সচলায়তনের সদাসজাগ সেন্ট্রি, হ্যাঁ, অতন্দ্র প্রহরীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি: ঘরে ময়দা মজুত আছে যথেষ্ট পরিমাণে। স্রেফ আলস্যের কারণে নিয়মিত রুটি বানানো হয়ে ওঠে না
(খুদে রসগল্পের এই সিরিজে প্রকাশিতব্য অধিকাংশ গল্পই সোভিয়েত যুগের। রুশ ছাড়াও ইউক্রেনীয়, বেলারুশীয়, জর্জিয়ান বা অন্য সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রগুলোর লেখকদের লেখা গল্পের অনুবাদও ছাড়া হবে এই সিরিজে। গল্পগুলো অবশ্যই মজার কৌতুকের মতো হাসি-উদ্রেককারী নয়, তবে পাঠকদের মনের ভেতরে একটা মুচকি হাসি যদি অন্তত জেগে ওঠে, তাতেই আমার তৃপ্তি।
অধিকাংশ গল্পই রুশ ভাষা থেকে অনূদিত। কয়েকটি ইউক্রেনীয় থেকে।
আজকের গল্পটি এক রুশ লেখকের।)
---------------------------
সমবেত সঙ্গীত
ভালেরি শামবারোভ
বিশাল এক কোরাস দল, একশোজন গায়ক তাতে, সমবেত কণ্ঠে গাইছিল মনোহর এক গান।
- কোনও কলি ভুলে গেলেই সর্বনাশ! - ভাবছিল প্রথম জন।
- কনসার্টটা আজ শেষই হতে চাচ্ছে না! বাড়ি যেতে নির্ঘাত দেরি হবে আর বউ শুরু করে দেবে ক্যাচাল। - ভাবছিল দ্বিতীয় জন।
- কনসার্ট শেষে দোকান খোলা পাওয়া যাবে তো? রুটি, মাংস, আলু কিনতে হবে। - ভাবছিল তৃতীয় জন।
- গতকাল আসলেই বেশি হয়েছিল মদ গেলা! - ভাবছিল চতুর্থ জন।
- এই রদ্দিমার্কা গান শুনতে দর্শকদের ভালো লাগছে! - ভাবছিল পঞ্চম জন।
- উইংসের ঠিক ওপাশেই চমত্কার একটা জিনিস পড়ে থাকতে দেখেছি। আমার আগেই কেউ মেরে না দিলেই হয়! - ভাবছিল ষষ্ঠ জন।
- যে যা-ই বলুক, হারামজাদাটাকে একটা শিক্ষা দেয়ার ব্যবস্থা না করলেই নয়! - ভাবছিল সপ্তম জন।
- কী অসাধারণ পদযুগল মেয়েটির! বসেছেও প্রথম সারিতে। কখন যে পায়ের ওপর পা তুলে বসবে! আর স্কার্টটাও ওপরে উঠে যাবে খানিকটা... - ভাবছিল অষ্টম জন।
- বাসায় গিয়েই বাথটাব! নীরবতা! ঠাণ্ডা বীয়ার! - ভাবছিল নবম জন।
- হারামজাদী ডিরেক্টর আবার আমাদের ঠকালো! - ভাবছিল দশম জন।
- বাসার অতিথিরা যে কবে যাবে! মাথা খারাপ করে দিলো একেবারে! - ভাবছিল কুড়িতম জন।
- আমার বাগানে এসে তোমার ছাগল গাছ খেয়ে যাবে? দাঁড়াও, মজা দ্যাখাচ্ছি! - ভাবছিল তিরিশতম জন।
- দাঁতের ব্যথা শুরু হলো আবার! - ভাবছিল চল্লিশতম জন।
- নতুন প্যান্ট কিনতে হবে অচিরেই। এই প্যান্টে আর কতোদিন? - ভাবছিল পঞ্চাশতম জন।
- কী ভ্যাপসা! বাপ রে বাপ! কার পোশাক থেকে আবার ন্যাপথলিনের গন্ধও আসছে! - ভাবছিল ষাটতম জন।
- তালে ভুল করলে কলঙ্কের সীমা থাকবে না! - ভাবছিল সত্তুরতম জন।
- মিউজিক কন্ডাকটরটা আস্ত এক গবেট! - ভাবছিল আশিতম জন।
- কার কাছে যে দশটা রুবল ধার চাই! - ভাবছিল নব্বইতম জন।
- বিরক্তির শেষ নেই! - ভাবছিল শততম জন।
বিশাল এক কোরাস দল, একশোজন গায়ক তাতে, সমবেত কণ্ঠে গাইছিল মনোহর এক দেশাত্মবোধক গান।
মন্তব্য
বাহ্ খুদে তো দেখি দিনে দিনে বড় হয়ে যাচ্ছে, বিগড়ে টিগড়ে আবার না যায় -
সচলায়তনের অণুগল্প সংকলনে এর চেয়ে বড়ো আকারের গল্প ঢের আছে। আর এই গল্পটি দেখতেই শুধু বড়ো মনে হচ্ছে সংলাপগুলোর মধ্যে স্পেস দেয়ায় (চোখ আরাম পায় এতে)। গুনে দেখিনি, তবে শব্দসংখ্যা আড়াইশোর বেশি হবে না বলেই মনে হয় না।
তারপরেও গল্পটি খুদে নয় আপনার কাছে?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
বাহ্! বেশ ভাল-লাগলো। নতুনত্ব আছে শেষের দিকে ...।
....................................
