েটাকে তো ভালোবেসে ফেললাম!
আমার নিজের মেয়েটাও ওই বয়েসে এতো কথা বলতো!
পটপটিকে আদর।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
লিটন ভাই,
আপনার মন্তব্য পেয়ে খুব খুশি হলাম। কিছু লিখুন না আমাদের জন্য!
আদর পৌঁছে দেবো যথাস্থানে।
ধন্যবাদ ভূলত পাঠক।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
আহা আমার নামখানা নিয়েই এমন টুইস্ট দিলেন, প্রায় মেনেই নিলাম যে আমি ভুল করে পাঠক!
লেখার আবদারটা তা বলে চাপা পড়লো না কিন্তু!
আপনি 'ভুল করে পাঠক' বলে ভুলত পাঠক নাকি 'ভুল পাঠ-কারক' বলে ভুলত পাঠক তা বলতে পার্ল্লাম্না - তবে কিনা, "লিটন ভাই" কিন্তু আসলে রিটন ভাই
কী সর্বনাশ, এমন টাইপো তো ক্ষমার অযোগ্য! খুব দুঃখিত রিটন ভাই! আপনি হয়তো খেয়ালও করেন নি, কিন্তু তা বলে ছিদ্রান্বেষী পদিপিসি তো আর বসে নেই!
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
রিটন ভাই খেয়াল করসেন মনে করেই আমারও 'ভুল পাঠ-কারক' বলা।
তাও আমাকে কীসব ইয়ে টিয়ে বলে টলে ......
ধন্যবাদ স্নিগ্ধা। আপনি যে আমার মজাটা ধরতে পেরেছেন সেটা আপনার মন্তব্যেই আমি বুঝেছিলাম। কিন্তু চুপ করেছিলাম কারণ মূলত পাঠক তখনো ব্যাপারটা খেয়াল করেন নি। আমি দেখতে চাইছিলাম তাঁর প্রতিক্রিয়া।
ভালো থাকবেন।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
টেলিভিশনের চ্যানেলগুলো গোটা কোলকাতা জুড়ে যে থিম পূজোর ঘটা দেখায় সেটা আমার অপরিচিত। বরং আপনার বর্ণনার পূজো আমার বেশ পরিচিত। ওখানে ভাণ আছে, আর আপনার লেখায় প্রাণ আছে।
অনেক বছর পর এবার সপ্তমী থেকে শুরু করে দশমী পর্যন্ত প্রত্যেকদিন প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঘোরা হল, পেট পুরে পূজো স্পেশাল খাওয়া হল। এইজন্য এবারের পূজো আমার জন্যও স্পেশাল।
কালীপূজোর শুভেচ্ছা রইলো।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তা বললে লোকে মানবে না, শ্রীভূমি কি তেলেঙ্গাবাগানের পুজো দেখিনি, এমনকি এবারের স্পেশাল গো গ্রীন থিম অবধি বাদ, এ আবার কেমন পুজো দেখা! যাক তবু আপনাদের ভালো লেগেছে, এটা বড়ো সান্ত্বনা।
আপনাকেও জানাই অনেক শুভেচ্ছা।
ভার্চুয়াল ট্যুরটা খুব ভালো লাগলো। একজনকে এমন রিকোয়েস্ট করেছিলাম কলকাতার-ই একটা ব্যাপারে; সেটা সে বছরের পর বছর ঝুলিয়ে রাখলো
বসুন্ধরা'র শর্ট ফর্ম পড়তেই দ্রোহীদার কথা মনে পড়লো
ফিরে যাওয়া বা ফিরে আসা- থাক, আপনি তো জানেন-ই ওটা কেমন...
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
এই যে মহালোভী, তোমার কথা তো রাখা হয়েছিলো, সিরিজ না শেষ করি, কলকাতার গল্প তো বলেছিলাম। তারপরেও এতো লোভ কেন হে বালক? আর আপাতত হাতে গরম ভারচুয়াল টু্যর পেলে, তাতেও খুশি না? ঠাডা পড়বে ঠাডা!
জানেন-ই তো আমার অ্যাপেটাইট এট্টু বেশি
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
বাহ! দারুণ মজা করলেন।
দেশে ফিরতে কী যে ভালো লাগে। আপনার লেখায় সেই ভালোলাগার ছোঁয়াটা পেলাম।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
এবার পূজা বন্ধের দিনে পড়ায় বিশাল সুবিধা হলো।
দুর্গা মায়ের সম্মানে দুই বেলা ফ্রি ফ্রি খাওয়া দিয়ে দিলাম
ফিরতে গিয়ে অনেক মন খারাপ হয়, না?
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
স্পর্শ ও রানা মেহের,
পড়া ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
জানুয়ারিতে যাবার ইচ্ছা রাখি কোলকাতায়... নভেম্বরে তো হলো না
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
জানুয়ারিতে যাবার ইচ্ছা রাখি কোলকাতায়... নভেম্বরে তো হলো না
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
কবে আসছেন? জানুয়ারিতে কলকাতায় থাকব খানিকটা সময় আশা করছি...
নতুন মন্তব্য করুন