৪ | লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০৭/২০১০ - ১২:৪৪পূর্বাহ্ন)
এটা কেন হচ্ছে তা হয়তো মুর্শেদ ভাই বা সচল কর্তৃপক্ষ বলতে পারবেন। গৌতমকে রিং করেছিলাম, তাঁর কোন সমস্যা হচ্ছে না বলে জানিয়েছে। লিনাক্সে সোলাইমানলিপিতে করা আমার ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগে পোস্ট সংরক্ষণ করে ওখান থেকে কেবল কপি এনে রিচ-টেকস্টে পেস্ট করেছি। একেবারে লিংক ও ছবিসহ পেস্ট হয়ে গেছে দেখলাম। সচলের রিচ-টেকস্ট ফরমেটেও সোলাইমানলিপি সিলেক্ট করেছি।
একান্ত সমস্যা হলে মূল পোস্ট এখানে দেখেন।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
৮ | লিখেছেন সংসপ্তক (তারিখ: সোম, ২৬/০৭/২০১০ - ১১:৩১অপরাহ্ন)
না , করা যায় না। Wine নামে একটা চরম ঝামেলাপূর্ণ এম্যুলেটর আছে....কিন্তু আগেই বলে দিলাম...অনেক ক্যাচাল। তারপর ও কাজ করবে কিনা সন্দেহ। লিনাক্সের নিজের ফটোশপের সমতূল্য প্রোগ্রাম আছে গিম্প (gimp) যা দিয়ে কাজ চালাতে পারবেন। আর ফটোশপের ইন্টারফেস বেশি মিস করলে গিম্পশপ (gimpshop) নামিয়ে নিতে পারেন, যা কিনা গিম্পই কিন্তু ফটোশপের সাথে চেহারায় কিছুটা মিল আছে। বলা বাহুল্য, ফটোশপের পূর্ণ সুবিধা এগুলোর কোনটাই দেবে না, কাছাকাছি দেবে। এই একটা কারনেই, উবুন্টু প্রায় মাসখানেক ব্যবহার করে আবার উইন্ডোজকেই গুরু মেনেছি।
.........
আমাদের দূর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
১০ | লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০৭/২০১০ - ১২:৫১পূর্বাহ্ন)
লিনাক্স মিন্ট ৯ ইসাডোরা-য় তো দেখি কিছুই নামাতে হয় না ! এই ভার্সন বা ডিস্ট্রোতে মনে হয় এগুলো সব ডিফল্ট করা আছে।
অবশ্য আমি একজন সাধারণ ইউজার মাত্র। জটিল কোন কাজ আমার করতে হয় না। এ ব্যাপারে অভিজ্ঞ লিনাক্স ইউজাররা ভালো বলতে পারবেন।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
১১ | লিখেছেন অভ্রনীল (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০৭/২০১০ - ২:১৬পূর্বাহ্ন)
Adobe Photoshop / Lightroom কি ব্যবহার করা যায়?
এডোব এখনো লিনাক্সের জন্য ফটোশপের নেটিভ কোন ভার্সন রিলিজ দেয়নি। তবে এডোব ক্যাননিকালের পার্টনার হিসেবে যোগ দেবার পর এটা আশা করা যায় যে শীঘ্রই রিলিজ দেবার সম্ভাবনা রয়েছে। সম্ভবত ফটোশপ সিএসথ্রি বা ফোর পর্যন্ত ওয়াইন দিয়ে উবুন্টুতে নির্ঝঞ্জাটে ব্যবহার করা যায় (নিজে ব্যবহার করিনি কিন্তু অনেকেই ব্যবহার করে জানিয়েছে, ইউটিউবে এসম্পর্কিত কিছু ভিডিও পাওয়া যায়)। তবে বিকল্প হিসেবে গিম্প কিন্তু অসাধারণ। তাছাড়া আমি ব্যবহার করি ইংকস্কেপ (বন্টুমিন্টুর আড্ডার ব্যানারটা পুরোপুরি ইংকস্কেপেই বানানো), ভেক্টর টুলস হিসেবে বেশ ভালো।
১৬ | লিখেছেন মাহে আলম খান (যাচাই করা হয়নি) (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০৭/২০১০ - ২:৫৩পূর্বাহ্ন)
"Sun, Dec 13, 2009 at 2:25 AM" আমার ইনবক্সে একটি মেইলের টাইম-স্ট্যাম্প। রণদীপমদা'র কথা জানলাম, রাগীব ভাইয়ের একটি মেইলে। রণদীপমদা "বীরশ্রেষ্ঠদের সমাধি এবং ঢাকার বিভিন্ন ছবি" উইকিতে দিতে চান। তখনই প্রথম তাঁর সম্পর্কে জানলাম। গুগল করে ও ব্লগ ঘেঁটে তার দুই মেগা পিক্সেলের মহত্তের কথাও জানলাম। সচলায়তনে তার আভাতার দেখে তার ভক্ত হয়ে গিয়েছিলাম। তখন থেকেই দেখা করার ইচ্ছে ছিল। বেশ দেরীতে দেখা পেলাম বন্টু-মিন্টু'র আড্ডায়। চা বিরতির সময় গিয়ে ধরে ফেললাম, কথা হলো। আসার পথে আরেকবার আড্ডা পেটানোর অনুরোধ উপেক্ষা করে চলে আসলাম।
আজ এক মিটিংয়ে বোরিং প্যাঁচাল এর ফাঁকে এই পোস্টের সন্ধান পেলাম। এতো সুদীর্ঘ ও চমৎকার একটি পোস্টের আরম্ভ হয়েছে আমার মুখে উচ্চারিত একটি বাক্য দিয়ে। আর আমাকে নিয়ে রয়েছে পুরো প্যারাগ্রাফ।
রণদীপমদা, অনেক শরম দিয়ে ফেললেন। কই যাই। ব্লগ, ব্লগের মন্তব্য - কিছুই লিখতে পারিনা। ছাত্রজীবনে বানোটিও মারতে পারতাম না অন্যদের মতো। কিভাবে সুন্দর করে আপনার শুকরিয়া আদায় করবো বুঝতে পারছিনা। আপনে আমার মনের ভাব বুঝে নিন দয়া করে।
আর লিনাক্স নিয়ে যা লিখছেন, কি বলবো ভাই। আপনি লিনাক্স তথা মুক্ত সোর্স ও এসবের দর্শন নিয়ে লিখুন - আমরা অনেক উপকৃত হবো।
ম্যাক ভাই, এই হাটের মধ্যে আমাকে কিন্তু এভাবে লজ্জা দেয়া যাবে না ! আমি খুব বেলাজ মানুষ। আপনাদের মতো প্রযুক্তি-অভিজ্ঞ তুখোড় মানুষদের কাছে যেতে পারাটাকেই আমার সৌভাগ্য বলে মনে করি। তাছাড়া যখনই ভাবি যে আপনাদের ঘাড়ের উপর রাখা মাথাটার মধ্যে অসংখ্য কোড-ডিকোড নামের গাদাগাদা বাইনারী সমীকরণের জলজ্যন্ত জাহাজ কিলবিল করছে, তখন মনে হয় আপনারা হবেন রসকষহীন রুক্ষসূক্ষ খটখটে প্রকৃতির মানুষ যাদের চোখে মুখে কথায় আচরণে থাকবে কেবল গণিত আর গণিতের অবোধ্য গতিবিধি ! ওমা, বাস্তবে দেখি আপনারা একেকজন টইটম্বুর রসের হাঁড়ি ! আমাকে চিপলেও তো ভাই এতো রস বেরোবে না !
