অঙ্গুলিশিল্পের এক মহানায়ক ফখরুল ইসলাম ওরফে ফেকু ওস্তাদ

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি
লিখেছেন রাতঃস্মরণীয় [অতিথি] (তারিখ: রবি, ৩০/০১/২০১১ - ২:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের কৈশোরে বিচিত্রায় একটা কভারস্টোরী করেছিলো অঙ্গুলিশিল্পের মহানায়ক ফখরুল ইসলাম ওরফে ফেকু ওস্তাদের উপর। হ্যাঁ, তিনি অঙ্গুলিশিল্পের একজন কিংবদন্তী; যাকে আমরা বলে থাকি পকেটমারের সর্দার। আমি এই ৪০ বছরের জীবনে আর কখোনো দেখিনি বা শুনিনি যে কোন জাতীয় বা আন্তর্জাতিক পত্রিকায় একজন পকেটমারের উপর কভারস্টোরী করেছে। তার এবং আমার বাড়ি খুলনা শহরের একই পাড়ায়। খুলনায় তার নাম ফকু কিন্তু বাংলাদেশের অন্যত্র, ইনডিয়ায় এবং পাকিস্তানে তিনি ফেকু ওস্তাদ নামেই পরিচিত। তার শিষ্যের শিষ্যেরা শোনা যায় ইউরোপ-আমেরিকায়ও ‘কাজ’ করে চলেছে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে প্রতি মাসে তার কাছে দেশে বিদেশ থেকে সেলামি আসে। দিল্লি, মুম্বাই থেকে শুরু করে করাচি, লাহোর পর্যন্ত, চলে আসছে যুগ যুগ ধরে। লোকমুখে শুনেছি বনগাঁ ষ্টেশনে লেখা ছিলো ‘ফেকু হইতে সাবধান’। ফেকু বলতে ওরা বুঝিয়েছিলো পকেটমার।

একদা ঢাকায় আমরা ৪ বন্ধু মিলে মোহাম্মদপুরের কাটাসূরে ২ রুমের একটা ফ্লাট ভাড়া নিয়ে থাকতাম। তবে আমাদের ফ্ল্যাটে সবসময়ই কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ জন লোক থাকতো। বাকিদের অধিকাংশই হচ্ছে ঢাকায় ঘুরতে আসা, ইন্টারভিউ দিতে আসা, চাকরী খুজতে আসা, কেস খেয়ে পালাতে আসা, ইত্যাদি। বাসায় প্রায়ই মদ আর ফ্লাসের আসর বসতো। এইদল তখন গ্লাস, কোক এগিয়ে দেয়া বা বোর্ডের টাকা গুছিয়ে দেয়া, এইসব করতো। চামে দু’একজন দু’এক ঢোক গিলেও নিতো। এমন একজন ছিলো বাবু (ছদ্মনাম হিসেবে এই কমন নামটাই চালিয়ে দেই)। প্রথম যেদিন দেখা হলো, আমি চিনতে পারিনি। কিন্তু বাবু এগিয়ে এসে সালাম দিয়ে কুশল বিনিময় করলো। তারপর বললো যে সে আমাদেরই পাড়ার ছেলে, আমার ছোটভাইয়ের সমসাময়িক। আমি ওর আব্বার নাম জানতে চাইলে বললো ফখরুল ইসলাম। আমি চিনতে পারলাম না। বাসা কোথায় বললো কিন্তু তারপরও আমি চিনতে পারলাম না। বাবু অনেকভাবেই চেষ্টা করলো ওদের বাসার লোকেশন বলে, এলাকার বড়ভাইদের নাম বলে। কিন্তু কাজ হলোনা। অবশেষে বাবু একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললো, “ভাই, একবারেই চিনতেন যদি আব্বার আসল নামটা বলতাম। আমি ফকু পকেটমারের ছেলে”। আমি বাবুকে কিছুই বলতে পারিনি সেদিন। আপনাদের সাথে বহুলশ্রুত দু’টো ঘটনা শেয়ার করবো। চাপাবাজী ভাববেন না দয়া করে।

