'বোটানিক্যাল গার্ডেন' - এর বাংলা কি হওয়া উচিৎ? আর যাই হোক, নন্দন কানন নিশ্চয়ই নয়, কারণ যতদূর মনে পড়ে, বোটানিক্যাল গার্ডেনের সৃষ্টি বৈজ্ঞানিক গবেষণার অভিপ্রায় থেকে। সেই হিসেবে এর মানে হওয়া উচিৎ উদ্ভিদ বিদ্যার্থক কানন বা এজাতীয় কিছু, কারও যদি সঠিক বাংলা শব্দটা জানা থাকে তাহলে কৃতার্থ থাকব। এই লেখার মূল উদ্দেশ্য অবশ্য বোটানিক্যাল গা্র্ডেন এর বাংলা কি তা না, বরং মূল প্রসঙ্গে যাবার আগে বোটানিক্যাল গার্ডেন সম্পর্কে কিছু কথা বলা যেতে পারে।
বোটানিক্যাল গার্ডেনের জন্ম আসলে কবে, সে সম্পর্কে অন্তর্জাল ঘেটে সুনির্দিষ্ট তথ্য পেলাম না, তবে বলা হয়ে থাকে প্রাচীন চীনে আ্য়ুর্বেদ চিকিৎসার সময় থেকে অথবা ভুমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে খাদ্য ফলমূলের উদ্দেশ্যে তৈরী করা বাগান থেকেই এই ধারণার সূত্রপাত। সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, বৈজ্ঞানিক গবেষনা না, বরং প্রয়োজন থেকেই এই বাগানের সৃষ্টি। তবে বোটানিক্যাল গার্ডেনের আভিধানিক সংজ্ঞায় বিজ্ঞানকে এমনভাবে জড়ানো হয়েছে যে, সেই হিসেবে পৃথিবীর প্রথম বোটানিক্যাল গার্ডেন ইতালীর পিসা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাগানখানি। ১৫৫৩ সালে চিকিৎসক লুকা ঘিনি এই বাগানের সূচনা করেন। পেশায় চিকিৎসক বলে তাঁর প্রাথমিক আগ্রহ ছিল ভেষজ গাছগাছালিতে। তবে মজার ব্যপার হল, উদ্ভিদবিদ্যার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ বোটানিক্যাল গার্ডেনে তাঁর সম্পৃক্ততা থাকলেও তিনি মূলত পরিচিত তাঁর ছাত্রদের কল্যাণে, নিজের গবেষনার কারণে নয়।
পিসা বিশ্ববিদ্যালয়ের দেখাদেখি ইতালীতে তখন অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যেও বোটানিক্যাল গার্ডেন তৈরীর চল শুরু হয়ে যায়। এর ফলশ্রুতিতে ১৫৪৫ সালে পাদোভা ও ফিরেঞ্জে এবং ১৫৪৭ সালে বোলোনিয়াতে বোটানিক্যাল গার্ডেন তৈরী করা হয়। শুরুতে সবগুলো বাগানই শুধুমাত্র ভেষজ উদ্ভিদের গাছ নিয়ে সম্বৃদ্ধ ছিল, কিন্তু ধীরে ধীরে এর ব্যবহারে আর উদ্দেশ্যে পরিবর্তন আসতে শুরু করে।ষোড়শ শতাব্দীর মধ্যেই মধ্য ইউরোপে যেমন প্রাগ বা কোলোন শহরে বোটানিক্যাল গা্র্ডেন ছড়িয়ে পড়ে। অবশেষে ১৬২১ খ্রীষ্টাব্দে যুক্তরাজ্যে, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের কল্যাণে বোটানিক্যাল গার্ডেনের আগমন ঘটে। শিক্ষার উদ্যেশ্যে এই বাগান স্থাপিত হলেও, ইংরেজ আর ফরাসী উপনিবেশের হাত ধরে সারা পৃথিবীতে বোটানিক্যাল গা্র্ডেন ছড়িয়ে পড়ে অর্থনৈতিক ফসল ফলানোর লক্ষ্য নিয়ে । এরই ফলশ্রুতিতে ভারতে উপমহাদেশে তৈরী হয় চা বাগান বা সিংগাপুরের রাবার বাগান।