বোধহয় কারও জন্ম হয় না, জন্ম হয় মৃত্যুর !
....................................
বোধহয় কারও জন্ম হয় না, জন্ম হয় মৃত্যুর !
অজস্র ধন্যবাদ। আমার মতো ঘোর অ-কবির লেখা কোনও কবির পছন্দ হলে বড়োই আনন্দ বোধ করি।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
এটা একটা অসাধারণ রুটি হয়েছে!
হাঁটুপানির জলদস্যু
খেতে ভালো লাগলেই আমি খুশি
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
ইসসস, খুদে বেচারা মনে হয় খেতে টেতে পায় না, আরো যেন ছোট হয়ে যাচ্ছে দিনে দিনে ?
না গুণে দেখিনি। শব্দ সংখ্যার সীমা কত নির্ধারন করা আছে, আড়াইশো ? কে করেছে?
শব্দসংখ্যার সীমা কেউ নির্ধারন করে দেয়নি। তবে সচলায়তনের অণুগল্প সংকলনের সম্পাদকেরা পাঁচশো শব্দের কথা বলেছিলেন।
আমার একটি ব্যক্তিগত ধারণা আছে অণু/খুদেগল্পের আকারের ব্যাপারে: এমন গল্প, যা দেড় মিনিটের মধ্যে (প্লাস বড়োজোর দশ-পনেরো সেকেন্ড) পড়ে ফেলা যায়।
জানি, পাঠকভেদে পাঠগতির ভিন্নতার কথা আপনি তুলবেন । আমি বুঝিয়েছি একজন গড় পাঠকের কথা। আঁচ করতে পারি, আপনি এখন "গড় পাঠক" কাহাকে বলে গোছের প্রসঙ্গ উত্থাপন করবেন। সেই আলোচনা/বিতর্কে অংশ নিতে উত্সাহ বোধ করছি না একেবারেই। তাই বলি, আমার দেয়া "সংজ্ঞা"-টি আপনার মনঃপূত হলে ভালো, না হলেও আমার "কুনো আপিত্ত নাই"
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আপনি যদিও দেখা যাচ্ছে আমি বলার আগেই আমার সব কথা জেনে গেছেন, আসলে আমি - যেটা বোধহয় বোঝাতে ব্যর্থ হয়েছি - নিছকই মজা করছিলাম......
আপনার মজা করার ধরনটি কিছুটা "তর্কংদেহী" বলে আমার মনে হলো । নাকি আমার বোঝার ভুল?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
মেয়েদের বিকিনি নয়তো!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমি ক্যামনে কই? ছয় নম্বর গায়করে জিগাইতে হইবো
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
যদি বিকিনি লুটায় তাইলে দুইখান কথা আছে... পাশে কি উহার মালকিনও ছিলো? যদি থাকে তাইলেও দুইখান কথা ছিলো...
গল্পটা দূর্দান্ত হইছে... (আপনাকে বিপ্লবের মতো দূর্দান্ত নামেও একটা বস্তু পয়দা করা যায় নাকি? যদিও আমি এখনও বিপ্লবই দিতে পারি না!)
যা হোক...
