বেশ ক'দিন ধরেই মনে হচ্ছে ছোট থাকতে থাকতেই ছোটবেলার কাহিনীগুলো লিখে রাখা দরকার। বয়স গোণা বাদ দিয়েছি সেই ২৫ বছর বয়সেই। এখন মেয়ের বড় হওয়া দেখি, আর নিজের বড় হওয়ার কথাগুলো মনে পরে। আর তাই বড় হওয়ার গল্পগুলো লিখে ফেলতে চাই বুড়ো হওয়ার আগেই।
জন্ম ঢাকায় হলেও, প্রথম স্মৃতি মৌলভিবাজারে। আব্বার চাকরীর সুবাদে, দেড় দুই বছর বয়সেই সেখানে চলে যাওয়া। শৈশবের একটা বড় অংশই কাটিয়েছি সেই ছোট্ট শহরের সরকারী কোয়ার্টারে। অনেক অনেক স্মৃতি সেই কোয়ার্টার ঘিরে। আমাদের বাসাটা ছিল দুই রুমের। তার একটাতে আমি থাকতাম দাদীর সাথে, আরেকটাতে আব্বা আম্মা। আমাদের বিল্ডিংটা ছিল, কোয়ার্টারের একেবারে শেষ সীমানায়। এর পরেই সীমানা প্রাচীর, আর তার ওপাশে ছিল আদিগন্ত ক্ষেত। কিসের ক্ষেত তা এখন মনে নেই, মনে হয় ধান। একারণে ঐ অংশটা আমার কাছে মনে হত গ্রাম। মনে হত, সেই সীমানা প্রাচীরেই বুঝি পৃথিবীর শেষ। আর রুপকথার দৈত্য দানো সবার বাস পৃথিবীর অপর প্রান্তে, প্রাচীরের ওপাশে। এরকম মনে হওয়ার পেছনে সবচেয়ে বেশী দায়ী ছিল শেয়াল। পাঁচিলের ওপাশটা ছিল শেয়ালের আড্ডাখানা। সন্ধ্যা হলেই হুক্কা হুয়া, হুক্কা হুয়া করে মাথা খারাপ করে দিত। তবে তখন বাড়ির সবাই জেগে থাকত তাই ভয় করতনা। সমস্যা হত রাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে গেলে। দাদীর আবার ঘন ঘন বাথরুম যাওয়ার অভ্যেস। হুক্কা হুয়া শুনে ঘুম থেকে উঠে যদি দেখতাম দাদী পাশে নাই, সাথে সাথে কোলবালিশ হাতে করে সোজা আব্বু আম্মুর ঘরে টোকা। বাকী রাতটা সেখানেই থেকে যেতাম।
সকালের দিকে টো টো করে ঘুরে বেড়াতাম আমরা ক্ষুদেরা। দলে ছিল নীচ তলার টুসী, পেছনের বাসার জলি, আর পাশের বাসার নিহাদ। চারজনের মাঝে আমিই ছিলাম সবার বড়, তাই অঘোষিতভাবেই দলের নেতাও। এ জন্য মাঝে মাঝে অনেক দূর্বলতা বিসর্জন দিয়ে নেতাগিরি করা লাগত। যেমন বাদামের খোসায় পুষ্টি বেশী ফতোয়া দিয়ে খোসাসহই বাদাম খাওয়া - কারণ খোসা ছিলতে পারতাম না। অথবা ইটে পিষে বিছা থেতলানোর সময়ে সেই ইটটাও আমার ই তোলা লাগত। আর বিছাও ছিল বাবারে বাবা - হাজারে হাজারে। সবুজ রঙের। দেখতে খুবই সুন্দর। এই বয়সে পেলে নিশ্চিতভাবেই ক্যামেরা বাগিয়ে বসে থাকতাম। ফাহিম ভাইয়ের মত হয়ত তখন বিছার দুষ্টু দুষ্টু ছবি সচলে দিতাম।
কোয়ার্টারের বাইরে বন্ধু ছিল তানিম, ফারাহ আর গিনি। তানিমের বাবা ছিল ডিসি। বিরাট বড় বাসা ছিল ওদের, যতদূর মনে পরে বাসায় হরিণ ও ছিল। আমি আর তানিম একই ক্লাসে পড়তাম। স্কুলের নাম দি ফ্লাওয়ার কে জি স্কুল। তানিমের বাসায় একদিন একটা খেলনা দেখে আক্ষরিক অর্থেই তাব্দা খেয়ে গেছিলাম। খেলনাটা ছিল ফিশিং গেম। খুব শখ ছিল ফিশিং গেমের, যদিও পরে আর কেনা হয়নি কখনও। আমার ছোটবোন তার প্রথম জন্মদিনে একটা ফিশিং গেম উপহার পেয়ে আমার সেই অভাব ঘোঁচায়। ফারাহর সাথে খেলা ছিল অফিস অফিস খেলা জাতীয় কিছু। তাতে বেশ চিঠি লেখালেখি হত নিজেদের মাঝে। মেয়েদের চিঠি লেখার কঠিন ব্যাপারটা আসলে ছোট থেকেই রপ্ত করেছিলাম বলে এখন নিজেকে বেশ ভাগ্যবান ই মনে হয়।