উপমহাদেশের প্রথম বোটানিক্যাল গার্ডেনের সূচনা ইংরেজদের হাত ধরে ১৭৮৭ সালে কলকাতায়। আর আমাদের বাংলাদেশে বোটানিক্যাল গার্ডেন চালু হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে ১৯৬৪ সালে। প্রায় দুশো একরের ও বেশী জায়গায় ৫৬,১২৫ প্রজাতির বৃক্ষ, লতা, গুল্মের সমাহারে ঢাকার মিরপুরের এই বোটানিক্যাল গার্ডেন ইট/কাঠ/সিমেন্টের যান্ত্রিক ঢাকাবাসীর জন্য একটু প্রাণভরে শ্বাস নেবার স্থান। অন্তত আমার কাছে তাই ছিলো। সুযোগ পেলেই চেষ্টা করতাম যেতে। তাই যখন বিদেশী সহকর্মী জানতে চাইলো ঢাকা শহরে দেখার কি কি আছে, সবার আগে বোটানিক্যাল গার্ডেনের নাম প্রস্তাব করলাম। দেখা গেলো, অফিসের প্রায় সবাই ঢাকাবাসী হলেও অনেকেরই যাওয়া হয়ে উঠেনি। তাই এক শনিবার সাত সকালে রওনা হলাম প্রায় ১০ সহকর্মী মিলে।
১। শীত তখন প্রায় যাই যাই করছে বা একরকম চলেই গেছে বলা চলে, তবু সকালের দিকটায় কিছুটা কু্য়াশা আর সূর্যের খেলা -
২। এরই মাঝে প্রাত:ভ্রমণে বেরিয়েছেন স্বাস্থ সচেতন ব্যক্তিরা -
৩। বোটানিক্যাল গা্র্ডেন জুড়ে রয়েছে ৬টি জলাশয়। আশা করেছিলাম তার কোনো একটাতে হয়ত দেখা মিলবে পরিব্রাজী পাখিদের, কিন্তু পেলাম শুধু শান্ত স্নিগ্ধ জলাধার -
৪। পুরো বোটানিক্যাল গার্ডেনেই মাকড়সার কমতি ছিলনা, উচ্চতায় কিঞ্চিত বেশী বলে হ্য়ত, আমার সাথে দেখা হচ্ছিল বেশী -
৫। এই ভদ্রলোকের সাথে দেখা হবার পরে আমার 'তাক করে খিঁচ' (Point and Shoot) ক্যামেরার অটোফোকাসের জোড়াজুরি খতম, তাই চেষ্টা করলাম ম্যানু্য়াল ফোকাসের -
৬। ধীরে ধীরে পৌছে গেলাম বাগানের অন্যতম আকর্ষন ক্যাকটাস বাড়িতে, কিন্তু যেয়ে দেখি তা এখনও বন্ধ, কাউকে পেলাম ও না আশেপাশে যে কিনা খুলে ভিতরটা দেখাতে পারত -
৭। তাই গ্রিলের ফাঁক গলে নাম না জানা ফুলের ছবি তোলাই সম্বল -
৮। কিন্তু সেখানেও হাত পা ছড়িয়ে পাহাড়ারত -
৯। কাছে যেয়ে বুঝলাম নিজ প্রজাতিতে এরা বেশ বিখ্যাত -
১০। এদিকে আস্তে আস্তে দিন বাড়তে লাগলো আর সূর্য্যি মামাও শক্তি বাড়াতে লাগলো -
১১। হাঁটা পথের পাশেই হঠাৎ চোখে পড়ল এই তোড়ণ, কিন্তু কি এর উদ্দেশ্য তা বুঝতে পারলামনা, হয়ত কোন লতা গাছের আশ্রয় হিসেবে তৈরী করা হয়েছিল -
১২। গাছের পাতার ফাঁকে ফাঁকে বৈচিত্র্য কিছু কম ছিলনা -
১৩। অথবা -
১৪। আর মাঝে মাঝেই আলো আধাঁরীর খেলাতো আছেই -
১৫। বিচ্ছিন্নভাবে চোখে পড়লো গাছের খোড়ল -
১৬। বা এই বেগুন (কিশোরগঞ্জের আঞ্চলিক ভাষায় একে আন্ডা বেগুন বলে) -
১৭। ঘুম ভাঙ্গালাম কিছু বাদুড়ের -
১৮। অবশেষে যাবার সময় হয়ে এল। সবাই চলে যায়, নিয়ে যায় স্মৃতি -
১৯। একটু গলা ভিজিয়ে বাড়ির পানে রওনা দিলাম আবার সেই যান্ত্রিক জীবনে -
২০। অনেক দিনের সাধ HDR করার, সেরকম কয়েকটা প্রচেষ্টা :
i.
ii.
iii.
মন্তব্য
৯ নাম্বারটার একটা ক্যাপশন দিলাম।
বাসন্তীঈঈঈঈঈঈঈঈঈঈঈঈ! ইন কুত্তোঁকে সামনে মৎ নাচনা!