তাহলে এবার আপনিই বলেন, একটুও কি বাড়িয়ে বলেছি ? বরং নিজের অক্ষমতার কারণে প্রয়োজনের চাইতেও বেশি মিতব্যয় হয়ে গেছে।
তবে যা-ই বলেন, আপনার ভুবন-ভুলানো হাসি কিন্তু আমি সবসময় দেখতে চাইবো। হা হা হা !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
১৮ | লিখেছেন শামীম (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০৭/২০১০ - ৮:২০পূর্বাহ্ন)
দাদা, সিডিগুলোর এহেন বিশ্বাসঘাতকতায় আমি এখনও লজ্জিত ও মর্মাহত। এর মধ্যে আবার একটু জ্বর জ্বর ভাব ... না হলে গত রবিবার গিয়ে মিন্টের ফাইলটা দিয়ে আসতাম। পরের রবিবারের জন্য অপেক্ষা করি ... কিংবা আগামীকালও মিরপুর যাওয়া যায় (ছুটি বলে কথা)।
কয়েকদিন থেকেই মুনির হাসান ভাইয়ের বান্ধবীর চিঠি বউয়ের কাছে না যাওয়ার কথাটা নিয়ে ব্লগ লেখার ইচ্ছা। আজ সকালে কোনোরকমে একটা লেখা দাঁড় করিয়ে ফেললাম ... আর শেষে লিখলাম যে আড্ডার বর্ণনার জন্য দুই দাদার পোস্টের জন্য অপেক্ষা ছাড়া গতি নাই। তারপর সচলে পোস্ট করতে ঢুকে দেখি গত রাতেই আপনি পোস্ট করেছেন। তাই পোস্টের শেষ লাইনে এই পোস্টটির লিংক দিয়ে দিলাম :)।
পোস্টটি যথারীতি চমৎকার হয়েছে ... ... এই পোস্ট গতরাতেই দেখলে/পড়লে আজ সকালে আমি (=হাতুড়ে লেখক) আরেকটি পোস্ট লেখার সাহস পেতামনা। ________________________________ সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________ সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
শামীম ভাই, আপনার লজ্জিত ও মর্মাহত হবার তো এখানে কিছু নেই ! বরং সিডিগুলো এরকম একটা কাণ্ড ঘটিয়েছে বলেই তো শাবাব ভাই'র মতো বন্টু-মিন্টুর বস মানুষকে আমার বাসায় পেয়েছি এবং ল্যাপিতে ডুয়েল বুট করিয়ে নেয়ার সুযোগ পেয়েছি !
আপনি সেই কোত্থেকে একেবারে আমার অফিসে চলে এসেছেন এতো কষ্ট করে ! এটা ভাবলেই তো কৃতজ্ঞতা জানানোটাও অপ্রতুল হয়ে যায় !
সেদিন আড্ডা থেকে আনা মিন্ট-ইসাডোরার ডিভিডিও মনে এরকম কাণ্ড করছে। এ ব্যাপারে গৌতম ভালো বলতে পারবে। অবশ্য লেনিন ভাই ফেসবুকে বন্টু-মিন্টু সবাইকে তা উত্তরণের উপায় হিসেবে একটা টেকি-ম্যাসেজ দিয়েছে।
আপনার দেয়া পোস্টটা আমার আড্ডা-বর্ণনায় যে ঘাটতি ছিলো তা পুষিয়ে দিয়েছে। এজন্যে বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
২০ | লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: বুধ, ২৮/০৭/২০১০ - ১২:৪৯পূর্বাহ্ন)
বন্টু-মিন্টুর আড্ডা'র আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ সম্পুরক পোস্ট হলো সচলে শামীম ভাই'র 'বান্ধবীর চিঠি যেন বউয়ের কাছে না যায়- মুনির হাসান' শিরোনামের পোস্ট। এটা অবশ্যই পড়া উচিত সবার। কারণ মুনির ভাই'র কাছ থেকে পাওয়া এনএসআই-কী সম্পর্কিত উইন্ডোজের একটা ভয়ঙ্কর তথ্য সবার জেনে রাখা উচিত, যা ওই পোস্টে বর্ণিত হয়েছে।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
রণদা, মূলত সাহিত্য ভয় করি তাই আপনার বিশেষায়িত অবতারটি দেখার পরও আপনার পোস্ট একটিও পড়া হয়নি। কিন্তু বন্টু-মিন্টুর সৌজন্যে আপনার লেখার লিংক আগে পেলেও ভেবেছি 'প্রযুক্তিকানা' মানুষ কতোই বা কি লিখবে? হয় কুৎসা গাইবে নাহয় অতি প্রসংশা করবে।
মানে স্বভাবতা যা হয় আরকি। কিন্তু রণদা। আপনার পোস্টের অনুচ্ছেদের পর অনুচ্ছেদ পড়ে আমি সত্যিই চমকে যাচ্ছিলাম। গর্ব হচ্ছে এই দেশের সাহিত্যিকরাও লিনাক্সের মর্ম কেমন আত্মার কাছ থেকে বুঝতে পারেন! এরপরও দেশে খারাপ মানুষগুলো সহাবস্থান করে কী করে?
