(০১)
মুঠোয় ধরে না, এত্তো মোটা দড়ি বড়সড় লঞ্চ বা জাহাজের নোঙড় ছাড়া আর কোথাও কি ব্যবহার হয় ? দড়ির মাথাটাকে ঘুরিয়ে বিশেষভাবে আটকে তৈরি করা লুপ বা ফাঁসটাকে ছুঁড়ে দিলো পণ্টুনের এঙ্করটার দিকে। লক্ষ্যভ্রষ্ট শট। তীব্রস্রোতের পেছনটানে সরে আসা লঞ্চের সাথে দড়ির মাথাটাও পণ্টুন ছেড়ে ঝপ করে পানিতে পড়লো।
‘হোগার নিশানা করছস ? হালারপুতরে বউয়ে লাইচ্ছায় না ক্যা !’
খালাসির উদ্দেশ্যে ছোট্ট সাদা টুপি দিয়ে মাথার শীর্ষদেশঢাকা প্রৌঢ় সারেং এর উক্তিতে আদিরসের স্পষ্ট ইঙ্গিত। বুঝতে কারো বাকি থাকে না। লঞ্চের ডেকের সামনে এসে ভীড় করা যাত্রীদের কেউ একজন পাল্টা সরস মন্তব্য ছাড়লো, নিশানা উল্টা হইয়া গেছে যে !
সারেং এর কালো কালো দাঁত বের করা হাস্যোজ্জ্বল মুখে নদীর জলজ বাতাসে লম্বা সাদা দাড়িগুলো ফড়ফড় করে উড়ছে। ততক্ষণে পণ্টুন থেকে দশ পনেরো হাত দূরে ফসকে এসেছে লঞ্চটা। সারেং তার ডান হাত উপরে তুলে কী যেন বিশেষ ইঙ্গিত করলেন। চালকের কেবিনে গাড়ির স্টিয়ারিং এর মতো বিরাট হাতলওয়ালা হুইল ধরে দাঁড়িয়ে থাকা সহকারী পাশের ঝুলে থাকা সুতোটা ধরে টান দিলো বার কয়েক। ঠং ঠং করে কর্কশ চাপা ঘণ্টা বেজে ওঠলো। সদম্ভে গর্জে ওঠলো লঞ্চের ইঞ্জিন, কেঁপে ওঠলো লঞ্চ। একটু একটু করে আবার এগুতে লাগলো পণ্টুনের দিকে।
বিষখালী নদীর যে শাখাটা পিরোজপুরের দিকে চলে গেছে, আধাকিলোতক গিয়ে পরপর দুটো ডানেবামে মোড়। নদীর স্বভাব অনুযায়ী ওখানকার প্রশস্ততা মূল স্রোতস্বী থেকে অনেক বেশি। বর্ষার ভরযৌবনে বাড়ি খাওয়া স্রোতের উল্টাসিধা চক্করে এসে লঞ্চগুলোকে এই আমুয়া বন্দরের ঘাটে অনুকূল স্রোত ছেড়ে প্রতিকূলমুখী করেই পণ্টুনে ভেড়াতে হয়। ঢাকা থেকে বরিশাল, তারপর পটুয়াখালী বরগুনা হয়ে গোটা একদিনের বিরতিহীন নৌভ্রমন শেষে ডাঙাতে পা রাখতেই, কী আশ্চর্য, স্থলভাগটা দুলতে লাগলো ভীষণ ! দাঁড়াতেই পারছি না যেন। লঞ্চে ভাসমান থেকেও যে দুলুনিটা এক সময় আর টের পাওয়া যায় নি, সয়ে গেছে, ডাঙায় এসে এ কী হাল ! কাঁধে ঝোলানো বড় ব্যাগভর্তি বই আর প্রয়োজনীয় কাপড় চোপড়ের বোঝা বাঁ কাঁধটাকে ধ্বসিয়ে দিতে উদ্যত। আর ডান হাতে ধরে রাখা বেডিংটা যেন হাতটাকে ছিঁড়ে নেবে। তার উপরে অস্বস্তিকর দুলুনি। টাল সামলাতে না পেরে বেডিং এর উপরেই ধপ করে বসে পড়লাম।
মধ্য এপ্রিল উনিশশো’ একানব্বই। পেটের দায়ে কখনো দক্ষিণাঞ্চলের এই উপকূলীয় এলাকায় এভাবে আসতে হবে, তা কি ভেবেছিলাম ? বদলিপ্রাপ্ত নতুন এই পানিবেষ্টিত কর্মস্থল, তারুণ্যের তরতাজা চোখে পর্যবেক্ষণ করছি। ক্ষুধায় পেট চোঁ চোঁ করছে। আগে খেতে হবে কিছু। মান যাই হোক, বাংলাদেশের যে কোন লঞ্চঘাটেই খাবারের দোকান থাকবেই। ঝুপড়ি দোকান একটাতে ঢুকে গেলাম। মাটির সেঁতসেতে মেঝে। দু তিনটা কাঠের পলকা চেয়ার টেবিল। মন্দের ভালো একটাতে বসে পড়লাম।
