যারা ছিল আমার স্বপনচারিণী

রেশনুভা এর ছবি
লিখেছেন রেশনুভা (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০৯/২০১০ - ৭:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ইউ.এস ওপেন দেখছিলাম। অনেক কাজ আছে কিন্তু কোনটাই করতে ইচ্ছে করছিল না বলে বসে বসে টেনিস দেখা। জোকোভিচের খেলা দেখাচ্ছিল। তাচ্ছিল্যভরে দুয়েকবার তাকিয়ে আবার খোমাখাতায় মন দিলাম। হঠাৎ করেই বিশেষ একটা নাম শুনে সম্বিৎ ফিরলো। আমার এককালের অতি প্রিয় টেনিস কন্যা শারাপোভার নাম শুনে।

শারা-পোভার(!) সাথে কার যেন খেলা। আগে কখনও নামও শুনিনি। সে না কী আবার এক নম্বর বাছাই এবারের। তাহলে তো দেখতে হয়। এই দেখতে বসেই আবার নতুন করে প্রেমে মজলাম।

এই কন্যার নাম ক্যারোলিনা ভোজনিয়াকি। খুব সম্ভবত ডেনিশ কন্যা। ভাসা ভাসা দেখেছিলাম মনে হয় পত্রিকায়। সে এক ব্যাপক সৌন্দর্য। মিনিটে দল বদলে ফেললাম। শারাপোভার পাগুলো মনে হতে লাগলো অনেক লম্বা। গলাটা জিরাফের মতন। বড্ড বেশি চিল্লাপাল্লা করে শারাপোভা কোর্টে। আর তুলনায় সে, সে তো অপরূপা। হলদে রঙের স্পোর্টসওয়্যার আর উপরে কালো একটা গেঞ্জি। আর ঠিক বুকের উপরে লেখা ... এডিডাস; নেইল পলিশের রঙও হলুদ। এই হলুদ রঙটাকে না কখনও এতটা মোহনীয় লাগেনি আজকের মতন। যখন সার্ভ করে তখন দেহটা ঠিক যেন ধনুকের মত বেঁকে যায়। কোর্টে যখন চঞ্চল পায়ে এদিকে ওদিকে যায়, তখন আমার চোখ দুটোও পলকহীন হয়ে পালকের মতই ওর সাথে সাথে ঘুরে বেড়ায়। টেনিস কন্যাদের নিয়ে স্বপ্নগাথা যেন অনেকদিন পর প্রাণ পেল।

শুরুটা হয়েছিল কবে মনে নেই। তবে ছোটবেলাতেই বুঝে গিয়েছিলাম টেনিসের মেয়েরাই অনেক বেশি গ্ল্যামারাস। ছোট্ট বেলার স্মৃতিতে আছে স্টেফি গ্রাফ। তখন কেবলই ঐ বুড়ো মহিলা নাভ্রাতিলোভার যুগ শেষ। গ্রাফের ভক্ত যখন আমি, তখন ঠিক হ্যালির ধূমকেতুর মত মাঝে মাঝে উঁকি দিয়ে যেত সাবাতানি। সে তো আরেক প্রায় 'পরম' সৌন্দর্য। মনিকা সেলেস অবশ্য তখন ভালোই খেলত। কিন্তু কেন জানি ঐ মহিলার নাকটা একটু বোঁচা লাগতো আমার কাছে। বেচারীর তো পিঠে ছোড়া খেয়ে ক্যারিয়ারটাই প্রায় শেষ হয়ে গেল।

ক্লাস নাইন-টেনে পড়ার সময় তুমুল প্রেমে পড়েছিলাম একজনের। তার অফিসিয়াল ফ্যান ক্লাবে পর্যন্ত যোগ দিয়েছিলাম। নামটা কী বলে দিতে হবে? আনা কুর্নিকোভা। কোর্টের আসল কাজটাতে অবশ্য সে ছিল যাচ্ছেতাই। কিন্তু আমার ঐ একই কথা। এত্ত সুন্দর একটা গ্ল্যামারাস চেহারা থাকলে টেনিস খেলে কী লাভ বল? এগলেসিয়াসের সাথে সেই গানটার কথা মনে আছে? ওহ ... সি ইজ চো চুইট।

