ইশকুলের গ্রীষ্ম ছুটিতে ভাঁড়ার ঘরে বসে লুকিয়ে পড়ে ফেলা ন হন্যতে..
পুরোপুরি না বুঝেই অনেকবার শুনতে শুনতে অবেলাতেই মুখস্ত হয়ে যাওয়া সুনীলের বরুণা আর একশ আটটা নীলপদ্মের বেহিসেবী কারুকাজ।
অসীম মুগ্দ্ধতায় গেলা জেন আয়ার আর শবনম।
তাই হয়তো বেশি বেশি কল্পনা, নতুন করে পাওয়ার আশায় ক্ষণে ক্ষণে হারিয়ে ফেলা।
বন্ধুযুগলদের দিকে মুহূর্তের ঈর্ষাকাতর দৃষ্টি.. একটু পরে ভেবে নেওয়া- এই বেশ ভাল আছি।
এভাবেই 'দিনের পর দিন চলে যায়.. যেন তারা পথের স্রোতেই ভাসা/ বাহির হতেই তাদের যাওয়া- আসা।'
কিন্তু ওই যে দলছুট বালক।
কবিতায় আর গানে অহর্নিশ অন্ধ, অযৌক্তিক বিষাদক্লিষ্ট ভাবনায় অতি বিভোর।
কৌতূহল গিয়ে পৌঁছায় দূর্বলতায়। টুকটাক অনলাইন কথোপকথন.. ইচিঠি বিনিময়।
অতি ধীর গতিতে যোগাযোগের মাত্রা প্রশস্ত হয়। পছন্দ -অপছন্দের তীব্র মিল প্রশ্নোত্তরে স্বাচ্ছন্দ্য যোগায়।
চুপিসারে ছেঁদো ছেলেমানুষি মার্কা অকারণ অভিমানও জমতে থাকে।
বালক বোঝে না তা—বালক সিসিফাস, বেপথু কাকে বলে বালক জানে না তা…
উল্টোরথে চ'ড়ে চলেছে মূল পথ!
একপর্যায়ে নিজের কাছেই নিজে প্রশ্ন রাখি, একপাক্ষিক এই অতি আগ্রহ খামোকাই কেন জিইয়ে চলা?
এহ, কী আমার আঁতেল রে। দেমাগের চোটে বাঁচে না।
নাহ, অহেতুক পাগলামির কোনো মানে নেই। বয়ঃসন্ধি পেরিয়ে এসেছি সেইই কবে। দূর দূর, ফাউল ভালুবাসার খেতা পুড়ি।
আন্তর্জাল থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে নেই।
কতো কী করার আছে বাকি.. গানেগল্পকাজেঅকাজে জীবন বহিয়া যায়। ভুলেও অনলাইন হই না, খুলিই না আর মেইল।
জরুরি চিঠিপত্তর জমছে, তো জমুক না। কা তব কান্তা, দু’দিনের দুনিয়া.. পিথিমিতে কে কাহার!
এক পক্ষকাল পরে চরম বরষা কবলিত এক সন্ধ্যায় আপিশপাড়ায় আটকে পড়তে হয়।
কিস্যু করার নেই বলে ডেস্কের বাজে কাগজের টুকরো দুমড়ে ঝুড়িতে গুঁজে দিই… ইউটিউবে এটা ওটা হাতড়াই।
নানাকিছুর পর হঠাৎ বেখেয়ালে পাসওয়ার্ডটা চেপে লগ ইন করি— ২৪৪১১৩৯।
ইনবক্সে চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকা একখানা এক লাইনের চিরকুটে চোখ আটকে যায়, আটকেই থাকে।
_____________________________________________
#আইডিয়া কৃতজ্ঞতা: আয়নামতি আপু।
মন্তব্য
হা হা হা...মনে পড়ে গেল পুরনো বাতিল চিঠির ভিড়ে লুকিয়ে থাকা চিরকুট, 'তোকে ভালোবাসি'... অনির্দিষ্ট হন্তারক বছর সমূহের পরে...
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
পিথিমিতে পেম বলে কিছু নেই।
এটা মনে রাখতে হপে, ব্যস।
বোজজেন?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বুজ্জি মানে ! একদম হাড়ে হাড়ে
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
যাক.. বাঁচা গেলো।
বেটার লেট দ্যান নেভার।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চিন্তিত ইমো দিলেন না যে বড়!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চিন্তিত ছিলাম কিন্তু ভাবলাম ওই ইমো দিলে 'খুকিটি'ও আবার দুশ্চিন্তায় পড়ে যাবে... আমি আবার 'ছানাপোনাদের' জ্বালাতন করতে পছন্দ করি না কিনা...
