আফগানিস্তানে যেতে হবে তাই ভিসা নেওয়া প্রয়োজন। কাবুল থেকে সহকর্মীরা ভিসার জন্যে আবেদনপত্র প্রসেস করে যখন অনুমোদনের রেফারেন্স নাম্বার পাঠিয়ে দিলো, তখন দেখি যে পাসপোর্টে মাত্র ৩টা পৃষ্ঠা খালি আছে। আমি আগের অভিজ্ঞতা থেকে জানি যে আফগানিস্তান এ্যাম্বেসী অন্তত ৬-৭টা পৃষ্ঠা খালি না থাকলে ভিসা দেয় না। এদিকে দেখি নতুন আর এক সিস্টেম চালু করেছে ওরা, সমস্ত এ্যাকাডেমিক সনদপত্র বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় থেকে সত্যায়িত করে ভিসা ফরমের সাথে জমা দিতে হবে। ঢাকার অফিসে বলেছি খোঁজ নিতে। এই ফাঁকে খুলনায় চলে আসলাম নতুন একটা মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট নিতে। খুলনায় আসছি শুনে এক সহকর্মী জানালেন যে তিনিও খুলনায় যাচ্ছেন ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের একটা এক সদস্যবিশিষ্ঠ মনিটরিং মিশনের সাথে। আমাকেও অনুরোধ করলেন এক দিনের জন্যে তাদের সাথী হতে। গন্তব্য খুলনা জেলার কয়রা উপজেলা।
প্রাকৃতিক প্রতিকূলতায় বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের উপজেলা কয়রা বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম বিপন্ন একটা এলাকা। সর্বশেষ ২০০৯ সালের সাইক্লোন আইলায় নিদারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্থ এই উপজেলা। সেই ক্ষতির ধাক্কা আজও কয়রাবাসীরা কাটিয়ে উঠতে পারেনি। উপরন্তু নিত্য বেড়িবাঁধ ভাঙতে থাকায় কৃষিকাজও নিদারূণ হুমকির মুখে। চারিদিকে শুধু পানি আর পানি মাঝখানে দ্বীপের মতো ঘরবাড়িগুলো। এ এমনই পানি যার একটা ফোঁটা পেটে ঢুকলে নিশ্চিত উদরাময়।
ভোরে খুলনা থেকে রওনা করে আড়াই ঘন্টার মতো সড়কপথে জার্নি করে ডুমুরিয়া, তালা, কপিলমুনি, পাইকগাছা অতিক্রম করে, পাইকগাছা নদী ফেরীতে পার হয়ে তারপর কয়রা পৌছলাম। রাস্তাঘাটের অবস্থা সুবিধার না। বসেছি মাইক্রোবাসের এক্কেবারে পিছনের সিটে একটু ঘুমানোর অভিলাষ নিয়ে। কিন্তু সুবিধা করতে পারলাম না।
কয়রা পৌঁছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থার অফিসে বসে এক কাপ চা গিলতে গিলতে সেখানকার ম্যানেজার প্রজেক্টের উপর ব্রিফিং দিলেন। এরপর আমরা বেরিয়ে পড়লাম ফিল্ড ভিজিটের উদ্দেশ্যে। নদীপথে যেতে হবে স্পীডবোটে চড়ে। দুপুরের খাবারের আগে গন্তব্য দুটো এলাকা। দক্ষিণ বেদ্কাশী এবং উত্তর বেদ্কাশী। স্পীডবোটটা নেওয়া হয়েছে আমাদের আরেকটা প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সহযোগি সংস্থা থেকে। চৌকোনা প্লাস্টিক এবং এ্যাক্রেলিক ফাইবারের মিশ্রনে তৈরী বডি সাথে একটা ৪৪ অশ্বশক্তির ইঞ্জিন। বোটেই ৬জন যাত্রী এবং সুকানীর জন্যে ৭টা উন্নতমানের লাইফ জ্যাকেট এবং ৭সেট রেইন কোট রাখা থাকে সব সময়ের জন্যে।
কয়রার মদীনাবাদ লঞ্চঘাট থেকে স্পীডবোটে চড়ে চললাম দক্ষিন বেদ্কাশীর উদ্দেশ্যে। প্রায় ৪০ মিনিটের সফর। নদীর তীরে বাধগুলের উপরে এখনও অগণিত ঘরবাড়ি, এমনকি বাঁধের বাইরেও, ঠিক যেমনটা দেখেছিলাম ২০০৯ সালে আইলার পরে ত্রান বিতরণের কাজে এসে। তবে সংখ্যয় এখন একটু কম।
কিছু বাধভাঙা চোখে পড়লো। কিভাবে এই বাধগুলো ভেঙে গ্রামের পর গ্রাম তলিয়ে যায় তা নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন।
বিশাল নদী, অপর পারে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার পদ্মপুকুর এবং গাবুরা ইউনিয়ন যেখানে ২০০৯ সালে কিছু ত্রাণ বিতরণ করেছিলাম ঢাকার কিছু সহৃদয় মানুষের সহায়তায়।
এসে পড়লাম দক্ষিণ বেদ্কাশীর একটা গ্রামে। দূর থেকেই দেখতে পাচ্ছি মানুষের সারি, সবাই বেড়িবাঁধ মেরামতের কাজ করে চলেছেন। অধিকাংশই তাদের নারী।