ফেকু ওস্তাদ খুলনা শহরের প্রাণকেন্দ্র পিকচার প্যালেসের মোড়ে ডিলাক্স হোটেলে সান্ধ্য আড্ডা দিতেন। একবার ইনডিয়া থেকে ৫ জন পকেটমার সর্দার আসলো তার সাথে দেখা করতে। এদর সবার ওস্তাদেরা ফেকু ওস্তাদের ডাইরেক্ট ছাত্র। এরা বহুকাল ধরে তার নামস্মরণ করে প্রতিদিন কাজে নামে, সেলামি পাঠায়, কিন্তু বড় ওস্তাদকে কোনওদিন চোখে দেখেনি। বড় সাধ নিয়ে এসেছে বড় ওস্তাদের চরনধুলি মাথায় নেবে একবার। এরা দুপুরের দিকে খুলনায় পৌঁছে ডিলাক্স হোটেলে চেকইন করলো। চেকইন ক্লার্ক জানালো যে ফেকু সাহেব সন্ধায় আসবেন। ওরা ৫জন পিকচার প্যালেস সিনেমা হলে ৩টা-৬টা শো দেখে আশেপাশে ঘোরাঘুরি করে প্রচুর পকেট মেরে হোটেলে ফিরলো। ওরা রেষ্টুরেন্টে চা খেতে বসলে লুঙ্গি-শার্ট পরা একজন এসে যেচে আলাপ জুড়ে দিলো যে আপনারা ওস্তাদের সাথে দেখা করতে এসেছেন, খুবই ভালো কথা। ওস্তাদ খবর পেয়ে গেছেন, তিনি কিছুক্ষনের মধ্যে চলে আসবেন, ইত্যাদি। সে আরও বললো যে সে পকেটমার না হলেও ওস্তাদের সাথে ভালো বন্ধুত্ব, একই এলাকার লোক বলে। ওরা ৫জন ভদ্রতা করে লোকটাকে ওদের সাথে বসে নাস্তা করতে অনুরোধ করলে লোকটা মৃদু আপত্তি করেও বসে গেলো। তারপর লোকটা ফেকু ওস্তাদের বিভিন্ন কাহিনীর বর্ণনা দিতে লাগলো আর ওরা ৫জন চোখ গোল গোল করে তা গিলতে লাগলো। কিন্তু সময় যায় ওস্তাদ আর আসেনা। লোকটা বললো যে ওস্তাদ হয়তো কোনও জরুরী কাজে আটকে গেছেন তাই দেরি হচ্ছে। সে এ ও নিশ্চিত করলো যে ওস্তাদ তাদের আসার খবর পেয়েছেন এবং তার সাথে কথাও হয়েছে। মোগলাই পরাটা আর চা খেতে খেতে আলাপ চলতে লাগলো। লোকটা মাঝে মাঝে একটু রিসেপশনের দিকে যাচ্ছে ফোন ধরতে। সময় গড়িয়ে যাচ্ছে কিন্তু ওস্তাদ আর আসেনা। অবশেষে লোকটা বললো যে ওস্তাদ বোধহয় কোনও বিশেষ জরুরী কাজে আটকে গেছেন। নাহলে তো তার এতো দেরি হওয়ার কথা না। শেষমেষ লোকটা ওদের ৫জনকে রুমে যেয়ে রেষ্ট নিতে বললো এবং আরও বললো যে ওস্তাদ আসলে রিসেপশন থেকে তাদের ডেকে দেবে। ওরা খাবার বিল দিতে যেয়ে একজন আরেকজনের দিকে বিষ্মিতভাবে তাকাচ্ছে আর লোকটা জুলজুলে চোখে মিটমিট করে হাসছে। ওদের ৫জনের কারও পকেটে একটা কানাকড়িও নেই। ওরা যা বোঝার বুঝে গেলো। ঝাঁপিয়ে পড়লো লোকটার পায়ের উপর। হ্যাঁ, ইনিই আমাদের ফখরুল ইসলাম ওরফে ফেকু ওস্তাদ। তিনি লুঙ্গির গাঁট থেকে গোছা গোছা টাকা বের করে ওদের উপর ছুঁড়ে দিতে লাগলেন। বলে দিতে লাগলেন যে এই টাকা তোদের সাথে ছিলো আর এই টাকা তোরা এখানে এসে পকেট মেরেছিস। আমি শুধু দেখছিলাম যে আমার ইনডিয়ার সাকরেদরা তোদের কেমন ট্রেনিং দিয়েছে। বেঁচে থাক বাবারা, কাজে উন্নতি কর।

পরের ঘটনাটা মজার কিন্তু বেদনাদায়ক। খুলনায় একসময় অনেক মাড়োয়ারী ব্যবসায়ী ছিলো। এরা লুঙ্গির মতো করে ধুতি পরে সেই ধুতির নিচে কাপড়ের থলেতে করে টাকা রাখতো। আবার পাশ্ববর্তী শহর বা জেলাগুলো থেকেও মাড়োয়ারি ব্যবসায়ীরা খুলনায় আসতো নেটওয়ার্কের কাজে। একবার ফেকু এক অচেনা মাড়োয়াড়ির টাকার থলেতে ব্লেড মেরে দিয়েছিলো। আসলে ওটা টাকার থলে ছিলোনা। ওটা ছিলো যাকে আমরা বলি, কোঁড়ল বিঁচি। হারনিয়ার ফলে অন্ডকোষ অস্বাভাবিকরকম বড় হয়ে গেলে ওটা হয়। ফেকু টাকার থলি ভেবে বিঁচিতেই ব্লেড চালিয়ে দিলেতো সে এক রক্তারক্তি কান্ড। ফেকু অবশ্য নিজেই মাড়োয়ারিকে হসপিটালে নিয়ে গিয়ে সুচিকিৎসার যাবতীয় বন্দোবস্ত করে দিয়েছিলেন।


মন্তব্য

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

যাক, ফেকু ওস্তাদকে নিয়ে অবশেষে লিখলেন। লোকমুখে আমিও শুনেছি, তবে ছাপার অক্ষরে তার নাম পাইনি কোথাও।

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

আমিও সেই ৮০'র দশকে ওই এক বিচিত্রার কভারস্টোরি ছাড়া অন্য কোথাও ছাপার অক্ষরে তার নাম দেখেনি। তবে এক পাড়ার মানুষ তো ...................... !!!

