অংশীদারী কারবারের ‘অসীম দায়’ বৈশিষ্ট্যখানা নিয়ে পড়তে হয়েছে কখনো? আমার স্বভাবে দোষের ভাগটা আনলিমিটেড!
এরই মধ্যে একটা হচ্ছে—ছিপছিপে, দীর্ঘদেহী কোন ‘ভদ্দরলোক’কে দেখলেই চট করে এক গোয়েন্দাকে মনে করে বসি। গোয়েন্দা গল্পে আমার দখল অবশ্য একেবারেই শোচনীয়! সত্যি কবুল করে বলতে হয়, একেবারে কচিকাঁচাবেলায় রকিব হাসানের ‘তিন গোয়েন্দা’ আর আরেকটু বুড়িয়ে ‘শার্লক হোমস অমনিবাস’ ছাড়া আর তেমন কিছুই আমি পড়িনি।
তবে TM (টানা মুখস্ত) করেছি বটে ‘ফেলু মিত্তির’কে, যাঁর পোশাকি নাম প্রদোষচন্দ্র মিত্তির কিংবা প্রদোষ.সি. মিটার।
লীলা মজুমদার যাঁকে আদর করে ডাকতেন ‘ফেলুচাঁদ’ বলে। যদিও ধূমপায়ী লুকজন আমার চারচোখের বিষ, তবু যখন তখন ফস্ করে চারমিনার ধরালেও ফেলুচাঁদকে তো ক্ষমা করে দেওয়া যেতেই পারে।
গোয়েন্দা ফেলুদার গল্প -উপন্যাসগুলো লেখা হয়েছে তাঁর সহকারী শ্রীমান ‘তপেশরঞ্জন মিত্রে’র জবানীতে। ডাকনাম তপেশ হলেও ফেলুদার ঠোঁটে সেটা ‘তোপসে।’ একচিমটিতে তপেশের মুখে ফেলুদার বর্ণনা পাওয়া যায় এভাবে---
“ফেলুদা আমার মাসতুতো দাদা। আমার বয়স চোদ্দো আর ওর সাতাশ। ওকে কেউ কেউ বলে আধপাগলা, কেউ কেউ বলে খামখেয়ালি, আবার কেউ কেউ বলে কুঁড়ে। আমি কিন্তু জানি ওই বয়সে ফেলুদার মতো বুদ্ধি খুব কম লোকের হয় আর ওর মনের মতো কাজ পেলে ওর মতো খাটতে খুব কম লোকে পারে।
তাছাড়া ও ভাল ক্রিকেট জানে, প্রায় একশো রকম ইনডোর গেম বা ঘরে বসে খেলা জানে, তাসের ম্যাজিক জানে, একটু একটু হিপনটিজম্ জানে, ডান হাত আর বাঁ হাত দুহাতেই লিখতে জানে। আর ও যখন স্কুলে পড়তো তখনই ওর মেমরি এত ভাল ছিল যে, দুবার রিডিং পড়েই পুরো ‘দেবতার গ্রাস’ মুখস্ত করেছিলো।
কিন্তু ফেলুদার যেটা সবচেয়ে আশ্চর্য ক্ষমতা, সেটি হলো ও বিলিতি বই পড়ে আর নিজের বুদ্ধিতে দারুণ ডিটেকটিভের কাজ শিখে নিয়েছে। তার মানে অবশ্য এই নয় যে, চোর ডাকাত খুনি এইসব ধরার জন্য পুলিশ ফেলুদাকে ডাকে।
ও হলো-- যাকে বলে শখের ডিটেকটিভ।”
এই শখের গোয়েন্দার তুখোড় কাহিনিগুলো লেখা একেবারেই আটপৌরে ভাষায় আর বাহুল্যহীন জমজমাট ভঙ্গিমায়। পড়তে গিয়ে ঠিক সিনেমার মতো চোখের সামনে ভেসে উঠবেই। আর এমন টান টান উত্তেজনা পুরো গল্পের আগাপাশতলা জুড়ে, যে শেষ না করে বইয়ের পাতা মুড়ে রাখাই দায়! খোদ সত্যজিৎ তোফা একখানা শব্দ যুগিয়ে গেছেন-- 'আনপুটডাউনেবল'!
এই রে, মহামূল্যবান একজন মানুষ বাদ পড়ে গেলো যে!