তবে বিষয়টা বুঝলাম না... এই রুটি এই প্রথম খাইলাম... কিন্তু আমি রেটিং দিতে পারলাম না কেন? আমার তারার ঘরে কিছু নাই... নাকি আমার কোটা শেষ? বুঝি না...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
- নজু ভাইতো আমার দিব্যনয়ন খুলে দিলেন দেখি। খোলা বিকিনির পাশে যদি তার কোনো ললনা মালকীন দাড়িয়ে থাকে তাহলে ললনা তো... এখন আবার সামার টাইম... হায় হায়
ভাই উইংসটা কোন দিকে কন তো, আমি এই দৃশ্য মিস করতে চাই না।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
গল্পে উল্লেখিত একটা অজানা ও অস্পষ্ট বস্তু নিয়ে এতো মাতামাতির কী আছে রে ভাই?
বিকিনি না হয়ে ওটা যদি হয়, ধরুন, পুরনো একটা ফুলদানী। তাহলে?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
@ নজরুল ইসলাম
তারা-ফারা কোনও ব্যাপার না। ভাল্লাগছে, আমার জন্যে এইটাই বড়ো কথা।
ধন্যবাদ।
আর এই লিংকে পাইবেন "বিপ্লব"সহ যাবতীয় ইমোটিকোনের তরিকা।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
গল্পটা অতি সুন্দর।
দেশাত্মবোধক গান গাওয়া হচ্ছে না জেনেও
ভালো লাগছিল।
শেষেতো একদম চমকে দিল।
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
মূল গল্পটি প্রথমবার পড়বার সময় ঠিক আপনার অনুভূতিই হয়েছিল আমার।
মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
একটা কৌতুহল।
আপনি কি মুল রুশ ভাষা থেকে অনুবাদ করেন?
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
হ্যাঁ। ভূমিকায় সে-কথাটা উল্লেখও করেছি: অধিকাংশ গল্পই রুশ ভাষা থেকে অনূদিত। কয়েকটি ইউক্রেনীয় থেকে।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
বেশ ভাল লাগলো এই রুটি... পেট ভরে গেল একটাতেই।
আপনার নুডলস-যুগে রুটি তো উপাদেয় লাগবেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
ছোটর মধ্যে একটু বড় মজাদার গোল রুটি। শেষটা চমকে দিয়েছে।
একটু বড়ো হবার কারণেই চমকটা জমেছে ভালো বলে আমার মনে হয়।
আগামীতে কয়েকটি গল্প এই মোটামুটি আকারের হতে পারে। আপত্তি থাকলে হাত তুলুন
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আপত্তির প্রশ্নই উঠে না। ক্ষুধা নিয়ে অপেক্ষা করছি।
চমত্কার গল্প.. দুর্দান্ত অনুবাদ
"সমবেত কণ্ঠে গাইছিল মনোহর এক দেশাত্মবোধক গান" এইখানে এসেই টের পেলাম গল্পের আসল চমক ! দ্রুত বুঝতে না পারার দায়টা একান্তই এই বেক্কল পাঠকের..
দারুণ গল্প!
দূর্ধর্ষ এই গল্পের জন্য (বিপ্লব)
আপনার বেক্কলত্ব যে কী জাতের, তা সচলায়তনের লেখক-পাঠক সকলেই জানেন।
আর শেষটা আগেই আন্দাজ করতে পারলে গল্পটিকে তো ফালতু বলতে হতো! লেখক শুধু আপনাকে নয়, সব পাঠককেই বেক্কল বানিয়েছেন
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
ও ভাই সন্ন্যাসী, আপনার গল্পের হাত এতো ভালো, কেনো যে মাঝে মাঝে ছড়া লিখে আমাকে ভয় পাইয়ে দেন বুঝিনা। বলি কি -গল্প নিয়েই থাকুন বরং। ওদিকটা আমি একটু দেখি?
অসাধারণ খুদে গল্প। অসাধারণ! আপনার ছড়ার মতোই।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
গল্পটি তো আমার রচনা নয়! তাই আপনার প্রশংসাটুকু ভালেরি শামবারোভকে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে, মনে হচ্ছে
আপনি যতোই বিনয় দেখান না কেন, পাবলিক জানে, কার অবস্থান কোথায়। "পাবলিকের মুখ তো আপনি বন্ধ করে রাখতে পারবেন না, রিটন ভাই..."
তারপরেও বলি, আপনার প্রশংসা আমার কাছে শক্তিবর্ধক টনিকের মতো।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আরে আরে!!
আমি ঠিক এইরকম একটা গল্প লিখব বলে ভাবতেছিলাম!! গত দুই তিন দিন ধরে!!
