ফাইনাল ফৈক্ষা চলছে, ভুগছি স্বভাবসুলভ অস্থিরতায়। রাতে ঘুমটুম হয় না, সারাদিন মেজাজ ফায়ার ব্রিগেড হয়ে থাকে। আর আম-কলা-লিচু, মিঃ টুইস্ট, ললিপপ, ক্যাডবেরি, সাফারি, পুংলিঙ্গ, স্ত্রীলিঙ্গ--- তাবৎ দুইন্যার জন্য পেট পোড়ে।
পঁচিশটা চৈত্র পেরিয়ে পেছনে তাকাতে ভয় হয় এখন। জীবনে কী হতে চেয়েছিলাম, কোন তেলাপোকার ডিম হয়েছি আর আদৌ কখনো দু ঠ্যাঙের মানুষ হতে পারব কি না-- এইই সব। মা ভীষণভাবে চান তাঁর মতো ব্যাঙ্কার হই। কিছুই হতে না চাওয়ার ব্যারামের দাওয়াই মুই কই পামু?
কাজিন ফাহিম সেদিন গল্প শোনাচ্ছিল। পড়ে কলেজিয়েটে, ক্লাস সেভেনে। ফুলকি থেকে ওদের ইশকুলে এসেছিল নাটকের টিম। রবি ঠাকুরের জুতা আবিষ্কারের জন্য র্যান্ডম কুশীলব নির্বাচনের এক পর্যায়ে ও পেল চর্মকারের ভূমিকা। ভজঘটটা বাঁধল ড্রেস রিহার্সালের সময়। মূল ভূমিকায় যে ছোটখাট বালকটিকে বাছাই করা হয়েছে তার চাইতে রাজা হবুচন্দ্রের জন্য নির্ধারিত আলখাল্লাটি অন্তত চারহাত লম্বা!
তৎক্ষণাৎ সবচেয়ে দীর্ঘকায় কিশোর হিসেবে রাজার ভূমিকায় প্রতিস্থাপিত হলো ফাহিম। ও নিজেই হাসছিল-- আপ্পি, আমার কিন্ত কোনো ক্রেডিট নেই। ঐ আলখাল্লারই যতো কেরামতি। ছিলাম রুমাল, হয়ে গেলাম একটা বেড়াল।
এমন অপ্রত্যাশিত মিনিপ্যাক প্রাপ্তিগুলো আনন্দের বৈকি।
তবে সবচেয়ে মজার কিংবা সবচেয়ে দুঃখের ব্যাপার হচ্ছে ঠিক সেই মানুষ/ মানুষদের কাছ থেকে কখনোই সেই মনোযোগটুকু পাওয়া যায় না, যাদের কাছ থেকে যৌক্তিক অথবা [নেহায়েতই] অযৌক্তিকভাবে খানিকটা প্রত্যাশা করি। [উদাস ইমো]
অপ্রত্যাশিত কোনো কোনো প্রাপ্তিতেও অবশ্য কিঞ্চিৎ অস্বস্তিতে ভুগি। না চাহিতে যারে পাওয়া যায়, তার দাম মেটানোটা বোধহয় আরো ঢের কঠিন!
স্মৃতিশক্তি দুর্দান্ত হলেও সে ব্যাটা পাঠ্যপুস্তকের বেলায় টপ রেটেড সার্ভিস দেয়নি কখনো। OBতে পড়া একটা থিওরির অংশবিশেষ তবু মনে পড়ে প্রায়ই---
'People have much in common, (they become excited by an achievement, are grieved by the loss of a loved one) but each person in the world is also individually different.'
যে কারখানায় কামলা দিই, তিনটে ইউনিটের কর্মীশ্রমিক মিলিয়ে প্রায় হাজার পঁয়ত্রিশ লোক তাতে হাত-পা আর মুখ চালায়। আমার জায়গা এইচআরে, কাজই মানুষ ঘাঁটা। সকালসন্ধ্যে মানুষ দেখতে দেখতে... মাঝেমাঝে মনে হয়--
বিজ্ঞান আমার আগ্রহের ক্ষেত্র নয়। তবে জরুরি মনে হয়, কিছুটা হলেও মনোবিজ্ঞান জানা। একটা জ্বলজ্যান্ত মানুষের চেয়ে রহস্যময় আর কী আছে পৃথিবীতে?