গোয়েন্দা ফেলুদার অ্যাডভেঞ্চারে যিনি অপরিহার্য-- ‘রক্তবরণ মুগ্দ্ধকরণ নদীপাশে যাহা বিঁধিলে মরণ’ =লালমোহন গাঙ্গুলী। রহস্যরোমাঞ্চ সিরিজের জগতে 'জটায়ু' ছদ্মনামেই যাঁর খ্যাতি। 'পড়েছেন নাকি তাঁর দু -একটা বই-- সাহারায় শিহরণ, দুর্ধর্ষ দুশমন... আমাদের স্কুলের লাইব্রেরি থেকে নিয়ে?'
'সোনার কেল্লা' উপন্যাসে পরিচয়ের পর থেকে এই ত্রিমূর্তি চষে বেড়িয়েছেন পুরো ভারতবর্ষ। এমনকি নেপাল, হংকং, লণ্ডনও...
তাই দেশভ্রমণ আর সেসব জায়গাগুলোর নিখুঁত বর্ণনা ফেলুদার কাহিনির স্বাদ বাড়ায় বহুগুণে!
''হত্যাপুরী, গোলকধাম রহস্য, যত কাণ্ড কাঠমাণ্ডুতে, নেপোলিয়ানের চিঠি, টিনটোরেটোর যীশু, অম্বরসেন অর্ন্তধান রহস্য, জাহাঙ্গীরের স্বর্ণমুদ্রা, বোসপুকুরের খুনখারাপি, এবার কাণ্ড কেদারনাথে, দার্জিলিং জমজমাট, ভূস্বর্গ ভয়ঙ্কর, ইন্দ্রজাল রহস্য, অপ্সরা থিয়েটারের মামলা, শকুন্তলার কন্ঠহার, ডাঃ মুনসীর ডায়রি, লণ্ডনে ফেলুদা, গোলাপী মুক্তা রহস্য, রবার্টসনের রুবি, নয়ন রহস্য, বাক্স রহস্য, রয়েল বেঙ্গল রহস্য, গ্যাংটকে গণ্ডগোল, জয় বাবা ফেলুনাথ, বাদশাহী আংটি, ফেলুদার গোয়েন্দাগিরি, কৈলাস চৌধুরীর পাথর, শেয়াল দেবতা রহস্য, সোনার কেল্লা, সমাদ্দারের চাবি, কৈলাসে কেলেঙ্কারী, ঘুরঘুটিয়ার ঘটনা, বোম্বাইয়ের বোম্বেটে, গোঁসাইপুর সরগরম, গোরস্থানে সাবধান, ছিন্নমস্তার অভিশাপ''---- সব মিলিয়ে ৩৫ খানা উপন্যাস মিলবে দুখণ্ডের ফেলুদা সমগ্রে।
ফেলুদার উপন্যাসগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠত্বের তকমা অনেকেই পরান ‘বাদশাহী আংটি’কে। খোদ সত্যজিতের মতে ‘ছিন্নমস্তার অভিশাপ’।
আমার কিন্তু বেজায় প্রিয় ‘টিনটোরেটোর যীশু।’
যদি পড়ে না থাকেন এই বেলা হাতে নিন ‘ফেলুদা সমগ্র'... নয়তো বিস্তর ঠকবেন!
শেষে জুড়ে দিলাম একটা কাঁচা স্কেচ, দেখিয়া গাল পাড়িবেন না পিলিজ!
#উত্সর্গ: ফেলু মিত্তিরের মহা ভক্ত সহোদরা ‘দ্যুতি’কে।
মন্তব্য
আচ্ছা পড়বো আবারো
...........................
Every Picture Tells a Story
আচ্ছা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
টিনটোরেটোর যীশু, সমাদ্দারের চাবি দুইটাই আমার পছন্দ
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
'যত কাণ্ড কাঠমাণ্ডুতে'- এটাও ভাল্লাগে।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ফেলুদা দেখলে এখনো লোভ সামলাতে পারিনা, স্থান-কাল-পাত্র ভুলে পড়তে বসে যাই।আর কি অদ্ভুত কাকতাল, এই সেদিন রয়েল বেঙ্গল টাইগার রহস্য আবার পুনর্পাঠ করলাম। সেই একই রকম দুর্দান্ত থ্রিল, সেই চিরচেনা আপন ফেলুদা,তোপসে,জটায়ু...সেই একই রকম ভাষার ঠমক...নাহ! আমরা বুড়ো হয়ে যাব, ফেলুদা থেকে যাবেন চিরতরুণ!!