আহা, বেচারিকে কেন খালি খোকাখুকি, থুড়ি, খোঁচাখুঁচি?
খোঁচাখুঁচি আবার কোথায় করলাম?
এই দুইটার সমস্যা কী?
দ্যাশে আসেন খালি একবার.. পিটিয়ে পরোটা বানাবো!!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আরে, মুই কী করলুম? পক্ষে কথা বললেও পিট্টি দিতে চায়, তিথীর তো দেখি দু.বা.-সিনড্রোম হয়েছে!
জ্বে না, আমি চ্রম শান্তিপ্রিয় মানুষ। নেহায়েত বাধ্য না হলে কাউকে পেটাই না।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
তারপর কি হলো!!
কী আর…
‘পাখি উড়ে গেল বলে মরে কেঁদে কেঁদে…’
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
না দেখিবে তারে...
পরশিবে না গো
তারি পানে প্রাণ মেলে দিয়ে জাগো...জাগো...জাগো...
তারায় তারায় র'বে তারি বাণী
কুসুমে ফুটিবে প্রাতে
তারি লাগি যত ফেলেছি অশ্রুজল...
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
‘ভালবেসে আমি এই বুঝেছি সুখের সার সে চোখের জলে..’
হায় ‘অশ্রুজল’--
আমার চোখের পানি তো রেয়ার জিনিস!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
(গুড়)
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
অশ্রুত সুর, তা আরও মিষ্টি!
Heard melodies are sweet, but those unheard sweeter...
এম আব্দুল্লাহ
''Does the road wind-up hill all the way?
Yes, to the very end...
Will the day's journey take the whole long day?
From morn to night, my friend.''
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এই মেয়ে দেখি রজেটিকেও চেখে দেখেছে!!
Does the road wind up-hill all the way?
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
আগেই ঠিক করেছি তো ভাইয়া.. বেখেয়ালে বাদ পড়ে গিয়েছিলো।
নাহ, পড়িনি আসলে.. এই অংশটা সঞ্জীবের 'লোটাকম্বলে' পেলাম।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
খুকি, বিখ্যাত কবি জ্লটির কবিতা পড়েছো নিশ্চয়ই?
নেহি।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সেকী, তোমার জীবনটা তো অর্ধেকই বৃথা হয়ে গেলো খুকি...
তি হি হি... ইনি ফারাওয়ের চুরুট-এ ছিলেন না?
এই যে নমুনা
আমরা এসে গিয়েছি...
জমায়েত...
মে মাসে বাদাম...
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমাদেরও অনেকদিন কথা হয় না, শুনেছি তো লাখপতি স্বামী তার।
------------------------------------------------------------------
এই জীবনে ভুল না করাই সবচেয়ে বড় ভুল
কেবল হীরেজহরতে নিজেকে আগাগোড়া মুড়িয়ে নেওয়াটাই যাঁহাদের বাসনা, তাদের জন্য বোধ হয় সুখী হওয়াটা বেশ সহজ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বালিকা তো দেখি বড়দের গল্পও বেশ লিখতে পারে! কিন্তু, কেন লেখে?
ওই যে... রফিক আজাদের এক কোবতে, আয়নামতিদি সেদিন মাথায় ঢুকিয়ে দিলেন।
সেটা তাড়াতে।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হুম বড় হয়ে যাচ্ছে তিথীডোর।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
বালাই ষাট! ‘হাতড়ায় কে না শৈশব/ ভালবাসে কে না শৈশব….’
এই লেখা বাসার বড় কারো চোখে পড়লে আমার খবর আছে!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ভাল লিখেছিস তিথী---
থেঙ্কু ভাইয়া।
আমি তো ফি মাসেই কিছু না কিছু লিখি।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
অসীম মুগ্ধতায় জেন আয়ার কেমনে গিলে আমার কাছে পরিস্কার না। কিন্তু এই পোস্টটা ভালো লাগছে।
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
ইয়ে, জেন আয়ারে সমস্যা কী ভাইয়া?
মন্তব্যের জন্য
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বাহ!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
লাখ টাকা দামের প্রশ্ন হইলো, এই স্বাতী ক্যারা? ক্যারা এই স্বাতী!
আর আইডিয়াবাজ ময়নামতির ব্যাপারে তো সেই বৃটিশ আমলেই বলে থুইছি, ময়নামতি রক্স!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আবার জিগস!
