আপনারা প্রশ্ন করতে পারেন যে এটা নিয়ে ব্লগ লেখার কি প্রয়োজন ছিলো? জলদস্যুরাতো অনেককেই অপহরণ করে। এ ছেলে এমন কি একজন যার অপহরণ নিয়ে ব্লগ লিখতে হবে! ওয়েল, আমি বলবো যে একে নিয়ে আমি লিখতাম, হয়তো ভবিষ্যতে লিখতাম। মাত্র বছর পচিশেকের একটা সোমালি ছেলের ডাইনামিক জীবন নিয়ে আমি ঠিকই লিখতাম। সোমালিয়া নিয়ে আমার সচলায়তনের অনেক বন্ধুরই ঔৎসুক্য আছে। কারণ অতি সঙ্গত, মানবিকতার তাড়নায় তারা সোমালিয়াকে নিয়ে ভাবেন। তবে খুবই অল্পসংখ্যক মানুষ আছেন যারা সোমালিয়ার ইতিহাসের সবথেকে কঠিন সময়ে অন্যতম বিপদজনক এলাকায় চৌদ্দটা মাস কাটিয়ে দিয়ে এসেছে, যেমন এই আমি। গ্যালকাইয়োর মতো বিপদজনক জায়গায় আমি এই বঙ্গসন্তান প্রথম ব্যাক্তি যে জাতিসংঘের কম্পাউন্ডে না থেকে শহরের মাঝখানে ঐতিহাসিক সংঘাতের কেন্দ্রবিন্দু গ্রীন লাইনের দুই কিলোমিটারের মধ্যে শহরে বাসা নিয়ে আর কয়েকজন হাউস গার্ড আর কমান্ডো নিয়ে এক বছরেরও বেশি সময় কাঠিয়ে দিয়ে এসেছি। ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে মুদুগ এবং গালমুদুগ ষ্টেটদ্বয়ের মধ্যে তিনদিনের ভয়াবহ যুদ্ধ নিজের চোখে দেখেছি। মাথার উপর দিয়ে রকেট আর মর্টার উড়ে যেতো যে সময়ে। সোমালিয়াকে খুবই ভিতর থেকে দেখেছি বলেই বলতে পারি আমি বাস্তবতা অনেক দূরবর্তী বিশ্লেষকের থেকে ভালো জানি। আমি এ ও জানি যে উইকিতেও এবং অন্যান্য তথ্যপুঞ্জে সোমালিয়া সম্পর্কে অনেক ভূল তথ্য পরিবেশিত হয়েছে।
দালাবের ভালোনাম নাম আহমেদ মোহামেদ আহমেদ। সোমালিয়ায় একটা রীতি আছে যে ডাকনাম বা নিকনেমের ব্যবহার। আসল নামের সাথে যেমন ডাকনাম লাগানো থাকে তেমনই পরষ্পকে ডাকা হয় ডাকনাম ধরে। এটা প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে সাধারণ দিনমজুর পর্যন্ত মেনে চলে। ৯৫ শতাংশেরও বেশি সোমালির ভালোনামে মোহামেদ এবং আহমেদ পাবেন। কিন্তু ওদের ডাকনামগুলে আজব। বেশি জনপ্রিয় কিছু ডাকনাম হচ্ছে গুরে, গুবে, গুলেদ, গারাদ, ফারোলে, ভিমতো, জিব্রিল, বিবায়ী, উকে, ইত্যাদি। আর একটা মজার তথ্য দেই, মেয়েদের কিন্তু কোনও ডাকনাম থাকে না। প্রথম নামই তাদের ডাকনাম। আমার অফিসে একসময়ে ৯ জন মোহামেদ (আমি সহ) এবং ৭ জন আহমেদ ছিলো। মোহামেদদের আমি একটা করে পদবী দিয়ে আলাদা করেছিলাম। যেমন, মোহামেদ টল, মোহামেদ ফ্যাট, মোহামেদ ওল্ড, মোহামেদ বেবী, মোহামেদ ওয়াশ, মোহামেদ সিগারা, মোহামেদ ফেঞ্চ, মোহামেদ গ্লাসেস এবং আমাকে ওরা যাকতো ‘জেফ’ বলে। সোমালি উচ্চারণে ‘চ’ এবং ‘প’ আসেনা। আমাকে চিফ বলতে চেয়েই ওরা বলতো জেফ। যেমন চিকেনকে বলে জিকেন, চ্যালেঞ্চকে বলে জ্যালেঞ্চ, আবার পাকিস্তানকে বলে বাকিস্তান বা পেট্রোলকে বলে ব্যাট্রোল।
