আমাদের কোনো বিদ্যুতের সমস্যা নেই- সমস্যা থাকলে কি আমরা সিডর আক্রান্ত অবকাঠামো এত শীঘ্র পুনর্গঠন করতে পারি। বোধ হয় এমন একটা বচনামৃত আছে তামিম সাহেবের।
এই ৮ই মে থেকে বাংলাদেশের বিদ্যুত সমস্যা ততটা প্রকট থাকবে না। তখন সেচের জন্য আলাদা করে বিদ্যুত দিতে হবে না। ঢাকা শহরে তখন বিদ্যুতের সংকট থাকবে এমন না , তবে লোড শেডিংয়ের পরিমাণ কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।
আমাদের পক্ষে যতটা সফল ভাবে করা সম্ভব আমরা ততটাই সফল ভাবে এ বিদ্যুত সংকটের মোকাবেলা করছি, আমাদের বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ছে। আমাদের উৎপাদন ঘাটতি অনেক বেশী, ঢাকা শহরে দিনে ৩ ঘন্টার বেশী লোড শেডিংয়ের প্রয়োজন হবে না।
সবচেয়ে চমৎকার উক্তি ছিলো এটাই, এবার কৃষকেরা দিনের বেলায় সেচ দিয়ে রাতে শান্তিতে ঘুমাতে পেরেছে।
মাঝে মাঝে ক্ষমতাসীনদের বচনামৃত শুনে মনে হয় চুতমারানির পোলাদের চৌদ্দগুষ্ঠিতে কুকুর দিয়ে ঠাপাই।
খাদ্য সচিব(সম্ভবত) বলেছেন, বাংলাদেশে খাদ্যদ্রব্যের মুল্যস্ফ্রীতি তেমন বড় কোনো সমস্যা নয়, এর ভেতরেও রিকশাওয়ালারা বসে বসে বেনসন সিগারেট ফুঁকতে পেরেছে-
জনাবের চেহারাটা দেখলাম টিভিতে।
দেখে অনেক কিছুই ইচ্ছা করলো করতে।
তবে গত রাতে ঠিক ২টা ১৫তে লোড শেডিং দেখে হঠাৎ করেই সমকামী ধর্ষক হওয়ার ইচ্ছাটা চাগিয়ে উঠলো। দুপুরে ৩টা থেকে ৪টা, ৪টা ৩০ থেকে ৫টা ৩০, ৬টা থেকে ৭টা, ৯টা থেকে ১০টা, এই ৪ ঘন্টা লোড শেডিং মেনে নিতে আপত্তি ছিলো না, দুপুরে ১টা থেকে ২টার লোড শেডিংয়ের হিসাবটা মাথায় রেখেও বলছি। দিনে ৩ঘন্টা ঠিক আছে ৪ ঘন্টা লোড শেডিং, মেনে নেওয়া যায়।
আমাদের অনুন্নত দেশ, বিদ্যুতের সমস্যা। সবার চাহিদা মেটানো সম্ভব হবে না, এইসব সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও আসলে জানতে ইচ্ছা করে ঠিক এই সময়ে দেড় ঘন্টার লোড শেডিংয়ের প্রয়োজনটা ছিলো কেনো?
আজ বিকাল থেকে এখন পর্যন্ত লোড শেডিং হয়েছে প্রায় ৫ ঘন্টা। ৩টা থেকে ৪টা, ৪টা ৩০ থেকে ৬টা, ৭টা থেকে ৮টা১০, ৮টা ৪৫ থেকে ৯টা ৫০,
এখনও জানি না, এই সময়ে হঠাৎ করেই লোড শেডিং হবে কি না,
একটা রুটিন বেধে দিলেই হুয়, দিনে ৩ ঘন্টা ঠিক আছে ৪ ঘন্টা লোড শেডিং দিবো, সারাদিনে ২ ঘন্টা, রাতে ২ ঘন্টা, মেনে নিতে আপত্তি থাকতো না, ১০টা থেকে ১১টা, ১টা থেকে ২টা, ৩টা থেকে ৪টা, ৪টা আর ৬টার ভেতরে ১ থেকে দেড় ঘন্টা, ৬টা থেকে ১০টার ভেতরে আরও ২ ঘন্টা, এটা মেনে নিতে আমার ভীষণ রকম আপত্তি। নিজের ভেতরে ফুঁসছি, যতবার তামিমের বানী মনে পড়ছে, ধর্ষণ করতে ইচ্ছা হচ্ছে ।
মন্তব্য
বুদ্ধিমান হোন, ঠিক কাজটি করুন।
ঠিক কাজ কোনটা?
