সময় সমাসন্ন, অথচ মেলার আয়োজক ভোলাবাবার বিশিষ্ট ভক্ত প্রখ্যাত আহমেদুর রশিদ টুটুলের কোনো পাত্তা নেই। এদিকে ভোলানাথের শিষ্যরা একে একে আসতে শুরু করেছেন। আয়োজন ভেনু শুদ্ধস্বরের সত্ত্বাধিকারী হিসেবে নিজের আসনটিসহ ওখানে আসন সংখ্যা সাকুল্যে চারটি, যা ইতোমধ্যেই দখল হয়ে আগত শিষ্যরা যার যার কারিশমা দেখাতে শুরু করে দিয়েছেন। হঠাৎ ফোনে আয়োজক টুটুল নিজে উপস্থিত থাকতে পারছেন না এরকম ব্যাখ্যা শুনে মেলার কো-অরডিনেটর বিপ্লব রহমানের চান্দি এন্টিক্লকওয়াইজ চক্কর শুরু করে দিয়েছে। এখন উপায় ! পরীক্ষিত শিষ্য নজরুল ইসলাম বাবার প্রসাদ পেতে দেরি দেখে খেকখেক শুরু করে দিয়েছে। প্রসাদ নয়, বাবাকে পছন্দের প্রায়োরিটি দিয়ে অতি ভদ্র কবিশিষ্য তারেক রহিম নিজেকে শান্ত রাখার রিহার্সেল দিচ্ছে। তাঁকে আবার উত্তমভাবে চর্চার প্রক্রিয়া শিখিয়ে দিচ্ছে গাল্পিকশিষ্য পান্থ রহমান রেজা। যার একারই একত্রে চার-চারটি আসন দরকার হয়, নিরীহ পর্বতাকার শিষ্য শাহেনশাহ সিমন তো ঢুকেই তেড়ে গেলো নজু ভাইয়ের দিকে। ভোলাবাবার প্রসাদের প্রতি এমন বেলায়েক মন্তব্য ! আর টেকনিক্যাল শিষ্য গৌতম রায় বেশ লিনাক্স মুডে তা পর্যবেক্ষণ করছে। অবস্থা বেগতিক দেখে অর্ধমাত্রার বায়বীয় প্রসাদের সাপ্লাই দিয়ে কো-অরডিনেটর বিপ্লব দা’ তখন পর্যন্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন আর একই সাথে আয়োজকের গোষ্ঠী উদ্ধার করে যাচ্ছেন। কী আশ্চর্য, বাবার স্বঘোষিত চেলা গোঁসাই লীলেনেরও খোঁজ নাই !
যাদের জন্য এই বিশেষ আয়োজন, বহুদিন বাবার প্রসাদ বঞ্চিত প্রবাসী শিষ্যদ্বয় ইংল্যান্ড থেকে সুবিনয় মুস্তফি আর সিংগাপুর থেকে ফারুক হাসান এসে পৌঁছামাত্রই বিপ্লব দা’কে হঠাৎ করে ঝাপসা দেখা যেতে লাগলো। ব্যাপার কী ? অতি ঘূর্ণনগতির কারণে বস্তুর অবয়ব নাকি ঝাপসা হয়ে যায়। রীতিমতো হাঁকতে লাগলেন- বাইরে আসো সবাই, বাইরে আসো ! কী ব্যাপার ? তিনি আবার কোন্ ঘটনা ঘটিয়ে ফেললেন ? হুড়মুড় করে সবাই বেরিয়ে দেখি ৯১ আজিজ কো-অপারেটিভ মার্কেটের তৃতীয় তলার দ্বিতীয় গলিটির শুদ্ধস্বর নামের যে ঘরটিতে এতোক্ষণ আমরা অবস্থান করছি তার সামনের প্যাসেজ দখল করে কোত্থেকে গুটি কয়েক ছেঁড়া মাদুর যোগার করে করিৎকর্মা বিপ্লব দা’ আসরের ব্যবস্থা করে ফেলেছেন। মার্কেটের বাদবাকী দোকান-মালিকরা কষে মার না দিলেই হয়।
শুরু হলো হুড়োহুড়ি। কে আগে জাকিয়ে বসবে সেই কম্পিটিশানে শিষ্যদের ব্যক্তিগত দক্ষতার যে প্রদর্শনী চলতে লাগলো তার মাঝখানেই সদ্য আগত বাবার আরেক একনিষ্ঠ ভক্ত এনকিদুর ছ্যাৎছুৎ ! তাঁকে পছন্দসই জায়গা ছেড়ে দেয়া না হলে সে যে টেকি-কার্টুন এঁকে এইসব হতচ্ছাড়া শিষ্যদের বর্তমান হালচালের বেড়াছেড়া অন্তর্জালে ফাস করে দেবে, সেই নমূনা হুমকী দেখাতেও কসুর করলো না।
শুরু হলো বিপ্লব দা’ কর্তৃক বাবা ভোলানাথের প্রসাদ বিতরণ। প্রসাদ সেবনের সে যে কী মাজেজা ! এরপর যা ঘটতে লাগলো তা বর্ণনা করবো কী ! ভাষাতেই লেগে গেলো ছেড়াবেড়া ! অতএব সে চেষ্টা আর না করে বরং আসুন সবাই চক্ষু-কর্ণের বিবাদ ভঞ্জন করে নেই !