তিথিডোর উপন্যাসের মূল চরিত্রের নাম স্বাতী।
হ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ন হন্যতে একটা বই রে ভাই, উরেব্বাস
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
হ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
“কি বলবো ভেবে পাই না
মনের ভেতর খুঁজে পাই তার
নিত্য আনাগোনা”।।
কতদিন দেখা হয়নি, বন্ধু কি খবর বল।
সেই মানুষটাকে যদি আজ বন্ধু হিসেবেও পাওয়া যেত!!
''আমি একটি বন্ধু খুঁজছিলাম যে আমার
পিতৃশোক ভাগ করে নেবে, নেবে আমার ফুসফুস থেকে দূষিত বাতাস।
আমি শুধু সারাজীবন একটি বন্ধুর জন্য প্রত্যহ বিজ্ঞাপন দিই...
কিন্তু হায়, আমার ব্লাডগ্রুপের সাথে কারো রক্ত মেলে না কখনো।''
#বন্ধুর জন্য বিজ্ঞাপন : মহাদেব সাহা
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আপনারে প্রেমপত্র পাঠানোর জন্য কষ্ট করতে হবে না কারো... ভালু ভালু কবিতা কপিপেস্ট করে দিলেই চলবে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
কোথায় - চোতা মারা কবিতা হলেই তো ম্যাডাম ধরে ফেলবেন, বরং লোকেদের 'অর্জিনাল' কবিতাই লিখতে হবে...
ম্যাডামের যা কবিতা পড়ার স্টক... অর্জিনিয়াল লিখতে গেলে পাল্লা দিতে হবে জয় গোস্বামী, শঙ্খ ঘোষ, আবুল হাসানদের সঙ্গে... এও কি সম্ভব!
তার উপরে আছে বানান ভুলের যন্ত্রণা... ম্যাডাম তো ক্যাঁক করে ধরে ফেলবেন গো মশাই... তারচেয়ে কপি/কবিপেস্টই ভালু
তারচেয়ে "পোলাটার কবিতার পাঠরূচী তো ভালু!" কোটায় চান্স পাওনের সম্ভাবনা থাকে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হুমম, এইভাবে তো ভাবিনি, ভালো আইডিয়াই মনে হচ্ছে এখন
তরুণ পোলারা আপনার কমেন্টটা পড়ে সৎপরামর্শ কানে নেবে আশা করি
একটা টোলপ্লাজা খোলা দরকার। এই আইডিয়া দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে যেসব তরুণ উৎসাহী হবে, প্রতি পত্রের জন্য টোল দিতে হবে আমাকে।
আর বালিকার জীবনে এতো সুন্দর সুন্দর প্রেমপত্র জুটবে... বিনি পয়সায়? টোল চাই টোল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
কায়দা করে লোল ফেলতেও টোল দিতে হবে - এ জীবন তো তাহলে বাকির খাতার পৃষ্ঠা উল্টাতেই চলে যাবে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
হ... টোল ছাড়া লোল ফেলা নিষিদ্ধ
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
লোল না, লোল না, শব্দটা হলো লুল। যেমনঃ নজুলুল ফেলে লুল দেখিলেই বালিকার কুল।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমি ফেলি লুল...
তাতে তোমার কী হে
ধুসর গোধূল?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
দিতে চাইলাম ফুল, ওগো নজুলুল
হইলাম তব চক্ষুশূল!
আজি হইতে দেখিলেই ঘটনা হট-
করিবো না দেরি, লইতে ইস্কিন-শট।
আদাব আরজ হ্যায়... (তালিয়া)
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
রে পাপীষ্ঠ ধুগো
তোমার বেতমিজি
ছাড়াইছে সীমা আজি
হয়ে গেছো বিরাট পাজী
মরলে শহীদ বাঁচলে গাজী
ইস্কিন শটের ইয়ে
তোমার কিন্তু বিয়ে
হবে না হবে না গো
হে পাপীষ্ঠ ধুগো
[বাহ্, নিজের কাব্য প্রতীভায় নিজেই মুগ্ধ... ঐ কে আছিস দুয়েক্টা নুবেল দিয়ে যা ]
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
বাহ্ এ যে দেখছি বেশ শাম-এ-গজল শুরু হয়েছে, মারহাবা মারহাবা!!!
[কিন্তু হাত থাকতে মুখে কেন ! লেগে যাক্,লেগে যাক্, নারদ নারদ ]
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
(গুড়)
খালি খালি দেয় হুমকি-
'হইবো না তোর বিয়া',
বলি, পাইছেন মোরে কি
আইরাগুতি, ময়না কিংবা টিয়া?
