রণদীপম বসু এর ব্লগ

। কালের স্মৃতিচিহ্ন । ঢাকা: কেল্লা লালবাগ প্রাসাদ-দুর্গ ।

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: সোম, ২৫/০৭/২০১১ - ৯:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:



দুর্গ ও দুর্গ প্রাকার:
কেল্লা বা দুর্গ বলতে বোঝায় শক্ত বেষ্টনী প্রাচীরবেষ্টিত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। উদ্দেশ্য আক্রমণকারীর হাত থেকে নিজেদের সুরক্ষা। ফলে দুর্গ স্থাপত্যের সাধারণ বৈশিষ্ট্য সব সময়ই প্রায় এক রূপ হতে দেখা যায়। যেমন আভ্যন্তরীণ বৃত্তাকার বেষ্টনী প্রাচীর বহিঃপ্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়, সাথে প্রয়োজন অনুযায়ী পরিখা দ্বারাও পুনঃবেষ্টিত থাকে। আক্রমণ ও প্রতিরক্ষা উভয় ক্ষেত্রেই দুর্গের সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী অঙ্গ হিসেবে বিবেচিত হতো সাধারণত দুর্গের প্রবেশফটক ও পার্শ্ব-বুরুজ। তাই প্রবেশফটক এবং প্রতিরক্ষা প্রাচীর বা বুরুজ হয়ে থাকে প্রহরা কক্ষ সংবলিত। বেষ্টনী প্রাচীরের উপরিভাগে চলাচলের জন্য চওড়া পথের ব্যবস্থা থাকে যাতে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান থেকে আক্রমণকারী শত্রুর আগমন লক্ষ্য করা যায়।


| কালের স্মৃতিচিহ্ন | ঢাকা: খান মহম্মদ মির্ধা মসজিদ |

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: সোম, ১৮/০৭/২০১১ - ২:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:



লালবাগ কেল্লা থেকে উত্তর-পশ্চিমে সামান্য দূরে আতিশখানায় এই সুদৃশ্য খান মহম্মদ মির্ধা মসজিদটির (Khan Muhammad Mirdha Mosque) অবস্থান। মূলত এটি চারদিকে দেয়াল দ্বারা বেষ্টিত একটি আবাসিক মাদ্রাসা-মসজিদ কমপ্লেক্স। কাজী ইবাদুল্লাহর নির্দেশে জনৈক খান মহম্মদ মির্ধা এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। ধারণা করা হয় কাজী ইবাদুল্লাহ ছিলেন ঢাকার প্রধান কাজী। তবে মসজিদটির নির্মাণকাল নিয়ে গবেষক মুনতাসীর মামুনের ‘ঢাকা স্মৃতি বিস্মৃতির নগরী’ গ্রন্থের তথ্যমতে ফররুখসিয়ার যখন ঢাকার উপ শাসনকর্তা তখন ১৭০৬ সালে মসজিদটি নির্মিত হয়। প্রাচীনত্বের দিক থেকে এর অবস্থান সপ্তদশ। বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি থেকে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক সমীক্ষামালা-২’ স্থাপত্য শীর্ষক গ্রন্থে এই কমপ্লেক্সটির নির্মাণকাল উল্লেখ করা হয়েছে ১৭০৪-০৫ সাল।


| নওশা...| দুই-মেগাপিক্সেল |

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: শুক্র, ১৫/০৭/২০১১ - ১:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেকদিন লিখা হয়না কিছুই। মনে হলো একটা ছবির গল্প লিখি ! শুরু করেই ফের মনে হলো, এ গল্প তো আমার একার লিখার কথা নয় !
অতএব, সব সচলকে আমন্ত্রণ জানাই, আসুন সবাই মিলে এ গল্পটা এগিয়ে নেই ! গল্পের সূত্র এই ছবিটা।


| ক্ষুদ্রঋণের সুদ গণনা ও গ্রামীণ ব্যাংক বিতর্ক |

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৭/০৪/২০১১ - ১০:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[ মাইক্রোক্রেডিট বা গ্রামীণ ব্যাংকের সমালোচকরা তাঁদের আলোচনায় বা বিতর্কে অন্যতম জোরালো পয়েন্ট হিসেবে যে অভিযোগটি উত্থাপনের মাধ্যমে অন্যান্য অভিযোগগুলোকে যুক্তিসিদ্ধতায় অব্যর্থ করে তুলতে সচেষ্ট হয়ে ওঠেন তা হচ্ছে ক্ষুদ্রঋণের সুদের হার (Rate of Interest)। অথচ এ বিষয়টির স্পষ্ট একটা তথ্যগত ধারণা বা চিত্র খুব স্বাভাবিকভাবে দায়িত্বশীল কোন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে যথাযথ প্রচারের ব্যবস্থা নেয়া হলে বর্তমানে প্রচলিত কিছু মিথজুজুর অদ্ভুত বিভ্রান্তির সৃষ্টি হতো না এবং অন্যান্য সৃষ্ট অভিযোগগুলোর বস্তুনিষ্ঠতাও অধিকতর সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করা যেতো। ]


| যেখানে শুয়ে আছেন আমাদের বীরশ্রেষ্ঠ সাতজন |

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: শনি, ২৬/০৩/২০১১ - ৯:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