প্রায় সবারই তো প্রায় একই রকম চোখনাকদাঁতশরীর-- তবু দুটো মানুষ একে অপরের চাইতে কত আলাদা! কত কত আলাদা!
ফড়িঙ কিংবা দোয়েলের জীবনের সঙ্গে নাকি মানুষের দেখা হয় না কখনোই।
এই দেখা -না দেখার মনুষ্যজন্ম বড় যাতনার!
মন্তব্য
হুমমমম
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমার নামও ফাহিম !
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
দেশে ফিরলে ওকে চিমটি কেটে দিয়েন।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এটা মজার না সবচেয়ে কষ্টের ব্যাপার:( ।
ছবিখানার ভালো লেগেছে,আর কবিতার লাইনগুলা ও। দোয়া করি ব্যাঙ্কার হয়ে মেলা মেলা টাকা পাহারা দাও।
নেক্সট মাসে ফৈক্ষা আছে। খাতায় কোলাব্যাঙ এঁকে দিয়ে আসব।
খেতা পুড়ি ব্যাঙ্কিঙের।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এবার আনন্দনগরের বাসিন্দাদের জন্য একটা পোস্ট ছাড়ুন !
facebook
তাহলে তো আগে বাসা বদলাতে হবে।
বাড়িওয়ালারা কি জিনিস জানেন তো?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
একটু অস্থির আছেন মনে হল লেখাটা পড়ে!
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ইয়ে, একটু না। অনেক!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
'অতটুকু চায়নি বালিকা!
অত হৈ রৈ লোক, অত ভীড়, অত সমাগম...
চেয়েছিলো আরো কিছু কম।'
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ভাল্লাগসে
অনেক ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কী সুন্দর লেখা !
কৃতজ্ঞতা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আপনি খালি ফৈক্ষা ফৈক্ষা করেন কেন? আর কত ফৈক্ষা দিবেন?
দিলেই যে ফেল করি। [মাথা চুলকানোর ইমো]
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সুন্দর লিখেছেন, অভিনন্দন আপনাকে।
আশরাফুল কবীর
অনেক ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হুম। ভুঝলাম। ফৈক্ষার লাইগ্যা আপনার মাথামুথা আউলা হয়া আছে। ব্যাপার না। এতবার ফেল করছেন, ( ইহ। নিজেও কোনহানের স্টার মার্কা ছাত্র ) আরেকবার না হয় করবেন। এগুলি ব্যাপার না। ফৈক্ষা হৈল একটা ভ্রান্ত ধারমা! নেন আরও কিছু ফড়িং দেইক্ষা আইয়েন।
তয় আসল কথা হৈল ফৈক্ষা স্যাস হৈলে আম্নে কৈছেন বই নিয়া লেখবেন। মনে আছে বই গড়ার পেছনের কাহিনী। হে হে আমি কিন্তু ভুলি নাই। খুউপ খিয়াল কৈরা!
ডাকঘর | ছবিঘর
পড়ালেখা/ পরীক্ষা-- একটি ভ্রাণ্ত ধারমা!
ভাইরে, লিখতেই হবে? মাফ করে দেওয়া যায় না?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আবার জিগায়। ব্যাপুক ভ্রান্ত ধারমা।
আর মাফ টাফ করা যাবেনা। আমারওতো আপনার লেখা রেফারেন্স পড়ে ফৈক্ষা দিতি হবে, নাকি। তাসনীম ভাই বেত নিয়া রেডি হৈছে। উত্তর ভুল হৈলেই পিটি দিবে। তাই যতক্ষণ না লিখবেন এখানে কিংবা ফেবুতে, গ্রুপে... আপনারে যেখানেই পাই প্যারপেরি দেমু। হুম।
ডাকঘর | ছবিঘর
ফাইস্যা গেছি...
