বিশ্বকাপ খেলা শুরুর পর থেকেই খুব অবাক হয়ে লক্ষ করলাম পত্রিকান্তরে বিভিন্নভাবে সাংবাদিকরা বিভ্রান্তকর রিপোর্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে এক প্রকার যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। এই রিপোর্টগুলো মন দিয়ে পড়লে দেখা যায় প্রতিটা লেখার কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। যেমন -
১। আশরাফুল লেহন
২। সাকিব এর বিরুদ্ধে বিষাদগার
৩। সিডন্সের বিরুদ্ধে বিষাদগার
৪। দলীয় কোন্দল সৃষ্টি ইত্যাদি
উদাহরণস্বরুপ আজকের আমার দেশ পত্রিকায় জনৈক ক্রীড়া সাংবাদিক ইলিয়াস খান লিখেছেন -
আশরাফুলের বলে অ্যান্ড্রু হোয়াইট আউট হওয়ার পর বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা উল্লাসে মেতে ওঠেন—এই ক্যাপসন দিয়ে ছবি ছাপা হয়েছে বিভিন্ন দৈনিকে। খবরটি সত্য, কিন্তু আংশিক। অ্যাশ যখন শূন্যে ভাসছেন, অনেকটা বেশি উচ্ছ্বসিত হয়েই, ব্যাট করতে নেমে সফল না হওয়ার কষ্ট লুকিয়ে, টিমমেটরা ছুটে এলেন অভিনন্দন জানাতে। কিন্তু এলেন না একজন, অন্যদিকে মুখ ঘুরিয়ে রাখলেন, আনন্দের লেশমাত্র নেই চোখেমুখে, উচ্ছ্বাস তো দূরের কথা, তিনি বাংলাদেশ দলের ক্যাপ্টেন সাকিব আল হাসান। তাহলে কী তিনি খুশি হননি আশরাফুল উইকেট পাওয়ায়?
লেখার স্বপক্ষে প্রমাণ হিসেবে জুড়ে দিয়েছেন এই ছবিটা -
বেশ কিছুদিন ধরেই বিভিন্ন পত্রিকায় আশরাফুল সাকিব বিবাদের কথা আগে থেকেই পড়া ছিল বলে খেলা দেখার সময় যখন আশরাফুল উইকেট পায় তখনই লক্ষ করেছিলাম সবার আগে সাকিব এর ছুটে যেয়ে আশরাফুলের সাথে উদযাপন করাটা। তাই এই রিপোর্ট পড়ে ব্যপারটা যে সর্বাঙ্গে মিথ্যে তা বুঝতে দেরি হয়নি। পাঠকদের জন্য দুটি ছবি জুড়ে দিলাম। ছবি দুটি আশরাফুলের দুই উইকেট পাবার পড়ে উদযাপন করার সময়ে নেওয়া -
প্রথম উইকেট পাবার পর...
দ্বিতীয় উইকেট পাবার পর...