১৯৭৩ সালের ১৫ই ডিসেম্বরে সরকারি গেজেট নোটিফিকেশন অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের বীরত্বপূর্ণ আত্মত্যাগ ও অদম্য সাহসিক অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জাতির সেরা বীর সন্তানদেরকে শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রীয় সম্মান ও উপাধিতে ভূষিত করা হয়। এদের মধ্যে মরণোত্তর সাতজন সর্বশ্রেষ্ঠ উপাধি ‘বীরশ্রেষ্ঠ’, ৬৮ জন ‘বীর উত্তম’, ১৭৫ জন ‘বীর বিক্রম’ এবং ৪২৬ জন ‘বীর প্রতীক’ খেতাবে ভূষিত হন।


| বিয়ন্ড দ্য হেরিটেজ : ছবি ব্লগ ও একটি জন্মদিনের কাহিনী |

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: সোম, ৩১/০১/২০১১ - ১১:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


(১)
খেয়াল ছিলো না যে আজ ৩১ জানুয়ারি। ঘুমের সময় কেটে রাতজাগা আঙডাঙ সেরে যথারীতি শেষ রাতে ঘুমোতে যাবার কল্যাণে সকালে দেরি করে ঘুম থেকে উঠা। ওপেন হওয়া মস্তিষ্কের মেমোরি চিপ স্বাভাবিক রিলোড সম্পন্ন হবার আগেই একটা বাঁশির করুণ সুর যান্ত্রিক শব্দে বেজে ওঠলো। মোবাইলের রিং টোন। মনিটরে সেভ করা অক্ষরগুলো জ্বলছে নিভছে, আনোয়ার সাদাত শিমুল।
হ্যালো…
‘শুভ জন্মদিন!’


| ঘড়ায়-ভরা উৎবচন…|১৫১-১৬০|

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: শনি, ০৮/০১/২০১১ - ১:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সতর্কতা:

ধর্মীয় বিশ্বাস ও সংস্কার বা মুক্তচিন্তা বিষয়ে যাঁদের সংবেদনশীলতা রয়েছে,

তাঁদের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে।


| জন্মান্ধের দৃষ্টিভ্রমণ---|ছবি-ব্লগ|

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: সোম, ২৯/১১/২০১০ - ১১:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

small

সচলে মেধাবী ছবিয়ালের অভাব নেই। দুই-মেগাপিক্সেলটা পকেটে নিয়ে যখন বাউণ্ডুলেপনায় মত্ত ছিলাম, তখন সেই তুখোড় ছবিয়ালদের ছবিগুলো দেখলেই ইচ্ছে হতো মেগাপিক্সেলটা ছুঁড়ে ফেলি নর্দমায় ! একদিন ওটাকে স্থায়ী করে দিলাম পকেটেই। এসএলআর নেয়ার দুঃসাহস এখনো ধারণ করতে পারিনি বলে তুলে নিলাম একটা পয়েন্ট-শট ক্যামেরা, এডভান্সড। কিন্তু যতই চশমা লাগাই, জন্মান্ধ চোখে ...


| ঘড়ায়-ভরা উৎবচন…|১৪১-১৫০|

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: রবি, ২১/১১/২০১০ - ১২:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

...auto

সতর্কতা:

ধর্মীয় বিশ্বাস ও সংস্কার বা মুক্তচিন্তা বিষয়ে যাঁদের সংবেদনশীলতা রয়েছে,

তাঁদের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে।

(১৪১)
সম্পদ যে পরিমাণেই থাক
সেই আসল ফকির যে খরচ করতে জানে না।

(১৪২)
সম্পদের পরিমাণ দিয়ে সম্পদশালী হয় না;
খরচের বাহার দিয়েই সম্পদশালী নির্ণীত হয়।

(১৪৩)
পরকালের দোহাই হচ্ছে প্রচলিত ধর্মগুলোর
সবচেয়ে বড় প্রতারণা।

(১৪৪)
মানুষ সবচেয়ে কম দেখে নিজের মুখ,
তারচেয়ে কম জানে নিজেকে; আর
সবচাইতে কম চিনে নিজের চেহারা।

(১৪৫)