স্পীডবোট ভিড়লে আমরা কূলে উঠলাম। দুটো কথা বলতে গেলাম উপকারভোগীদের সাথে। এমন সময়ে ঝমঝমিয়ে নামলো বৃষ্টি। রেইনকোট গায়ে চড়ানোর আগেই ভিজে সারা। স্পীডবোটের চালক লিও আমার ওয়ালেট নিয়ে রাখলো তার ওয়াটারপ্রুফ ঝোলার মধ্যে। এই ক্যাশ ফর ওয়ার্ক স্কীমগুলোর মাধ্যমে দুস্থ পরিবারগুলোকে তাদের ফুড বাস্কেটে খাদ্য যোগানোর জন্যে নগদ অর্থসহায়তা দেয়া হচ্ছে রোজ ৬ ঘন্টা কাজের বিনিময়ে ১৫০ টাকা দিয়ে। এই স্কীম গুলোতে আমরা আউটপুট মেজার করলেও মূখ্য উদ্দেশ্য থাকে বেঁচে থাকার জন্যে ক্যাশ সহায়তা। পর্যায়ক্রমে এই পরিবারগুলোর মধ্যে যাদের কিছু কৃষি জমি আছে তাদেরকে কিছু কৃষি সহায়তা দেয়া হচ্ছে। কিছু গবাদী পশুও দেওয়া হবে। নারী উপকারভোগীদের মধ্যে অধিকাংশই বিধবা এবং প্রায় অর্ধেক হচ্ছে বাঘবিধবা। মাহবুব লীলেন ভাই শ্যামনগরের বাঘবিধবাদের বিষয়ে সচলায়তনে লিখেছেন। তবে কয়রার বাঘবিধবাদের সামাজিক অবস্থান শ্যামনগরের বাঘবিধবাদের থেকে বেশ একটু ভালো। এরা অন্তত পরিবারের সাথে থাকতে পারেন এবং সামাজিকভাবে এদের একঘরে করে দেওয়া হয়না। বাঘবিধবাদের আবার বিয়েও হয়। ছবির সামনের বক্তাসহ পিছনের প্রায় সব নারীই বিধবা এবং অনেকেই বাঘবিধবা।
কথা বলতে বলতে বৃষ্টির আরও জোরে আসতে লাগলো। আমাদের কথা শেষ হতেই ওদের কাজের সময়ও শেষ হয়ে আসলো। আমাদের দাতামহাজন অন্য কয়েকজনের সাথে বেড়িবাধ থেকে নেঁমে একটা স্কুলের বারান্দায় আশ্রয় নিলেও আমি বেড়িবাঁধের উপর বাঁশের তৈরী একটা বেঞ্চে বসে থাকলাম। কিন্তু বৃষ্টি কমার নাম নেই তাই আমরা বৃষ্টি মাথায় নিয়েই যাত্রা শুরু করলাম উত্তর বেদ্কাশীর উদ্দেশ্যে।
ভিড়ানোর মূখে দেখা এক মাঝি চাচামিয়ার সাথে। গোসল সেরে চাচা ভিজে লুঙ্গিটা দিয়েই মুখ মুছছে।
বেড়িবাধ থেকে নামতেই চারিদিকে পানি থৈ থৈ। দ্বীপের মতো ঘরবাড়িগুলো। এক দিকের বাধ মেরামত হতে না হতেই অন্যদিকের বাধ ভেঙে সবকিছু তলিয়ে গেছে। ৩ থেকে ৫ ফিট পানিতে তলানো থাকে গ্রামটা।
সপ্তাহখানের আগে একটা বাচ্চা এই পনিতে ডুবে মারা গেছে। তার কবরটাও দেখতে পেলাম। কবরের উপর থেকে মোটা পলিথিনে মুড়ে মাটিতে পুঁতে রাখা হয়েছে যাতে কবরের মাটি সরে না যায়। উচু প্লাটফর্মের উপরে বসানো টিউবওয়েলে গ্রামবাসীরা গোসল করছে আর গোসল সেরে হাড়িতে খাবার পানি ভরে ভাসিয়ে নিয়ে চলেছে।
জীবন কিন্তু থেমে নেই। প্রায় কাজ-কর্মবিহীন এই এলাকায় মানুষকে প্রতিনিয়ত লড়তে হয়। যেমন এই মানুষটা নেমে পড়েছে মাছ ধরতে। হয়তো নিজেরাই খাবে নয়তো বেচে দুটো চাল আর অন্য কিছু কিনবে।
এবার ফেরার পালা। প্যাচপ্যাচে কাদার ভিতরে থেকে অনেক কায়দা কসরত করে, ব্যালান্স করে হেটে এগোতে হচ্ছে আমাদের। ব্যালান্স একটু এদিক ওদিক হলেই ধপাস।
ফিরতে ফিরতে দেখলাম চিংড়িরেণু ধরা। প্রায় সব পরিবারের নারী সদস্যরা এই চিংড়িরেণু ধরার সাথে জড়িত। এটা উপকূলীয় এলাকার গরীব মানুষের অন্যতম পুরোনো এবং নিয়মিত পেশা। দেখতে পেলাম যাত্রী এবং কাঠাল বোঝাই একটা ট্রলার চলেছে গন্তব্যে। দুটো ডিঙি নৌকা হৈ হৈ করতে করতে পানির বুক কেটে এগিয়ে চলেছে। প্রকাণ্ড আকারের ঢেউগুলোর উপরে স্পীডবোটটা আছড়ে আছড়ে চলছে। সেই আছাড়ে পাছা, কোমর, পিঠে খবর হয়ে যেতে লাগলো। সীটের উপর নিতম্ব রাখাই মুশকিল হয়ে উঠলো।
কয়রায় ফিরে দুপুরের খাবার খেয়ে আবার বেরোলাম উল্টোদিকের একটা গন্তব্যে। ওখানে কৃষি সহায়তা বিতরণ চলছিলো। আমরা উপকারভোগীদের সাথে কথা বললাম। তারা এক পাতার একটা বাংলা ফরম্যাটে বিজনেস প্ল্যান তৈরী করেছে। সেই প্ল্যান অনুসারে আমরা নগদ অর্থসহায়তা দিচ্ছি।
আমি বিতরণ শেষে দাতামহাজনকে তার কিছু প্রশ্নের ব্যাখ্যা করে দিতে লাগলাম। মনে হলো তিনি মাঠের বাস্তবতা বুঝতে পারছেন।
এভাবেই একটা দিনের শেষে ফিরে চললাম খুলনার পথে। এসে পৌছলাম রাত সাড়ে আটটায়। গোসল করে কাপড় বদলিয়ে আমার ছুটলাম ডিব্রিফিং-এর জন্যে রাত নয়টায়।
মন্তব্য
ভালো লেগেছে জানিয়ে গেলাম
আপনার লেখা বরাবরই ভালো লাগে
তবে আপনার ডাকনাম টা জানার ইচ্ছা ছিল আরকি
মাহমুদ
সুইজারল্যান্ড
ধন্যবাদ ভাই। আপনাদের ভালো লাগে দেখেই মাঝেমাঝে কিবোর্ড ধরার সাহস পাই। আমার ভালোনাম, ডাকনাম, দুটোই সচলে আমার প্রোফাইলে গেলেই পাবেন। ঠিক নিচের মন্তব্যটাতেও আমার ডাকনাম পাবেন।
ভালো থাকেন।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
দক্ষিণ বেদকাশীরতো দেখি ভয়াবহ অবস্থা। সরকারি কোন সাহায্য যায় না ওখানে? ছবিগুলো দেখে মন খারাপ হলো। দেশের চকচকে মিডিয়ায় এই দুর্দশাগ্রস্ত মানুষদের জন্য কোন কাভারেজ নেই।
তাজ ভাই, আপনার এই ভ্রমণ সংক্রান্ত পোষ্ট চলুক।
love the life you live. live the life you love.