পত্রিকা হিসেবে আমারদেশ অত্যন্ত নিম্নমানের এবং রাজাকার বান্ধব তাই সচরারচর তাদের রিপোর্টকে গুরুত্বের সাথে নেইনা। কিন্তু একই লেখার সুর যখন কালের কন্ঠে জাহেদ খোকন, মোস্তফা মামুন, প্রথম আলোতে উৎপল শুভ্র, তারেক মাহমুদরা ছড়াতে থাকেন, তখন মনে হয় এসব মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করাটাও সমানভাবে জরুরী। আশরাফুলের উদযাপনের একটা ভিডিও (৯ সেকেন্ড এবং ৫২সেকেন্ড বিশেষভাবে দ্রষ্টব্য) নিচে দিয়ে দিলাম। পাঠকরা নিজেরাই সিদ্ধান্ত নিন আমাদের কি করা উচিত -
মন্তব্য
বাংলাদেশের ক্রিকেটকে সোপ অপেরা বানানোর জন্য কিছু গর্ভস্রাব উঠে পড়ে লেগেছে। জাতীয় দৈনিকগুলি মিডিয়াবাজির সুযোগ পেয়ে এই গর্ভস্রাবগুলিকে কাজে লাগাচ্ছে। সিটি করপোরেশনের মেথর হওয়ারও যোগ্যতা নাই যাদের তারা আজ ক্রীড়া সম্বাদিগ হয়ে বসে আছে। সিনে সাংবাদিকরা যেমন কোন নায়িকার সাথে কোন প্রযোজকের মনোমালিন্য চলে, সেইসবের রসালো বিবরণ ছাপায়, প্রশিক্ষণহীন ও শিক্ষালোকবঞ্চিত এইসব উটপোঁদের বাচ্চারা একই মডেলে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে কলহ আরোপ করার জন্যে প্রাণপণে গুড় লাগিয়ে চলছে বছরের পর বছর। পাবলিক যেদিন এদের ধরে চটকানা দিয়ে দাঁত ফেলে দিবে, সেদিন এদের আক্কেল হবে, তার আগে না।
এফ ডি সি এর ফটক থেকে কারওয়ান বাজারের সিএ ভবন আসলে হাঁটা দূরত্ব
সাকিব দেখলাম নিজের উইকেট পাবার পরও সংযত প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছিলো। সাকিব কি তাহলে নিজের সাথেই মনোমালিন্য চালাচ্ছে? আমার দেশের বিবেকের কাছে প্রশ্ন।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
নাম্বারটি বর্তমানে খালি আছে।
কালকেই সাকিবের মানসিক অবস্থা নিয়ে ছেপে দিবে
মুশকিল হচ্ছে বিসিবি এই সাংবাদিকদের কিছু বলতে পারে না, কারন সবার বাকস্বাধীনতা রয়েছে! -রু
বিসিবি দলের জন্য ক্ষতিকর উপাদান থেকে দলকে দূরে রাখতে পারে।
আচ্ছা আমরা কি কিছু করতে পারি?
প্রতিদিন এই সব ফালতু খবর আর সহ্য হচ্ছে না। অনেকে মিলে আমরা কি আইনের আশ্রয় নিতে পারি?
যদিও জানি, প্রথম আলো বা এর সহযোগীরা সেরা আইনজীবি দিয়ে অনেক কিছুই করতে পারে, আর তাদের ক্ষমতাও অনেক।
তারপরও কোনভাবে মানুষকে সচেতন করে অন্তত বিভিন্ন প্রকার অপসাংবাদিকতার বিরুদ্ধে কোন না কোন প্রতিবাদ করা উচিত।
কেউ কিছু বলে না বলে, এরা বারবার পার পেয়ে যাচ্ছে।
আমি ভয় পাচ্ছি, বাংলাদেশ সামনে কোনো খেলায় হারলে পাবলিক না জানি এদের ধরে চড়থাপ্পড় মারে কিংবা কানে ধরে উঠবোস করায়। সেটা খুব বাজে ব্যাপার হবে। তবে বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের খারাপ পারফর্ম করার পেছনে এদের ভূমিকা এত প্রবল যে পাবলিকের রাগটাও অযৌক্তিক নয়।
কানে ধরে উঠবোস করালে মন্দ হয়না, অন্তত একজনকে করলেও হবে
একমত।
সামু ব্লগে দেখলাম - উৎপল শুভ্রকে নাকি মানুষ বইমেলা থেকে বের করে দিয়েছে এবং কোন একটা জেলা শহরে তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। তবে কোন নির্ভরযোগ্য সূত্র পাইনি।