ছবি ০১। কো-অরডিনেটর বিপ্লব রহমান আইন-শৃঙ্খলা তদারকিতে ব্যস্ত। সাথে সহযোগী প্রধান পাণ্ডা হিসেবে বাছাই করেছেন ধলাপাহাড় শাহেনশাহ সিমন’কে।
ছবি ০২। আহা ! ভোলাবাবার প্রসাদের কী মহিমা !
ছবি ০৩। প্রসাদের মহিমায় পাহাড়ও উল্টে গেলো !
ছবি ০৪। বড় বেশি লেট করে ফেললেও এসেই বাবার চেলা হিসেবে নিজের মারাত্মক গুরুত্বটুকু বোঝানোর চেষ্টা করছেন গোঁসাই লীলেন।
ছবি ০৫। 'অই, পিছন থাইকা উঁকি দেয় কেডায় রে !'
ছবি ০৬। 'আমারে চিনছ্ !'
ছবি ০৭। বোম বাবা ভোলানাথ !
ছবি ০৮। কিচ্ছু নাই ! সব মায়া !
মন্তব্য
বাহ্, বেশ ভাল জমেছিল দেখা যায়।
নজরুল ভাইয়ের টি-শার্টটা আমারও আছে। তবে এখন মনে হয় আর পরার যোগ্য নেই। অনেক ভোটকা হয়ে গেছি।
লীলেন ভাই এতো চিন্তিত কেন?
ভোলাবাবার চেলার সংখ্যা দিন দিন যেভাবে বাড়ছে, লীলেনজীর জন্য চিন্তার বিষয় তো হবেই। তাছাড়া আজকালকার পোলাপাইন মুরব্বী মানতে চায় নাকি !
তা প্রহরী হঠাৎ করে কোন্ জলে ডুব দিলেন রে ভাই ! ডুব না দিয়েও তো পানি খাওয়া যায় !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
প্রহরী ভাই স্পেশাল মিশনে আছেন, 'রেস্ট্রিক্ট ট ফ্রম আদাার্স'। উনাকে সহজে পাওয়া যাইবেনা, ইসপিশাল হারিকেন লাগবে।
আমার মতো ভালু মানুষের বিরুদ্ধে কী সব বলেন!
আমার খোমাবইয়ে প্রহরী ভাইয়ের বিব্রত উত্তর দেখলেই 'ভালু' মানুষের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যাবে
কে বলে আমি ছিলাম না! কারেন্ট ছিলোনাতো, রণোদা আমাকে দেখতে পাননি!!!
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
তাই টুটুল্ভাই?
হ ভাই, মোবাইল যখন রাইতকানা হইয়াই গেছে, এখন কত কিছুই তো কইবেন ! কন, কন....!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
ইস্ সচলাড্ডা দেখেই হুড়মুড় করে ঢুকলাম।
ইয়ে ছবিগুলো কি মোবাইল ক্যামেরায় তোলা?
ছবির কোয়ালিটি বোধহয় বেশ খানিকটা মার খেয়েছে।
এবার বিনা নোটিশে কেন আড্ডা হলো রণ দা?
কী করবেন গো দিদি, সব বাবা ভোলানাথের ইচ্ছা ! তয় এইটা আয়োজক টুটুল ভাই আর কো-অরডিনেটর বিপ্লব দা'রে জিগান।
যত নষ্টের গোড়া সুবিনয় মুস্তফি আর ফারুক হাসান ! হেরা দেশে আইবার আর সময় পাইলো না ! আর আপনিই কন, রমণীবিহীন আড্ডা কি আসলে আড্ডা হয় ?
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
আর আপনিই কন, রমণীবিহীন আড্ডা কি আসলে আড্ডা হয়
হিহিহি
তো পেসাদটা কি ছিল দাদা ?
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
- বায়বীয় জিনিষ, ব্যোম ভোলানাথ- এগুলা বলার পরেও যদি জিগান 'পেসাদ' কী আছিলো তাইলে তো আপনাকে কখনো রামায়ন পড়ে শোনানোর রিস্কে যাওয়া যাবে না।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সাধু-সন্ন্যাসীর ধারেকাছে যায় নাই তো, বুঝবো কেমনে !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
সবাই এতো আড্ডা দেয় ক্যান? বুঝি না!