পোস্টটা খুবই ভালু পাইলাম। তোর আগামী পোস্টেও এইটার কল্যাণে ৫ তারা দিমু।
যথাজ্ঞা।
পোস্টটা আসলেই একটু বেশী বড় হয়ে গেছে। মনোযোগ ধরে রাখা দায়।
১। একটি গাছে একটি পাতাই থাকে
২। বলে গেলে আসবে , কেন আসলে না?
৩। নৌকার উপরে ও পানি থাকে , আমি দেখেছি
৪। ওখানে স্মৃতি, স্মৃতি হয়ে থাকে
৫। তোমার জল আমার কাছে স্থল
৬। দুটো হাত দুদিকে থাকে কেন?
৭। একটি কাল ফুল দেখেছি কাল রাতে
৮। ইটের পর ইট দিলে গাঁথুনী হয় না
৯। জানো আজ কোন বিকেল হবে না
১০। আজ রোদ নামবে না , বৃষ্টি হবে হয়তো
১১। এখান দিয়ে গেলে রাস্তা পাওয়া যাবে
১২। গাছের কান্ড থাকে প্রকান্ড
১৩। একটা গাছে দুটা পাতা ও থাকতে পারে
১৪। বেলা উঠে সোজা বাগানে চলে গেল
১৫। সুড়ঙ্গ- ঠিকঠাক ভালো থেকো
১৬। গাছে ফুল হয় ফল হয় , পরে ঝরে যায়
১৭। কারো কারো মাঝে হিম দেখি
১৮। এখানে যারা ছিল - দূরে চলে গেছে
১৯। দেখো পাপড়ি - ওখানে পড়ে আছে।
রাজপুত্তুর ভায়ডি
নাম দিছি দেইখে রাগ কইরো না।
শুভাশীষ দাশ
দাদা কি নাম দিলেন নাকি কবিতা লিখে ফেল্লেন? আজকাল এরকম ফরম্যাটিং করে কিছু লিখলেই কাব্য হয়ে যায়, যেমন আমি শাটার চাপলে হয় ছবি
রাগ করুম ক্যান? মন্তব্য চলুক
বড়োই ভালু পাইলাম।
জেনে ভালু পাইলাম
HDR করে ক্যামনে? শিখতে মঞ্চায়।
খুব ভালো লাগলো ছবিগুলো।
photomatix নাম এক কোমলসম্ভার ব্যবহার করেছিলাম। এখানে একটা ঢু দিটে পারেন, তবে গুগুল সাহেবকে জিজ্ঞেস করলে অনেক উত্তর পাবেন
খুব খুব ভালো লাগলো। এই ক'দিন তো দেখছি সচলে পুরা ভালো ছবির ওভারলোড! তোড়ণের উদ্দেশ্য যাই হোক, দেখতে বড়ই মনোরম লাগছে।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
ধন্যবাদ আহিরদা, ডিজি ক্যামের যুগে আমরা সবাই ফোটুকগ্রাফার
১, ৪, ১০ পুরাই , নন্দন কাননের ইতিহাস বর্ননা খুবই সুখপাঠ্য হয়েছে সাফি ভাই। ইতিহাস যখন পরীক্ষার জন্যে পড়তে হয় না, তখন চরম ভালু পাই। লেখায়, ছবিতে । আপনার মোটকু আলীদের কি হইল?
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ধন্যবাদ সাইফ ভাই, আমার নিজের ও ১ নং টাই সবচেয়ে বেশী পছন্দ। মোটকুরা ইনশাল্লাহ সপ্তাহান্তে পেয়ে যাবেন এক কিস্তি
আহা অনেক দিন পরে পুরনো স্মৃতি মনে পড়ে গেল। বোটানিকে অন্তত দুই সপ্তাহে একবার যাওয়া হতো (পাখি দেখতে, ফুল দেখতে, গাছপালা দেখতে: পাছে লোক আবার কিছু বলে)।
পিপিদা,
নিজেইতো বলে দিলেন 'পাখি' দেখতে যাইতেন, দূর্মুখের আর কি দোষ?
সব যেন স্বপ্নের সকাল। ছবি গুলো দেখে মনের গুমোট ভাবটা কেটে গেল ।
স্বপ্নদ্রোহ
এই সাত সকালে গুমোট মন নিয়ে থাকা কি ঠিক? কেটে গেছে দেখে ভাল লাগলো
ছবি গুলো অসম্ভব সুন্দর। বোটানিক্যাল গার্ডেনে যাওয়াই হয়েছে একবার নাকি তাও কবে সেটাও মনে নেই (শুনেছি আর কি) অনেক ছোট ছিলাম। খুব সুন্দর!