টিনের প্লেটে ভাতের চেহারা দেখে সরু চালে অভ্যস্ত চোখ কপালে উঠে গেছে। মোটা চাল যে দেখিনি বা খাই না তা নয়। কিন্তু ভাত যে এতো মোটা আর প্লাস্টিক স্বভাবের হতে পারে, এ প্রথম জানলাম। শুনতে কৌতুকের মতো লাগবে, কৌতূহল বশতঃ হাত উপরে তুলে পাশের চেয়ারটাতে একটা ভাত ছেড়ে দিলাম। ঠপ করে পড়েই পিংপং বলের মতো আবার লাফ দিলো হাত খানেক উপরে। ডালের সাথে এক বাটি সব্জি আর অন্য একটা থালায় দুপাশে মাথা ও লেজ ঝুলে পড়া বিরাট সাইজের যে সামুদ্রিক মাছটা দিলো, তার নাম জানি না। আমাদের নাগরিক হোটেলের প্রচলিত পিরিচ-মাপা ভাতের সিস্টেম এখানে অচল। পেট মাপা। পরিমাণ যাই হোক, রেট একটাই। আমি অবশ্য কোন রেট টেট কিছুই জানি না। কোন বাতচিতেও নেই। আগে খেয়ে নিই, তার পরে বোঝা যাবে কী অবস্থা। এরই মধ্যে আরেক থালা ভাত চলে এলো। প্রথম দফার অর্ধেকও সামলাতে পারছি না, ভাত চিবাতে চিবাতে গালে চাপায় ব্যথা ধরে গেছে ! খট করে এক কাপ দুধ রাখা হলো টেবিলে, সাথে বেশ মোটা অচেনা জাতের সবুজ কলা একটা। আরে কী ভয়ঙ্কর ! এই ভাতের সাথে দুধ মিশিয়ে কী হবে ! আর কাঁচা কলাই বা মাখবো কী করে ! ভুল ভাঙলো পরে। কলা কাঁচা নয়, পাকাই ; ধরনটাই এ রকম। যাক্ , ভাত খাওয়াও যে রীতিমতো একটা যুদ্ধ হতে পারে, ঝালকাঠি জেলার কাঠালিয়া থানার অন্যতম ইউনিয়ন ও প্রসিদ্ধ ব্যবসা কেন্দ্র আমুয়া বন্দরে পা দিয়ে পুনঃ অভিজ্ঞতা হলো আমার।
জলবায়ু ভূপ্রকৃতি আর জোয়ার ভাটার এ অঞ্চলে বৈরি প্রকৃতির সাথে প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করে টিকে থাকা মানুষগুলোর জীবনাচারেও বুঝি এই যুদ্ধস্বভাব মিশে গেছে। অসম্ভব কায়িক পরিশ্রমী এদের পেটের মধ্যে পাথর তো আর দেয়া যাবে না। পাথরের মতো শক্ত মোটা ভাত না হলে চলবে কী করে ? পেটে তো থাকতে হবে কিছুক্ষণ। পানি মুখে দিতেই চোখ মুখ খিচরে এলো আমার। কী ব্যাপার, পানিতে লবণ দিয়েছেন কেন ? নবাগত আমার কথায় একটুও আশ্চর্য না হয়ে দোকানদার বললো, এখানকার পানি এরকমই স্যার, লোনা। আপনি নতুন তো, তাই প্রথম প্রথম এরকম লাগবে। পরে ঠিক হয়ে যাবে।
খাওয়ার বিল শুনে ফের চমকে ওঠলাম ! বলে কী ! আবার হিসাব করেন। দোকানদার অত্যন্ত বিনয় সহকারে বললো, না স্যার, একটুও বেশি ধরি নি। আমি শুধরে দিয়ে বললাম, বিল বাদ পড়েছে কিনা দেখেন ? আত্মবিশ্বাসের কোন অভাব নাই তার চোখে, জ্বী না স্যার, বিল আঠারো টাকাই !
[চলবে...]