থাকিতে দক্ষিণ হস্ত-
হইবো না কারো দ্বারস্থ।
কহিছেন কোবি হাতে লৈয়া ফুল,
বুঝিলেন, ওগো নজুলুল!
করিবো বিয়া দিরিম দিরিম দ্রুম,
একদা হইবে আমারও বিবি।
বান্ধিবো বাসা, গড়িবো ড্রয়িং রুম-
ভেন্যু? সে লাল পিঁপড়ার ঢিঁবি।
বিবির ক্রোড়ে নাচিবো-কুদিবো, ফেলিবো লুল,
করিবো আমিও বড়াই।
ততোদিন নাহয় চলুক ওগো নজুলুল-
মোদের কোবতের নাড়াই!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হা হা হা হা
শুনছো নাকি
বলছে টা কি
ধুলুল কাহা?
তেল দেয় গোঁফে
কাঠাল থাকে গাছে
বউ না পেয়ে ধুগো খোঁজে
শালী কাহার আছে।
ওরে ধুগো হাতে কলমে
কতদিন আর লিখবি বল
হাতের রেখা যাবে ক্ষয়ে
হারাবি সব শক্তি বল।
*পোয়েটিক তুই তোকারি
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ধুলুল বোলা, হামকো
নজুলুল নে ধুলুল বোলা,
অই কে আচিশ ডাকতো দেখি-
র্যাব, বিডিআর নাইলে ঠোলা।
কোথায় গোঁফ, আর কোথায় তেল
কাউয়ার ডেকে লাভটা কী
যতোই পাকুক গাছের বেল!
আমরা শক্তি, আমরা বল
আমরা ধুগোদল।
নজুলুলের দোয়ায় মরবে গরু?
যতোই করুক চাতুরী-ছল!
করিনাকো আর শালি শালি,
হয়ে যাচ্ছি ভালো।
তাইনা দেখে বাজিয়ে তালি,
আন্ধারে দেখেন আলো?
লাভ নাই কোনো-
লাভ হবে না।
লুলুপ লাইনে ধুগো যাবে-
নজুলুল যাবে না।
ওয়াহ্ ওয়াহ্। ক্যায়া বাত ধুগো, ক্যায়া বাত...
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ছড়ার সমাহার দেখছি, সবছড়ায় , সবাই সর্বগুণেগুণান্বিত!!!! বাহ্ বাহ্!!! ছড়াযুদ্ধ চলুক ভাইয়েরা..........
হুমম..
কবিতাখোর হওয়া অত্যাবশ্যক।
ইয়ে.. আমি তো থোতো আর ভালুমেয়ে, কী সব লুলটুল এসব কবিতা তো পড়ি না..
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
মন্তব্য নাচানাচি করে কেনু!
নীড়পাতার কোথাও কি টিশমার গান বাজে?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
লেখা তো তুখ্খোড়
সাথে নজুদা আর ধুগোদা যা দেখাচ্ছেন.........
তিথীর এই জিনিসটাই খুব ভাল লাগে। নিয়মিত মিষ্টি সব লেখা পাওয়া যায়।
তবে আমি আর বড়দের গল্প লিখছি না। তওবা নাক খপতা!
ধন্যবাদ আপু!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এর পরের পর্ব কবে আসবে, খুকি?
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
'বালিকা জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে.......
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।'
তার আর পর নেই ভইন, নেই কোন ঠিকানা...
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
'ডানায় রৌদ্রের গন্ধ' পোষ্টটা কৌস্তভের কল্যাণে সামনে আসায় আরো একবার চোখ বুলানো হয়ে গেলো!
তিথীর এই পোষ্টটা আমার অসম্ভববববব প্রিয়! কিন্তু মন্তব্য করিনি ওটায়। কেন, সেকথা কবি বলেননি কোথাও, কোনোকালে যাক ফিরে আসি আসল কথায়, পুরোনো পোষ্ট পড়ে নতুন কিছু লেখলো নাকি 'শব্দময়ী তিথী' খোঁজ করতেই পেয়ে গেলাম এটা! এই মেয়ের লেখা যখনই পড়ি তখনই জয় গোস্বামীর একটা লাইন মাথায় এসে যায়....এতদিন ভয়ে বলিনি, পাছে তিথী রেগে যায়। আজ যখন কৃতজ্ঞতায় জ্বলজ্বলে চোখে আয়নামতির নামটিকে তাকিয়ে থাকতে দেখলাম মুহুর্তকাল শব্দেরা নাই হয়ে গিয়েছিলো সামনে থেকে...পরক্ষণেই সেই চোখ অভয় দিয়েছে, দে বলে,...কী আছে দুনিয়ায়, চলে গলে, ঝরে গেলে মায়াটুকুই রয়ে যায়! তাই সাহস নিয়েই বলি,
মেয়ে আমি আপ্লুত এবং যখনই তিথীর লেখা পড়ি....তখনই..." ধপাস ধপাস করে পড়ে যাচ্ছি সমলিঙ্গ প্রেমে" এমনটা বোধ হয়! অনেক মায়ায় ভরা একটা লেখা তিথী!
