…
গত ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে দৈনিক ইত্তেফাকের ১২ পৃষ্ঠায় ‘বিনোদন প্রতিদিন’ বিভাগের পাতায় প্রকাশিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রদত্ত বিজ্ঞপ্তিটিকে নিশ্চয়ই কেউ বিনোদন হিসেবে নেবেন না। তবু সিরিয়াস এই বিজ্ঞপ্তিটাকে কেন যেন মজার একটা বিনোদন হিসেবেই মনে হলো। আমার ভুল হয়ে থাকলে পাঠক চোখে নিশ্চয়ই তা এড়াবে না। একুশে পদক- ২০১০-এ পুরস্কার প্রদানের নিমিত্তে আগ্রহী প্রার্থীদের কাছ থেকে আবেদন চেয়ে প্রদত্ত এ বিজ্ঞপ্তিটিতে বলা হচ্ছে- ‘ এতদ্বারা সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে একুশে পদক- ২০১০ এর পুরস্কার প্রদানের নিমিত্ত নিম্ন বর্ণিত যোগ্যতা সম্পন্ন ব্যক্তি/ সংগঠনকে নির্ধারিত ছকে জীবনবৃত্তান্ত উল্লেখ পূর্বক আগামী ২২-১০-২০০৯ ইং তারিখের মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের যে কোন মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়াধীন যে কোন দপ্তর/ অধিদপ্তর/ সংস্থা এবং জেলা প্রশাসনের (সংশ্লিষ্ট জেলা) দপ্তরে দাখিলে জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে। উপরোক্ত দপ্তর/ সংস্থা মনোনয়ন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে অগ্রায়ন করবে।..’ ( বিজ্ঞপ্তির ভাষা ও বানান হুমহু রাখা হয়েছে- লেখক।)
পাঠকেরা বিশ্বাস করেন আর না করেন, এতটুকু পড়েই বুকের ভেতরটায় কেমন আনচান করতে লাগলো ! এর আগ পর্যন্ত এই রাষ্ট্রীয় পদক প্রাপ্তির বিষয়টিকে বহুৎ দূরের বিশাল কিছু একটা ভেবে এসেছি। ওটা পেতে আগ্রহী হবার কল্পনাতীত দুর্মতি চিন্তারও অগম্য ছিলো। কিন্তু এটাকে হঠাৎ এখন সর্বসাধারণের আবেদনযোগ্য করে তোলায় মনের মধ্যে কী যেন একটা ভুলকি মারতে লাগলো। অগ্রণী ব্যাংক সাহিত্য পুরস্কার, এম নূরুল কাদের শিশুসাহিত্য পুরস্কার প্রভৃতিতে দেখেছি আগ্রহী প্রার্থীরা নিজের বায়োডাটা তৈরি করে কতকগুলো প্রকাশিত বই বিজ্ঞপ্তি-নির্দিষ্ট ঠিকানায় পাঠিয়ে দিয়ে অতঃপর পুরস্কার ঘোষণার দিন গুনা শুরু করে দেয়। শুনেছি কেউ কেউ নাকি আবার নিজের যোগ্যতাকে অপ্রতিদ্বন্দ্বী করতে নানারকম যোগাযোগের অন্ধি-সন্ধি খোঁজায়ও ব্যস্ত হয়ে পড়েন। একুশে পদকের ক্ষেত্রে কেমন হবে জানি না, তবে বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশের পর পর সুধীমহলের বিস্ময় আর শিল্পী সমাজের প্রতিবাদ প্রতিক্রিয়া যেভাবে ঝরতে লাগলো, তাতে করে আশঙ্কায় আছি, কি জানি এই প্রক্রিয়াটি রদ হয়ে আমার মতো অনেকেরই জেগে উঠা আশা-ভরসার বেলুনটা ঠুশ করে আবার ফেটে যায় !