মন্তব্য
বসুদা,
এত সুন্দর বর্ণনা! প্রথম অংশ পড়ে ভাবাছিলাম কোন উপন্যাস নাকি। শিরোনাম আবার পড়ে আর কী-ওয়ার্ড দেখে বুঝলাম ভ্রমণ কাহিনী।
তিরানব্বই কি চুরানব্বই সালের দিকে প্রথম ও শেষবারের মত রাঙামাটি গিয়েছিলাম ফিল্ডট্রিপ করতে। রাতে পাশের হোটেলে খেতে গিয়েও আপনার মতই অভিজ্ঞতা। পুরা মুরগী ২৪টাকা, হাফ মুরগী ১২ টাকা। আমরা হাফ মুরগীই নিলাম, কারণ জনপ্রতি ২৪টাকা খরচ করলে বাজেটে টানাটানি পড়ে যেতে পারে। ভাতের সাথে আলাদা করে বাটিতে যখন মুরগী এলো, অন্তত ১০ পিস মাংস সেখানে। সত্যিকার অর্থেই অর্ধেক মুরগী দিয়েছে! আমরা মুখ চাওয়াচাওয়ি করলাম। পরে নিজেদের মধ্যে বলাবলি করেছিলাম সবাই মিলে একটা মুরগী নিলেই হয়ে যেত!
আহারে বাংলাদেশ, চিরচেনা, অতি সাধারণ মানুষের দেশ-- বাংলাদেশ..
পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
চাকরির সুবাদে দেশের কতো জায়গাতেই ঘুরলাম। ভাবলাম উল্লেখযোগ্য ছোট ছোট অভিজ্ঞতাগুলো একটু লিখেই রাখি। অন্তত সময়টা তো ধরা থাকলো। আর দক্ষিণাঞ্চলের স্মৃতিটা আমার কাছে বেশ কয়েকটি কারণে গুরুত্বপূণ হয়ে আছে। ২৯ এপ্রিল ১৯৯১ এর মানবিক বিপর্যয়সৃষ্টিকারী প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ে ওখানেই ছিলাম। মনে হয় মরতে মরতে বেঁচে গেছি। মূলতঃ এ ম্যাসেজটাই টুকে রাখতে গিয়ে প্রাসঙ্গিক অভিজ্ঞতাগুলো জুড়ে দিয়েছি। এই যা।
তবে আপনার অভিজ্ঞতাগুলোকেও সচলে পোস্ট দিয়ে আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
প্রথমে মাল মসলাগুলোকে জড়ো করে একটা কাঠামো দাঁড় করান স্যার
তারপর সেই কাঠামোয় রং লাগিয়ে একটা উপন্যাস করে ফেলবেন
স্বাধীনতার পরে বাংলাদেশে আস্তে আস্তে যে চেঞ্জগুলো হচ্ছে আর শহর এবং গ্রামের কোথাও দূরত্ব বাড়ছে আর কোথাও দূরত্ব নেই হয়ে যাচ্ছে সেগুলো বোধহয় কোনো সাহিত্যেই ধরেনি কেউ...
ওরে বাপরে ! লীলেন ভাই কি প্রকৃতিস্থ আছেন ? না কি আমার মাথাটা আবার আউলে দেবার মনস্থ করেছেন ? ভাগ্যিস আট ন'পর্বের আন্দাজ লেখাটা শেষ করে ফেলেছি। নইলে তো দিছিলেন আউলা লাগাইয়া ! উপন্যাস ! গেছে, মাথাটা বিগড়ে গেছে আবার !
তয় ভাইজান, যে পরিকল্পনা ধরিয়ে দিয়েছেন, তা পালন করতে হলে আগে আমাকে আপনার পাঠশালায় ভর্তি হতে হবে। উপন্যাস কি খায় না মাথায় দেয় তা জানতে।
শহর আর গ্রামের মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি আর ধ্বংশের যে বিষয়টা বললেন, তা আসলেই খুব চিন্তার বিষয়। আমি যে জায়গাটার একানব্বই সালের স্মৃতিচারণ টানছি, ওখানে আজ গেলে তার কিছুই যে চিনবো না এটা নিশ্চিৎ। কেননা ওই সব কিছুই আর নেই মনে হয়। পরের পর্বগুলো পড়লেই বিষয়টা আঁচ করতে পারবেন।
ধন্যবাদ লীলেন ভাই।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
উপন্যাস হচ্ছে সেই বস্তু যা আমি কয়েকবার ইস্টাট করে শতকরা একশো পেয়ে ফেইল মেরেছি
০২
এখন কী আছে আর এখন কী হচ্ছে তা দরকার কী
আপনার এখানে যা গেঁথে রেখেছেন তা দিয়েই উপন্যাস তৈরি করেন
এই লেখাগুলোর মধ্যে উপন্যাসের উপাদান অনেক অনেক বেশি
শুরু করে দেন
স্বপ্নবাজি ও স্বপ্নভাঙার শব্দকাহন
রণ'দা, সত্যিই, উপন্যাসের ধারণাটা একেবারে উড়িয়ে দেয়ার মত না। মাথায় রাইখেন বিষয়টা, চিন্তা করে দেইখেন।
কিন্তু সচল পেন্সিলে আঁকা-০৪ এর পর সরাসরি ০৬ এল যে! নাকি আমি কোথাও বুঝতে ভুল করছি কিছু?