আমার সালাম নিন রণদা। আপনার এই পোস্ট প্রতিটি বাংলাদেশি এবং বাঙালির পড়া প্রয়োজন। বিশেষ করে যারা এখনো লিনাক্স কি তা বোঝেনি। আপনার এই লিনাক্স চর্চা চালিয়ে যান। সত্যিই অভিভূত!
লেনিন ভাই, আমাকে লজ্জা দেবেন না। মুক্ত সোর্স আন্দোলনকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে বাঙালির মাথা উঁচু করে ধরতে আপনারা যা করছেন, আগামীতে প্রতিটা বাঙালি যদি এর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ না করে তবে নিজের কাছেই অপরাধী হয়ে থাকবে বলে আমার বিশ্বাস।
একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে এ লেখা আমার আগাম কৃতজ্ঞতা-প্রকাশ। হ্যাটস অফ লেনিনভাই আপনাদের সবাইকে।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
থেঙ্কু, থেঙ্কু... কলেজের কম্পুতে বহুদিন ধরেই লিনাক্স ব্যবহার করতাম, কদিন আগে মিন্টুর ঝাঁ-চকচকে চেহারা দেখে পুরোনো স্মৃতি মনে পড়ে গেল, আবার নামিয়ে ফেললাম...
সচলায়তনে এটা আমার প্লথম মন্তব্য,অনেকদিন ধরে এখানকার লেখা পড়লেও মন্তব্য করা হয়নি।
বন্তু-মিন্টুর আড্ডায় রণদীপমদার সাথে দেখা হয়ে খুব ভালো লেগেছে। তিনি অনেকদিন ধরেই আমার প্রিয় ব্লগারদের একজন। আর তার মত চেহারা বাংলাদেশে দ্বিতীয় কারো নেই, চিনতে কারো সমস্যা হবেনা । সুযোগ পেয়ে তার সাথে কথা বললাম, খুব অবাক লাগল যে তিনি নাম শুনেই আমাকে চিনে ফেললেন, মুক্তমনার কথা বলার আগেই। বেশ রাত হয়ে গিয়েছিল সেজন্য তার সাথে চা খেতে যেতে পারিনি, তবে পরেরবার ছাড়বনা। দেখা হলো গৌতম দার সাথে তবে স্বীকার করছি সে সময় তাকে আমি ঠিকমত চিনতে পারিনি। রায়হান আবীর ভাইয়ের সাথেও কথা হয়েছে।
যারা লিনাক্স ব্যবহার করব করব ভাবছেন কিন্তু ঠিক সাহস পাচ্ছেন না তাদের জন্য রণদীপম দার এই পোস্টটি খুব কাজে লাগবে। টেকনিক্যাল লাইনের মানুষদের লেখার পাশাপাশি এ ধরণের লেখাও খুব গুরুত্বপূর্ণ, এগুলো পড়ে নতুনরা সাহস ও অনুপ্রেরণা পায়। রণদীপম দা কে অসংখ্য ধন্যবাদ লেখাটির জন্য। তার মত যারা নতুন লিনাক্স পরিবারে সদস্য হয়েছেন তাদের প্রতি অনুরোধ আপনারা অভিজ্ঞতার কথা লিখে জানান।
ব্লগগুলোতে সাধারণত নীতিমালা থাকে যে পোস্ট করা লেখা পূর্বে কোনো ব্লগে প্রকাশিত হতে পারবেনা। আমার মনে হয় লিনাক্স নিয়ে পোস্টগুলোর ক্ষেত্রে এ নিয়ম শিথিল হওয়া উচিত,কারণ শেয়ারিং নলেজ ইজ পাওয়ার। এ ধরণের লেখাগুলো সব ব্লগে ছড়িয়ে দিলে অনেক মানুষের উপকার হতো। মুক্তমনায় আমি সম্প্রতি লিনাক্স নিয়ে দুটো প্রবন্ধ লিখেছি কিন্তু নীতিমালা সংক্রান্ত জটিলতায় অন্য ব্লগে দিতে ভয় পাচ্ছি।
আমি মুক্তমনার টেকনিক্যাল সাপোর্টার হিসাবে কাজ করছি অল্প কয়েক মাস হলো, সাইটটি তৈরির কৃতিত্ব অভিজিৎ রায়ের,আশা করি কেও ভূল বুঝবেননা । আচ্ছা শাফায়েতের দুঁদে টাইপের রুক্ষসুক্ষ লোক হবার কথা কেন?
৩০ | লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: বুধ, ২৮/০৭/২০১০ - ১২:২৫পূর্বাহ্ন)
অন্তত এই পোস্টের খাতিরে আরেক তুখোড় সফটঅয়্যার কারিগর সচলে প্রথম মন্তব্য করলো, এতে অবশ্যই আমি সম্মানিত বোধ করছি।
আর এদের মাথার ভিতরে যখন সারাক্ষণ জটিল জটিল সব কোডিং ফরমূলা কিলবিল করতে থাকে, তখন তাঁদের চোখে-মুখে তো কোন রস বা লাবণ্য থাকার কথা নয় বলেই আমার ধারণা ছিলো ! শাফায়েতও তো এর ব্যতিক্রম হবার কথা ছিলো না ! অথচ এখন দেখি উল্টা বুঝলি রাম ! জগতের সব লাবণ্য দেখি এদেরই মুখে !
আহারে, যদি টেকবিদ হতে পারতাম !! এই বদখত চেহারাটার একটা গতি হতো !!!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
ধন্যবাদ দুই মেগাপিক্সেল দাদা! প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত থাকতে পারি নি, কিন্তু আপনার লেখা পড়ে তা জানা গেল।
শাবাব যখন প্রথম মেসেজ পাঠায় তখন থেকে ঠিক করে রেখেছিলাম যাবো, যেমনে পারি। গিয়েছি বলে অনেককে প্রথম সামনে থেকে দেখার সৌভাগ্য হলো। শাবাব, সাজ্জাদুর, রাসেল জন, গৌতম, রাসেল জনসহ একঝাক লড়াকু সৈনিক। তোমাদের অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা।
তরুনদের নানান কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকার একটা সুপ্ত ইচ্ছে আমার সবসময় থাকে। কিন্তু অলস লোক বলে সেটা সম্ভব হয় না।
আমি গিয়েছি সম্ভবত ডকুমেন্টারির পরপরই। ছিলাম চা বিরতি পর্যন্ত। খুবই ভাল লেগেছে প্রায় শ তিনেক বন্টু-মিন্টুকে দেখে। মনে পড়েছে জহির রায়হানের বিখ্যাত উক্তি : আসছে ফাগুনে আমরা দ্বিগুন হবো। নিশ্চয়ই। দ্বিগুন কেন, জ্যামিতিক হারে বাড়বো।
আসার সময় সাজ্জাদুর (নামটা ঠিক বললাম তো? বুড়ো হয়েছিতো সব ঠিক মতো মনে থাকে না) বললেন - বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ নাকি মিলনায়তনের ভাড়া নিয়েছে ৬ হাজার টাকা!!!