শিক্ষা সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে জাতির উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে অসামান্য অবদার রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ গুণী ও কৃতী ব্যক্তিদেরকে ১৯৭৬ সাল থেকে সম্মানজনক এই রাষ্ট্রীয় একুশে পদক (Medal of Ekushey Padak) প্রদান করা হয়ে আসছে। এ জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়ে আবেদন চাওয়ার ঘটনায় বিস্মিত সুধিমহলের কিছু প্রতিবাদও ইতোমধ্যেই বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হচ্ছে। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৯ প্রথম আলোতেও এ ধরনের কিছু মন্তব্য চোখে পড়লো। নাট্য ব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার এ বিজ্ঞপ্তিকে পদক পাওয়ার যোগ্যদের জন্য অসম্মানের বিষয় বলে বিবেচনা করছেন- ‘ এটা বিস্ময়কর, আমাদের অবাক করেছে। একুশে পদকের মতো বড় মাপের পদকের জন্য কোন যোগ্য প্রার্থী আবেদন করবে না।’
সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি নাসিরুদ্দিন ইউসুফ বলেন- ‘ বিভিন্ন ক্ষেত্রে জাতীয়ভাবে অবদান রাখা সম্মানিত ব্যক্তি অথবা প্রতিষ্ঠানকে একুশে পদকে ভূষিত করে সরকার জাতির মহিমাকে সবার সামনে মেলে ধরে সমাজ বিকাশে প্রেরণাদায়ক ভূমিকা পালন করে। এই তাৎপর্যপূর্ণ কর্তব্য সম্পাদনে যে সংবেদনশীলতা ও সম্মানবোধ প্রদর্শন করতে হয়, তার কোন তোয়াক্কা না করে যেভাবে এবং যে ভাষায় পদকপ্রাপ্তি অভিলাষী ব্যক্তিদের আবেদন করার জন্য বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে, তা সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আমলাতান্ত্রিক মনোভাবের পাশাপাশি কুরুচি ও সৌজন্যবোধের অভাবই প্রকাশ পেয়েছে।’
এসব মন্তব্য প্রতিবাদের প্রেক্ষিতে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব শরফুল আলমের যে বক্তব্যটি প্রথম আলোতে প্রকাশিত হয়েছে তাকে আপত্তিকর মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। তাঁর বক্তব্যটি হলো- ‘ এ ধরনের বিজ্ঞপ্তি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এটা অন্যভাবে দেখার কিছু নেই। সরাসরি দরখাস্ত দেওয়ার উদ্দেশ্যে এটা দেওয়া হযনি।’
অথচ বিজ্ঞপ্তিটা পড়লেই সচিব হুজুরের বক্তব্যের সাথে অদ্ভুত বৈপরীত্য চোখে পড়ে। তিনি নিজে যদি এই বৈপরীত্য টের না পেয়ে থাকেন, তাহলে নিরূপায় আমাদেরকেই বোধ করি নতুন করে বাংলা ভাষা শিক্ষা নিতে হবে।
বিজ্ঞপ্তির ২ নং ক্রমে প্রথমে প্রার্থীর যোগ্যতা উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে- ‘ এতদ্বারা একুশে পদক যাঁকে প্রদান করা হবে- (ক) তাঁকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। (খ) তাঁকে একজন সাহিত্যিক, শিল্পী, সাংবাদিক, ভাষাবিদ ও ভাষা সংগ্রামী, গবেষক, শিক্ষাবিদ, অর্থনীতিবিদ, দারিদ্রবিমোচনে অবদানকারী ও সামাজিক ব্যক্তিত্ব হতে হবে। (গ) সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে তাঁর বিশেষ অবদান থাকতে হবে। (ঘ) চরিত্রগুণ ও দেশাত্মবোধে তাঁকে অনবদ্য হতে হবে। (ঙ) দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ভাষা/ মাতৃভাষার স্বীকৃতি/ উৎকর্ষতার জন্য নিবেদিত এবং উল্লেখযোগ্য অবদানকারী ব্যক্তি/ প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন।
