যদি কোনো দিন-----

রাসেল এর ছবি
লিখেছেন রাসেল (তারিখ: মঙ্গল, ০৪/০৯/২০০৭ - ৮:২২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি মামুদ মিয়ার বাসা থেকে ফিরছি যখন তখন রাত ২টা। মামুদ মিয়া থাকে ঝিগাতলা বস্তিতে, আমাকে পছন্দ করে, তার চেহারায় দার্শনিক ভাব দেখে একদিন তার পিছু নিয়েছিলাম, সারাদিন তার পিছে ঘুরবার পর সন্ধ্যার সময় মামুদ মিয়া আমার সামনে এসে বললো, বাবাজি সারাদিন আমার পিছনে পিছনে ঘুরলা, কিছুই তো খাও নাই- চলো তোমাকে এক জায়গায় নিয়া যাই- ঐখানের মোরগ পোলাও পৃথিমীর ভিতরে শ্রেষ্ঠ, খাইতে খাইতে জিগামুনে কেনো সারাদিন পিছনে পিছনে ঘুরছো।

আমি লজ্জা পাই, আমার সারাদিন খাওয়া হয় নি এটাও এই মানুষ খয়াল করেছে, মানুষের উপরে আমার মমত্ববোধ বাড়তে থাকে, আমি মুগ্ধ হয়ে আকাশের দিকে তাকাই। স্বাতী নক্ষত্রের জল যদি চোখে পড়ে তবে নাকি পৃথিবীর সকল সুন্দর দৃশ্য চোখের সামনে হাজির হয়- বেহেশতী ব্যবস্থা। আমার বাবা তার ডায়েরীতে অনেক কিছুই লিখে গেছেন- গুটি গুটি অক্ষরে সেখানে আমার কি কি করতে হবে , কি কি করা একেবারে নিষিদ্ধ লিখা আছে। বাবা লিখেছিলেন- স্বাতী নক্ষত্রের জল যদি কারো চোখে পড়ে তবে পৃথিবীর সকল আশ্চর্য আর সুন্দর দৃশ্য তার চোখের সামনে চলে আসবে-
নিচে পুনশ্চ লিখে লিখেছেন- এমন কারো সাথে আমার এখনও পরিচয় হয় নি , মনে হয় বিষয়টা গুজব, তবে পৃথিবীতে অনেক আশ্চর্য ঘটনাই ঘটে। আমরা মানুষেরা কতটুকুই বা জানি।

এখন এই যে নিতান্ত অপরিচিত মানুষটা আগ্রহ নিয়ে বললো বাবাজি চলেন খাইতে যাই- এই মানুষটার সাথে আমার যোগাযোগের উৎস কি? আমি সারাদিন পথে পথে হাঁটি আর ভাবতে থাকি মানুষের সাথে মানুষের সম্পর্কগুলো এমন কেনো। নিতান্ত অপরিচিত কাউকে প্রথমবার দেখলেও মনে হয় কত পরিচিত, এই যে বাবাজি ডাকটা, শুনে মনে হচ্ছে কেউ জ্বরের শরীরে শীতল হাতে সারা গায়ে আদর দিয়ে যাচ্ছে।
আমি মামুদ মিয়ার সাথে রওনা হই কোনো কিছু না ভেবেই-

খাওয়া শেষে আমি তার পিছনে পিছনে তার বাসায় গিয়ে উঠি- এই হলো ইতিহাস। গত ১ সপ্তাহ সেখানেই আছি- দেশের ভেতরে এখন জরুরী অবস্থা , এ নিয়ে মামুদ মিয়ার কোনো বিকার নেই- তার কথা রাজার দেশে রাজা যেভাবে চায় সেটাই আইন। আমরা মানুষেরা কিছু বললে রাজার অসুবিধা আছে- তাই রাজা চায় না আমরা তার বিরুদ্ধে কিছু বলি।