মানুষ মারলে আবার বলবে - সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ক্ষুন্ন হচ্ছে।
আজকে কালের কন্ঠে ২/১ জন প্রাক্তন খেলোয়াড় বলেছেন - ঐদিনের ম্যাচে সাকিব টেনশনের কারনে ঠিক খেলা খেলতে পারেনি। এই টেনশন তো সম্পূর্নই এই সব সাংবাদিকদের জন্য।
দুঃখই লাগছে সাকিবের জন্য- ২২ বছর বয়সে ১৬ কোটি মানুষের চাপ আর কিছু মানুষের নোংরামি সহ্য করতে হচ্ছে। কোনদিন না আবার "বার্স্ট আউট" করে। শত হোক, মানুষ তো।
ওদের রিপোর্টিং পড়ে আমারই তো মারতে ইচ্ছা হয়।
বস পারলে লিঙ্কটা দিয়েন।
এদের উদ্দেশ্য নিজের ক্ষমতা জাহির করা! অযোগ্যরা নির্লজ্জ হয়ে যা হয়! এদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেয়া দরকার। আমাদের খেলা আর খেলোয়ারদের বিরুদ্ধে এদের নোংরামি সহ্য করা উচিত নয় আমাদের নিতান্ত আত্মরক্ষার প্রয়োজনেই!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
এদের যে আসলে কি উদ্দেশ্য! আমার বুদ্ধিতে কুলায়না।
বুদ্ধিতে কুলাবে না! নির্বুদ্ধিতা প্রয়োগ করে দেখেন!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আলু পেপার আর উটপোঁদ'দের এজেন্ডা তো বুঝলাম আশুকে খেলায় নিতে হবে! কিন্তু আমার দেশের এজেন্ডা কী?
পেপারওয়ালাদের ভাবগতিক বেশি সুবিধার ঠেকতেছে না। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে বিসিবে এখন একটা না, বেশ কয়েকটা দল ঘোষণা করতে হবে একেকটা পেপারের নামে।
তবে আমি বেশ টেনশনে আছি। কবে না আবার দৈনিক সংগ্রাম শুভ'কে কেনো খেলানো হচ্ছে না, এই নিয়ে বাংলাদেশ সরকার ওরফে বিসিবি ওরফে ওরফে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল ওরফে সাকিবের পিণ্ডি চটকানো শুরু করে দেয়!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
-মাহমুদুর রহমানকে প্রধান নির্বাচক বানাতে হবে
আশংকা অমূলক না। সাঈদ আনোয়ার বলে ইজতেমা করতে বাংলাদেশে এসে শুভরে খুঁজে গেছে।
বাড়তি কিছুই করতে হবে না, সচলুরা যেটা করছেন সেটা চালিয়ে গেলেই হবে। যে কোন পত্রিকায় এরকম একপেশে রিপোর্ট চোখে পড়লে সেটাকে খন্ডন করে এরকম প্রমান সহ লেখা চালিয়ে গেলেই চলবে। পাব্লিক এখন আর ঘাস খায় না যে "আদু", "কালু" আর "আলু" যা কিছু লিখে দিবে আর সেটা মানুষ চুপচাপ মেনে নিবে।
লেখায়
ধন্যবাদ স্বাধীন ভাই।
শিরোনামটা জোশ। লেখাও। বেশিরভাগ সাংঘাতিকেরাই দেখি ফাকিপ্রেমী।
ধন্যবাদ শুভাশীষদা একটা সময় ছিল (প্রাক ৯৪) বাংলাদেশের অধিকাংশ ক্রিকেটপ্রেমী ভারত,পাকিস্তান আর ওয়েস্ট ইন্ডিজকে সমর্থন করতেন বেশ কড়াভাবেই। কিন্তু আইসিসি ট্রফির পর থেকের এর পরিবর্তন শুরু হয়। অনেকেই সেই তীব্র প্রেম থেকে বের হয়ে আসতে পারলেও সাংঘাতিকরা অনেকেই পারেননি দেখা যাচ্ছে
আজকেই আমার ফেইসবুক এ এই রিপোর্টটি নিয়ে লিখছিলাম, পোস্টটা খুবই দারুন হয়েছে...লেখক কে ধন্যবাদ...