ধন্যবাদ ভাই। ওখানের প্রকৃত অবস্থা লিখে বা ছবিতে প্রকাশ করা সম্ভব না। মিডিয়া তো যায়, লেখালেখিও শুনেছি হয় কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়না। আসলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মধ্যেই সমস্যা। তারা খুলনায় বসে এলাকা চালায়। এবং ন্যাশনাল পলিসি লেভেলে তাদের ইনফ্লুয়েন্স করার কোনও আলামত দেখা যায়না।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
ধন্যবাদ সুন্দর লেখার জন্য। আমি কয়রা'র অবস্থা অন্য সুত্র থেকেও জানতাম।
ঐখানে কি সরকার নেই? সরকারই তো প্রধান দায়িত্ববাহক।
কয়রা উপজেলায় কি ভোট হয়না? কবে হয়েছে আইলা? তার ফলে এখন ও কেন ভূগবে কয়রা?
সুশাসনের অন্যতম প্রধান উপাদান হচ্ছে জবাবদিহিতা। কয়রাবাসী কেন সরকারকে তথা স্থানীয় এমপি/ মন্ত্রীদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে পারছে না? আপনাদের মূল্যায়নে কি এই বিষয়টা এসেছে?
এম আব্দুল্লাহ
আপনাকে ধন্যবাদ এম আব্দুল্লাহ। কয়রায় সরকার আছে, সবই আছে, কিন্তু কাজের বেলায় নেই। তবে একটু পিছনে ফিরে যাই। ২০০৯ সালে আইলা হওয়ার পর মাননীয় খাদ্য ও দূর্যোগব্যবস্থাপনামন্ত্রী রাজ্জাক স্যার বলেছিলেন যে আমাদের কোনও ত্রাণ বা অন্যান্য কোনও সহায়তার প্রয়োজন নেই। আমরা আইলার ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলা করা এবং দুর্গত জনগোষ্ঠীর খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার মতো সক্ষমতা সরকারের আছে। তখন দেখেছি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কর্মীরা ইউএনও-ডিসিদের দ্বারে দ্বারে দ্বারে ঘুরেছে। কিন্তু সরকারের নির্দেশ উপেক্ষা করে তারা নিজেদের এলাকার কোনও প্রয়োজন বা চাহিদা ব্যাক্ত করতে পারেনি। 'তথাকথিত গমচোর-টিনচোর' ইউপি চেয়ারম্যানদের বুকফাটা কান্না ঘুরেছে প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে। শেষমেষ সাহায্যের জন্যে হাত কিন্তু পাততেই হয়েছিলো কিন্তু ততোদিনে অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে। আজও চোখের সামনে ভাসে খাটিয়ায় শোয়ানো ১০ টা শিশুর লাশ, মনে হয় যেনো বাচ্চাগুলো পাশাপাশি ঘুমিয়ে আছে।
আপনি হয়তো একমত হবেন যে যাদের একসেস টু ইনকাম আছে তারা সহজে ভয়েস রেইজ করতে পারে। কয়রার মানুষগুলো হতদরিদ্র। জোরে কথাটাও ওরা বলতে পারেনা, মিন মিন করে কথা বলে। আর কয়রার সামান্য কিছু মানুষ জোরে কথা বলে তবে অনেক জোরে। তাছাড়া এখানকার সাংসদীয় আসনটা হচ্ছে পাইকগাছা ও কয়রা উপজেলা নিয়ে। এমপি সবসময়েই নির্বাচিত হয় আকার এবং এস্টাবলিশমেন্টে বৃহৎ পাইকগাছা থেকে। ফলে এমপিবাহাদুরের নজর থাকে পাইকগাছার উন্নয়নের দিকে। প্রায় একদশক আগে আমরা কিছু এ্যাডভোকেসী ক্যাম্পেইন করেছিলাম এই এলাকায় সুপেয় পানির উপর। কিন্তু এমপিবাহাদুরদের কূম্ভকর্ণের ঘুম থেকে জাগাতে পারিনি আমরা। যেদিন এখানকার চেয়ারম্যান-এমপিরা খুলনা থেকে এলাকা না চালিয়ে এলাকায় এসে গণমানুষের সাথে থাকতে শুরু করবে, সেইদিনই হয়তো কিছুটা আশার আলো দেখা যেতে পারে কয়রাবাসীর জন্যে।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
থ্যাংক্যু যাযাপু।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
ছবি আর বর্ণনা চমৎকার
ধন্যবাদ লীলেন ভাই।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
অসাধারণ পোষ্ট। মানুষের দূর্দশা দেখে কষ্ট লাগে।
তবে শেষের ছবিটা, মানে যেখানে লেখক 'আকাশে কালিদাসের লগে মেগ দেকা' শেষ করে মাত্র বিড়ি ধরিয়েছেন সেটির কোন যুতসই বর্ণনা না পেয়ে মন খারাপই হলো!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
ধন্যবাদ বস। বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলীয় উপকূলের মানুষের এটাই জীবনধারা। এভাবেই ওরা বেঁচে থাকে যুগ যুগ ধরে।