দালাব একজন সামনের সারির উন্নয়ণকর্মী যাদেরকে আমরা বলি ফ্রন্ট লাইন ষ্টাফ। পরিষ্কার করে বলতে গেলে বলতে হয় এরা মাঠকর্মী ধরণের কর্মী। নতুন চাকরিতে ঢুকলে এধরণের পদেই ঢুকতে হয়। আমার সাথে দালাব কাজ করতো একজন কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট ওয়ার্কার হিসেবে। লাইভলিহুড প্রোগ্রামের কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট ওয়ার্কার। অফিসারের তকমা নামের সাথে এখনও লাগেনি। পাশাপাশি সোমালি ট্রাইবাল রাইটস ওয়াচ নামের একটা ছোট্ট স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সাথেও দালাব জড়িত। ওর বাবা পাথরের ব্যবসায়ী ছিলেন। এই পাথর কনষ্ট্রাকশনের পাথর না, আঙুলে পরার পাথর। তবে তিনি কিন্তু জ্যোতিষী টাইপের কিছু না। এটা তার নেশা এবং পেশা, দুই’ই ছিলো। পাথরের নেশায় যৌবনকালে ছুটে বেড়াতেন ইরান, ইরাক, সিরিয়া মিশর থেকে শুরু করে বাংলাদেশ, ইনডিয়া, পাকিস্তান, বার্মামূলুক পর্যন্ত। তখন সোমালিয়ার মানুষের মনে শান্তি ছিলো আর পকেটে পয়সা ছিলো। কিন্তু জেনারেল সিয়াদ বারের পতনের পর থেকে সোমালিয়া অবস্থা খারাপ হওয়ার পাশাপাশি দালাবের বাবার ব্যবসাও লাটে উঠতে থাকে। গত অনেক বছর হয়ে গেলো তিনি আর বাইরে যেতে পারেন না। বন্ধুরা বাইরে থেকে কিছু কিছু পাথর পাঠায় আর উনি তা বিক্রি করেন। এভাবেই চলছে গত প্রায় দুই দশক। ছেলে দালাব সংসারে কিছু টাকা পয়সা দেয় ৫৩০ ডলার বেতনের থেকে নিজের বাসাভাড়া, সংসার খরচ চালিয়ে যা থাকে তার থেকে।
আমি যখন এই টিমটাকে পাই তখন দেখলাম যে ওরা নিতান্তই অনভিজ্ঞ এবং ওদের আইডিয়া খুবই সীমিত। ফরম্যাট বাঁধা কিছু কাজ ওরা করে। ম্যানেজার যা বলে ওরা তা’ই করে আসে। কিন্তু আমার কাছে মনে হয়েছিলো যে এদের অনেক সম্ভাবনা আছে যদি ওরা নিজের বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার সূযোগ পায়। আমি ওদের সাথে আলোচনা করতাম, সাসটেইনেবল লাইভলিহুড ফ্রেমওয়ার্ক গল্পের মতো করে আলোচনা করতাম, ইকনোমিক অপরচুনিটিজ নিয়ে ওদের সাথে কথা বলতাম, জানতে চাইতাম ওরা সমস্যার সমাধানের কি সুপারিশ করে। এভাবেই ওদেরকে আরও সক্ষমভাবে কাজ করার ক্ষেত্রে আমার নলেজ এবং টেকনিক্যাল সহায়তা দিতাম। আমি জানতাম যে দু’দিন পরে আমি চলে যাবো কিন্তু আমি সবসময়েই চাইতাম ওদের সক্ষমতার উন্নয়ণ হোক। কারণ, এটা ওদের