চুষবে তুমি রক্তচোষা-
রক্ত তুমি চুষবে সস্তা দামে?
ঠোট-জিহ্বা, গালের কশা
টকটকে লাল রক্ত এবং ঘামে।
পোরশে হাঁকাও মালিক আমার
রক্ত আমার ডলার-পাউন্ড আনে
রক্ত ডিজেল যন্ত্র খামার
শস্য বিকোয় আম্রিকা-জার্মানে।
সাত পুরুষের দাস আমি যে
প্রাণ বেধে রয় পেঁয়াজ খোসার ধড়ে
বিবর্ণ সালোয়ার কামিজে
একের পর এক রিপুর প্রলেপ পড়ে।
একদিন ছিলো রক্তে আগুন
লাল টকটক বধুর হাতের পলা
একদিন দেহে প্রেমের ফাগুণ
থেতলানো দেহ নরমাংসের দলা।
আমার জীবন-যাপন-মরন
নিয়ন্ত্রণে যে আমার দখল নেই
আমার নাটকে পর্দাপতন
কয়লা কিংবা থেঁতলানো গোস্তেই।
মন্তব্য
ধন্যবাদ মানিক দা।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
অবস্থার পরিবর্তন হয়তো হবে। কিছু কিছু হওয়া শুরু হয়েছে। পুরোপুরি হবার জন্য অন্য কিছু করা দরকার যার কথা কেউ বলে না।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
কলরবে যে তিনটি পয়েন্ট তুলেছিলে তার সবগুলোর সাথে একমত হলেও একটু বেশি একমত হয়েছিলাম শেষেরটার সাথে- শ্রমের সাথে সম্পর্কবিহীন শ্রমিক নেতৃতের বিষয়ে। শাজাহান খানের পয়সা আছে, সে মালিক হতে পারে, কিন্তু সে শ্রমিক হয় কিভাবে? আমি শিল্প এলাকার মানুষ, অনেক অনেক শ্রমিক নেতাকে দেখি যারা আদৌ শ্রমিক নয়। এদের লাইফস্টাইল দেখলে তুমি তাজ্জব হয়ে যাবা। এদের একজনের ছেলেরা শপিং করতে ঢাকায় যেতো সাধারন শ্রমিকদের পয়ায় প্লেনে চড়ে। একজনকে জানি, জীবনে কোনদিনও কিচ্ছু না করেও তার গাড়ি, বাড়ি হয়েছে; ছেলের দৈনিক ৮০০ টাকার ফেন্সিডিল লাগতো আরো ২০ বছর আগে, সবই হচ্ছে। খালিশপুরে গিয়ে কয়েকটা দিন থাকলে বুঝতে শ্রমিক নেতা কাহাকে বলে, কত প্রকার অ কি কি!
আসো একটা কাজ করি, একটা ব্লগ লিখি শ্রমিক নেতাদের ব্যাপারে। তাদের দায়িত্ব-কর্তব্য, যোগ্যতা, ইত্যাদি নিয়ে।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
নতুন মন্তব্য করুন