জলিদের বাসায় ক্যারম খেলা হত। ছোট বলে নিগৃহীত হয়ে সেখানেও সুযোগ পেতাম না। এর মধ্যে আমার জন্মদিনে একটা আস্ত ক্যারম বোর্ড-ই উপহার পেয়ে গেলাম। যতদূর মনে পরে পাপ্পু ভাইয়ের বাবা মোসলেহউদ্দিন চাচুই এনে দিয়েছিল সেটা। এর পর আমাদের আর পায় কে! চারজন মিলে মজা করে, বাড়ির সিঁড়িতে ক্যারম খেলতাম। ক্যারম বোর্ড কিছুর উপরে রাখলে আমাদের তো নাগাল পাওয়ার উপায় নেই, তাই ক্যারম বোর্ড মাটিতেই রাখা হত, আর আমরা শুয়ে বসে খেলতাম। পরে সেই ক্যারমবোর্ড আমাদের সাথে সাথে থেকেছে অনেকদিন।
আমাদের বাসায় টেলিফোন ছিলনা। তবে সিরাজ চাচুর বাসায় ছিল। ঢাকায় ফোন করতে যেতাম তাই ওনার বাসায়। সিরাজ চাচু ছিলেন ডাক্তার। তখনও বিয়ে হয়নি, একা একাই থাকতেন। আমরা গেলে পেতাম সিভিটের পাতা। সেই আকর্ষনে প্রায়ই যেতাম। বানিয়ে বানিয়ে অসুখ বানিয়ে সিভিট আদায় করে নিয়ে আসতাম। বড় হওয়ার পর শুনেছি, প্রথম যখন দেখা হয় সিরাজ চাচু আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, আমরা কয় ভাই বোন। আমি উত্তর দিয়েছিলাম ৭ ভাই বোন। আমরা আসলেও ছিলাম ৭ ভাইবোন। তবে চাচাতো ফুপাতো মিলে। পরে আরো ৬ জন এসেছে অবশ্য। সিরাজ চাচুর বিয়েতেই আমার প্রথম বরের সাথে খাওয়ার অভিজ্ঞতা। একটা আস্ত খাশি খেতে দিতে দেখে যে পরিমাণ অবাক হয়েছিলাম, খেতে বসে এমন অবাক মনে হয়না আর কখনও হয়েছি।
মাঝে মাঝেই ঢাকায় যাওয়া হত আর যাওয়া হত পিকনিকে। ঢাকায় যেতাম ট্রেনে। ট্রেনে ওঠা মানেই ছিল মুরগীর কাটলেট খাওয়া আর "এই পদ্মা, এই মেঘনা" গান শোনা। মৌলভিবাজারে ট্রেন থামতনা। তাই শ্রীমঙ্গল থেকে ট্রেনে উঠতে নামতে হত। চা বাগানের মাঝে দিয়ে সেই পথ ছিল অপূর্ব। তখন পথের সৌন্দর্য্য বুঝতাম কি না মনে নেই, তবে কিছুটা বড় হওয়ার পরে যতবারই গেছি ততবারই মন ভরেছে। বিয়ের পরেও তাই বৌকে প্রথমেই দেখাতে নিয়ে গেছি মৌলভীবাজার, শ্রীমঙ্গল আর মাধমকুন্ড। এই মাধবকুন্ড ছিল পিকনিকের জন্য নিয়মিত জায়গা। আব্বু আম্মুর মুখে শুনেছি তখন নাকি বেশ দূর্গম ছিল, অনেক হাঁটতে হত। আমার অবশ্য ছবিই ভরসা। এর বাইরে ছোটবেলার মাধবকুন্ডের কিছু মনে নেই।
বিকেল বেলা ছিল খেলার সময়। বাসার সামনেই দুই দুইটা মাঠ। আর মাঠের অন্যপাশে দু'টো পুকুর। দাদী আম্মু দুইজনাই দুপুরে ঘুমাতো। আর আমি ঘড়ির দিকে তাকিয়ে থাকতাম কখন চারটা বাজবে খেলতে যাবো। খেলার জন্য অপেক্ষা করতে করতে মাঝে মাঝে রান্নাঘরে যেয়ে চুরি করে গুড়ো দুধ খেতাম। আমি নাম দিয়েছিলাম কাঁচা দুধ। কাঁচা দুধ অবশ্য আমি এখনও খাই, তবে চুরি করতে হয়না আর। খেলার মাঠে অনেক রকম দলে দলে খেলা হত। ছোট বলে ক্রিকেট ফুটবলে সুযোগ পেতাম না। বরং পাড়ার বড়দের পিছে ঘুরে ঘুরে তেল দিতে দিতে সময় কেটে যেত। বড়দের একজন ছিল পাপ্পু ভাই। আমাকে ঘুড়ি ওড়ানো শিখিয়েছিল। কিন্তু ঘুড়ি বা নাটাই কেনার অনুমতি ছিল না বাসা থেকে। অগত্যা দাদীর কাছে আব্দার। দাদী ঢাকায় ফুপুর বাসায় বেড়াতে গেল, ফেরার সময় নিয়ে এল এক ডজন ঘুড়ি আর একটা নাটাই। সেই ঘুড়ি আর নাটাইয়ের ভাগ্যে কী হয়েছিল, আদৌ ওড়াতে পেরেছিলাম কি না সেসব কথা এখন আর মনে নেই।
