মোহাম্মদ বেড়াল দিয়ে শুরু হওয়া যন্ত্রনা দেখে অনেক দিন ভাবলাম আদতে কি ঘটছে চারপাশে- তবে বিষয়টা ভাবতে গিয়ে একটা সিদ্ধান্ত আসলো মনে- আমাদের ধর্মানুভূতি এবং আমাদের ধর্মীয় অনুশাসনের প্রতি ন্যাস্ততা আমাদের এমন একটা অবস্থানে নিয়ে গেছে আমরা মাথায় তুলে রেখেছি সসম্মানে এবং সেখানে উঠিয়ে রেখেছি এত দিন ধরে যে ধর্মানুভূতির শেকড়ে উকুন লেগেছে-
মোহাম্মদ বেড়াল আর মোহাম্মদ ইউনুসের ভেতরে বেড়ালের সাথে মোহাম্মদের মিলনে যে অসম্মান হয় সে অসম্মান মোহাম্মদ আর ইউনুসের মিলনে হয় না- তবে বেড়ালে ভিন্ন মত আসবার প্রধান কারণ হলো আমাদের শ্রেষ্ঠত্ববোধ- আমরা মানুষ হিসেবে সৃষ্টির সেরা জীব এবং অন্য সকল প্রানীর জন্মই হয়েছে আমাদের সেবার জন্য এবং তারা সবাই হীন- এই একটা মাত্রবোধের দ্বন্দ্বে মোহাম্মদ বেড়ালে যুক্ত হলেই অসম্মান ঘটে-
মন্তব্য
মিউঁ।
চাটগাঁয়ের সব চেয়ে ধনী স্বর্ণকার ছিলেন দুলা মিঞা সওদাগর। ৫/৬ জন পুত্র এবং একমাত্র কন্যা উম্মে কুলসুম । শেষ তিন পুত্রের নাম রাখলেন একই আদ্যনামে ঃ সর্বমুহাম্মদ ইউনুস, ইব্রাহীম এবং জাহাঙ্গীর । শেষ দুজন অফিসিয়ালি যথাক্রমে পদার্থ বিদ্যার অধ্যাপক এবং সাংবাদিক , কিন্তু তিন জনেরই আসল ধান্ধা এন, জি,ও, ব্যবসা, যা এখনকার দিনে গয়নার ব্যবসার চেয়ে নিশ্চয়ই অনেক বেশি লাভজনক। একটু আগে আমার অভ্র ফোনেটিক কীবোর্ডে লিখলাম ঃ MNGO. ভাবলাম এই মুহাম্মদী আদ্যক্ষরে এন, জি,ও রা মাহাত্ম্য পাবে, পূত হবে। দেখি বাংলাতে এটা হয়ে গেছে ঃ মঞো । বুঝলাম না, এটা দুলা মিঞার অপভ্রংশ , না বিদেশী প্রশিক্ষিত বেড়ালের ডাক।
-------------------------------------
রামছাগলের সামনে, খচ্চরের পেছনে আর নির্বোধের ধারেকাছে না থাকাই শ্রেয়!
আমার মনে হয় মোহম্মদ ইউনূস হলে ঠিক আছে, কারণ ইউনূস হল 'ভিজা বিড়াল'।
শুকনা বিড়াল হলেই মনে হয় যত সমস্যা।
=================================
পান্ডুলিপি পোড়ে না। -- বুলগাকভ (মাস্টার এন্ড মার্গেরিটা)
পান্ডুলিপি পোড়ে না। -- বুলগাকভ (মাস্টার এন্ড মার্গেরিটা)
ম্যাঁও..
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
ভেজা বেড়াল।
এইটাতে দেখি তাজা বেড়াল।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন ---- সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
নতুন মন্তব্য করুন