পড়ে মজা পাইসি। আপনি ইদানিং কম কম লিখেন ক্যান? আরো লেখা চাই।
----
স্পর্শ
গ্রেইট মেন থিংক অ্যালাইক
আমি আপনার আর ভালেরি শামবারোভ-এর কথা বোঝাতে চেয়েছি।
উত্তর একটাই: আলস্য
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
এটিকে অবশ্যই অণুগল্প বলা যেতে পারে। যতোটা না শব্দসংখ্যার কারণে. তারচেয়ে বেশী, শব্দগঠনের কারনে।
আপনার অনুবাদের হাত অতি চমত্কার!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
আপনার ভালো লাগলে বিশেষ উত্সাহ পাই।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
প্রতেকবারই তো প্রায় একি মন্তব্য লিখি..."ঝাক্কাস"। তবে এইবারের টা একটু বেশী ঝাক্কাস...
---------------------------------
জ্ঞানীরা ভাবলেন খুব নাস্তানাবুদ করে ছাড়া গেছে...আআআহ...কি আরাম। বিশাল মাঠের একটি তৃণের সাথে লড়াই করে জিতে গেলেন।
ছোট্ট তৃণের জন্য অপরিসীম ঘৃণা।
পরীক্ষার ফাঁকে এই লেখা পড়ে মতামত দেয়ায় সবিশেষ ধন্যবাদ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আর পরীক্ষা...
---------------------------------
জ্ঞানীরা ভাবলেন খুব নাস্তানাবুদ করে ছাড়া গেছে...আআআহ...কি আরাম। বিশাল মাঠের একটি তৃণের সাথে লড়াই করে জিতে গেলেন।
ছোট্ট তৃণের জন্য অপরিসীম ঘৃণা।
একেবারে খাঁটি দেশাত্মবোধক গান গাওয়ার অনুভূতি
ছোটবেলা ইস্কুলে রোদের মধ্যে লাইনের পেছনে দাঁড়িয়ে জাতীয় সংগীত গাওয়ার সময় আমরাও এমন ভাবতাম...
তিক্ত সত্য। আপনার মন্তব্যটি, মনে হয়, সকলের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
ঞঁ!
আমার মন্তব্য মোটেও এক অক্ষরে নয়। গুনে দেখুন।
খালি ফাঁকিবাজি!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
ঝ!
>এটা মানে কী বলেন তো
বুঝি নাই।
এখন আপনে কন, হেইডা মানে কী - র্ঞ্ছ্বৌঁ
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
ঝ! একটা শব্দ। হাত থেকে স্টিলের প্লেট ফ্লোরে পড়লে যেরকম শব্দ হয়, সেরকম ব্যাপার। নাটক সিনেমায় ব্যাকগ্রাঊন্ডে এরকম শব্দ ব্যবহৃত হয়।
র্ঞ্ছ্বৌঁ মানে কী জানি না। ব্যাখ্যা দ্যান। আপ্নিও এই কমেন্ট বিপ্লবে অংশ নিতেছেন দেখে ভাল্লাগতেছে। তবে মনে রাইখেন - কেবল সৃষ্টি নয়, প্রচার এবং প্রসারও বেশি দর্কার।
র্ঞ্ছ্বৌঁ - উদ্ভট একটা "অক্ষর" তৈরি করার অপচেষ্টার ফসল। এখনও কোনও অর্থ বহন করে না। তবে "জটিল" হিসেবে চিহ্নিত করা যেতে পারে।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
এটা উপাদেয় হয়েছে ,,, যদিও আগেই বুঝেছিলাম শেষে এরকম একটা কথা থাকবে ,,,
আমি ভেবেছিলাম "শিল্পীদের মনগুলো বিক্ষিপ্ত কিন্তু আঙুলগুলো বাঁধা" এরকম কইছু আসবে শেষে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
বুঝে ফেললেও উপাদেয় হয়েছে জেনে পুলকিত।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
ভাবলেন কী করে, এই গল্পকে পাঁচতারা না দিয়ে বেরিয়ে যাই! অসাধারণ গল্প, খুব দ্রুত আরো চাই.... চাই চাই চাই!!!!!
---------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
খাইসে! যেভাবে "চাই চাই চাই চাই" বলছেন, আমি তো সমস্যায় পড়ে গেলাম! দু-একের ভেতরে কালরাঙা ছাড়বো ভাবছিলাম...
অহন খিতা খরতাম?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
হায় রে দেশাত্নকবোধক গান!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
অ্যাতো হাসির কী হলো?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
অসাধারণ! চরম মজা পাইলাম! আপনে তো বস সেইরকম অনুবাদ করেন! তাও আবার রুশ/ইউক্রেনীয় ভাষা থেকে! খাইছে!