এতো অবাক হয়েছি যে, কিছুক্ষণ কোন কথা আসে নি মুখে। একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে এমন একটি অনুষ্ঠান হবে আর তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়কে চাঁদা তুলে ভাড়া দিতে হবে!
আমরা আর কতো দরিদ্র হবো????
আমি খুব বেশি লেখালেখি করতে পারি না। পারলে এর মধ্যে একটা পত্রিকায় লিখে ফেলতাম। তবে, মাথায় রেখেছি।
আশা করি অনুষ্ঠান নিয়ে আরো অনেকে নানান জায়গায় লিখবে।
কী বলে যে আপনাকে কৃতজ্ঞতা জানাবো মুনির ভাই ! প্রথমে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি আপনার সম্পর্কে আমার জানার সীমাবদ্ধতার কারণে আপনাকে যেভাবে উপস্থাপন করা উচিত ছিলো সেভাবে করতে পারি নি বলে। রাগিব ভাই তাঁর সহজাত উদারতায় উপরে মন্তব্যের মাধ্যমে সেটা পুষিয়ে দিয়েছেন।
আসলে সবাইকে সরাসরি চিনতাম না জানতাম না বলে পোস্টে এই ঘাটতিটা চিহ্নক হয়ে থাকলো। আশা করি সুযোগ্য যাঁদের কথা আমার অজ্ঞতা ও সীমাবদ্ধতার কারণে বলা হলো না, তাঁরা যেন নিজ গুণে আমাকে ভুল না বুঝেন। মূলত এখানে আমি লিনাক্স-কেন্দ্রিক আমার একান্ত নিজস্ব অনুভব ও উপলব্ধিটাকেই প্রকাশ করতে চেয়েছি আড্ডাকে অবলম্বন করে।
আমার উঠোনে মুনির ভাই আপনাকে অভিবাদন জানাই। ভালো থাকবেন।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
দাদা,
একটা অভিজ্ঞতা শেয়ার করি....
বন্টু-মিন্টু'র আড্ডা থেকে ফিরে ওই রাতেই আমার এক ফ্রেন্ডের পিসিতে মিন্ট সেট-আপ করি.....কিন্তু কোন এক অজ্ঞাত কারণে (তখন অজ্ঞাত ছিলো , এখন জ্ঞাত) ডুয়েল বুট হল না.....
কি আর করা.... ও বাধ্য হয়ে জানালায় ফেরত যেতে চাইলো....কিন্তু বিপত্ত ঘটলো তখনি.....একসাথে হার্ড্ডিক্সের ৪টা ড্রাইভ ফরমেট হয়ে গেলো....
আর যাই কই......লিনাক্সের চৌদ্দ গুষ্টি উদ্ধারের সাথে সাথে আমাকেও আচ্ছা মত ধুইলো.....
যাই হোক.... সকালে আমার পিসিতেও মিন্ট সেট-আপ করি... (আগে উবুন্টু ছিলো)
আমার বেলাতেও একই কাহিনী........ কি আর করা সব কথা ফ্রেন্ডকে জানালাম.... উত্তরে সে জানায়, "ওই সব লিনাক্স ফিনাক্সের ডিক্স ফেলাইয়া দে'"
কিন্তু কেন জানি ওর কথাটা মানতে পারি নি..... মনে একটা জেদ চেপে বসে..... যে ভাবেই হোক আমাকে মিন্ট/উবুন্টু চালাতেই হবে.....
কিন্তু প্রতিবারে মিন্ট সেট-আপ করার পরে ডুয়েল-বুট করা যাচ্ছিলো না.... বাধ্য হয়ে ফোন দেই জামাল ভাইকে (জামাল উদ্দিন)....ব্যাস.....রেডিমেট সল্যুশন হাজির.....
মিন্ট, জানালা দুটোই এখন কাজ করে.....ব্যাপারটা ফ্রেন্ডকে জানালে তার সুরও দেখি নরম হয়......
অবশেষে তাকে মিন্টের একটা কপি দিয়ে আসি....শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সে লাইভ সিডি দিয়ে কাজ চালাচ্ছে......
আসলে সত্যি কথা বলতে কি...... লিনাক্স ব্যবহারকারীরা মনে হয় একটু বেশীই উদার হয়..... আমি লিনাক্স চালাতে গিয়ে তাদের কাছ থেকে যে পরিমাণ সাহায্য সহযোগিতা পেয়েছি তা সত্যিই ভোলবার নয়......
মন্তব্য
বুঝলামনা, সব চারকোনা বক্স দেখা যাইতেছে!!!
...........................
Every Picture Tells a Story
মুস্তাফিজ ভাই, আমার এই মন্তব্য কি পড়া যাচ্ছে ? যদি পড়া যায় তাহলে সমস্যাটা কী তা নিয়ে আলোচনা করি !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
মন্তব্য পড়া যাচ্ছে। প্রিভিও ও দেখতে পারছি, কিন্তু পেজ অপেন করলেই সব বাক্স বাক্স।
...........................
Every Picture Tells a Story
এটা কেন হচ্ছে তা হয়তো মুর্শেদ ভাই বা সচল কর্তৃপক্ষ বলতে পারবেন। গৌতমকে রিং করেছিলাম, তাঁর কোন সমস্যা হচ্ছে না বলে জানিয়েছে। লিনাক্সে সোলাইমানলিপিতে করা আমার ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগে পোস্ট সংরক্ষণ করে ওখান থেকে কেবল কপি এনে রিচ-টেকস্টে পেস্ট করেছি। একেবারে লিংক ও ছবিসহ পেস্ট হয়ে গেছে দেখলাম। সচলের রিচ-টেকস্ট ফরমেটেও সোলাইমানলিপি সিলেক্ট করেছি।
একান্ত সমস্যা হলে মূল পোস্ট এখানে দেখেন।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
এডিটে গিয়ে পুরো লেখা সিলেক্ট করে বিএনজি বাছাই করুন। সম্ভবতঃ মুস্তাফিজ ভাইয়ের কম্পিউটারে সোলায়মান লিপি নেই।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
ল্যুসিড লিংক্স ব্যবহার করছি, আমার পড়তে কোনো সমস্যা হচ্ছেনা।
_______________
.:: উবুন্টু ও মিন্টকে ছড়িয়ে দিন সবার মাঝে! ::.