সোমালিয়া। ওরাই আগামিদিনের সোমালিয়ার প্রতিনিধি। ওরা ওদের সমস্যা আমার থেকে অনেকগুণ বেশি জানে। তাই আমি চেষ্টা করতাম যে ওরাই সমাধানের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পথগুলো বের করুক। বর্তমান সোস্যাল ডাইনামিক্সের ভিতরে থেকে ডেভলপমেন্টের রাস্তাগুলো ওরা নিজেরা খুঁজে বের করুক। ওদের এনথিউজিয়াজম ছিলো কিন্তু স্কোপ ছিলোনা। যখন প্রায় সব সংস্থা ক্যাশ গ্রান্ট আর অনুৎপাদনশীল ক্যাশ ফর ওয়ার্ক স্কিমস নিয়ে ব্যাস্ত; আমি প্রচন্ড ঝুঁকি নিয়ে আমার ম্যানেজমেন্টে সাথে চ্যালেঞ্জ দিয়ে শুধু মোষ্ট ভালনারেবল নারীদের অংশগ্রহণে একটা মাইক্রো এন্টারপ্রেনিউরশিপ পাইলট প্রজেক্ট ডিজাইন করি এবং বাস্তবায়ন শুরু করি। পরে যখন প্রজেক্টটা সাফল্য লাভ করে, তখন আমার ম্যানেজমেন্ট মহাখুশি এবং অন্য কিছু সংস্থাও এই এ্যাপ্রোচ এ্যাডাপ্ট শুরু করেছে। এগুলো সবই সম্ভব হয়েছে দালাবের মতো একদল সৃজনশীল কর্মঠ তরুনের জন্যে যারা একটুখানি সাপোর্ট পেলে যে কোনও চ্যালেঞ্জ নিতে পিছপা হয়না।
দালাব সামাজিক ইস্যুগুলো নিয়ে খুব ভাবে। ক্ল্যানভিত্তিক অব্যাবস্থা থেকে শুরু করে সোমালিয়ায় নারীর সামাজিক অবস্থান, এমনকি ক্রমবর্ধমান জলদস্যুতা নিয়েও। ও কিছু গবেষকের সাথে কাজ করেছিলো যারা এই ইস্যুগুলো আন্তর্জাতিক মহলে তুলে ধরার কাজ করছিলেন। এবং এটাই হয়েছে ওর জন্যে কাল। এগুলো করেই ও জলদস্যুদের নজরে পড়ে গেছে। ওর ইনফরমেশন নেটওয়ার্ক ছিলো খুবই বিস্তৃত। আমাদের জাহাজ ‘জাহান মনি’ হাইজ্যাকড হওয়ার অল্প কিছু সময়ের মধ্যেই ও আমাকে মেইল করে ঘটনা জানায় যেখানে আমাদের সংবাদসংস্থাগুলো তখনও পর্যন্ত কিছুই জানতো না। আমার বৃটিশ বন্ধু ফ্রানস বারনার্ড কিডন্যাপড হওয়া থেকে শুরু করে তার মুক্তিলাভ পর্যন্ত এই দালাবই আমাতে লাইভ কমেন্টির মতো আপডেট রাখতো। ফ্রানসের ওই সময়ের উপর সচলায়তনে দু’টো ব্লগ লিখেছি, একটা কিডন্যাপড হওয়ার পরে আর অন্যটা মুক্তি পাওয়ার পরে। আমি গতবছর ইউরোপ যাওয়ার সময় ও অনুরোধ করেছিলে যে আমি যদি ফেরার পথে জার্মানী হয়ে কিছু মালপত্র নিয়ে আসতে পারি তবে ওদের জন্যে খুবই উপকার হয়। এগুলো ছিলো ক্যামেরা এবং শ্যুটিংএর কিছু উপকরণ। এগুলো ফ্রি পেলেও এর জন্যে যে ট্যাক্স আসে তা দেওয়ার ক্ষমতা দালাবদের ছিলোনা তাই আমাকে বলেছিলো যে আমি যদি হ্যান্ডক্যারি করে এগুলে আনতে পারি। এগুলোর জার্মান দাতা এজন্যে আমার বাড়তি প্নেন ফেয়ার বহন করতেও আগ্রহী ছিলেন। কিন্তু আমি ওদের এই সহায়তাটুকু করতে পারিনি কারণ ওরা জানতোনা যে বাংলাদেশীদের জন্যে বিনা গ্রাউন্ডে একটা জার্মান ভিসা যোগাড় করা কি পরিমান দূরুহ।