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হ।
এখন ভালা মানুষের মত লেইক্ষা ফালান, নইলে বরাবর অভিযোগ জমা পড়তেই থাকবে। থিকজ।
ডাকঘর | ছবিঘর
ঠিকাসে, ৩১ অথবা ৩২ ডিসেম্বরের মধ্যেই লিখব-ই লিখব। পাঁউরুটির কসম!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
নাইস! নিজের অস্হিরতারেও যে এত সুন্দর করে প্রকাশ করা যায় এই লেখা না পড়লে বুঝতার্তাম্না।
কৃতজ্ঞতা হে।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
লেখা পড়ে ভালো লাগল। তবে অস্থিরতা পরিষ্কার টের পাওয়া গেল। কারণ অনেক ভুল বানান আছে।
ভালো থাকুন। আনন্দে থাকুন।
এই মন্তব্যটা সবচেয়ে সিরিয়াসলি নিলাম। বানানে গলদ হজম করার জিনিস নয়। ঠিক করেছি..
অনেক ভাইয়া।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ভালো লাগলো অনেক
অনেক ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
গুড, গুড!
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
দূর, বরং (গুড়) দিতেন। জেবন তো তেতো, মুখমিষ্টি করা যেতো।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
পিচ্চির দাঁতের বড় বাড় বেড়েছে!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এমন আর হবে না
আরে দূর!
নাও, চকলেট খাও।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
অস্থিরতা প্রকাশ করে ফেলতে পারলে বোধহয় একটু থিতু হওয়া যায়। লেখা বরাবর এর মতোই ভাল।
কে জানে! 'To be or not to be, that is the question...'
অনেক
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
“Said Hamlet to Ophelia,
I'll draw a sketch of thee.
What kind of pencil shall I use?
2B or not 2B?”
― Spike Milligan
পথিক পরাণ
--------------------
পথেই আমার পথ হারিয়ে
চালচুলোহীন ছন্নছাড়া ঘুরছি ভীষণ---
বাপস!
আমি আংরেজিতে দুব্বল!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
অস্থিরতা কুঁরে কুঁরে খায়; নিয়ত তাড়িয়ে বেড়ায়!
তারপরও খুব একটা মন্দ নয় বেঁচে থাকাটা। হয়তো তাড়া করা ঝঞ্জাট আছে বলেই, প্রাপ্তিগুলো মধুর অনেক।
দাগ থেকেও দারুণ কিছু!
'হয়তো তোমারে দেখিয়াছি তুমি যাহা নও তাই করে...
বল তাহে কী বা ক্ষতি?'
কল্পনার আকাশ আসলে অনেক বেশি নীল!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হ।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
সত্য।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সকালে দাঁতের ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলাম দাঁত তুলতে। নির্বিঘ্নে দাঁত তোলার জন্য চেতনানাশক ওষুধ দিয়েছিলেন। সেই ওষুধের প্রভাবে ফুরফুরে লাগছে সারাদিন। ওষুধের নাম বলেছিলেন প্রপোফল। একটু চেনা চেনা লাগছিল। এখন গুগল করে দেখলাম ওই ওষুধ প্রতিরাতে মাইকেল জ্যাকসন নিতেন। ওটা বেশি নিয়েই অক্কাপ্রাপ্তি।
এই থেকে সিদ্ধান্তে এসেছি জীবনে বেশি ফুরফুর ভালো নয়। একটু বিষাদ থাকলে ভালো। সর্বক্ষণ বিষাদ থাকাটাও কাজের কথা নয়।
মানুষ নিয়ে চাকরি করতে করতে মনোবিজ্ঞান শিখে ফেলবে। খুব জরুরী একটা শিক্ষা। বাচ্চারা খুব ভালো মনোবিজ্ঞানি। বড় হতে হতে এই গুন চলে যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
''অল্প লইয়া থাকি তাই, মোর যাহা যায়..তাহা যায়...
কণাটুকু গেলে আঁকড়ি সবলে, প্রাণ করে হায় হায়।"
#রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
মানুষ ঘাঁটার চাকরিতে ক'দিন টিকে থাকি, সেটা হলো কথা। অফিসটফিস ভাল্লাগে না।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সময় সব কিছু সহজ করে দেয়। ঘুম থেকে উঠা নিস্পাপ শিশুর মুখের মতন।
সময় সব ভুলিয়ে দেয়...