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
দারুণ একটা আড্ডা মিস করলাম। আগেই বন্টু-মিন্টু হওয়ার ইচ্ছা ছিল। এখন ইচ্ছাটা প্রবল হল।
Adobe Photoshop / Lightroom কি ব্যবহার করা যায়?
ফাহিম হাসান
না , করা যায় না। Wine নামে একটা চরম ঝামেলাপূর্ণ এম্যুলেটর আছে....কিন্তু আগেই বলে দিলাম...অনেক ক্যাচাল। তারপর ও কাজ করবে কিনা সন্দেহ। লিনাক্সের নিজের ফটোশপের সমতূল্য প্রোগ্রাম আছে গিম্প (gimp) যা দিয়ে কাজ চালাতে পারবেন। আর ফটোশপের ইন্টারফেস বেশি মিস করলে গিম্পশপ (gimpshop) নামিয়ে নিতে পারেন, যা কিনা গিম্পই কিন্তু ফটোশপের সাথে চেহারায় কিছুটা মিল আছে। বলা বাহুল্য, ফটোশপের পূর্ণ সুবিধা এগুলোর কোনটাই দেবে না, কাছাকাছি দেবে। এই একটা কারনেই, উবুন্টু প্রায় মাসখানেক ব্যবহার করে আবার উইন্ডোজকেই গুরু মেনেছি।
.........
আমাদের দূর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
অনেক ধন্যবাদ। gimp খারাপ না। কিন্তু যা বল্লেন, সব কাজ করা যায় না। আর Lightroom এর মত এত ফাইল একসাথে এডিট করা যায় না।
তবু বলি, gimp এর মত জিনিস ফ্রি! চিন্তা করেন খালি !
ফাহিম হাসান
লিনাক্স মিন্ট ৯ ইসাডোরা-য় তো দেখি কিছুই নামাতে হয় না ! এই ভার্সন বা ডিস্ট্রোতে মনে হয় এগুলো সব ডিফল্ট করা আছে।
অবশ্য আমি একজন সাধারণ ইউজার মাত্র। জটিল কোন কাজ আমার করতে হয় না। এ ব্যাপারে অভিজ্ঞ লিনাক্স ইউজাররা ভালো বলতে পারবেন।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
এডোব এখনো লিনাক্সের জন্য ফটোশপের নেটিভ কোন ভার্সন রিলিজ দেয়নি। তবে এডোব ক্যাননিকালের পার্টনার হিসেবে যোগ দেবার পর এটা আশা করা যায় যে শীঘ্রই রিলিজ দেবার সম্ভাবনা রয়েছে। সম্ভবত ফটোশপ সিএসথ্রি বা ফোর পর্যন্ত ওয়াইন দিয়ে উবুন্টুতে নির্ঝঞ্জাটে ব্যবহার করা যায় (নিজে ব্যবহার করিনি কিন্তু অনেকেই ব্যবহার করে জানিয়েছে, ইউটিউবে এসম্পর্কিত কিছু ভিডিও পাওয়া যায়)। তবে বিকল্প হিসেবে গিম্প কিন্তু অসাধারণ। তাছাড়া আমি ব্যবহার করি ইংকস্কেপ (বন্টুমিন্টুর আড্ডার ব্যানারটা পুরোপুরি ইংকস্কেপেই বানানো), ভেক্টর টুলস হিসেবে বেশ ভালো।
লাইটরুম এর কিছু বিকল্প নীচে দিলামঃ
বিবেল
লাইটজোন
ব্লুমেরিন
ডিজিক্যাম
শটওয়েল
ফটোক্স
ফটো ম্যানেজমেন্টের জন্য আমি ব্যবহার করি শটওয়েল। এর মধ্যে বিবেল ও লাইট জোন প্রফেশনাল কাজে ব্যবহৃত হয়।
_______________
.:: উবুন্টু ও মিন্টকে ছড়িয়ে দিন সবার মাঝে! ::.
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
দেখতে পাচ্ছি পড়তে পাচ্ছি কিন্তু এত বড় থিসিস পড়তে অনেক সময় লাগবে
দারুণ এই লেখাটার জন্য পাঁচ তারা মারলাম!
(১৫১বার পড়া হয়ে যাবার পর আমিই প্রথম তারা মারলাম )
_______________
.:: উবুন্টু ও মিন্টকে ছড়িয়ে দিন সবার মাঝে! ::.
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
আমি এখনো বন্টু মিন্টু হইতে না পাইরা সেন্টু খাইলাম...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হে হে হে ... আপনে না বলসিলেন জুলাইয়ের ১ তারিখ থেকে বন্টু/মিন্টু হবেন?
_______________
.:: উবুন্টু ও মিন্টকে ছড়িয়ে দিন সবার মাঝে! ::.