আগ্রহী প্রার্থীর এসব যোগ্যতা যে আছে তার প্রমাণ কী ? এজন্যে বিজ্ঞপ্তির ৩ নং ক্রমে সুস্পষ্টভাবে বলে দেয়া হয়েছে- ‘ আবেদনকারীকে নির্ধারিত ছক পূরণ-পূর্বক সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের বিষয়ে প্রমানপত্র ও আলাদা জীবনবৃত্তান্ত সহ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আবেদন করতে হবে।’ কৌতুহলী পাঠক বিজ্ঞপ্তির এই বাক্যটা আবারো খেয়াল করে দেখুন, বাক্যের প্রথমে রয়েছে ‘আবেদনকারীকে’ এবং বাক্যের শেষে রয়েছে ‘আবেদন করতে হবে’। সচিব হুজুরের বক্তব্য যে কতোটা অসার ও বিভ্রান্তিমূলক তা কি স্পষ্ট হয়ে উঠে না ? বিজ্ঞপ্তির ৪ নং ক্রমে বলা হয়েছে- ‘ সকল মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়াধীন দপ্তর/ অধিদপ্তর/ সংস্থা ও জেলা প্রশাসকগণ স্বপ্রনোদিত হয়েও একুশে পদকের মনোনয়ন পাঠাতে পারবেন। প্রাপ্ত আবেদন পত্র সমূহ প্রাথমিক যাচাইক্রমে (প্রয়োজনে) ২৯-১০-২০০৯ তারিখের মধ্যে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করবেন।’
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিটিতে বানান-ত্রুটির কথা নাই বললাম। এ পর্যন্ত আলোচনা থেকে এটা কি স্পষ্ট নয় যে, বিজ্ঞপ্তির ২ নং ক্রমের উল্লেখিত যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তি/ সংগঠনকেই নির্ধারিত ছকে জীবনবৃত্তান্ত উল্লেখপূর্বক আবেদন করতে হবে ? বিজ্ঞপ্তির ভাষায় তো তা স্পষ্ট। তবে অপশন হিসেবে ৪ নং ক্রমে উল্লেখিত মন্ত্রণালয়াধীন দপ্তর/ অধিদপ্তর/ সংস্থা ও জেলা প্রশাসনগণ স্বপ্রণোদিত হয়েও একুশে পদকের মনোনয়ন পাঠাতে পারবেন। কিংবা বিজ্ঞপ্তির ৫ নং ক্রম অনুযায়ী ‘ একুশে পদক প্রাপ্ত সম্মানিত সুধীবৃন্দ উপযুক্ত ব্যক্তি/ প্রতিষ্ঠানকে মনোনয়ন প্রদান করে সরাসরি মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব প্রেরণ করতে পারবেন।’ অথবা ৬ নং ক্রম অনুযায়ী ‘ দেশব্যাপী কার্যক্রম পরিচালনাকারী (অধিকাংশ জেলায়) বেসরকারী সংস্থা/ শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান উপযুক্ত ব্যক্তি/ প্রতিষ্ঠানকে মনোনীত করে মন্ত্রণালয়ে সরাসরি প্রস্তাব প্রেরণ করতে পারবেন।’ এ জন্যে বিজ্ঞপ্তির সর্বশেষ ৭ নং ক্রম অনুযায়ী ‘ আবেদন সম্পর্কিত তথ্য ছক মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন শাখা, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী, বাংলা একাডেমী, জাতীয় জাদুঘর, জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র এবং মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট (www.moca.gov.bd) হতে সংগ্রহ (download) করা যাবে।’
যেহেতু প্রাতিষ্ঠানিক তথ্য আদান-প্রদানে মুখের কথার কোন বেইল নেই, তাই সচিব হুজুর মুখে যা-ই বলুন, আমরা কিন্তু পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিকেই চূড়ান্ত বলে ধরে নেবো। অতএব বাংলাদেশের যে কোন নাগরিক নিজেকে শর্ত অনুযায়ী যোগ্য মনে করলে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা একুশে পদকের জন্য আবেদন করতে পারেন। তাই দেশের সুধীমহল এতে যতোই বিস্মিত হোন বা প্রতিবাদে তীব্র হন না কেন, আমি কিন্তু মনে মনে যার পর নাই প্রীত হয়েছি ! আর যাই হোক, চাইলে আমিও তো একটা আবেদন করে দেখতে পারি ! এমন সুযোগ হাতে পেয়ে পায়ে ঠেলি কী করে ! শুধু ২(ঘ) পয়েন্ট মোতাবেক চরিত্রগুণ ও দেশাত্মবোধে অনবদ্য হবার একটা সার্টিফেটের জন্যে না হয় কোন চরিত্রহীন গেজেটেড কর্মকর্তার কাছে যা একটু ধর্না দিতে হবে। হুমায়ুন আজাদের মতো কোন ব্যক্তিত্ব এই পুরস্কার পেলেও অন্তত এটা তো সবাইকে ধরে ধরে বলতে পারবো, আমিও এই পদকের প্রার্থী ও প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলাম ! কিন্তু বিভিন্ন পত্রিকায় যেভাবে প্রতিবাদের ঝড় দেখছি, আমার খায়েশ বুঝি শেষ পর্যন্ত অপূর্ণই থেকে যাবে !