ওর দাম্পত্যজীবনটা সুখের হয়নি। অল্পবয়সে প্রেম করে বিয়ে করলেও সংসার সুখের হয়নি। সোমালিয়ার মেয়েরা অত্যন্ত মুখরা, খুবই ঝগড়াটে প্রকৃতির। এবং সোমালিয়ায় ডিভোর্সের পরিমান অত্যন্ত বেশি। আর ডিভোর্স হয়ে গেলেও খুব বেশিদিন ওরা একা থাকেনা। ছেলে এবং মেয়ে, উভয়েই খুবই তাড়াতাড়ি আবার বিয়ে করে ফেলে। বাচ্চাগুলোর খুবই দুর্ভোগ হয়। ওদের প্রথম বাচ্চাটা জন্মগ্রহনের কয়েকদিনের মধ্যে মারা যায়। দ্বিতীয়বার ওর স্ত্রী গর্ভধারণ করার পরপরই ওদের সম্পর্কের অবনতি শুরু হয়। ওরা ডিভোর্সের জন্যে বাচ্চা ভূমিষ্ঠ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করছিলো। যথাসময়ে একটা ছেলে হয় এবং দালাব বাচ্চার নাম রাখে গুলেদ, যার অর্থ বিজয়। এবং দালাব নিজেই নতজানু হয় স্ত্রীর কাছে। আমাকে ও বলেছিলো, “জেফ, আফটার অল, এ্যাম এ ফাদার নাউ।” কিন্তু আবার যা তাই। দালাব স্ত্রীকে বলেছিলো বাচ্চাকে ঠিকমতো ব্রেষ্ট ফিডিং করাতে কিন্তু স্ত্রী স্তনের শেপ নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয়ে বাচ্চাকে বুকের দুধ ঠিকমতো খাওয়াতো না। ফলে ওর স্ত্রী অল্প কিছুদিনের মধ্যে আবার প্রেগন্যান্ট হয়ে পড়ে (প্রাসঙ্গিকভাবে বলে রাখি যে সোমালিরা জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করেনা, ব্যাতিক্রম দেখা যায়না বললেই চলে)। এবার অভিভাবক পর্যায়ে সিদ্ধান্ত হয় যে বাচ্চা হয়ে গেলে ডিভোর্স মাষ্ট। পরের খবর আর জানিনা। আমি আসার আগে বারবার বলে এসেছিলাম যে বাচ্চা দুটোর দুর্ভোগ হয় এমন কিছু যেনো না করে ওরা।
কেনো ওর জন্যে আমার টান হবেনা? যেখানে সন্ধ্যার সাথে সাথে গোটা সোমালিয়ায় নেমে আসে রাজ্যের নিস্তব্ধতা, পথঘাট হয়ে যায় জনশুন্য। সন্ধার পর রাস্তায় নামলে জীবন বাজী রেখে নামতে হয়। তেমনই সময়, আমার নিঃসঙ্গ সন্ধাগুলোতে দালাব মাঝে মাঝেই এসে আমাকে সঙ্গ দিতো, বারংবার মানা করা সত্বেও। পিস্তলটা আমার গেটের কমান্ডোদের কাছে জমা দিয়ে সোজা চলে আসতো আমার বাসায়। তারপর বারান্দায় বসে হতো রাজ্যের গল্প। বেশিরভাগ সময়েই আলোচনা জুড়ে থাকতো সোমালিয়ার সমাজ, অর্থনীতি, সংস্কৃতি, ইত্যাদি। আর নারী ছিলো গল্পের অন্যতম আর একটা বিষয়। পোষাক আশাকে ও ছিলো খুবই ফ্যাশনেবল। একেকদিন একেকটা সানগ্লাস পরে আসতো। আমি চলে আসার মাসখানের আগে ও আমাদের হোষ্টেড একটা সংস্থায় সিকিউরিটি এ্যানালিষ্টের চাকরী পায় একটুখানি