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
"Sun, Dec 13, 2009 at 2:25 AM" আমার ইনবক্সে একটি মেইলের টাইম-স্ট্যাম্প। রণদীপমদা'র কথা জানলাম, রাগীব ভাইয়ের একটি মেইলে। রণদীপমদা "বীরশ্রেষ্ঠদের সমাধি এবং ঢাকার বিভিন্ন ছবি" উইকিতে দিতে চান। তখনই প্রথম তাঁর সম্পর্কে জানলাম। গুগল করে ও ব্লগ ঘেঁটে তার দুই মেগা পিক্সেলের মহত্তের কথাও জানলাম। সচলায়তনে তার আভাতার দেখে তার ভক্ত হয়ে গিয়েছিলাম। তখন থেকেই দেখা করার ইচ্ছে ছিল। বেশ দেরীতে দেখা পেলাম বন্টু-মিন্টু'র আড্ডায়। চা বিরতির সময় গিয়ে ধরে ফেললাম, কথা হলো। আসার পথে আরেকবার আড্ডা পেটানোর অনুরোধ উপেক্ষা করে চলে আসলাম।
আজ এক মিটিংয়ে বোরিং প্যাঁচাল এর ফাঁকে এই পোস্টের সন্ধান পেলাম। এতো সুদীর্ঘ ও চমৎকার একটি পোস্টের আরম্ভ হয়েছে আমার মুখে উচ্চারিত একটি বাক্য দিয়ে। আর আমাকে নিয়ে রয়েছে পুরো প্যারাগ্রাফ।
রণদীপমদা, অনেক শরম দিয়ে ফেললেন। কই যাই। ব্লগ, ব্লগের মন্তব্য - কিছুই লিখতে পারিনা। ছাত্রজীবনে বানোটিও মারতে পারতাম না অন্যদের মতো। কিভাবে সুন্দর করে আপনার শুকরিয়া আদায় করবো বুঝতে পারছিনা। আপনে আমার মনের ভাব বুঝে নিন দয়া করে।
আর লিনাক্স নিয়ে যা লিখছেন, কি বলবো ভাই। আপনি লিনাক্স তথা মুক্ত সোর্স ও এসবের দর্শন নিয়ে লিখুন - আমরা অনেক উপকৃত হবো।
ম্যাক ভাই, এই হাটের মধ্যে আমাকে কিন্তু এভাবে লজ্জা দেয়া যাবে না ! আমি খুব বেলাজ মানুষ। আপনাদের মতো প্রযুক্তি-অভিজ্ঞ তুখোড় মানুষদের কাছে যেতে পারাটাকেই আমার সৌভাগ্য বলে মনে করি। তাছাড়া যখনই ভাবি যে আপনাদের ঘাড়ের উপর রাখা মাথাটার মধ্যে অসংখ্য কোড-ডিকোড নামের গাদাগাদা বাইনারী সমীকরণের জলজ্যন্ত জাহাজ কিলবিল করছে, তখন মনে হয় আপনারা হবেন রসকষহীন রুক্ষসূক্ষ খটখটে প্রকৃতির মানুষ যাদের চোখে মুখে কথায় আচরণে থাকবে কেবল গণিত আর গণিতের অবোধ্য গতিবিধি ! ওমা, বাস্তবে দেখি আপনারা একেকজন টইটম্বুর রসের হাঁড়ি ! আমাকে চিপলেও তো ভাই এতো রস বেরোবে না !
তাহলে এবার আপনিই বলেন, একটুও কি বাড়িয়ে বলেছি ? বরং নিজের অক্ষমতার কারণে প্রয়োজনের চাইতেও বেশি মিতব্যয় হয়ে গেছে।
তবে যা-ই বলেন, আপনার ভুবন-ভুলানো হাসি কিন্তু আমি সবসময় দেখতে চাইবো। হা হা হা !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
দাদা, সিডিগুলোর এহেন বিশ্বাসঘাতকতায় আমি এখনও লজ্জিত ও মর্মাহত। এর মধ্যে আবার একটু জ্বর জ্বর ভাব ... না হলে গত রবিবার গিয়ে মিন্টের ফাইলটা দিয়ে আসতাম। পরের রবিবারের জন্য অপেক্ষা করি ... কিংবা আগামীকালও মিরপুর যাওয়া যায় (ছুটি বলে কথা)।
কয়েকদিন থেকেই মুনির হাসান ভাইয়ের বান্ধবীর চিঠি বউয়ের কাছে না যাওয়ার কথাটা নিয়ে ব্লগ লেখার ইচ্ছা। আজ সকালে কোনোরকমে একটা লেখা দাঁড় করিয়ে ফেললাম ... আর শেষে লিখলাম যে আড্ডার বর্ণনার জন্য দুই দাদার পোস্টের জন্য অপেক্ষা ছাড়া গতি নাই। তারপর সচলে পোস্ট করতে ঢুকে দেখি গত রাতেই আপনি পোস্ট করেছেন। তাই পোস্টের শেষ লাইনে এই পোস্টটির লিংক দিয়ে দিলাম :)।
পোস্টটি যথারীতি চমৎকার হয়েছে ... ... এই পোস্ট গতরাতেই দেখলে/পড়লে আজ সকালে আমি (=হাতুড়ে লেখক) আরেকটি পোস্ট লেখার সাহস পেতামনা।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
শামীম ভাই, আপনার লজ্জিত ও মর্মাহত হবার তো এখানে কিছু নেই ! বরং সিডিগুলো এরকম একটা কাণ্ড ঘটিয়েছে বলেই তো শাবাব ভাই'র মতো বন্টু-মিন্টুর বস মানুষকে আমার বাসায় পেয়েছি এবং ল্যাপিতে ডুয়েল বুট করিয়ে নেয়ার সুযোগ পেয়েছি !
আপনি সেই কোত্থেকে একেবারে আমার অফিসে চলে এসেছেন এতো কষ্ট করে ! এটা ভাবলেই তো কৃতজ্ঞতা জানানোটাও অপ্রতুল হয়ে যায় !
সেদিন আড্ডা থেকে আনা মিন্ট-ইসাডোরার ডিভিডিও মনে এরকম কাণ্ড করছে। এ ব্যাপারে গৌতম ভালো বলতে পারবে। অবশ্য লেনিন ভাই ফেসবুকে বন্টু-মিন্টু সবাইকে তা উত্তরণের উপায় হিসেবে একটা টেকি-ম্যাসেজ দিয়েছে।
আপনার দেয়া পোস্টটা আমার আড্ডা-বর্ণনায় যে ঘাটতি ছিলো তা পুষিয়ে দিয়েছে। এজন্যে বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
বন্টু-মিন্টুর আড্ডা'র আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ সম্পুরক পোস্ট হলো সচলে শামীম ভাই'র 'বান্ধবীর চিঠি যেন বউয়ের কাছে না যায়- মুনির হাসান' শিরোনামের পোস্ট। এটা অবশ্যই পড়া উচিত সবার। কারণ মুনির ভাই'র কাছ থেকে পাওয়া এনএসআই-কী সম্পর্কিত উইন্ডোজের একটা ভয়ঙ্কর তথ্য সবার জেনে রাখা উচিত, যা ওই পোস্টে বর্ণিত হয়েছে।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
মিসকরলাম বলে মন খারাপ ছিলো। এই লেখাটা থেকে জানতে পারলাম সব। রনদীপম দা কে থ্যাঙ্কু।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
রণদা, মূলত সাহিত্য ভয় করি তাই আপনার বিশেষায়িত অবতারটি দেখার পরও আপনার পোস্ট একটিও পড়া হয়নি। কিন্তু বন্টু-মিন্টুর সৌজন্যে আপনার লেখার লিংক আগে পেলেও ভেবেছি 'প্রযুক্তিকানা' মানুষ কতোই বা কি লিখবে? হয় কুৎসা গাইবে নাহয় অতি প্রসংশা করবে।
মানে স্বভাবতা যা হয় আরকি। কিন্তু রণদা। আপনার পোস্টের অনুচ্ছেদের পর অনুচ্ছেদ পড়ে আমি সত্যিই চমকে যাচ্ছিলাম। গর্ব হচ্ছে এই দেশের সাহিত্যিকরাও লিনাক্সের মর্ম কেমন আত্মার কাছ থেকে বুঝতে পারেন! এরপরও দেশে খারাপ মানুষগুলো সহাবস্থান করে কী করে?