------------------------------------
হুমম , হচ্ছে তো
ঠিকই হচ্ছে,
এইবার তুমি হাম্বা করে ডাকো।
------------------------------------
আমি তো গণে নেই বিচ্ছিন্ন একা
সঙ্ঘে সমুহে নেই সঙ্ঘমিতা।
কন্ডম!
কর সবে জয়গান, হিরকের রাজা ভগবান !!
এত বিদ্যুৎ দিয়া কি করবেন। নবী করিম (সাঃ) এর সময় তো আরব দেশে বিদ্যুৎ ছিল না। তাতে কি আল্লাহর ওহী নাযিল হওয়া কেউ আটকাতে পেরেছিল ?
আসলেই, মাঝে মাঝে এই ধরনের লোডশেডিং দেখলে পায়ের রক্ত মাথায় চড়ে যায়!
সমস্যাটি প্রকট--
বিদ্যুত্ সংকট !?
....................................
বোধহয় কারও জন্ম হয় না, জন্ম হয় মৃত্যুর !
....................................
বোধহয় কারও জন্ম হয় না, জন্ম হয় মৃত্যুর !
এইটা কোনো কথা হইলো, আরবমুল্লুকে বিদ্যুত ছিলো না? ছিলো, অবশ্যই ছিলো।
ইলেক্ট্রিক লিফটে চড়ে মুহাম্মদ ৭ আসমানে উইঠা গেলো কেমনে তাইলে?
------------------------------------
হুমম , হচ্ছে তো
ঠিকই হচ্ছে,
এইবার তুমি হাম্বা করে ডাকো।
------------------------------------
আমি তো গণে নেই বিচ্ছিন্ন একা
সঙ্ঘে সমুহে নেই সঙ্ঘমিতা।
ঐ জিনিস ইলেকট্রিক লিফট ছিল নাকি ?? এত উপরে লাইন টানল কেডায় !!
এখন অবশ্য সাত আসমানের উপরে উঠতে লিফট লাগে না। কয়েক ছিলিম নওগাঁর খাঁটি জিনিস হলেই চলে।
ব্যাপারটা দুঃখজনক। যে যায় লংকায় সেই হয় রাবন। বিদ্যুত উপদেষ্টা ( অর্থাৎ উপদেষ্টার সহকারী ), উনাকে সামনা সামনি অনেকবার বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখেছি। কয়লানীতি সহ জ্বালানি খাতের বিভিন্ন গোলটেবিলে উনার কথা শুনেছি। তখন বেশ যুক্তিবাদী বলেই উনাকে মনে হত। জানি নে কেন, ক্ষমতায় গেলেই সবাই নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্য নির্জলা মিথ্যা বলা শুরু করে।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
- কবে যে পেপারে দেখুম, মাননীয় উপদেষ্টাকে ধর্ষনরত অবস্থায় এঙরিম্যান অমুক আটক!
বড়ই টেনশনে আছি।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এঙরিম্যান নিজে ওই কাম করবে না, কুত্তা আছে কিসের জন্য?
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
তবে কুত্তাডা কানা হ্ওয়া চাই। তে কানা কুত্তা দিয়া মারিয়া ওরে হারপাটা কিংবা ডাঁশা দিয়া বাইরামু। উ মইরা যাওয়ার পরে ওরে কু্ত্তা দিয়া খাওয়ামু। তাপর হেই কুত্তারে আবার সাপ বাইরান বাইরিয়া মাইরা হালামু। মইরা যাওয়ার পর মরা কুত্তারে
আফ্রিকান মাগুর মাছ দিয়া খাওয়ামু। তারপর আফ্রিকান মাগুর মাছরে বাইরিয়া মারুম। মাইরা মাটির নীচে অন্ধকার কব্বরে থুইয়া নিজেরাই মুনকার নাকির সাইজ্যা ওর একটা ইন্টারভু্র ববোস্থা নিমু। নিয়া খানকির পুলারে ইচ্ছামতো কারেন্টের শট দিমু।
নতুন মন্তব্য করুন