মামুদ মিয়ার কথা আমাকে আশ্চর্য করে, কত সহজেই মেনে নিয়েছে এই অবস্থা তারা। ঝিগাতলা বস্তিতে রাতে ১০টার দিকে আর্মি রেইড দেওয়ার পরে মামুদ মিয়া আমাকে বললো বাবাজি আপনি বাসায় যান, বাসায় মায়ে চিন্তা করবে-

রাস্তায় নেমে দেখি কোথাও কোনো মানুষ নেই- একটা কুকুর ফাঁকা রাস্তায় লেঙচে লেঙচে হাঁটছে- আমি তার পিছু নেই। মনে মনে তার সাথে কথা বলি- আমরা জীবনে অনেক উদ্ভট আচরণ করে থাকি।

কিছুক্ষণ পরে আমাদের আলোচনা একটা দার্শনিক ভিত্তি পেয়ে যায়- কুকুরটাকে বললাম- কি রে কি হয়েছে-
কেঁউ কেঁউ কেঁউ করে সে কুকুরের ভাষায় যা বললো তার অর্থ হতে পারে মিয়া যান গিয়া ঝামেলা কইরেন না, নিজের যন্ত্রনায় পেরেশান আছি-
কিংবা হতে পারে আপনি আমার এই দুঃসময়ে আমার পাশে আছে সেজন্য আমি কৃতজ্ঞ।
আমি দ্বীতিয়টা ধরে নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাই-

কিছুক্ষণ পরে বুঝতে পারি আমি কুকুরের সাথে কথা বলতে পারছি- তার কথা বুঝতে পারছি- আমার মাথার ভেতরে কেউ গম্ভীর স্বরে বলছে ভাই অনেক কষ্টে আছি-

কুকুরটা শীর্ন কিন্তু তার গলার আওয়াজ শুনে মনে হয় বলিষ্ঠ ব্যক্তিত্ববান কুকুর সে।

আমি তাকে সালাম দেই- সে আরও গম্ভীর গলায় উত্তর দেয় আমার সাথে রসিকতা করেন- দেখেন না আমি আহত।

আমি লজ্জিত হই- জিজ্ঞাসা করি, কি ভাবে সে আহত হলো-

কুকুর বলতে থাকে তার দুঃখের গল্প।
আমি আসতে ছিলাম রাইফেল স্কোয়ারের সামনে দিয়ে, তাও ধরেন ৯টার সময়- রাস্তায় কোনো মানুষ নাই- রাস্তার মাঝখান দিয়ে হাঁটতেছি- এমন সময় একটা হোন্ডা আসলো- পিপ পিপ হর্ন বাজাচ্ছে- আমি তো কেয়ার করি না- এত বড় রাস্তা পড়ে আছে- বেটা নিজের মতো রাস্তা মাপে চলে যা-
তার পর ঘ্যাঁচ করে একটা আওয়াজ হলো- একটা মিলিটারি জীপ থেকে লাফিয়ে নামলো ৮ জন মিলিটারি- ঝুপ ঝুপ ঝুপ-

আমার হৃৎপিন্ড শুকিয়ে গেলো ভয়ে- হোন্ডার মানুষটাকে মাটিতে ফেলে ধুমাধ্ধাম পিটালো তারা- আমি ছুটে পালাচ্ছিলাম- আমাকে একটা কষে লত্থি মারলো- সংক্ষেপে এই হইলো ঘটনা-
মিলিটারির লাত্থিতে আহত হইছি- মনে হয় একটা মেজর ফ্র্যাকচার হইছে-

এখানে এসে বুঝতে পারলাম আসলে কুকুরের সাথে কথা বলবার এই সম্পূর্ণ বিষয়টাই আসলে আমার মনের কল্পনা- নাতো কুকুরের অন্তত মেজর ফ্র্যাকচারের মতো ইংরেজী ব্যবহারের কোনো কারণ নেই।