আমার সালাম নিন রণদা। আপনার এই পোস্ট প্রতিটি বাংলাদেশি এবং বাঙালির পড়া প্রয়োজন। বিশেষ করে যারা এখনো লিনাক্স কি তা বোঝেনি। আপনার এই লিনাক্স চর্চা চালিয়ে যান। সত্যিই অভিভূত!
লেনিন ভাই, আমাকে লজ্জা দেবেন না। মুক্ত সোর্স আন্দোলনকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে বাঙালির মাথা উঁচু করে ধরতে আপনারা যা করছেন, আগামীতে প্রতিটা বাঙালি যদি এর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ না করে তবে নিজের কাছেই অপরাধী হয়ে থাকবে বলে আমার বিশ্বাস।
একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে এ লেখা আমার আগাম কৃতজ্ঞতা-প্রকাশ। হ্যাটস অফ লেনিনভাই আপনাদের সবাইকে।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
বাঃ, দারুণ একটা ওয়াক-থ্রু দিয়েছেন। নবীন মিন্টু হিসাবে পড়ে খুব ভালো লাগল।
মিন্টু হিসেবে আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
আপনিও মিন্টু নাকি! ওয়েলকাম টু দ্যা ফ্যামিলি!
_______________
.:: উবুন্টু ও মিন্টকে ছড়িয়ে দিন সবার মাঝে! ::.
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
থেঙ্কু, থেঙ্কু... কলেজের কম্পুতে বহুদিন ধরেই লিনাক্স ব্যবহার করতাম, কদিন আগে মিন্টুর ঝাঁ-চকচকে চেহারা দেখে পুরোনো স্মৃতি মনে পড়ে গেল, আবার নামিয়ে ফেললাম...
সচলায়তনে এটা আমার প্লথম মন্তব্য,অনেকদিন ধরে এখানকার লেখা পড়লেও মন্তব্য করা হয়নি।
বন্তু-মিন্টুর আড্ডায় রণদীপমদার সাথে দেখা হয়ে খুব ভালো লেগেছে। তিনি অনেকদিন ধরেই আমার প্রিয় ব্লগারদের একজন। আর তার মত চেহারা বাংলাদেশে দ্বিতীয় কারো নেই, চিনতে কারো সমস্যা হবেনা । সুযোগ পেয়ে তার সাথে কথা বললাম, খুব অবাক লাগল যে তিনি নাম শুনেই আমাকে চিনে ফেললেন, মুক্তমনার কথা বলার আগেই। বেশ রাত হয়ে গিয়েছিল সেজন্য তার সাথে চা খেতে যেতে পারিনি, তবে পরেরবার ছাড়বনা। দেখা হলো গৌতম দার সাথে তবে স্বীকার করছি সে সময় তাকে আমি ঠিকমত চিনতে পারিনি। রায়হান আবীর ভাইয়ের সাথেও কথা হয়েছে।
যারা লিনাক্স ব্যবহার করব করব ভাবছেন কিন্তু ঠিক সাহস পাচ্ছেন না তাদের জন্য রণদীপম দার এই পোস্টটি খুব কাজে লাগবে। টেকনিক্যাল লাইনের মানুষদের লেখার পাশাপাশি এ ধরণের লেখাও খুব গুরুত্বপূর্ণ, এগুলো পড়ে নতুনরা সাহস ও অনুপ্রেরণা পায়। রণদীপম দা কে অসংখ্য ধন্যবাদ লেখাটির জন্য। তার মত যারা নতুন লিনাক্স পরিবারে সদস্য হয়েছেন তাদের প্রতি অনুরোধ আপনারা অভিজ্ঞতার কথা লিখে জানান।
ব্লগগুলোতে সাধারণত নীতিমালা থাকে যে পোস্ট করা লেখা পূর্বে কোনো ব্লগে প্রকাশিত হতে পারবেনা। আমার মনে হয় লিনাক্স নিয়ে পোস্টগুলোর ক্ষেত্রে এ নিয়ম শিথিল হওয়া উচিত,কারণ শেয়ারিং নলেজ ইজ পাওয়ার। এ ধরণের লেখাগুলো সব ব্লগে ছড়িয়ে দিলে অনেক মানুষের উপকার হতো। মুক্তমনায় আমি সম্প্রতি লিনাক্স নিয়ে দুটো প্রবন্ধ লিখেছি কিন্তু নীতিমালা সংক্রান্ত জটিলতায় অন্য ব্লগে দিতে ভয় পাচ্ছি।
আমি মুক্তমনার টেকনিক্যাল সাপোর্টার হিসাবে কাজ করছি অল্প কয়েক মাস হলো, সাইটটি তৈরির কৃতিত্ব অভিজিৎ রায়ের,আশা করি কেও ভূল বুঝবেননা । আচ্ছা শাফায়েতের দুঁদে টাইপের রুক্ষসুক্ষ লোক হবার কথা কেন?
অন্তত এই পোস্টের খাতিরে আরেক তুখোড় সফটঅয়্যার কারিগর সচলে প্রথম মন্তব্য করলো, এতে অবশ্যই আমি সম্মানিত বোধ করছি।
আর এদের মাথার ভিতরে যখন সারাক্ষণ জটিল জটিল সব কোডিং ফরমূলা কিলবিল করতে থাকে, তখন তাঁদের চোখে-মুখে তো কোন রস বা লাবণ্য থাকার কথা নয় বলেই আমার ধারণা ছিলো ! শাফায়েতও তো এর ব্যতিক্রম হবার কথা ছিলো না ! অথচ এখন দেখি উল্টা বুঝলি রাম ! জগতের সব লাবণ্য দেখি এদেরই মুখে !