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

রোমেল চৌধুরী এর ছবি

হো হো হো বেশ মজাদার। উনার নামেই কি ১৩ নং ফেকু উস্তাগর লেনের নামকরণ করা হয়েছিলো?

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

সম্ভবতঃ না, কারণ আমার জানামতে উনি কখোনোই খুলনার বাইরে সেটল করেননি। ওটা অন্য কেউ হবে।

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

হিমু এর ছবি

অঙ্গুলিশিল্পী শব্দটা শুনলেই দ্দীণূ উরফ রমণ সুমহানের কথা মনে পড়ে। যদিও তার অঙ্গুলির ব্যবহার কিঞ্চিৎ ভিন্ন।

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

উনি কে ভাই?

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

হুম .............. বুঝছি!

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

দ্রোহী এর ছবি

ছেলেবেলায় নাম শুনেছি ফেকু ওস্তাদের। বর্তমানে যদিও ফেকু ওস্তাদের সাগরেদদের আর খাওয়া নাই।

এখন "ফুকো" ওস্তাদের সাগরেদদের করে খাওয়ার দিন।

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

হো হো হো

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

আমার বাড়িও খুলনায়। ফেকু ওস্তাদের এলাকার লোক হয়ে গর্বিত হবো কিনা বুঝতেছি না ইয়ে, মানে... হো হো হো
আপনার লেখাটা দারুণ। আরো বড় লেখা হলে আরো ভাল্লাগতো।

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

যদি পকেটমারা শিল্পের মধ্যে পড়ে তবে অবশ্যই ফেকুর জন্যে আমরা গরবিত হতে পারি। হো হো হো

অপ্রাঃ ভাই, কিছু মনে না করলে, আপনি খুলনার কোন এলাকার মানুষ যদি একটু পিএম দিয়ে জানাতেন।

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

ভালো লাগলো ভাই। এনার নাম স্কুল টিচারদের বকা-ঝকায় শুনতাম। কেউ কারো সুন্দর কোনো কলম, পেন্সিল বা সার্পনার মেরে দিলেই বেতের বাড়ির সাথে ফ্রি 'ফেকুর সাগরেদ' টাইটেল জুটে যেতো।

আজ পড়ে ভালোই লাগলো, এক বড় শিল্পির নামেই তাহলে আমরা বকা খেতাম !!! চোখ টিপি

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

আসলেই উনি একজন শিল্পি। হো হো হো

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

ফাহিম হাসান এর ছবি

শেষ ঘটনা তো দেখি ভয়াবহ। পোস্ট পড়ে বুঝলাম মানুষের প্রতিভার আসলেই সীমা নেই। দেঁতো হাসি

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

ঠিক তাই ফাহিম ভাই।

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

স্বপ্নহারা এর ছবি

আজকালকার অজ্ঞান পার্টির সাথে তুলনায় আমি পকেটমারদের হস্ত-শিল্পকে বাহবা-ই দেব। ফেকু ওস্তাদের নাম শুনেছি...মনে নেই কী কারণে! বেশ মজা পেলাম...

-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

অজ্ঞান পার্টি, শালারা মানুষের বাচ্চা না। আমার এক বন্ধু রাজুকে এমন অবস্থা করেছিল, যে বেচারা অনেক ভুগে শেষে মারা যায়। মন খারাপ

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

অতিথি লেখক এর ছবি

ফেকু ওস্তাদের নাম শুনে ছিলাম ।
তবে , তিনি যে বাস্তবেই ছিলেন , সেটা আজ জানলাম ।

"অঙ্গুলিশিল্পের এক মহানায়ক ফখরুল ইসলাম ওরফে ফেকু ওস্তাদ"

শিরোনামটাই মজা পেলাম ।

-------------------------------------------
নিক নেম : সবুজ পাহাড়ের রাজা ।

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

সম্ভবতঃ তিনি এখনও আছেন।

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

কৌস্তুভ এর ছবি

ভালো লিখেছেন। এরাও সমাজেরই একটা অংশ, এদের নিয়েও ডিসকোর্স করা প্রয়োজন বইকি। দেঁতো হাসি

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

ধন্যবাদ ভাই, আমি আপনার সাথে একমত।

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

অতিথি লেখক এর ছবি

অঙ্গুলিশিল্পের এক মহানায়ক ফখরুল ইসলাম ওরফে ফেকু ওস্তাদ

।শিরোনামটাই মজার।
Lover of Sadness | Sad Stories

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে অতিথি। হাসি

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।