বিড়ির কথা আর কি কমু। গরীবের বিলাস।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
কিছু কথা আরো যোগ করতে ইচ্ছে হলো। আইলার পর কয়রা, শ্যামনগর, দাকোপ এবং তার পরবর্তীতে পাইকগাছা এলাকায় যে পানির দাপটে নতুন নতুন খাল-বিল-জলাধার এর জন্ম হয়েছে তার মূল কারন চিংড়ী চাষ। সেই চিংড়ী চাষ আবার নবউদ্যমে শুরু হয়েছে দিকে দিকে।
বাধ হয়নি। ডব্লুএফপি বাঁধ করে দিতে চেয়েছিলো, রাজনৈতিক লেজুড়বৃত্তি আর টাকার ভাগবাটোয়ার হিসেব মেলাতে মেলাতে সে টাকা ফেরত গেছে। বাঁধ হবেওনা, অন্তত এখন হবেনা, এই এলাকাগুলোর মধ্যে দাকোপ এর একপাশ মূলত শান্ত নদী, আরেকপাশে ভয়াবহ শিবসা, এই শিবসা প্রায় সবগুলো এলাকাকেই ঘিরে রেখেছে। তুলনামূলক শান্ত নদীর পাশ দিয়ে বাঁধ করেছিলো নৌবাহিনী, সে বাঁধ টিকেছিলো মাত্র সাতঘন্টা, তাও শীতকালে। তবুও কিছুদুর এলাকা বাঁধ হয়েছে, আমি সেইদিন দাকোপ ঘুরে এসেছি, মানুষ আবার তাদের ঘরবাড়ী ফিরে যাবে, তাদের চোখেমুখে ব্যাকুল প্রত্যাশা।
সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকার পরিবেশ এবং প্রতিবেশ বৈচিত্র ভয়ংকরভাবে ক্ষতির সম্মুখীন, এতোটাই যে সুন্দরবন এর উপর দিয়ে গেলে দেখা যায়, ভেতরে ধুধু করে। দেখে আমি হতভম্ব হয়ে বসেছিলাম।
সরকার কিছু করবেনা, তারা মাথাপিছু ২৫,০০০ টাকা করে দিয়েছে, ভোট কেনা হয়ে গেছে। জলবায়ু পরিবর্তন এর উপর যে টাকা এসেছিলো তার হরিলুট আমাদের আবার মনে করিয়ে দিয়েছে ইষ্টইন্ডিয়া কোম্পানীর সময়কালের কথা, তখন ছিলো ছলেবলেকৌশলে বিদেশী বেনিয়াদের ব্যবসা, আর এখন ঠিক তাদেরই রুপ ধরে এদেশীয় মানুষজনের নির্লজ্জ বেলাল্লাপনা। এইসব মানুষদের ভোটের রাজনীতিতে জায়গা থাকেনা, কারন এরা আসলে “বানভাসি”, অনেকেই পার্বত্য চট্রগ্রামে চলে গেছে, চলে এসেছে শহুরে এলাকায়, আরো আসবে, নৌকা-ধানের শীষে তারা ভোট দিতেই থাকবে, মাঝখান দিয়ে জামাত এইসব এলাকায় আরো হাটু গেড়ে বসবে। শ্যামনগর এ গেলে জামাত এর প্রাদুর্ভাব খুব করে চোখে পড়ে, আর তা বেড়েই চলেছে। রাষ্ট্র যখন পচে যায় তখন তার পচেগলে যাওয়া নীতিনির্ধারকদের কাছ থেকে আর যাই হোক সমব্যাথা আসা করা বাতুলতা। যারা ঘুরতে পছন্দ করেন, ঘুরেও আসুন, দেখেও আসুন। দক্ষিন বেদকাশীর পরে খুব সম্ভবত আর কোন লোকালয় নেই বাংলাদেশ সীমানায়, তারপর ঘনঘোর সুন্দরবন। যাত্রাপথে শুশুক, বানর এবং কপাল খুব ভালো থাকলে হরিনের দেখা পাওয়া বিচিত্র নয়। দেখে আসুন, জীবনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গী বদলে যাবে, ছোটছোট অনেক দুঃখ, ব্যাথা দূর হয়ে যাবে, মনে হবে - অনেক ভালো আছি!!
এনজিও, দাতা কিংবা আরো যারা তাদের কাজেও ব্যাপক সমন্বয়হীনতার অভাব, কিছু কিছু উদ্যোগ নেয়া হয়েছে কিন্তু তা পর্যাপ্ত নয়। নিজচোখে না দেখলে বিশ্বাস করা যাবেনা, আমি নিজেও উন্নয়নকর্মী, আমার লজ্জা লাগে। আমরা দ্রুতগতির বোটে করে যাই, লাইফজ্যাকেট, রেইনকোট, মাম এর বোতল ভর্তি থাকে পানি, ফেরার সময় চুকনগর এর আব্বাস এর হোটেলে চুইঝাল দিয়ে রান্নাকরা খাসির মাংস খাই। আমরা আমাদের মত করে সাধ্যমত কাজ করার চেষ্টা করি, তবুও “ঢেরকিছু করার থাকে বাকি।”রাষ্ট্র দায়ীত্ব না নিলে শুধুমাত্র এনজিও দিয়ে এইদেশের চেহারা বদলে দেবার চিন্তা যারা করেন, তাদের ব্রম্মতালুতে কবিরাজী তেল মালিশ করেও কোন লাভ হবেনা।
এই লেখাটি পোস্ট করার জন্য ধন্যবাদ। এইবিষয়গুলো নিয়ে কেউ ঠিকঠাকমত লিখেনা, কেবল সিডর, আইলা “বর্ষপূর্তি”র সময় ঘটা করে পেপার পত্রিকাগুলো লেখালেখি করে। তাতে রাষ্ট্রযন্ত্রের হর্তাকর্তাবিধাতারা পাঁচতারা হোটেলে যেয়ে বড়বড় বক্তৃতা মারেন, আসার আগে খামভর্তি টাকা আছে কিনা নিশ্চিত হয়ে নেন, যাবার সময় ঢেকুর তুলতে তুলতে ফিরে যান। আর দূর্গত মানুষগুলো , বনের প্রাণীগুলো তাদের সব হারাবার নিদানের কালে অপেক্ষাতেই বসে থাকে - এইবুঝি সবকিছু আবারও ঠিক হয়ে গেলো। কিন্তু আলাদিনের দৈত্য আর আসেনা!!