তবে সুতা ছেঁড়া ঘুড়ির মতই সময়গুলো চলে গেছে। বন্ধুরাও হারিয়ে গেছে যে যার জায়গায়। যোগাযোগ আছে শুধু একজনের সাথেই। বাকীরাও নিশ্চয়ই যে যার জায়গায় ভালই আছে। মৌলভিবাজারের সেই ছোট্ট কোয়ার্টারের মানচিত্র আমার মনের কোণে গেঁথে আছে। সত্যিকারে সে যতই বদলাক, ইচ্ছে হলেই আমি ফিরে যেতে পারি আমার সেই মৌলভিবাজারে। আমার কাছে সে এলিসের ওয়ার্ন্ডারল্যান্ডের মত। বড় হওয়ার পর মৌলভিবাজারে গেছি, কোয়ার্টারের সামনে দিয়েও গেছি। কিন্তু কোয়ার্টারে ঢোকার সাহস হয়নি। চারিদিকের সবকিছু এত দ্রুত বদলাতে দেখি, আমার সেই ছোট্ট মৌলভিবাজারের কোয়ার্টার জীবনকে তাই হারিয়ে যেতে দিতে চাইনি। থাকনা সে আমার মত হয়ে, পৃথিবী যেখানে শেষ হয়েছে পাঁচিলের ওপারে…
পুনশ্চঃ লেখাটা ডাক্তার দেখাতে ভয় পাওয়া আমার বীরপুরুষ বাপের জন্য।
মন্তব্য
অফটপিকে একটা ছোট্ট ঘোষনা। ফ্লিকারে একটা গ্রুপ খুলেছি। উদ্দেশ্য হল বছর জুড়ে সপ্তাহে একটা করে মোট বাহান্নটা ছবি তোলা। কেউ আগ্রহী হলে যুক্ত হতে পারেন।
স্ট্যুয়ির বড় হওয়ার দরকার কি? স্ট্যুয়ি হইল স্ট্যুয়ি
লেখায়
..................................................................
#Banshibir.
ধন্যবাদ পীরসাব।
আমার ছোটবেলাটাও কোয়ার্টারে কেটেছে,অনেক কিছু মিলে গেল আপনার সাথে।বিছার কথা মনে হলে এখনো আৎকে উঠি।বন্ধুরা কত কিছু যে আদায় করে নিয়েছে বিছার ভয় দেখিয়ে! তাসনীম ভাইয়ের 'স্মৃতির শহর'র মত শৈশবের শহরে যখন-তখন এক চক্কর ঘুরতে পারাটা ইট-কংক্রিটের শহরে মনটাকে দম নেবার রসদ দেয়।লেখা
তখন বিছা ভয় পেতাম, তবে এখন নিতান্তই ছেলেমানুষি মনে হয়
লেখা ভালো পাইলাম
ক্লাস টু-এ পড়ার সময় জুঁই নারিকেল তেলের কৌটা ছিদ্র করে লাঠি ঢুকায় একটা নাটাই বানাইছিলাম। এরপর ঘুড়ি বানাইতে বসলাম পলিথিনের ব্যাগ কেটে। লম্বা কাঠিটা সেট করার পর আড়াআড়ি কাঠিটা বসাতে যেতেই পলিথিন গেল ছিঁড়ে। তখন খাওয়া দাওয়া বাদ দিয়ে কানতে বসছিলাম। বিকালে আব্বা বাসায় এসে আমাকে নিয়ে ঘুড়ি বানাতে বসল। খুব যত্ন নিয়ে পাতলা কাগজ দিয়ে একটা ঘুড়ি বানায় দিল আমাকে। আমি সেটা নিয়ে মাঠে যেয়ে আর কিছুতেই ওড়াতে পারি না। পাড়ার পোলাপান কয় বাড়িতে বানানো ঘুড়ি নাকি কখনো ওড়ে না, এই নাটাই দিয়া কাম হবে না ইত্যাদি ইত্যাদি। আমি আবারো বাসায় যেয়ে কান্তে বসছিলাম। তখন আব্বা আমাকে নিয়ে মাঠে এসে সেই ভাঙ্গা কৌটা দিয়ে বানানো নাটাই আর পাতলা কাগজের ঘুড়িই কেমনে জানি একাই আকাশে তুলে ফেললো!!