অফটপিক: রণদা, এই আড্ডার ছবি ফেসবুকে দেখে এক রমণী বহুত আফসোস করেছেন। এবং তাকে ক্যানো জানানো হয়নি তার জন্য পান্থকে হালকা ধোলাইও* দিয়েছেন (পান্থ নিজেই জানতো না এই আড্ডার কথা, ঘুরতে ঘুরতে সেখানে গিয়ে উপস্থিত হয়েছে মাত্র!)। আর তিনি এই আড্ডায় উপস্থিত থাকতে না পারার শোক ভুলতে তার বাসায় একটা সচলাড্ডার আয়োজন করতে চান। তাই কোনো এক শুক্র কিংবা শনিবারে সেখানে আড্ডা দিয়ে রমণীবিহীন আড্ডার শোক ভোলার চেষ্টা করতে পারেন আপনি।
* ধোলাই হাতে দেননি, ফোনে দিয়েছেন।
ওই রমণীর হাবভাব কেমন পান্থ ? বাচ্চা মানুষরে নাহয় ধোলাই দিয়াই দিলো। তাই বলে মুরব্বি-টুরব্বি মানে তো ?
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
ওই রমণীর হাবভাব মনে হয় ভালোই। তবে মুরুব্বি মানে কী'না তা কইতে পারি না।
কী সর্বনাশ!!!
চোখ খারাপ হয়ে গেছে। ছবি কিচ্ছু দেখি না।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এই একাউন্টটি কোন মডারেটরের নয়। এই একাউন্ট থেকে মডারেশন করা হয়না, কিংবা এই একাউন্টের কর্মকান্ডের দায়ভার সচলায়তন নেবে না।
বোঝা যাচ্ছে, সমস্যাটা ছবিতে না...
রাইত-কানা ২মেঃপিঃ মোবাইল ক্যামেরা এতো হেলাফেলার জিনিস না হুঁম....!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
হুম... আড্ডাবাজী খালি... এগুলার কোনো কাম কাজ নাই?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হ! সময়ের কী মারাত্নক অপচয়!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
হ, এগোর মা-বাপে কি তাগো খোঁজ-খবর লয় না ? কই যায়, কী করে..!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
নজরুল ভাইয়ের পিক দেখে ভয় পাইছি
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
আমিও।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আমিও
আমার তো বুকে এহনো ধড়ফড় করতেছে..!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ছবিগুলো দেখে বহুদিন আগের পড়া একটা গল্পের কথা মনে পড়ল-- "রাতের ট্রেনে ভূত"
হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা
জটিল মজা পাইলাম, পিপিদা।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
মুখ গোমড়া টোমড়া কইরা কোনো লাভ নাই সুমন্দা। পারলে ঢু মাইরা যান ভোলানাথের আশ্রমে।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
সকালে সিংহপুরে ফিরলাম। প্রবাসজীবনের বিহবলতা এখনও গায়ে চড়েনি, মনে হচ্ছে, এখনও ঢাকায়ই আছি।
বাংলাদেশের সময়টুকুতে সচলে ঢু মারা বলতে গেলে একদমই হয় নি। কিন্তু সব শূন্যতা ভরিয়ে দিয়েছে সচলাড্ডা। মনেই হয়নি, এই প্রথম সবার সাথে মুখোমুখি দেখা হলো, যেন কত পরিচিত সবাই, কত আপন! আমার বন্ধু আনোয়ার পরে বিশ্বাসই করতে চাইলো না যে সবার সাথে (নজরুল ভাই ছাড়া, গতসপ্তাহে নজরুল ভাই আর টুটুল ভাইয়ের সাথে দেখা হয়েছিল) ওটাই আমার প্রথম মোলাকাত!
রণদা, আপনার ২ মে.পি.র ক্যামেরাকে (মানিক)
আপনার আর সুবিনয় মুস্তফীর সাথে দেখা হয়ে খুবই ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
মানে আপনি এখন রীতিমতো সিঙ্গা ফুঁকাইতেছেন...!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
হা হা হা, জটিল বলছেন!
পাহাড় উল্টানোর ছবিটায়
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
সুবিনয় মুস্থাফি কে আমি বুড়া মানুষ মনে করেছিলাম
পরে দেখি ...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ওরে ওরে ! ভোলাবাবার আরেক জাদরেল শিষ্য স্পর্শও তো ছিলো সেখানে ! আহা, ভুলেই গেলাম। মাফ কইরা দিও ভোলাবাবা !
আর হাঁ, স্পর্শ যা বলছে ! আমিও তো সুবিনয় মুস্তফি সম্পর্কে সেই শিক্ষানবিশের মতোই ধারণা পোষণ করেছিলাম- আবদুল্লাহ আবু সায়িদ জাতীয় কেউকেটা কেউ হবে ! ওমা, সামনে এলে ভিমড়ি খাওয়ার অবস্থা... ! আমাদের পান্থ বেশ মজা পেয়েছে এতে ! হা হা হা !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
নতুন মন্তব্য করুন