ম্যালাদিন পর আস্ত একটা দিন ছুটি পেয়ে গার্ডেন গার্ডেন মনে লাফঝাঁপ দিচ্ছিলাম-- হ্যান করেঙ্গা, ত্যান করেঙ্গা। আর দিন দশেক পর ফৈক্ষা, পুলাপান নাকি ইশটাডি করে করে ফাটিয়ে ফেলছে। আমিই শুধু দলছুট।
সাতসকালে ঘুম ভাঙল ঠিকই, হুদাই মেজাজটা গেল খিঁচড়ে। মুড সারাতে এখন প্যান্ডোরার বাক্স ঘাঁটি।
নামটা মজা করে দেওয়া। দেয়াল আলমারির উঁচুতম তাকে থাকে এটা, পেটে নিয়ে কপালগুণে পেয়ে যাওয়া (মেহেরজানের মত ডাউনলোডেবেল না কিন্ত ) মেডেল থেকে প্রিয় স্যারের দেওয়া চকলেটের মোড়ক অবধি। উচ্ছঙ্খৃল স্মৃতিকণার দলে জমিয়ে রাখা একপ্রস্থ জোছনাপাড়ের ঘ্রাণ।
সে অনেক অনেক কাল আগের কথা, যখন আরবের পথে প্রান্তরে উট চরিতো, চিঠি লিখতাম আমরা স্বজন কিংবা বন্ধুদের। খামের গায়ে লাগানো ডাকটিকেট জলে ভিজিয়ে ছাড়িয়ে নেয়ার খেলা আর চিঠি বিনিময়ের পালাও চুকে গেলো একই সময়ে প্রায়। বাড়ি বাড়ি দূরাভাষের সুবিধে পৌঁছে গেছে যে!
তারপরও আমি আর রূম্পা চিঠি বিনিময় করতাম। সারাদিন ইশকুলে একইসঙ্গে, তবু কত ছেলেমানুষি লাইন জমে থাকা! তাই বিদায়ঘন্টায় চিরকুট হাতবদল। জমতে জমতে পাহাড়ই হতো হয়তো একসময়। জননী একদিন 'তেইল্যাচুরার বংশ, করে দেব ধংস' হুঙ্কার দিতে দিতে তাকের ওপর অতি গোপনীয়তার লুকিয়ে রাখা চিঠিভর্তি বাক্সটা না বুঝেই পাঠিয়ে দিলেন আস্তাকুঁড়ে। মামলা খতম!
ছোটখালার কিশোরী গৃহপরিচারিকাটি প্রেম মানে না কোন ব্যবধান এই (ভুয়া) নীতিতে বিশ্বাস করে ধরা খেয়েছিল বাড়িওয়ালার পুত্রকে চিঠি লিখে। বাপস, পুরো আশির দশকের বাংলা ছিনেমা। 'একটি গাছে দুইটি গোলাপ, একটি গোলাপ লাল/ তোমার আমার ভালবাসা থাকবে চিরকাল'। কি একেক লাইন!
গোলাপ দেখলেই এখনো আমার মাঝেমাঝে ঐ চিঠিটার কথা মনে পড়ে।
এতটা বয়স চলে গেলো, তবু কি আশ্চর্য, আজো কী জানলাম
গোলাপ নিজেই কেন এত কীট, এত মলিনতা নিয়ে তবুও গোলাপ?
আবুল হাসান কি আর সাধে লিখে গেছেন?
আবাল্যসঙ্গী তরী খুব সুন্দর একটা চিঠি পেতে চেয়েছিল। 'মাধুকরী' থেকেই নিয়েছিলাম বেশিরভাগ লাইন। ধরতেই পারেনি! পড়ুয়া মেয়ের প্রেমে পড়ে আর কয়জনে? ধূসর জলছবিকে ধরে পেটানো দরকার আসলে!
পিচ্চি কাজিনের একটা চিঠিও আছে, ল্যামিনেট করে রাখা। তখন সবে লিখতে শিখছে তো, একেকটা বর্ণ দেড় হাত লম্বা!