পুনশ্চঃ আপনার ছবিগুলোর মধ্যে বোটচালক এলিও’র ছবি দেখে খুব ভালো লাগলো। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই আমরা এদের ছবি পোষ্ট করতে ভুলে যাই।
ধন্যবাদ তানিম এহসান। এরকম হাজারটা লেখার পিছনের কথাগুলো লিখে ফেলেছেন। সিডরের পরে সরকারী ব্যুরোক্র্যাসির জনৈক 'মহামানব' মন্তব্য করেছিলেন যে এখনও মানুষ বাধের উপর কেনো, এনজিওগুলো করে কি? তাকে বলতে হতো যে আপনারা সরকার কি বাল ছিড়েছেন? এইচআইভি গ্লোবাল ফান্ড নিয়ে বাংলাদেশে কি বাণিজ্য হয়েছে তা অনেকেরই জানা। ক্লাইমেট চেঞ্জ নিয়েও তা'ই ঘটতে যাচ্ছে। আজকে এনজিও ব্যুরোর একজন কর্মকর্তাকে ফিল্ড ভিজিটে নিয়ে গেলে তার জন্যে রাজকীয় সব আয়োজন করতে হয়। ভাগার টাকা নিয়ে গ্যাঞ্জাম করে উপজেলা চেয়ারম্যান ইউএনওকে রামধোলাই দেয়। দোষ সব এনজিওর।
লজ্জা লাগার কিছু নেই এখানে। আমরা যা করি তা অনেক। আব্বাজের হোটেলের চুইঝাল দেওয়া খাশীর গোশ আর মাম পানি পারডিয়ামের এনটাইটলমেন্ট দিয়ে খাই, চুরি করে খাইনা।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
ধন্যবাদ নৈষাদ ভাই।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ধন্যবাদ তিথীআপু।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
খারাপ লাগতেছে কিন্তু কিচ্ছু করার নাই। ধন্যবাদ তাজ ভাই...
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই। আমাদের এই খারাপ লাগাগুলোই যদি কোনও একদিন কালেক্টিভলি বেরিয়ে আসে, সেইদিন আশাকরি আমাদের পলিসিবাহাদুরগণের বগলে কিঞ্চিত কাতুকুতু অনুভূত হবে। আশায় থাকি।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
অফটপিক একটা প্রশ্ন, যদি কিছু মনে না করেন।
আপনি যে MRP করালেন, সেটা করতে গিয়ে ঝামেলার পরিমান কেমন ছিল? আমি দেশের বাইরে থাকি, সামনে এক মাসের জন্যে দেশে যাব, আর সেই সময়ের মধ্যে passport বদলাতে হবে।সময় মতো করতে পারব কিনা তা নিয়ে চিন্তায় আছি কিছুটা।নেট/ ব্লগ গুলোতে অনেক খুজেও ভরসা জনক তথ্য পেলাম না। তাই জ়িজ্ঞাসা।
ধন্যবাদ
অসুবিধা নাই। নরমাল ডেলিভারী এক মাসে, ফি ৩,০০০ টাকা আর আরজেন্ট ডেলিভারী ১৫ দিনে, ফি ৬,০০০ টাকা। যেদিন ফর্ম জমা দেবেন, সেদিন থেকে সপ্তাহখানেকের মধ্যেই আপনাকে ছবি তোলা ও ডাটা এন্ট্রির তারিখ দিয়ে দেবে। ছবি তোলার দিন থেকে ১৫ বা ৩০ দিনের মধ্যে ডেলিভারী পাবেন। ভূল করেও বর্তমান ঠিকানা পাল্টাবেন না, পাল্টালেই ধরা খাবেন। পুলিশ ভ্যারিফিকেশন প্রক্রিয়া আপনাকে নাকাল করে ছাড়বে। ফর্ম ফিলাপ করবেন, এ্যাটেস্টেড করাবেন, নিজে সোনালী ব্যাংকে যেয়ে টাকা জমা দেবেন, নিজে পাসপোর্ট অফিসে এসে ফর্ম জমা দেবেন। কোনও দালালের স্মরনাপন্ন হবেন না।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
এ বছর একবার কয়রা গিয়েছিলাম, মানে নদী পথে সুন্দরবন ঘোরার সময়। চিংড়ী চাষই মূলত কয়রার বাঁধ ঠিক না থাকার মূল কারণ।
অটঃ আপনার বিড়ি হাতে ছবি দিলেন কেনো? আপনাকে ভূটান পাঠিয়ে দেয়া দরকার।
...........................