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
ফাইনাল সেমির মিড টার্ম চলছে তো.....
এই সময় পেটপুরে ফেলুদা -টেলুদা না পড়লে আর কখন পড়ব?
জয় বাবা ফেলুনাথ!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
প্রথম গল্প কোনটা, বলো দেখি!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
এই না হলে মাস্টারাপা!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আম্মো এইটাই বলতে যাচ্ছিলুম...
হ, ফেলুদা থেকে পড়া ধরা মাস্টার! আহারে আমার সব মাস্টাররাই যদি এমন হতো!!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আরে, নিচের কমেন্টটা এইখানে উঠে গেছিল!
ফেলুদার গোয়েন্দাগিরি। ঐ রাজেনবাবুর কেস।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
'ইতি-- তিনু (শ্রীতিনকড়ি মুখোপাধ্যায়)'
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সেরা হচ্ছে রয়েল বেঙ্গল রহস্য, তারপরেই ছিন্নমস্তার অভিশাপ। আর তিন নম্বর হতে পারে জয় বাবা ফেলুনাথ!
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
রয়েল বেঙ্গল রহস্য, ছিন্নমস্তার অভিশাপ আর বাক্স রহস্য!
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
১) টিনটোরেটোর যীশু।
২) রয়েল বেঙ্গল রহস্য।
৩) ছিন্নমস্তার অভিশাপ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ফেলুদার অভি্যান ৩৭টি, শেষ ২টি অসম্পূর্ণ। একটার নাম মনে হয় তোতা/টিয়া রহস্য আরেকটার নাম মনে পড়ছে না...
ফেলুদা তো শখের ডিটেকটিভ নন, পেশাদার গোয়েন্দা।
বাংলা গোয়েন্দা চরিত্রের মাঝে ব্যোমকেশের অবস্থান আমার কাছে ফেলুদারও আগে।
তবে ফেলুদাও কম নন। কারণ ঐ- বিকাশবাবুর রেডিও, শশীবাবুর সিং, এক থেকে সাত, মগনলালের বজরা, আফ্রিকার রাজা।
অসমাপ্ত ফেলুদা:
১) তোতা রহস্য।
২) আদিত্য বর্ধনের আবিষ্কার।
বাদশাহী আংটি তে তোপসে বলছে----
''কিন্তু ফেলুদার যেটা সবচেয়ে আশ্চর্য ক্ষমতা, সেটি হলো ও বিলিতি বই পড়ে আর নিজের বুদ্ধিতে দারুণ ডিটেকটিভের কাজ শিখে নিয়েছে। তার মানে অবশ্য এই নয় যে, চোর ডাকাত খুনি এইসব ধরার জন্য পুলিশ ফেলুদাকে ডাকে।
ও হলো-- যাকে বলে শখের ডিটেকটিভ।”
হুমম --- ''কৈলাস হচ্ছে কই লাশ?''
রইলো
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
শুরু শুরুতে শখের ডিটেক্টিভ থেকে পরের দিকে প্রফেশনালই হয়ে গেছিল, কার্ড বিলিয়ে বেড়াত না!
ব্যোমকেশ বেশি পরিশীলিত। দুটো কারণ মনে হয় - এক, আগেকার সময়ের বলে, দুই, টার্গেট পাঠকরা প্রাপ্তবয়স্ক বলে।
কী লজ্জা... কী দুঃখ.. কী বেদনা......
আমি ব্যোমকেশ পড়িনি।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আহারে!
ব্যোমকেশ অনলাইনে পাওয়া যায়, বই জোগাড়ের ঝামেলা থাকলে...
অনলাইনে পাওয়া যায় নাকি? দরকার
ধন্যবাদ।
unrestrict: দুর্নীতি কমিশনে খবর দিব!!
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ঠিক...ব্যোমকেশ আর অজিতের ব্যাপারস্যাপারগুলো একটু কেমন যেন - ফিল্ড ওয়র্ক কম, মুন্ডু ওয়র্ক বেশী।
ঠিক। ব্যোমকেশের ব্যাপারটা আসলে মাথার, পেশীর জোর ন্যূনতম। 'অচিন পাখি' নামের গল্পটাতো যেকোনো ভাষায় আমার পড়া সেরা গয়েন্দা গল্পগুলোর একটা।
অবশেষে অতি বিলম্বে ব্যোমকেশ সমগ্র পড়ে শেষ করলাম।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
দারুন লেখা তিথী!