৩০-০৯-২০০৯ এর দৈনিক সমকালে দেখি সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী বলছেন- ‘ পদকপ্রাপ্তদের কেউ না কেউ মনোনয়ন দেবেন। এখানে পদকের জন্য আবেদন করা আমার কাছে অনেকটা টেন্ডার প্রক্রিয়ার মতো মনে হচ্ছে, যা এই পদকের মর্যাদাকে হেয় করে।’ এবং সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী প্রমোদ মানকিন বলছেন- ‘ আমার ব্যক্তিগত অভিমত আসলে আবেদন করে পদক পাওয়া যায় না। কারও জীবনের ওপর স্টাডি করে পদক দেওয়ার বিষয়টি নিরূপিত হয়।’ তাঁদের বক্তব্যের পর শেষপর্যন্ত আমার মতো নির্বোধ গাধাদের হা করে চেয়ে থাকা ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না, যখন আবার সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সেই সচিব হুজুর শরফুল আলমের বক্তব্য পড়ি- ‘ বিগত ১৮ বছর ধরে যেভাবে একুশে পদকের জন্য মনোনয়ন দেয়া হচ্ছে, এবারও তাই করা হচ্ছে।’
…
মন্তব্য
ধন্যবাদ রণদা। আমিও এ খবরটা পড়ে রাগে নখ চাবাচ্ছিলাম। ভাবছিলাম কী বলবো, আপনি বলে দিয়েছেন, ধন্যবাদ।
জুবায়ের ভাইয়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে রিটনভাই 'একুশে পদক'-এর শক্তিশালী দাবীদার হিসেবে মেহ্দি'র নাম বলেছিলেন। যাক, মেহ্দিকে তাঁর অসাধারন কাজের জন্য অপমানিত হতে হবে না।
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
ধন্যবাদ রণদা ।
রিটন ভাই সেদিন বলেছিলেন , একুশে পদক এমন ব্যক্তিও পেয়েছেন যিনি বাংলা ভাষা ঠিকভাবে উচ্চারণ করতে পারেন না, সংসদে দাঁড়িয়ে লোকসানকে বলেন লোসকান । আসলে একুশে পদক তো পাওয়া উচিত মেহেদির মত ছেলেদের ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে বিষয়টা তুলে ধরার জন্য। আপনার লেখাটা অনুমতি ছাড়াই আমার ফেসবুকে প্রকাশ করে দিছি। ক্ষমাঘেণ্না করে দিয়েন।
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
দেশের সুধী সমাজকে এইভাবে অপমান করার অর্থ কি?