_______________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?
প্রহরী ভাই, প্রথমে আপনার প্রহরী চোখকে অভিনন্দন জানাচ্ছি, বিষয়টা এড়ায়নি দেখে।
এই ০৬ নম্বরটা লেখার আগেই ০৫ নম্বরটা আমার ব্লগস্পটে সংরক্ষিত হয়ে আছে। ওটাও বিষণ্ন স্মৃতিচারণা বলে শোকার্ত সচলকে এ মুহূর্তে আর ভারী করতে চাই নি। ০৬ সিরিজটা শেষ হলে ০৫ নম্বরটা এক ফাঁকে দিয়ে দেবো।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
লঞ্চজার্নি আর তার মধ্যে খাওয়া দারুন উপভোগ্য। সব সুন্দর দিনের মতো সেগুলোও এখন স্মৃতি।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
খাওয়ার দেখলেন কী আপা ! খাওয়া যে কী জিনিস সামনের পর্বগুলোতে টের পাবেন !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
ভালো লেগেছে। নিজে খাদক বলে কিনা জানিনা, খাবারের অংশ টুকু অরো বিস্তারিত আশা করছিলাম। পড়ছিলাম, আর আরিচা ঘাটের মধ্যরাতের ইলিশ আর গরম ভাতের কথা মনে পড়ছিলো। লাল সুরুআ-র উপর ইলিশের পেটি আর ভাপ্ উঠা ভাত। উমমমমমমমমম
আপনি সত্যিই খাদক প্রজাতির কেউ হয়ে থাকলে সত্বর সচল ব্লগার হিমুর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। হিমু নাকি 'হিমু মিয়ার রেসিপি' নামে বিশাল ভলিউম বের করার অপেক্ষায় আছেন।
আর সর্বভুক হলে তিষ্টান। আগামী যে কোন একটা পর্বে ছোট্ট একটা উপাদেয় রেসিপি পেয়ে যেতে পারেন।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
মশায়, আপনার গদ্য আমার বড়ই পছন্দের।
---------------------------------
বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
পরিতাপের বিষয়। আপনার জিহ্বার কিংবা চোক্ষের প্রশংসা করতে পারছি না। তবুও ধন্যবাদ।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
বসু দা, অসাধারণ আপনার গদ্যের হাত! আমি মুগ্ধ! পাশ্চাত্যে যা ননফিকশন নামে পরিচিত, অধুনা বঙিলা সাহিত্যে আখ্যান, আপনার গদ্যে তার ষোল আনা স্বাদ পেলাম। এই বিষখালি নদীকে আমি জীবনানন্দের ধানসিড়ির পাশে দেখেছি। কাছেপিঠেই গাবখান খাল। অনেকদিন পর আপনার আখ্যানে বিষখালিকে ফিরে পেয়ে তাই কিছুটা আবেগতাড়িত।
.................................................................................
"নোবেল-বুকার নিয়ে এত কেন ফুর্তি করে বোকা পাঠকেরা?/মিডিয়ার উলুবনে সবই যেনতেনপ্রকারেণ।/প্রাচ্যের পদক হাতে স্নানে যায় বনলতা সেন।" -আবু হাসান শাহরিয়ার
____________________________
বন্ধুত্ব মানেই তুমি বিচ্ছেদের চুক্তি মেনে নিলে
[আবু হাসান শাহরিয়ার]
ধন্যবাদ রুপক কর্মকার। আগামী পর্বগুলোতে বিষখালীর ভিন্ন ভিন্ন রূপ দেখবেন আরো। যেভাবে আমি দেখেছি।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
সিরিয়াল ধরে শুরু করলাম।
ধন্যবাদ শিমুল। ভালো আছেন ? আগামী ন'তারিখ আপনার জন্য একটু কষ্ট লাগবে আমার।
তবে এটাই জীবন। বা জীবনের স্রোত।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
নতুন মন্তব্য করুন