Every Picture Tells a Story
ধন্যবাদ মুস্তাফিজ ভাই। এই চিংড়িচাষ গত কয়েক দশক ধরে একটা ইস্যু। কতো মানুষের রক্ত, কতো হাহাকার মিশে আছে এই চিংড়ি চাষের সাথে তা বলে শেষ করার না। সেই ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছি রামপাল, মোংলা, পাইকগাছার চিংড়ি ঘেরগুলো থেকে ফিরে আসছে চাটাইমোড়া লাশ। শুনেছি প্রতিপক্ষকে মামলা দিয়ে ঘায়েল করতে কেউ কেউ নিজের গরীব কর্মচারিকেই খুন করেছিলো।
ভাই, ভূটানে বিড়ি টানা যায়না? তাইলে তো বিপদ। ভূটানে যাওয়ার বড় শখ ছিলো। আপনার এ্যাকাউন্ট নাম্বার (সুইফট সহ) পিএম করে পাঠায়ে দেন। জরিমানার ৫০ টাকা ট্রান্সফার করে দেবো।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
তাজ ভাই, অন্য ভাবে নিবেন না। আমার পরিচিত এক জুনিয়র, সে আপনার ভ্রমণ বিষয়ক লেখার ভক্ত। এবং অধুমপায়ী। অনেককিছুতেই সে আপনার উদাহারণ দেয়। সিগারেট হাতে নিয়ে আপনার ছবি দেখলে ঘটনা কী হবে বুঝতে পারেন?
....................................................
৫০টাকা জরিমানায় হবেনা। ভূটানে তামাক নিষিদ্ধ। তবে টুরিষ্টরা উচ্চ শুল্ক প্রদান করে কিছু নিতে পারে (শুল্ক বাংলাদেশি টাকায় ২৮ টাকা প্রতি শলাকা)! প্রকাশ্যে তামাক সেবনের সাজা নিম্নে ৫০০ গুল্ট্রাম (৪২গুল্ট্রাম=১ডলার), আর সেই তামাক বে আইনী হলে নিমে ৫ বছরের জেল। আমরা যেদিন থিম্পুতে সেদিন গুল জাতীয় ১ কৌটা তামাকের জন্য এক ভিক্ষুর ৫ বছরের জেল হলো।
...........................
Every Picture Tells a Story
বস, আপনি বড় ভাই। এভাবে বললে তো শরম পাই। এই ফিডব্যাক আমি আগেও পেয়েছি এবং লজ্জাও পাই। তার পরও যেনো কিভাবে হয়ে যায়। নরমালি আমি বিড়ি হাতের ভিতরে রেখে টানি (শেষ ছবিটার আগেরটায় দেখেন)। তার পরও যেনো মাঝে মাঝে কিভাবে প্রকাশ হয়ে যায়। তবে আমি আরও সাবধান হবো।
কিন্তু আপনি যা শোনালেন তাতে আমার গালে চিন্তার রেখা পড়ে গেলো। বিড়ি টানলেই এতো!
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
মুস্তাফিজ ভাইয়া, আমি আপনার সাথে একমত। সিগারেট হাতে ছবি তোলা প্রসঙ্গটা বেশ বিতর্কিত। অনেক পোর্ট্রেট ফটোগ্রাফার ধোঁয়ার শৈল্পিক রূপটাকে ব্যক্তিত্বের অঙ্গ মনে করেন। এই বিষয়ে সীমারেখা টানাটা কঠিন। আমি ব্যক্তিগতভাবে সেলফ পোর্ট্রেটে সিগারেট দেখানোর বিরোধী। ধন্যবাদ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
এই মনে করার আদৌ কোনও ভিত্তি আছে বলে আমার মনে হয় না। ধুম্রাচ্ছাদিত ছবি আমার মতে কেবলমাত্র ব্যাক্তির ব্যাক্তিত্বকেই ধোঁয়াটে করে দিতে পারে। আমিও ব্যাক্তিগতভাবে সেলফ পের্ট্রেটে বিড়ি দেখানোর পক্ষপাতি নই। তার পরও সবসময়ে এটা খেয়াল রাখা সম্ভব হয় না। এজন্যে আমি অবশ্যই দুঃখিত। এছাড়া এই ব্লগে যে পোর্ট্রেট দেখছেন তা এক্কেবারেই পরিকল্পনা ছাড়া তোলা। হঠাৎ করেই একজন সমকর্রী ধুমাধুম কতোগুলো শাটার টিপে দিলেন। এর সাথে তোলা অন্য ছবিগুলো দেখলে অবশ্যই আপনারাও বুঝতে পারতেন।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
ভালো লাগলো আপনার পোস্ট আর ছবি। উপর থেকে ৭ নাম্বার ছবিটা দারুণ। তবে অন্য কয়েকটা ছবির সাইজ আরেকটু ছোট করলে ভালো হত।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আমি নরমালি ফ্লিকার থেকে ছবি আপলোড করি। কিন্তু সম্প্রতি ফ্লিকার থেকে কিছু ছবি আপলোড করার পরে দেখতে পেলাম যে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আকৃতিতে ছবিগুলো আসছে। তাই সচলে ডাইরেক্ট আপলোড করলাম। আমি এভাব বেশ আগে মাত্র ৩টা ছবি আপলোড করেছিলাম। পরে মনে হলো ছবিগুলো হাফপেজ করে দেওয়াই ভালো ছিলো। এখন বুঝতে পেরেছি বিষয়টা। ধন্যবাদ ভাই।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
ছবি নিয়ে ফাহিমের মন্তব্যটা আমিও করতে যাচ্ছিলাম, এত চমৎকার একটা পোস্ট, কিন্তু বড়ই বেখাপ্পা সাইজের ছবি...!
ফ্লিকারে ছবির লিংক যেখান থেকে নেবেন, সেখানেই খেয়াল করে দেখবেন, বিভিন্ন সাইজ দেয়া থাকে, সেই সাইজ থেকে পছন্দমতনটা সিলেক্ট করে নিতে হবে। আরেকটা করা যায়, ছবির ইমেজ লোকেশনটা কপি করে আপনি পোস্টের বডির উপরের টুলবারে ছবির লিংকে দিতে পারেন, সেখান থেকে ছবির সাইজ ঠিক করা যাবার কথা।
আর বিড়ি হাতে ছবি তোলা পরের কথা, আসলে বিড়ি না খাওয়াই ভালো, বাংলাদেশে আবার পাবলিক প্লেসে ধূমপানবিরোধী একটা আইনও করেছে...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ছবির বিষয়টা পরে ধরতে পেরেছি কিন্তু আলস্য করে আর এডিট করা হয়নি। দেখি সময় পেলে ছবিগুলোকে ছোট করে দেবো।
আর বিড়ি ..................... হাহ, কি কমু!