ই-চিঠিতেই থেকে যায় এখনকার খুশিখুশি কিংবা উদাস মুহূর্তগুলোর ছাপ। ফ্লিকারে অ্যাকাউন্ট খুলেছিলাম নেহায়েত ঝোঁকেই, ছবি তোলার আমি জানি কচুপোড়া।
এক ব্লগার (সচল নন) ইতিহাসপাতিহাঁস আকারের মেইল দিতে শুরু করেছিলেন। সাবজেক্ট মারহাবা--- 'এখানে তিথীডোর আছে, তিথীডোরে মাধবীলতার একান্ত ছায়া।'
কী আজব, এখানে মাধবীলতা এল কী করে। আমি কি বোটানিতে মার্স্টাস করেছি?
মুঠোফোনে টুংটাং শব্দে সুমিমা আপুর এসেমেস আসে---
..ভুলে গিয়ে ভুল করে একখানি চিঠি দিও খামে...
কিছুই লেখার নেই তবু লিখো একটি পাখির শিস, একটি ফুলের ছোট নাম,
টুকিটাকি হয়তো হারিয়ে গেছে কিছু হয়তো পাওনি খুঁজে, সেইসব চুপচাপ কোন দুপুরবেলার গল্প।
খুব মেঘ করে এলে কখনো কখনো বড় একা লাগে, তাই লিখো...
মিথ্যা করে হলেও বলো, ভালবাসি।
পড়েটড়ে সারাদিনের কামলাখাটার ক্লান্তির পর বাসের সিটে গা এলিয়ে দিই। পাশেই দাঁড়ানো সিনিয়র ম্যানেজমেন্টের ঝকঝকে কোস্টারগুলোতে চোখ পড়ে। 'দেখিস, একদিন আমরাও'-- এ জাতীয় পার্থিব উচ্চাশায় এখনো অভ্যস্ত হতে পারিনি। সবাইকে দিয়ে সবকিছু হয় না আসলে।
হতাশা আর পরাজয়ের প্যানপ্যানানি ছাড়া এখন আর তাই দিনপঞ্জিতে কিছুই লেখা হয় না....
মন্তব্য
শামসুর রাহমানের কবিতানুসারে করা সাবজেক্ট, "এখানে দরজা ছিল", তুমি তো আমার ক্যাবিনেটের কাব্যমন্ত্রী, এই কবিতাটাতো চেনার কথা
আমাকে এখন ক্রেডিট কার্ড কোম্পানি ছাড়া আর কেউ-ই চিঠি লিখে না। একটা সময় ছিল বাংলাদেশের ডাকটিকেট আর মাটির গন্ধ নিয়ে চিঠি থাকতো ডাকবাক্সে, সারাদিন জমিয়ে আমি বাল্যবন্ধুদের গল্প শুনতাম। আব্বা লিখতেন সাধু ভাষায়, হাজার অকাজের উপদেশ আর কোথায় যেন এক টুকরো জমিয়ে রাখা ভালোবাসা থাকতো সেই চিঠিতে।
সেই দিন বিগত, জীবনের চাপে যোগাযোগ সীমাবদ্ধ হয়েছে খোমাখাতার বৃদ্ধাঙ্গুলিতে। এখনো স্মৃতি রোমান্থন করার মতো কিছুই হাতের কাছে নেই, তবুও কিন্তু স্মৃতিচারণ বন্ধ হয় না। হঠাৎ আসা ফুলের গন্ধ, মেয়ের স্কুল ফাঁকি দেওয়ার অজুহাত, আকাশের পলায়নপর মেঘের দল ডেকে আনে বালকবেলা। অবিশুদ্ধ দিনগুলোতে পাই শুভ্রতার ছোঁয়া, সবকিছুই মনে হয় রয়ে গেছে সময়ের আঁচড়হীন।
ভালো লাগলো দিনপঞ্জি।
তবে মঙ্গলবারে সপ্তাহান্ত কেন?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
খালিদ ভাই তিনটে টাইপো ধরিয়ে দিলেন, সেগুলো ঠিক করতে লগালাম আবার। দেখি আপনি পয়লা মন্তব্য করেছেন।
আজ তো সরকারি ছুটি, তবে আগামি দু'মাস শুক্রবারেও হাফ অফিস যে।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
মে' দিবসের ছুটি মার্কিন দেশে দেয় না - আজব দুনিয়া। এই কারণেই মনে থাকে না।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
মায়াময় মানুষের মায়াভরা লেখা। তিথী, কাউকে ভাল লাগলে বোঝাতে পারি না। গোমুখ্যু থেকে গেলাম।
অসংখ্য কৃতজ্ঞতা খেয়াদি।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
দিনপঞ্জিতে
দলছুট-ই কি কামড়ুজ্জামান সার্ডিন? কেম্নেকী!?!?