কখনো কখনো মানুষকেও!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ভালো লিখেছেন। ভালো লেগেছে।
অনেক ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কিছু হতে না চাওয়ার ব্যারামের দাওয়াই মুই কই পামু?
পেলে আমাকেও জানাইয়েন(দীর্ঘশ্বাস-ইমো)
কড়িকাঠুরে
ঠিক আছে।
দামের অর্ধেকটা দিয়ে দিয়েন।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
খালি জানাইতেই 'অর্ধেক'!!!
হ, কম চাইতে নাই- আরো বেশি চাইতেন---
কড়িকাঠুরে
আমি বহু বাসনায়... -- তাইলে বরং একটা গান নেন।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
অনেক সুযোগ সত্ত্বেও স্বভাবসুলভ ভাবে খুব সামান্যই পড়েছি OB। ক্ষুদ্র জ্ঞানে মনে হয় আপনি যে লাইনটি উল্লেখ করেছেন সেটি মনে ধারণ করাই হয়তোবা সবচেয়ে শিক্ষণীয় ব্যাপার OB'র। লেখা, ফড়িঙ, উৎসর্গ সবই ভালো লেগেছে।
ফৈক্ষা ভালো হোক।
Mktg, O.B, Mgt-- এই বিষয়গুলো কিন্তু বেশ মজার।
শুভকামনার জন্য কৃতজ্ঞতা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কিছু হতে না চাওয়াটাকে ব্যারাম বলছেন কেন, এটা তো সাধু-সন্ন্যাসিদের লক্ষণ! কোন নির্জন পাহাড় বা বনে কিছু মানুষের ধ্যান-মগ্নতা কিন্তু একেবারে গুরুত্বহীন নয়; তাদের আবিষ্কৃত জীবন-সত্য পৃথিবীর বৈষয়িক মানুষদের সঠিক রাস্তায় ধরে রাখে। তাই আপনি ধ্যানের কথা ভেবে দেখতে পারেন দাওয়াই হিসেবে!
লেখা মজারু হইছে!
এই দেশের বন-জঙ্গলে গিয়া সাধু-সন্যাসি'গিরি করলে করস ফায়ার মিস নাই । এর পরে বৈষয়িক না একবারে সগ্য-নরক আবিষ্কার ।
এহনি তাই- মরিতাম চাহাতাছি না
কড়িকাঠুরে
আমি বেশি বেশি অস্থির গোছের মানুষ, ধ্যানে বসে থাকার ধৈর্য নাই।
মন্তব্যের জন্য ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
"তবে সবচেয়ে মজার কিংবা সবচেয়ে দুঃখের ব্যাপার হচ্ছে ঠিক সেই মানুষ/ মানুষদের কাছ থেকে কখনোই সেই মনোযোগটুকু পাওয়া যায় না, যাদের কাছ থেকে যৌক্তিক অথবা অযৌক্তিকভাবে খানিকটা প্রত্যাশা করি।" - কথা সইত্য।
পেত্যেক ফেরাইডেতে তো তাইলে একটা করে লেখা আমরা পাইতেই পারি।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
তিথী কোনদিন কোন কথাটা মিথ্যে বলেছে শুনি? হুঁ হুঁ বাবা!
'লেখার দিকে তাকিয়ে দেখি, এক পৃথিবী লিখব বলে.. একটা খাতাও শেষ করিনি!'
বুঝলেন মাস্টারাফা?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বেস্পতি বারে আমাগোরেও কিঞ্চিৎ আনন্দ হৈয়া থাকে-- শুক্কুরবার সক্কালে দুবলা ঘুম-- ()
দুইন্যার তাবৎ রিসোর্সের মইধ্যে হিউম্যান রিসোর্স হৈল গিয়া ত্যাঁদড় রিসোর্স--
হরিপুর থেকে প্রিটোরিয়ার তামাম তেল রিসোর্স শেল কি শেভ্রনের একই টেকনো দিয়া পর্যায়ক্রমে তুইলা ফেলানো সম্ভব। কেউ চাইলে হল্যান্ডের আলুর সাথে ওগো বায়ু বিদ্যুৎ বানাইন্যা মেশিন ফেনীর ছাগলনাইয়ায় ফিট কইরা কিছু বাত্তি বুত্তি জ্বালাইবার পারে।
কিন্তু
জাপানের টি কিউ এম আর কাইজেন-এর কোন খাওয়া এই বাংলার মাটিতে নাই--- মুহাহাহাআ
------------------
পথিক পরাণ
গিয়ানী গিয়ানী মন্তব্যটা পইড়া মাথা আরো আউলায় গেসে!