বেশি বেতনে। ওর নতুন চাকরীর শর্ত ছিলো তিন দিনের ভিতরে জয়েন করতে হবে যেখানে আমাদের সংস্থার শর্ত এক মাসের নোটিস। আমি ওকে বললাম যে তোমার জমা এ্যানুয়াল লিভ সারেন্ডার করে তোমাকে তিনদিনের মধ্যে ছাড়পত্র দিতে একটা দরখাস্ত দাও। আমি ওর দরখাস্ত অনুমোদন করে ওকে ছাড়পত্র দিয়ে দিলাম। ও আমাদের অফিসেই বসতে লাগলো। আর আমাদের সান্ধ্য আড্ডাও চলতে থাকলো আগের মতো। আমার চলে আসার সময় আমাকে আমার সোমালি কর্মীরা যে রাজকীয় বিদায় সম্বর্ধণা দিয়েছিলেন তা আমার চিন্তারও বাইরে ছিলো। দিনের বেলায় হলরুম অন্ধকার করে বাজার থেকে রঙিন লাইট ভাড়া করে এনে আমার বিদায় অনুষ্ঠান বর্ণিল করেছিলেন ওরা। বিশ্ববিখ্যাত সুগন্ধীপ্রস্তুতকারক ‘অড’-এর একটা বিশাল এক্সক্লুসিভ বক্স ওরা আমার স্ত্রীর জন্যে দিয়েছিলেন। সহকর্মীরা ফাজলামি করে বলছিলেন যে মোহামেদ ফ্যাট তার বিশাল ভূঁড়ি নাচিয়ে বেলি ড্যান্স পরিবেশন করবে আর দালাব তার বিশাল এবং আজব সাইজের চশমা পরে অনুষ্ঠানের ডিজে হবে। কিন্তু দালাব একটা জরুরী সিকিউরিটি এ্যাসেসমেন্টের কাজে বাইরে থাকায় অনুষ্ঠানে আর এসে ডিজেগিরি করতে পারেনি। ও এসেছিলো অনুষ্ঠানের একদম শেষপ্রান্তে।
ওর অপহরণের খবর শুনেই বুঝেছিলাম যে এ অপহরণ মুক্তিপনের জন্যে না। শুনছিলাম যে মুক্তিপণের বিষয়ে দালাবের পরিবারের সাথে জলদস্যুদের কথাবার্তা চলছে। ওর পাথর বিক্রেতা বাবা যথাসর্বস্ব দিয়েও ছেলেকে মুক্তি দিতে আবেদন জানিয়েছিলেন জলদস্যুদের কাছে তাদের ক্লান এলডারের মাধ্যমে। আজ একটু আগে সোমালিয়ায় ফোন করেছিলাম। খবর পেলাম যে ও নিরাপদে আছে জলদস্যুদের জাহাজে। জলদস্যুরা আপাতত ওকে ছাড়বে না। সম্প্রতি হাইজ্যাক হওয়া জাহাজের মালিকপক্ষের সাথে দরকষাকষিতে ওরা দালাবকে দোভাষীর কাজে ব্যবহার করছে। ওরা সাফ জানিয়ে দিয়েছে যে দালাব আমেরিকা এবং আরও কয়েকটা দেশের গোয়েন্দা সংস্থার ইনফরমার হিসেবে কাজ করে বলে ওদের কাছে প্রমান আছে তাই দালাবকে তার অপকর্মের খেসারত দিতে হবে। আটক জাহাজের ক্রুদের মুক্তিপন হাতে পেলে জলদস্যুরা দালাবকে ছেড়ে দেবে বলে অঙ্গীকার করেছে।
পরম করুণাময় যেনো দালাবের প্রতি করুণা করেন। আমার কাছে ওর অবস্থান বন্ধু থেকেও একটু বেশি; ঠিক ছোট ভাই বা ছেলের মতো। আমার সচলায়তনের বন্ধুরা যারা প্রার্থনা করেন, আপনারা ওকে একটুখানি প্রার্থনায় রাখবেন দয়াকরে। অন্যেরা ওর জন্যে একটু শুভকামনা করবেন। আমি আপডেট জানাতে থাকবো।
মন্তব্য
দালাবের জন্য শুভকামনা। প্রার্থনা করিনা, আশা করব নিশ্চয়ই!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
