তুমি হেঁটে গেছো রক্ত চাদরে মোড়া
রাজপথ ধরে। আর বেশি নেই যেতে।
টগবগ করে ছুটেছে কালের ঘোড়া,
অবিরাম ছোটা, কিসের হদিস পেতে?
তুমি জেনে গেছো পূর্বপুরুষে ঋণ,
আরো জেনে গেছো এসেছে শোধার পালা।
শাহবাগ ডাকে তোমায় ওহে নবীন,
শুধতে পিতার রক্ত ঋণের জ্বালা।
তোমার ধুলায় পিতার গলিত শব,
তোমার বাতাসে পুরনো দীর্ঘশ্বাস।
তোমার ভুবনে হায়নার কলরব,
খুনী ও অনাথে সমঝোতা সহবাস।
আজি সেই দিন- শুধবে জমানো দেনা।
হাঁক ছেড়ে বলো- "আমাকে যায়না কেনা।"
মন্তব্য
বেশি অর্থবহ করতে ১৩ নং লাইনের কথাগুলো পুনর্বিন্যাস করেছি।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
ভালো লিখেছেন
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
এখন চারদিকে আত্মবিক্রীত মানুষ যতটা দেখতে পাই তারচেয়ে বেশি দেখতে পাই প্রবল আত্মমর্যাদাসম্পন্ন মানুষদের - যাদের কোন কিছুর বিনিময়েই কেনা যায় না। আমাদের দেশটা এমন মানুষেই ভরে উঠুক।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
পজিটিভ চেঞ্জটা তোমার চোখে পড়েছে। এটাই আমাদের কাম্য।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
কিন্তু খুব কষ্ট লাগে তাদের মন্তব্য শুনে যারা সবসময় সেফ থাকে।এ আন্দোলন ব্যর্থ হলে এরা বলবে আগেই জানতাম এদেশে কিচ্ছু হয় না,আর সফল হলে বলবে সব সাজানো, কিন্তু লাভটা ঠিকই উপভোগ করবে।আমার এক প্রবাসী বন্ধু স্ট্যাটাস দিয়েছে কাল " সব দেখেশুনে মনে হচ্ছে, দেশে এই এক্টাই সমস্যা আর তার সমাধান হলেই দেশ সোনার বাংলা হয়ে যাবে"।আমি ভদ্রভাবে দু কথা লিখতেই ওর আরেক ফ্রেন্ড ওকে মেনশন করে লিখল, " কিছু বলতে যাস না রে,নয়তো রাজাকার খেতাব পেয়ে যাবি"। সাথে আবার হাসির ইমো।এম্নি-ই কি আর কসাই ভি-সাইন দেখানোর সাহস পায়?
রাজনীতিতে শেষ বলে যেমন কোনও কথা নেই, সংগ্রামেরও শেষ বলে কোনও কথা নেই। লক্ষে দৃঢ় থাকাটাই গুরুত্বপুর্ণ।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
বাহ, কবিতা বেশ লেগেছে !
এই চরণটির ছন্দ মেলাতে পারছি না, একটু পুনর্বিন্যাস করা যায় কি?
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
ধন্যবাদ দাদা। একটু হেল্প করলে ভালো হয়, আমি ছন্দের রসায়নে তেমন পারঙ্গম নই যে!
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
নতুন মন্তব্য করুন