আমি অবশ্য রিসোর্স নই, বার্ডেন।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
শুরুতেই কেমন একটা প্রাণের কথা শুনলাম!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
Great minds think alike!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সতর্কতাঃ লম্বা মন্তব্য
ইউনিভার্সিটিতে বুধবারের নাম দিয়েছিলাম ভয়াল বুধবার। প্রত্যেক টার্মেই ঘুরে ফিরে বুধবারে সবচেয়ে বেশি ক্লাস, টিউটোরিয়াল, ক্লাস টেস্ট কিন্তু এখন চাকরিতে আসার পর বুধবারে মনে হয় আর একটা দিন অফিস করলেই দুইদিন ছুট্টিইইইইইইই।
বৃহস্পতিবারে সকালে নিজেরে বলি, 'চল আজ অফিস গেলেই দুইদিন ব্রেক' । আর অফিসে ঢোকার পর থেকে কাউন্ট ডাউন করি, আর ৫ ঘন্টা, আর ৪ ঘন্টা এইভাবে।
এখন মেজাজ খারাপ লাগে শনিবারের সন্ধ্যেতে। মনে হয় দুই দিন ফুড়ুৎ করে উড়ে গেলো চড়ুই পাখির মত। পরেরদিন আবার অফিস
পরীক্ষার কথা মনে হলেই 'আমার পরীক্ষা, পড়তে হবে' ভাবি কিন্তু পড়া হয় না। পড়া হয় পরীক্ষার আগের দিন রাতে। আর পরীক্ষা দিয়ে এসে কেমন যেন ফাঁকা ফাঁকা লাগে আমার। এস এস সি পরীক্ষা দিয়ে শেষ দিন চুপচাপ পড়ার টেবিলে বসে ছিলাম। মনে হচ্ছিল, এখন কী করব। অনার্স, মাস্টার্স পরীক্ষার শেষ দিনেও আমার সেই একই রকম ফাঁকা ফাঁকা লেগেছে। জানিনা, সবার এমন লাগে কি না।
ব্যাঙ্কিং এর চাকরীতে আসিয়েননা, অনেস্ট রিকোয়েস্ট। জীবন ভাজা ভাজা হয়ে যাবে। আমার মাঝে মাঝে মনে হয় ১১ তলা থেকে লাফ দেই। কাজ করি আর মনে হয় এইটা আমার জায়গা নয়, কিন্তু কোথায় যে আমার জায়গা তাও এখন পর্যন্ত ঠিক করে বুঝে উঠতে পারিনি।
লেখার শিরোনাম পড়ে তারপদ রায়ের কথা মনে হলো। কী অসাধারন একটা বই লিখেছেন তিনি এই নামে। লেখা পড়ে খুব আনন্দ পেয়েছি। ধন্যবাদ।
অফিস জিনিসটাই [বেশিরভাগ সময়] আমার কাছে অসহ্য লাগে!
ব্যাঙ্কে শিক্ষানবিশি করেছি একবার, জঘন্য! টাকা- আনা - পাইয়ের ঐ পৃথিবীতে কী করে থাকে মানুষ?
কর্পোরেট কামলা হওয়ার চাইতে বরং ছোট্ট একটা ইশকুলের ড্রয়িং টিচার কিংবা নিরিবিলি মফস্বল শহরে লাইব্রেরিয়ানের পদপ্রাপ্তি আমাকে অনেক বেশি মানসিক সুস্থিরতা যোগাতো...
বড় মন্তব্যের উত্তরে ছোট করে বলি-- ধন্যবাদ, অনেক!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ইস্কুল ভর্তি হবার পর থেইকা বেরস্পতিবার ভালু পাই।
ফড়িং টা বড়ই সৌন্দর্য হইসে।
অনেক শাব্দিক।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
নতুন মন্তব্য করুন