রুটিটা অতি উপাদেয় ছিল। আপনে বানাইছেন বইলা কথা! পেট ভইরা গেল! এমনে নিয়মিত আমাদের সবাইরে রুটি খাওয়াবেন! এইটা সচল সমাজের প্রতি আপনের কর্তব্য!
ভুইলা গেলেও সমস্যা নাই। সারা রাত না ঘুমায়া পাহারা দেই কি আর সাধে! ঠিকি মনে করায়া দেব!
আপনি সচলায়তনের পাহারাদার, আর আমি হেড-শেফ?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
রুটি খুবই সুস্বাদু হয়েছে । তবে সমসাময়িক প্রেক্ষাপটে সিরিজের শিরোনাম 'ছোট্ট গোল আলু' রাখার বোধহয় সময় এসে পড়েছে
= = = = = = = = = = =
তখন কি শুধু পৃথিবীতে ছিল রং,
নাকি ছিল তারা আমাদেরও চেতনায়;
সে হৃদয় আজ রিক্ত হয়েছে যেই,
পৃথিবীতে দেখ কোনখানে রং নেই।
মন্দ বলেননি
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
হাফ প্যান্ট পরে অবোধ্য "পাক সার জামিন শাদ বাদ" গাইবার সময় প্রত্যেক স্কাউটই আমরা (দেখুন শাহরিয়ার কবিরের 'নিকোলাস রোজারিওর ছেলেরা') নানা কথা ভাবতাম ঃ যেমন আগুনের উলটোদিকের ছেলেটার প্যান্টের সব বোতাম আছে কিনা, পাশের ছেলেটার পেছনে চিমটি দিলে সে কি গাইবে, ইত্যাদি। অনেক পরে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জিয়াউল হককে " আমার সোনার বাংলা" শোনানোর সময় তিনি মুষ্টিবদ্ধ হাত হৃদয়ের ওপরে রেখে কি ভাবছিলেন, তাও সে-সময় চিন্তার বিষয় ছিল।
আসলেই চিন্তার বিষয়।
তার পরেও আমার মনে হয়, গলার সঙ্গে মনও যদি গান গাইতে শুরু করে, তাহলে কিন্তু এই সমস্যাটা হয় না।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
বুঝলাম, আপনি আলুর ব্যাপারী হইসেন
ভালো কথা, খাওয়া-দাওয়া বিষয়ক পোস্ট পাচ্ছি না কেন?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
হা হা হা অনেক মজা পাইলাম
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
মজা দেয়াই তো লক্ষ্য!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
জোস একখান রুটি হয়েছে !
তৃপ্তির ঢেকুর তুললাম।
আমরা লাইনে দাঁড়িয়ে আসলে এরকমই করতাম।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
জনাবার জবাবে জবর জোশ পেয়েছি
ধন্যবাদ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আহা! কতদিন পর পেট ভইরা খাইলাম। এখন একটু টক খাইতে পারলে মন্দ হইত না। কামরাঙা না কী যেন একটা আছে না। ঐটা আর কি?
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
এতো খাই-খাই করলে ক্যাম্নেকী!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
গল্পটা খুব ভাল লাগছে। আমাদের অতি সাধারণ চিন্তাকে এভাবে নিয়ে আসতে মূল লেখক যতটা দক্ষতা দেখিয়েছেন অনুবাদকও ঠিক ততটাই দক্ষতা দেখিয়েছেন বলে মনে হল। আমারও পেট ভরে গেছে।
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
যদ্দূর মনে করতে পারি, আমার কোনও লেখায় এটাই আপনার প্রথম মন্তব্য। জ্ঞানী লোকের মন্তব্যে প্রীত না হয়ে পারা যায়!
আপনার লেখা কিন্তু বহুদিন ধরে নেই সচলায়তনে। পরীক্ষা নিয়ে ব্যস্ত নাকি?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
ওয়াল মার্টের মেক্সিকান রুটির ভীড়ে একেবারে মায়ের হাতে বানানো রুটির মত স্বাদ পেলাম!
স্বীকার করতে দ্বিধা নেই - স্কুল মাঠে রোদের ভেতর দাড়িয়ে এভাবেই জাতীয় সংগীত গাইতাম প্রতিদিনই।
কি মাঝি? ডরাইলা?