অকালেই কুর্নিকোভার 'এস্কেপ' কোর্ট থেকে, বিশাল দাগা দিয়েছিল এই নিষ্পাপ হৃদয়ে। সে যাকগে। ছেড়া-ফুটো মনটাকে কোন রকমে জোড়াতালি দিয়ে আবার চেষ্টা চালালাম। কিন্তু ততদিনে এই উইলিয়ামস বোনেরা টেনিসটাকে আমি যেমনটা চাই তেমনটি আর রাখেনি। স্বপ্নগুলো বর্ণ হারাতে থাকলো। সাথে যোগ হল হেনিন-হার্ডিন, কিম ক্লাইস্টার্সরা। কই যাই বলেন? তখন টেনিস শুধুই পেশীময়। সে কোর্টে হোক কিংবা কোর্টের বাইরের কিছু হোক।

অন্ধকারের পরেই তো আলো। তেমনই এক সময়ে নতুন করে আবার ভোর হল। শারাপোভার খেলায় আর সৌন্দর্যে, দুটোতেই মুগ্ধ আমি। তখনতো আবার পাশের বাড়ির মেয়েটাও টেনিস খেলে কিছু নাম কামিয়েছে। আমি কিন্তু সানিয়ার খেলাও বেশ আগ্রহ ভরে দেখতাম। দুষ্টু চোখে মিষ্টি জিনিস। টক-ঝাল-মিষ্টি মিলিয়ে ভালোই যাচ্ছিল সময়টা।

তারপর কিছু ব্যক্তিগত ব্যস্ততায় আর তেমন সময় দিতে পারিনি। মাঝখানে অনেক টেনিস কন্যাকেই পছন্দ হলো। এই যেমন হানতুচোভা বা ইয়েলিনা ডকিচ। কিন্তু এদের খেলার অবস্থা এতই খারাপ যে একটা খেলা লাইভ দেখতেই হয়ত অপেক্ষা করতে হবে এক বছর। বছর খানেক আগে বেশ মজেছিলাম বারতোলি প্রেমে। মারিয়ন বারতোলি। সার্ভের ভঙ্গীটা খুবই অদ্ভূত। ফরাসী মেয়ে বোধকরি। বেশ কমনীয়।

আর আজ কি হল তা তো বললামই। আপাতত আমার কিছু দিবাস্বপ্নে ক্যারোলিনা ভোজনিয়াকির বেশ বিচরণ থাকবে বুঝতে পারছি। ভাগ্যিস, আমাদের মত সাধারণ মানুষের স্বপ্ন দেখার উপর কর দিতে হয় না। চলুন, স্বপ্নে প্রাইভেট জেটে অথবা ঐটা আমদানী যদি নিষিদ্ধ করে দিয়ে থাকে তবে প্রাডো বা নিদেনপক্ষে ল্যান্ড ক্রুজারে করে যার যার স্বপনচারিণীর সাথে এই একটু ... ।

[বিঃদ্রঃ খুবই সাধারণ চিন্তা-ভাবনা আর নিতান্তই 'ফান' মুডে লেখা। কাউকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য নয়। একটু খিয়াল কৈরা!]

[সম্পাদিত]


মন্তব্য

কৌস্তুভ এর ছবি

সবাইকেই তো লিস্টি করে ফেললেন, আমাদের জন্য তো কিছু আর রাখলেন না দেখি! মন খারাপ

জোকোভিচ কিন্তু পভা ম্যাডামের ভাল নকল করে...

রেশনুভা এর ছবি

কিছু বাদ পড়ে গেছে তো। ঐখান দিয়ে পছন্দ কইরা ফালান।

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

কিন্তু ততদিনে এই উইলিয়ামস বোনেরা টেনিসটাকে একেবারে আলকাতরা মাখিয়ে ছাড়লো বলে।
যদিও একেবারেই হালকা মুডে মজা করার জন্য লেখা, তাও এই লাইনটা ভালো লাগে নাই হাসি

কুর্নিকোভা আর শারাপোভারে খুব ভালো লাগতো। খেলার জন্য অতো না অবশ্য চোখ টিপি
বেশ অনেকদিন টেনিস ফলো করা হয় না তো, তাই ক্যারোলিনা ভোজনিয়াকিরে চিনলাম না। দেখতে হবে!