আমি আসলেই দিন দিন টিউবলাইট হয়ে যাচ্ছি
এতদিনে অরিন্দম!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
একটি গাছে দুইটি গোলাপ, একটি গোলাপ লাল
তোমার আমার ভালবাসা থাকবে চিরকাল
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
..যা ছিল সব, দিয়েছি দেবার।'
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চিঠি লিখা ভালু পাইতাম এখন দৌড়ের উপর থাকতে থাকতে আর লিখা হয় না
লেখায় ফাঁকিবাজি বোধহয় বাড়িয়ে দিচ্ছেন
আসলেই তাই রে ভাই। আগে ড্রাফট করতাম, এখন সরাসরি পোস্টাই।
ধন্যবাদ রইল।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
(গুড়)
facebook
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
প্রথম কথা হল আপনিই দলছুট, এ আমাকে কি শোনালেন, একটু আগে আমার ব্লগে শিমুলাপুকে মন্তব্যের উত্তরে লিখলাম আমার উপর তিথীডোরের আত্মা ভর করেছে। তাহলে তো আমার এবার খবর আছে
আমারও একটা প্যান্ডোরার বক্স আছে, আমি অবশ্য ওটাকে ডাকি যাদু বাক্স , কারন ওটাতে আমার প্রিয় বান্ধবীর লেখা চিঠি থেকে শুরু করে ,হারিয়ে যাওয়া বন্ধুর সেই ছোটবেলায় কাঁচা হাতে লেখা গ্রামের দৃশ্যের ছবি, পাশের বাসার পিচ্চিটার দেয়া ঈদ কার্ড , অনেক অনেক চিঠি যেগুলো লিখে কাউকে পাঠাইনি( পাঠানোর কেউ ছিল না ) প্রথমবার সমুদ্রপাড়ে গিয়ে কুড়িয়ে পাওয়া ঝিনুক ,ইত্যাদি ইত্যাদি সব জমে আছে, আর ওই যাদুর বাক্সটা খুললেই আমার মন ভাল হয়ে যায় ।
আপনাদের সেই কাজের মেয়ে কই, এখন এফডিসিতে নাতো ?
কাল শিপুর মতো সচল অনিন্দিতা আপুও বলছিলেন একই কথা।
ক্যাম্নে কী!
তিনজন মিলে তাহলে এবার আমার জন্য একটা পড়ুয়া ছেলে খুঁজে বের করেন।
আমিও এফডিসিতে গিয়ে দেখি, সেইইই বালিকাটিকে খুঁজে পাওয়া যায় কি না।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আপনার জন্যও ছেলে খুঁজতে হয় নাকি ? পড়ুয়া ছেলেদেরই তো লাইন পড়ে যাওয়ার কথা। আমরা তিনজন মিলে বড়োজোর বেছে দিতে পারি একজনকে ।
যদিও 'অধিকন্তু না দোষায়' নামে কী একটা কথা যেন আছে।
তবে আমি আক্ষরিকভাবেই একেশ্বরবাদী।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চিঠি! আমি এখনো লিখি। তবে হেঁয়ালিতে।
ভালো লাগল। তবে পরের বার আরেকটু বড় করে লিখলে আরও বেশী ভালু লাগবে।
ডাকঘর | ছবিঘর
চিঠি লেখা ছেড়ে দিয়েছি।
''স্মৃতির সাথে ছাড়াছাড়ির শোকের আয়ু এই সময়ে বড্ড কম।
একটা ব্লগ লেখার জন্যে যতটুকু সময় দরকার, তার থেকেও কম!''