তাসনীম ভাইয়ের কথাই সত্য
চাচায় তো পুরাই জবরদস্ত.....
আমি কিন্তু প্রচুর পলিথিনের ঘুড়ি বানিয়ে উড়িয়েছি।
ছোটবেলা নিয়ে লেখাগুলোর আমেজই আলাদা। লেখাটা হয়েছেও দারুন।
ধন্যবাদ রু।
দারুন!!!!
ধন্যবাদ প্রিয় শিল্পী।
বড় হয়ে উঠার গল্পগুলো সবসময়ই দারুণ। বড় হওয়ার পরের গল্প গুলো হয় বোরিং। লেখা ভাল লাগল ।
বড় তো এখনও হইনি, তাই পরের গল্প কেমন হবে আগেই বলতে পারছিনা
কত কত স্মৃতি আটকাইয়া আছে মাথার মধ্যে। একবার মনে হয় বের করে ফেলি। পরে দেখি সেগুলো টুকরো টুকরো হয়ে আছে। এক্টার সাথে আরেকটার কোন যোগ নাই। এমন কোন মেশিন থাকত যে স্মৃতিগুলো যোগ করে দিতে পারবে!!!
লেখা
আরো চাই।
ধন্যবাদ বেচারাথেরিয়াম।
আহা সেই ছোটবেলা! দারুন লেখায় আবার নষ্টালজিক!!
আব্দুল্লাহ এ.এম.
লিখে ফেলুন ছোটবেলার কথা।
আহা দারুণ দারুণ, এটা আরো চলুক
চলবে আশা করছি
খুব ভালো।
ধন্যবাদ।
জোরসে চলুক।
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
ধন্যবাদ শাব্দিক। লেখেন না কেন আপনি?
সবাই লিখলে পড়বেটা কে?
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
সুখপাঠ্য।
ধন্যবাদ কুমার।
সাফি ভাইয়ের লেখার হাত তো বেশ ভাল। স্মৃতিকথাটা খুব জীবন্ত মনে হল।
আরেকটা কারণে আপনার উপর গোস্বা করে আছি - ছবির এই সিরিজের লেখা আর দিবেন না?
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
চমৎকার!
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
খুব ভালো লাগলো।
গতকালই আলাপ হচ্ছিলো - আমার বোনের সঙ্গে। ওর বাচ্চাকে 'ঐ কাক - কাক, কাক এলো' বলে খাওয়াতে হয়। কাক শুনে সে জানালার দিকে তাকায়। আমরা আলাপ করছিলাম, আমাদের শৈশবে আমাদের মফস্বলের ঘরে বিড়াল ছিল, হাঁস ছিল, মুরগী ছিল, একটু বের হলে গরু ছাগলও দেখা যেত। এ শহরে কাক ছাড়া আর কিছু নেই।
মানুষ আর চারপাশের পরিবেশ পশুপাখি মিলে ছিলো পরিবেশ
আর আত্মীয়রা মিলে পরিবার, যেই পরিবারে গৃহপালিত পশু পাখিও আত্মীয়
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আপনেও ২৫ এ স্টিকি নাকি? গুড... আমরা তো তাইলে সমবয়সী দেখি
লেখা ভাল্লাগছে। লিখে রাখাই ভালো, নইলে পরে ভুলে যেতে হয়। কিন্তু আলসেমিতে লেখাই তো হয় না
সিরিজ চলুক
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
বেশ লাগলো লেখাটা।
আমার ছোট বেলা কাটছে খিলগাঁও এর পিডাব্লিউ ডি এর কোয়ার্টারে। জায়গাটা পুরা মফস্বল মার্কা ছিল ১৯৯২-৯৩ এর দিকে। কোয়ার্টারের পিছনে ডোবা ছিল। এখন খালি বিল্ডিং আর বিল্ডিং।
---------------------
আমার ফ্লিকার
আপনের আরও লেখা দেয়া উচিৎ, আপনে বড়ই ফাঁকিবাজ।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
কিন্তু আমিতো 'সচলায়তন' পেলাম এই সেদিন, বুড়ো বয়সে। আমার এখন উপায় ?
facebook
যে বদলায় বদলাক । কার সাধ্য আমাকে বদলায়, আমি যদি না চাই ?
খুব ভাল লাগল, সাফি । চলুক ।
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
নতুন মন্তব্য করুন