সাফি এর ছবি

আপনি বড়ই মনোযোগী পাঠক। উদ্ধৃত না করলে হয়ত চোখ এড়িয়ে যেত। এই লাইনটা এডিট করে মুছে দিলে ভাল হয়।

স্মৃতিচারণে অনেক কিছুই কমন পড়ে গেছে হাসি

রেশনুভা এর ছবি

অপ্রঃ আমি যখন লাইনটা লিখছিলাম তখনই খেয়াল করেছিলাম। কিন্তু এইটাই ফান মুডে আমার অভিব্যক্তি তাদের প্রতি। তারা দু'জনই অসম্ভব ভালো খেলোয়াড় হয়ত অনেক ভালো মানুষও। কিন্তু আমার লেখায় কিন্তু সেটা মূল প্রতিপাদ্য না। এজন্যই সতর্কীকরণ বার্তা ছিল লেখার নিচে।
সাফিঃ লেখালেখির পুরোটা কখনই সব পাঠকের কাছে ভালো লাগবে না। কারণ, পাঠকেরা শুধু লেখাটা পড়েন, লেখার সময় লেখকের অনুভূতি তাদের কাছে কিন্তু অজানাই রয়ে যায়। আর সেজন্যই তো খোলা থাকে সমালোচনার পথ।

শুভাশীষ দাশ এর ছবি

ফান বললেই ঐ লাইনটা খারিজ হয়ে যায় না।

----------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার

রেশনুভা এর ছবি

বিচার মাথা পেতে নিলাম।
কিন্তু দুঃখিতও হচ্ছি না এই কারণে যে কারোর অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে তারপর দুঃখিত বলা আমার কাছে শুধুই প্রহসন মনে হয়।

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

একটা কথা বলতে ভুলে গেসি। শিরোনামে এভাবে আমার মতো আগ্রহী পাঠককে ধোকা দেয়ার নিন্দা জানাই। ভাবলাম আপনার বাস্তবজীবনের কাহিনী, তা না, শেষ পর্যন্ত এইসব বোকাবাক্সের মেয়েদের কথা শোনালেন! মন খারাপ

রেশনুভা এর ছবি

বাস্তব জীবনের কাহিনী বলে সংসার ভাঙ্গতে চাই না কারো ... খাইছে

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

টেনিসে বলবার মতন একজনই আছে... ফেদেরারের বৌ দেঁতো হাসি

_________________________________________

সেরিওজা

শাহেনশাহ সিমন এর ছবি

পুরাই লুহানীও দৃষ্টি চোখ টিপি
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না

_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না

রেশনুভা এর ছবি

ফেদেরার বৌ থাকলেই তো ফেদেরার হারে। তয় সে সুন্দরী ... দেঁতো হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

এই সব স্বপ্নচারিণীদের দেখেই একদা টেনিস খেলা শিখিয়াছিলাম।
স্টেফি গ্রাফ ছিল আমার স্বপনচারিণী।

পলাশ রঞ্জন সান্যাল

অদ্রোহ এর ছবি

হিঙ্গিসের কথা কইলেননা, আহা! মধু, মধু দেঁতো হাসি

------------------------------------

আজি দুঃখের রাতে, সুখের স্রোতে ভাসাও তরণী
তোমার অভয় বাজে হৃদয় মাঝে হৃদয় হরণী।

--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।

রেশনুভা এর ছবি

ভুলে গেছি। আমার সাথে তার কেমিস্ট্রি কখনই জমে নাই তো, তাই ... খাইছে

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

সৈন্দর্যে মেরি পিয়ার্স আর পেশীতে মরেসমো বাদ গেছে, যোগ করে নিন। বিভ্রান্তমূলক শিরোনাম দিয়ে পাঠকের সাথে প্রতারণা করার জন্য দিক্কার!



তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

রেশনুভা এর ছবি

আহ। মেরি পিয়ার্স। অনেকদিন পর মনে করায় দিলেন পাণ্ডবদা। ধন্যবাদ।

শাহেনশাহ সিমন এর ছবি

পাণ্ডবদা আর অদ্রোহ আমার কথাগুলা বইলা দিলো

কোর্টের বাইরে অবশ্য ক্লাইস্টার্স রেও খ্রাপ লাগে না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না

_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না

অতিথি লেখক এর ছবি

[বিঃদ্রঃ খুবই সাধারণ চিন্তা-ভাবনা আর নিতান্তই 'ফান' মুডে লেখা। কাউকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য নয়। একটু খিয়াল কৈরা!]