সেই ছোটবেলা থেকে ফেলু মিত্তিরের ভক্ত
ফেলুদার গল্পের মাঝে সবচেয়ে বেশি পছন্দ হল 'ছিন্নমস্তার অভিশাপ'। সেইখানে একটা পাহাড়ি নদীর বর্ণনা দিয়েছেন সত্যজিৎ। সেইটা এত জীবন্ত যে না পড়লে বিশ্বাস হয় না----
জয় বাবা সত্যজিৎ !!
''আমরা সবাই নদীর দিকে এগিয়ে গেলাম।
পাহাড়ি নদী, যাকে বলে খরস্রোতা। বাঁ দিকে উত্তরে ভেড়া আর ডাইনে নিচে দামোদর।
জলপ্রপাতের জায়গাটা দেখতে হলে আরও এগিয়ে গিয়ে বাঁয়ে যেতে হবে... যদিও শব্দটা এখান থেকেই পাচ্ছি।''
#ছিন্নমস্তার অভিশাপ
অনেক অনেক অ-নে-ক ধন্যবাদ অনি'দা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
খাইসে!
তোমার কি সব মুখস্ত নাকি!!
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আরে না, জানোই তো আমি মোটা মাথার মানুষ!
কোট করার আগে বই খুলে মিলিয়ে নিচ্ছি...
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ধুর, ফেলুদা তো বিয়েই করেনি, অতএব তার শালীরও সম্ভাবনা নেই...
ফেলুদাচারণ সুন্দর হয়েছে। ছবিও
হায় রে দুনিয়া, লুকজন খালি শালী খুঁজিয়া বেড়ায়.................
ক্যাম্নে কী! (মহা চিন্তিত ইমো)
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
(কোন মন্তব্য নেই, মন্তব্য করতে গেলে পোস্টের সমান বড় হয়ে যাবে)
তাহলে নতুন পোস্টই দ্যান!
তোফা!
এভাবে ধরিয়া বাঁধিয়া লেখাইতে হইবে।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হ, নতুন পোস্ট ছাড়েন মিয়া।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ফেলু মিত্তিরের বইগুলোতে সত্যজিতের ব্যাপক পড়াশোনার আভাস পাওয়া যায়। কত খুঁটিনাটি রাজ্যের কথা স্বাভাবিক কৌতুক রসে মগজে গেঁথে যায়!
একটা মজার জিনিস খেয়াল করেছেন? ফেলুদার বইয়ে নারী চরিত্র খুব কম। কমবয়সী মেয়ে একেবারেই নেই। তোপসে যাতে কৌস্তুভ/ধুগোদা'র মত শালী শালী করতে না পারে এজন্যি মনে হয়।
স্কেচ দুর্দান্ত। এবার শঙ্কুকে আঁকুন (অবিনাশ বাবু, নিউটন সমেত )।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
তা তো হবেই, "সত্যziত নামেও সত্যziত কাজেও সত্যziত", একালের ছেলেপেলের ভাব বুঝে সেকালেই ব্যবস্থা নিয়ে গিয়েছেন...
# যখন ছোট ছিলাম: সেরা সত্যজিৎ
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
'যখন ছোট ছিলাম' নিজের সংগ্রহের জন্যে খুঁজছি আজকে তিন বছর ধরে। এখানে পাওয়া বেজায় মুশকিল হয়ে গেছে। বইমেলা ছাড়া নওরোজ কিতাবিস্তানের দেখা পাওয়া কষ্টকর আমার জন্যে, আর তারা খালি বলেন ওদের গুদাম থেকে খুঁজে বের করতে হবে, নিজে গিয়ে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
'যখন ছোট ছিলাম' আলাদা বই হিসাবে চোখে পড়ে নি তো...
তবে বেটার মনে হয় 'সেরা সত্যজিৎ' কিনে নেয়া, যেটা খুব দুর্লভ নয়।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হ, সেরা সত্যজিত জ্ঞানকোষেও পাওয়া যায়।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
(এইটা ক্লাসিক উধো বুধো সমস্যার আরেকটা আধুনিক সংস্করণ - মুছে দিলাম। সচলায়তন খালি এর কমেন্ট ওর ঘাড়ে চাপাচ্ছে কেন?)