রণদীপন, আপনিতো সবটাই লেইখ্যা ফালাইছেন। আমাগো লাইগ্যা কিছু বাকি রাখেন নাই। এই হল আমাদের দেশের তথাকথিত মহান আমলাদের যোগ্যতা। আমি একটা প্রস্তাব করি ... এহেন জঘন্য এবং গর্হিত কাজের পুরস্কার স্বরূপ ..তাকে কি দেয়া উচিত তা খোলামনে সবাই লিখুন (মডারেটরদের উদাসীনতা কাম্য) । যেমন আমি, সচিব--পুতের --- কোষে দশ ইঞ্চি ইটা ঝুলাইয়া 'জাতীয় গবেট' খেতাবে ভূষিত করতঃ পশ্চাৎদেশে পদাঘাত করিতে করিতে জিরো পয়েন্টে কাকাতাড়ুয়া মডেলে দাঁড় করাইতে পারিলে শান্তি পাইতাম।
--------------------------------------------------------
দেয়ালে দেয়ালে মনের খেয়ালে লিখি কথা
আমি তো বেকার পেয়েছি লেখার স্বাধীনতা
--------------------------------------------------------
দেয়ালে দেয়ালে মনের খেয়ালে/ লিখি কথা ।
আমি যে বেকার, পেয়েছি লেখার/ স্বাধীনতা ।।
মাহবুব ভাই,
আপনার চেয়ে আমার ক্ষোভ কোন অংশে কম নয। তবু একটু বিনীত নিবেদন করি ? একটা খারাপ কাজের জন্য আমরা কেন নিজেদের খারাপ প্রবণতাটা প্রদর্শন করি ? আমরা বরং আমাদের তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দাগুলো রুচিসম্মতভাবেই প্রকাশ করি ? এতে মনে হয় না যে, আমাদের ঘৃণার তীব্রতা কোন অংশে কম প্রকাশ পাবে। বরং তা আরো ইফেকটিভ হতে পারে।
(মাফ করবেন) কোনভাবেই আপনাকে কষ্ট দিয়ে কথাটা বলছি না। ব্লগের পরিবেশটাকে আমরা পরিচ্ছন্ন রেখেই প্রয়োজনীয় ক্ষোভ প্রকাশের চেষ্টা করি না হয় !
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
সত্যি কারের যোগ্য ব্যক্তিদের অপমান হলো।
হতাশ!
ফরম কই পাওয়া যায়?
আইসেন আমরা সবাই নতুন নতুন নাম নিয়া হাজার দশেক আবেদনপত্র পাঠাই একুশে পাইতে ইচ্ছুক হইয়া
পোস্টের ভিত্রেই লিঙ্ক আছে গুরুজী। চালু করেন, আপনার পিছে আমরা আছি !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
আমি আমার নিজের নামে, স্ত্রীর নামে, বাবার নামে, মায়ের নামে, মামার নামে .... জীবিত সব আত্মীয়র নামে আবেদন করতে চাই।
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
এইসব আম্লাগো গালি দিলেও নিজেরে ছোট মনে হয়। এগুলারে উচিৎ পাছায় এক্টা কইরা লাত্থি দিয়া ডাস্টবিন এ ফালানো। আল্লাই জানে কারা কারা নির্বাচক হয়!! সবাই যদি এইরকম "সুরুচিসম্পন্ন" হয়, তাইলে কেমন রুচিবান লোক যে পদক পাইব, যথেষ্ঠ সন্দেহ আছে।
(অফটপিক)
রণদা - আপনার পোস্টে ভাষা রফিকের কথা মনে পড়ে গেলো (উল্লেখ করা এলিজিবল ক্রাইটেরিয়াতে পরেন কিনা বিবেচনা / যাচাই করে দেখিনি - সে জন্যই অফটপিক বললাম)।
যারা জানেন না তাদের জন্য নিচে কিছু প্রাসঙ্গিক লিঙ্ক দিলাম:
মুক্তমনা [ফতেমোল্লা - ইংরেজিতে] (বিশেষ করে শেষ প্যারা দেখেন)
সচল [থার্ড আই] (কমেন্ট দেখেন)
সমকাল [গাফ্ফার চৌধুরীর লেখা - সংযোগ বিনষ্ট (লিঙ্ক ব্রোকেন-এর ভালো বাংলা কি?)] (অত্যাধিক অফটপিক - কারো কাছে কি এই লেখার কোনো কপি হবে?)