তাতেই চলবে ভাই। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
পরম করুণাময় যেনো দালাবের প্রতি করুণা করেন।
ধন্যবাদ রাজা ভাই।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
আহারে! দালাবের জন্য প্রার্থনা ও শুভকামনা।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
অনেক ধন্যবাদ ফাহিম ভাই।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
প্রার্থনা করি দালাব যেন শীঘ্রই মুক্তি পান।
ধন্যবাদ অতিথি।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
প্রতিকূল পরিবেশে প্রগতিশীল মানুষদের জন্য এমন প্রতিবন্ধকই থাকে। ওনার মুক্তি কামনা করি।
সোমালিয়ায় প্রগতিশীলতার চর্চা শুন্যের কোঠায়, তাই দালাবের মতো মানুষদের জীবন অনেক প্রতিকূল।
ধন্যবাদ কৌস্তভ ভাই।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
দালাবের জন্য দোয়া করবো। পরবর্তীকালে উনার খবর জানাতে ভুলবেন না, প্লিজ। -রু
ধন্যবাদ রু, অবশ্যই জানাবো।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
দালাব যেন শীঘ্রই মুক্তি পান সেই প্রার্থনা করি।
আর শুভ কামনা রইল পৃথিবীর সকল দালাবদের জন্য।
ধন্যবাদ সন্ধ্যা।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
আচ্ছা, বাংলাদেশী জাহাজ আর তার ক্রুদের খবর কী? সবাই মুক্তি পাইছে?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এখনও পায়নাই। আলোচনা চলছে নাকি। শাহজাহান খান সাহেব সংসদে বলেছেন যে অতি শীঘ্রই তাদের মুক্তি হবে।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
দালাব শীঘ্রই মুক্ত হয়ে ফিরে আসবে!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
সেই কামনায়ই দিন গুনছি। ধন্যবাদ নীড় সন্ধানী।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
দালাবএর জন্য খারাপ লাগছে। আপনার লেখার গুণে সে কেন জানি আমার চেনা মানুষদের একজন হয়ে গেল। মুক্তি পাক দালাব, সেই সাথে বিপন্ন সোমালিয়া।
জলদস্যুদের সম্পর্কে একটা ভিন্নরূপ অসমর্থিত তথ্য শুনেছি, জানিনা কতটুকু সত্যি। পারমানবিক বর্জ্যবাহী জাহাজের কুকীর্ত্তি ঠেকাতেই নাকি ওরা এসব করে। তাঁরা নাকি চায় না যে তাঁদের দেশটাও হোক আরেকটি বিষাক্ত গিনি উপকুল। কতটুকু সত্য কে জানে!
এই অভিজ্ঞতা ভাষায় বোঝাবার নয়। শুধু যারা বিপদের প্রান্তদেশে অবস্থান করে কাজ করেছে তারাই হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করতে পারবে।
কেন এই অসম আচরণ?