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সানডে মানডে ক্লোজ করে দেবার পরও লেখালেখি থেমে নেই দেখে ভালা পাইলাম
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
পড়ার জন্য অনেক ভাইয়া।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চিঠি পেতে তো ভালো লাগেই, কাউকে চিঠি লিখতে আমার আরো ভালো লাগে।। কিন্তু কেউ বলে না 'চিঠি দিও'। সকাল থেকে তুমুল বৃষ্টিতে এলোমেলো মাথা, তার মধ্যে তোর এই লেখা পড়ে, একটা চিঠি পাবার জন্য মনটা ব্যাকুল হয়ে উঠেছে। যাই মেঘপিয়নকে ডাকি, হোক মনখারাপের, তবু একটা চিঠি চাই।
('লালগোলাপ' মার্কা চিঠিও যদি পাইতাম! )
নি.গুণের কবিতার এই প্যারোডিটা পড়ো, মন ভাল হয়ে যাবে।
''আমি বলছি না পরীক্ষায় সাহায্য করতেই হবে,
আমি শুধু চাই কেউ একজন আমার দূরাবস্থা বুঝুক।
তার খাতা দেখে লেখার সুযোগ করে দেবার জন্য,
নিজে নিজে উঁকি দিতে গিয়ে আমি ক্লান্ত।
আমি বলছি না পরীক্ষায় সাহায্য করতেই হবে।
আমি চাই কেউ আমাকে উত্তর সম্পর্কে টিপস দিক।
আমি খাতা নিয়ে কাউকে আমার পাশে বসে থাকতে বলছি না,
আমি জানি, এই গার্লফ্রেন্ডের যুগ বন্ধুকে মুক্তি দিয়েছে বন্ধুসেবার দায় থেকে।
আমি চাই কেউ একজন জিজ্ঞেস করুক,
আমার কলম লাগবে কিনা, স্কেল লাগবে কিনা,
পেনসিল কম্পাসের সাথে একটা ব্যবহার যোগ্য ইরেজার লাগবে কিনা।
মারজিন দিতে, নাম রোল লিখতে আমি নিজেই পারি।
আমি বলছি না পরীক্ষায় সাহায্য করতেই হবে,
কেউ একজন আমার দৃষ্টিসীমার মাঝে তার খাতাটা রাখুক।
কেউ আমাকে লিখতে বলুক।
পৃষ্ঠা আদান প্রদানের সঙ্গী না হোক,
কেউ অন্তত আমাকে জিজ্ঞেস করুক,"দোস্ত, কিছু পারতেছিস তো?''
আর এই যে মেঘপিয়নের চিঠি।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সেইরাম তো!
"দোস্ত, কিছু পারতেছিস তো?''
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
প্যারোডি কি আপনার করা?
আরে নাহ।
সংগৃহীত।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হয়তো চিঠি আসবে, আসতে পারে
আজ কি আসিবে? দুরু দুরু মন!
আহ্, চিঠির তুলনা আর কিছুতেই হবে না
দারুণ চিঠিময় একটা সময় ছিলো আমার
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
''দূরে এসে বসে থাকি : সে হয়তো এসে ব'সে আছে।
হয়তো পায় নি ডেকে, একা ঘরে জানালার কাঁচে...
বৃষ্টির বর্ণনা শুনে ভুলে গেছে এটা কোন সাল।
--যদি আজ বিকেলের ডাকে
তার কোনো চিঠি পাই ? যদি সে নিজেই এসে থাকে?
যদি তার এত কাল পরে মনে হয়
--- দেরি হোক, যায়নি সময়?''