হে হে, আঁকিয়াছি শর্টকার্টে একখানা....
কিন্তুক মন্তব্যে ছবি জুড়তে হয় কেমনে??
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কোথাও আপলোড করে ছবিটা এমবেড করে দিন। উপরের বাটনগুলোর একদম বাঁ দিকেরটা হল এমবেড।
কি ইয়ে লোক!
ওই ওই.. গাল- টাল দেবেন না বলে দিচ্ছি।
খোমাখাতাকে ঘুম পাড়িয়ে রেখেছিলাম, তাই কোথায় আপলোড করবো মাথায় আসছিলো না!
দিলাম এইবার, দেখতে না পারলে আমার কুনু দোষ নাইক্কা!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আরে, ওইটা তো ফাহা ভাইকে বলা, আমার শালিলোলুপতার দিকে দুষ্টু ইঙ্গিত করায়!
ফেসবুকে আপলোড করে লিঙ্ক দিলে যারা আপনার ফ্রেন্ডলিস্টে নেই তারা দেখতে পাবে না, যেমন আমি...
ফ্লিকার অ্যাকাউন্টের P/W ভুলে গিয়েছিলাম... মাথা- টাথা চুলকে মনে পড়লো।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আরে কৌস্তুভদা, মন্তব্য যেভাবে উপ্রে-নীচে দৌড়াচ্ছে কে কাকে কী বলছে বোঝা মুশকিল!
শালী নিয়ে আলোচনা আরো আগালে শালীনতা বজায় রাখা কঠিন হবে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
গোয়েন্দা গল্পের সাথে আমার পরিচয় ফেলু মিত্তিরের হাত ধরেই। তবে আমি লোক খ্রাপ বলে কীনা জানি না তবে আমার কিন্তু মগনলাল মেঘরাজকেও দারুণ লাগে
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আঙ্কল
স্যার--
''ভেরি গুড! লালমোহন, মোহনলাল, মগনলাল--- সব লাল, লালে লাল-- এ্যাঁ? কী বলেন?''
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বলতে ভুলে গিয়েছিলাম, স্কেচটা দারুণ
ফেলুদা সমগ্র খেয়ে ফেলেছি অনেক আগেই, কিন্তু কাগজগুলো পছন্দ হয়নি
নিন।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ফেলুদার সব গুলোই পড়া। কিছুদিন আগে ফেলুদা সমগ্র ২টি খন্ড কিনে আবার শুরু করেছি।
সুপ্রিয় দেব শান্ত
ভালু ভালু।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হাতে সময় কম থাকলে এসব পোস্ট পড়া উচিত না... পরে আবার এখুনি ওসব বইটাইগুলোও পড়তে বসার ইচ্ছা হতে পারে, তাই পড়লাম না পোস্টটা
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
তাহলে আমিও আর ধন্যবাদ দিলাম না।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ফেলুদার বইগুলি যত ভালো, মুভিগুলি ততটাই খারাপ। এমনকি সত্যজিত নিজে যে দুটো বানিয়েছেন, সেগুলিও ভাল লাগেনি। বই পড়ে ফেলুদার যে চিরতরুন পুরুষালী চেহারাটা কল্পনায় ছিল, সৌমিত্র সে তুলনায় অনেকটাই মেয়েলি আর সব্যসাচী তো প্রায় ফেলুদার বাবার বয়সী। এই বুড়োকে এখনও কেন ফেলুদা চরিত্রে নেয়া হয়, আমার মাথায় ঢোকে না। কলকাতায় কি অভিনেতার এতই অভাব। হিন্দিতে শশীকাপুরও নাকি ফেলুদা করেছেন। দেখিনি অবশ্য, দেখতে চাইও না। শশী তো সৌমিত্রর চেয়েও মেয়েলি। সম্প্রতি ব্যোমকেশের চিত্ররুপ 'আদিম রিপু'দেখলাম। অঞ্জন দত্তের বানানো। সেরকম একটা ছবি, আর ব্যোমকেশ চরিত্র আবীরকে মনে হয়েছে ঠিক আমার কল্পনায় ব্যোমকেশের যে ছবিটা ছিল, তার হুবহু।
- রাইসুল জুহালা
আমি পারতপক্ষে প্রিয় কোনো গল্প -উপন্যাস নিয়ে বানানো নাটক /মুভি দেখি না... কল্পনার সঙ্গে এত বেশি গরমিল পাওয়া যায় যে, মন খ্রাপ হয়ে যায় খুব!