আহারে, যদি টেকবিদ হতে পারতাম !! এই বদখত চেহারাটার একটা গতি হতো !!!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
ধন্যবাদ দুই মেগাপিক্সেল দাদা! প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত থাকতে পারি নি, কিন্তু আপনার লেখা পড়ে তা জানা গেল।
শাবাব যখন প্রথম মেসেজ পাঠায় তখন থেকে ঠিক করে রেখেছিলাম যাবো, যেমনে পারি। গিয়েছি বলে অনেককে প্রথম সামনে থেকে দেখার সৌভাগ্য হলো। শাবাব, সাজ্জাদুর, রাসেল জন, গৌতম, রাসেল জনসহ একঝাক লড়াকু সৈনিক। তোমাদের অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা।
তরুনদের নানান কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকার একটা সুপ্ত ইচ্ছে আমার সবসময় থাকে। কিন্তু অলস লোক বলে সেটা সম্ভব হয় না।
আমি গিয়েছি সম্ভবত ডকুমেন্টারির পরপরই। ছিলাম চা বিরতি পর্যন্ত। খুবই ভাল লেগেছে প্রায় শ তিনেক বন্টু-মিন্টুকে দেখে। মনে পড়েছে জহির রায়হানের বিখ্যাত উক্তি : আসছে ফাগুনে আমরা দ্বিগুন হবো। নিশ্চয়ই। দ্বিগুন কেন, জ্যামিতিক হারে বাড়বো।
আসার সময় সাজ্জাদুর (নামটা ঠিক বললাম তো? বুড়ো হয়েছিতো সব ঠিক মতো মনে থাকে না) বললেন - বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ নাকি মিলনায়তনের ভাড়া নিয়েছে ৬ হাজার টাকা!!!
এতো অবাক হয়েছি যে, কিছুক্ষণ কোন কথা আসে নি মুখে। একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে এমন একটি অনুষ্ঠান হবে আর তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়কে চাঁদা তুলে ভাড়া দিতে হবে!
আমরা আর কতো দরিদ্র হবো????
আমি খুব বেশি লেখালেখি করতে পারি না। পারলে এর মধ্যে একটা পত্রিকায় লিখে ফেলতাম। তবে, মাথায় রেখেছি।
আশা করি অনুষ্ঠান নিয়ে আরো অনেকে নানান জায়গায় লিখবে।
সবার সেকেন্ড ডিফারেন্সিয়াল নেগেটিভ হোক।
কী বলে যে আপনাকে কৃতজ্ঞতা জানাবো মুনির ভাই ! প্রথমে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি আপনার সম্পর্কে আমার জানার সীমাবদ্ধতার কারণে আপনাকে যেভাবে উপস্থাপন করা উচিত ছিলো সেভাবে করতে পারি নি বলে। রাগিব ভাই তাঁর সহজাত উদারতায় উপরে মন্তব্যের মাধ্যমে সেটা পুষিয়ে দিয়েছেন।
আসলে সবাইকে সরাসরি চিনতাম না জানতাম না বলে পোস্টে এই ঘাটতিটা চিহ্নক হয়ে থাকলো। আশা করি সুযোগ্য যাঁদের কথা আমার অজ্ঞতা ও সীমাবদ্ধতার কারণে বলা হলো না, তাঁরা যেন নিজ গুণে আমাকে ভুল না বুঝেন। মূলত এখানে আমি লিনাক্স-কেন্দ্রিক আমার একান্ত নিজস্ব অনুভব ও উপলব্ধিটাকেই প্রকাশ করতে চেয়েছি আড্ডাকে অবলম্বন করে।
আমার উঠোনে মুনির ভাই আপনাকে অভিবাদন জানাই। ভালো থাকবেন।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
দাদা,
একটা অভিজ্ঞতা শেয়ার করি....
বন্টু-মিন্টু'র আড্ডা থেকে ফিরে ওই রাতেই আমার এক ফ্রেন্ডের পিসিতে মিন্ট সেট-আপ করি.....কিন্তু কোন এক অজ্ঞাত কারণে (তখন অজ্ঞাত ছিলো , এখন জ্ঞাত) ডুয়েল বুট হল না.....
কি আর করা.... ও বাধ্য হয়ে জানালায় ফেরত যেতে চাইলো....কিন্তু বিপত্ত ঘটলো তখনি.....একসাথে হার্ড্ডিক্সের ৪টা ড্রাইভ ফরমেট হয়ে গেলো....
আর যাই কই......লিনাক্সের চৌদ্দ গুষ্টি উদ্ধারের সাথে সাথে আমাকেও আচ্ছা মত ধুইলো.....
যাই হোক.... সকালে আমার পিসিতেও মিন্ট সেট-আপ করি... (আগে উবুন্টু ছিলো)
আমার বেলাতেও একই কাহিনী........ কি আর করা সব কথা ফ্রেন্ডকে জানালাম.... উত্তরে সে জানায়, "ওই সব লিনাক্স ফিনাক্সের ডিক্স ফেলাইয়া দে'"
কিন্তু কেন জানি ওর কথাটা মানতে পারি নি..... মনে একটা জেদ চেপে বসে..... যে ভাবেই হোক আমাকে মিন্ট/উবুন্টু চালাতেই হবে.....
কিন্তু প্রতিবারে মিন্ট সেট-আপ করার পরে ডুয়েল-বুট করা যাচ্ছিলো না.... বাধ্য হয়ে ফোন দেই জামাল ভাইকে (জামাল উদ্দিন)....ব্যাস.....রেডিমেট সল্যুশন হাজির.....
মিন্ট, জানালা দুটোই এখন কাজ করে.....ব্যাপারটা ফ্রেন্ডকে জানালে তার সুরও দেখি নরম হয়......
অবশেষে তাকে মিন্টের একটা কপি দিয়ে আসি....শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সে লাইভ সিডি দিয়ে কাজ চালাচ্ছে......
আসলে সত্যি কথা বলতে কি...... লিনাক্স ব্যবহারকারীরা মনে হয় একটু বেশীই উদার হয়..... আমি লিনাক্স চালাতে গিয়ে তাদের কাছ থেকে যে পরিমাণ সাহায্য সহযোগিতা পেয়েছি তা সত্যিই ভোলবার নয়......
কিছুইতো দেখি না
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
নতুন মন্তব্য করুন