হারামজাদার বিস্তারিত পরিচয়: http://media-bangladesh.com/personnel-details.php?pid=MzU1
ফেইসবুক লিঙ্ক: https://www.facebook.com/profile.php?id=596398820
দলে দলে জুতা মারুন...
ধন্যবাদ nowhereman. পারলে লেখাটা ওনারে একটু পড়িয়েন
এরকম লেখা চলতে থাকলেই হবে। শিরোনামটা কিন্তু সাংঘাতিক
ধন্যবাদ পিপিদা
ছোটকালে শুনেছি দু'মুখো সাপের কথা, বড়ো হতে হতে দেখতে আছি দু'মুখো মানুষরূপী ভন্ড প্রতারকদের। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া দেখা নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি যে রাজনীতিবিদ থেকে শুরু, এরপর উকিল, পুলিশ, হুজুর। সর্বশেষ এবং আগের সবগুলোর বৈশিষ্ট্যধারী এবার দেখতেছি আমাদের মিডিয়া এবং তার সাংবাদিকদের।
এখন তো মনে হচ্ছে আমাদের ক্রিকেটারদের এই সর্বনাশা বেহায়া-চশমখোর-শুয়োরদের দলটা টার্গেট করেছে। এখনই কিছু করা উচিত।
-অতীত
কিছু করেন অতীত। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
খেলা নিয়ে এই সাংঘাতিক সাংবাদিক চক্রের রাজনীতি নিয়ে রীতিমত বিরক্ত হইলাম। এইগুলি সামনে আমাদের ডুবাবে। একতা বলে তো কিছু না, বরং দলীয় একতা নষ্ট করতে উঠে পড়ে লেগেছে এরা!
ওনাদের নিজেদের কিন্তু ভালই একতা আছে দেখা যাচ্ছে
এইগুলা আসলে "পবিত্র রিস্তা", "ছোটি বউ" ইত্যাদি নিয়মিত দেখার কুফল।
আমাদের "কীড়া" সাম্বাদিগদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ও খেলাধুলা বিষয়ে জানাশোনার পরিধির কোন পরিমাপ আছে কি?
হেরা কি দেখে আপনে নাম জানলেন কেমনে?
খেলা নিয়ে জানার পরিধি সম্পর্কে একটা অভিজ্ঞতা বলি। একবার আলু পেপারে একটা রিপোর্টে লিখেছিলো 'পেনের গোলে অমুক দল জয়লাভ করে'। বলা বাহুল্য পেনাল্টিকে অনেক খেলার ওয়েবসাইটে স্কোরে pen হিসেবে লিখে।
হে হে হে।
কিছুদিন আগে আলু পেপারের খেলার পাতায় লিখলো এবার ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছাড়ার হুমকি দিলেন প্যাট্রিক ভিয়েরা।
প্যাট্রিক ভিয়েরা আর্সেনালের গানার। আর প্যাট্রিস এভরা ম্যানচেস্টারের। আমি একটা ভদ্রোচিত কমেন্ট দিলাম ভুলটা দেখিয়ে দিয়ে। আমার কমেন্ট তো ছাড়লোই না উল্টো তড়িঘড়ি করে ভুলটা ঠিক করতে গিয়ে কয়েক জায়গায় প্যাট্রিক ভিয়েরা আর কয়েক জায়গায় এভরা লিখে জগাখিচুড়ি অবস্থা।
তারপর খেলার সাইটগুলো উল্টে পাল্টে দেখলাম এভরা আসলেই ম্যানচেস্টার ছাড়ার হুমকি দিয়েছে কিনা তা দেখার জন্য। কোথাও খুঁজে পেলাম না। পরে জি.এম.তানিম [নাকি অন্য কেউ, এতদিনে কী আর মনে থাকে!] এসে বলল আলুর স্পোর্টস ডেস্কে এসে লিখিত হুমকি দিয়ে গেছে। তখন নিশ্চিন্তমনে ঘুমাতে গেলাম।
আয়ারল্যান্ড এর সাথে ২০৫ রান করে ১ টা অথবা ২ টা উইকেট ফেলে এ ধরণের আনন্দ করার মধ্যে অপরাধ খুজতে পারে না তারা?