ভ্রম,
আপনার ছবিগুলো দেখলাম, এখানে কেন লজ্জ্বা দেন? পারলে একবার বোটানিক্যাল গার্ডেনে ঢু দিয়েন, পস্তাবেন না, কথা দিলাম
হাহা আরে কি বলেন আপনার স্পাইডারের ছবি গুলা মারাত্মক!
নেক্সট টাইম বাংলাদেশে গেলে অবশ্যই বোট্যানিকাল গার্ডেনে একটা চক্কর দিবো।
আরো ছবি চাই কিন্তু!
হায় আল্লাহ, আপনি আমার দেখা প্রথম মেয়ে যিনি কিনা স্পাইডারের ছবিরে ভাল বল্লেন!
খাইছে! অদ্ভুত সুন্দর সব ছবি- এমনকি মাকড়শার ছবিকয়টাও (এখানে বলা দরকার যে আমি অ্যারাকনোফোবিক)। এইচডিআরগুলোও দারুন- একেবারে
---------------------------------------------
ফুল ফোটে? তাই বল! আমি ভাবি পটকা।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
দেইখা ভয় খাননাইতো?
- কাননের কথা বললেই আমার মোহামেডানের গোলরোক্ষক কাননের কথা মনে পড়ে! উদ্ভিদ উদ্যান কথাটা পছন্দ হয় না আপনার মিয়া? মায়া কানন, নন্দন কানন বলে স্বর্গীয় রূপ দেয়ার কী দরকার? মাটিতে ফিরে এসো বাবা।
আপনের হাত মিয়া সোনা দিয়া বাঁধায়া রাখা উচিৎ। না, এইরমের ফটুক যে তোলে তার হাতেই আসলে সোনা দিয়ে দেয়া উচিৎ, তালের তাল।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আরে জায়গাটা এতো সুন্দর স্বর্গের কথাইতো মাথায় আসে সবার আগে। ফটুক তোলায় আমার কৃতিত্বের চেয়ে মডেলের কৃতিত্ব অনেক বেশী
পুরান কথাই বলি!!
"দারুন!!!"
---------------------
আমার ফ্লিকার
তুমিতো আগে দেখসই, তোমারে আর খাটো করলামনা
জটিল- জটিল- জটিল !!!!!!
পুরা হালাল পাঁচতারা !!!
১+ ৯ + ১৩ + ১৪ = রক্স !!
______________________________________________________
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক
তারা দিতে পার্তেসিনা ক্যান ???
______________________________________________________
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক
আমি এইমাত্র দিলাম
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আম্মো পার্সি
______________________________________________________
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
আহা !
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
ব্যথা পাইলেন নি?
এতো ভালো ছবি কেম্নে তোলেন?
আমি মিরপুরের পোলা। বোটানিক্যাল গার্ডেনের কাছাকাছি অঞ্চলেরই। একসময় সে অঞ্চলে বেশ আড্ডা দিতাম আর যাইতামও। তবে আপনার চোখে একেবারে নতুন একটা বাগান দেখলাম।
আমিও হিমুর মতো কই... এই পোস্টের অযুহাতে আগামী পোস্ট পঁচা লেখলেও আমার পক্ষ থেকে ৫তারা থাকবে।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ধন্যবাদ নজু ভাই। আড্ডা দিতে নিশ্চই সাত সকালে যেতেন না? এখন ভোর বেলায় ভাবীরে নিয়া একটা ঢু মারেন,
প্রচন্ড সুন্দর সব ছবি
এমনকি বাসন্তী ঈয়ে............... র মডেলকেও সুন্দর লাগছে
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
ধন্যবাদ রানা ভাই
দ্রারুন।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
ধন্যবাদ রায়হান ভাই
জোস তুলছোস! ৫ তারা
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
থ্যাংকস দোস্ত
প্রত্যেক্টা ছবিই অসাধারণ (কোন ন যেন? )
অদ্বিতীয়
অদ্বিতীয়
অনেক দিন পর ছবিগুল দেখে খুব ভাল লাগ্ল আবার ।
আহারে অফিস জীবনটারে খুবই মিস করি
ওয়াও সাফি ভাই, আপনে বস আলোগুলো এত সুন্দর ফ্রেম করেছেন (১,২,১০,১৪)
ওয়াও সাফি ভাই, আপনে বস আলোগুলো এত সুন্দর ফ্রেম করেছেন (১,২,১০,১৪)
নতুন মন্তব্য করুন