আপনার মন্তব্যের অভাবটা বোধ করছিলাম।
আমার লেখায় নিয়মিত মন্তব্য করে অভ্যেস খারাপ করে দিয়েছেন
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
সুপ্রিয় সন্ন্যাসী - বহুদিন পর আবার সচলায়তন - আপনার ছোট্ট গোল রুটি তো দেখি বেশ গুটিশুটি ই চলছে --- চমৎকার লাগলো আসলে! কেন জানিনা আমার মনে পড়ে গেলো অন্য একটা সিনেমার দৃশ্য -- কিন্তু সেটা একটু দুষ্টু গোছের হওয়ায় আপাততঃ সচলের ছেলেমানুষ পাঠকদের কথা চিন্তা করে নাহয় নাইবা বললাম :-)। জাতীয় সংগীত গাওয়ার ধারণাটাকে (মানে স্কুলের সামনে সকালে দাঁড় করিয়ে) আপনার কেমন লাগে? লেখা পড়ে তো মালুম হচ্ছে তেমন পদের না। তারপরও দরকার আছে একটু, তাই না ?
স্বাগতম। অনেকদিন পর।
@ s-s
স্কুলে প্রতিদিন জাতীয় সঙ্গীত গাইতে বাধ্য করে শিশু-কিশোর-তরুণদের মনে দেশপ্রেম প্রবিষ্ট করিয়ে দেয়া যায় বলে আমি মনে করি না। আনুষ্ঠানিকতা আর আন্তরিকতার সহাবস্থান অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অসম্ভব।
আমার তো মনে হয়, স্কুলে জাতীয় সঙ্গীত একান্তই যদি গাওয়াতে হয়, তাহলে ভিন্ন কোনও পদ্ধতির আশ্রয় নেয়া যেতে পারে। যেমন, কেবল গাইতে উত্সাহীরা (এবং যাদের গলায় সুর আছে) আলাদাভাবে দাঁড়িয়ে গাইবে, আর বাকিরা নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে শুনবে। গানের গলা সকলের থাকে না। তাই এই পদ্ধতির সুবিধে হলো, বেসুরো গলা ইউনিসনের মাদকতা (নিচে হিমুর মন্তব্য দ্রষ্টব্য) নষ্ট করবে না।
অথবা সপ্তাহে একদিন জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ানোর নিয়ম চালু করা যেতে পারে। তাহলে ব্যাপারটা অনেকটাই স্বতঃস্ফূর্ত হবে বলে ধারণা করে নেয়া যায়। যে কাজটি রুটিনমাফিক করতে হয় প্রতিদিন, তার প্রতি হৃদয়ের টান কতোদিন ধরে রাখা সম্ভব, তা নিয়ে আমার ঘোর সংশয় আছে।
তবে জাতীয় সঙ্গীত বহু ক্ষেত্রেই দেশপ্রেমজাগানিয়া অনুভূতির জন্ম দেয়। জাতীয় সঙ্গীত বাজানোর সময় ভিক্টরি-স্ট্যান্ডে দাঁড়ানো অলিম্পিক-বিজয়ী কাঁদছে, এমন দৃশ্য বিরল নয়। এবং টিভিতে সেই দৃশ্য-দেখা তার দেশের লোকদের অনুভূতি আন্দাজ করাও দুরূহ নয়।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
জাতীয় সঙ্গীত স্কুলে গাইতে হতো। সে সময় ছাত্রদের হয় চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকতে হতো, কিংবা সাথে গাইতে হতো। হেডমাস্টার পাথরের মূর্তির মতো দাঁড়িয়ে থাকতেন, গান শেষ হবার পর কোন উসখুস করা ছাত্রকে সবার সামনে আলাদা করে ডেকে এনে পেটাতেন কয়েক বেত। সর্বোচ্চ ডজনখানেক ছাত্রকেও মার খেতে দেখেছি এই ইস্যুতে, তিনি কোন রকমের ছাড় দেননি। আমি খুব যত্ন নিয়ে গাওয়ার চেষ্টা করতাম, তা ঠিক বেতের ভয়ে নয়, অনেক ছাত্র একসাথে একটা গান যখন গায়, তখন সমস্ত মাঠে একটা গমগমে ভাব হতো, সেটা খুব ভালো লাগতো। ইউনিসনের একটা মাদকতা আছে, সেটাকে নষ্ট হতে দিতাম না।
হাঁটুপানির জলদস্যু
বাস্তবতা
নতুন মন্তব্য করুন