ব্যোমকেশ পড়ে নেই.. এরপর এই মুভিটা দেখার ইচ্ছে রইলো।
মন্তব্যের জন্য
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ঠিক কথা
আমরা প্রায় তিন জেনারেশন ফেলুদার ভক্ত। আমার নানু, বাবা, আমি এবং আমার ছোট ভাই। প্রথম দু'জন এখন অবশ্য আর নাই, কিন্তু যখন ছিলেন তখন আমাদের ৪ জনের মধ্যে ফেলুদা, ঘনাদা, ব্যোমকেশ, কীরিটি, শার্লক হোম্স, মাসুদ রানা আর কুয়াশা নিয়ে রীতিমত কাড়াকাড়ি চলতো!
কেউ কি প্রেমেন্দ্র মিত্রের পরাশর বর্মা সিরিজের বই পড়েছেন ? সমগ্রটা কিনতে চাইছি, কিন্তু ঠিক ভরসা পাচ্ছি না।
মনমাঝি
আমাদের বাসায় পিচ্চি কাজিনদের মধ্যে ফেলুদাকে নিয়ে কাড়াকাড়ি চলে হরদম!
আমি পড়িনি।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কিনে ফ্যালেন, প্রেমেন মিত্রের মতোই। দারুণ কমেডি- কিন্তু গোয়েন্দাগিরিতেও ষোলোআনা উসুল।
ঠিকাসে।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হুম... তাহলে তো কিনতেই হয় ! আসলেই, অন্য সব বাদ দিলেও, ঘনাদার স্রষ্টার হাত থেকে খারাপ কিছু বেরোয় কি করে। তবু একটু দ্বিধা ছিল আগে, কারন ফেলুদা-ব্যোমকেশের মতো এই নামটা বিভিন্ন আলোচনায় এত শুনিনি, বা বলা ভালো আদৌ শুনিনি।
"পরাশর সমগ্র"-টা আজিজে দেখেছিলাম। কিনতে হবে।
মনমাঝি
ঘনাদা অবশ্য আমার খুব একটা পছন্দের চরিত্র নয়। পরাশর পড়িনি, সুযোগ পেলে পড়ে দেখতে হবে।
"ঘনাদা তস্য তস্য অমনিবাস"-টা পড়েছেন ? না পড়ে থাকলে আগে ওটা পড়ে দেখুন। আর পড়েও ভালো না লেগে থাকলে আর কি বলবো বলুন।
মনমাঝি
আহ, কিছুই তো পড়া হলো না এখনো..........
"জীবন এত ছোট কেনে, জীবন এত ছোট কেনে।"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ঈশ্বর বলে যদি কেউ থাকেন তো তিনি বড্ড আনফেয়ার জীবনের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে দিতে পারতেন বা বইয়ের সংখ্যা কমিয়ে দিতে পারতেন করেছেন উল্টোটা
হ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
পড়েছি মনে হয়
তারাশঙ্করের 'কবি'।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এই বার বইমেলায় রোদেলাকে কিনে দিলাম। ক্লাসের পড়া তৈরি করতে ও যখন ব্যস্ত সেই ফাঁকে নিজেই......... এমন পড়ার মজাই আলাদা। একই সাথে ফেলুদা পড়......আর পড় নিজের বালকবেলার স্মৃতিকে।
স্কেচ দেখে তো আমার চোখ ছানাবড়া । আমার কদাকার মুখটি যদি আঁকিয়ের কল্যাণে উতরে যায় তবে পোট্রেটের সিরিয়াল দেব নাকি ভাবছি।
ভালো থেকো বোন!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
ছোটবেলার প্রিয় এই বইগুলোর স্বাদ কমবে না কখনই.........