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ে কি রাজউক থিকা কেউ বদলি হৈয়া আইলো নাকি? এতদিন তো জানতাম প্লট বাগাইতে হয় অ্যাম্নে!
'(ঘ) চরিত্রগুণ ও দেশাত্মবোধে তাঁকে অনবদ্য হতে হবে।'
দেশাত্মবোধ'টা বুঝলাম, কিন্তু চরিত্রগুণটা পুরাপুরি বুঝলাম না। এইটার পরিমাপ কি ভাবে করা হবে? পদক দেওরা পার্টির কারো সাথে কথা হইলে দয়া কইরা একটু জিগাইয়েন রণ'দা।
--------------------------------------------------------------------
আমার জীবন থেকে আধেক সময় যায় যে হয়ে চুরি
অবুঝ আমি তবু হাতের মুঠোয় কাব্য নিয়ে ঘুরি।
আমার জীবন থেকে আধেক সময় যায় যে হয়ে চুরি
অবুঝ আমি তবু হাতের মুঠোয় কব্য নিয়ে ঘুরি।
বিশ্বাস করা কঠিন যে আসলেই এরকম একটা বিজ্ঞাপন দেয়া হয়েছে। প্রমান না দিলে ভাবতাম রণদার কোথাও ভুল হচ্ছে বা এইটা একটা রসিকতা। এইসবের অর্থ কি?
কেউ একটু মমিনরে ডাক দেন না।
আমার মমিনরে ডাক দিতে মঞ্চায়।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
দারুণ! দেশ ব্যাপক এগোচ্ছে!
তাইলে আর বছর দশেক খাড়ান। একটা একুশে পদক বাগাইতেছি সিস্টেম কইরা। যোগ্যতা দিয়ে পারবো না। তবে এখন আসছে সিস্টেমের যুগ।
দশ বছর!! লাগবো, তার মানে হয়তেছে আপনি এখন ও DOS এ আছেন। অনেকে অনেক আগেই পি ৪ দিয়ে কাম সারাই ফেলছে, দুনিয়াতে পি ৪ অনেক পরে আইলে ও সিস্টেমের পি ৪ বাংলাদেশে অনেক আগেই আইছে । তারপর আবার দশ বছর খাড়াঁইতে কইছেন তাই না। ভাইজান সিস্টেম করবেন তো এতো দিন লাগব কেন , ১০ বছরে ১০ বাগায় ফেলেন। এতদিন তো তাই দেখলাম, কে কে জানি পায়, এইবার ও উলটা পালটা কেউ পাইলে মন খারাপ করব না, এক মন আর কত খারাপ করুম।
গরীব
সাউথ কোরিয়া
দারুণ উদ্যোগ! আমাদের সবার জন্য আবেদনের সুযোগ উন্মোচিত হয়েছে! আমিও আবেদন করতে চাই। আমি বরাবরই বাসায় অপ্রোয়জনে জ্বলতে থাকা লাইট, গ্যাসের চুলা বন্ধ করে রাখি। এটা কি আমার অনবদ্য দেশপ্রেমের প্রমাণ না? তবে দুশ্চিন্তা হচ্ছে, টেন্ডার বাক্স ছিনতাইয়ের মত আবেদনগুলো ছিনতাই হয়ে যাবে না তো? আবেদন জমা দিতে গেলে ছাত্রলীগের দেশপ্রেমিকরা পিটিয়ে হাড়গোর ভেঙ্গে দেবে না তো? রণদা জানেন নাকি কিছু?
কাজের কথা বলেন। একুশে পদকের লগে ক্যাশ কতো কইরা দ্যায়?
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
আমি একটা দরখাস্ত্ ঠুকিবার চাই।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
সচিব মশায়ের কথায় তো মনে হচ্ছে গত ১৮ বছর ধরেই এই কান্ড ঘটে আসছে! মানে গত ১৮ বার যাঁরা পদক পেয়েছেন তাঁদের সবাইকে আবেদন করতে হয়েছিলো -- এমন দাবী তিনি করছেন?