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
গেল ডিসেম্বরে শ্যামনগর থেকে গাবুরা যাবার জন্যে রওনা হয়েও, শেষে আর যাওয়া হয় নাই। এই অঞ্চলের মানুষের জীবন যে কতটা কষ্টের, কঠিন আর বিপদ সংকুল তা আসলেই না দেখলে পুরাপুরি বোঝা সম্ভব না।
তানিম এহসান ভাই আর আপনার মন্তব্যে অনেক তথ্য উঠে এসছে। আর এমনিতে পোস্ট মারাত্মক হয়েছে। আপনি দেশে থাকেন। আর এইরকম আরও লেখা, ছবিটবি দেন।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ধন্যবাদ।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
বিষণ্ন হয়ে পড়লাম.....................
হ্যাঁ কবি, এইসব লোকালয়ে গেলে, মানুষগুলোর সাথে আলাপ করলে রাজ্যের বিষণ্নতা এসে ভর করে। সময় করে ঘুরে আসতে পারেন এইসব এলাকায় যেখানে কিছু 'মানুষ' জীবনভর অমানবিক জীপনযাপন করে। ধন্যবাদ।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
যাওয়া দরকার ভাইয়া, এদের পাশে দাঁড়ানো দরকার!!!
অট: ভাইয়া একটা কথা আমাকে 'মৃত্যুময়' বইলেন, 'কবি' বাদদেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করেছি, শীঘ্রই বাদ হয়ে যাবে।
ভাই, একটা সাক্ষাৎ জিন্দা মানুষেরে মৃত্যুময় কই কেমনে?
এক বন্ধু ছিলো মৃত্যুঞ্জয় নামে। সবাই ডাকতো মিতু। একবার ফাজলামী করে মৃত্যু বলে ডেকে মৃত্যু নামটা এস্টাবলিশ করতে চেয়েছিলাম। শালার মিতু হেভী মাইণ্ড করেছিলো।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
ঠিকই তো বলছেন তাজ ভাই, তয় এইশব্দটা বড় ভালু পাই, সবার দেখি আলাদা নাম আছে, আমিও দিলাম একটা আর কী!!! 'সিস্টেম অফ এ ডাউন' খুব ভালু পাই, সেখান থেকে নাম চিন্তা করি 'পোয়েট অব এ ডিমাইজ'(খোমাখাতায় এই নাম আছে), সেখান থেকে বাংলায় করলাম 'কবি মৃত্যুময়', 'কবি' অংশটা ভেরি সিলি!!! তাই বাদ দিয়া দিমু............
আর বন্ধুদের নামের সংক্ষিপ্তকরণ বা ঐতিহাসিক নামকরণ বড়ই পেইনের, একেক গ্রুপে আমার একেক নাম আছে, সবচেয়ে কাছের গ্রুপের কাছে যেই নাম তা কৌন সম্ভব না , হালারা 'ভোজন দাস' থেকে সংক্ষিপ্তকরণ করছে এইটুকু কইলাম!!!!
পোংটা লিটনের বড়ো সাধ প্রেম করবে। পাড়ার নবাগত জলিল সাহেবের মেয়েদুটোকে দেখলে লিটনের হৃদয়ের প্রেম উথলে ওঠে। কিন্তু দুইকন্যা বড়োই চতুর। অগত্য লিটন কৌশল নিলো জলিল সাহেবের সাথে খাতির জমানোর। জলিল সাহেব রোজ ভোরে মর্নিং ওয়াকে যান আর লিটন তার ওয়াকের পথের পাশে এক নিম গাছের তলায় দাড়িয়ে বুকডন দেয়। আসেন দেখি জলিল সাহেব আর লিটনের কথোপকথন শুনি-
লিটনঃ স্লামালিকুম খালুজান কেমন আছেন?
জলিলঃ এই যে আছি বাবা। তা তুমি দেখছি ইদানিং ব্যায়াম শুরু করেছো। আমি খুবই খুশী। আজকাল তো আর ইয়াং ছেলেরা ব্যাম-ট্যাম করা ছেড়েই দিয়েছে। জেনে রেখো স্বাস্থ্যই সকল সুখের মুল। আর হ্যাঁ, তুমি যেহেতু নিম গাছের নিচে দাঁড়িয়ে ব্যায়াম করো, আজ থেকে তোমাকে আমি নিমাই বলে ডাকবো।
লিটনঃ (সলাজ হাসিমাখা মুখে) জ্বী আচ্ছা খালুজান।
এভাবে জলিল সাহেব লিটনকে নিমাই বলেই ডাকতে থাকলেন। এরপর একদিন লিটন অবস্থান পরিবর্তন করে একটা জাম গাছের নিচে দাঁড়িয়ে ব্যায়াম শুরু করলো। দেখি জলিল সাহেব এবার কি বলে ডাকে। মুহাহাহাহাহাহাহাহা (মনে মনে)
জলিলঃ আরে নিমাই, তুমি দেখি আজ জাম গাছের নিচে দাঁড়িয়ে ব্যায়াম শুরু করেছো। তোমাকে তো আর নিমাই ডাকা চলেনা। (একটু ভেবে) আচ্ছা আজ থেকে তোমাকে আমি (দু'চারটা কাশি দিয়ে, গলা খাখারী দিয়ে, এদিকে লিটনের হার্টবিট মিসিং), আজ থেকে তোমাকে আমি জাম্বু বলেই ডাকবো।
তো ভায়া মৃত্যুময়, ভাবছি কি নামে ডাকি আপনাকে; মৃত্যুময় না কি মরণচাঁদ নাকি শহীদ!
বাইদ্যওয়ে, আপনার লেখা ইংরেজি গল্পগুলো পড়েছি। আপনার লেখনী অসাধারণ।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
বেচারা এতকরে 'জামাই' শুনার সাধ করল, অথচ শুনলো জাম্বু!!! আফসোস!!!