ফানের নাম দিয়ে আজে-বাজে কথা লিখে রেখেছেন, আবার বলেন খিয়াল কৈরা! ফানের ট্যাগ লাগিয়ে যা ইচ্ছা বলে যাওয়ার লাইসেন্স নিয়ে নিলেন! বাহ! আপনার কথা শুনেতো মনে হচ্ছে প্রমীলা টেনিসের কাজ হচ্ছে আপনার মত পুরুষদের জন্য খেলা, যাতে করে বসে বসে মেয়ে গুলাকে গিলতে পারেন।

সেরেনা আর ভেনাস আলকাতরা? তাহলে আপনাকেতো নর্দমার পানি ছাড়া আর কিছু বলার নাই।

রেশনুভা এর ছবি

অনেক মানুষ আমাদের চারপাশে, রকমফের তো থাকবেই। সবাই যে পিঠ চাপড়ে দেবে সেটা কখনই মনে করি না। আপনি না হয় আমাকে নর্দমার পানির সাথেই তুলনা করলেন। আমি কী নর্দমার পানি হয়ে গেলাম? যেমন আলকাতরা হয়নি ভেনাস আর সেরেনাও আমার কথায়।
আর হ্যা, আমি কিন্তু মেয়েদের যাবতীয় খেলাধূলা দেখতেই ভালোবাসি।

দ্রোহী এর ছবি

ধুর মিয়া! শিরোনাম পড়ে ভাবলাম লুলামির গল্প। খাইছে


কি মাঝি, ডরাইলা?

রেশনুভা এর ছবি

কাল্পনিক লুলামি দ্রোহীদা। ইহাও একপ্রকারের লুলামি বটে।
আর এই লুলামি কইরা এই পোস্টে গালিও খায়া ফেলছি ... মন খারাপ

নাশতারান এর ছবি

আমার সেন্স অফ হিউমার নিঃসন্দেহে খারাপ। তা না হলে "টেনিসটাকে একেবারে আলকাতরা মাখিয়ে ছাড়লো"র মতো নির্মল কৌতুকও আমার কাছে এত আপত্তিকর ঠেকে কেন?

_____________________

আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।

রেশনুভা এর ছবি

আমার সেন্স অফ হিউমার নিঃসন্দেহে খারাপ।

আমারও তাই ধারণা।

অতিথি লেখক এর ছবি

ছি ছি লেখক এতো খারাপ!!!!!!!!

স্টেফি গ্রাফের আমলে আমার স্পেনের একজনের খেলা ভালো লাগতো, আরাঞ্চা সাঞ্চেজ ভিকারিও। এই অমিল টুকু ছাড়া বাকি সব টুকুই লেখকের সাথে কমন পড়েছে।
.................................।।
শ্যামল

রেশনুভা এর ছবি

আরাঞ্চা সাঞ্চেজ ভিকারিও ... মনে পড়ছে। ৩য় - ৪র্থ বাছাই থাকতো প্রায়ই।

ছি ছি লেখক এতো খারাপ!!!!!!!!

লেখক অনেক খ্রাপ লুক। মন খারাপ

যুধিষ্ঠির এর ছবি

ছোটবেলায় একটা গল্প পড়েছিলাম: একটা ছেলে পুকুরে ঢিল ছুঁড়ছিলো, তো পুকুর থেকে একটা ব্যাঙ মাথা উঁচিয়ে জিজ্ঞেস করলো, ঠিল ছুঁড়ছো কেন হে বালক? ছেলেটি বললো, ঢিল ছুঁড়তে দারুণ মজা লাগে যে! ব্যাঙ বললো, কিন্তু ঢিল লেগে তো আমরা মারা যাচ্ছি!

গল্পের উপদেশ: বালকদিগের জন্য যাহা ক্রীড়াবিশেষ, ব্যাঙদিগের জন্য তাহা মৃত্যুস্বরূপ।

এতকিছু বলার উদ্দেশ্য: অনুগ্রহ করে আলকাতরা সংক্রান্ত লাইনটা সরিয়ে দিন, বা বদলে দিন।

রেশনুভা এর ছবি

বদলে দিলাম লাইনটা যুধিষ্ঠির'দা।
তবে নিজে বদলাইনি ... খ্যাতই রয়ে গেলাম।

যুধিষ্ঠির এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ, রেশনুভা!

ধুসর গোধূলি এর ছবি

স্টেফির কথা বললেন, মনিকার কথা বললেন, কুর্নিকোভার কথা বললেন, নাভ্রাতিলোভা-সাবাতানির কথাও বললেন। কিন্তু হিঙ্গিসকে স্মরণ করলেন না যে! মন খারাপ
আহা, সার্ভ করার সময় এই সুইস বালিকার শর্টসের খানিকটা বাতাসে উড়তে থাকতো, আর সেদিকে চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে থাকতাম চোখের পাওয়ার হাজার গুণ বাড়িয়ে।

না, আবার টেনিস খেলাটা দেখা শুরু করতে হবে। দেঁতো হাসি



বিএসএফ—
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

টেনিস খেলা যত না দেখছি, তারচেয়ে বালিকাদের দিকে বেশি তাকিয়েছি!

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।