#শান্তিনিকেতনে ছুটি: নরেশ গুহ।
ধন্যবাদ নজরুল ভাই।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
অনেক দিন পর লিখলেন।
****************************************
অনেক কৃতজ্ঞতা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
একি! চিঠি নিয়ে কথা সহযোগে একটা পোস্ট আমিও দিলাম এই একটু আগে।
‘কবিতার বিষণ্ণ গল্প লেখিকা'র পোস্টের জন্য অপেক্ষা করি আমি। ভালো থাকবেন, শুভেচ্ছা।
তাই? পড়ছি তাহলে এখুনি।
ইয়ে, 'কবিতার বিষণ্ণ গল্প লেখিকা'-- মানেটা ঠিক কী দাঁড়ায়?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
পরাজিত পদাবলী আমার কি অসম্ভব প্রিয় একটি লেখা আমি আপনাকে বলে বোঝাতে পারবোনা, আমি প্রায়ই সেটা পড়ি। যেমন বলেছি, সেই থেকে আপনার সব লেখার অপেক্ষায় থাকি। আপনার প্রতিটি ব্লগে কবিতারা থাকে, নিজের এলোমেলো, গোছানো উপলব্ধিগুলো থাকে আর চারপাশে কোথাও তীব্র একটা বিষণ্ণতা লুকিয়ে থাকে বলে টের পাই। বিষণ্ণতা আর তার আবহ আমার দারুণ পছন্দ
অসম্ভব প্রিয় ব্লগারের সাথে কথোপকথন এর চেষ্টা করেছিলাম ফেসবুকের মাধ্যমে দু’বার, লাভ হয়নি, মেসেজও দেয়া যায়না। বন্ধুবার্তা আবার উইথড্র করেছিলাম কোন অভিযোগ, অনুযোগ নেই তবে এর আগে এমন অভিজ্ঞতা হয়নি বলে একটা ইতস্তত ভাব কোনভাবেই দূর করতে পারছিলামনা, আজকে বলে ফেললাম, আশা করি এই সরল স্বীকারোক্তি আপনাকে বিব্রত করছেনা। নাকি বিব্রত করেই ফেললাম?
অনেক শুভেচ্ছা আপনার এবং আপনার নিজস্ব পৃথিবীর জন্য
প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
মহাবিব্রত হলাম। ফেবুতে প্রচুর সময় (গচ্চা) দিই, তবে তালিকা একটু কেটেছেঁটে রাখি।
যোগ করে নিচ্ছি।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কাকতালীয় বলব কি?
আজকে আমার দিন টাও শুরু হল "প্যান্ডরার বাক্স" দিয়ে। ছোট বেলার ছেড়া মালার পুতি থেকে শুরু করে ভার্সিটি তে এ্যাডমিশান পরীক্ষা দেবার এ্যাডমিট পর্যন্ত সবই পাওয়া গেল, তবে সখ করে নয় মায়ের বকুনিতে তেলাপোকার ব্জন্ম নিয়ন্ত্রন কর্মসূচী হিসেবে। তাই বোধহয় কি বোর্ড দিয়ে এত সুন্দর পোস্ট বের হয়নি।
অনেক ধন্যবাদ শাব্দিক।
নিন, দেখেছি রূপসাগরে মনের মানুষ... গান শুনুন-- কী আছে জীবনে?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বড়ই রোমান্টিক লেখা
বড় হচ্ছি না?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এক কালে কত চিঠি যে লিখতাম! সেসব দিন মনে হয় টপ করে যেন ফুরিয়ে গেল। এখন তো ইমেইলও করা হয় না সেভাবে। কেউ হয়ত ফেসবুকে মাঝে মাঝে একাধবার খোঁজ নেয় ছোট্ট করে। সেটুকুই যা "ব্যক্তিগত" যোগাযোগ! খুব মিস করি চিঠির সেই যুগটা। মাঝে মাঝে ইচ্ছা করে চিঠি লিখি আবার কাউকে। কিন্তু হয় না। এখন হাতে-মনে রাজ্যের আড়ষ্ঠতা, অনভ্যাস।
ভালো লাগলো লেখাটা। ছবিটা খুব সুন্দর।
লিখতে এখনো পছ্ন্দ করি আমি, চিঠি/ মেইল/এসেমেস/ আবজাব সবধরনেরই। শুধু ফৈক্ষার খাতায় লিখতে ভাল্লাগে না।
ফেবুতে ঘনিষ্ঠজনেরা জানেন, অতিনিয়মিত তাদের ওপর কী ধরনের অত্যাচার চলে।
অনেক অপ্রদা। সীমান্ত থাকুক সুরক্ষিত।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ভালো লেখা। পুরো কৈশরকাল সামনে নিয়ে এলো। আমাদের কৈশরে ই-মেইল নামল অসহ্য জিনিসটি ছিলো না। চিঠি আসতো ডাকে; নানারঙের খাম, ভেতরে নানান আকার ও নক্সার কাগজে হাতে লেখা রঙধনুর মত চিঠি। এই সেদিনও মনীষা আর অনিন্দ্য কুড়ি-চব্বিশ-তিরিশ পাতার চিঠি লিখেছে আমাকে। জাপানে বসে কলকাতার কনসার্টের পুরা বিবরণ পড়ার সেই অসহ্য আনন্দ কথা দিয়ে প্রকাশ করার নয়! চিঠি লিখতাম গায়ত্রীকে; প্রত্যয় বলে একটি কলম বন্ধু ছিলো। আর একজন কলম বন্ধুর নামটি খুব অদ্ভুত ছিলো। এখনো মনে আছে---আবু নাঈম মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল আজাদ-- ই-মেইল জিনিসটা আমি রীতিমত অপছন্দ করি।।।।সেইসব রোমান্টিক সময় কেড়ে নিয়েছে এ! লেখায় তর্জনী তুল্লাম।
----------------------------------------------
We all have reason
for moving
I move
to keep things whole.