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
*দৃষ্টি লীলেন ভাই, খুঁজে দেখুন http://www.moca.gov.bd/Downloads.htm
আমি ঢুকেছিলাম কিন্তু সেখানে যা আছে তা প্রস্তাবক হিসেবে তথ্য প্রদানের ফরম। হয়তো তাও নতুন ভাবে সংযোজিত। গাধা শুধু চেয়েই দেখে না ঘাসও খায় পায়ে মাড়ায়ও। তাই আমাদের রাষ্ট্রের মাখন সেবি হুজুর মশায় যা ইচ্ছে তাই প্রকাশ করতেই পারেন। পারেন বদলে দিতেও। যোগ বিয়োগের হিসেবেটাতে হয়তো কিছু গড়মিল আছে-১৯৭৬ থেকে ২০০৯ কত বছর যেন হয়?
ধন্যবাদ রণদা বাঁশ দিয়ে বাঁশি বানিয়ে আমাদের বাজাতে দেয়ায়।
মরণ রে তুহু মম শ্যাম সমান.....
একুশে পদক একটা পাবো ইনশাল্লাহ
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
লজ্জা...
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
কী আর বলবো...
অভ্র গ্রুপকে একুশে পদক দিতাম আমি প্রধানমন্ত্রী হলে, এটা তো কবে থেকে বলে আসছি। কেউ শুধু প্রধানমন্ত্রী হওয়ার একটা টেন্ডারপত্র বের করে দেন।
[এবারে সিরিয়াস ভাবেই বলি। চাইলে এটাকে ভালো চোখেও দেখা যায় (গায়ের জোরে দেখি আর কি)। বাংলা ভাষা ও তার ব্যবহারকে ঋদ্ধ করার জন্য অনেকেই অন্তরাল থেকে কাজ করে যাচ্ছেন। আমরা তাঁদের নাম প্রস্তাব করতে পারি যথাযথ প্রমাণাদি সহকারে। জব্বার কাগু, অভ্র গ্রুপ, রাগিব ভাই, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষনার পেছনে কাজ করে গ্রুপ, প্রমুখের নাম প্রস্তাব করতেই পারি আমরা। সেদিকে নজর দেওয়া যায়?]
বিজ্ঞপ্তির শর্তগুলো আবারো খেয়াল করুন-
আপনি নিজে যদি একুশে পদকধারী না হন, তাইলে শর্ত অনুযায়ী ব্যক্তি আপনি আর কারো নাম প্রস্তাব বা মনোনীত করতে পারবেন না। যোগ্যতা থাকলে কেবল নিজের জন্যই আবেদন করতে পারেন।
এই অধিকার ধারণ করেন কেবল একুশে পদকধারী সুধিজন এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/দপ্তর/অধিদপ্তর/সংস্থা ইত্যাদি।
অতএব আপনার শুভ ইচ্ছাটার আপাতত কোন বেইল নাই।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
বিয়াপার না। মেহদীরে জিগায় লাভ নাই। পোলা বেশি বিনয়ী। আপনারা অভ্রর খুঁটিনাটি নিয়ে আমারে কিছু তথ্য দেন। আমি একটা মনোনয়নপত্র লিখে দেই। সেটা অনলাইনে সার্কুলেট করে যথেষ্ট সমর্থন পাওয়া যাবে বলে আমার মত।
বিজ্ঞপ্তিটি ত্রুটিপূর্ণ ও এটা পাঠ করলে নানা ভ্রান্ত ধারণা জন্ম নিতেই পারে।
কিন্তু একুশে পদক প্রদানের পদ্ধতিটি সঠিক আছে বলেই মনে হয়।
মূলত: একুশে পদক প্রদান করা হয় একধরণের মনোনয়নের মাধ্যমে। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে মনোনয়ন চায়। ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে মন্ত্রীরা এবং তাদের পক্ষে সংস্কৃতি মন্ত্রীর মনোনয়নই প্রাধান্য পায়। (এরকম পদক প্রদানের ঐতিহ্য ও পদ্ধতির অনেকটাই আমরা নোবেল পদক প্রদানের পদ্ধতি অনুসরণ করেই তৈরি করেছি।)