পাঁচ তারা দেবার মতো পরিশীলিত লেখা!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
ধন্যবাদ রোমেল ভাই। আমার ইচ্ছে আছে দেশে একটু থিতু হতে পারলে দালাবকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার, যে কোনও একটা উপায়ে।
আপনি যে তথ্য শুনেছেন তা এককালে সত্যি ছিলো। তখন ওরা সোমালি কোষ্ট গার্ড নাম নিয়ে বর্জ্য নিষ্কাষণ প্রতিরোধ করতো আর ওইসব জাহাজ থেকে পয়সা নিতো। কিন্তু আজ সিনারিও অনেক পাল্টে গেছে। যুগব্যাপী গৃহযুদ্ধের ফলে ক্রমবর্ধমান বেকারত্ব মানুষকে দিশেহারা করে দিয়েছে। একদল সুযোগসন্ধানী বিদেশী দুবৃত্ত এই জলদস্যুতাকে প্রতিষ্ঠিত করেছে যেখানে উপকূল সংরক্ষণ আর কোনও ইস্যু নয়। ইটস অল এ্যাবাউট এক্সটরশন। অনেক বেকার যুবক আজ স্বতস্ফুর্তভাবে জলদস্যুতায় যোগ দিচ্ছে দুবেলা খাবার আর 'কাট' চিবানোর পয়সার নিশ্চয়তায়। বস যদি একটু সময় করে আমার আগের একটা লেখা আছে, সোমালি জলদস্যু এবং ওরা চার হতভাগা, যদি একটু চোখ বুলাতেন। এখন যে অবস্থা, তাতে কোনও দেশ যদি ওখানে সমুদ্রে সোনা-রূপা ফেলতেও জাহাজ পাঠায়, তারও রেহাই নেই। জলদস্যু সর্দারদের প্রতিবেশী হিসেবে দেখেছি যে কি পরিমান বিলাসবহুল জীবনযাপন তারা করছে।
আপনি আমার লেখার মাধ্যমে দালাবকে চেনা মানুষ বলে ভাবছেন। অথচ দেখেন ও যাদের হয়ে কাজ করতো তারা একটা সার্কুলেশন দিয়েছে যেটা পড়লেই বুঝবেন-
একজন ডেডিকেটেড কর্মী অপহৃত হয়েছে আর এই তাদের প্রতিক্রিয়া! নামটা পর্যন্ত উল্লেখ করার প্রয়োজনীয়তা তারা অনুভব করেনি।
আর অসম আচরণের কথা যদি বলেন, তবে আমার জবাব নেই। আমি বলবো সোমালিয়ায় আমার দেখা সুষম আচরণ হাতে গুনে বলতে পারি।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
আপনার লেখাটা অনেক ভাল লেগেছে।
সোমালিয়া সম্পর্কে জানার আগ্রহটাও কিছুটা পুরন হল আপনার লেখা পড়ে।
দালাবের মতো কিছু লোক সব সমাজেই থাকে যারা কালজয়ী, তার জন্য শুভকামনা রইল।
আর এমনিতেই সোমালিয়ান জলদস্যুরা এখন একটু চাপের মধ্যে আছে, কারন অনেক দেশই এখন হট পারসুট করছে জলদস্যুদের, তার উপর দালাবের মতো ইন্টারন্যাশনাল চ্যানেল আলা লোককে মেরে তারা নিজেদের বিপদ ডেকে আনবে না বলেই আমার বিশ্বাস।
--
কালো ও সাদা
আপনাকে ধন্যবাদ কালো ও সাদা। সাম্প্রতিক সময়ের ডেভেলপমেন্ট একটু বিভ্রান্তিকর। যেখানে শোনা যেতো যে আমেরিকা সোমালিয়ার জলদস্যুতা দেখেও না দেখার ভান করে থাকে, সেখানে শুনলাম সম্প্রতি এরা চারজন আমেরিকানকে তাদের ইয়ট থেকে অপহরণ করে পরে ওই ইয়টের ডেকেই মেরে রেখেছে। ওদিকে আমেরিকান সেনারা চারজন জলদস্যুকে মেরেছে আর বন্দী করেছে আরও বেশকিছু।
দালাবের অনেক কানেকশনস থাকলেও সে তেমন প্রভাবশালী কেউ না। তবুও অনিশ্চয়তায় দিন গুনছি। তবে একটা জিনিস আমি জানি, দালাব খুবই হাই টেমপারড্ ছেলে, ও ভেঙে পড়বে না।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
শুভকামনা
...........................