-Mark Strand
'আমার কৈশোরে শিউলির সম্মানে সরে যেত বৃষ্টিময় মেঘ।
তখন রোদ্দুর ছিল তাপহীন উজ্জ্বল..
দু’হাত ভরা শিউলির ঘ্রাণ নিতে নিতে মনে হতো-- আমার কোনো গোপন দু:খ নেই, আমার হৃদয়ে কোনো দাগ নেই।
অন্তত এ-রকমই ছিলো আমার কৈশোরে..
এখন অবশ্য শিউলি ফুলের খবরও রাখি না।'
#আমার কৈশোর : সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
পঠনে কৃতজ্ঞতা দিদি।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
(গুড়)
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
অনেকদিন হাতে লিখা কোন চিঠি পাইনা। টাইপ করা চিঠি আসে ব্যাংক স্টেটমেন্ট নয়তো অন্য কিছুর চিঠী, কিন্তু হাতে লিখা চিঠি আসেনা অনেক অনেকদিন। তোমার এই লিখা পড়ে মনে হচ্ছে এক্ষুনি যদি একটা হাতে লিখা চিঠি আসতো।
'পঞ্চশরে দগ্দ্ধ করে করেছ একি সন্ন্যাসি?/ বিশ্বময় দিয়েছ তারে ছড়ায়ে...
আজিকে তাই বুঝিতে নারি কিসের বাজে যন্ত্রণা, হৃদয়বীণা যন্ত্রে মহা পুলকে!
তরুণী বসে ভাবিয়া মরে, কে দেয় তারে মন্ত্রণা?/ মিলিয়া সবে দ্যুলোকে আর ভূলোকে..'
ইয়ে, এইরকম কোন চিঠি চাই আপু?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এরকম সেরকম বুঝিনা, হাতে লিখা চিঠি পাইনা মেলাদিন। লিখবা নাকি আমাকে একখান চিঠি, লিখলে বইলো ঠিকানা দিয়ে দিবনে।
ঠিকাসে, বেঁচে থাকলে.. আগামি মাসে একটা লিখব নে। [হায়াতমউত উপরওয়ালার হাতে ]
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চিঠিপত্র নিয়ে যা বলার তা এখানে বলে দিয়েছি- তাকে লেখা প্রথম চিঠির পিছনের কথা
লেখায়
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
লেখাটা মিস করে গিয়েছিলাম, পড়লাম এখন।।
অনেক ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আহারে! আপনার লেখাটি পড়ে মনের ভেতর থেকেই এই শব্দটাই উঠে আসলো। চিঠি ! আমার এক পূরন না হওয়া স্বপ্ন। আমারে কেউ চিঠি লিখে না।
'এই পৃথিবীর মধ্যে ছিল অনন্ত এক শীতলপাটি।
অনেক দাঙ্গা ঝগড়াঝাঁটি, পার হয়ে তাই ভালবাসা...