সৃহৃদয় মন্তব্যের জন্য বরাবরের মতই এবং কৃতজ্ঞতা!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমি ফেলুদা খুব বেশি পড়িনি, ফেলুদা সমগ্রের ১টা পড়েছি। তবে মনে নেই তেমন।
আমি অবশ্য মাসুদ রানার বেশি ভক্ত, পুরোনোগুলোর।
ঘনাদাও পড়া হয়নি, বোমক্যাশের কথা আর বললামই না। আপনার কথাই কোট করি:
------------------------------------------
হায়রে মানুষ, রঙিন ফানুস, দম ফুরাইলে ঠুস
তবুও তো ভাই কারোরই নাই, একটুখানি হুঁশ।
মাসুদ রানা পড়তে হতো লুকিয়ে, বাসার বড়রা কেউ দেখলে জুটতো বকুনি।
কত কিছু যে পড়া বাকি....আপসুস!
মন্তব্যের জন্য
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
মাসুদ রানা মোটামুটি পড়া থাকলে পৃথিবীর তাবৎ রহস্য রোমাঞ্চ উপন্যাসের অংশবিশেষ আপনি পড়ে ফেলেছেন (ফেলুদা নয় যদিও)
ফেলু মিত্তিরের জন্য বহু রাত বিনিদ্র থেকেছিলাম।
পড়ার সময় বইয়ের নিচে লুকিয়ে ফেলু মিত্তিরের অভিযান পড়ার জন্য আম্মার পেদানীও কম খায়নি।
পোস্টে
পঠনে কৃতজ্ঞতা!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ফেলুদা আমারো পছন্দের। তবে ছোটবেলা সত্যজিৎ রায় বলতে বুঝতাম প্রফেসর সঙ্কু এখনো আছে বইটা আমার কাছে। ফেলুদাও সমগ্র আছে আমার কাছে
এম এছ নিলয়
পড়ার জন্য ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
খাশা হয়েচে
অনেক ধন্যবাদ!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমার সবচেয়ে প্রিয় লেখক হলেন সত্যজিত রায়।'গল্প ১০১','শঙ্কু সমগ্র','ফেলুদা সমগ্র' কয়েকবার করে পড়া হয়ে গেছে। এখন ঝোঁক চলে গেছে মুভির দিকে।post ভাল লাগলো।
আজ সন্ধ্যাতেই পড়ছিলাম 'প্রফেসর শঙ্কু ও ম্যাকাও।'
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কোনটা রেখে কোনটার কথা বলা যায়, তবে মগনলাল মেঘরাজ এর কথাও খুব মনে আছে, কিংবা ছিন্নমসতার অভিশাপের দাদু যিনি সংকেত ব্যবহার করে কথা বলতেন ..... সত্যজিৎ একা যা দিয়ে গেছেন আমাদের!!
তিথীডোর, আপনাকে ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইলো, তানিম এহসান
'ওটি আমার নাতনি, ওর নাম জোড়া মৌমাছি।
আর তুমি জোড়া কাটারি, বলল মেয়েটি।'
#ছিন্নমস্তার অভিশাপ
রইলো তানিম।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
অনেক কথা মনে করিয়ে দিলেন, ধন্যবাদ। টিনটরেটোর যীশু আমারও খুব প্রিয়, শেষ কালে ভেনিস পর্যন্ত ধাওয়া করে তার আপন হাতে আঁকা যীশু দেখে শখ মিটেছিল। জটায়ুর তো ব্যাপারই আলাদা। ---- অণু
আপনি নিশ্চয়ই 'তারেক অণু' ভাই?
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ফেলুচাঁদ ভালু পাই আমিও
লেখাটার জন্য (গুড়)
অনেক
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
লেখাটা এক্কেবারে আনপুটডাউনেবল, একেবারে গপ্পের ভুঁড়িভোজ! গত ক'দিন ধরে শুধু "সন্ধ্যা-শশী-ভৃত্তের" গপ্পোই পড়ছি। দ্বিতীয় খণ্ড চলছে আবার, বারবার- এভাবে কতবার হবে জানিনা।
আপনার প্রিয় গপ্পের লিস্ট এত ছোট যেটা জটায়ুর ভাষায় "হাইলি সাস্পিশাস!" আমি এলুদার ভক্ত বটে, তবে জটায়ুর মহাভক্ত। এবুতে জটায়ুর প্রথম ইয়ান ক্লাব আমিই খুলেছিলাম, কিন্তু সময় দিতে পারিনি। নাহ আবার জাগাতেই হবে-
"সাহারায় শিহরণ!"
পড়ার জন্য ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
নতুন মন্তব্য করুন