Every Picture Tells a Story
ধন্যবাদ মুস্তাফিজ ভাই।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
দালাব মুক্তি পাক, ফিরে আসুক আগের জীবনে।
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
ধন্যবাদ ভাই।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
শেষের ছবিটায় দালাবের সাথের ছেলে দুটেরও একটু পরিচয় দেই। ওরাও আমার খুবই আপনজন ছিলো। বা দিকের জন আবদুল আজিজ (গারাদ) আর ডান দিকের ছেলেটা হুসেইন বেবী। দুইজন হুসেইন থাকায় ওকে হুসেইন বেবী বলতাম কারণ ও ছিলো বয়সে অন্য হুসেইন থেকে অনেক ছোট। এরা দুইজনই ইটালিয়ান আর্মির প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত স্পেশাল কমান্ডো। হুসেইন বেবীকে কোনওদিন একবারের জন্যেও দেখিনি ছবি তোলার সময় ক্যামেরার দিকে তাকাতে। আর আজিজ, আমার সাথে তর্ক করছিলো বলে একবার এক পুলিশকে গুলি করতে গিয়েছিলো। এরাইতো আমার আত্মীয়, আত্মার সুতোয় বাঁধা।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
শুভকামনা রইল। আপডেট দিতে ভুলবেননা যেন...
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
ধন্যবাদ ভাই।
অটঃ আপনার সিগনেচারটা কিন্তু জোস।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
রাতঃস্মরণীয়দা, লেখাটা পড়ছিলাম না স্রেফ মন খারাপ হবে বলে। যখনই মনে হতে শুরু করে এর চেয়ে বাজে আর কী হতে পারে, তখনই আরো কত মানুষ যে কত ভয়াবহ খারাপ অবস্থায় আছে সেই কথা সামনে চলে আসে কোনভাবে। মনে হলো আমাদের ঝামেলাগুলো, খুঁটিনাটি সমস্যা এগুলো এমন কী একজন সাধারণ সোমালিয় নাগরিকের তুলনায়, কত বেশি শান্তিতে আছি আমাদের ছোট শহরে দৈনন্দিন জীবনে। দালাবের জন্যে দোয়া রইল।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ধন্যবাদ আপু, আমরা আসলেই অনেক শান্তিতে আছি। শত প্রতিকূলতা-সন্ত্রাস-নৈরাজ্যের মাঝেও আমরা আশার আলো দেখি। আর সোমালিরা শুধু দেখে যে আর কতো পিছনে ওরা যেতে পারে। আফ্রিকায় না গেলে মানবিকতার এতটা বিপর্যস্থ পরিস্থিতির সাথে অপরিচিতই থেকে যেতাম।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
আপনাদের সবাইকে খবরটা দিতে চাই। একটু দেরী হয়ে গেলো। দালাব মুক্ত হয়ে ফিরে এসেছে। এখন অপেক্ষা করছি ওর কাছ থেকে অপহৃত থাকাকালীন সময়ের অভিজ্ঞতা শোনার।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
আলহামদুলিল্লাহ। আশা করি দালাব সুস্থ আছে। মনে করে জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ রু। আল্লাহ সব বিপদে-আপদেই আমাদের সহায়।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
যাক, আলহামদুলিল্লাহ। এটা ভালো খবর।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ধন্যবাদ যাযাপু।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
দালাব সুস্হ মত ফিলে এসেছেন এটা অনেক স্বস্তির একটা খবর। আপডেট দেবার জন্য ভাইয়া আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ আয়নামতি।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
খুব ভালো খবর। বিস্তারিত সংবাদ পেলে জানাবেন।
অবশ্যই জানাবো। একটু ফ্রি হলে ওর সাথে ফোনে কথা বলবো।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
নতুন মন্তব্য করুন