জাগিয়েছিল অনেক আশা, ফুটিয়েছিল অজস্র রং।
খানিকটা তার গদ্যে এবং
খানিকটা তার পদ্যে ছিল।'
#নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী
সব স্বপ্ন পূরণ হয়ে গেলে বাঁচবেন কী নিয়ে?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
স্বপ্ন তো প্রতিদিন তৈরী হয়, নতুন স্বপ্নের নিরন্তর জাল বোনা। তবে এই স্বপ্নটি পূরন না হওয়ার দুঃখ থেকে যাবে। তারে আমি কত চিঠি লিখি নীল কালিতে; সাদা কাগজে গুনে দেখিনি। নিজে নিজেই খাম তৈরী করি, তারপরে জমিয়ে রাখি, যেদিন দেখা হয় জুঁই ফুলের মত খামগুলো হাতে দেই তার
সে পড়তে ভালবাসে, কিন্তু সে লেখেনা, আমার মনের সেই কবি'র "রাইটার্স ব্লগ" এখনো কাটেনি। তবু আমি লিখে যাই তার উদ্দেশ্যে এই অপেক্ষায়, একদিন সেও লিখবে আমার, তার ভালবাসার চিঠি, তার ভালবাসার কাছে।
ব্যাঙের ছাতা,
এক মহান ব্লগারের পেছনে দু'বছর ধরে ঘ্যানঘ্যান করে যাচ্ছি সচলে ফেরার জন্য। পাত্তাই দেয় না!
ভাল থাকুন।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আহারে হাতে লেখা চিঠি !
একটা সময় ছিল যখন চিঠি লিখতাম তার উত্তরও পেতাম নিয়মিত। ইয়া বিশাল বিশাল সব চিঠি ! আমার সর্বোচ্চ রেকর্ড হচ্ছে ৫৫ পৃষ্ঠা এবং সেটা লম্বা রুল টানা বাংলা খাতায়। আর তার জবাবে পেয়েছিলাম সুন্দর করে কাটা কাগজে একটার সাথে আরেকটা কাগজ জুড়ে প্রায় বিশফুট লম্বা এক চিঠি। সেটা এখনও আমার প্যান্ডোরার বক্মে রয়ে গেছে।
ধন্যবাদ লেখাটির জন্য। নস্টালজিক করে দিলেন
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
...স্মৃতিপিপিলিকা তাই পুঞ্জিত করে, আমার রন্ধ্রে মৃত মাধুরীর কণা।
সে ভুলে ভুলুক কোটি মন্বন্তরে,
আমি ভুলিব না, আমি কভু ভুলিবো না।'
নস্টালজিয়া বড্ড বাজে জিনিস।
অনেক ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
তোমার তো তাও প্যানপ্যানানি লেখা হলেও লেখা হয়, আমার খাতা সব মাইল কা মাইল সাদা পড়ে থাকছে।
কিন্তু দশ কথার এক কথা, তিথীর লেখা বড় ভালো পাই।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
লিখে ফেল ঠাকুমা। কী আছে জীবনে?
আমি তো হুদাই Mgt পড়েছি, টাইম ম্যানেজমেন্ট-ই শিখিনি!
থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমিও হুদাই Mgt পড়েছি--- কিছুই ম্যানেজ করতে পারি না----- (কান্না মুখ)
---------------------------
পথেই আমার পথ হারিয়ে
চালচুলোহীন ছন্নছাড়া ঘুরছি ভীষণ---
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হারিয়ে যাওয়া চিঠির জন্য
পঠনে কৃতজ্ঞতা, অনেক।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
যদি আজ ডাকে তার চিঠি পাই/ দেরি হোক যায়নি সময়... --- চমৎকার শিরোনাম। লাইনটি কোন কবিতা থেকে নেওয়া জানতে ইচ্ছে করছে।
লেখা ভালো লেগেছে।
নরেশ গুহের লেখা কবিতাটা, 'শান্তিনিকেতনে ছুটি'।
অনেক ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এখন অবশ্য চিঠি আর নেই, অপেক্ষা করি মেইল আর কলের জন্যে
'বয়স হয়েছে ঢের নরনারীদের, ঈষৎ ডুবেছে সূর্য- নক্ষত্রের আলো...'
বড় হয়ে গেছি না? অপেক্ষা কিংবা প্রতীক্ষা করতে এখন আর ভাল লাগে না। [উদাস ইমো]
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
"ও মন, কখন তোমার আসবে টেলিফোন"
নতুন মন্তব্য করুন