কার্ফ্যু জারি করেছে এটা শুনেছিলাম মামুদ মিয়ার কাছে- কিন্তু কেনো, কি বৃত্তান্ত তা জানা হয় নি- ধানমন্ডি দিয়ে আসছি- পপুলারের সামনে দেখলাম রাস্তায় টায়ার ছড়ানো আছে। ভাঙা কাঁচ- বুঝলাম সাংঘাতিক কিছু একটা হয়েছে- বাংলাদেশীদের টায়ারপ্রীতি আছে- যেকোনো বিক্ষোভে সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্থ হয় গাড়ীর টায়ার- যদি টায়ারের সাক্ষাৎকার নিতো কোনো সাংবাদিক তবে অনেক অজানা দুঃখের কথা শোনা যেতো।

আমার পাশে কড়া ব্রেক দিয়ে থামলো গাড়ীটা- আমি পাত্তা দেই নি- আওয়াজ শুনে বুঝলাম এটা পুলিশ না- পুলিশ হলে এতক্ষণে হল্ট বলে চিৎকার করতো- আড়চোখে তাকালাম - একটা মিলিটারি জীপ- আমার সিক্স সেন্স আমাকে বললো এটাই সেই মিলিটারি জীপ যে জীপের সেনা কুকুরটাকে লাত্থি দিয়েছে-

শালা টিভি দেখিন নি?
আমি শান্ত হয়ে বললাম না যেখানে ছিলাম সেখানে কোনো টিভি ছিলো না- আর আমি টিভি দেখি না তেমন-

কার্ফ্যু পাস আছে? পরিচয় পত্র?

নাহ তা নেই সাথে- কেনো কার্ফ্যু পাসের কি প্রয়োজন, আমি বাংলায় কথা বলি বাংলাদেশে এমন সুন্দর উচ্চারণে বাংলা বললে কোনো নাগরিকত্ব পরিচয়পত্রেরও প্রয়োজন নেই।
কি করা হয়?
বললাম আমি পথে পথে ঘুরি- বাংলাদেশ দেখি- কত রঙ্গ আছে দুনিয়ায়।

হারামজাদা চল, আজকে তোকে রঙ্গ বুঝাবো।

আমি বসে আছি মিলিটারি ক্যাম্পে- সামনে অফিসার বসে আছেন- আমার চোখের চশমা দেখে হয়তো তিনি বিভ্রান্ত- এই চশমাটা আমাকে দিয়েছে এষা- এই চশমাটা চোখে দিলে আমাকে আলাভোলা বাংলার অধ্যাপক মনে হয়-

নাম কি?
আমি বললাম হিমু-
নাম শুনে মনে হয় মেজর সাহেব ঝাঁকি খেলেন একটা।

এত রাতে রাস্তায় হাঁটছিলেন একা একা জানতেন না কার্ফ্যু চলছে?
আমি আবারও জানালাম- না আমি যেখানে ছিলাম সেখানো কোনো বাসায় কোনো টিভি নেই-
আপনার পরিচিত কেউ আছে? যে আপনাকে চিনে-

আমি মৃদু হেসে বললাম, মানুষ নিজেই নিজেকে চিনে না- আর অন্য কেউ কিভাবে চিনবে বলেন।
প্রথম বাড়িটা সহ্য করতে কষ্ট হলো অনেক-

আমি হাত তুলে বললাম দেখেন আপনার যদি কিছু জানার ইচ্ছা হয় আপনি আমাকে বললে আমি বলবো- এত পরিশ্রমের কিছু নেই- এভাবে আমাকে মারলে পরের মানুষদের মারবার শক্তি আপনার থাকবে না।
তোকে কেউ চিনে-

আমি মিনমিন করে বললাম জ্বী রমনা থানার ওসি সাহেব আমার পরিচিত তিনি আমাকে কিঞ্চিৎ স্নেহ করেন-
আর কেউ আমাকে চিনে বলে মনে হয় না-