ধুগোদা, আপনি খুব শীঘ্রই চোখের ডাক্তারের কাছে যাবেন! আমি ময়নামতি নাআআআ... আমাদের ধুগোভাবীর চাঁদবদন খানি দেখবার জন্য চোখটা ঠিক থাকা তো চাই নাকি! খালি আমার নামটা নিয়ে কী করে এই লোক .........নজরুল ভাই আর ধুগোভাই আপনাদের কবির লড়াইটা আলাদা একটা পোষ্ট দিয়ে করেন প্লিজ! খুব খুব মজারু হবে ব্যাপারটা! এখানে অনেকের চোখ এড়িয়ে গেছে এমন মজাদার একটা লড়াই। ব্যাপারটা ভেবে দেখতে বিনীত অনুরোধ জানাই।
তিথীকে বিনীত কৃতজ্ঞতা। অনেকক শুভকামনা।
না না, আপনি যদি আপত্তি করেন তাহলে ওনার 'ময়নামতি' ডাকা একেবারেই অনুচিত। তবে ভাবতাছি, পরিবেশ-পরিস্থিতির বিচারে 'বায়নামতি' কেমন হবে...
নাহ, এই পুলার কপালে আসলেই শনি নাচছে।
ইয়ে, নামটা খারাপ দেয় নি যদিও।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
দারুণ নাম তো! আমি মুগ্ধ, বাকরুদ্ধ 'গহনামতি' চায়নামতি' মতিগতি এসব হতচ্ছাড়াগুলাই বাদ থাকে কেনু........আসুক আরো শতেক নাম আমার
তা আপনি যদি কখনও চৈনিক বালকদের প্রতি প্রসক্তি প্রদর্শন করেন (আমার লেখায় অবশ্য মূলত চৈনিক বালিকারাই এসে থাকে) তবে চায়নামতি-ও ব্যবহার করা যেতে পারে বৈকি
কী যেন একটা গান আছে- 'চম্পাকলি গো, কত নামে ডেকেছি তোমায়...', ওটা মনে পড়ে গেল।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আয়নামতি আপু--
সমলিঙ্গের পেমে পড়ার ব্যাপারে কিন্তু আমিও তুলনাহীন। দৈনিক অন্তত দু- তিনটে মেয়েকে ভালু লেগে যায়। তবে বর্তমানের স্থায়ী 'পেমিকা' হলো সচলা জুয়েইরিযাহ মউ আর সুলতানা পারভীন শিমুল।
আপনার জন্য খুঁজতে গিয়ে সেই যে লাইনকটা মাথায় ঢুকে গ্যালো, আর তাড়াতেই পারছিলাম না। তাইই আবজাব গল্প লেখা।
এই যে রইলো জীবনবাবুর একটা কবিতার লিঙ্ক--
দুজন: জীবনানন্দ দাশ
আর শুভকামনার জন্য বিনীত ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
শুনলাম রুদ্রাক্ষের আবৃত্তি, অসাধারণ একটা কবিতা! আমায় তুমি এই সক্কাল সক্কাল কবিতা শোনালে আমি কী দেই তোমায় এইটা শোনে দেখো, আমার অসম্ভব প্রিয় গান, তোমার জন্য...................
http://youtu.be/BGLzN5BSlpc
ক্লাস নাইন কি টেন এ দারিদ্রের দুষ্টচক্র পরে ছিলাম, কৈলাশ খের এর গানে
(http://www.youtube.com/watch?v=r3p4tIsBvw4 ) ভালবাসার দুষ্টচক্র দেখেছিলাম, আর আপনার লেখায় সাধারণ মানুষের জীবনে তার অ্যাপ্লিকেশ্ন দেখলাম। মধু মধু...
খুক খুক.. আপনার নিকটা তো দারুণ!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হঠাৎ শেষ হয়ে গেল, তারপর?
তার আর পর নেই, নেই কোন ঠিকানা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
নতুন মন্তব্য করুন