ভাইয়া আর সমস্যা নাই নিকের মাথা কেটে ফেলছি, তয় এখন আবার একটা লেজ লাগাইছি!!!
তাজভাই, একটু মনে হয় আমাকে কারো সাথে মিলিয়ে ফেলেছেন, আমি নির্গুণ মানুষ!! অবশ্য মেলানোরই কথা অতিথি লেখকদেরতো আলাদা প্রোফাইল নাই! !! তবে এত সুন্দর প্রশংসা যার জন্য করলেন তাকে বের করতে পারলে আমাকেও একটু জানিয়েন, গল্পগুলো পড়ব।
আর আমি অ-কবিতা কিছু লিখি মাঝে মাঝে, অখাদ্যসব!!!হুদা সময় নষ্ট করতে ইচ্ছা করলে পইড়েন।
অট: বড় ভাই, আম্রে 'তুমি' বইলেন, আমি ছুডু মানুষ, এহনতন গ্রাজুয়েটই না, আরো ৭ মাস বাকী!!!
মনে হচ্ছে নামে 'মিসকেট' হয়েছে।
তুমি কই আর আপ্নি কই সে দেখমুনে কিন্তু তার আগে কও মানুষ 'ঈষৎ' মরে কেমনে? জিন্দা তো জিন্দা আর মরলে তো লাশ।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
আপনার সেন্স অব হিউমারের শেষ নাই তাজ ভাই!!!! ধরেন পুরা মরি নাই, একটু জ্যাতা আছি, নাইলে এত মন্তব্য করি ক্যাম্নে!!!!
তোমার সব আলাপ-বিলাপ-প্রলাপ, ইত্যাদি শ্রবণ এবং অনুধাবনান্তে তোমার জন্যে 'মুমুর্ষ' অথবা 'জীবন্মৃত' ব্যাতীত অন্য কোনও উপযুক্ত নাম পাইতেছি না। আমি যতোই তোমাকে বাঁচাইতে চেষ্টা করি, তুমি ততোটাই নিজেকে মরার 'ভ্যাস'-এ আচ্ছাদন করিতে চাহিতেছো কিন্তু মরিতেছো না। ইহার ভেদোন্মোচন আমার কর্ম নহে। তবে মৃত্যু নিঃসন্দেহে ভালু পাই না।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
বড় ভাই যখন তখনতো ছুডু ভাইরে বাঁচাইতে তো চাইবেনই।।
দিলে তো মিয়া আরেক চাপ! আসো দুই ভাই মিলে গান গাই,
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
গলা ফাডায় গাইলাম!!!!
আবার এক চাপ দিলা!
পারলে একটা কাম কইরো তো, এই গানডার এট্টা কপি যদি কুনওহানে পাওয়া যায়, লিংক দিও। হালার ইউটিউবে বালছালে ভরা কিন্তুক এই অমর গানডা নাই। আফসুস।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
দারিদ্রের এই বিকট চেহারাসম্বলিত বাংলাদেশ আমি খুব একটা দেখিনি।
কিন্তু বিত্তের ঝিলিক দেয়া সিলেট নগরী থেকে মাইল বিশেক দূরত্বেই জনপদ পেয়েছি- মোবাইল কোম্পানীর টাওয়ার বসে গেছে, সুপেয় পানির ব্যবস্থা হয়নি এখনো।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
সিলেটের হাওর এলাকার জনজীবনও শুনেছি নিদারুণ দুর্দশাপীড়িত। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সুপেয় পনি একটা বিরাট ইস্যু। সুপেয় পানির অধিকার বিষয়ক এ্যাডভোকেসির কাজে ২০০৩ সালে শ্যামনগর গিয়ে দেখেছি ৮ কিলোমিটার হেঁটে নারীরা সুপেয় পানি সংগ্রহ করে থাকেন এবং এবং প্রতিনিয়ত পানি আনতে আসা যাওয়ার পথে গ্রাম্য বখাটে যুবকদের দ্বারা যৌন হয়রানীর স্বীকার হন। আর এখানেও দেখবেন দিগন্তজোড়া পানির মাঝে মাথা উঁচু করে খাড়া হয়ে আছে মোবাইল কোম্পানীর টাওয়ারগুলো। ধন্যবাদ।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
আপনাকেও ধন্যবাদ গৌতম ভাই।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
পোষ্ট পড়ে মন খারাপ হলো কত আরামে থাকি, তারপরও অভিযোগের শেষ নাই আমাদের। অথচ এই মানুষগুলো কত অল্পে খুশি! আপনি আফগাস্তানে কবে যাচ্ছেন ভাইয়া? সাবধানে থাকবেন ওখানে গিয়ে।
ধন্যবাদ আয়নামতি। আপনি যথার্থই বলেছেন, আমরা সীমাহীন পেয়েও অতৃপ্ত আর ওই মানুষগুলো অতি সামান্যেই তুষ্ট। কবি ঠিকই বলেছিলেন,
অগাস্টে প্লান করছি আফগানিস্তানে যেতে। এখনও ভিসার জন্যে আবেদন করিনি। হ্যাঁ, ওখানে সাবধানতা অপরিহার্য্য।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
কয়রার ভাগাভাগির রাজনীতি আজব। এখানে বি,এন,পি, নেই বল্লেই চলে। এখানে আওয়ামি লীগ এবং জামাত প্রধান দুই রাজনৈকিত শক্তি। কিন্তু রিলিফ এবং প্রকল্পের অর্থ ভাগাভাগিতে আওয়ামি লীগ এবং জামাতের নির্লজ্য আতাত সাধারন পাবলিককে হতবাক করে দেয়। সাব্বাস আওয়ামি লীগ, সাব্বাস জামাতে ইসলামী। চালিয়ে যান ওস্তাদরা। যেভাবে পারেন কয়রার গরীবের গাইড় মারতে থাকেন। এদের গাইড় যেন আপনাদের বাপের সম্পত্তি।
আপনার অবজার্ভেশনের সাথে একমত। ধন্যবাদ রফিক সানা।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
থ্যাংক্যু।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
নতুন মন্তব্য করুন