হারামজাদা পিটায়ে তোর চামড়া খুলে নিবো।

আমি বলতে চেয়েছিলাম জনাব মানুষের চামড়া খুলে নেওয়া আসলে সহজ কাজ না- মানুষের চামড়া অনেক পাতলা, খুলে আনা সম্ভব না। সাহস পেলাম না-

বল তোকে কে টাকা দিয়েছে-
আমিও অবাক হয়ে তাকালাম- আমাকে কেউ টাকা দিতে পারে এমন চিন্তাই আমার মাথায় আসে নি-
বললাম না কেউ দেয় নি এখনও তবে আপনি চাইলে দিতে পারেন, আমি কিছু মনে করবো না- আসলে বড় ফুপা মারা যাওয়ার পর থেকে আমার মাসিক হাত খরচের টাকাটাও কেউ দেয় না/
যে ম্যাসে থাকি তার মালিক আমি ভক্ত শ্রেনীর একজন বলে কোনো টাকা দিতে হয় না থাকতে- আর খাওয়ার জন্য আসলে তেমন কষ্ট নেই-

মিলিটারির সাথে রসিকতা, আগে কোনোদিন মিলিটারি দেখছিস।
আমি স্বীকার করে নিলাম আগে কোনো দিন মিলিটারির সাথে সাক্ষাৎএর সৌভাগ্য হয় নি আমার।
পেঁদিয়ে ছাল খুলে নিবো তুমি টেরও পাবা না বাপধন।
বললাম দেখেন এমন কিছু করাটা উচিত হবে না- আপনার নামটা যদি বলেন তাহলে ভালো হয়।
কেনো? বিভ্রান্ত হয়ে মেজর সাহেব বললেন-
এমনি তাহলে বলতে পারবো মিলিটারির অমুক মেজরের সাথে আমার খুব গুড টার্ম, তিনি আমার পাশে বসে অনেক গল্প করেছেন।
মেজর সাহেবের চোখ দেখে চমকে উঠলাম, কোনো পলক পড়ছে না- এমন খুনী খুনী চোখে তাকিয়ে থাকবার মতো কিছু বলি নি
তিনি থমথমে গলায় বললেন, আমার নাম মেজর সাঈদ- পরিচয় দেওয়ার সময় যেনো সোজা হয়ে বসতে না পারো এমন ব্যবস্থাই করবো আমি।

আমাকে নিয়ে তিনি আবার বসলেন- কে টাকা দিয়েছে- র না আইএসএস-
আমি ক্লান্ত এই প্রশএর উত্তর দিতে দিতে-
বললাম আপনি ঠিক করে দেন কে টাকা দিয়েছে আমাকে, তাহলে সুবিধা হয় আমার- আমি জানি না আসলে কার আমাকে টাকা দেওয়ার কথা ছিলো?

যদি আপনি বলে দেন তাহলে সুবিধা হয়- তবে এটাও জানিয়ে দিয়েন কত টাকা দিয়েছে আর এটা কি ধার হিসেবে দিয়েছে নাকি এমনি দান করেছে।

মেজর সাঈদ চুপচাপ বসে আছেন-
আমার অবস্থা বিশেষ সুবিধার না- বাম চোখে কিছুই দেখতে পারছি না প্রায়- আমি কোথায় এটাও জানা নেই-
পাসপোর্ট করতে হবে- কে যেনো বলছে বাবাজি আপনার পাসপোর্ট আছে-
আমি বাস্তবতা আর কল্পনার মাঝের তফাত বুঝতে পারছি না- মনে হচ্ছে বাবা আমার হাত ধরে বসে আছেন- আবার তারমুখটাই কেমন করে যেনো মামুদ মিয়ার মুখ হয়ে যাচ্ছে-
আমি বললাম পাসপোর্টে আমার বাংলাদেশের ভিসার মেয়াদটা লিখে দিয়েন- কত দিন বাংলাদেশে থাকা যাবে এই পাসপোর্টে জানতে না পারলে বিপদে পড়বো- শেষে বাইরে থেকে ফিরে দেখবো আমার ভিসার মেয়াদ শেষ তখন র এর এজেন্ট হিসাবে ধরে নিয়ে গিয়ে মিলিটারি ধোলাই দিবে- অবস্থা সুবিধার না-

