২০০৬ সালের জানুয়ারি মাসে ব্রিটেনের চ্যানেল ফোর-এ প্রচারিত হয়ে ব্যাপক আলোচিত হয় 'দ্য রুট অভ অল ইভ্ল্স?'নামের একটি ডকুমেন্টারি ভিডিও। বিষয় ছিলো ধর্ম আর বিজ্ঞানের চিরাচরিত দ্বন্দ্ব। অক্সফোর্ডের খ্যাতনামা বিজ্ঞানী রিচার্ড ডকিন্স-এর যুক্তি-আর বিজ্ঞাননির্ভর এবং, সবচেয়ে বড়ো কথা, মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি অত্যন্ত আকর্ষণীয়ভাবে এতে উপস্থাপিত হয়েছে।
ভিডিও-র লিংক:
প্রথম পর্ব (২৭৪ মেগাবাইট, ৪৭.৫১ মিনিট)
১
২
৩
দ্বিতীয় পর্ব (৩৫৫ মেগাবাইট, ৪৭.৫৮ মিনিট)
১
২
৩
৪
(প্রিমিয়াম অ্যাকাউন্ট না থাকলে রাপিডশেয়ার (র-এর সঙ্গে যফলা যুক্ত হরতে পারলাম না কিছুতেই) থেকে বিরতিহীন উপর্যুপরি ডাউনলোড সম্ভব হয় না। প্রতিটি ডাউনলোডের পর অপেক্ষা করতে হয় অনেকটা সময়। তবে তা ফাঁকি দেয়ার ব্যবস্থা আছে। মডেম-এর কানেকশন ১৫-২০ সেকেন্ডের জন্যে খুলে আবার লাগিয়ে ট্রাই করতে হবে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে একবারেই কাজ হয়। না হলে একই পদ্ধতি রিপিট করুন। সব ধরনের মডেম এবং অপারেটিং সিস্টেমে এই পদ্ধতি প্রযোজ্য কি না, সে বিষয়ে আমি নিশ্চিত নই। তবে ডিএসএল + উইন্ডোজ ২০০০/এক্সপি কম্বিনেশনে কাজ হয়। পরীক্ষিত।)
এক্সটার্নাল টরেন্ট লিংক (৮৪৮ মেগাবাইট)
সীডারের সংখ্যা প্রচুর (আমিও তাদের একজন)। ফলে ডাউনলোড হয় অত্যন্ত দ্রুত।
রিচার্ড ডকিন্স-এর ব্যক্তিগত সাইটটিও আকর্ষণীয় তথ্য, নিবন্ধ আর ভিডিও-য় ঠাসা।
মন্তব্য
আমার ধারণা এটার পরেও ডকিন্সের আরো একটা প্রোগ্রামও খুব জনপ্রিয় হয়েছে। যাহোক নামটা বড় আগ্রাসী, এজন্য এর পরে আরো একটা সিরিজ দেখা উচিত, রড লিডল-এর ফলো আপ - দ্য ট্রাবল উইথ আথেইসম।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
নামটা কিন্তু ডকিন্স রাখেননি। চ্যানেল ফোর কর্তৃপক্ষ ' দ্য রুট অভ অল ইভ্ল্স' নামটা চাপিয়ে দেয়। পরে ডকিন্সের পীড়াপীড়িতে নামটির শেষে জিজ্ঞাসাসূচক চিহ্ন জুড়ে দেয়া হয়।
দেখলাম 'ট্রাবল উইথ অ্যাথেইজম'। দেখে মনে হলো, ডকিন্সের ডকুমেন্টারির উত্তর যথাযথভাবে দিতে না পেরে নাস্তিকতাবাদকে আক্রমণ করার চেষ্টা করা হয়েছে। প্রয়াসটি হাস্যকর। পৃথিবীর বুকে আজ অব্দি যতো রক্তপাত হয়েছে, তার অধিকাংশের মূলে ছিলো ধর্ম। নাস্তিকদের মধ্যেও উগ্রবাদী থাকতে পারে। কিন্তু নাস্তিকতাবাদীদের উদ্যোগে কোথাও রক্তপাত ঘটানোর ঘটনা কি আছে?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
'দ্য ট্রাবল উইথ আথেইসম' নামক 'ডকুমেন্টারি' বিষয়ক প্রতিক্রিয়া এখানে পড়ে দেখতে বলি।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আপনার এই পোস্টের কিছুদিন আগেই ডাউনলোড শুরু করেছিলাম। এখনও শেষ হয়নি।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
ডাউনলোড দিলাম।
দেখে বলছি।
ভালবাসি, ভালবাসি, ভালবাসি তোমায়!
ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
টরেন্টের আশায় ক্লিক করলাম ঠিকই কিন্তু কোন পেইজ আসলো না। কি আর করা, আপনার উপর লীচার হয়ে হামলা করতে চাইলাম, কিন্তু তা আর পারলাম কই!
_______________
বোকা মানুষ
নতুন মন্তব্য করুন