তবে মনোনয়ন বলয়ের বাইরে যদি কেউ থেকে যান এবং তিনি বা তাঁর নিকটজনেরা যদি মনে করেন যে তার প্রভাব-প্রতিপত্তি বা যোগসাজশ না থাকার কারণে তিনি এই সম্মাননা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন তখন তিনি নিজে বা তার পক্ষে কেউ এই পদকের জন্য তার নাম প্রস্তাব করতে পারেন। সেরকম একটা সুযোগ সবার জন্য উন্মুক্ত রাখতে এরকম বিজ্ঞপ্তি পত্রিকায় প্রকাশ করা হয়ে থাকে।
নোবেল প্রদানের ক্ষেত্রে স্ব-মনোনয়নের সুযোগ নাই তবে এতে মরণোত্তর পদকও সম্ভবত: দেয়া হয় না। কিন্তু স্ব-মনোনয়নের বিষয়টি পদকের ক্ষেত্রে অভিনব কিছু নয়। বাঙালি আবিষ্কারে এত পেছনে যে এই পদ্ধতিটিও তারা আবিষ্কার করেনি তা একদম বাজি ধরেই বলে ফেলা যায়। তবে স্ব-মনোনয়নের মধ্যে একটি গণতান্ত্রিক বিষয় আছে। দলের সমর্থন ছাড়া যেকোনো নাগরিকের স্বতন্ত্র নির্বাচন করার অধিকারের মতই বিষয়টি।
সুতরাং স্ব-মনোনয়ন চেয়ে এরকম বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ আসলে সর্বসাধারণের অধিকার ও সুযোগের পক্ষেই যায়।একে নিরুৎসাহিত বা নিন্দা করার পক্ষে জোরালো কোনো যুক্তি নাই।
যদিও পদক দেয়াটা শেষমেশ একটা বদ্ধ ঘরের সভা ও আলোচনার ভিত্তিতেই নির্ধারিত হয়। তবুও রাম-রহিম-জনের জন্য একটা সুযোগ থাকাটা অবাস্তব কিছু না।
সুতরাং এমন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশটা হাস্যকর কিছু নয়।
একটি দেশের রাষ্ট্রপতি হতে গেলেও আবেদন করতে হয়। সেজন্যও বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়ে থাকে।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
শোহেইল ভাই, বিজ্ঞপ্তির শর্তগুলো আবারো খেয়াল করুন-
আপনি নিজে যদি একুশে পদকধারী না হন, তাইলে শর্ত অনুযায়ী ব্যক্তি আপনি আর কারো নাম প্রস্তাব বা মনোনীত করতে পারবেন না। যোগ্যতা থাকলে কেবল নিজের জন্যই আবেদন করতে পারেন।
এই অধিকার ধারণ করেন কেবল একুশে পদকধারী সুধিজন এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/দপ্তর/অধিদপ্তর/সংস্থা ইত্যাদি।
তাই কোন বিবেকবান ব্যক্তির কিন্তু কোন সুযোগ রাখা হয় নাই অন্য কারো নাম প্রস্তাব করার। আর এজন্যই বিজ্ঞপ্তিটা হাস্যকরই মনে হচ্ছে। ইতিপূর্বে এরকম ঘটনা আর ঘটেনি। এখানে সংশ্লিষ্ট সচিব সাহেবের মন্তব্য বিভ্রান্তিকর।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
আমি কিন্তু সিরিয়াসলি কথা কইতেঝি...
আমি এইপদে খাড়াইতে চাই... সবাই আমারে ভোট দেন... আমি যে কোনো মূল্যে একুশে পদক পাইতে চাই...
এই সচলের সবার ভোট পাইতে চাইলে আমার খরচ কতো করতে হবে সেইটা জনে জনে জানান...
আমি কিন্কু সিরিয়াস
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আমার প্রশ্নটা খিয়াল কৈরা ......
একুশে পদকের লগে ক্যাশ কতো কইরা দ্যায়?
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
ইশতির সাথে সহমত।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
নতুন মন্তব্য করুন