যদিও ছবি দেখা যাচ্ছে না ঠিক মতো তবে আশা করা যায় দেখা যাবে
উত্তাল মিছিলে মিছিলে সয়লাব ঢাকা
পৌরুষ আহা দৃপ্ত পৌরুষ হাঁটে
দৃঢ় হাত সম্মিলিত ছন্দোবদ্ধ পা
মুখে শ্লোগান স্বৈরাচার নিপাত যা।
আমি লাজুক, সদ্যকৌশোর শেষের লজ্জায় ম্রিয়মান ক্ষীনকণ্ঠ, আকণ্ঠ সংকোচে মিছিলে যেতে পারি না।
মিছিলে গুলি চলে, মিছিলের পুলিশি ধাওয়া
কিংবা কাঁদানে গ্যাস,গুমোট আবহাওয়া
এড়িয়ে চলতে চাই প্রানপণে তবুও মিছিল যায়
তবুও মিছিল যায়,
সচিবালয় ঘেরাও হয়
টিএসসি থেকে দোয়েল চত্ত্বর,
পলটন আর গুলিস্তান মাজারের সামনে
মিছিলের ঝোঁক ঝোঝাড়ের আড়ালে
প্রাতঃকৃত সারে গোয়েন্দা পুলিশের ছানা।
আমার ভিতরে অসহ প্রেমভাব জাগে।
যার যা খামতি তাই নাকি পুর্নতা খুজে প্রেমে
পুরুষ পরিপুর্ণতাকামি, কিংবা কামুক,
বলতে লজ্জা নেই নূর হোসেনের প্রেমে পড়েছিলাম, তখন আমার নুরহোসেন ফেটিশকাল
ভিতরে চাপা ক্ষোভ ডানাঝাপটায়
বাইরে কার্ফিউ ঠলপুলিশ আর আর্মির জীপ দেখে ঘন ঘন টয়লেটে যাই,
দমবদ্ধ গুমোটে
অস্থিরতায়
কিংবা অচেতন আলস্যে
আমি
মিছিলে যাওয়ার সাহসবিহীন,
একটু ব্যাতিক্রমলোভী,
একটু বৈচিত্রপ্রয়াসী,
সমকামী, তুমুল সমকামী হয়ে যাই
প্রথার শাসন, মৃদু চোখরাঙানি, স্বাদু শাসন, ভিন্নধর্মীআকুলতা
ভীষনরকম কাছে টানে,
পৌরুষ বিচ্ছিন্ন অন্ডকোষ ঝুলে চেতনার অলিন্দে, তাকে কীলকে গেঁথে রাখি
নীচে স্তনবৃন্ত ঝুলাই আলগোছে,
এ আমার অর্ধনারীশ্বর,
আমার অন্বিষ্ঠ, আমার অলীকের খোঁজ থামে
আমার অব্যাক্ত ভালোবাসা পদ্ধতির ভিন্নতা
কিংবা মর্ষকামিতা আমাকে বাধ্য করে
কিংবা আমার ভিতরে লুকিয়ে থাকা কামবোধ
আগার জিহবাকে উত্থান দেয়, আমি উত্তেজিত হলেই আমার জিহবা শক্ত হয়
আিগ পরিবার বিচ্ছিন্ন হয়ে যাই
কথা বলতে ভয় লাগে, কখন ঠোটের ফাঁক দিয়ে ঝুলে যায় শিশ্ন,
শিশ্নসমেত চেতনার ভিতরেএকটা অস্ত্রোপ্রচার প্রয়োজন ছিলো
খুব প্রয়োজন ছিলো এই নিজেকে ফিরে দেখা পূনরায়
আয়নায় নিজের প্রতিকৃতি দেখি
আহা অনায়াস অশক্তশিশ্নআগার মুখের যোনীগহ্বর থেকে উঁকি দেয়, ঝুলে পরে স্বার্থকতার লোভে,
আর ভরা মজলিশে
কবিতাসভায় সেক্সি ললনার ভীড়ে
যতবার থুতু ফেলি
দমকে দমকে বীর্যউথলে পড়ে
কামভাব রসময় অসময়ে কড়া নাড়ে।
মন্তব্য
নতুন মন্তব্য করুন