আমার কথা শুনে মামুদ মিয়ার ঠোঁটে হাসি আসলো- তার চোখের কোনো জমে থাকা পানি দেখে বুঝলাম আসলে এই চোখের পানির আড়ালেই স্বাতী নক্ষত্রের জল- এখন যতটা কোমল লাগছে চারপাশ ততটা সুন্দর আর কোমল কিছু নেই-
মনে হচ্ছে মৃত্যু আসলে তেমন কঠিন কিছু না-


মন্তব্য

কনফুসিয়াস এর ছবি

সামর্থ্যে থাকলে হিমু লেখার দায়িত্বটা নির্দ্বিধায় আপনার হাতে দিয়ে দিতাম। জটিলস্য হয়েছে!
-যা দেখি তা-ই বলি...

-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ

অতিথি এর ছবি

লেখাটা পড়া শুরু করার পর যতই আগাচ্ছিলাম, বারবার হুমায়ূন আহমেদের হিমুর কথাই মনে পড়ছিল এবং এক পর্যায়ে হিমুর নাম পাওয়ার পর বুঝলাম আমার চিন্তা ঠিক ছিল।

লেখাটা এক নি:শ্বাসে পড়ে গেলাম।

আরিফ জেবতিক এর ছবি

যাক,তবু হিমুর ভাগ্য যে তার সাথে কেউ কথা বলেছে।
আমি যতোজনকে দেখেছি,তাদেরকে এমন ভাবে পিটানো হয়েছে রাস্তায় থাকতেই যে পরে আর গল্প করার সুযোগ পায় নি।

অতিথি লেখক এর ছবি

অদ্ভুত ! অদ্ভুত !! হুমায়ূনরে দিয়ে আর কাম নাই । আপনি শুরু করেন ।

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

বেশ ভাল লাগলো। লিখতে থাকুন। আপনার হিমুই পড়বো। হূআ'র গুলো ভাল লাগে না আর।

কিংকর্তব্যবিমূঢ় এর ছবি

ইশতিয়াক রউফ লিখেছেন:
হূআ'র গুলো ভাল লাগে না আর।

কথা সইত্য ... হুআর গুলি কেমন জানি হুক্কা হুয়া হুক্কা হুয়া লাগে ...

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

এক সময় হুমায়ূনের খুবই ভক্ত ছিলাম। বন্ধুদের যারা হুমায়ূন বিদ্বেষী ছিল তাদের বলতাম, পারলে হুমায়ূনের মত একটা অপন্যাস লিখে নিয়ে আয়।

এই লেখাটা পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল হুমায়ূনের হিমুর লেখা পড়ছি। একসময় হিমুর নাম এল। সত্যিই তাই। এখানেই জনাব রাসেলের সাফল্য। রাসেল হয় নিজেই হুমায়ূন আহমেদ অথবা হুমায়ূনের বই থেকে মেরে দিয়ে এই কাহিনী তৈরি করেছেন। বিপ্লবদা'র কার্ফু অভিজ্ঞতা থেকে অনেকখানি ধার করেছেন তা বুঝতে পারছি।

লেখাটিতে সমসাময়িক ঘটনাবলীর অতি সাধারণ প্রকাশ যা আমার কাছে অসাধারণ হয়ে ধরা দিয়েছে-- এজন্য পুরা নম্বর দিলাম। কিন্তু ৪ দেখাচ্ছে কেন?

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।