আজকে আলু পেপারে আশরাফুল বলেছে দ্বিতীয় উইকেট পাবার পরে সে বুঝতে পারে যে দলে আবার সুযোগ পাবে
ফুল মিয়া কি দেশের আপামর সাংঘাতিক মহলরেই ফাইভ স্টারে নিয়া ডিনার খাওয়ায় নাকি??!!?? আগে তো খালি উটু আর তার বাহিনী আছিলো, এর পরে যোগ দিলো কালের কন্ঠের মোস্তফা মামুন গং...এখন দেখি আমারদেশও লাগছে....
সাকিব সাংবাদিকরে বেইল ও কম দেয়, হুদাই গ্যাজায়ও কম...এই যে দেখেন পেট পাতলা ফুলমিয়া দুই উইকেট পাইছে কি পায় নাই, হোটেলে গিয়াই আলু পেপারের তারেক মিয়ারে ফুন দিয়া নিজের মনের কথা, ডাব্বা মারার পরে ড্রেসিং রুম কত দূর মনে হইছিলো, পাবলিকে কি বলছিলো, সাকিবে কি বলছিলো -- সব সাংঘাতিক মিয়ারে বইলা দিছে...তারেক মিয়াও খুশি ফাত্রাফুলের লড়াই নামে একখান লেখা প্রসব কর্তে পারছে...
ধন্যবাদ রোহান আপনার মন্তব্যের জন্য
এসব বিভেদ সৃষ্টির প্রচেষ্টার মুখে চুনকালি পড়ুক। এগিয়ে যাক বাংলাদেশ।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
চুনকালি যা পড়ছে তা আমাদের মুখেই পড়ছেরে ভাই। বিদেশের পত্রপত্রিকায়ও নিশ্চয়ই এসব নিয়ে হাসাহাসি করে খবর ছাপা হচ্ছে
ভালো লিখেছিস।
পত্রিকাগুলোর এসব গর্ভস্রাবের বিরুদ্ধে এসব লেখাকে কি রিজয়েন্ডার হিসাবে পাঠায়ে লাভ হবে?তবে চেষ্টা করে দেখা যেতে পারে ...
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
ওরা কি আর কেয়ার করেরে দোস্ত? জবাবদিহিতা নামক শব্দটা ওদের লেখার জন্য কিন্তু ওদের জন্য না।
উৎপল শুভ্রের মামলা নিয়ে যে মন্তব্যটি করেছি, তা সম্ভবত ঠিক নয়।
আন্তরিকভাবে দুঃখিত। পোস্টটি সম্ভবত ফান পোস্ট ছিল। আমি এক নজর চোখ বুলিয়ে বুঝতে পারিনি।
লিংক: http://www.somewhereinblog.net/group/wcc2011/29332895
মামলা করতে পারলে ভাল হত। আগে গ্রামদেশে প্রায়ই মামলাবাজ লোক থাকত, যারা জমি জিরাত নিয়ে কথায় কথায় মামলা ঠুকে দিতেন। দেশের এখন এমন দুই একজনকে প্রয়োজন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
কাঁঠাল্পাতা খায়া রিপোর্ট লেখছে। গজারী ডাইল দিয়া পোন বরাবর বাইড়াইলেই সব ঠিক হয়া যাইবোগা, ব্যাপার্স না!! ফাতরা ছাগল কোনহানকার ... ... ...
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
আহারে বাইড়াতে পারলে যে কি খুশী হইতাম
উৎপল শুভ্রকে প্রথম আলোর সাহিত্য-পাতায় সম্পাদক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া দরকার।
তার বিষয়-আশয় বোধ করি ঐটাই ছিলো, কিন্তু কোনোভাবে লাইনচ্যুত হয়ে গিয়েছে।
বাঘ নেই বনে ইন্দুর রাজা অবস্থা তার
নতুন মন্তব্য করুন